শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪১, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

তিস্তার চরে দরবেশের ‘জমির খনি’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তিস্তার চরে দরবেশের ‘জমির খনি’

ব্যাংক, পুঁজিবাজার খাওয়াদাওয়া শেষ। ঋণখেলাপিতে বিতর্কিত বেক্সিমকো গ্রুপের বদ নজর থেকে রক্ষা পায়নি তিস্তাপারের আবাদি জমিও। উত্তর জনপদের সাধারণ খেটে খাওয়া কৃষকের ওই জমিতে বেক্সিমকো গ্রুপ শেষ কোপ মারে জমি দখলের আড়ালে নেওয়া এর তিস্তা সোলার প্রকল্পটির মাধ্যমে। আবাদি জমিকে অনাবাদি দেখিয়ে কখনো নামমাত্র টাকা দিয়ে, কখনো বা না দিয়ে ৬৫০ বিঘা জমির নামে গ্রুপটি অবৈধভাবে দখলে নেয় ৮৫০ বিঘা জমি।

জমির টাকা না পেয়ে এখনো অন্তত ৫০ জন জমির মালিক প্রায় দিশাহারা। সোলার প্রকল্প থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে সরকারের কাছ থেকে ঠিকই টাকা বুঝে নিচ্ছে কম্পানিটি। কিন্তু জমির মালিকদের টাকা না দিয়ে বছরের পর বছর ধরে ঘোরাচ্ছে। অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে দখলে নেওয়া ওই সব জমির ন্যায্য দাম দেওয়ার পাশাপাশি অবিলম্বে প্রকল্পটিতে প্রশাসক নিয়োগসহ সাত দফা দাবি তুলে ধরেছে স্থানীয়রা।

তিস্তাপারের প্রকল্প এলাকা ঘুরে জানা যায়, ২০১৭ সালে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তিস্তাপারের তারাপুর ইউনিয়নের দুর্গম চর লাটশালা ও চর খোর্দা এলাকায় নির্মাণকাজ শুরু হয় তিস্তা সোলার লিমিটেডের। বেক্সিমকো গ্রুপের এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা। ওই বছরের ২৬ অক্টোবর সরকারের সঙ্গে চুক্তি হয়, পরবর্তী ২০ বছর ১৩ টাকা ৯০ পয়সা করে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কেনা হবে। পাঁচ বছর ধরে টানা কাজ করে বসানো হয় সাড়ে পাঁচ লাখ সোলার প্যানেলসহ ইনভার্টার।

২০২৩ সালের ৮ জানুয়ারি থেকে শুরু হয় সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন। প্রথমে ডিসি বিদ্যুৎ উৎপাদনের পর এসিতে রূপান্তরিত হয়ে তা চলে যায় মেইন কন্ট্রোলরুমে। সরেজমিনে কাউনিয়া উপজেলার তিস্তার দুই চর এবং তারাপুর ইউনিয়নের দুর্গম চর লাটশালা ও চর খোর্দা এলাকা ঘুরে দেখা যায়- বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে দুই স্তরের কাঁটাতারের বেড়া। পূর্বানুমতি ছাড়া কারো ভেতরে প্রবেশের অনুমতি নেই। পাশের জমিতে আবাদ হচ্ছে ধান, বাদামসহ নানা ফসল। স্থানীয়রা বলছে, এই জমিগুলো একসময় আবাদি ছিল। প্রকল্প করার সময় প্রতিষ্ঠানটির লোকজন হুমকি ও অস্ত্রের মুখে বাসিন্দাদের কাছ থেকে জমি লিখে নিয়েছিল।

জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নের চর খোর্দা এলাকায় কথা হয় স্থানীয় বাসিন্দা রাজ্জাক মণ্ডলের সঙ্গে। তাঁর দাবি, ওই সোলার প্রকল্পে তাঁর জমি রয়েছে মোট ছয় বিঘার মতো। এর মধ্যে তিনি বিক্রি করে দাম পেয়েছেন মাত্র দুই বিঘা জমির। বাকি চার বিঘা জমি অবৈধভাবে দখল করে আছে তিস্তা সোলার লিমিটেড। তিনি বলেন, ‘তারা আমার জমিগুলো ২০২২ সাল থেকে অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে। আমি বারবার তাদের অফিসে গিয়ে এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে এলেও কোনো সুফল পাচ্ছি না। তারা আজ দেব, কাল দেব করে আমার টাকাও দিচ্ছে না। আমি আমার জমির ন্যায্য মূল্য চাই। এখন তো তারা জমিও ঘিরে ফেলেছে। সোলার প্যানেল বসিয়েছে। আমি এখন আর সেখানে আবাদ করতে পারছি না।’ 
একই এলাকার আরেক বাসিন্দা বক্কর আলী। পেশায় কৃষক। তাঁদের চার ভাইয়ের মোট সাড়ে চার একর জমি পড়েছে সোলার প্যানেলে। অনেক দৌড়ঝাঁপ করার পর তাঁরা দুই একর ৮৬ শতক জমি কেনা দেখিয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের বাকি জমি তারা আর কিনে নেয়নি। অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে। ওই জমিতে আমরা আমন ধান, ভুট্টা, কলাই আবাদ করতাম। কিন্তু এখন কিছুই আবাদ করতে পারছি না। এখন আমার দিন কাটছে অনেক কষ্টে। আমি আমার জমির নায্য মূল্য চাই।’

এমন আরো অনেকের জমি সোলার প্যানেলের নামে দখলে নেওয়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার অভিযোগ বিস্তর। অন্তত ৫০ জন অধিবাসী ও কৃষক তাঁদের জমির ন্যায্য দাম না পাওয়ার অভিযোগের কথা শোনা যায়। আর অন্তত ১০ জনের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জমি হারিয়ে হতাশার কথা জানান। কথা হয় পীরগাছা উপজেলার তাম্বুলপুর ইউপির চেয়ারম্যান বজলুর রশিদ মুকুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের এলাকায় এমন অভিযোগ রয়েছে। এমনকি এই জমি দখল নিয়ে মারামারিও হয়েছে। আমরা চাই এখানকার এলাকাবাসী তাদের জমির ন্যায্য মূল্য ফিরে পায়। কারণ এখন তো তারা আর জমিতে কোনো আবাদ করতে পারবে না।’

তিস্তা সোলার প্যানেলের গর্ভে নিজের দুই একর জমি আছে বলে দাবি করেন ওই এলাকার বাসিন্দা একাব্বর মণ্ডল। তিনি বলেন, ‘কাক কী কমো, হামার জমি তো গেছে। তামরা আগত কাঁটাতার দিয়া জমি দখল করছে। তারপর দামদর করে। হামার মতো ম্যালা মানুষের জমি ওমার দখলত। আইজ দেয় কাইল দেয় করি টেকায় আর দেয় না।’

এসব অভিযোগের বিষয়ে তিস্তা সোলার পাওয়ার লিমিটেডের ম্যানেজার সুজা-উদ-দৌলা সুজা বলেন, ‘সোলার প্যানেলে জায়গা নিয়ে মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের অভিযোগ রয়েছে। তবে এই অভিযোগের মাত্রা এতটা নয়, তারা যতটা বলছে। আমরা প্রতিনিয়িত জমির মালিকের সঙ্গে বসছি, কথা বলছি, কাগজপত্র দেখছি। আশা করি খুব দ্রুত বিষয়গুলোর সমাধান হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জমির মালিকানা নিয়ে অনেক জটিলতা রয়েছে। এক জমি দুইবার ক্রয় করার নজিরও রয়েছে আমাদের।’

তিস্তা নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি নজরুল হাক্কানি বলেন, ‘এই প্রকল্পের মাধ্যমে নদীর বালু অবাধে লুটপাট চলছে। তিস্তা একটি আন্তর্জাতিক নদী। এই নদীর প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। কারণ এর সঙ্গে আরো ২২টি উপনদী রয়েছে। কিন্তু সঠিকভাবে সমীক্ষা না করার কারণে উপনদীগুলো মরে যাচ্ছে। তিস্তা তার অস্তিত্ব হারাচ্ছে প্রতিনিয়তই। অবিলম্বে তিস্তার সুরক্ষার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হোক।’

তিস্তা পাওয়ার প্লান্ট প্রকল্পে প্রশাসক নিয়োগের দাবি

চলতি বছরের গত ৭ সেপ্টেম্বর বেক্সিমকো পাওয়ার কম্পানির নির্মিত তিস্তা পাওয়ার প্লান্ট প্রকল্পের স্বচ্ছতা নিরূপণে প্রশাসক নিয়োগ করে জমি দখল ও খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তিসহ সাত দফা দাবিতে ‘লং মার্চ টু তিস্তা’ কর্মসূচি পালন করেছে নদীপারের মানুষ। কর্মসূচি থেকে ক্ষুধা, মঙ্গা ও বন্যা প্রতিরোধে পানির ন্যায্য হিস্যাপ্রাপ্তি এবং তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নেরও দাবি জানানো হয়। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন তাম্বুলপুর ইউপির চেয়ারম্যান বজলুর রশিদ মুকুল। তিনি বলেন, ‘বেক্সিমকো পাওয়ার কম্পানি অস্বচ্ছভাবে তিস্তা পাওয়ার প্লান্ট প্রকল্প পরিচালনা করছে। স্বচ্ছতা নিরূপণে প্রশাসক নিয়োগ করতে হবে।’

মানববন্ধনে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী দাবি করে, কম্পানির উৎপাদিত বিদ্যুতের সঠিক হিসাব, ব্যবস্থাপনা ও স্থানীয় বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ এবং তার সুষ্ঠু বণ্টন নিশ্চিত করে স্থানীয় বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করতে হবে। তিস্তার বুকে নির্মিত এ বিদ্যুৎ প্রকল্পের আড়ালে ভারতীয় গুপ্তচর ব্যবহার করে এ অঞ্চলকে অশান্ত করার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। এ সময় তারা সাত দফা দাবি উপস্থাপন করে। 

দাবিগুলো হলো : ক্ষুধা, মঙ্গা ও বন্যা প্রতিরোধে পানির ন্যায্য হিস্যা প্রাপ্তি ও তিস্তা মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা, বেক্সিমকো পাওয়ার কম্পানির নির্মিত তিস্তা পাওয়ার প্লান্টে প্রকল্পের স্বচ্ছতা নিরূপণে অবিলম্বে রাষ্ট্রীয় তদারকি নিশ্চিত করা। প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণকালে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দখলকৃত ও অবমূল্যায়িত নদীবিধৌত জমির মালিকদের ন্যায্য অধিকার দ্রুত বাস্তবায়ন করা। জমি দখলের সময় যেসব খুনের ঘটনা ঘটেছে, তাতে লুটেরা সালমান এফ রহমানসহ জড়িত সবার কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা। কম্পানির উৎপাদিত বিদ্যুতের সঠিক ব্যবস্থাপনা ও স্থানীয় বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ-পরবর্তী সুষ্ঠু বণ্টনের ব্যবস্থা করা। অধিকতর বৈদেশিক বিনিয়োগের মাধ্যমে তিস্তা অববাহিকায় নদীবান্ধব শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে প্রশিক্ষিত কর্মীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা এবং লুটেরাদের অবৈধ সম্পদের উৎস নিরূপণে রাষ্ট্রীয় জবাবদিহি নিশ্চিত করে প্রয়োজনে আদালতের সুদৃঢ় হস্তক্ষেপ কামনা করা।

সূত্র- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের
রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম উদ্বোধনে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন ইসি সচিব
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম উদ্বোধনে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন ইসি সচিব
দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতার পথে ফিরে এসেছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতার পথে ফিরে এসেছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
প্রাকৃতিক ও তথাকথিত উন্নয়নের কারণে ইলিশের উৎপাদন কমছে : মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিক ও তথাকথিত উন্নয়নের কারণে ইলিশের উৎপাদন কমছে : মৎস্য উপদেষ্টা
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ২৪ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ২৪ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
সর্বশেষ খবর
৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মশালায় এআই ব্যবহারে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন বিশেষজ্ঞরা
কর্মশালায় এআই ব্যবহারে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন বিশেষজ্ঞরা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল
দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়
৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন
অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ
রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান
অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?
মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই
অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে
স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন
তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা
৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা
দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ
চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন