প্রথম জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য গোপন করে দ্বিতীয় এনআইডি করার অভিযোগে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) করা প্রতারণার মামলায় ডা. সাবরিনা শারমিনের বিরুদ্ধে তদন্ত অগ্রগতির প্রতিবেদন ১২ ডিসেম্বর। আজ সোমবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বাড্ডা থানার এসআই মইনুল ইসলাম তদন্ত সংক্রান্ত কোনো প্রতিবেদন দাখিল করেনি। ফলে ঢাকার মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী মামলার নথি পর্যালোচনা করে ১২ ডিসেম্বর শুনানির দিন ধার্য করেন।
২০১৬ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় দ্বিতীয়বার ভোটার হন সাবরিনা। তিনি প্রথমে ভোটার হন সাবরীনা শারমিন হোসেন নামে। একটিতে জন্ম তারিখ দেওয়া ১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর। অন্যটিতে ১৯৮৩ সালের ২ ডিসেম্বর। প্রথমটিতে স্বামীর নাম হিসেবে ব্যবহার করেন আরএইচ হক। আর দ্বিতীয়টিতে আরিফুল চৌধুরী।
করোনা টেস্টের নমুনা সংগ্রহের সরকারি অনুমতি নিয়ে সাবরিনার নিয়ন্ত্রণাধীন জেকেজি হেলথকেয়ার মানুষের কাছে করোনার নেগেটিভ-পজিটিভ জাল সনদ বিক্রি করে, বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নেয়। এ অভিযোগে করা মামলায় সাবরিনা ও তার স্বামী আরিফ চৌধুরীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এই মামলায় ইতোমধ্যে তাদের চার্জশিট দিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ।
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ