শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৮, বুধবার, ২০ অক্টোবর, ২০২১

কোথাও নেই নিয়ন্ত্রণ

১০ জেলায় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর-মন্দিরে হামলা । ইউপি ভোটে সরকারদলীয় ও বিদ্রোহী প্রার্থীরাই সংঘর্ষে লিপ্ত রাষ্ট্র সরকার ও ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে চলছে বিকৃত সাইবার যুদ্ধ ই-কমার্স ব্যবসার নামে হাজার হাজার কোটি টাকা উধাও নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতিতে অসহায় ক্রেতা । সরকারে বেড়েছে আমলানির্ভরতা । এখনো শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
কোথাও নেই নিয়ন্ত্রণ

সম্প্রতি দেশের অন্তত ১০ জেলায় হিন্দু সংখ্যালঘুদের মন্দির, ঘরবাড়ি ও পূজামন্ডপে ধারাবাহিক হামলার ঘটনায় সর্বত্র উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে। অনেক ঘটনা ঘটেছে প্রকাশ্যেই। এ হামলা কি স্থানীয় প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করতে পারত না? আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার এ দায় কার- এমন প্রশ্ন সব মহলে।

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অবশ্যই রাষ্ট্রের দায়িত্ব সব মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া। এখানে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও দায় এড়াতে পারে না। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে কি কোনো খবর ছিল না? তা ছাড়া আমাদের সমাজে এখন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অসুস্থতা বিরাজ করছে।’ শুধু আইনশৃঙ্খলায় নয়, সমন্বয়ের অভাব সবখানেই। স্থানীয় সরকার নির্বাচন বিশেষ করে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভোট ঘিরে সরকারদলীয় কর্মী-সমর্থকরাই এখন বিবাদে জড়াচ্ছেন। এমনকি নিজেরা নিজেরাই খুনোখুনিতে জড়িয়েছেন। দলীয়ভাবে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। সম্প্রতি মাগুরায় আওয়ামী লীগের দুই সাধারণ সদস্য (মেম্বার) প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। রাঙামাটিতে এক ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যেই বিভিন্ন স্থানে চলছে সংঘর্ষ। ভোট এগিয়ে আসার আগেই শুরু হয়েছে খুনোখুনি। ফলে তৃণমূলে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণহীন আওয়ামী লীগ।

দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৮ ইউপিতে নির্বাচন কেন্দ্র করে কয়েক জেলায় বড় ধরনের সংঘর্ষ, গোলাগুলি ও প্রাণহানি ঘটেছে। তৃতীয় ও পরবর্তী ধাপগুলোয়ও অতৃণশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর আগে পুলিশ সদর দফতরে অনুষ্ঠিত সভায় ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভা নির্বাচন কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় মাঠপুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী মাঠপুলিশ ইউপি ও পৌর নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত এলাকাগুলোয় টহল ও নজরদারি জোরদার করেছে। এর পরও প্রতিদিনই কোনো না কোনো এলাকায় হামলা, সংঘর্ষ ও খুনোখুনির মারাত্মক অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
ই-কমার্স, এমএলএম বা সমবায়ের নামে দেড় দশকে লাখ লাখ গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। এখনো কেউ ফেরত পাননি। যুবক, ই-কমার্স এবং বহুস্তর বিপণন (এমএলএম) কোম্পানি ও সমবায় সমিতি সব মিলিয়ে গত ১৫ বছরে ২৮০টি প্রতিষ্ঠান মানুষের অন্তত ২১ হাজার ১৭ কোটি টাকা লোপাট করেছে। সব ক্ষেত্রেই উপায় ছিল গ্রাহককে বেশি মুনাফা ও ছাড়ের লোভ দেখানো। এর মধ্যে ২০০৬ সালে ‘যুবক’-এর ২ হাজার ৬০০ কোটি, ২০১১ সালে ‘ইউনিপে টু ইউ’র ৬ হাজার কোটি, ২০১২ সালে ‘ডেসটিনি’র ৫ হাজার কোটি এবং ২০০৮ থেকে ২০১৭ সাল সময়ে ২৬৬টি সমবায় সমিতির গ্রাহকদের ৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। এসবের বাইরে ২০২১ সালে ১১টি প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের টাকা ফেরত দিচ্ছে না বলে খোঁজ পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে- ই-অরেঞ্জের গ্রাহক ও সরবরাহকারীদের ১ হাজার ১০০ কোটি, ইভ্যালির ১ হাজার কোটি, ধামাকার ৮০৩ কোটি, এসপিসি ওয়ার্ল্ডের ১৫০ কোটি, এহসান গ্রুপের ১১০ কোটি, নিরাপদডটকমের ৮ কোটি, চলন্তিকার ৩১ কোটি, সুপম প্রোডাক্টের ৫০ কোটি, রূপসা মাল্টিপারপাসের ২০ কোটি, নিউ নাভানার ৩০ কোটি ও কিউ ওয়ার্ল্ড মার্কেটিংয়ের গ্রাহকদের ১৫ কোটি টাকা। অবশ্য এরই মধ্যে সরকার এমএলএম ও ই-কমার্স নিয়ে একটি আইনি কাঠামো দাঁড় করানোর উদ্যোগ নিয়েছে।

রাষ্ট্র, সরকার বা ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে চলছে বিকৃত সাইবার যুদ্ধ। কারও ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা অনলাইন প্ল্যাটফরমে যা ইচ্ছা তা-ই লেখা হচ্ছে বা বিকৃত ভিডিও বানিয়ে আপলোড করা হচ্ছে। বিষয়টি দেখার কেউ নেই। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ যেন অসহায়। সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ নিয়ে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধেই চলছে সাইবার যুদ্ধ। স্বাধীনতাবিরোধীরা সরকারকে ঘায়েল করতে দেশ-বিদেশ থেকে অতিমাত্রায় মিথ্যাচার করে চললেও ঠেকাতে পারছে না সংশ্লিষ্ট দফতর। সাইবার সন্ত্রাসীদের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ দৃশ্যমান হচ্ছে।

সম্প্রতি ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘ফেসবুক, ইউটিউবের কাছে সরকার অসহায়। আপত্তিকর ব্যক্তিগত ছবি কিংবা ভিডিও অপসারণের ব্যাপারে অনুরোধ করা হলেও সব ক্ষেত্রে তারা শোনে না। এখন সবচেয়ে বেশি অপরাধের মাধ্যম ইন্টারনেট।’

নিত্যপণ্যের বাজারও এখন নিয়ন্ত্রণহীন। বেড়েছে চাল, ডাল, আটা, মুরগি, তেলসহ সব ধরনের সবজির দাম। হঠাৎ এমন দাম বৃদ্ধির কারণ জানতে চাইলে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সম্প্রতি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘এ বিষয়ে কথা বলার অধিকার আমার নেই। এ বিষয়ে কথা বলবেন খাদ্যমন্ত্রী। এটা তাঁর অধিকার। আমি তাঁর অধিকার ভঙ্গ করতে চাই না।’ এরপর খাদ্যমন্ত্রী সাধনচন্দ্র মজুমদার বললেন, ‘ব্যবসায়ীদের মুনাফার প্রতি অতিলোভের কারণে মাঝেমধ্যেই চালের মূল্যবৃদ্ধি ঘটে। বাজার মনিটরিংয়ের জন্য মূল্য কমিশন গঠন করে বাজারদর নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।’ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে দুই মন্ত্রীর দুই ধরনের বক্তব্যেই ফুটে ওঠে সমন্বয়হীনতা।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মী এমনকি অনেক এমপিরও অভিযোগ, মাঠ প্রশাসনের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সম্পর্ক খুব একটা সুখকর নয়। প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে দূরত্ব আরও বেড়েছে জনপ্রতিনিধিদের। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকার এখন পুরোপুরি আমলানির্ভর। তাদের নেতিবাচক কর্মকান্ডে সরকারও বিব্রত হয়। আর ক্ষমতাসীন হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিতে হচ্ছে তার দায়ভার। কোথাও কোথাও আওয়ামী লীগের অবস্থান দুর্বল রাখতে স্থানীয় নেতাদের মধ্যে গ্রুপিং জিইয়ে রাখতে সরকারি কর্মকর্তারা ভূমিকা পালন করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। প্রশাসনেও আছে সমন্বয়হীনতা।

অভিযোগ আছে, অনেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর কথাও শোনেন না সচিবরা। ইচ্ছামতো অফিস করা, অবকাশ যাপনে ঘুরে বেড়ানোর কথা শোনা যায়। কেউ কেউ ঠিকদারদের টাকায়ও বিদেশ ঘোরেন বলে অভিযোগ রয়েছে। অনেক মন্ত্রণালয় আছে যেখানে নিয়োগ থেকে বদলিতে কিছুই জানেন না মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। আবার মন্ত্রী-এমপি, মেয়রের সঙ্গেও বিরোধে জড়াচ্ছেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। উপজেলা চেয়ারম্যানদের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক নেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের। কে বড়- এ কর্তৃত্ববাদী টানাপোড়েন চলছে উপজেলাগুলোয়।

করোনার এই সময়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতার চিত্র ফুটে উঠেছে। সর্বশেষ বিমানবন্দরে করোনা পরীক্ষা করা নিয়েও চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে প্রবাসীদের। করোনা পরীক্ষাগার করা নিয়েও স্বাস্থ্য ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়হীনতা দেখা গেছে। কার্যত করোনার শুরু থেকেই স্বাস্থ্য খাতে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি দেখা দেয়। করোনার পরীক্ষা জালিয়াতির সনদ, চিকিৎসাব্যবস্থা, টিকাসহ সবকিছুতেই এখনো শৃঙ্খলা ফেরেনি। রাজধানীতে গণপরিবহনব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আসেনি। সড়ক-মহাসড়কে চলছে ফিটনেসবিহীন লক্কড়ঝক্কড় বাস, চলছে চালক-হেলপারদের দৌরাত্ম্য। চালকদের সিগন্যাল না মানা, যেখানে সেখানে বাস দাঁড় করিয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো, পাল্লা দিয়ে ছুটে চলার প্রবণতা এখনো বহাল আছে। একই সঙ্গে পথচারীদের পুরনো অভ্যাসও পরিবর্তন হয়নি। তারাও ফুটওভার ব্রিজ রেখে ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হতে দ্বিধা করছেন না।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশে এখন বেসামাল পরিস্থিতি। জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি থাকলে দেশ ও জনগণের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা থাকে। কিন্তু এ সরকারের জনপ্রতিনিধিরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন কি না তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। এ কারণেই মনে হয়েছে এ সরকারের জনগণের প্রতি কোনো জবাবদিহি নেই। আমি মনে করি সাম্প্রতিক সময়ে হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা প্রশ্নে দায় এড়াতে পারে না স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি বা সরকার। এখন এ নিয়ে দোষারোপের রাজনীতি চলছে। এ সুযোগে প্রকৃত দোষীরা আড়াল হয়ে যেতে পারে। নির্দোষ ব্যক্তির ওপর নেমে আসতে পারে শাস্তির খড়্গ। এটা কাম্য নয়।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় যখন রাজনৈতিক দলগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে, গণতান্ত্রিক উপায়ে যখন নেতৃত্ব নির্বাচিত হয় না তখন অন্যরা ছড়ি ঘোরাতে সাহস পায়। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন দলের দুর্বল নেতৃত্ব হলে এ সুযোগটি অন্যরা কাজে লাগায় বেশি। আবার অভ্যন্তরীণ কোন্দলকেও পুঁজি করে রাজনীতিবিদদের ওপর ছড়ি ঘোরানো হয়। রাজনৈতিক ব্যবস্থা দুর্বল হওয়ার কারণেই আমলাদের কর্তৃত্ব বেড়েছে।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক যে হামলাগুলো হলো সেখানে প্রশাসন যে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে সেটা তেমন চোখে পড়ে না। আবার রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধিদেরও তৎপরতা চোখে পড়েনি। কুমিল্লার ঘটনা মেয়র অফিস থেকে ৪০০ গজ দূরে। সেখানে মেয়র পরদিন বেলা ১১টায় পরিদর্শন করেছেন বলে গণমাধ্যমে এসেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে হামলা, অগ্নিসংযোগ হলো- সেখানে উপজেলা, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বা এমপি কী ভূমিকা পালন করেছেন? শুধু আওয়ামী লীগই নয়, প্রতিটি রাজনৈতিক দলে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব আনতে হবে।’

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব
জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব
বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার
বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান
ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা
প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি
রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি
রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি
মালদ্বীপে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
মালদ্বীপে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
সর্বশেষ খবর
দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক
দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১
চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত
নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ
পাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করায় এশিয়া কাপ হকিতে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার
সিলেটে ময়লার স্তুপ থেকে বন্দুক উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন
এশিয়ায় আঞ্চলিক উত্তেজনা ‘বাড়ানোয়’ জার্মানিকে দায়ী করেছে চীন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূ হত্যা মামলায় কথিত স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমতে শুরু করেছে পদ্মার পানি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
সিলেটে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’
‘চেন্নাইকে দোষী প্রমাণ করতে চাইনি, আমাকে ভুল বোঝা হচ্ছে’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর
তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা
হবিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি অপু দুই দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি অপু দুই দিনের রিমান্ডে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরতে বাবরকে যে শর্ত দিলেন হেসন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরতে বাবরকে যে শর্ত দিলেন হেসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে নাম লেখালেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক
ইতিহাসে নাম লেখালেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব
জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার
বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস
দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা
সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা