শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

মাছশূন্য হতে পারে বঙ্গোপসাগর?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মাছশূন্য হতে পারে বঙ্গোপসাগর?

মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে এবং ইলিশ রক্ষায় সফলতা থাকলেও বঙ্গোপসাগরে মাছের পরিমাণ কমছে এবং কিছু কিছু সামুদ্রিক মাছের প্রজাতি অনেকটা নিঃশেষ হতে চলেছে বলে সতর্ক করছেন বিজ্ঞানীরা।

নির্বিচারে সামুদ্রিক মাছ শিকার এবং অনিয়ন্ত্রিত ও অবৈধ মাছ ধরা বন্ধ না হলে ভবিষ্যতে বঙ্গোপসাগর মৎস্যশূন্য হয়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। সামুদ্রিক মৎস্য গবেষণা ও জরিপের মাধ্যমে এ মূল্যায়ন করছেন গবেষকরা।

বাংলাদেশের সাগরে মাছের মজুদের কোনও সঠিক হিসেব নেই, আর কী পরিমান মাছ ধরা যাবে তারও সীমা পরিসীমা নির্ধারিত নেই। কারণ সাগরে মৎস্য সম্পদের জরিপ গবেষণা বন্ধ ছিল প্রায় দুই দশক।

২০১৬ সালে নতুন জাহাজ আর. ভি মীন সন্ধানী কেনার পর জরিপ শুরু হয়েছে।

সাগরে ১০-২০০ মিটার গভীরতা পর্যন্ত মহীসোপান এলাকায় এই জরিপ কার্যক্রম চালানো হয়।

গত তিন বছরের তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে একটি প্রতিবেদন সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পাঠানো হয়েছে। মৎস্য অধিদফতরের মেরিন ফিশারিজ সার্ভে ম্যানেজমেন্ট ইউনিটের মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. শরিফ উদ্দীন বলেন, "২০০০ সালের পর থেকে আমাদের ভেসেল বেইজড যে গবেষণা সেটা পুরাপুরি বন্ধ ছিল। বাংলাদেশ মেরিন ফিসারিজ ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রকল্পের মাধ্যমে এটা আবার শুরু করা হয়েছে।"

“মূলত ২০১৬ সাল থেকে এটা আমরা শুরু করেছি। তিন বছরের প্রাথমিক তথ্যে আমরা দেখছি যে আমাদের সমুদ্রের সার্বিক মজুদ ঠিক থাকলেও কোনও কোনও ক্ষেত্রে কিছু মাছের মনে হচ্ছে অতিরিক্ত আহরণ হয়েছে।”

সামুদ্রিক মৎস সম্পদের অবস্থা নিয়ে গবেষণায় যুক্ত সমুদ্র বিজ্ঞানী সাইদুর রহমান চৌধুরী- যিনি মৎস্য সম্পদ জরিপ জাহাজ আর ভি মীন সন্ধানীর তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণের সঙ্গেও যুক্ত আছেন- বলেন, “এটা আমাদের সায়েন্টিফিক কমিউনিটির জন্য খুবই উদ্বেগের। মাছের বংশ বিস্তারের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ রেখে দেয়া যেটা দরকার সেটা যদি আমরা না রাখি তাহলে পরবর্তী সিজনে বংশবৃদ্ধি হবে না।”

“পৃথিবীর অন্যান্য সমুদ্রের যেমন গালফ অফ থাইল্যান্ড অনেকটা মৎসশূন্য হয়ে গেছে। আমরা চাইনা আমাদের বে অফ বেঙ্গল সেরকম মৎসশূণ্য হয়ে যাক।”

মাছের যেসব প্রজাতি হুমকিতে
সামুদ্রিক মাছের মধ্যে লাক্ষা, সার্ডিন, পোয়া, লটিয়া, ফলি চান্দা, হরিণা চিংড়ি ও কাটা প্রজাতির মাছের মজুদ এবং পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে কমেছে।

গবেষকরা বলছেন এসব সামুদ্রিক মাছ অতিরিক্ত আহরণ করা হচ্ছে।

বিজ্ঞানীদের মতে অতিরিক্ত আহরণের কারণে যে কোনও মাছ বাণিজ্যিকভাবে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার প্রবল ঝুঁকি থাকে এবং সুরক্ষার ব্যবস্থা করা না হলে সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত হয়ে যাবার আশঙ্কা থেকে যায়।

সমুদ্র বিজ্ঞানী সাইদুর রহমান চৌধুরী বলেন, “লাক্ষ্যা, তাইল্যা, রুপচান্দা টাইপের বেশকিছু মাছ বস্তাপোয়া টাইপের বিশেষ করে দামি এবং বড় আকৃতির মাছ এখন খুবই কম পাওয়া যাচ্ছে।”

“বাজার পর্যবেক্ষণ থেকেই আমরা স্পষ্ট দেখতে পাই যে বেশকিছু মাছের ধারাবাহিক আমরা বছরের পর বছর ঘাটতি দেখতে পাচ্ছি। এটা নির্দেশ করে যে সমুদ্রে তাদের পরিমাণ কমে গিয়েছে বলেই বাজারে তাদের জোগান কমে গিয়েছে।”

জেলেদের অভিজ্ঞতা
সামুদ্রিক মৎস আহরণে বাংলাদেশে কাঠের তৈরি ট্রলার, মাঝারি ট্রলার এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রলার ব্যবহৃত হয়।

নৌ বাণিজ্য দপ্তরের হিসেবে নিবন্ধিত কাঠের নৌযানের সংখ্যা ১১,৭১৫টি। তবে ধারণা করা হয় অগভীর সাগরে মাছ ধরায় যুক্ত আছে ৬০-৬৫ হাজার নৌযান।

এছাড়া রয়েছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রলার যেগুলো সাগরে ৪০ মিটার গভীরতার পরে মাছ শিকার করে।

নৌ বাণিজ্য দপ্তরের হিসেবে ২৫১টি ইন্ডাস্ট্রিয়াল নৌযান সমুদ্রে মাছ আহরণ করছে।

চট্টগ্রামের ফিশারিঘাটে মাছ নিয়ে আসা বেশ কয়েকজন জেলে এবং মাঝির বক্তব্যেও সামুদ্রিক মাছের সংকটের কথা শোনা গেল।

৩৫ বছর ধরে সমুদ্রে মাছ ধরার সঙ্গে যুক্ত জসীম মাঝির পরিস্কার জবাব, এখন আর আগের মতো মাছ নেই। আগে যেখানে দুই তিন ঘণ্টা নৌকা চালিয়ে গিয়ে মাছ ধরতে পারতেন এখন সেই মাছ ধরতে ১৮-২০ ঘণ্টা চালিয়ে সাগরের গভীরে যেতে হয়।

“মাছের যত জাত আছে, আইল্যা মাছ টাছ সব মাছ কইম্যা গেছে। আগে পাইতাম এহন পাওয়া যায় না। এখন ইলিশ ছাড়া আর কোনো মাছ সেরকম পাওয়া যায় না।”

ছোট ট্রলারের জেলেদের অভিযোগ বড় ট্রলার বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মাছের পরিমাণও কমে গেছে।

এক্ষেত্রে মাছ ধরার পদ্ধতি নিয়েও উদ্বেগ জানান তারা।

জেলেদের অভিযোগ, বড় নৌযানগুলোর জালে ছোট বড় নির্বিশেষে সব মাছই আটকা পড়ে অনেক মাছের অকাল মৃত্যু ঘটে।

আরেকজন মাঝি বলছিলেন, “যেসব মাছ বাজারে বেঁচা যাইবো না বা আনা সম্ভব হইবো না সেগুলা আনে না। বড়গুলা আনে আর সব সাগরে ফালায় দেয়”।

মাঝারি আকারের ইন্ডাস্ট্রিয়াল নৌযানে মৎস্য শিকারের সঙ্গে যুক্তরা আবার অত্যাধুনিক মাছধরা জাহাজের শিকারিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন।

ছোনার প্রযুক্তি ব্যবহার করে মাছের সুনির্দিষ্ট অবস্থান জেনে নির্বিচারে মাছ শিকার করা হয় বলেই তাদের অভিযোগ।

ইন্ডাস্ট্রিয়াল নৌযানে মাছ শিকারের যে জাল সেটিরও নির্ধারিত মাপ আছে কিন্তু সেটি কতটা মানা হচ্ছে সে প্রশ্নও তোলেন অনেকে।

সামুদ্রিক সাদা বা বড় মাছ এবং চিংড়ি মাছ ধরার জন্য জালের ম্যাশ সাইজ যথাক্রমে ৬০ মিলিমিটার ও ৪৫ মিলিমিটার নির্ধারিত থাকলেও অনেকেই এটি মেনে চলেন না বলে অভিযোগ রয়েছে।

বাংলাদেশে ইন্ডাস্ট্রিয়াল মাছ ধরা নৌযানের নিবন্ধিত সংখ্যা ২৫১টি। গত ৫ বছরে ৩৯টি নতুন মাছ ধরা আধুনিক নৌযান মাছ শিকারে যুক্ত হয়েছে।

নৌ বাণিজ্য দফতরের প্রিন্সিপাল অফিসার ক্যাপ্টেন মো. গিয়াসউদ্দিন আহমেদ বলেন, সাগরে মাছের মজুদ সম্পর্কে নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নৌযানের সংখ্যা বাড়ানো বিপক্ষে তারা।

“যতদিন পর্যন্ত মাছের মজুদ এবং পরিমাণ সম্পর্কে রিপোর্ট না পাচ্ছি আমাদেরকে নৌযানের এ সংখ্যার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিৎ। তা নাহলে আমাদের এই ফিশিং সেক্টর এবং আমাদের যে চারটা ফিশিং গ্রাউন্ড আছে সেগুলো মাছশূণ্য হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে।”

প্রতিবেশি দেশের নৌযানের অনুপ্রবেশ

বাংলাদেশের সমুদ্র সীমানায় মৎস্য আহরণে প্রতিবেশি দুটি দেশের নৌযানের অবৈধ অনুপ্রবেশ একটা নিয়মিত সমস্যা বলে জানান স্থানীয় জেলেরা।

বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এবং নৌ বাহিনীর প্রতিবেশি দেশের মাছধরা নৌযান আটকের বহু নজির রয়েছে।

গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেরা বলেন, বাংলাদেশি সমুদ্রসীমায় প্রায়ই ভারত ও মিয়ানমারের মাছ ধরা ট্রলার ঢুকে পড়ছে। এমনকি বাংলাদেশের সীমানায় মাছধরা নিষিদ্ধ থাকাকালীন সময়েও তাদের উপস্থিতি বেড়ে যায় বলেই অনেকে বলেছেন।

বাংলাদেশি নৌযানের মৎসজীবীদের অভিযোগ, যে হারে বিদেশি নৌযান বাংলাদেশের সীমানায় অবৈধ মাছ শিকার করে সে তুলনায় বিদেশি জাহাজ আটক হয় খুবই কম।

সাগরে ৩০ বছর মাছ ধরার সঙ্গে যুক্ত হুমায়ুন কবির বলেন, দক্ষিণ দিকে সেন্টমার্টিন ও টেকনাফ অংশে মিয়ানমার এবং পশ্চিমে চালনার দিকে ভারতীয় জাহাজ প্রায়ই অবৈধ মাছ শিকার করে।

অনেক সময় একাধিক জাহাজ নিয়ে মিয়ানমার ও ভারতীয় জাহাজ সাগরে মাছ ধরতে আসে বলেও তাদের নজরে পড়ে।
“লাক্ষা মাছ বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অর্থকরী ও মূল্যবান মাছ এবং এই মাছটি মারাত্মকভাবে আহরিত হয়ে প্রায় নিঃশেষ হয়ে গেছে। এছাড়া চিংড়ি মাছের বহু প্রজাতিও হুমকির মুখে। আমরা গবেষণা করছি কিন্তু আরো বিস্তারিত গবেষণা ছাড়া চূড়ান্ত মূল্যায়ণ সম্ভব নয়। তাই পূর্ণাঙ্গ গবেষণা এবং মজুদ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদকে দীর্ঘমেয়াদে টেকসই করার জন্য মাছ ধরা ট্রলার ও নৌযান সীমিত করা এবং ক্যাচ কন্ট্রোল পদ্ধতি প্রয়োগ করা জরুরী।”

দেশের মৎস্য বিভাগ দীর্ঘমেয়াদে সাগরে মাছের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সংরক্ষণ কার্যক্রম নিয়েছে। সাগরে মাছ ধরা বন্ধ মৌসুম, মেরিন রিজার্ভ এলাকা ও সংরক্ষিত অঞ্চল ঘোষণা করা হয়েছে।

গবেষকরা বলেন, ইলিশকে টার্গেট করে যেভাবে সাফল্য এসেছে সামুদ্রিক অন্যান্য মূল্যবান অর্থকরী মাছের ক্ষেত্রেও আলাদা করে সুনির্দিষ্ট কৌশল পরিকল্পনা করা দরকার। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
জন-আকাঙ্খা পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে : কাদের গনি চৌধুরী
'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'
'প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সাড়ে ছয় হাজার প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে'
'বহু বছর আমরা কেউ ভোট দিতে পারিনি, এবার আমরা সবাই ভোট দিবো'
'বহু বছর আমরা কেউ ভোট দিতে পারিনি, এবার আমরা সবাই ভোট দিবো'
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের পথে বাংলাদেশের অভিযাত্রায় অস্ট্রেলিয়ার সমর্থন
অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের পথে বাংলাদেশের অভিযাত্রায় অস্ট্রেলিয়ার সমর্থন
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

এই মাত্র | নগর জীবন

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৮ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল মেটা
৬৮ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল মেটা

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার
ইয়ামালের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে আর্জেন্টাইন র‍্যাপার

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দশ বছর পর স্টারফিশ গণমৃত্যুর কারণ উদঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা
দশ বছর পর স্টারফিশ গণমৃত্যুর কারণ উদঘাটন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মাইলস্টোনে শুরু হয়েছে পাঠদান
মাইলস্টোনে শুরু হয়েছে পাঠদান

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন
পুঁজিবাজারে বহুজাতিক কোম্পানির মুনাফায় ১৭% পতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
ইসলামাবাদে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপি প্রতিক্রিয়া জানাবে আজ
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপি প্রতিক্রিয়া জানাবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ান অভিনেতা সঙ ইয়ং-কিউর মরদেহ উদ্ধার
দক্ষিণ কোরিয়ান অভিনেতা সঙ ইয়ং-কিউর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিমালয়ের মেঘ আগের মতো বিশুদ্ধ নেই!
হিমালয়ের মেঘ আগের মতো বিশুদ্ধ নেই!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল
শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন
বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন
নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ
জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১
সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস
কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর

খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ
খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ

দেশগ্রাম