শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩

অবৈধ ফোনসেটে যাচ্ছে ডলার

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
অবৈধ ফোনসেটে যাচ্ছে ডলার

স্মার্টফোন মানেই এখন আর ‘মেড ইন চায়না’, ‘মেড ইন কোরিয়া’ বা ‘মেড ইন ভিয়েতনাম’ নয়। এই তালিকায় এখন আরেকটি নাম ‘মেড ইন বাংলাদেশ’।

সরকারের নীতি সহায়তার কারণে গত পাঁচ বছরে দেশে প্রায় সব ব্র্যান্ড কারখানা স্থাপন করেছে। চাহিদার প্রায় ৯৫ শতাংশ ফোন তারা উৎপাদন করছে। কিন্তু অবৈধ পথে আসা ফোনসেটের বাজার বা গ্রে মার্কেটের কারণে এই খাত নতুন সংকটে পড়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গ্রে মার্কেটের আধিপত্যে প্রায় ৪০ শতাংশ পর্যন্ত উৎপাদন কমাতে বাধ্য হয়েছে কম্পানিগুলো।

উদ্যোক্তারা বলছেন, মোবাইল হ্যান্ডসেট নিবন্ধন কার্যকর না হওয়ায় দেশে সম্প্রতি বেড়েছে অবৈধ হ্যান্ডসেটের বাজার। ২০২১ সালের ১ জুলাই থেকে পরীক্ষামূলকভাবে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্ট্রার) সিস্টেম চালুর পর দেশে গ্রে মার্কেটের আকার কমে ৫ শতাংশের নিচে নেমে গিয়েছিল। পরে এই নিয়ম শিথিল করা হলে তা বেড়ে সম্প্রতি ৪০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

অবৈধ পথে যাচ্ছে ৬০০০ কোটি টাকা

মোবাইল খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, দেশে বছরে তিন থেকে সাড়ে তিন কোটি মোবাইল ফোনসেট বিক্রি হয়। বৈধ পথে আসা এবং দেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোনের সঙ্গে এই সংখ্যা যোগ করলে তা আরো বেশি হবে। মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদনে দেশ প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও অবৈধ ফোনের কারণে এই শিল্প হুমকির মুখে। চলমান ডলার সংকটের মধ্যেও প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকা চলে যাচ্ছে অবৈধ ফোনের কারণে। তাই ডলার সাশ্রয়ে অবৈধ ফোনের কারবার বন্ধের দাবি জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন-বিটিআরসি বলেছে, দেশে প্রতিবছর বিক্রি হওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেটের প্রায় ৩৫ শতাংশ অসাধু উপায়ে কর ফাঁকি দিয়ে বাজারে ঢুকছে। ফলে এক হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।

সরেজমিন

আনকোরা নতুন, অফিশিয়াল, আন-অফিশিয়াল, পুরনো—সব ফোনসেটই বিক্রি হচ্ছে রাজধানীর শপিং মলগুলোতে। দেশের মার্কেটগুলোতে বৈধ পথে আসা (চ্যানেল প্রডাক্ট) এবং অবৈধ পথে আসা (নন চ্যানেল বা গ্রে প্রডাক্ট) ফোনসেট পাওয়া যায়। দাম কম হওয়ায় অনেক ক্রেতাই নন চ্যানেল পণ্য কিনতে আগ্রহী হন।

মোবাইল বিক্রির অন্যতম শপিং মল মোতালেব প্লাজায় গতকাল সরেজমিনে দেখা যায়, শেলফে সাজানো কয়েকটি নামি-দামি ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন। বিক্রয়কেন্দ্রের কর্মী জানালেন, আগে মডেল নির্বাচন করতে হবে, তারপর গোডাউন থেকে এনে দেবেন।

রেইন ইলেকট্রনিকসের বিক্রয় প্রতিনিধি ইমরান হোসেন জানান, তাঁদের কাছে স্যামসাং ব্র্যান্ডের ৪ জিবি র‌্যাম ও ৬৪ জিবি স্টোরেজের এ১৩ মডেলের মোবাইল আছে। যার দাম চাইলেন ১৫ হাজার টাকা। কিন্তু এর অফিশিয়াল দাম ১৯ হাজার টাকা।

এসব ফোন কোন দেশের, কিভাবে আসে জানতে চাইলে ইমরান বলেন, ‘আমাদের লোক আছে যাঁরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন, ফিরে আসার সময় তাঁরা নিয়ে আসেন। আমরা তাঁদের কাছ থেকে কিনি।’ এসব ফোনের কোনো ওয়ারেন্টি নেই বলেও জানান তিনি।

ওয়েস্টার্ন মোবাইল গ্যালারির বিক্রয়কেন্দ্রে গিয়ে আন-অফিশিয়াল ফোন চাইলে জানানো হয়, রিয়েলমি ব্র্যান্ডের ৯প্রো মডেলের ফোনটি আছে। দাম দিতে হবে ২৪ হাজার টাকা, অফিশিয়াল দাম ২৮ হাজার টাকা।

মোতালেব প্লাজায় বন্ধুর জন্য স্মার্টফোন কিনতে এসেছেন সবুজ মিয়া। তিনি বলেন, ‘এখানে এসেছি কম দামে ফোন কেনার জন্য। দুই-চার হাজার টাকা কম দামে একই ফোন পাওয়া গেলে শোরুম থেকে কেন কিনব।’ বিক্রয়োত্তর সেবা না পাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আগে শাওমির একটি ফোন নিয়েছিলাম, সেটা সাত দিনের ওয়ারেন্টি দিয়েছিল। দুই বছর হয়ে গেল কিছুই হয়নি। এখনো ভালো আছে। এ জন্য এবার আবার এসেছি।’

দেশে ১৪ কারখানা

দেশে মোবাইল ফোনশিল্পের আজকের যাত্রা শুরু হয়েছিল সরকারি নীতি দিয়ে। দেশে কারখানা করতে সরকার উৎসাহ দেওয়া শুরু করে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেট থেকে। ওই বাজেটে মোবাইল ফোনের ৪৪টি যন্ত্রাংশে বড় ধরনের শুল্ক ছাড় দেওয়া হয়। ৪১টি যন্ত্রাংশে আমদানি শুল্ক করা হয় ১ শতাংশ, যা আগে ৫ থেকে ২৫ শতাংশ ছিল। বিপরীতে তৈরি করা মুঠোফোন আমদানিতে শুল্ক ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। নীতির ফলে একদিকে আমদানি করা মোবাইলের খরচ বেড়ে যায়, অন্যদিকে দেশে তৈরি করলে খরচ কমে যায়।

উদ্যোক্তারা জানান, দেশে ওয়ালটন, স্যামসাং, শাওমি, নোকিয়া, অপো, ভিভো, ট্রানশন (টেকনো ও আইটেল) সিম্ফনি, লাভা, রিয়েলমি, ফাইভস্টার, ইউনস্টারসহ বড় বিনিয়োগ করে ফোনের কারখানা স্থাপন করেছে। দেশে মোবাইল ফোনের ১৫ হাজার কোটি টাকার বাজার রয়েছে। চাহিদার ৯৫ শতাংশের বেশি ফোন দেশেই উৎপাদিত হয়। এই খাতকে কেন্দ্র করে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে লক্ষাধিক মানুষের।

যা বলছেন উদ্যোক্তারা

বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমপিআইএ) সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া শাহীদ বলেন, ‘সরকার হ্যান্ডসেটের রেজিস্ট্রেশন চালুর পর এই বাজার ৫ শতাংশের নিচে নেমে গিয়েছিল। এখন তা বন্ধ থাকায় দেশে আশঙ্কাজনক হারে বড় হচ্ছে গ্রে মার্কেট। এখন তা ৪০ শতাংশের কাছাকাছি চলে এসেছে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের এনইআইআর প্রকল্প বন্ধ হওয়ায় বৈধ ফোনের বাজার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ডলারসংকটে কাঁচামাল চাহিদা মতো আমদানি করতে না পারার কারণে আমরা প্রায় ৩০ শতাংশ উৎপাদন কমাতে বাধ্য হয়েছি।’

টেকনো, আইটেল ও ইনফিনিক্স মোবাইল ফোনের উৎপাদক ট্রানশান বাংলাদেশ লিমিটেডের সিইও রিজওয়ানুল হক বলেন, ‘দেশে অবৈধ পথে মোবাইল ফোন আসছে প্রায় ৪০ শতাংশ। দেশে ১৫ হাজার কোটি টাকার মোবাইল ফোনের বাজারের মধ্যে অবৈধ পথে আসা মোবাইল ফোনের বাজার প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকার। চোরাচালানসহ অবৈধ পথে আসা মোবাইল ফোন এই খাতকে আবারও সংকটে ফেলেছে। উৎপাদকদের ডলার পেতে নানা সংকট হলেও অবৈধ ফোনের কারবারিদের ডলার পেতে সমস্যা হচ্ছে না। তারা হুন্ডিসহ নানা মাধ্যমে ডলার ক্রয় করছে।’

২০২১ সালের ২১ অক্টোবর গাজীপুরের ভোগড়ায় স্মার্টফোন কারখানা স্থাপনের মাধ্যমে দেশে উৎপাদিত শাওমি স্মার্টফোনের যাত্রা শুরু হয়। এই বিশাল উদ্যোগের অর্থায়ন করা হয় সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগের মাধ্যমে। শাওমি বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে ডলার এবং মন্থর চাহিদার কারণে শিল্পটি একটি সংকটময় সময় পার করছে। ডলার সংকটের কারণে কম-বেশি সব খাতের ব্যবসায়ীরা চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছেন। এই ক্ষেত্রে বিদেশি কম্পানির একটু চ্যালেঞ্জ বেশি। কারণ আমরা  নির্দিষ্ট কিছু ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেন করে থাকি। বাংলাদেশের বাজার শাওমির জন্য খুবই সম্ভাবনাময়। আমরা এখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্প্রসারণের পর্যায়ে আছি। আমরা সম্প্রতি বাংলাদেশে স্থানীয়ভাবে প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড অ্যাসেম্বলি (পিসিবিএ) উৎপাদন শুরু করেছি।’

মোবাইল ফোন আমদানিকারক ও উৎপাদকদের সংগঠন বিএমপিআই সভাপতি রুহুল আলম আল মাহবুব বলেছেন, ‘বাংলাদেশের বাজারে অবৈধ পথে হ্যান্ডসেট আসা বন্ধ না হলে দেশে যেসব কম্পানি কারখানা করেছে তারা কেউই টিকতে পারবে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে তা বাংলাদেশে সাইবার নিরাপত্তার জন্য বড় ঝুঁকিও তৈরি করবে। এখনই অবৈধ পথে আসা হ্যান্ডসেট বিক্রি বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’

যা বলছে কর্তৃপক্ষ

বিটিআরসি স্পেক্ট্রাম বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিবন্ধন নিশ্চিত করা হলে অবৈধভাবে আমদানি, চুরি ও নকল হ্যান্ডসেট প্রতিরোধ করা যাবে, গ্রাহকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে, মোবাইল ফোনের হিসাব রাখা যাবে। সরকারি রাজস্বের ক্ষতি ঠেকানো সম্ভব হবে।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘অবৈধ ফোনের আমদানি বন্ধে সমন্বিতভাবে উদ্যোগ নিতে হবে। দেশে অবৈধভাবে যেসব মোবাইল সেট ঢুকছে সেগুলো কাস্টমস দেখবে, সীমান্তরক্ষীরা দেখবে। এখানে রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভূমিকা রাখা জরুরি। আমরা বিভিন্ন সময় পদক্ষেপ নিচ্ছি। মাঝে মাঝে অভিযানও পরিচালনা করছি।’

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
প্রতারণার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান দুদকের
প্রতারণার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান দুদকের
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
সর্বশেষ খবর
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

এই মাত্র | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী যুবকের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় সাইকেল র‌্যালি অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় সাইকেল র‌্যালি অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যারা সমাজ বদলাতে চান, তাদেরকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে : মির্জা ফখরুল
যারা সমাজ বদলাতে চান, তাদেরকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে গিয়ে আটক, একই পরিবারের ৪ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে গিয়ে আটক, একই পরিবারের ৪ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে বন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি
কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে বন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ নারী আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ নারী আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পান দোকানিকে গলা কেটে হত্যা
টেকনাফে পান দোকানিকে গলা কেটে হত্যা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধভাবে হাতিশাবক রাখায় শ্রীলঙ্কায় ১৫ বছরের কারাদণ্ড
অবৈধভাবে হাতিশাবক রাখায় শ্রীলঙ্কায় ১৫ বছরের কারাদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?
বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ রবিবার, বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে কি?

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে এক সপ্তাহে তাপমাত্রা কমেছে ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস
রংপুরে এক সপ্তাহে তাপমাত্রা কমেছে ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

'জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে জনগণ সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করবে'
'জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে জনগণ সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্যসহ আটক ১
হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্যসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় সরকারি ফ্রি মিল খেয়ে অসুস্থ ৮০০ স্কুল শিক্ষার্থী
ইন্দোনেশিয়ায় সরকারি ফ্রি মিল খেয়ে অসুস্থ ৮০০ স্কুল শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ফুটবল ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চার বছরের মধ্যেই ঝুঁকিতে সিনেমা হল ব্যবসা, বন্ধ মধুবন সিনেপ্লেক্স
চার বছরের মধ্যেই ঝুঁকিতে সিনেমা হল ব্যবসা, বন্ধ মধুবন সিনেপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে ১২০ টাকায় পুলিশের চাকরি পেলেন ১৯ জন
ঠাকুরগাঁওয়ে ১২০ টাকায় পুলিশের চাকরি পেলেন ১৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল দিয়ে দুই দিনে গেল ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ
বেনাপোল দিয়ে দুই দিনে গেল ৫৬ মেট্রিক টন ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মচ্যুতির আশঙ্কায় বেনাপোল বন্দরে শ্রমিক বিক্ষোভ
কর্মচ্যুতির আশঙ্কায় বেনাপোল বন্দরে শ্রমিক বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১২৪৭ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন
টাঙ্গাইলে ১২৪৭ মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসবের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহা গ্রেফতার
মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি
পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির
নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ