শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

আজ থেকে শুরু হচ্ছে আওয়ামী লীগের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যাত্রা

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে আওয়ামী লীগের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যাত্রা

আজ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন। এর মধ্য দিয়ে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যাত্রা’ শুরু করতে যাচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এবারের সম্মেলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকারবিরোধী আন্দোলন রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করে দলকে টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় আনার জন্য কেমন চমক থাকবে এবারের সম্মেলনে? গতানুগতিক নাকি নতুনত্ব থাকবে- সেদিকে দৃষ্টি দলীয় নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীর। 

সারাদেশে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে মিলনমেলায় পরিণত হবে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কারণে অর্থ সাশ্রয়ের জন্য এবার এক দিন হবে আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন। রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সকাল সাড়ে ১০টায় এ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোধনের পর ২৫ মিনিটের একটি উদ্বোধনী সংগীত পরিবেশন করা হবে। সেখানে তুলে ধরা হবে আওয়ামী লীগের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং সরকারের উন্নয়ন ও সাফল্য।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দলের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন। শোকপ্রস্তাব উত্থাপন করবেন দলের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। সাধারণ সম্পাদকের প্রতিবেদন উপস্থাপন করবেন ওবায়দুল কাদের। স্বাগত বক্তব্য দেবেন অভ্যর্থনা কমিটির আহ্বায়ক শেখ ফজলুল করিম সেলিম। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন শেষ হবে।

বিকাল ৩টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শুরু হবে কাউন্সিল অধিবেশন। এ অধিবেশনে দলের  সভানেত্রী ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হবে। টানা দশমবারের মতো সভানেত্রী নির্বাচিত হবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে সাধারণ সম্পাদকসহ বড় পদগুলোয় কোনো পরিবর্তনের আভাস আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছ থেকে মেলেনি। টানা দুই মেয়াদে দায়িত্বে থাকা ওবায়দুল কাদের হ্যাটট্রিক করে নতুন চমক সৃষ্টি করবেন নাকি অন্য কেউ আসছেন- তা গত রাত পর্যন্তও ছিল আলোচনার শীর্ষে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার রানিংমেট হিসেবে ওবায়দুল কাদেরের থেকে যাওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে। তবে নতুন কেউ আসতে পারেন- এমন সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সবকিছু নির্ভর করছে জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনার ওপর। কারণ কাউন্সিলররা সাধারণ সম্পাদকসহ নেতা নির্বাচনের জন্য দায়িত্ব তাঁর ওপর ছেড়ে দেন। কাউন্সিল অধিবেশনে দলীয় সভানেত্রী ও সাধারণ সম্পাদক ছাড়াও প্রেসিডিয়াম, সম্পাদকীয়, কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য, উপদেষ্টা পরিষদ, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য, স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যের অধিকাংশ নামই ঘোষণা করা হতে পারে আজ।

আওয়ামী লীগের এবারের সম্মেলনে ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার প্রত্যয় তুলে ধরা হবে। এ বিষয় সামনে রেখেই সম্মেলনের স্লোগান নির্ধারণ করা হয়েছে ‘উন্নয়ন অভিযাত্রায় দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়’।

দেশের বৃহৎ এই রাজনৈতিক দলের ২১তম জাতীয় সম্মেলন হয়েছিল ২০১৯ সালের ২১ ডিসেম্বর। সেই সম্মেলনে টানা নবমবারের মতো সভানেত্রী পদে শেখ হাসিনা ও দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ওবায়দুল কাদের। দলের গঠনতন্ত্রে তিন বছর পরপর সম্মেলন করার কথা রয়েছে। একমাত্র আওয়ামী লীগই বিগত কয়েকটি সম্মেলন সঠিক সময়ে করে আসছে।

সম্মেলন উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পদ্মা সেতুর ওপর নৌকার আদলে তৈরি ৮০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪৪ ফুট প্রস্থের মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মূল মঞ্চের উচ্চতা ৭ ফুট। সাংস্কৃতিক পর্বের জন্য তৈরি করা হয়েছে আলাদা মঞ্চ। মূল মঞ্চে চার ভাগে চেয়ার সাজানো থাকবে। প্রথমে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বসবেন। পরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, জ্যেষ্ঠ নেতা ও প্রেসিডিয়াম সদস্যরা বসবেন। বাকি দুই ভাগে বসবেন কেন্দ্রীয় নেতারা। মোট ১২০টি চেয়ার রাখা হবে। এ ছাড়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১২টি এলইডি মনিটর স্ক্রিন রাখা হয়েছে। যেখানে সম্মেলনের কার্যক্রম দেখা যাবে।

মঞ্চের পেছনে বসানো হয়েছে জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রতিকৃতি। এক পাশে পদ্মা সেতু, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, মেট্রোরেলসহ উন্নয়ন কর্মকান্ডগুলোর চিত্রের পাশাপাশি জাতীয় চার নেতা তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামানের ছবি স্থান পেয়েছে। আরেক পাশে শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর কর্মতৎপরতার ছবির পাশাপাশি আওয়ামী লীগের চার প্রতিষ্ঠাতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শামসুল হক ও মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশের ছবি স্থান পেয়েছে।

মঞ্চের সামনের অংশে পদ্মা সেতুর আদলে রেলিং তৈরি করা হয়েছে। মঞ্চের পুব দিকে একটি নৌকায় ব্যবস্থা করা হয়েছে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের স্থান। এছাড়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিভিন্ন স্থানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ছবি দিয়ে ফেস্টুন করা হয়েছে।

এদিকে সম্মেলন উপলক্ষে অধিকাংশ কাউন্সিলর ও ডেলিগেট গতকালই ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন। এবার কাউন্সিলর ৭ হাজার ৩৩৭ জন। সমসংখ্যক রয়েছেন ডেলিগেটও। সব মিলে ৫০ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর খাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে ১১টি উপকমিটি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করেছে। প্রথা অনুযায়ী সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও সদস্যসচিব সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। দাওয়াতপত্র বিতরণ, গঠনতন্ত্র সংযোজন-বিয়োজন, ঘোষণাপত্র পরিমার্জন, মঞ্চ সাজসজ্জাসহ আনুষঙ্গিক সব কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে।

নিবন্ধিত সব দলকে আমন্ত্রণ: স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক দলকে আওয়ামী লীগের সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বিএনপি ও জাতীয় পার্টি, সিপিবি, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, বাসদ, ন্যাপসহ অন্যান্য দলের নেতাদের কাছে আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

নির্বাচন কমিশন গঠন: আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় কাউন্সিল উপলক্ষে তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর রাতে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির বৈঠকে নির্বাচন কমিশন গঠন করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেয়েছেন দলের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন। অন্য দুই সদস্য হলেন ড. মশিউর রহমান ও সাহাবুদ্দিন চুপ্পু।

যেখানে নির্বাচিত হবেন নতুন নেতৃত্ব: বিকাল ৩টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাশেই ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শুরু হবে কাউন্সিল অধিবেশন। এতে নির্বাচন করা হবে আগামী তিন বছরের জন্য নতুন নেতৃত্ব। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হবে। এতে অনুমোদন করা হবে দলের গঠনতন্ত্র, ঘোষণাপত্র। দলের কোষাধ্যক্ষ এ এইচ এন আশিকুর রহমান অর্থ বিল উত্থাপন করবেন এবং কাউন্সিলরদের ভোটে তা পাস হবে। ঘোষণাপত্র উপকমিটির আহ্বায়ক শেখ ফজলুল করিম সেলিম দলের ঘোষণাপত্র পাঠ করবেন এবং কাউন্সিলরদের ভোটে তা পাস হবে। এরপর দলের গণতন্ত্র সংশোধন উপকমিটির আহ্বায়ক ড. আবদুর রাজ্জাক দলের গঠনতন্ত্রের সংযোজন, বিয়োজনের বিষয়গুলো তুলে ধরবেন এবং কাউন্সিলরদের ভোটে তা পাস হবে। এরপর দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা সমাপনী ভাষণ এবং জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় নেতা-কর্মীদের করণীয় কী সেই বার্তা দিয়ে কার্যনির্বাহী সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করবেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দলের নেতারা সাধারণ কাউন্সিলরের কাতারে বসবেন। তারপর সম্মেলনের নির্বাচন কমিশন কাউন্সিল অধিবেশন পরিচালনা করবে। প্রথা অনুযায়ী একজন সভানেত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নাম প্রস্তাব করবেন। আরেকজন সমর্থন করবেন। এ পদে অন্য কেউ প্রার্থী না থাকায় নির্বাচন কমিশন টানা দশমবারের মতো শেখ হাসিনাকে সভানেত্রী নির্বাচিত ঘোষণা করবেন। এরপর কাউন্সিলররা সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য দলের সভানেত্রীর ওপর দায়িত্ব দেবেন। সভানেত্রীর সুপারিশে একজন প্রস্তাব দেবেন আরেকজন সমর্থন করবেন। যার নাম প্রস্তাব ও সমর্থন করা হবে সেই পদে অন্য কোনো প্রার্থী না থাকলে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন।

এরপর প্রেসিডিয়াম, সম্পাদকীয়, কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য, উপদেষ্টা পরিষদ, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য, স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যের অধিকাংশ নামই ঘোষণা করা হতে পারে আজ। আজ সকাল ৭টায় সম্মেলনস্থলে প্রবেশের গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। সম্মেলনে প্রবেশের জন্য পাঁচটি গেট রয়েছে। তার মধ্যে একটি ভিআইপি ও চারটি ডেলিগেট ও কাউন্সিলরদের প্রবেশের জন্য। কাউন্সিলরের সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার। তার দ্বিগুণ অফিশিয়াল ডেলিগেট থাকলেও এর সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ব্যাপক নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি সম্মেলনে আসা নেতাদের সেবা দিতে প্রস্তুত রয়েছেন আওয়ামী লীগের স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর সদস্যরা।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়