শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, শনিবার, ২২ মে, ২০২১ আপডেট:

তিন হাসপাতালের দেড় লাখ এক্স-রে ফিল্মের হদিস নেই

হাসপাতালে এক্স-রে ফিল্ম না দিয়েও বিল তুলে নিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হাসপাতালে এক্স-রে ফিল্ম না দিয়েও বিল তুলে নিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান

রাজধানীর তিনটি হাসপাতালের নথির সঙ্গে তাদের কাছে থাকা এক্স-রে ফিল্মের গরমিল পেয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শক দল। তাদের হিসাবে, ওই তিন হাসপাতালের প্রায় দেড় লাখ বিভিন্ন আকারের এক্স-রে ফিল্মের হদিস নেই। পরিদর্শকদলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোনো হাসপাতালে ফিল্ম সরবরাহ না করেই বিল নিয়ে গেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। আবার কোনো হাসাপাতালে সরবরাহ করা প্যাকেটে ১২৫টির জায়গায় পাওয়া গেছে ১০০টি।

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে (নিটোর) এমন ঘটনা ঘটেছে। গত বছরের অক্টোবর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শক দল তাদের প্রতিবেদন দেয়।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, যেসব হাসপাতালে অনিয়ম হয়েছে সেখানকার তৎকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অনেকেই এখন আর ওই কর্মস্থলে নেই বা অনেকেই অবসরে গেছেন। ফলে প্রায় তিন কোটি টাকার এই দুর্নীতির বিষয়টি এক ধরনের চাপা পড়ে যাওয়ার অবস্থা হয়েছে।

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ গত বছরের ৫ মে লেক্সিকোন মার্চেন্ডাইস কম্পানির কাছ থেকে সাত হাজারটি বা ৭০ প্যাকেট (প্রতি প্যাকেট ১০০টি করে) ১১ ইঞ্চি বাই ১৪ ইঞ্চি মাপের, ২১০ প্যাকেট বা ২১ হাজার পিস ১০ ইঞ্চি বাই ১২ ইঞ্চি মাপের এবং ১৪০ প্যাকেট বা ১৪ হাজার আট ইঞ্চি বাই ১০ ইঞ্চি মাপের এক্স-রে ফিল্ম কেনে। একই কোম্পানির কাছ থেকে এর আগে ২০১৯ সালের ৮ ডিসেম্বর ১৩০ প্যাকেট (প্রতি প্যাকেটে ১২৫টি করে) বা ১৬ হাজার ২৫০ পিস ১১ ইঞ্চি বাই ১৪ ইঞ্চি, ৪০০ প্যাকেট বা ৫০ হাজার পিস ১০ ইঞ্চি বাই ১২ ইঞ্চি এবং ১৫০ প্যাকেট বা ১৮ হাজার ৭৫০ পিস আট ইঞ্চি বাই ১০ ইঞ্চি মাপের এক্স-রে ফিল্ম কেনে। ওই বছরের ৯ মে একই কোম্পানির কাছ থেকে ওই হাসপাতাল ১৭ প্যাকেট বা এক হাজার ৭০০ পিস ১১ ইঞ্চি বাই ১৪ ইঞ্চি, ১০ প্যাকেট বা এক হাজার পিস ১০ ইঞ্চি বাই ১২ ইঞ্চি এবং ১৫ প্যাকেট বা এক হাজার ৫০০ পিস আট ইঞ্চি বাই ১০ ইঞ্চি মাপের এক্স-রে ফিল্ম কিনে।

এই তিন দফা কেনা ফিল্মের সঙ্গে আগের মজুদ মিলে মোট হিসাবে ১১ ইঞ্চি বাই ১৪ ইঞ্চি মাপের ২৫ হাজার ৮৫০ পিস, ১০ ইঞ্চি বাই ১২ ইঞ্চি মাপের ৭৩ হাজার ৫০০ পিস এবং আট ইঞ্চি বাই ১০ ইঞ্চি মাপের ৩৫ হাজার ১৫০ পিস এক্স-রে ফিল্ম হিসাবে থাকার কথা। কিন্তু গত আগস্ট মাসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শকদল ওই হাসপাতালে গিয়ে বিভিন্ন উপকরণের নথিপত্র এবং মালপত্র খুঁজতে গিয়ে বড় ধরনের গরমিল পায়। ওই পরিদর্শকদল তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, তারা হিসাব অনুযায়ী ১০ ইঞ্চি বাই ১২ ইঞ্চি মাপের ১৯ হাজার ২০০ পিস এবং আট ইঞ্চি বাই ১০ ইঞ্চি মাপের পাঁচ হাজার ৭৫০ পিস মিলে মোট ২৪ হাজার ৯৫০ পিস এক্স-রে ফিল্মের কোনো হদিস পায়নি, যা কেনার জন্য ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ৪৭ লাখ ৮৪ হাজার ৪৫০ টাকা বিল পরিশোধ করেছে সরবরাহকারী কোম্পানিকে। 

পরিদর্শক দল তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে যে, প্যাকেটগুলোতে ১২৫ পিস করে ফিল্ম আছে বলে বিল ভাউচার দেখানো হয়েছে। বাস্তবে ওই প্যাকেটগুলোতে ছিল ১০০ পিস করে ফিল্ম। এ ছাড়া অন্যগুলো কোথায় গেল সেই জবাব ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে পরিদর্শক দলকে দিতে পারেনি।

অন্যদিকে রাজধানীর শেরেবাংলানগরের জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র (নিটোর) থেকে উধাও হয়ে গেছে ৮৬০ প্যাকেট এক্স-রে ফিল্ম। প্রতিটি প্যাকেটে ১০০ পিস করে ফিল্ম ছিল। প্রতি প্যাকেটের দাম ঠিকাদারি কোম্পানিকে পরিশোধ করা হয়েছে ২৭ হাজার টাকা করে মোট দুই কোটি ৩২ লাখ ২০ হাজার টাকা। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শক দল ওই হাসপাতালে গিয়ে বিল ভাউচার এবং প্রয়োজনীয় অন্য নথিপত্র ধরে ভাণ্ডারের মালপত্র গুণে ওই ফিল্ম পায়নি। ওই হাসপাতালে সর্বশেষ গত বছরের ৩০ জুন তিন হাজার ৩৫৫ প্যাকেট এক্স-রে ফিল্ম কেনা হয়।

একইভাবে রাজধানীর মিটফোর্ড এলাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হদিস মেলেনি ১২ হাজার পিস আট ইঞ্চি বাই ১০ ইঞ্চি মাপের এক্স-রে ফিল্মের, যা কিনতে হয়েছে ১৮ লাখ ২৪ হাজার টাকায়। শুধু তা-ই নয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শক দল তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে যে, ওই মাপের এক্স-রে ফিল্ম ওই হাসপাতালে ব্যবহার করা হয় না। তবু তা কেনা হয়েছিল এবং টাকাও পরিশোধ করা হয়েছিল। তারপর ওই ফিল্ম কোথায় গেছে, তা তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানাতে পারেনি পরিদর্শক দলের সদস্যদের। এ ছাড়া এসব কেনাকাটায় অনেক ক্ষেত্রেই ক্রয়সংক্রান্ত বিধি-বিধান মানা হয়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্র জানায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে কেনাকাটায় স্বাস্থ্য খাতে দুইভাবে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। এর মধ্যে একাংশ কেনাকাটা হয়েছে সরাসরি স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিভিন্ন অপারেশন প্ল্যান বা করোনাসংক্রান্ত জরুরি পরিকল্পনার আওতায়। আরেক অংশ কেনাকাটা হয়েছে প্রতিটি সরকারি হাসপাতালে নিজস্ব কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে। এ ক্ষেত্রে বেশির ভাগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের সীমা লঙ্ঘন করে মন্ত্রণালয়ের অনুমতি না নিয়েই নিজেদের ইচ্ছামতো কেনাকাটা করেছে; যার মাধ্যমে ব্যাপকভাবে দুর্নীতি ও অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। অনেক ক্ষেত্রেই প্রমাণ পাওয়া গেছে মালপত্র বুঝে না পেয়েই বিল পরিশোধ করা হয়েছে। আবার কোথাও কোথাও কোনো নিয়ম মানা হয়নি। এমনকি প্রায় সব হাসপাতালেই বাজারমূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিভিন্ন উপকরণ কেনা হয়েছে। অন্যদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আওতায় যে কেনাকাটা হয়েছে, সেখানেও নিয়ম-নীতির চরম লঙ্ঘন ঘটেছে; যার পরিণতিতে অনেক কর্মকর্তার অদলবদল হলেও এসব দুর্নীতির তেমন কোনো আইনগত শাস্তি হয়নি। 

তবে এক্স-রে ফিল্ম উধাও হওয়ার বিষয়ে নিটোরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল গনি মোল্লা বলেন, ‘এমন কোনো বিষয় থাকলে নিশ্চয়ই আমার নজরে আসত। আমি চেষ্টা করি যথাসম্ভব স্বচ্ছতার সঙ্গে সব কেনাকাটা করার। কেনাকাটার জন্য আলাদা কমিটিও করে দেওয়া হয়েছে। আমার এখানে অনিয়ম বা দুর্নীতির কোনো সুযোগ আছে বলে আমি মনে করি না। তবে হয়তো মাঝেমধ্যে কিছু এক্স-রে ফিল্মের সংকট থাকতে পারে। মন্ত্রণালয়ের টিম কী প্রতিবেদন দিয়েছে, সেটি আমার খোঁজ নিয়ে জানতে হবে।’

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বর্তমান পরিচালক অধ্যাপক ডা. অসীম কুমার বলেন, ‘যখন ওই কেনাকাটা হয়েছে, তখন আমি এখানকার দায়িত্বে ছিলাম না। আমি চলতি বছর জানুয়ারিতে এই হাসপাতালের পরিচালকের দায়িত্বে এসেছি। তবে শুনেছি, এই বিষয়গুলোতে আমার আগে যারা দায়িত্বে ছিলেন, তারা মন্ত্রণালয়ের কাছে জবাবদিহি করেছেন। সর্বশেষ অবস্থা কী সেটা খোঁজ নিলে বলা যাবে।’

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রশিদুল নবী বলেন, ‘আমি গত বছর মার্চ মাসে দায়িত্ব নিয়েছি। এর পরে এমন কোনো অডিট আপত্তি বা এক্স-রে ফিল্ম খোয়া যাওয়ার বিষয় আমার নজরে নেই।’

সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
খাগড়াছড়িতে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ
কুড়িগ্রামে ৭ দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ৩০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর
বার্লিনে এখনো বিদ্যুৎবিহীন ২০ হাজার বাড়িঘর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম