শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ঢাকাসহ পাঁচ জেলায় বন্দুকযুদ্ধে নিহত ৬

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ঢাকাসহ পাঁচ জেলায় বন্দুকযুদ্ধে নিহত ৬

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের ৫ জেলায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে ৬ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ৪০ মামলার আসামি এক মাদক বিক্রেতা, খুলনা ও ময়মনসিংহে একজন করে দু'জন মাদক বিক্রেতা, কুমিল্লায় একজন ছিনতাইকারী, কক্সবাজারের টেকনাফে এক ডাকাত ও এক মাদক বিক্রেতা নিহত হয়েছেন। 

বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাত থেকে শুক্রবার ভোর পর্যন্ত এ সব বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

ঢাকা 

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর পার গেণ্ডারিয়া এলাকায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে হযরত আলী (৩৫) নামে এক মাদক বিক্রেতা নিহত হয়েছেন। পুলিশ জানায়, তার বিরুদ্ধে ৪০টি মামলা রয়েছে। এ সময় ১১ পিস ইয়াবা, অবিস্ফোরিত ককটেল, বিস্ফোরিত ককটেলের অংশবিশেষ ও চাপাতি উদ্ধার করা হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী ওয়াজেদ আলী। 

এ ঘটনায় দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়। তারা হলেন সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) সালাম, কনস্টেবল জাহেদ। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

ওসি কাজী ওয়াজেদ আলী বলেন, কিছু সন্ত্রাসী পার গেণ্ডারিয়া এলাকায় অবস্থান করছে- এমন সংবাদের ভিত্তিতে রাতে পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযানে গেলে সন্ত্রাসীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল ও গুঁলি ছুড়ে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও গুলি ছুড়লে সন্ত্রাসীরা পিছু হটে। পরে ঘটনাস্থলে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একজনকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে স্থানীয় লোকজন শনাক্ত করে সে কুখ্যাত মাদক বিক্রেতা হযরত আলী। তিনি আরও জানান, হযরত আলীর বিরুদ্ধে ৪০টি মামলা রয়েছে। সে এবং তার স্ত্রী রহিমা কুখ্যাত মাদকবিক্রেতা। বর্তমানে তার স্ত্রী ভারতে পলাতক রয়েছেন।

খুলনা 

নগরীর সদর থানার নিরালার দিঘীর পাড় নামক স্থানে পুলিশের সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মাসুদ রানা ওরফে মাসুদ নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। পুলিশের দাবি, সে মাদক ব্যবসায়ী। শুক্রবার ভোররাতে নগরীর সদর থানার নিরালার দিঘীর পাড় নামক স্থানে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশী তৈরী পাইপ গান ও ধারালো অস্ত্র সহ ১০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে।

পুলিশ জানায়, দিঘীর পার নামক স্থানে মাদক বিক্রি হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে সদর থানার পুলিশ অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা গুলি ছোঁড়ে। পুলিশও নিজেদের রক্ষার জন্য পাল্টা গুলি ছোঁড়ে। এক পর্যায়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পিছু হটতে বাধ্য হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মাসুদরানাকে গুলি বিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ।'

ময়মনসিংহ 

জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আব্দুর রশিদ (৫০) নামের এক মাদক বিক্রেতা নিহত হয়েছেন।  বৃহস্পতিবার দিনগত রাতে নগরীর পুরাতন ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন হোমিও মেডিকেল কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে ১০০ গ্রাম হেরোইন ও একটি পাইপগান জব্দ করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে জেলা গায়েন্দা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মাদক কেনাবেচা হচ্ছে এমন গোপন সংবাদে সেখানে অভিযান চালানো হয়। ডিবির উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক বিক্রেতারা গুলি চালায়। ডিবি সদস্যরাও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছুঁড়লে মাদক বিক্রেতারা পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রশিদকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত ওই মাদকবিক্রেতার বিরুদ্ধে বিস্ফোরকসহ সাতটিরও বেশি মামলা রয়েছে বলে জানায় পুলিশ।

কুমিল্লা

জেলার তিতাস উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মো. আল-আমিন নামে এক ছিনতাইকারী নিহত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, ছিনতাইসহ থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি রিভলবার, একটি এলজি ও ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। 

বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জেলার তিতাস উপজেলার ঝড়িকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানান তিতাস থানার ওসি সৈয়দ মোহাম্মদ আহসানুল ইসলাম।

পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে গৌরীপুর-হোমনা সড়কের তিতাস উপজেলার দড়িকান্দি সেতু সংলগ্ন এলাকায় ৫৮ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ওই চক্রের ২ সদস্যকে ১৫ লাখ টাকাসহ আটক করে পুলিশ। এ ঘটনার পর বৃহস্পতিবার রাতে আটক আল-আমিনকে সঙ্গে নিয়ে জেলা ডিবি পুলিশ ও তিতাস থানা পুলিশ অবশিষ্ট টাকা এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযানে নামে। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তিতাসের দড়িকান্দি নামক এলাকায় পৌঁছালে একদল ডাকাত পুলিশের গাড়িতে হামলা চালিয়ে আল-আমিনকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালায়। এ সময় পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি ছুড়লে ডাকাতদল পালিয়ে যায়।

ওসি সৈয়দ মোহাম্মদ আহসানুল ইসলাম জানান, ডাকাতদের একটি গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে আল-আমিনের ওপর শরীরে বিদ্ধ হলে সে আহত হয়। এ সময় তাকে প্রথমে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

কক্সবাজার 

জেলার টেকনাফ উপজেলায় র‌্যাব ও বিজিবির সাথে পৃথক বন্দুকযুদ্ধে নুরুল আলম (৩৫) নামের এক ডাকাত এবং বিল্লাল হোসেন নামে একজন ডাকাত নিহত হয়েছেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ইয়াবা, ২টি বিদেশি পিস্তল, ২টি ম্যাগাজিন ও ১৩ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত এবং বৃহস্পতিবার ভোররাতে হ্নীলা ইউনিয়নের দমদমিয়া ও সাবরাং ইউপির সাবরাং কাটাবুনিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এদের মধ্যে রোহিঙ্গা নুরুল আলম টেকনাফের নয়াপাড়া আনসার ক্যাম্পের অস্ত্র লুট ও আনসার কমান্ডার আলী হোসেন হত্যা মামলার প্রধান আসামি। 

কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর মেহেদী হাসান বলেন, রাতে র‌্যাবের একটি বিশেষ টহলদল হ্নীলা ইউনিয়নের দমদমিয়া এলাকায় কিছু লোককে দেখে  চ্যালেঞ্জ করলে তারা র‌্যাবের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। র‌্যাবও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। এ সময় অন্যরা পালিয়ে গেলেও ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একজনকে উদ্ধার করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে সে মারা যায়। পরে র‌্যাব রোহিঙ্গা ডাকাত নুরুল আলমের লাশ শনাক্ত করে।’

তিনি আরও বলেন, ‘র‌্যাব জানতে পারে, টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থিত আনসার ক্যাম্পের অস্ত্র লুট ও আনসার কমান্ডার আলী হোসেনের হত্যা মামলার প্রধান আসামি এই নুরুল আলম। সে দীর্ঘদিন পলাতক ছিল।

টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ বলেন, পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল গেয়ে লাশটি উদ্ধার করে। নিহত রোহিঙ্গা ডাকাতের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। সুরুতাহল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২০১৬ সালের ১২ মে রাতে রোহিঙ্গা সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্বে নিয়োজিত আনসার ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে আনসার কমান্ডার আলী হোসেনকে হত্যার পর ৬০০ রাউন্ড গুলি ও ১৩টি অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। পরে মিয়ানমার সীমান্তের ঘুংধুম এলাকার গহীন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে লুট হওয়া পাঁচটিসহ ১৩টি অস্ত্র ও ৯৫ রাউন্ড গুলি নিয়ে তিন রোহিঙ্গাকে র‌্যাব গ্রেফতার করে।

এদিকে, টেকনাফে বিজিবির ও চোরাকারীদের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধে এক ইয়াবা ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। টেকনাফ ২ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. আছাদুদ-জামান চৌধুরী জানান, বহস্পতিবার রাতে কক্সবাজার ৩৪ বিজিবি কর্তৃক মরিচ্যা চেকপোস্টে লক্ষীপুর জিএমহাট শাকচর এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. বিল্লাল হোসেনকে (২৫) ইয়াবাসহ আটক করা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা যায় যে, বিপুল পরিমাণ ইয়াবা শুক্রবার ভোররাতে সাবরাং ইউপির সাবরাং কাটাবুনিয়া এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফ  ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের নায়েক মো. হাবিল উদ্দিন ও কক্সবাজার ৩৪ বিজিবির নায়েব সুবেদার মো. ওহিদুল ইসলামের নেতৃত্ব যৌথ টহলদল দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে ওঁৎ পেতে থাকে। কিছুক্ষণ পর একদল ব্যক্তিকে দেখে টহলদল তাদের চ্যালেঞ্জ করে। টহলদলের উপস্থিতি লক্ষ্য করা মাত্রই চোরাকারবারী দলের লোকজন টহলদলের উপর অতর্কিতভাবে গুলি বর্ষণ করতে। আত্মরক্ষার্থে বিজিবিও গুলি বর্ষণকরে। পরে ভোরের আলোতে টহল দলের সদস্যরা এলাকায় তল্লাশী করে মো. বেল্লাল হোসেন (২৫) গুলিবিদ্ধ লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এছাড়াও ঘটনাস্থল থেকে ৯ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ব্যাপারে আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

এ ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা