শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৫, সোমবার, ০২ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ডেঙ্গু ও করোনায় একসঙ্গে আক্রান্ত হলে যে জটিলতা হতে পারে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডেঙ্গু ও করোনায় একসঙ্গে আক্রান্ত হলে যে জটিলতা হতে পারে

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর পর থেকে সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি দেখা গেছে গত জুলাই মাসে। করোনাভাইরাসে মৃত্যু ও সংক্রমণের ক্ষেত্রে প্রায় প্রতিদিনই তৈরি হচ্ছে নতুন রেকর্ড। করোনাভাইরাসের ব্যাপক সংক্রমণের মধ্যেই এখন মারাত্মক রূপ নিতে শুরু করেছে ডেঙ্গু জ্বর। চিকিৎসকেরা বলছেন, ইদানীং তারা এমন অনেক রোগী পাচ্ছেন যারা একইসঙ্গে কোভিড-১৯ এবং ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।

এখন ডেঙ্গু ও করোনার যে পরিস্থিতি 

বাংলাদেশে সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরের মৌসুম। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, প্রতিদিনই প্রায় দুশোর মতো ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮৭ জন নতুন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।করোনাভাইরাসে আক্রান্তের হার হিসাব করলে এই সংখ্যা অনেক কম মনে হবে।

কিন্তু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালে ১,৪০৫ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন, আর চলতি বছরের শুধু জুলাই মাসেই রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ২৮৬ জন। জুন মাসের তুলনায় জুলাই মাসে ডেঙ্গু রোগী বেড়েছে ৮ গুণ বেশি। এখনো পর্যন্ত ঢাকা শহরেই মূলত এর প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চারটি হাসপাতালকে শুধু ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার জন্য নির্ধারণ করেছে সরকার। 

অন্যদিকে এই বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে ৬ হাজার ৯৪৪ জন মারা গেছেন। আর শুধু জুলাই মাসেই মারা গেছেন ৬ হাজার ১৮২ জন। গত ছয় মাসে মোট ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৭৭৮ জন শনাক্ত হয়েছেন। কিন্তু শুধু জুলাই মাসেই শনাক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৩৬ হাজার ২২৬ নতুন রোগী।

দুটির উপসর্গ বোঝার উপায় কী?

সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের (আইইডিসিআর) প্রধান ডা. তাহমিনা শিরিন বলছেন, ‌‘এই দুটো রোগেরই উপসর্গে কিছু মিল রয়েছে। বিশেষ করে আক্রান্ত হওয়ার শুরুর দিকে। কিছুদিন আগেও জ্বর, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা, শরীর ব্যথা হলেই আমরা বলতাম কোভিড টেস্ট করেন। আমরা এখন যেটা করছি, এসব উপসর্গ দেখলে করোনা এবং ডেঙ্গু দুটোর জন্যই পরীক্ষা করাতে বলছি।’

তবে তিনি বলছেন, আলাদা করে বোঝা যায় এমন লক্ষণও রয়েছে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে যেসব উপসর্গ ডেঙ্গুর থেকে আলাদা সেগুলো হলো- ঘ্রাণ ও স্বাদ চলে যাওয়া, পাতলা পায়খানা, ফুসফুস আক্রান্ত হওয়া, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি।

অন্যদিকে ডেঙ্গুর উপসর্গে পার্থক্যের একটি যেমন চোখের পেছনে ব্যথা, রক্তচাপ কমে যাওয়া। ডেঙ্গু গুরুতর হলে রক্তে প্লাটিলেট কমে যায়, চোখের কোণা, দাঁতের মাড়ি বা নাক থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে। পেটের ভেতরে রক্তক্ষরণ হলে মল কালো হতে পারে। নারীদের ক্ষেত্রে হঠাৎ মাসিক হয়ে যেতে পারে বা মাসিকের সময় বেশি রক্ত যেতে পারে।

দুটোই একসঙ্গে হলে যে ধরনের জটিলতা হতে পারে

দুটি রোগেরই আলাদা শারীরিক জটিলতা রয়েছে। কিন্তু দুটি রোগে একসঙ্গে আক্রান্ত হলে কী ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে? রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রধান ভাইরোলজিস্ট ডা. সাবেরা গুলনাহার বলছেন, ‘ডেঙ্গুর চারটি ধরন রয়েছে। প্রথম ধরনে আক্রান্ত ডেঙ্গু রোগীদের তেমন একটা সমস্যা হয় না। তাদের শুধু জ্বর থাকে। এর পরের গুলো হলেই লক্ষণ প্রকাশ পায় এবং তা কখনো কখনো জটিল রূপ নেয় যেমন রক্তে প্লাটিলেটের সংখ্যা কমে যেতে পারে, রক্তক্ষরণ হতে পারে।’ 

এখন প্রশ্ন হচ্ছে ডেঙ্গু ও কোভিডে একসঙ্গে আক্রান্ত হলে কী হবে?

ডা. গুলনাহার বলছেন, ‘যদি ১ নম্বর ধরনের ডেঙ্গুর পরবর্তী ধরনগুলোর মাধ্যমে কেউ ডেঙ্গু আক্রান্ত হন এবং একইসঙ্গে কোভিড হয় তাহলে ভয়ের কারণ রয়েছে। কোভিডের কারণে যদি ফুসফুস বেশি আক্রান্ত হয় তাতে রোগীর প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি কমে যাবে। আবার কোভিড রক্তে যে সমস্যা তৈরি করে তেমন ডেঙ্গুও রক্তে একই রকম সমস্যা তৈরি করে। যাকে বলে ভাস্কুলাইটিস। এসব কারণে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যাবে।’

এই দুটি রোগের জটিলতা একসঙ্গে দেখা দিলে দুটোর জন্যে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়। বেশি স্টেরয়েড দেবারও রয়েছে বাড়তি ঝুঁকি।

ভাইরোলজিস্ট ডা. নজরুল ইসলাম বলছেন, ‘যদি একইসঙ্গে ডেঙ্গুর কারণে রক্তে প্লাটিলেট স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি কমে যায় এবং কোভিডের কারণে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রাও ৯০ এর নিচে নেমে যায় তাহলে বিষয়টি বিপজ্জনক। তখন একইসঙ্গে প্লাটিলেট দিতে হবে, অক্সিজেন দিতে হবে। চিকিৎসকেরা এর সিদ্ধান্ত নেবেন। আবার করোনাভাইরাসের কারণে যদি ফুসফুস বেশি আক্রান্ত হয়, হৃদযন্ত্রের আর্টারি আক্রান্ত হয় তখন খুবই দুশ্চিন্তার বিষয়। এমন রোগীদের ফেরানো মুশকিল।’

যা করা যেতে পারে

ডা. ইসলাম বলছেন, করণীয় নির্ভর করছে রোগের উপসর্গগুলোর মাত্রা কেমন তার ওপরে। যদি উপসর্গ কোনোটারই খুব বেশি না থাকে তাহলে চিন্তার কিছু নেই। তিনি বলেন, প্রথম কাজই হচ্ছে কোনো উপসর্গ দেখা দিলে এখন কোভিড এবং ডেঙ্গু দুটোর জন্যই আলাদা পরীক্ষা করাতে হবে। কোভিডের ক্ষেত্রে ঘরে অক্সিমিটার দিয়ে দিনে অনেকবার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা মাপতে হবে। মাত্রা ৯০ এর নিচে নেমে যায় কি না, সেটি খেয়াল করতে হবে। ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে রক্তে প্লাটিলেটের মাত্রা ও রক্তক্ষরণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ডা. ইসলাম বলেন, ডেঙ্গুর ভাইরাস মনোসাইট নামে রক্তের একটি সেলে বৃদ্ধি লাভ করে অন্যদিকে করোনাভাইরাস শ্বাসতন্ত্রে বৃদ্ধি লাভ করে। ডেঙ্গু কখনো ফুসফুস আক্রান্ত করে না। করোনা ফুসফুসের এপিথিলিয়াল সেলে প্রদাহ তৈরি করে। শরীরের নানা অংশে এই সেলের উপস্থিতি রয়েছে তাই সেখানেও করোনাভাইরাস প্রদাহ সৃষ্টি করতে সক্ষম।

ডা. ইসলাম মনে করেন, দুটি ভাইরাস দুইভাবে বৃদ্ধি লাভ করে। তাই দুটো একসঙ্গে মিলে নতুন কোনো রূপ বা গণ্ডগোল তৈরি করবে না। তবে তিনি বলছেন, বাংলাদেশে দুটি রোগের একসঙ্গে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি নতুন।

রোগ দুটি একসঙ্গে হলে সেটি অন্য কোনো কিছুতে রূপ নেবে কি না, বিশেষ কোনো অঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে কি না, সে নিয়ে এখনো যথেষ্ট গবেষণা নেই। হয়ত আরও কিছুদিন গেলে বিষয়টি বিস্তারিত বোঝা যাবে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

 


 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
নির্বাচনের সময়সীমা ৩০ জুন পেরোবে না : প্রেস সচিব
নির্বাচনের সময়সীমা ৩০ জুন পেরোবে না : প্রেস সচিব
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
এনবিআরের আন্দোলন স্থগিত
এনবিআরের আন্দোলন স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদের বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদের বৈঠক
শাল গাছ লাগানো, সীমানা চিহ্নিতকরণ কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
শাল গাছ লাগানো, সীমানা চিহ্নিতকরণ কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
পুঁজিবাজার হয়ে গেছে ‘ডাকাতদের আড্ডা’: প্রেস সচিব
পুঁজিবাজার হয়ে গেছে ‘ডাকাতদের আড্ডা’: প্রেস সচিব
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নজরুল প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিলেন : ফারুকী
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নজরুল প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিলেন : ফারুকী
তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমি সেবা জনবান্ধব করা হচ্ছে : উপদেষ্টা
তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমি সেবা জনবান্ধব করা হচ্ছে : উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর
পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে
হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

৩৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২
মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান
ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি
অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা
ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মোস্তাফিজ
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মোস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার
শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার
চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত গ্রেফতার
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলা
পঞ্চগড়ে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
নওগাঁয় জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরুভর্তি ট্রাক ডাকাতি, গ্রেফতার ১
গরুভর্তি ট্রাক ডাকাতি, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের সময়সীমা ৩০ জুন পেরোবে না : প্রেস সচিব
নির্বাচনের সময়সীমা ৩০ জুন পেরোবে না : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে বহিষ্কার
ময়মনসিংহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন
টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আলী’র বিশ্বজয়, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পেল কানে বিশেষ স্বীকৃতি
‘আলী’র বিশ্বজয়, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পেল কানে বিশেষ স্বীকৃতি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা
শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশি হামজার স্বপ্নভঙ্গ, প্রিমিয়ার লিগে ফিরল না শেফিল্ড
বাংলাদেশি হামজার স্বপ্নভঙ্গ, প্রিমিয়ার লিগে ফিরল না শেফিল্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

সম্পাদকীয়

পরিষ্কার হলো না কিছুই
পরিষ্কার হলো না কিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্ষমতা বাড়াচ্ছে কেএনএফ
সক্ষমতা বাড়াচ্ছে কেএনএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত
পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী
ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকা লিচুর রঙে রঙিন
পাকা লিচুর রঙে রঙিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

সম্পাদকীয়

বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও
বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু
সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু

নগর জীবন

দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে
দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার
২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের
আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা
প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় বেড়া এক পরিবার অবরুদ্ধ
রাস্তায় বেড়া এক পরিবার অবরুদ্ধ

দেশগ্রাম

ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা
ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআরের ঘোষিত কর্মসূচি প্রত্যাহার
এনবিআরের ঘোষিত কর্মসূচি প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম রাউন্ডের বাধা পাড়ি দিয়েছেন ইউক্রেনের এলিনা সভিতলিনা
প্রথম রাউন্ডের বাধা পাড়ি দিয়েছেন ইউক্রেনের এলিনা সভিতলিনা

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্য না হওয়া বিষয়গুলোও প্রকাশ করা হবে
ঐকমত্য না হওয়া বিষয়গুলোও প্রকাশ করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর
রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে উত্তপ্ত সচিবালয় কাজে স্থবিরতা
আন্দোলনে উত্তপ্ত সচিবালয় কাজে স্থবিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের আস্তানায় অভিযান
ডাকাতের আস্তানায় অভিযান

দেশগ্রাম