শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, শুক্রবার, ২০ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে বসুন্ধরা এমডিকে অব্যাহতি দিল আদালত

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে বসুন্ধরা এমডিকে অব্যাহতি দিল আদালত

ষড়যন্ত্রমূলকভাবে দায়ের করা মোসারাত জাহান মুনিয়ার আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলা থেকে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরকে অব্যাহতি দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে যৌক্তিক কারণ না থাকায় খারিজ করা হয়েছে বাদী নুসরাত জাহান তানিয়ার করা পুলিশ প্রতিবেদনের ওপর দেওয়া নারাজির আবেদন। বুধবার ঢাকা মহানগর  হাকিম রাজেশ চৌধুরী এই আদেশ দেন। এর আগে মঙ্গলবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার ওসি আবুল হোসেনের দাখিল করা প্রতিবেদনের ওপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। বাদী পক্ষের বক্তব্য শোনার পর আদালত পরবর্তীতে আদেশের জন্য রেখে দেয়।

সায়েম সোবহান আনভীরকে অব্যাহতি দিয়ে আদালতের দেওয়া আদেশের পর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বিবাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট তুহিন হাওলাদার বলেন, ‘সায়েম সোবহান আনভীর দেশের একজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ী এবং শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়িক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি)। দেশে-বিদেশে তাঁর ব্যাপক সুনাম ও সুখ্যাতি রয়েছে। তাঁর সুনাম ক্ষুণ্ন করা ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবসায়িক ক্ষতিসাধনের হীনউদ্দেশ্যে সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তাঁকে এই মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। পুলিশ দীর্ঘ তিন মাসের তদন্তে আসামি সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে অভিযোগের পক্ষে গ্রহণযোগ্য কোনো প্রমাণ পায়নি। পুলিশ প্রতিবেদন গ্রহণ ও আদালতের আদেশে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে এই চক্রান্তে বাদী নুসরাত জাহান তানিয়ার সঙ্গে যোগ দিয়েছিল রাষ্ট্রবিরোধী দেশি-বিদেশি শক্তিশালী চক্র। যারা দেশের গণতন্ত্র চায় না, উন্নয়ন চায় না তারা এসব চক্রান্তে শামিল হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন মাধ্যমে তারা নানাবিধ কুৎসা ও অপপ্রচারে লিপ্ত হয়। বাদী নুসরাতও সরাসরি এসব টকশো ও অনলাইন সভায় যোগ দিয়ে নানা অপপ্রচার করেন। বুধবার আদালতের আদেশে বসুন্ধরার এমডি অব্যাহতি পাওয়ার মধ্য দিয়ে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’ 
আদালতের আদেশে বলা হয়েছে, ‘মামলার তদন্তে আসামির বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ না পাওয়ায় আসামিকে অব্যাহতির সুপারিশ করে গুলশান থানা পুলিশ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে। এই প্রতিবেদন দীর্ঘ পর্যালোচনা করে গ্রহণ করা হলো। একইসঙ্গে যৌক্তিক কারণ না থাকায় বাদিনীর নারাজির আবেদন খারিজ করা হলো। আসামিকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।’

জানা গেছে, মামলার বাদী অভিযোগের পক্ষে কোনো দালিলিক, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ, মৌখিক বা আইনানুগ সাক্ষ্য বা ঘটনার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করতে না পারায় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গত ১৯ জুলাই ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন (ফাইনাল রিপোর্ট) দাখিল করেন। পুলিশ প্রতিবেদনে মুনিয়ার আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলার অভিযোগ থেকে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। এরপর আদালত এই প্রতিবেদনের ওপর গত ২৯ জুলাই শুনানির দিন ধার্য করে। একই সঙ্গে মামলার বাদীকেও ধার্য তারিখে আদালতে হাজির থাকার নোটিস পাঠানো হয়। করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রেক্ষাপটে লকডাউনজনিত কারণে ওইদিন আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ থাকায় শুনানি অনুষ্ঠিত হয়নি। পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয় ১৭ আগস্ট মঙ্গলবার। নির্ধারিত দিনে মামলার বাদী নুসরাত জাহান তানিয়ার পক্ষে আইনজীবী মাসুদ সালাউদ্দিন চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন দাখিল করেন। বাদিনী নারাজির পক্ষে আদালতে তার বক্তব্য উপস্থাপন করেন। আদালত বাদীর বক্তব্য মনোযোগসহকারে শোনার পর নথি পর্যালোচনা করে পুলিশের দাখিল করা প্রতিবেদন গ্রহণ করে।

আদালতে উপস্থিত আইনজীবীরা বলেন, ‘এই আদেশের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো, মুনিয়ার আত্মহত্যার প্ররোচনার জন্য যাকে আসামি করা হয়েছে তিনি আদতেই এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। আত্মহত্যার প্ররোচনার কোনো ঘটনা এখানে ঘটেনি।’

গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল হোসেন নিজেই মামলাটির তদন্ত করেন। দীর্ঘ তিন মাস তদন্ত করে পুলিশ বাদীর অভিযোগের পক্ষে প্রমাণ না পাওয়ায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে বলা হয়, এই আত্মহত্যা প্ররোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট আসামির কোনো দায় পাওয়া যায়নি।

আদালতে পুলিশের দাখিল করা তদন্ত প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, মামলাটি তদন্তকালে সংগৃহীত প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন, ফরেনসিক পরীক্ষার প্রতিবেদন পর্যালোচনা করেন তদন্ত কর্মকর্তা। ঘটনাস্থল ফ্ল্যাট মালিকসহ অন্য সাক্ষীদের জবানবন্দি নেন। এমনকি তদন্ত কর্মকর্তা মুনিয়ার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা বোর্ডে গিয়েও তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এসব তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা ভিকটিমের যাপিত জীবন সম্পর্কিত তথ্যাবলিও সংগ্রহ করেন। সার্বিক তদন্তে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলার বাদিনী কর্তৃক ভিকটিমের আত্মহত্যার সহায়তা বা প্ররোচনার অভিযোগের বিষয়ে কোনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সাক্ষ্য-প্রমাণ পাননি তদন্ত কর্মকর্তা। এমনকি বাদিনী নিজেও তদন্ত কর্মকর্তার কাছে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেননি। গোটা তদন্ত কার্যক্রম তদারকি করেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এরপর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অনুমতি নিয়ে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা। এই প্রতিবেদন পাওয়ার পর মহানগর হাকিম আদালতও সময় নিয়ে তা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পর্যালোচনা করেন। এরপর আসামিকে অব্যাহতির আদেশ দেন।

উল্লেখ্য, গত ২৬ এপ্রিল গুলশানের একটি বাড়ি থেকে কুমিল্লার কোতোয়ালি থানার উজিরদিঘির পাড় এলাকার বাসিন্দা মোসারাত জাহান মুনিয়ার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার দিন একটি বিলাসবহুল পাজেরো জিপে করে কয়েকজন আইনজীবী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীসহ গুলশান থানায় হাজির হন তার বড় বোন নুসরাত জাহান তানিয়া। তারা পুলিশের ওপর নানামুখী চাপ তৈরি করে এবং প্রাথমিক তদন্ত না করেই তড়িঘড়ি করে ‘আত্মহত্যার প্ররোচনা’ দেওয়ার অভিযোগ এনে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন। মামলার অভিযোগে প্রাথমিক তদন্ত ছাড়াই বসুন্ধরা গ্রুপের এমডিকে আসামি করে মামলা নেয় পুলিশ। মামলার পরপরই বিভিন্ন টেলিভিশন টকশো ও অনলাইন প্ল্যাটফরমে বাদী এবং তার সহযোগীরা বসুন্ধরা গ্রুপের এমডিসহ বিভিন্ন জনকে জড়িয়ে ষড়যন্ত্র ও উসকানিমূলক বক্তব্য দিতে থাকে। কোনো অভিযোগ প্রমাণ হওয়ার আগেই তারা আসামি সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ শুরু করে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুনিয়ার চ্যাটিংয়ের কয়েকটি স্ক্রিন শট ছড়িয়ে পড়ে। এসব স্ক্রিন শটে দেখা যায়, নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন হোয়াটসঅ্যাপে মুনিয়াকে লিখেছেন, ‘তুমি কিছু করলে বসুন্ধরা গ্রুপ শেষ হয়ে যাবে।’ এ ছাড়া মুনিয়া বিভিন্ন জনকে ব্ল্যাকমেল করে টাকা দাবির কিছু স্ক্রিন শটও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়াও মুনিয়া ও মামলার বাদী নুসরাতের সঙ্গে বিভিন্ন জনের চ্যাটিং ও ফোনের কল রেকর্ড পাওয়া যায় যেগুলোয় বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে বড় ধরনের ষড়যন্ত্রের প্রমাণ মেলে। এ ছাড়া মামলার বাদী নুসরাতের সঙ্গে শারুন চৌধুরী গোপন চুক্তি করে। শারুন বসুন্ধরা গ্রুপের এমডিকে ফাঁসানোর জন্য ১০ কোটি টাকা বিনিয়োগের খবরও গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। পাশাপাশি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবসায়িক প্রতিপক্ষ কিছু গ্রুপ নুসরাতকে এই ষড়যন্ত্রে মদদ জোগায় বলে জানা গেছে।

এ ছাড়া গত ২৬ এপ্রিল গুলশান থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলাটি হওয়ার পর থেকেই সরকারবিরোধী চক্র এখান থেকে সুযোগ নেওয়ার অপচেষ্টা করে। দেশে ও দেশের বাইরে অনলাইনে সরকারবিরোধী চক্র নানামুখী অপতৎপরতা শুরু করে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিএনপি জামায়াত সমর্থিত একটি চক্র মুনিয়ার মৃত্যুর ঘটনায় বিচার দাবি করে ডাকা মানববন্ধনে সরকার পতনের ডাক দেয়। ওই সমাবেশে বিএনপির অঙ্গসংগঠন মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহসভাপতি ও সূত্রাপুর থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফরিদ উদ্দিন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক মহাসচিব নঈম জাহাঙ্গীর, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল, নাগরিক ঐক্য  কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোশারফ হোসেনসহ বেশির ভাগ বিএনপির  নেতাও বক্তৃতা করেন।

এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড নামে একটি সংগঠন নুসরাতকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে নানা বিষোদগার করে। একপর্যায়ে তারা পুলিশকে হুমকি দেয়। ওই সময় বাদীর আইনজীবী বলেন, ‘আমরা পুলিশের তদন্ত মানি না। পুলিশ এই মামলার তদন্ত করার এখতিয়ার নেই।’ পরে জানা যায়, জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর ছেলে নাজমুল করিম চৌধুরী ওরফে শারুনের দেওয়া টাকায় ওই সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে সংগঠনটি। সংবাদ সম্মেলনের পরই টাকার ভাগাভাগি নিয়ে আয়োজকদের মধ্যে হাতাহাতি হয়।

এদিকে মুনিয়ার মৃত্যুর ঘটনায় তার বড় ভাই আশিকুর রহমান সবুজ গত ২ মে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় জাতীয় সংসদের হুইপের ছেলে নাজমুল করিম চৌধুরী শারুনকে আসামি করা হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে গুলশান থানায় সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে দায়ের করা আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলার তদন্ত সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত হত্যা মামলার তদন্ত স্থগিত রাখার আদেশ দেয়। সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা বলেন, এখন আদালতের আদেশ অনুযায়ী শারুনের বিরুদ্ধে দায়ের করা হত্যা মামলার তদন্ত শুরু হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক মেয়র তাপসের তিন ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক মেয়র তাপসের তিন ব্যাংক হিসাব জব্দ
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৩২
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৩২
‘ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে’
‘ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে’
‌‘ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে’
‌‘ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে’
রবিবার থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা : ডা. সায়েদুর
রবিবার থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা : ডা. সায়েদুর
মতামত সমন্বয় করে সরকারকে জানাবে ঐকমত্য কমিশন
মতামত সমন্বয় করে সরকারকে জানাবে ঐকমত্য কমিশন
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২২০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২২০ জনের মৃত্যু
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় আজ সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় আজ সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নবনিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নবনিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিশ্ব ডাক দিবস আজ
বিশ্ব ডাক দিবস আজ
সর্বশেষ খবর
শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়
শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়

এই মাত্র | শোবিজ

মঙ্গলের আকাশে ধরা পড়ল বিরল ধূমকেতু
মঙ্গলের আকাশে ধরা পড়ল বিরল ধূমকেতু

২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চাঁদপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অধিনায়ক হয়ে যা বললেন গিল
ভারতের অধিনায়ক হয়ে যা বললেন গিল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন এরদোয়ান
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন এরদোয়ান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র তাপসের তিন ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক মেয়র তাপসের তিন ব্যাংক হিসাব জব্দ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলছেন না ইংল্যান্ড অধিনায়ক
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলছেন না ইংল্যান্ড অধিনায়ক

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তিরক্ষীর সংখ্যা কমাচ্ছে জাতিসংঘ, কি প্রভাব পড়বে বিশ্বে?
শান্তিরক্ষীর সংখ্যা কমাচ্ছে জাতিসংঘ, কি প্রভাব পড়বে বিশ্বে?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বেশি দামে সার বিক্রির অভিযোগে জরিমানা
মেহেরপুরে বেশি দামে সার বিক্রির অভিযোগে জরিমানা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ উঞ্চতম মাস ছিল সেপ্টেম্বর
বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ উঞ্চতম মাস ছিল সেপ্টেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ফিলিপাইন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে এক-চতুর্থাংশ শান্তিরক্ষী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত জাতিসংঘের
বিশ্বজুড়ে এক-চতুর্থাংশ শান্তিরক্ষী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত জাতিসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচ: দর্শকদের জন্য বাফুফের বিশেষ নির্দেশনা
বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচ: দর্শকদের জন্য বাফুফের বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৩২
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৩২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ উইকেটের ক্লাবে রশিদ খান
২০০ উইকেটের ক্লাবে রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!
আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে’
‘ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে’
‌‘ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার
সাবেক এমপি ওমর ফারুকসহ পাঁচজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুসিকে এক লাখ ২২ হাজার শিশু কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা
কুসিকে এক লাখ ২২ হাজার শিশু কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ
দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম