স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেছেন, ঢাকার প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০টি করে ক্ষুদ্র ইউনিটে বিভক্ত করে নিবিড়ভাবে মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। মশক নিধনে দৈনিকভিত্তিকে ৩ হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, গুণগত-মানসম্পন্ন কীটনাশক নির্বাচন ও অন্যান্য যন্ত্রপাতির সংস্থান নিশ্চিত করা হয়েছে। ডেঙ্গুসহ মশকবাহী রোগ প্রতিরোধে আন্তঃমন্ত্রণালয়সহ সব র্পযায়ে সভা করা হয়েছে। মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে জাতীয় নির্দেশিকা ছাপানো হয়েছে।
শুক্রবার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের ১৪তম অধিবেশনের বৈঠকে টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর লিখিত প্রশ্নের জবাবে এসব তথ্য জানান তিনি।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম আরো বলেন, প্রতিদিন সকাল বেলা লার্ভিসাইড এবং বিকাল বেলা এডাস্টিসাইড প্রয়োগ করা হচ্ছে। মশক নিধনে সেল গঠন করা হয়েছে। সরকারি আবাসিক ও অনাবাসিক ভবন ও অন্যান্য দফতরে এবং নগরীর উন্মুক্ত স্থানে স্ব স্ব উদ্যোগে পরিষ্কার-পরিচ্ছনতা নিশ্চিত করা হচ্ছে। বেতার, টেলিভিশন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। জনগণকে সচেতন করা হচ্ছে। মশকের প্রজননে উৎসাহিতকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা হচ্ছে।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন