শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যে প্রক্রিয়ায় শিশু দত্তক নেওয়া হয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যে প্রক্রিয়ায় শিশু দত্তক নেওয়া হয়

বাংলাদেশসহ পাঁচটি দেশ থেকে শিশু দত্তক নিতে গিয়ে নানা অনিয়মের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে -এমন প্রমাণ পাওয়ার পর নেদারল্যান্ডস সাময়িক সময়ের জন্য বিদেশ থেকে শিশু দত্তক নেওয়া পুরোপুরি স্থগিত করেছে। বাংলাদেশ থেকে শিশু দত্তক নেওয়ার আইনে যথেষ্ট কড়াকড়ি আছে।

যেসব নিঃসন্তান বিদেশি দম্পতি বাংলাদেশ থেকে শিশু দত্তক নিতে চান, তাদের কী প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে হয়? ইউরোপের একটি দেশে অবস্থানরত এক দম্পতি বর্ণনা করেছেন তাদের অভিজ্ঞতা।

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্স

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্স বা ২২৬ নম্বর শিশু। একটি সরকারি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে শিশুটিকে এই নামেই ডাকা হতো, কারণ তার আগের নাম-পরিচয় কারও জানা ছিল না।

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সের এখন একটা নতুন নাম রাখা হয়েছে। কিন্তু তার নতুন নামটিও আমরা জানাতে পারছি না তার পরিচয় গোপন রাখার স্বার্থে।

মাত্র আড়াই বছর বয়সেই এই শিশুটির জীবনে অনেক নাটকীয় ঘটনা ঘটে। জন্মের পর তাকে পরিত্যাগ করা হয়েছিল। তারপর ঠাঁই হয়েছিল এক সরকারি হাসপাতালে। সেখান থেকে এক নিঃসন্তান দম্পতি তাকে নিয়ে এসেছে ইউরোপের এক দেশে।

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে তার পালক মা প্রথম দেখেন বাংলাদেশ থেকে পাঠানো এক ছবিতে। শিশুটির ছোট্ট, অপুষ্ট, কিন্তু রক্তাক্ত দেহের ছবিটি শিউরে উঠার মতো।

‌‘ছবিটি দেখে আমি ধাক্কা খেয়েছিলাম। শিশুটির শারীরিক অবস্থা বিচলিত হওয়ার মতো। আমি নিউট্রিশন নিয়ে পড়াশোনা করেছি। অপুষ্টির শিকার শিশুদের ছবি আমি অনেকবার দেখেছি। কিন্তু তারপরও আমার মনে হলো, আমাকে এই শিশুটির কাছে যেতে হবে, আমি এই শিশুটিকেই চাই।’

বিয়ের পর থেকেই সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছিলেন এই দম্পতি। কিন্তু শারীরিক সমস্যার কারণে পর পর পরপর পাঁচ বার মিসক্যারেজের শিকার হন স্ত্রী। তারপর থেকে চেষ্টা করছেন একটি শিশু দত্তক নেয়ার। বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে দেখে স্ত্রী সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন, তিনি বাংলাদেশে যাবেন এই শিশুকে আনতে।

‘তখন বেশ রাত। আমার স্বামী ঘুমিয়ে পড়েছেন। আমি ওর জন্য একটা কাগজে একটা নোট লিখলাম। আমি আমার স্বামীকে জানালাম, আমি এই শিশুটিকে দত্তক নিতে চাই। সামনের সপ্তাহেই বাংলাদেশে যেতে চাই।’

সত্যি সত্যি তিনি পরের সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশে রওনা হয়েছিলেন শিশুটিকে আনার জন্য। কিন্তু তিনি যে দীর্ঘ এক আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছেন, সে সম্পর্কে কোন ধারণাই তার ছিল না।

‘আমি যখন রওনা দেই তখন জানতামই না যে আমি কিসের মধ্যে পড়তে যাচ্ছি। আমি আবেদন করবো আর ওরা বাচ্চাটা আমার কোলে তুলে দেবে, তারপর আমি তাকে বাড়ি নিয়ে আসবো, ব্যাপারটা যে মোটেই এরকম নয় তা আমি বুঝতেই পারিনি।’

দত্তক নেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নেদারল্যান্ডসের কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি যে পাঁচটি দেশ থেকে শিশু দত্তক নেয়া সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছে তার একটি হচ্ছে বাংলাদেশ। ১৯৬৭ সাল হতে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত এসব দেশ থেকে যেসব শিশুকে দত্তক নেয়া হয়েছিল, সেখানে নাকি অনেক অনিয়ম হয়েছিল। এর মধ্যে ভুল তথ্য দেয়া, কাগজপত্র জালিয়াতি, এরকম অনেক অভিযোগ ছিল। এসব অভিযোগ তদন্তের পর কয়েকদিন আগে নেদারল্যান্ডসের সরকার এই সিদ্ধান্ত নেয়।

১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পরবর্তী বছরগুলোতে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর শিশুকে বিদেশিরা দত্তক নিয়ে গিয়েছিল। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে তখন বাংলাদেশে প্রচুর অভিভাবকহীন এতিম শিশু। পরিত্যক্ত শিশু। ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এমন নারীদের গর্ভে জন্ম নেয়া যুদ্ধ-শিশু।

আইনজীবী শাহদিন মালিক জানান, এসব শিশুকে বিদেশিদের কাছে দত্তক দেয়ার জন্য তখন বিশেষ বিধানের আওতায় ব্যবস্থা করা হয়। প্রচুর শিশুকে তখন বিদেশিরা নিয়ে যায়।

নেদারল্যান্ডসে যেসব দত্তক নেয়া শিশুর বেলায় এরকম অনিয়ম দেখা গেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশের এই সময়কালের কোন শিশু আছে কীনা তা পরিষ্কার নয়। তবে তখন আইন-কানুন অত কঠোর ছিল না। কিন্তু সাম্প্রতিক দশকগুলোতে বাংলাদেশে এ সংক্রান্ত আইন-কানুনে অনেক কড়াকড়ি করা হয়েছে।

আইনজীবী আমিরুল হক জানান, ১৯৮০ সালে এ সংক্রান্ত আইনে সংশোধনী এনে বাংলাদেশ থেকে বিদেশিদের শিশু দত্তক নেয়া বন্ধ করে দেয়া হয়।

বাংলাদেশ থেকে এখন আর বিদেশিরা শিশু দত্তক নিতে পারে না। তবে আইনগত অভিভাবক হতে পারেন। সেজন্যে এক জটিল প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে তাদের যেতে হয়। বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সের ক্ষেত্রে সেরকম জটিল আইনি প্রক্রিয়ারই মুখোমুখি হয়েছিলেন এই দম্পতি, এবং এজন্যে প্রায় দুবছর বাংলাদেশে কাটাতে হয়েছিল তাদের।

হাসপাতালে পরিত্যক্ত শিশু

বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে পাওয়া গিয়েছিল বাংলাদেশের এক সরকারি হাসপাতালের বাইরে পরিত্যক্ত অবস্থায়। হাসপাতালের এক শিক্ষানবিশ চিকিৎসক তাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন। নবজাতক শিশুটির শরীরে ছিল আঘাতের চিহ্ন। সাথে সাথে তাকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়।

শিশুটির জন্য নিরাপদ এক আশ্রয়ের কথা ভাবছিলেন সেই চিকিৎসক। তখন হঠাৎ তার মনে এসেছিল এই প্রবাসী নিঃসন্তান নারীর কথা, যিনি তাঁর আত্মীয়। তার কাছে ছবি পাঠালেন। জানালেন শিশুটির সার্বিক অবস্থার কথা।

‘সমস্ত যোগাযোগে যখন শিশুটিকে টু-টু-সিক্স নামে উল্লেখ করা হচ্ছে, সেটা একটা ধাক্কা দিয়েছিল আমাকে’, বলছিলেন এই নারী।

‘একটা বাচ্চা, একটা মানব সন্তান, তাকে কিভাবে টু-টু-সিক্স নামে ডাকা হয়। শিশুটিকে দেখার আগেই, এমনকি বাংলাদেশে পৌঁছানোর আগেই আমি প্লেনে বসে গুগলে নাম খুঁজতে থাকি। এমন একটা নাম, যেটা দিয়ে ওর ধর্ম, জাত কিছুই বোঝা যাবে না, একটা ইউনিভার্সাল নাম। তারপর আমি ঠিক করে ফেলি এরকম একটা নাম‍।’

পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া শিশুটির অবস্থা ছিল বেশ সংকটজনক। সরকারি হাসপাতালের যে ওয়ার্ডে তাকে রাখা হয়েছিল, সেখানে অনেক বিশৃঙ্খলা এবং অব্যবস্থাপনা। বাংলাদেশে পৌঁছেই এই হাসপাতালে ছুটে যান তিনি।

‘প্রথম যখন বাচ্চাটাকে দেখি, তখন ও ঘুমিয়ে। হঠাৎ শিশুটি জেগে উঠলো। আমার দিকে যেন ডাগর চোখে তাকিয়ে আছে। এই মূহুর্তটা আমি ভিডিও করে রেখেছি। এরপর আমি ওকে কোলে নেই। হঠাৎ আমার কান্না পেয়ে যায়, আমি হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করি। শিশুটি আমার জামার একটি অংশ খামচে ধরে রেখেছিল। আমি খুব বেশি ধার্মিক নই। কিন্তু সেই মূহুর্তে আমার মনে হয়েছিলো, এটি একটি ঐশ্বরিক ব্যাপার। এই শিশুটির সঙ্গেই হয়তো আমার নিয়তি জড়িয়ে আছে।’

কিন্তু বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে নিয়ে তখন অনেক জটিলতা। নানা শারীরিক সমস্যার জন্য তাকে দীর্ঘদিন হাসপাতালে রেখেই চিকিৎসা দিতে হবে। অন্যদিকে যেহেতু তাকে আহত এবং পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল, তাই এ নিয়ে পুলিশ মামলা করেছিল।

দীর্ঘ আইনি লড়াই

টু-টু-সিক্সের আইনি অভিভাবক হওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করলেন এই দম্পতি। ১৯৮০ সালের পর এক্ষেত্রে যে সরকারি নিয়ম করা হয়, তাতে বলা হয়েছে, কোন বাংলাদেশি শিশুর আইনি অভিভাবকত্ব পেতে হলে কোন দম্পতির অন্তত একজনকে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হতে হবে।

এটি তাদের জন্য কোন সমস্যা হলো না। কারণ ইউরোপের একটি দেশের নাগরিক হলেও তারা দুজনেই বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত।

আইনজীবী আমিরুল হক এধরনের অভিভাবকত্ব নিয়ে বেশ কিছু মামলায় আদালতে কাজ করেছেন। পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করছিলেন তিনি।

‘শুরুতেই যে দম্পতি কোন পরিত্যক্ত শিশুর দায়িত্ব নিতে চান তার জন্য বাংলাদেশের আদালতে অভিভাবকত্বের আবেদন করতে হবে। কোন পরিবার যদি তাদের শিশুর অভিভাবকত্ব ত্যাগ করে অন্য কারো কাছে অভিভাবকত্ব দিতে চান সেক্ষেত্রেও শিশুটিকে পরিত্যক্ত হিসেবে দেখানো হয়। আদালতে জেলা প্রশাসক সরকার পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন। মামলার শুনানিতে আদালত যদি মনে করে যে এই দম্পতি শিশুটির মঙ্গলের জন্য অভিভাবক হওয়ার যোগ্য, তাহলে আদালত তাদের আইনি অভিভাবক হিসেবে নিয়োগ করে থাকেন।’ 

টু-টু-সিক্সকে পাওয়ার জন্য শুরু হলো এই দম্পতির আইনি লড়াই। সেটা খুব সহজ ছিল না। তাদের দৌড়াতে হচ্ছিল নানা জায়গায়, একবার থানায় পুলিশের কাছে, একবার আদালতে।

‘পুলিশি তদন্ত আর আদালতের শুনানিতে যে কত শতবার হাজিরা দিয়েছি তা হিসেব করে বলতে পারবো না।’

বেবি নম্বর টু-টু-সিক্স তখনো হাসপাতালে। তবে এই আইনি লড়াই চলাকালে তার অভিভাবকত্বের জন্য আবেদন করা এই নারীকে অনুমতি দেয়া হয় প্রতিদিন কিছু সময় হাসপাতালে শিশুটির পাশে কাটানোর।

‘পাঁচ মাস প্রতিদিন ওর বিছানার পাশে সকাল ৮টা হতে রাত ১২টা পর্যন্ত থাকার অনুমতি পেয়েছিলাম। আমি একটা চেয়ার পেতে বিছানার পাশে বসে থাকতাম। একটা ভাঙা বিছানা। এর মধ্যে মাত্র দুবার বোধহয় ওকে বারান্দায় নিয়ে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছিলাম। হাসপাতালের এমন পরিবেশ, আওয়াজ, গন্ধ এসব কিছুর মধ্যে থাকতে থাকতে রাতে বাসায় ফিরে আমি আর ঘুমাতে পারতাম না।’

আনুষ্ঠানিক আবেদনের প্রায় চার মাস পর শেষ পর্যন্ত আদালত এই দম্পতিকে শিশুটির আইনি অভিভাবকত্ব দিয়েছিল। তবে তাদের আরও অনেক আইনি লড়াই তখনো বাকী। শিশুটিকে তারা বাংলাদেশের বাইরে নেয়ার অনুমতি তখনো পাননি। আর প্রতিমাসে শিশুটিকে নিয়ে তাদের আদালতে হাজিরা দিতে হবে।

‘শিশুটির যে দেশে জন্ম হয়েছে আমাদেরকে সেখানে থেকে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা সকল আইন মান্য করছি এবং শিশুটির দায়িত্ব নিতে আমরা যোগ্য,’ বলছিলেন পালক মা।

এরপর তাকে প্রায় আরও ১৮ মাস বাংলাদেশে থাকতে হয় শিশুটির সঙ্গে। তার স্বামী ইউরোপে যাওয়া-আসার মধ্যে থাকতেন।

‘এরকম শিশুদের আইনি অভিভাবকত্ব পেলেও আদালতের অনুমতি ছাড়া তাদের বাংলাদেশের বাইরে নেয়া নিষেধ। সেজন্যে আলাদা আবেদন করতে হয়‍,’ বলছিলেন আইনজীবী আমিরুল হক। তিনি বলছেন, আদালত থেকে অনুমতি পাওয়া গেলে বাংলাদেশের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ সাধারণত এই বিষয়ে বাধা দেয় না।

অবশেষে বেবি নাম্বার টু-টু-সিক্সকে বিদেশে নেয়ার জন্য আবেদন করলেন তাদের আইনি অভিভাবক এই দম্পতি। এবার শুরু হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পাসপোর্ট অফিসে দৌড়াদৌড়ি।

‘বাচ্চাটার পাসপোর্ট করার সময় দেশ ছেড়ে যাবার জন্য আমাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি এনওসি (অনাপত্তিপত্র) নিতে হয়েছে। এটার জন্যই আমাকে সবচাইতে বেশি ভুগতে হয়েছে। আমার বাচ্চার মতো এত জটিল ঘটনা ওরা কখনো পায়নি। ফেলে যাওয়া রক্তাক্ত বাচ্চা, যার বিষয়ে মামলা চলেছে, পুরো বিষয়টাই বেশ জটিল। কিছুতেই ওদের বিষয়টা বোঝাতে পারছিলাম না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তখন বিষয়টি যাচাই করার জন্য গোয়েন্দা বিভাগকে দায়িত্ব দেয়।’

পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ হাসপাতালের ঘটনা, মামলা, এই দম্পতির বিস্তারিত খবর নেবার পর যখন প্রতিবেদন দেয় তখন শেষ পর্যন্ত অনাপত্তিপত্র পাওয়া যায়।

অবশেষে একদিন শিশুটিকে নিয়ে তারা বাংলাদেশ ছেড়ে ইউরোপে চলে আসলেন।

‘ওই কয়টা মাস কি নিদারুণ সময় যে গেছে। অবশ্য আমি এখন যখন ফিরে তাকাই আমার কাছে হাসপাতালের সময়টাকেও মনে হয় যে এর চাইতে ভালো সময় আমার জীবনে আর আসেনি। আমি যেন এই শিশুটির জন্য ভাগ্য নির্ধারিত ছিলাম।’ 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
তালাবদ্ধ থাকায় অফিসে প্রবেশ করতে পারেননি আটাব প্রশাসক
তালাবদ্ধ থাকায় অফিসে প্রবেশ করতে পারেননি আটাব প্রশাসক
পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার
পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার
পুলিশ এখনো কাঠামোগতভাবে কাজ করছে না : নৌ উপদেষ্টা
পুলিশ এখনো কাঠামোগতভাবে কাজ করছে না : নৌ উপদেষ্টা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু সোমবার
হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু সোমবার
প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে ৫ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা
প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে ৫ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান দুর্নীতি প্রশ্রয় দিতেন না : দুদক চেয়ারম্যান
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান দুর্নীতি প্রশ্রয় দিতেন না : দুদক চেয়ারম্যান
কার্নিশে ঝুলে থাকা যুবককে গুলির মামলায় অভিযোগ আমলে নিয়েছে ট্র্যাইব্যুনাল
কার্নিশে ঝুলে থাকা যুবককে গুলির মামলায় অভিযোগ আমলে নিয়েছে ট্র্যাইব্যুনাল
সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব
সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব
নির্বাচনে কেউ সামান্যতম পক্ষপাতিত্ব দেখালে ব্যবস্থা: ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে কেউ সামান্যতম পক্ষপাতিত্ব দেখালে ব্যবস্থা: ইসি সানাউল্লাহ
একাদশে ভর্তি: শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য ইকিউ কোটা চালু
একাদশে ভর্তি: শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য ইকিউ কোটা চালু
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
সর্বশেষ খবর
‘খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে’
‘খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে’

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালাবদ্ধ থাকায় অফিসে প্রবেশ করতে পারেননি আটাব প্রশাসক
তালাবদ্ধ থাকায় অফিসে প্রবেশ করতে পারেননি আটাব প্রশাসক

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চোরাকারবারী ধরতে গিয়ে নিখোঁজ বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার
চোরাকারবারী ধরতে গিয়ে নিখোঁজ বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ব‌রিশা‌লে এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণে ফেল থে‌কে পাস ২৬
ব‌রিশা‌লে এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণে ফেল থে‌কে পাস ২৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার
পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় পণ্যসহ গ্রেফতার ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় পণ্যসহ গ্রেফতার ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুদকের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় দুদকের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্র উদ্ধার
মহেশখালীতে অস্ত্র উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটে যুবদলকর্মী খুন
সিলেটে যুবদলকর্মী খুন

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের
কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক ব্যবসায়ী আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুর পুনঃতফসিল ঘোষণা, আগামী ১১ সেপ্টেম্বর ভোট
জাকসুর পুনঃতফসিল ঘোষণা, আগামী ১১ সেপ্টেম্বর ভোট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ এখনো কাঠামোগতভাবে কাজ করছে না : নৌ উপদেষ্টা
পুলিশ এখনো কাঠামোগতভাবে কাজ করছে না : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে হত্যা: ২৩ বছর পর স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে হত্যা: ২৩ বছর পর স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত পরীক্ষা ও ফল প্রকাশের দাবিতে বিভাগে তালা ইবি শিক্ষার্থীদের
দ্রুত পরীক্ষা ও ফল প্রকাশের দাবিতে বিভাগে তালা ইবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০০ ছাড়াল
এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০০ ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চট্টগ্রামে চাকরিচ্যুত ব্যাংকারদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে চাকরিচ্যুত ব্যাংকারদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু সোমবার
হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু সোমবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে ক্লোরিন গ্যাস লিক, হাসপাতালে ৬০০-এর বেশি শিয়া তীর্থযাত্রী
ইরাকে ক্লোরিন গ্যাস লিক, হাসপাতালে ৬০০-এর বেশি শিয়া তীর্থযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে জামালপুরে প্রতিবাদ সমাবেশ
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে জামালপুরে প্রতিবাদ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে ৫ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা
প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে ৫ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার ৭
সিলেটে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার ৭

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইনজীবী আলিফ হত্যা, বাদীর উপস্থিতিতে শুনানি ২৫ আগস্ট
আইনজীবী আলিফ হত্যা, বাদীর উপস্থিতিতে শুনানি ২৫ আগস্ট

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’
‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন
এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

বৈষম্যকে লাল কার্ড
বৈষম্যকে লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়