ঈদুল ফিতরের ছুটিতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নেওয়া হয়েছে নানা ধরনের ব্যবস্থা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চিড়িয়াখানায় অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
সোমবার দুপুরে জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর (ভারপ্রাপ্ত পরিচালক) মো. মজিবুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, এবারের ঈদে দর্শনার্থী বেশি আসবে চিড়িয়াখানায়। বিষয়টি মাথায় রেখে দর্শনার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়ে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। এজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানানো হয়েছে। চিড়িয়াখানায় টহলে থাকবে পুলিশ ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। ঈদকে সামনে রেখে চিড়িয়াখানায় চিন্তায় পকেটমার ও ইভটিজিংয়ের ঘটনা এড়াতে ২৮টি স্থানে লাগানো আছে সিসি ক্যামেরা। সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হবে।
তিনি বলেন, গরমে প্রাণীগুলোর পানিশূন্যতা এড়াতে ইলেক্ট্রোলাইয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও স্ট্রেস বা চাপ কমাতে ভিটামিন সি'র ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রাণীগুলোর জন্য চৌবাচ্চায় পানি দিয়ে গোসলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবারের গরমের মৌসুমে এখন পর্যন্ত চিড়িয়াখানার কোনো পশু-পাখির কোন সমস্যা হয়নি। ঈদে চিড়িয়াখানা খোলা থাকছে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন