শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

‘গত কদিনের মৃত্যুর ঘটনা দুঃখজনক, আমরা কেউই সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছি না’

অনলাইন ডেস্ক
‘গত কদিনের মৃত্যুর ঘটনা দুঃখজনক, আমরা কেউই সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছি না’

‘গত কদিনের মৃত্যুর ঘটনা দুঃখজনক। কোটাবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় আমরা লজ্জিত। সংবিধান ও আইনে সব বিষয় লেখা আছে। কিন্তু আমরা কেউই সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছি না। পুলিশ কি আচরণ করবে তাতো সিআরপিসিতে পরিস্কার বলা আছে।’

মঙ্গলবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর এবং তথাকথিত নিরাপত্তার নামে হেফাজতে নেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের দ্রুত মুক্তির নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানির সময় এ মন্তব্য করেন।

হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর-আল-মতিন এবং আইনুন্নাহার সিদ্দিকা।

আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে সরাসরি গুলির ব্যবহার কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং গুলি ব্যবহার না করার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, জানতে রুল চাওয়া হয়েছে রিটে। সেই সঙ্গে তথাকথিত নিরাপত্তার নামে হেফাজতে নেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের দ্রুত মুক্তি দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, রিটে সে মর্মেও রুল চাওয়া হয়েছে।

শুনানিতে প্রথমে আইনজীবী মানজুর-আল-মতিন বলেন, আন্দোলনকারীদের ওপরে অবাধে গুলি ছুড়া হচ্ছে। বিবিসি, আল জাজিরাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ভিডিও ফুটেজ আছে। আন্দোলনকারীদের হাসপাতাল থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ১৪৭ জনের মুত্যৃ হয়েছে। সরকারি বাহিনীগুলো ছিল সশস্ত্র। বিপরীতে আন্দোলনকারীরা ছিল নিরস্ত্র। গত কয়েক দিনের ভিডিও ফুটেজ আমরা দিতে পারবো।

হাইকোর্ট তখন বলেন, বিবিসি বাংলাসহ অনেক বিদেশি মিডিয়ায় নিউজ বিকৃত করে প্রচার করেছে। সুতরাং ওইসব নিউজ আসলে অকাট্যভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই।

মানজুর বলেন, স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেই ১৪৭ জনের মৃত্যুর কথা বলেছেন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম দুই শতাধিক মৃত্যুর কথা উল্লেখ করেছে। সেসবের ভিডিও ফুটেজ আছে। ভিডিও ফুটেজগুলো কিভাবে অস্বীকার করবেন?

এ সময় আন্দোলন চলাকালে বিভিন্ন শিশুর মৃত্যুর কথা তুলে ধরে মানজুর বলেন, একটি শিশু ছাদে খেলতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছে। হাইকোর্ট তখন বলেন, এর দায় কার?

মানজুর বলেন, নিঃসন্দেহে এটা সরকারের দায়। হেলিকপ্টার থেকে গুলি করার কোনো সুযোগ নাই। ৬ জন সমন্বয়কারীকে ডিবি তুলে নিয়ে গেছে। ডিবি বলছে, তাদের নিরাপত্তার জন্যেই তাদের তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাহলে তাদের দিয়ে বিবৃতি দেওয়ানো হলো কিভাবে? এখানে সবাই বাংলাদেশের মানুষ। কেউ পাঞ্জাব থেকে আসেনি।

হাইকোর্ট তখন বলেন, এখানে অনেক রাজনৈতিক বিষয় জড়িত আছে। সুতরাং কোর্ট যাতে বিতর্কিত না হয়।

এরপর আইনজীবী অনীক আর হক শুনানিতে দাঁড়িয়ে বলেন, আমাদের আরজি হলো গুলি ছোঁড়া বন্ধ করা। তাতে প্রাণ রক্ষা হবে। দেশের সম্পদ নষ্ট হচ্ছে সেটাও আমরা চাই না। কিন্তু যারা গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন, তাদের অধিকাংশেই বয়সে তরুণ। তারাও দেশের সম্পদ। অবশ্যই যাতে গুলি বন্ধ করা উচিত। আমরা আর একটিও প্রাণহানি চাই না। এরা তো আমাদেরই সন্তান। আন্দোলন দমন করার আরও অনেক উপায় আছে।
 
শুনানিতে সারা হোসেন বলেন, যাদের তুলে নেওয়া হয়েছে বলা হচ্ছে তাদের নিরাপত্তার জন্য তুলে নেওয়া হয়েছে। গোয়েন্দা শাখা বলছে তাদের গ্রেফতার বা আটক করা হয়নি। তাদের হেফাজতে আছে। কিন্তু সংবিধানে এমন কোনো সুযোগ নাই। এমনকি কোনো আইনেও নাই। তাহলে তাদের কেন কোনো আদালতে হাজির করা হচ্ছে না বা ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে না। এটা কোনোভাবেই গ্রেফতার না। তাহলে এভাবে আটক রাখার ক্ষমতা তারা কোথায় পেল? নিরাপত্তার স্বার্থে কাউকে তুলে নেওয়া যায় এটা কোথায় আছে? গ্রেফতারি পরোয়ানা ছাড়া কাউকে তুলে নেওয়ার কথা কোথায় আছে? আমরা কখনো এই ধরনের পরিস্থিতি মুখোমুখী হইনি। এই ৬ জনের রিলিজ করাতে চাই।

জেড আই খান পান্না বলেন, আজকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে যা হচ্ছে তা মেনে নেওয়া যায় না। আদালত তখন বলেন, কোটার সমস্যা তো আপিল বিভাগে সমাধান হয়েছে।

পান্না বলেন, সমস্যার তো সমাধান হয়নি। একাত্তর সালে দরজায় নক করে মুক্তিযোদ্ধাদের খোঁজা হতো। এখন রাতের আঁধারে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ব্লক রেইড দেওয়া হচ্ছে। দরজায় নক করে জিজ্ঞেস করা হচ্ছে ছাত্র আছে কিনা। তাদের মোবাইল কেড়ে নিয়ে চেক করা হচ্ছে। এটা কি আইন সঙ্গত?

রাষ্ট্রপক্ষে প্রথম শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরী। তিনি বলেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কিভাবে আইনের প্রয়োগ করবে, সেটা তাদের নিজস্ব বিষয়। যারা রিট আবেদন নিয়ে এসেছে তারা নিশ্চয়তা দিতে পারবে আর বিটিভি, সেতু ভবন, মেট্রোরেলে হামলা হবে না? নরসিংদীর জেলে হামলা হয়েছে। সেখানের বন্দিরা পালিয়েছে। এটা কিসের ইঙ্গিত?

তখন আদালত বলেন, এ ঘটনার আগে মিছিলে একটি ছেলে গুলি খেয়ে মারা গেছে। তারপর এই ঘটনা ঘটেছে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে একটা মব গিয়ে সেখানে হামলা হয়েছে।

মেহেদী হাছান বলেন, দেশে যদি মব হয় সেখানে কি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আইন প্রয়োগ করতে পারবে না? যারা মারা গেছে তাদের মৃত্যুর জন্য যারা দায়ী তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। পুলিশ যদি বেআইনিভাবে গুলি করে থাকে তাহলে তদন্ত সাপেক্ষে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, প্রতিটি ঘটনার তদন্ত হবে।

এই রিট আবেদনের অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে। আমরা দেখতে পেয়েছি যে, ডিবি অফিসে ৬ জন কাটা চামচ দিয়ে খাচ্ছে। তখন আদালত বলেন, জাতিকে নিয়ে মশকরা করবেন না। যাকে খুশি ধরে নিয়ে গিয়ে খাবার টেবিলে বসিয়ে দেন, ছবি তুলে আবার সেটি প্রচার করেন।

মেহেদী হাসান বলেন, ওই ৬ জনের পরিবারের সদস্যরা তো আসেনি। অনীক আর হক বলেন, আজকে এটা মৌখিক আদেশ দেন। আদালত তখন বলেন, মৌখিক আদেশে তো কোনো কাজ হবে না। আপনার একটা মৌখিক আদেশ অনেক বড় একটি বার্তা দিবে। অনেক প্রাণ বাঁচবে।

এ পর্যায়ে অতিরিক্তি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ বলেন, দুই পক্ষেই হতাহত হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অবৈধ উপায়ে বল প্রয়োগ করেছে, এই বিষয়টি আবেদনে কোথাও বলা নেই। তারা ভিত্তিহীন ধারণার ওপর আবেদনটি নিয়ে এসেছে। 

আদালত তখন বলেন, যদি ওই ৬ ছাত্রকে আটক না করে থাকেন তাহলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে হাজির করেন।

মোরশেদ বলেন, তাঁদের পরিবার কি বলছে সেটি দেখতে হবে। ডিবি বলেছে তাদের নিরাপদত্তার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ২০০ লোক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে মারা গেছে, এটার প্রমাণ কি?

আজহারুল ইসলাম বলেন, আমরা দেশে শান্তি চাই। সহিংস পরিস্থিতি চাই না। আজকে আনুষ্ঠানিকভাবে আন্দোলন নেই। তারপরও আন্দোলন হচ্ছে। বাংলাদেশের সংবিধান, আইন এবং সার্বিক বিবেচনা করে একটি আদেশ দেওয়া প্রয়োজন।

সৌজন্যে : চ্যানেল-২৪

এই বিভাগের আরও খবর
শৈত্যপ্রবাহের ব্যাপ্তি কমেছে
শৈত্যপ্রবাহের ব্যাপ্তি কমেছে
দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন
দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
সর্বশেষ খবর
শীতেও ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি: সচেতনতায় শুভসংঘের আলোচনা সভা
শীতেও ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি: সচেতনতায় শুভসংঘের আলোচনা সভা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈত্যপ্রবাহের ব্যাপ্তি কমেছে
শৈত্যপ্রবাহের ব্যাপ্তি কমেছে

৪৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩
কুমিল্লায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘র‌্যাব পরিচয়ে’ শিক্ষার্থী অপহরণ, মুক্তিপণ নিতে গিয়ে নারী আটক
বগুড়ায় ‘র‌্যাব পরিচয়ে’ শিক্ষার্থী অপহরণ, মুক্তিপণ নিতে গিয়ে নারী আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-ঢাকা রুটে চালু হলো দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন
গাজীপুর-ঢাকা রুটে চালু হলো দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিয়াল বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো অটোরিকশা চালকের
শিয়াল বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো অটোরিকশা চালকের

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম

২৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হাইকিং করতে গিয়ে প্রাণ গেল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ম্যাঙ্গো’র প্রতিষ্ঠাতা আন্দিকের
হাইকিং করতে গিয়ে প্রাণ গেল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ম্যাঙ্গো’র প্রতিষ্ঠাতা আন্দিকের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোরেলগঞ্জে নির্জন ঘর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
মোরেলগঞ্জে নির্জন ঘর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মারিয়ার স্বপ্নযাত্রায় আশার আলো জ্বালিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মারিয়ার স্বপ্নযাত্রায় আশার আলো জ্বালিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ ঘণ্টার কম সময়ে সিরিয়ায় ৬০টির বেশি ইসরায়েলি বিমান হামলা : এনজিও
পাঁচ ঘণ্টার কম সময়ে সিরিয়ায় ৬০টির বেশি ইসরায়েলি বিমান হামলা : এনজিও

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজি বন্ধ ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগ কম : রিজভী
চাঁদাবাজি বন্ধ ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগ কম : রিজভী

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো ইউক্রেনযুদ্ধে রুশ বাহিনীর সঙ্গে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
প্রথমবারের মতো ইউক্রেনযুদ্ধে রুশ বাহিনীর সঙ্গে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার থেকে জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট, কে এই কাভেলাশভিলি
ফুটবলার থেকে জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট, কে এই কাভেলাশভিলি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা’
‘বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা’

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির উইকেট নিয়ে ‘অন্যরকম’ বার্তা দিলেন টাইগার অধিনায়ক
টি-টোয়েন্টির উইকেট নিয়ে ‘অন্যরকম’ বার্তা দিলেন টাইগার অধিনায়ক

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবির হল থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জাবির হল থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঠাণ্ডায় কাঁপছে দিল্লি, তাপমাত্রা নামল ৫ ডিগ্রিতে
ঠাণ্ডায় কাঁপছে দিল্লি, তাপমাত্রা নামল ৫ ডিগ্রিতে

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন
দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড
হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক
পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা