শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৪, সোমবার, ০২ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

পাপিয়াকাণ্ড: শরীরে ট্যাটু আঁকলেই মিলত টাকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাপিয়াকাণ্ড: শরীরে ট্যাটু আঁকলেই মিলত টাকা

শামীমা নূর পাপিয়া, বর্তমানে দেশব্যাপী আলোচিত নাম। বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে গ্রেফতার হয়ে বর্তমানে রিমান্ডে রয়েছেন যুব মহিলা লীগের সদ্য বহিষ্কৃত এই নেত্রী। তিনি ছিলেন নরসিংদী যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক।

যতই দিন যাচ্ছে পাপিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় ততই বড় হচ্ছে। এবার প্রকাশ্যে এল তার ‘ট্যাটু বাহিনীর’ কথা।

অভিযোগ রয়েছে, শামীমা নূর পাপিয়া ওতাঁর স্বামী মফিজুর রহমান সুমন চৌধুরী গড়ে তুলেছিল একটি নিজস্ব বাহিনী। বাহিনীর সাংকেতিক নাম ছিল কেমসি, যা ‘খাজা মাইনউদ্দিন চিশতী’র সংক্ষেপ। গত বছরের সেপ্টেম্বরে এই বাহিনীর যাত্রা শুরু। বাহিনীর সদস্য হয়ে শরীরে ট্যাটু আঁকলেই মিলত টাকা। 

তবে বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে যারা পাপিয়া কিংবা সুমনের বিশ্বস্ত তাদের অনেকের বিরুদ্ধে মাদক কারবারের অভিযোগ রয়েছে। এমনকি তাদের মধ্যে যারা সুদর্শন তাদের দিয়ে করানো হতো পুরুষ স্কট ব্যবসা। আবার কাউকে দিয়ে করানো হত অস্ত্রের ব্যবসাও।

অভিযোগের পাহাড় পাপিয়ার বিরুদ্ধে

গত বছর সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে ব্যবসায়িক কাজে নরসিংদীর বাগদী এলাকায় গিয়েছিলেন তপন তালুকদার টুকু নামে এক ব্যবসায়ী। সঙ্গে ছিলেন আরও তিনজন। সারা দিন কাজ সেরে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকায় ফেরার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। চলে এসেছিলেন নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত। হঠাৎ একটি ফোন। অন্য প্রান্ত থেকে এক নারীর কণ্ঠ। ব্যবসার প্রস্তাব। লোভ সামলাতে পারেননি তিনি। ফোনে দেওয়া ঠিকানা অনুযায়ী লাভের আশায় ওই সময় তিনি ঢাকায় না এসে চলে যান বাগদীর দোতলা একটি বাড়িতে। গিয়ে দেখেন আগে যে বাড়িটিতে তিনি গিয়েছিলেন তার পাশেই ওই বাড়ি। ড্রইং রুমে বসতেই আসেন এক নারী। পরিচয়ের পর তিনি অন্য রুমে চলে যান। ঠিক ওই সময় টুকুদের কাছে এসে সোফায় বসেন চারজন সুন্দরী নারী। পর্যায়ক্রমে ওই নারীরা তাদের কাছে ঘেঁষার চেষ্টা করেন। কিছু সময় পর সামনে আসেন এক ব্যক্তি। অভিযোগ, টুকুরা ওই নারীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। বলা হয়, এগুলো ভিডিও করে রাখা হয়েছে। তাদের কোনোভাবেই যেতে দেওয়া হবে না। পুলিশ আসছে। হতবিহ্বল হয়ে পড়েন টুকুসহ চারজন। একপর্যায়ে তাদের কাছে ১০ লাখ টাকা দাবি করে পাপিয়া গ্যাং। নইলে থানায় শ্লীলতাহানির মামলা। কোনো উপায় না পেয়ে টুকুরা তাদের সঙ্গে থাকা ২০ হাজার টাকা দিয়ে দেন। তবে কয়েক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও পুলিশ আসেনি। শুরু হয় আমানুষিক নির্যাতন। টানা দুই দিন নির্যাতন শেষে ব্যাংকের মাধ্যমে ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা পরিশোধের পর মুক্তি মেলে ভুক্তভোগী টুকুদের। এ তো গেল মাত্র একটি ঘটনা। এই ভুক্তভোগী টুকু অভিযোগ করতেও গিয়েছিলেন রাজধানীর বিমানবন্দর থানায়। তবে থানা কর্তৃপক্ষ ঘটনার স্থান নরসিংদী হওয়ায় ওই অভিযোগ গ্রহণ করেনি। পরামর্শ দিয়েছে নরসিংদীতে যোগাযোগ করতে। এমন অসংখ্য ভুক্তভোগী রয়েছেন যারা যুব মহিলা লীগের সদ্যবহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়া গ্যাংয়ের শিকার হয়েছেন। তাদের মৌখিক ও লিখিত অভিযোগের সংখ্যা রীতিমতো পাহাড়সম বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট সূত্র। এরই মধ্যে তাদের অনেকেই আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অবহিত করেছেন। তবে তাদের বেশির ভাগই সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ হওয়ার আশঙ্কায় লিখিত অভিযোগ জমা দেননি। গত বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) আবদুল বাতেন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, পাপিয়ার বিরুদ্ধে যে কোনো ভুক্তভোগী অভিযোগ করতে পারেন। অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখে জড়িত প্রমাণ পেলে পাপিয়া দম্পতির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রে আরও একটি অভিযোগের বিষয়ে জানা গেছে, নরসিংদীতেই গ্রামের বাড়ি এক ব্যবসায়ীর। পরিবার নিয়ে বসবাস করেন রাজধানীর একটি অভিজাত এলাকায়। পাপিয়া তার পূর্বপরিচিত। তখনো তিনি পাপিয়ার অন্য চরিত্র সম্পর্কে অবহিত না থাকায় তার আমন্ত্রণে সরল বিশ্বাসেই গিয়েছিলেন বাগদীর বাসায়। ড্রইং রুমে চলছিল গল্প-আড্ডা। কিছু সময় পর পাপিয়া অন্য কক্ষে যাওয়ার পরই সেখানে আসেন দুই সুন্দরী যুবতী। হঠাৎ করেই চলে যায় বিদ্যুৎ। দুই যুবতী তার কাছে এসে তাকে জোর করে জড়িয়ে ধরেন। জোর করেও ওই ব্যক্তি তাদের সরাতে পারছিলেন না। কিছু সময়ের মধ্যেই বিদ্যুৎ চলে আসায় দেখেন এক ব্যক্তি তাদের ছবি ওঠাচ্ছে। ঘটনাস্থলে আবারও পাপিয়ার আগমন। সঙ্গে তার স্বামী মফিজুর রহমানব চৌধুরী ওরফে মতি সুমন। ইন্টারনেটে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তার কাছ থেকে হাতিয়ে নেন ৫ লাখ টাকা। পরে বিভিন্ন সময় তাকে জিম্মি করে হাতিয়ে নেন বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা। তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, ‘পাপিয়ার শিকার এমন অনেকের বিষয়েই আমরা জানতে পেরেছি। আমরা পর্যায়ক্রমে তাদের সঙ্গে কথা বলব। আসলেই কি তারা ব্ল্যাকমেইলিংয়ের শিকার হয়েছেন, নাকি স্বেচ্ছায় পাপিয়ার ডেরায় গিয়েছিলেন।’

জানা গছে, মফিজুর দম্পতির প্রতারণার শিকার ব্যবসায়ী, সাধারণ মানুষ ও অনৈতিক কাজে বাধ্য হওয়া মেয়েরা ‘মুখ খুলতে’ শুরু করেছেন। র‌্যাবের হাতে গ্রেফতারের পর পাপিয়া দম্পতির প্রতারণার শিকার মেয়েরা পাপিয়ার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। কীভাবে তাদের এই পথে এনেছেন পাপিয়া, সবিস্তারে তার বর্ণনা করেছেন।

ব্যবসায়ী টুকুর অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করে গতকাল বিকালে বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বি এম ফরমান আলী বলেন, ‘ঘটনা শোনার পর পাপিয়া ও তার স্বামীকে টুকুর মুখোমুখি করা হয়েছিল। তারা প্রতারণার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেই নরসিংদী এলাকায় মামলা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে টুকুকে। এ ছাড়া মামলা এখন গোয়েন্দা পুলিশের কাছে। প্রয়োজনে টুকু গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।’

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ
দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ারে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ারে খালেদা জিয়া
২০ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে
২০ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর র‌্যাডার ইউনিট বগুড়ায় আকাশ প্রতিরক্ষা র‌্যাডার উদ্বোধন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর র‌্যাডার ইউনিট বগুড়ায় আকাশ প্রতিরক্ষা র‌্যাডার উদ্বোধন
ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি
ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ
নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে আলোচিত হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
কক্সবাজারে আলোচিত হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়ির ধুরুং খালে আবারও নারী নিখোঁজ
ফটিকছড়ির ধুরুং খালে আবারও নারী নিখোঁজ

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুতুপালং ক্যাম্পে  স্ত্রীর দুই হাতের কব্জি কেটে দিলেন স্বামী
কুতুপালং ক্যাম্পে  স্ত্রীর দুই হাতের কব্জি কেটে দিলেন স্বামী

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে সরকারি চাল উদ্ধার, গ্রাম পুলিশ সদস্য আটক
চাঁদপুরে সরকারি চাল উদ্ধার, গ্রাম পুলিশ সদস্য আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা
বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত
যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন
নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা
বরিশালে নারীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর
ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল স্কুলশিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ
দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় পারস্পরিক অবস্থান জানার সুযোগ হয়েছে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার
ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে কলেজছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে কলেজছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আটক ২
নারায়ণগঞ্জে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি
বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা