শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১২, মঙ্গলবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বাবা বেঁচে থাকলে এই আওয়ামী লীগ করতেন না: রেজা কিবরিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাবা বেঁচে থাকলে এই আওয়ামী লীগ করতেন না: রেজা কিবরিয়া

২০১৮ সালে আইএমএফের চাকরি ছেড়ে ওয়াশিংটন থেকে দেশে ফেরেন ড. রেজা কিবরিয়া। তাঁর মূল পরিচয় অর্থনীতিবিদ হলেও নির্বাচনের আগের ওই সময়টিতে তিনি গণফোরামে যোগদান করেন। সাবেক অর্থমন্ত্রী প্রয়াত শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ছেলে রেজা কিবরিয়া পরে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আলোচনায় আসেন। নির্বাচনের পর গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি সক্রিয় রাজনীতিতে অংশ নেন। তবে নানা কারণে সম্প্রতি গণফোরাম থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। এসব বিষয়ের পাশাপাশি সাম্প্রতিক রাজনৈতিক কয়েকটি প্রসঙ্গে তিনি এক সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন।

প্রশ্ন : কী কারণে গণফোরাম ছাড়লেন?

কিবরিয়া : দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে অনেক কিছু বলার আছে। আমি বলতেও চাই। সেগুলো বলতে পারিনি। এ ছাড়া দলের ভেতরকার কিছু লোকের ব্যক্তিগত বিষয় ছিল। যেগুলো রেষারেষি হওয়ার মতো ঘটনা। কিন্তু এসবের মধ্যে আমি যুক্ত হতে চাই না।

প্রশ্ন : বিএনপিকে নিয়ে বৃহত্তর ঐক্য?

কিবরিয়া : বিএনপিসহ উদারপন্থী আরো অনেক দল নিয়ে।

প্রশ্ন : গণফোরাম কি এর বিপক্ষে?

কিবরিয়া : গণফোরাম চায়। কিন্তু ওই দলের মধ্যেই ছোট দল বড় দল নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলছে। তা ছাড়া দলের কেউ কেউ আমার অপছন্দের ব্যক্তি। আমি তাদের সঙ্গে রাজনীতি করতে চাই না। এখন বাইরে থেকে এ ব্যাপারে আমি কাজ করতে চাই।

প্রশ্ন : পদত্যাগের চিঠি কিভাবে দিলেন?

কিবরিয়া : আগে কামাল হোসেন স্যারের সঙ্গে আলোচনা করে নিয়েছি। পরে উনার হাতে দিয়েছি।

প্রশ্ন : তিনি কিছু বললেন ওই সময়?

কিবরিয়া : তিনি আমাকে অনেক স্নেহ করেন। তা ছাড়া পদে থাকার বিষয়ে অনিচ্ছার কথা কয়েক মাস ধরেই আমি উনাকে বলেছি। তিনি মেনে নিয়েছেন। উনার সঙ্গে কাজ করতে পারাটা আমার জীবনের অনেক বড় একটি অর্জন।

প্রশ্ন : গণফোরাম থেকে পদত্যাগে আপনার রাজনৈতিক কোনো ক্ষতি?

কিবরিয়া : আমি মনে করি না কোনো ক্ষতি হয়েছে। আমি কার নেতৃত্ব মানব সেটাই একটা ব্যাপার আছে। ড. কামাল হোসেনের মতো আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একজন ব্যক্তির সঙ্গে কাজ করতে পারাটা অবশ্যই প্রিভিলেজ। তা ছাড়া আর কী করা যেত। আমি চেষ্টা করেছি।

প্রশ্ন : আপনার বাবা শাহ এ এম এস কিবরিয়া আওয়ামী লীগ সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন। সেদিক থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতেই আপনার থাকার কথা। কিন্তু নির্বাচন করলেন ধানের শীষ মার্কা নিয়ে। এ নিয়ে মানুষের জানার কৌতূহল রয়েছে।

কিবরিয়া : প্রথমত, আমার বাবা যে রাজনীতি করতেন, আর এখনকার আওয়ামী লীগ যে রাজনীতি করছে দুটি এক নয়। আমার মনে হয়, আমার বাবা বেঁচে থাকলেও এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকতেন না। কারণ অনেক কিছু হয়েছে আওয়ামী লীগ যেটি বলে বা বিশ্বাস করে সেখান থেকে তারা সরে এসেছে। তাই বলব, আমি আদর্শ থেকে সরে আসিনি। তবে ওই দলে যেতে চাই না। দ্বিতীয়ত, পারিবারিক রাজনীতির সূত্র ধরে ওই দলে যেতেই হবে—বাংলাদেশের এই কালচার বা স্টাইলের সঙ্গেও অমি একমত নই।

প্রশ্ন : আওয়ামী লীগের সঙ্গে দূরত্বের কারণ বলবেন?

কিবরিয়া : দলটিকে এখন আমার আদর্শহীন মনে হয়। এককালে সত্যিই আওয়ামী লীগ অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি দল ছিল। এখন আমার অবাক লাগে, দলের ভেতরে যাঁরা আছেন তাঁরা এই দলের দশা দেখে কিছু বলছেন না কেন।

প্রশ্ন : ধানের শীষের জোটের সঙ্গে তো জামায়াত ছিল। এটা কি আপনার আদর্শের সঙ্গে যায়?

কিবরিয়া : জামায়াত কার সঙ্গে যায় বা যায় না সেটি নিয়ে অনেক কিছু বলা যায়। ১৯৯০ সালে একই মঞ্চে এখনকার সরকারি দলের অনেককে দেখেছি। কেউ কেউ জামায়াতের সঙ্গে তখন হ্যান্ডসেইক করেছেন। তখন তো গেছে। তার চেয়ে বড় কথা, সরকারবিরোধী শক্তির মধ্যে বিএনপি অবশ্যই বড় ফ্যাক্টর ছিল। অবশ্য গণফোরামে তখন সদ্য যোগ দিয়েছি। ফলে জানা ছিল না যে তারা ধানের শীষে নির্বাচন করবে। শেষ পর্যন্ত দলের নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত আমাকে মেনে নিতে হয়েছে।

প্রশ্ন : আপনার বাবা প্রয়াত কিবরিয়া সাহেবের বিচারপ্রক্রিয়ার ধীরগতির কারণ জানা আছে?

কিবরিয়া : আওয়ামী লীগের প্রতি এটাও একটা রাগের কারণ। বিএনপির পর আওয়ামী লীগের আরো ১২ বছর কেটে গেল। এতে বোঝা যায়, আওয়ামী লীগ এই বিচার নিয়ে কতটুকু সিনসিয়ার বা সিরিয়াস। এ ঘটনায় পারিবারিকভাবে আমরা খুবই অসন্তুষ্ট। তারা সুষ্ঠু তদন্ত করতে পারেনি বা চায়নি কেন সেটি খুবই রহস্যময় হয়ে আছে।

প্রশ্ন : তথাকথিত ‘তৃতীয় শক্তি’র আলোচনা ও গুঞ্জনে অনেক সময়ই আপনার নাম আসে। বলা হয়, তৃতীয় শক্তির চোখ আপনার দিকে রয়েছে। কী বলবেন?

কিবরিয়া : এটা একটা সুখবর। এক ধরনের ফ্লাটারি। তবে আমি বলব, তৃতীয়, পঞ্চম বা ষষ্ঠ যে শক্তিই জনগণের রায় পেয়ে ক্ষমতায় আসুক অসুবিধা কী! রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা তো খারাপ জিনিস নয়। হয়তো এতে প্রথম বা দ্বিতীয় শক্তি অসন্তুষ্ট হতে পারে। জনগণ এতে অসন্তুষ্ট হবে বলে মনে হয় না।

প্রশ্ন : আপনার নাম আসার কারণ জানতে চাই...

কিবরিয়া : এটা আমি জানি না কেন? আমি এ ধরনের কোনো খবর পাইনি। আপনি আগে জানতে পারলে আমাকে জানাবেন। এটা ভালো জিনিস। তবে আমার লক্ষ্য খুবই সোজা এবং সরল। আমি সত্যিকার অর্থে আইএমএফের অনেক ভালো একটা চাকরি ছেড়ে ২০১৮ সালে ওয়াশিংটন থেকে দেশে এসেছি। দেশকে কিছু কনট্রিবিউট করার জন্য।

প্রশ্ন : এখন কি মনে হয় ভুল হয়েছে?

কিবরিয়া : না, ঠিকই হয়েছে। স্যাক্রিফাইস করার প্রয়োজন মনে করেছি। আমার বাচ্চারা অনেক ভালো স্কুলে পড়ত। অনেক ভালো মানের জীবনযাত্রা ফেলে রেখে এখানে এসেছি।

প্রশ্ন : সামনে ভালো কিছু দেখতে পাচ্ছেন?

কিবরিয়া : একদিন এ দেশে অবশ্যই ভালো কিছু হবে। সেখানে আমি কনট্রিবিউট করতে পারব কি না জানি না। তবে আমার বাবা দেশ ও জনগণের সেবা করার শিক্ষা আমাদের দিয়ে গেছেন। তিনি বলতেন, এই দেশ তোমাকে প্রডিউস করেছে। সো, তোমাকে অবশ্যই দেশকে কিছু দিতে হবে।

প্রশ্ন : এটা কি রাজনীতি নাকি অন্য কোনো সামাজিক সেবায় যুক্ত হয়ে করতে চাইছেন?

কিবরিয়া : আল্লাহ যখন সুযোগ করে দেবেন তখন অবশ্যই পারব। তবে কিভাবে সেটি এখনই বলতে পারছি না। এখনই কোনো রাজনৈতিক দলে যোগদান করছি না। তবে বিশ্বাস করি, অবশ্যই ভালো সুযোগ হবে। যদি না হয় অন্তত অন্যায়ের পক্ষে ছিলাম না এই সান্ত্বনা থাকবে।

প্রশ্ন : সীমান্ত হত্যা বন্ধে কড়া বিবৃতি, ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন পরিস্থিতি পর্যাালোচনা করে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যাওয়ার বিষয়ে আপনার প্রস্তাবনা মানা হয়নি; এটা কি সত্যি?

কিবরিয়া : গণফোরাম ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এটাতে সরাসরি না করেনি। তবে শেষ পর্যন্ত কোনো কর্মসূচি নেওয়া হয়নি এটা ঠিক। তবে এখন আমি দলের বাইরে। এ জন্য মানুষের অধিকারের ইস্যুতে কথা বলা দরকার বলে মনে করি। যদিও কিছু ইস্যু এখন পুরনো হয়ে গেছে।

প্রশ্ন : নির্বাচন নিয়ে কিছু বলতে চাইছেন?

কিবরিয়া : ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচন একটা ফ্রড। তবে এই নির্বাচনের প্রয়োজন ছিল আওয়ামী লীগকে এক্সপোজ বা স্বরূপ উদঘাটন করার জন্য।

প্রশ্ন : কিন্তু বিএনপি কি সঠিক রাজনীতির পথে আছে?

কিবরিয়া : বিএনপির খুব কঠিন অবস্থা চলছে। যেভাবে তাদের নামে লাখ লাখ মিথ্যা মামলা সরকারে দিচ্ছে, সেগুলো মোকাবেলা করা খুবই কঠিন। তবে দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বয়স ২০ বছর কম এবং শারীরিক অবস্থা ভালো থাকলে পরিস্থিতি ভিন্নরকম হতো।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
সর্বশেষ খবর
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা