শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যে প্রক্রিয়ায় শিশু দত্তক নেওয়া হয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যে প্রক্রিয়ায় শিশু দত্তক নেওয়া হয়

বাংলাদেশসহ পাঁচটি দেশ থেকে শিশু দত্তক নিতে গিয়ে নানা অনিয়মের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে -এমন প্রমাণ পাওয়ার পর নেদারল্যান্ডস সাময়িক সময়ের জন্য বিদেশ থেকে শিশু দত্তক নেওয়া পুরোপুরি স্থগিত করেছে। বাংলাদেশ থেকে শিশু দত্তক নেওয়ার আইনে যথেষ্ট কড়াকড়ি আছে।

যেসব নিঃসন্তান বিদেশি দম্পতি বাংলাদেশ থেকে শিশু দত্তক নিতে চান, তাদের কী প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে হয়? ইউরোপের একটি দেশে অবস্থানরত এক দম্পতি বর্ণনা করেছেন তাদের অভিজ্ঞতা।

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্স

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্স বা ২২৬ নম্বর শিশু। একটি সরকারি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে শিশুটিকে এই নামেই ডাকা হতো, কারণ তার আগের নাম-পরিচয় কারও জানা ছিল না।

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সের এখন একটা নতুন নাম রাখা হয়েছে। কিন্তু তার নতুন নামটিও আমরা জানাতে পারছি না তার পরিচয় গোপন রাখার স্বার্থে।

মাত্র আড়াই বছর বয়সেই এই শিশুটির জীবনে অনেক নাটকীয় ঘটনা ঘটে। জন্মের পর তাকে পরিত্যাগ করা হয়েছিল। তারপর ঠাঁই হয়েছিল এক সরকারি হাসপাতালে। সেখান থেকে এক নিঃসন্তান দম্পতি তাকে নিয়ে এসেছে ইউরোপের এক দেশে।

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে তার পালক মা প্রথম দেখেন বাংলাদেশ থেকে পাঠানো এক ছবিতে। শিশুটির ছোট্ট, অপুষ্ট, কিন্তু রক্তাক্ত দেহের ছবিটি শিউরে উঠার মতো।

‌‘ছবিটি দেখে আমি ধাক্কা খেয়েছিলাম। শিশুটির শারীরিক অবস্থা বিচলিত হওয়ার মতো। আমি নিউট্রিশন নিয়ে পড়াশোনা করেছি। অপুষ্টির শিকার শিশুদের ছবি আমি অনেকবার দেখেছি। কিন্তু তারপরও আমার মনে হলো, আমাকে এই শিশুটির কাছে যেতে হবে, আমি এই শিশুটিকেই চাই।’

বিয়ের পর থেকেই সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছিলেন এই দম্পতি। কিন্তু শারীরিক সমস্যার কারণে পর পর পরপর পাঁচ বার মিসক্যারেজের শিকার হন স্ত্রী। তারপর থেকে চেষ্টা করছেন একটি শিশু দত্তক নেয়ার। বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে দেখে স্ত্রী সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন, তিনি বাংলাদেশে যাবেন এই শিশুকে আনতে।

‘তখন বেশ রাত। আমার স্বামী ঘুমিয়ে পড়েছেন। আমি ওর জন্য একটা কাগজে একটা নোট লিখলাম। আমি আমার স্বামীকে জানালাম, আমি এই শিশুটিকে দত্তক নিতে চাই। সামনের সপ্তাহেই বাংলাদেশে যেতে চাই।’

সত্যি সত্যি তিনি পরের সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশে রওনা হয়েছিলেন শিশুটিকে আনার জন্য। কিন্তু তিনি যে দীর্ঘ এক আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছেন, সে সম্পর্কে কোন ধারণাই তার ছিল না।

‘আমি যখন রওনা দেই তখন জানতামই না যে আমি কিসের মধ্যে পড়তে যাচ্ছি। আমি আবেদন করবো আর ওরা বাচ্চাটা আমার কোলে তুলে দেবে, তারপর আমি তাকে বাড়ি নিয়ে আসবো, ব্যাপারটা যে মোটেই এরকম নয় তা আমি বুঝতেই পারিনি।’

দত্তক নেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নেদারল্যান্ডসের কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি যে পাঁচটি দেশ থেকে শিশু দত্তক নেয়া সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছে তার একটি হচ্ছে বাংলাদেশ। ১৯৬৭ সাল হতে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত এসব দেশ থেকে যেসব শিশুকে দত্তক নেয়া হয়েছিল, সেখানে নাকি অনেক অনিয়ম হয়েছিল। এর মধ্যে ভুল তথ্য দেয়া, কাগজপত্র জালিয়াতি, এরকম অনেক অভিযোগ ছিল। এসব অভিযোগ তদন্তের পর কয়েকদিন আগে নেদারল্যান্ডসের সরকার এই সিদ্ধান্ত নেয়।

১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পরবর্তী বছরগুলোতে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর শিশুকে বিদেশিরা দত্তক নিয়ে গিয়েছিল। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে তখন বাংলাদেশে প্রচুর অভিভাবকহীন এতিম শিশু। পরিত্যক্ত শিশু। ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এমন নারীদের গর্ভে জন্ম নেয়া যুদ্ধ-শিশু।

আইনজীবী শাহদিন মালিক জানান, এসব শিশুকে বিদেশিদের কাছে দত্তক দেয়ার জন্য তখন বিশেষ বিধানের আওতায় ব্যবস্থা করা হয়। প্রচুর শিশুকে তখন বিদেশিরা নিয়ে যায়।

নেদারল্যান্ডসে যেসব দত্তক নেয়া শিশুর বেলায় এরকম অনিয়ম দেখা গেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশের এই সময়কালের কোন শিশু আছে কীনা তা পরিষ্কার নয়। তবে তখন আইন-কানুন অত কঠোর ছিল না। কিন্তু সাম্প্রতিক দশকগুলোতে বাংলাদেশে এ সংক্রান্ত আইন-কানুনে অনেক কড়াকড়ি করা হয়েছে।

আইনজীবী আমিরুল হক জানান, ১৯৮০ সালে এ সংক্রান্ত আইনে সংশোধনী এনে বাংলাদেশ থেকে বিদেশিদের শিশু দত্তক নেয়া বন্ধ করে দেয়া হয়।

বাংলাদেশ থেকে এখন আর বিদেশিরা শিশু দত্তক নিতে পারে না। তবে আইনগত অভিভাবক হতে পারেন। সেজন্যে এক জটিল প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে তাদের যেতে হয়। বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সের ক্ষেত্রে সেরকম জটিল আইনি প্রক্রিয়ারই মুখোমুখি হয়েছিলেন এই দম্পতি, এবং এজন্যে প্রায় দুবছর বাংলাদেশে কাটাতে হয়েছিল তাদের।

হাসপাতালে পরিত্যক্ত শিশু

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে পাওয়া গিয়েছিল বাংলাদেশের এক সরকারি হাসপাতালের বাইরে পরিত্যক্ত অবস্থায়। হাসপাতালের এক শিক্ষানবিশ চিকিৎসক তাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন। নবজাতক শিশুটির শরীরে ছিল আঘাতের চিহ্ন। সাথে সাথে তাকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়।

শিশুটির জন্য নিরাপদ এক আশ্রয়ের কথা ভাবছিলেন সেই চিকিৎসক। তখন হঠাৎ তার মনে এসেছিল এই প্রবাসী নিঃসন্তান নারীর কথা, যিনি তাঁর আত্মীয়। তার কাছে ছবি পাঠালেন। জানালেন শিশুটির সার্বিক অবস্থার কথা।

‘সমস্ত যোগাযোগে যখন শিশুটিকে টু-টু-সিক্স নামে উল্লেখ করা হচ্ছে, সেটা একটা ধাক্কা দিয়েছিল আমাকে’, বলছিলেন এই নারী।

‘একটা বাচ্চা, একটা মানব সন্তান, তাকে কিভাবে টু-টু-সিক্স নামে ডাকা হয়। শিশুটিকে দেখার আগেই, এমনকি বাংলাদেশে পৌঁছানোর আগেই আমি প্লেনে বসে গুগলে নাম খুঁজতে থাকি। এমন একটা নাম, যেটা দিয়ে ওর ধর্ম, জাত কিছুই বোঝা যাবে না, একটা ইউনিভার্সাল নাম। তারপর আমি ঠিক করে ফেলি এরকম একটা নাম‍।’

পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া শিশুটির অবস্থা ছিল বেশ সংকটজনক। সরকারি হাসপাতালের যে ওয়ার্ডে তাকে রাখা হয়েছিল, সেখানে অনেক বিশৃঙ্খলা এবং অব্যবস্থাপনা। বাংলাদেশে পৌঁছেই এই হাসপাতালে ছুটে যান তিনি।

‘প্রথম যখন বাচ্চাটাকে দেখি, তখন ও ঘুমিয়ে। হঠাৎ শিশুটি জেগে উঠলো। আমার দিকে যেন ডাগর চোখে তাকিয়ে আছে। এই মূহুর্তটা আমি ভিডিও করে রেখেছি। এরপর আমি ওকে কোলে নেই। হঠাৎ আমার কান্না পেয়ে যায়, আমি হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করি। শিশুটি আমার জামার একটি অংশ খামচে ধরে রেখেছিল। আমি খুব বেশি ধার্মিক নই। কিন্তু সেই মূহুর্তে আমার মনে হয়েছিলো, এটি একটি ঐশ্বরিক ব্যাপার। এই শিশুটির সঙ্গেই হয়তো আমার নিয়তি জড়িয়ে আছে।’

কিন্তু বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে নিয়ে তখন অনেক জটিলতা। নানা শারীরিক সমস্যার জন্য তাকে দীর্ঘদিন হাসপাতালে রেখেই চিকিৎসা দিতে হবে। অন্যদিকে যেহেতু তাকে আহত এবং পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল, তাই এ নিয়ে পুলিশ মামলা করেছিল।

দীর্ঘ আইনি লড়াই

টু-টু-সিক্সের আইনি অভিভাবক হওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করলেন এই দম্পতি। ১৯৮০ সালের পর এক্ষেত্রে যে সরকারি নিয়ম করা হয়, তাতে বলা হয়েছে, কোন বাংলাদেশি শিশুর আইনি অভিভাবকত্ব পেতে হলে কোন দম্পতির অন্তত একজনকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হতে হবে।

এটি তাদের জন্য কোন সমস্যা হলো না। কারণ ইউরোপের একটি দেশের নাগরিক হলেও তারা দুজনেই বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত।

আইনজীবী আমিরুল হক এধরনের অভিভাবকত্ব নিয়ে বেশ কিছু মামলায় আদালতে কাজ করেছেন। পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করছিলেন তিনি।

‘শুরুতেই যে দম্পতি কোন পরিত্যক্ত শিশুর দায়িত্ব নিতে চান তার জন্য বাংলাদেশের আদালতে অভিভাবকত্বের আবেদন করতে হবে। কোন পরিবার যদি তাদের শিশুর অভিভাবকত্ব ত্যাগ করে অন্য কারো কাছে অভিভাবকত্ব দিতে চান সেক্ষেত্রেও শিশুটিকে পরিত্যক্ত হিসেবে দেখানো হয়। আদালতে জেলা প্রশাসক সরকার পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন। মামলার শুনানিতে আদালত যদি মনে করে যে এই দম্পতি শিশুটির মঙ্গলের জন্য অভিভাবক হওয়ার যোগ্য, তাহলে আদালত তাদের আইনি অভিভাবক হিসেবে নিয়োগ করে থাকেন।’ 

টু-টু-সিক্সকে পাওয়ার জন্য শুরু হলো এই দম্পতির আইনি লড়াই। সেটা খুব সহজ ছিল না। তাদের দৌড়াতে হচ্ছিল নানা জায়গায়, একবার থানায় পুলিশের কাছে, একবার আদালতে।

‘পুলিশি তদন্ত আর আদালতের শুনানিতে যে কত শতবার হাজিরা দিয়েছি তা হিসেব করে বলতে পারবো না।’

বেবি নম্বর টু-টু-সিক্স তখনো হাসপাতালে। তবে এই আইনি লড়াই চলাকালে তার অভিভাবকত্বের জন্য আবেদন করা এই নারীকে অনুমতি দেয়া হয় প্রতিদিন কিছু সময় হাসপাতালে শিশুটির পাশে কাটানোর।

‘পাঁচ মাস প্রতিদিন ওর বিছানার পাশে সকাল ৮টা হতে রাত ১২টা পর্যন্ত থাকার অনুমতি পেয়েছিলাম। আমি একটা চেয়ার পেতে বিছানার পাশে বসে থাকতাম। একটা ভাঙা বিছানা। এর মধ্যে মাত্র দুবার বোধহয় ওকে বারান্দায় নিয়ে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছিলাম। হাসপাতালের এমন পরিবেশ, আওয়াজ, গন্ধ এসব কিছুর মধ্যে থাকতে থাকতে রাতে বাসায় ফিরে আমি আর ঘুমাতে পারতাম না।’

আনুষ্ঠানিক আবেদনের প্রায় চার মাস পর শেষ পর্যন্ত আদালত এই দম্পতিকে শিশুটির আইনি অভিভাবকত্ব দিয়েছিল। তবে তাদের আরও অনেক আইনি লড়াই তখনো বাকী। শিশুটিকে তারা বাংলাদেশের বাইরে নেয়ার অনুমতি তখনো পাননি। আর প্রতিমাসে শিশুটিকে নিয়ে তাদের আদালতে হাজিরা দিতে হবে।

‘শিশুটির যে দেশে জন্ম হয়েছে আমাদেরকে সেখানে থেকে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা সকল আইন মান্য করছি এবং শিশুটির দায়িত্ব নিতে আমরা যোগ্য,’ বলছিলেন পালক মা।

এরপর তাকে প্রায় আরও ১৮ মাস বাংলাদেশে থাকতে হয় শিশুটির সঙ্গে। তার স্বামী ইউরোপে যাওয়া-আসার মধ্যে থাকতেন।

‘এরকম শিশুদের আইনি অভিভাবকত্ব পেলেও আদালতের অনুমতি ছাড়া তাদের বাংলাদেশের বাইরে নেয়া নিষেধ। সেজন্যে আলাদা আবেদন করতে হয়‍,’ বলছিলেন আইনজীবী আমিরুল হক। তিনি বলছেন, আদালত থেকে অনুমতি পাওয়া গেলে বাংলাদেশের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ সাধারণত এই বিষয়ে বাধা দেয় না।

অবশেষে বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে বিদেশে নেয়ার জন্য আবেদন করলেন তাদের আইনি অভিভাবক এই দম্পতি। এবার শুরু হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পাসপোর্ট অফিসে দৌড়াদৌড়ি।

‘বাচ্চাটার পাসপোর্ট করার সময় দেশ ছেড়ে যাবার জন্য আমাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি এনওসি (অনাপত্তিপত্র) নিতে হয়েছে। এটার জন্যই আমাকে সবচাইতে বেশি ভুগতে হয়েছে। আমার বাচ্চার মতো এত জটিল ঘটনা ওরা কখনো পায়নি। ফেলে যাওয়া রক্তাক্ত বাচ্চা, যার বিষয়ে মামলা চলেছে, পুরো বিষয়টাই বেশ জটিল। কিছুতেই ওদের বিষয়টা বোঝাতে পারছিলাম না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তখন বিষয়টি যাচাই করার জন্য গোয়েন্দা বিভাগকে দায়িত্ব দেয়।’

পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ হাসপাতালের ঘটনা, মামলা, এই দম্পতির বিস্তারিত খবর নেবার পর যখন প্রতিবেদন দেয় তখন শেষ পর্যন্ত অনাপত্তিপত্র পাওয়া যায়।

অবশেষে একদিন শিশুটিকে নিয়ে তারা বাংলাদেশ ছেড়ে ইউরোপে চলে আসলেন।

‘ওই কয়টা মাস কি নিদারুণ সময় যে গেছে। অবশ্য আমি এখন যখন ফিরে তাকাই আমার কাছে হাসপাতালের সময়টাকেও মনে হয় যে এর চাইতে ভালো সময় আমার জীবনে আর আসেনি। আমি যেন এই শিশুটির জন্য ভাগ্য নির্ধারিত ছিলাম।’ 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
সর্বশেষ খবর
ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে প্রাণ গেল মা-শিশুসহ তিনজনের
ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে প্রাণ গেল মা-শিশুসহ তিনজনের

৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২১৯ রোগী
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২১৯ রোগী

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নড়াইলে চেক ডিজঅনার মামলায় গ্রেফতার ১
নড়াইলে চেক ডিজঅনার মামলায় গ্রেফতার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা

২০ মিনিট আগে | পর্যটন

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৩৬ রানের লক্ষ্যও তাড়া করতে ব্যর্থ বাংলাদেশ, 'অজুহাত' লিটনের অনুপস্থিতি
১৩৬ রানের লক্ষ্যও তাড়া করতে ব্যর্থ বাংলাদেশ, 'অজুহাত' লিটনের অনুপস্থিতি

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে সাংবাদিক লাঞ্ছনার ঘটনায় বিচার দাবি
ঝিনাইদহে সাংবাদিক লাঞ্ছনার ঘটনায় বিচার দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
রাজবাড়ীতে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লাগামহীন সবজির বাজার, দিশেহারা নিম্ন-মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ
লাগামহীন সবজির বাজার, দিশেহারা নিম্ন-মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নবীনগরে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে বিএনপির বৈঠক
শ্রীপুরে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে বিএনপির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলোচিত ‘শিখ দাদি’কে ভারতেই ফেরত পাঠালো আমেরিকা
সেই আলোচিত ‘শিখ দাদি’কে ভারতেই ফেরত পাঠালো আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া পরিবারকে সহায়তা দিল প্রশাসন
অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া পরিবারকে সহায়তা দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী টেনিস টুর্নামেন্ট
গোপালগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী টেনিস টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এফবিআই ডিরেক্টর জেমস কোমি অভিযুক্ত
সাবেক এফবিআই ডিরেক্টর জেমস কোমি অভিযুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন
পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল
তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড
সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা