শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, সোমবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২১

সাগরপথে মানব পাচার, সেই গডফাদারকে বাদ দিয়ে চার্জশিট!

মাহবুব মমতাজী
অনলাইন ভার্সন
সাগরপথে মানব পাচার, সেই গডফাদারকে বাদ দিয়ে চার্জশিট!

প্রথমে মানি লন্ডারিংয়ের সব তথ্য তুলে ধরে মানব পাচারের গডফাদার বলে অভিযুক্ত করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। পরে মামলার চার্জশিট থেকে সেই গডফাদারকেই বাদ দিয়েছে সংস্থাটি। ওই ব্যক্তি হলেন মোহাম্মদ আছেম। তার বাড়ি কক্সবাজারের টেকনাফে। তার বিরুদ্ধে ২০১৭ সালের ৩ মে রাজধানীর বনানী থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেন সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক আবদুর রাজ্জাক খান। মামলায় আসামি করা হয় আরিফুজ্জামান আকন্দ, মোহাম্মদ আছেম, তার মা খতিজা বেগম, ওসমান সরোয়ার ও মো. একরামকে।

অপর পরিদর্শক মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. ইব্রাহিম হোসেন গত বছর ৯ আগস্ট আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০ আগস্ট আদালত তা গ্রহণ করে। এখানে আছেমকে বাদ দিয়ে সবাইকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

২০১৮ সালের ১৫ আগস্ট আছেমকে এবং একই বছর ২৪ সেপ্টেম্বর একরামকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করে সিআইডি। দুজনই এখন জামিনে আছেন। মামলাটি এখনো বিচারাধীন আছে বলে আদালত সূত্র জানিয়েছে। ওই সময় সিআইডি কর্মকর্তারা জানান, এক সপ্তাহের ব্যবধানে আছেম দুবার গ্রেফতার হয়েছেন, দুবারই জামিনে বেরিয়ে গেছেন। চার্জশিটে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বলেছেন, আসামি আছেমের বিরুদ্ধে মামলার ঘটনা প্রমাণিত না হওয়ায় বিচারার্থে প্রেরণ করা গেল না। নিরপেক্ষ তদন্তে তার জড়িত থাকার ব্যাপারে সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
চার্জশিট থেকে আছেমকে বাদ দেওয়া প্রসঙ্গে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মো. হুমায়ুন কবির এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘বিষয়টি আমার নলেজে নেই। কাগজপত্র না দেখে কিছু বলা যাবে না।’

গ্রেফতারের পর আছেম সম্পর্কে যা বলেছিল সিআইডি : ২০১৮ সালের ২০ আগস্ট রাজধানীর মালিবাগে সিআইডি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির তৎকালীন বিশেষ পুলিশ সুপার মোল্যা নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, সাগরপথে মালয়েশিয়ায় মানব পাচারকারী চক্রের গডফাদার মোহাম্মদ আছেম। আন্তর্জাতিক এই মানব পাচারকারী কক্সবাজার সাগর চ্যানেল দিয়ে গত কয়েক বছরে হাজার হাজার মানুষকে মালয়েশিয়া পাচার করেছেন। সাগরপথে মালয়েশিয়ার যাওয়ার সময় অনেক বাংলাদেশি মারাও গেছেন। এখনো অনেক মানুষ নিখোঁজ। তারা দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজার-থাইল্যান্ড-মালয়েশিয়ায় সাগরপথে মানব পাচার করে মুক্তিপণের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থের মালিক হয়েছেন। তাকে ১৯ আগস্ট (২০১৮) রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে সিআইডি গ্রেফতার করে। আছেমের বাবা আনোয়ার হোসেন দীর্ঘদিন মালয়েশিয়ায় ছিলেন এবং তার বড় ভাই মোহাম্মদ খোবায়েদও মালয়েশিয়ায়। এ সুবাদে তারা আন্তর্জাতিক মানব পাচার চক্রের সঙ্গে যোগ দেন। আছেম ২০১০ সালে তাদের সঙ্গে মানব পাচারের কাজ শুরু করেন। আছেম ও তার ছোট ভাই জাভেদ মোস্তফা মানব পাচারের জন্য প্রথমেই বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় দালাল নিয়োগ করেন। দালালরা লোক ঠিক করে নিয়ে আসে। এরপর তাদের কাছ থেকে মালয়েশিয়া যাওয়ার খরচ নিয়ে টেকনাফে নিয়ে যাওয়া হয়। টেকনাফ থেকে ট্রলারে করে মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ডের জঙ্গলে রাখা হয়। পাচার হওয়া লোকদের আটকে রাখা হয় সেখানে। এরপর ভিকটিমদের নির্যাতন করে বাংলাদেশে থাকা স্বজনদের কাছে মুক্তিপণ চায় পাচারকারী চক্র। এরপর আছেম ও তার সহযোগীরা মুক্তিপণ আদায় করে। আর যারা মুক্তিপণ দিতে ব্যর্থ হয় তাদের থাইল্যান্ডের জঙ্গলে মেরে ফেলা হয়। আছেম পাচারের টাকা দিয়ে টেকনাফে বাড়ি ও জমি কিনেছেন। এ ছাড়া জমি কিনেছেন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায়। এগুলো সব অবৈধ টাকার। সিআইডি কর্মকর্তারা জানান, আছেম রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজারে বসবাস করতেন। তিনি তেজগাঁও কলেজের বিবিএ ডিপার্টমেন্টের প্রভাষক। তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং ও মানব পাচারের তিনটি মামলা ছিল। একটি সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া থানায়, একটি রাজধানীর বনানী এবং অপর মামলাটি কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর থানায়। ২০১৮ সালের ১৫ আগস্ট আছেমকে প্রথমে গ্রেফতার করা হয়। তিন দিন রিমান্ডে থাকার পর দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডের আবেদন করলে আদালত তাকে জামিন দিয়ে দেয়। পরে অন্য একটি মামলায় ১৯ আগস্ট সিআইডি আবারও তাকে কারওয়ান বাজার থেকে গ্রেফতার করে। পরদিন আদালতে তোলা হলে তিনি জামিন পান।

পুলিশের সাবেক প্রধানরা যা বলছেন : সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মামলা সাধারণত হয় প্রাথমিক তথ্যের ওপর ভিত্তি করে। চূড়ান্ত তদন্তে সেটি প্রমাণিত না হলে চার্জশিট থেকে বাদ দেওয়া যেতে পারে। তবে মানি লন্ডারিং মামলার ক্ষেত্রে যেটি হয়েছে সে সম্পর্কে তদন্ত কর্মকর্তাই ভালো বলতে পারবেন। কথা হয় আরেক সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদের সঙ্গে। তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্যে এজাহার হয়। সেটি চূড়ান্ত নয়। চূড়ান্ত তদন্তের মাধ্যমে মামলাটি নিষ্পত্তি হয়। যদি কারও ইনফ্লুয়েন্সে এই চার্জশিট হয় তাহলে কিন্তু ৫ বছর কিংবা ১০ বছর পর আবারও ব্যাক করতে পারে। তখন কিন্তু ওই ব্যক্তি আবার জেলে যাবে।

মামলার এজাহারে যা ছিল : মামলায় সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক আবদুর রাজ্জাক খান অনুসন্ধান করে জানতে পারেন, মাদারীপুরের শিবচরের শামিম নামে এক কিশোরকে চাকরি দেওয়ার প্রলোভনে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি মালয়েশিয়ায় নিয়ে যায়। ২০১৫ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তার মা মমতাজ বেগমকে টেলিফোনে ইসলামী ব্যাংকের মহাখালী শাখায় আড়াই লাখ টাকা জমা দিতে বলা হয়। এ টাকা না দিলে শামিমকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। পরে আড়াই লাখ টাকা মমতাজ বেগম জমা দেন। ওই হিসাবের মালিক আরিফুজ্জামান আকন্দসহ মোহাম্মদ আছেম মানব পাচারে জড়িত বলে জানা যায়। আরিফুজ্জামান আকন্দ তার ব্যাংক হিসাবে মানব পাচারের টাকা লেনদেন করেছেন। মালয়েশিয়ায় ছোট ভাই মাসুদ ও ভাতিজা তোফাজ্জলের মুক্তিপণ বাবদ আরিফের ব্যাংক হিসাবে ৫ লাখ টাকা জমা দেন নরসিংদীর স্বপন মিয়া। এমন অন্তত ২০ জন বিভিন্ন সময়ে আত্মীয়স্বজনের মুক্তিপণ বাবদ টাকা জমা দিয়েছেন। ২০০৬ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত আরিফের ব্যাংক হিসাব পর্যালোচনা করে দেখা যায়, তার ব্যাংক হিসাবে ৯৪ লাখ ৬৬ হাজার ৭৪০ টাকা জমা হয়েছে। এই হিসাব থেকে আছেমের মা খতিজা বেগমের ইসলামী ব্যাংক টেকনাফ শাখার হিসাবে ৫৪ লাখ ২১ হাজার ৩৬৫ টাকা স্থানান্তর করা হয়। আরিফ ও আছেম সুকৌশলে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ায় নেওয়ার কথা বলে লোকজনকে থাইল্যান্ডের জঙ্গলে পাচার করতেন। মালয়েশিয়া গমনেচ্ছুদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২ লাখ ১০ হাজার টাকা করে নিতেন তারা। এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ড. মোহাম্মদ মোমতাজ উদ্দীন আহমেদ মেহেদী বলেন, সিআইডির কর্মকর্তারা সংবাদ সম্মেলনের সময় যা বলেছেন তা ভুল কিংবা মিথ্যা হতে পারে না। তবে চার্জশিট যেভাবে দেওয়া হয়েছে তা অবশ্যই প্রভাবিত হয়ে দিয়েছে। তদন্তও করেছে প্রভাবিত হয়ে।

সিআইডি সূত্রে আরও যা জানা যায় : ২০১৬ সালে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার একটি মামলায় প্রথম আরিফুজ্জামান আরিফ ও আছেমের নাম আসে। মামলাটি করেন আবদুস সালাম। তিনি অভিযোগ করেন, ২০১৪ সালে আরিফুজ্জামান আরিফ ও মো. আছেম তার ছেলে মো. মাসুদ ও মো. আবদুল আলিমকে অল্প খরচে নৌপথে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার টোপ দেন। ওই বছরের ২ অক্টোবর রাত ৮টার দিকে তাদের বাড়ি থেকে নিয়ে যান আসামিরা। এর দুই মাসের বেশি সময় পর আবদুস সালামের কাছে একটি ফোন আসে। মাসুদ তার বাবাকে জানান, তিনি ও আলিম একটি জঙ্গলে আটকে আছেন। ৩ লাখ ১০ হাজার টাকা পরিশোধ করলে তারা ছাড়া পাবেন। এরপর আবদুস সালাম ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর উল্লাপাড়ায় ইসলামী ব্যাংকের একটি শাখায় টাকা পরিশোধ করেন। এতেও ওই দুজন মুক্তি পাননি। পরিবারটি পরে জানতে পারে, মাসুদ ও আলিম দুজনই মালয়েশিয়ার জেলে আটক আছেন।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ফের শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ফের শুনানি আজ
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

৪০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য