শিরোনাম
- আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
- দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
- মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
- আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
- ‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
- উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
- ‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
- সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
- বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
- মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
- আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
- অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
- ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
- নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
- পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
- পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
- রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
- নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
- কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
মেরিন ড্রাইভ সড়কে এখন থেকে সেনা ও পুলিশের যৌথ টহল
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কক্সবাজারের টেকনাফে অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় সেনাবাহিনীপ্রধান ও পুলিশের আইজি নিজ নিজ বাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্যদের বেশ কিছু প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এছাড়া এখন থেকে ঐ এলাকায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী যৌথভাবে টহল পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজারের টেকনাফে মেরিন ড্রাইভের শামলাপুর পুলিশ চেকপোস্টে অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান একজন পুলিশ সদস্যের গুলিতে মর্মান্তিকভাবে মৃত্যুবরণ করেন। অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অত্যন্ত মর্মাহত। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি উচ্চপর্যায়ের যৌথ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। যে কমিটি গত ৪ আগস্ট থেকে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে। বুধবার (৫ আগস্ট) সেনাবাহিনীপ্রধান ও পুলিশের আইজি সরেজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং স্ব-স্ব বাহিনীর স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
আইএসপিআর আরও জানায়, সেনাবাহিনীপ্রধান ও পুলিশের আইজি উভয়েই ঘটনাটিকে একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করেন এবং ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের দায়ভার বাহিনী নেবে না বলে উল্লেখ করেন। এ ঘটনায় দুই বাহিনীর দীর্ঘদিনের পারস্পরিক সুসম্পর্কেও চিড় ধরবে না। সুষ্ঠু তদন্ত এবং সুবিচারের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা হবে ও সুষ্ঠু তদন্ত কাজে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করা হবে না এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে তদন্ত পরিচালিত হবে মর্মে স্ব-স্ব বাহিনীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন।
আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনায় বাংলাদেশ পুলিশও অত্যন্ত মর্মাহত। পুলিশের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে, এটাই শেষ ঘটনা। ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে না। এলাকার আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে ও এলাকার মানুষের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে উক্ত এলাকায় সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ টহল পরিচালনা করা হবে বলে সেনাবাহিনীপ্রধান এবং পুলিশের আইজি উভয়েই সম্মত হয়ে স্ব-স্ব বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছেন। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দুই বাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান আস্থা আরো গভীর ও সুদৃঢ় করবে বলে উভয়ই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর