শিরোনাম
- ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
- শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
- সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
- উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
- আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
- সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
- ‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
- ২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
- মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
- ২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
- আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
- বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
- সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
- নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
- জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
- সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
- আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
- চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
- ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
মেরিন ড্রাইভ সড়কে এখন থেকে সেনা ও পুলিশের যৌথ টহল
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কক্সবাজারের টেকনাফে অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় সেনাবাহিনীপ্রধান ও পুলিশের আইজি নিজ নিজ বাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্যদের বেশ কিছু প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এছাড়া এখন থেকে ঐ এলাকায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী যৌথভাবে টহল পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজারের টেকনাফে মেরিন ড্রাইভের শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টে অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান একজন পুলিশ সদস্যের গুলিতে মর্মান্তিকভাবে মৃত্যুবরণ করেন। অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অত্যন্ত মর্মাহত। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি উচ্চপর্যায়ের যৌথ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। যে কমিটি গত ৪ আগস্ট থেকে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে। বুধবার (৫ আগস্ট) সেনাবাহিনীপ্রধান ও পুলিশের আইজি সরেজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং স্ব-স্ব বাহিনীর স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
আইএসপিআর আরও জানায়, সেনাবাহিনীপ্রধান ও পুলিশের আইজি উভয়েই ঘটনাটিকে একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করেন এবং ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের দায়ভার বাহিনী নেবে না বলে উল্লেখ করেন। এ ঘটনায় দুই বাহিনীর দীর্ঘদিনের পারস্পরিক সুসম্পর্কেও চিড় ধরবে না। সুষ্ঠু তদন্ত এবং সুবিচারের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা হবে ও সুষ্ঠু তদন্ত কাজে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করা হবে না এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে তদন্ত পরিচালিত হবে মর্মে স্ব-স্ব বাহিনীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন।
আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনায় বাংলাদেশ পুলিশও অত্যন্ত মর্মাহত। পুলিশের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে, এটাই শেষ ঘটনা। ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে না। এলাকার আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে ও এলাকার মানুষের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে উক্ত এলাকায় সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ টহল পরিচালনা করা হবে বলে সেনাবাহিনীপ্রধান এবং পুলিশের আইজি উভয়েই সম্মত হয়ে স্ব-স্ব বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছেন। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দুই বাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান আস্থা আরো গভীর ও সুদৃঢ় করবে বলে উভয়ই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর