শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, শনিবার, ৩০ জুন, ২০১৮ আপডেট:

হারিছ চৌধুরীর অন্তর্ধান রহস্য

শাহ্ দিদার আলম নবেল ও আ স ম মাসুম
অনলাইন ভার্সন
হারিছ চৌধুরীর অন্তর্ধান রহস্য

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপির ক্ষমতাকালীন প্রধানমন্ত্রীর দাপুটে রাজনৈতিক সচিব ছিলেন হারিছ চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসলেও তার মূল ক্ষমতার উৎস ছিল হাওয়া ভবন। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ইয়াজউদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকার গঠনের পর থেকে হারিছ চৌধুরী হাওয়ায় মিলিয়ে যান। তার কোনো সন্ধান পায়নি ওয়ান-ইলেভেন সরকার। এ সময় ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রাম ও বগুড়ায় অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার, এস এ এম এস কিবরিয়া, আহসানউল্লাহ মাস্টারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড নিয়ে হারিছ চৌধুরীকে খুঁজতে থাকে গোয়েন্দা সংস্থা। কিন্তু তার সন্ধান আর মেলেনি। গত ১২ বছরে তিনি কোথায় আছেন, জীবিত না মৃত- কেউ জানে না। এমনকি তার পরিণতি অন্য কারও মতো গুম কিনা তাও কেউ বলতে পারছে না। হারিছ যেন এক রহস্য এখনো।

কেউ বলেন লন্ডন, কেউ বলেন পাঞ্জাব

বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে আলোচিত হাওয়া ভবনের আশীর্বাদপুষ্ট নেতা আবুল হারিছ চৌধুরী বেঁচে আছেন নাকি মারা গেছেন, এ নিয়ে জল অনেক ঘোলা হয়েছে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এই প্রতাপশালী রাজনৈতিক সচিব দীর্ঘদিন অন্তরালেই ছিলেন। যার ফলে ছড়িয়ে পড়েছিল তার মৃত্যুর গুজব। তবে হারিছ চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ সূত্র বলছেন, তিনি এখন ভারতের পাঞ্জাবে রয়েছেন। সেখানে প্রকাশ্যে চালিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসা। সেখানকার একজন আত্মীয়ের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে তিনি ব্যবসা পরিচালনা করছেন। অবশ্য তারই আস্থাভাজন আরেকটি সূত্র বলছেন, মাঝেমধ্যে তাকে লন্ডনের বিভিন্ন এলাকায় মুখভর্তি দাড়ি নিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে। হারিছ চৌধুরীর গ্রামের বাড়ি সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায়। তার নানাবাড়ি ভারতের করিমগঞ্জে। নানাবাড়িতে যাওয়া-আসার সুবাদে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল সম্পর্কে আগে থেকেই জানাশোনা ছিল তার। চারদলীয় জোট সরকারের বিদায়ের পর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এলে পতন ঘটে হাওয়া ভবন সাম্রাজ্যের। একের পর এক দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হতে থাকেন হারিছ চৌধুরী। এরপর নিজেকে রক্ষা করতে ২০০৭ সালের ২৯ জানুয়ারি জকিগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে রাতের আঁধারে ভারতে পালিয়ে যান বিএনপি সরকারের দাপুটে এই নীতিনির্ধারক। প্রায় এক দশক পেরিয়ে গেলেও এরপর আর দেশমুখী হননি তিনি। গুজব রয়েছে, ২০১৫ সালে গোপনে দেশে এসেছিলেন হারিছ চৌধুরী। কিছুদিন সিলেটে অবস্থান করে নিজের সহায়-সম্পত্তি বিশ্বস্ত ব্যক্তিদের কাছে বুঝিয়ে দিয়ে ফের চলে যান ভারতে। সিলেটে হারিছ চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ সূত্র জানান, ২০১৫ সালের পর থেকে প্রায় দুই বছর দেশে কারোর সঙ্গেই যোগাযোগ করেননি হারিছ চৌধুরী। তখন তিনি মারা গেছেন বলে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তবে গত বছর থেকে দেশে নিজের বিশ্বস্ত ও ঘনিষ্ঠজনদের সঙ্গে ফের যোগাযোগ রাখছেন। দেশের রাজনীতি ও রেখে যাওয়া সম্পত্তির খবরও রাখছেন তিনি। হারিছ চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ সিলেট বিএনপির এক নেতা জানান, বিভিন্ন দেশ ঘুরে বর্তমানে ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে থিতু হয়েছেন আবুল হারিছ চৌধুরী। সেখানে তার মামাবাড়ির আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে পুরনো ব্যবসা রয়েছে। হারিছ চৌধুরীও জড়িয়ে পড়েছেন ব্যবসায়। তবে ঠিক কী ধরনের ব্যবসার সঙ্গে হারিছ চৌধুরী জড়িত, তা খোলাসা করতে চাননি তিনি। পাঞ্জাবে কোনো রাখঢাক না করে প্রকাশ্যেই চলাফেরা করেন হারিছ চৌধুরী। সেখানে বাংলাদেশি কিছু ব্যবসায়ী থাকলেও হারিছ চৌধুরীর চেহারা ও বেশভূষায় খানিকটা পরিবর্তন আসায় তাকে সবাই চিনতে পারেন না। সেখানকার ব্যবসায়ীরা তাকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবেই জানেন। সেখানে পরিচয় দিতে আসামের করিমগঞ্জে থাকা মামাবাড়ির ঠিকানা ব্যবহার করেন হারিছ চৌধুরী। সূত্র জানান, প্রায় ছয় মাস আগে নিজের আস্থাভাজন ও ঘনিষ্ঠ সিলেট বিএনপির এক নেতার সঙ্গে ইন্টারনেট কলিংয়ের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন হারিছ চৌধুরী। প্রায় আধা ঘণ্টার সেই আলাপে রাজনীতি, দেশে ফেরা-না ফেরা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলাপ করেন তিনি। ওই সময় বিএনপি নেতাকে তিনি জানান, পাঞ্জাবে তিনি সুস্থ আছেন এবং ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন। তিনি দেশে ফিরতে চান। দেশে ক্ষমতার বদল ঘটলে এবং খালেদা জিয়াই বিএনপির নেতৃত্বে থাকলে তিনি দেশে ফিরবেন বলে জানান। হারিছ চৌধুরীর স্ত্রী ও সন্তানরাও রয়েছেন দেশের বাইরে। তার স্ত্রী একমাত্র মেয়েকে নিয়ে যুক্তরাজ্যে আছেন। সেখানে ব্যারিস্টারি করছেন মেয়ে। হারিছ চৌধুরীর ছেলে বর্তমানে নরওয়েতে একটি তেল কোম্পানিতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছেন, সন্তানদের সঙ্গে হারিছ চৌধুরীর নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। মাঝেমধ্যে ভারত থেকে লন্ডনের উদ্দেশেও পাড়ি জমান বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের প্রভাবশালী এই নেতা। সূত্র বলছেন, বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দীর্ঘদিন নিজের নানাবাড়ি আসামের করিমগঞ্জে আত্মগোপন করে ছিলেন হারিছ চৌধুরী। তিনি ভারতে যাওয়ার কয়েকদিন পর তার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও টাকা বস্তায় ভরে সীমান্ত দিয়ে সেখানে পাঠানো হয়। করিমগঞ্জ থেকে মেঘালয়ে গিয়ে কিছুদিন থাকেন তিনি। পরে ভারত থেকে যুক্তরাজ্যে যান। সেখান থেকে ইরানে ভাই আবদুল মুকিত চৌধুরীর কাছে যান হারিছ চৌধুরী। কয়েক বছর সেখানেই ছিলেন। মুকিত চৌধুরী ইরানে একটি সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক ছিলেন। তবে মুকিত চৌধুরী মারা যাওয়ার পর আর ইরানমুখী হননি হারিছ। যুক্তরাজ্যে থাকার ইচ্ছা থাকলেও সেখানে প্রচুর বাংলাদেশি থাকায় নিরাপদ মনে করেননি তিনি। ফিরে আসেন ভারতে। পাঞ্জাবে থিতু হলেও প্রায়ই তিনি মামাবাড়ি করিমগঞ্জে আসা-যাওয়া করেন। একই সঙ্গে দেশে সহায়-সম্পত্তিরও খোঁজ রাখেন। হারিছ চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ সূত্র জানান, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আসামি হওয়ার আগে দেশে আসার পরিকল্পনা করেছিলেন তিনি। এজন্য বিএনপি স্থায়ী কমিটির এক সদস্যের মাধ্যমে খালেদা জিয়ার অনুমতি চেয়েছিলেন হারিছ চৌধুরী। কিন্তু ওই সময় দেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে তাকে দেশে ফিরতে নিষেধ করেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

দেশে ফিরতে চেয়েছেন একাধিকবার : ২০০৭ সালে দেশ ছাড়ার পর বিভিন্ন সময়ে দেশে ফেরার চেষ্টা করেছেন হারিছ চৌধুরী। ২০১০ সালে একবার দেশে ফেরার পরিকল্পনা করেও পিছু হটেন। পরে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় জড়ানোর আগেও একবার দেশে আসতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে মামলায় জড়ানোয় আর দেশমুখী হননি। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সিলেট-১ আসনে হারিছ চৌধুরীকে প্রার্থী করার দাবি জানিয়ে পোস্টারিং হয়েছিল। তখন তিনি দেশে ফিরে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু বিএনপি সে নির্বাচন বর্জন করায় সেবারও ভেস্তে যায় তার দেশে আসা। সিলেটে হারিছ চৌধুরীর ঘনিষ্ঠজনরা জানান, বিভিন্ন সময়ে দেশে আসার পরিকল্পনা করলেও দলের হাইকমান্ড থেকে গ্রিন সিগন্যাল না পাওয়া, একের পর এক মামলা, প্রতিকূল পরিস্থিতি ও পরিবারের সদস্যদের আপত্তিতে ফিরতে পারেননি তিনি।

ইরানে তাকে দেখা গেছে

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় হাওয়া ভবনের প্রভাবশালী নেতা ও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব আবুল হারিছ চৌধুরী এখন কোথায়— এ নিয়ে চলছে নানামুখী গুজব। কেউ বলছেন, তিনি মারা গেছেন, আবার কেউ বলছেন তিনি এখনো বেঁচে আছেন। যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতারা বলছেন, হারিছ চৌধুরী এখন ইরানে অবস্থান করছেন। তিনি এখন ক্যান্সারে আক্রান্ত। সেখানে নাগরিকত্ব নিয়ে চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন। হারিছ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, এটা সঠিক নয় বলে জানান নেতারা।  এ প্রসঙ্গে জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা-জাসাসের যুক্তরাষ্ট্র শাখার একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা লন্ডনে বসবাসরত হারিছ চৌধুরীর এক নিকটাত্মীয়ের বরাত দিয়ে জানান, ‘হারিছ চৌধুরী ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত। নিয়মিত রক্ত পরিবর্তন করতে হয়। ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে দুইবার তিনি আমেরিকাতে চিকিৎসা করালেও আরোগ্য লাভ হয়নি। তিনি ইরানে তার এক নিকটাত্মীয়ের তত্ত্বাবধানে বর্তমানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ওই নেতা আরও জানান, হারিছ চৌধুরী ইরানের নাগরিকত্ব নিয়েছেন। এখন তার শারীরিক অবস্থার বেশ উন্নতি হয়েছে। হারিছ চৌধুরী ব্রিটেনে আত্মগোপন করেছেন এই তথ্য সঠিক নয়। মাঝে মধ্যে হারিছ চৌধুরী মূলত ইসলামী দেশগুলোতে ভ্রমণ করছেন। ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে তখনকার প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দাপুটে রাজনৈতিক সচিব ছিলেন হারিছ চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তা হলেও তিনি ছিলেন তৎকালীন আলোচিত হাওয়া ভবনের নিয়ন্ত্রক ও প্রভাবশালী নেতা। তার ভাড়া করা বাসায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান অফিস করতেন। সেখান থেকেই দল ও সরকার পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসত বলে অভিযোগ ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই
সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই
মহাসপ্তমী আজ
মহাসপ্তমী আজ
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
পথশিশুদের মাদকাসক্তি বাড়ছে, জড়াচ্ছে অপরাধে
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ সেপ্টেম্বর)
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
ক্রিকেটকেই অসম্মান করেছে ভারত: পাক অধিনায়ক
ক্রিকেটকেই অসম্মান করেছে ভারত: পাক অধিনায়ক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ জিতে ৩ লাখ ডলার পেল ভারত, পাকিস্তানের ভাগ্যে কত?
এশিয়া কাপ জিতে ৩ লাখ ডলার পেল ভারত, পাকিস্তানের ভাগ্যে কত?

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তবর্তী পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় বিজিবি সদস্যরা
ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তবর্তী পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় বিজিবি সদস্যরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই
সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর দুর্গম চরাঞ্চলে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০
নরসিংদীর দুর্গম চরাঞ্চলে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের ‌মৃত্যু্
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের ‌মৃত্যু্

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্ত নকল : পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, কেন্দ্রের যুগ্ম-পরিচালক বরখাস্ত
উন্মুক্ত নকল : পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, কেন্দ্রের যুগ্ম-পরিচালক বরখাস্ত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঐতিহ্যবাহী ওয়ার্ডস অন দ্য স্ট্রিটে বাঙালি কবি প্রশংসিত
ঐতিহ্যবাহী ওয়ার্ডস অন দ্য স্ট্রিটে বাঙালি কবি প্রশংসিত

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

উত্তরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী কলেজছাত্র নিহত
উত্তরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী কলেজছাত্র নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক শামিমা পারভীন রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক শামিমা পারভীন রত্না গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামাজিক ও আচরণগত পরিবর্তন বিষয়ে পাঠ্যক্রম প্রণয়নের উদ্যোগ
সামাজিক ও আচরণগত পরিবর্তন বিষয়ে পাঠ্যক্রম প্রণয়নের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বলিউডে শুরুর দিনে অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সাইফ
বলিউডে শুরুর দিনে অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন
র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল
ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের
খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার
শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা
ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়