শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৩, শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

৪ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবার্ষিকী

প্রয়াত আব্দুর রহিমের খাঁটি দেশপ্রেম ও মহত্ত্ব প্রজন্মের জন্য শিক্ষণীয়

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
প্রয়াত আব্দুর রহিমের খাঁটি দেশপ্রেম ও মহত্ত্ব প্রজন্মের জন্য শিক্ষণীয়

এম আব্দুর রহিমের খাঁটি দেশপ্রেম ও রাজনৈতিক মহত্ব একই প্রস্রবণ হতে উৎসারিত। তার মানবীয় গুণাবলীর ফল্গুধারা একই স্রোতস্বিনীর শাশ্বত স্রোতধারায় প্রবাহিত। একই মহামানবের সাগরে যা লীন হয়েছে, যে মহামানব জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার মোহনীয় ব্যক্তিত্বের আকর্ষণে গণমানুষের হৃদয় জয় করেছেন। জয় করেছেন তার প্রিয় দিনাজপুরবাসীর মন।

এম আব্দুর রহিম জননেতা, সুদক্ষ রাজনীতিবিদ ছিলেন। তার দীর্ঘসময়ের রাজনৈতিক কর্মে প্রমাণ মিলেছে, কর্তব্য সম্পাদনের হিমাদ্রি সদৃশ্য এক অটল প্রতিজ্ঞা এবং দৃঢ়তা ছিল তার দৃষ্টিতে। বিক্ষোভ, ভ্রূকুটি, বিরোধিতা, আন্দোলন ও অস্থিরতা তাকে কর্তব্যকর্ম থেকে কখনও টলাতে পারেনি। স্বীয় আদর্শ ও উদ্দেশ্য থেকে পারেনি লক্ষ্যভ্রষ্ট করতে। বিরাট কর্ম সম্পাদনের জন্যেই বুঝি স্রষ্টা তাকে রাজনীতিতে নেতৃস্থানীয় দায়িত্ব অর্পণ করেছিল। একজন সৎ, নিরহংকারী আদর্শবান রাজনীতিবিদ হিসাবে ছিলেন সর্বজন শ্রদ্ধেয়। দীর্ঘ রাজনৈতিক পথপরিক্রমায় নেতৃত্বের আসন থেকে দেশের বিশেষ করে দিনাজপুরের মানুষকে যুগিয়েছেন সাহস অনুপ্রেরণা আর উদ্দীপনা। 
জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে তাকে বিভিন্ন সময়ে সামরিক শাসকগোষ্ঠীর নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। কারাবরণ করতে হয়েছে বারবার। তিনি আদর্শ ও নীতিবোধকে অটুট ও সমুজ্জ্বল রেখে রাজনীতিকে মানুষের সেবা ও কল্যাণের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। মহাপ্রলয়ে পাহাড় ভেঙে পড়লেও তার ব্যক্তিসত্তা জুড়ে আদর্শের পর্বত ছিল অটুট। যে আদর্শ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ - মহান মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ। মহান ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ৬ দফা তথা স্বাধিকার আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে নিজেকে সক্রিয় রেখেছিলেন অকুতোভয় যোদ্ধা হিসেবে। ঐতিহাসিক আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার লিগ্যাল এইড কমিটির অন্যতম সদস্য হিসেবেও আব্দুর রহিম বিশিষ্ট ভূমিকা রাখেন। ১৯৯১ সালে দিনাজপুর সদর থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া আব্দুর রহিম ১৯৯৫ সালে চাঞ্চল্যকর কিশোরী ইয়াসমিন ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে গড়ে ওঠা আন্দোলনের অন্যতম স্ফূলিঙ্গ ছিলেন। রাজনীতিকে মানুষের সেবা ও কল্যাণের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করে তিনি সমাজসেবায় একনিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন। দিনাজপুর ডায়াবেটিক হাসপাতাল, চক্ষু হাসপাতালসহ নানা সেবামূলক কার্যক্রমে জড়িয়ে ছিলেন। তার নামে দিনাজপুরে স্থাপিত "এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল" মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরিপে  চিকিৎসা ও সেবায় ২০১৭ সালে তৃতীয় ও ২০১৮ সালে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে। 
সত্তরের নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে আব্দুর রহিম পশ্চিমাঞ্চলীয় জোনের জোনাল চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন মুজিব নগর সরকার কর্তৃক। দেশ স্বাধীন হবার পর ১৮ ডিসেম্বর দিনাজপুর গোর-এ শহীদ বড় ময়দানে সরকারি উদ্যোগে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। এ সময় মিত্রবাহিনীর স্থানীয় অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার ফরিদ ভাট্টি ও কর্নেল শমসের সিং তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন পাকিস্তান সামরিক ট্রাইবুনাল তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছিল।

মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ আব্দুর রহিমক ২০১৮ সালে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বাধীনতা পদক লাভ করেন। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তাঁকে এই বিরল সম্মানে ভূষিত করেন। স্বাধীনতাত্তোর বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের যখন সভাপতি তখন এম আব্দুর রহিমকে করেন অন্যতম সহসভাপতি। বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য আব্দুর রহিম ১৯৭২ সালে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে দিল্লিতে সর্বভারতীয় কংগ্রেসের সম্মেলনে যোগদান করেন। ১৯৭৪ সালে মস্কোয় অনুষ্ঠিত বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের উপনেতা হিসাবে বিশিষ্ট ভূমিকা পালন করেন। ১৯২৭ সালের ২১ নভেম্বর জন্মগ্রহণকারী আব্দুর রহিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি অর্জনের পর আইনজীবী হিসেবেও নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেন।

দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির পাশাপাশি তিনি দিনাজপুর আইনজীবী সমিতিরও সভাপতিরও দায়িত্ব পালন করেন দীর্ঘদিন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা ও ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতা হত্যা পরবর্তী শাসকদের কোনো প্রলোভনই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি তাকে। বর্তমান সময়ে তার মতো আদর্শবান, সৎ নিরহংকারী ও নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন রাজনীতিবিদের দেখা মেলাভার। পিতা হিসেবে তিনি গর্বিত পিতা। দুই পুত্রের একজন ইনায়েতুর রহিম হাইকোর্টের বিচারপতি। যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের চেয়ারম্যানের দায়িত্বপালন করেন। অপর পুত্র ইকবালুুর রহিম দিনাজপুর সদর আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ। চার মেয়ে ডাঃ নাদিরা সুলতানা, ডাঃ নাসিমা সুলতানা, নাফিসা সুলতানা ও নাজিলা সুলতানা স্ব স্ব ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত। এম আব্দুর রহিম সারাটি জীবন ধ্যানগম্ভীর মৌন ঋষির মতো নীরবে শুধু কাজ করে গেছেন তার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে।

২০১৬ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার বারডেম হাসপাতালে এ মহান নেতা চির অচেনার দেশে পাড়ি জমান লাখো-ভক্ত শুভানুধ্যায়ীদের শোকের সাগরে ভাসিয়ে। তবুও বেঁচে থাকবেন মানুষের স্মৃতিতে স্বীয় কর্মে অনন্তকাল ধরে - তিনি মৃত্যুঞ্জয়ী।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়
ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
ঢাকাসহ যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকাসহ যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে আজ
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বায়তুল মোকাররমে বিশেষ মোনাজাত
বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বায়তুল মোকাররমে বিশেষ মোনাজাত
বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল
বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল
বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?
বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?
সর্বশেষ খবর
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার
আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০
কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?
অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক