শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৯, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়

জাহিদ মালেক। মানিকগঞ্জ-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য (এমপি) হয়েছিলেন। এমপি হওয়ার পথ ধরে এগিয়েছেন মন্ত্রিত্বের পথে, আর গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। অভিযোগ উঠেছে, অজস্র অপকর্মের মাধ্যমে তিনি এই সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। মানিকগঞ্জ-৩ আসন তার সংসদীয় এলাকা হলেও গোটা জেলায় ছিল মালেকের ‘শাসন’।

তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির নিয়ন্ত্রক। কবজায় নেন ‘নেতা তৈরি’র সব সিন্ডিকেট। তার বিরোধিতা করে বা সমর্থন না করে, স্থানীয় এমন অনেক নেতাকর্মীই পরে পদ-পদবি হারিয়েছেন। জেলার বালু মহাল থেকে শুরু করে সবজির আড়ত পর্যন্ত, সব ক্ষেত্রেই নিয়ন্ত্রণ ছিল জাহিদ মালেকের। এই আধিপত্য টিকিয়ে রাখতে নিজস্ব বাহিনী গড়েছিলেন তিনি। বাহিনীটিকে নিয়ন্ত্রণ করতেন তার একমাত্র ছেলে রাহাত মালেক।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের সরকারের পতনের স্থানীয় ও ভুক্তভোগীরা জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলতে শুরু করেছেন।

সাটুরিয়া ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন এবং মানিকগঞ্জ পৌরসভা নিয়ে গঠিত মানিকগঞ্জ-৩ আসন। নৌকা প্রতীকে টানা চারবার এই আসন থেকে এমপি পদে বিজয়ী হন জাহিদ মালেক। প্রথমে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ও পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। যদিও শেখ হাসিনার সর্বশেষ গঠিত মন্ত্রিসভায় কোনও মন্ত্রিত্ব ছিল না তার। সবশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনে মফিজুল ইসলাম খান কামালকে পরাজিত করে টানা চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জাহিদ মালেক।

অভিযোগ মিলেছে, এই চারবার সংসদ সদস্য থাকাকালে দলীয় কমিটিতে পদপদবি বিক্রি, বালু মহাল নিয়ন্ত্রণ, কৃষকের সার নিয়ন্ত্রণ, পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ, সরকারি জমির অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা ও অন্যের জমি দখলসহ নানা অপকর্মে জড়িত ছিলেন জাহিদ মালেক ও তার বাহিনী।

গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে জাহিদ মালেক গড়ে তুলেছেন মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন, বিশাল বাগানবাড়ি, সভা-সেমিনার করার জন্য ছেলের নামে ‘শুভ্র সেন্টার’, ঢাকায় একাধিক ফ্ল্যাট ও প্লটসহ বনানীতে ১৪তলা বিটিএ টাওয়ার। গত ২০০৮ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য হওয়ার পর থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকা পর্যন্ত ১১ গুণ সম্পদ বেড়েছে জাহিদ মালেকের।

দলীয় কমিটিতে পদ-পদবি বিক্রি

আওয়ামী লীগের বঞ্চিত নেতাকর্মীদের অভিযোগ, মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ থেকে শুরু করে সহযোগী সংগঠনের সব পদ-পদবিতে নেতা নির্ধারণে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছেন জাহিদ মালেক। তার সাম্রাজ্যে কেউ বাধা হতে চাইলে তাকেই সরিয়ে দিতেন তিনি। এই প্রতিহিংসায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সদস্য পদও পাননি ত্যাগী ও সৎ অনেক নেতা। ‘দুষ্ট ও অসৎ’ লোকজন নিয়ে কমিটি ঘোষণা করে বাণিজ্য করাই ছিল সাবেক এই মন্ত্রীর কাজ। উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের কে কোন পদ পাবেন, টাকার বিনিময়ে তা নির্ণয় করেছেন সাবেক এই মন্ত্রীর ছেলে রাহাত মালেক। গুঞ্জন রয়েছে, ১০ থেকে ২০ লাখ টাকার বিনিময়ে উপজেলা কমিটিতে পদ-পদবি পাইয়ে দিতেন রাহাত। এসব কমিটির টাকার নিয়ন্ত্রণ করতেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এম এ সিফাত কোরাইশী সুমন।

সাটুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বলেন, আমি পড়ালেখা করেছি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আর সেখানে ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি। লেখাপড়া শেষ করে নিজ উপজেলায় চলে আসি। আমি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম। মূল দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলাম। কিন্তু মন্ত্রীর গ্রুপ না করায় আমাকে দল থেকে সরিয়ে দেয়। লোকমুখে শুনেছি, বড় বড় পদের জন্য নাকি টাকার লেনদেন হয়েছে। টাকার যদি লেনদেন নাই হয়, তবে ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন কেন হলো না ওই আওয়ামী লীগের শাসনামলে।

বালু মহাল নিয়ন্ত্রণ

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, জেলায় বালু মহালগুলোর অধিকাংশই নিয়ন্ত্রণ করতো জাহিদ মালেক বাহিনী। এসব বালু মহাল থেকে বড় একটি মাসোহারা প্রতি মাসে পেতেন জাহিদ মালেক। মাসোয়ারার অর্থ দিতে দেরি হলে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হতো ব্যবসায়ীদের। এক পর্যায়ে এই বালু মহালের মাসিক মাসোহারার অর্থ কম বলে নারাজি প্রকাশ করেন সাবেক এই মন্ত্রী। পরবর্তী সময়ে মহাল পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার ওরফে মাটি বাশার এবং জাহিদের বিশ্বস্ত সহচর আফসার সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর বালু মহাল নিয়ন্ত্রণে রেখে শত শত কোটি টাকার বাণিজ্য করেছেন জাহিদ মালেক ও তার বাহিনী।

কৃষকের সারে থাবা

মানিকগঞ্জে সরকারিভাবে স্বল্পমূল্যে সার পাওয়ার কথা থাকলেও সেই সার নিয়ন্ত্রণ করতে শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়েছিলেন জাহিদ মালেক। সাবেক এই মন্ত্রীর আস্থাভাজন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আবু বক্কর তুষার গং জেলার সার নিয়ন্ত্রণ করেছে। চড়া দামে কালোবাজারে এই সার পাচার করেছেন তারা। এদিকে সার না পেয়ে কৃষকরা হাহাকার করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানলেও সেসময় কিছু বলতে সাহস পায়নি। আবু বক্কর তুষার গংয়ের সিন্ডিকেটের কারণে জেলা-উপজেলার সাধারণ কৃষকদের চড়া দাম দিয়ে সার কিনতে হতো। এতে উৎপাদন খরচ অনেকাংশেই বেড়ে যেত তিনগুণ। আর অতিরিক্ত মূল্যে কালো বাজারের সার বিক্রির বড় একটি অংশ পেতেন জাহিদ মালেক।

মানিকগঞ্জ-৩ আসনের জাগীর ইউনিয়নের মেঘশিমুল এলাকার চাষী জয়নাল মিয়া বলেন, সার কেনার কথা সরকার নির্ধারিত ডিলারের কাছ থেকে। তবে মৌসুমের শুরুতে কিছু সার পেলেও মাঝামাঝি পর্যায়ে এসে সংকট দেখা দিত। যেহেতু সার সংকট সেজন্য বাধ্য হয়েই প্রতি কেজি সারে ২-৩ টাকা বেশি দিয়ে বাইরের দোকান থেকে ক্রয় করতে হয়েছে আমাদের। অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে সার ক্রয়ের কারণেই উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যেত।

পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজি

মানিকগঞ্জের পরিবহন সেক্টরের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করতো জাহিদ মালেক গং। জানা গেছে, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে প্রতিটি যানবাহন থেকে জিপির নামে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা তুলত মালেক বাহিনী। সরাসরি এই বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করতেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ও জেলা শ্রমিক লীগের নেতা বাবুল সরকার ওরফে কানা বাবুল। এই সেক্টর থেকে বছরে দুইশত কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয়েছে এবং এবং সিংহভাগ নিতেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

জেলার সদর উপজেলার মানড়া এলাকার বাস মালিক সিদ্দিক মিয়া বলেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে পরিবহন সেক্টর ছিল তাদের কাছে সোনার হরিণ। এই পরিবহন সেক্টরের বাস মালিক সমিতির সভাপতি আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের আস্থাভাজন হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত ছিলেন। ওই সময়টাতে আমাদের মতো সাধারণ বাস মালিকদের জিম্মি করে ইচ্ছেমতো জিপির নামে চাঁদা আদায় করেছেন জাহিদুল। প্রতিটি পরিবহনের মালিক ক্ষুব্ধ হলেও নীরবে সব অত্যাচার সহ্য করে গেছেন, কারণ জাহিদুলের মাথার ওপর ছিলেন সাবেক মন্ত্রীর ছায়া ।  

সেলফি পরিবহনের এক শ্রমিক লতিফ বলেন, পাটুরিয়া ঘাট থেকে ঢাকার গাবতলী পযর্ন্ত যেতে প্রতিটি গাড়িকে চাঁদা দিতে হয়েছে দুই হাজার থেকে দুই হাজার সাতশত টাকা পর্যন্ত। এই জিপির নামের বড় একটি চাঁদার টাকার নিয়ন্ত্রণ ছিল বাস মালিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল ইসলামের হাতে। অন্য কেউ জিপির টাকা তুললে জানাজানি হবে বিধায় তার নিজের আপন ভাই মাহিদুল ইসলাম ও মাহিন খান নামের এক নারী ওই টাকা সরাসরি লেনদেন করতেন। এই ধরনের চাঁদার পর তো পুলিশের একটি মাসোহারা আছেই। সব মিলিয়ে গত ১৫ বছরে পরিবহন মালিকসহ শ্রমিকরা তেমন সুবিধা করতে পারিনি।

সরকারি কাজে দলীয় হস্তক্ষেপ

মানিকগঞ্জ-৩ আসনেই সীমাবদ্ধ ছিল না জাহিদ মালেকের একচ্ছত্র আধিপত্য, বাকি দুটি সংসদীয় আসনেও চলত তার তাঁবেদারি। কোন প্রতিষ্ঠানে কোন ঠিকাদার কাজ করবে সেটাও তিনি নির্বাচিত করতেন। এই কাজে তাকে সহায়তা করতেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আযম খান আপেলসহ নির্দিষ্ট একটি মহল। প্রতিটি ঠিকাদারি কাজের লাভের একটি অংশ নিজ পকেটে নিতেন জাহিদ মালেক।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স আতিকা সরকার জেপির কর্ণধার আকরাম খান বলেন, গত ১৫টি বছর আমরা যারা সাধারণ ঠিকাদারি কাজ করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করেছি তাদের পুরোপুরি ধব্বংস করে দিয়েছে জাহিদ মালেকের সিন্ডিকেট। কাজ পাওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করলেও তার মধ্যে বিভিন্ন কারসাজি করে, কাজ দিতে নয়ছয় করেছে। অথচ তাদের পছন্দের ঠিকাদারদের একের পর এক কাজ করেই চলছিল। এমনও হয়েছে আমরা কাজ শেষ করেও বিল পাইনি, ঘুরতে হয়েছে বছরের পর বছর। কিন্তু আওয়ামী লীগ বা মন্ত্রী সিন্ডিকেটের ঠিকাদাররা কাজ শুরুর পরপরই আংশিক বিল পেয়ে যেত। এই সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে আওয়ামী লীগের অনেক বড়বড় নেতাসহ সরকারি প্রকৌশলীরা জড়িত ছিলেন।  

সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আউটসোর্সিংয়ের কর্মী নিয়োগে প্রভাব

আউটসোর্সিং খাতে জেলার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়। অভিযোগ, এসব নিয়োগের জন্য প্রতিজনকে গুনতে হয়েছে আড়াই থেকে তিন লাখ করে টাকা। আউটসোর্সিংয়ে যারা নিয়োগ পেয়েছে তাদের বলা হয়, চাকরি স্থায়ী হলে আরও পাঁচ লাখ করে টাকা দিতে হবে। এসব আউটসোর্সিংয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের আস্থাভাজন সহচর আফসার উদ্দিন সরকার। নিয়োগের পুরো টাকাই নিজের কবজায় নেন জাহিদ মালেক।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হস্তক্ষেপ

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তার নির্বাচনী এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবস্থাপনা কমিটিতে নিজের লোক রাখার জন্য বলপ্রয়োগ করতেন। এ ক্ষেত্রে সুপারিশকৃত ব্যক্তি অযোগ্য হলেও কমিটিতে রাখতে হতো। যে কারণে দীর্ঘদিন যাবৎ ওইসব অঞ্চলে শিক্ষার ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। অধিকাংশ কমিটিতে জাহিদ মালেকের বাহিনীর উগ্র সমর্থকদের রাখায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

সরকারি জমি কেনার সময় অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা

সরকারি ওষুধ উৎপাদক প্রতিষ্ঠান অ্যাসেনশিয়াল ড্রাগসের কারখানা স্থাপনের জন্য উদ্যোগ হাতে নেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। কারখানাটি প্রাথমিকভাবে স্থাপনের জন্য জায়গা নির্ধারণ হয় জেলা সদর উপজেলার উকিয়ারা। সরকারি অর্থ আত্মসাতের জন্য নিজ ও তার পরিবারের অন্য সদস্য এবং আওয়ামী লীগের অনুসারীদের নামে ৩১ একর জমি কেনেন জাহিদ মালেক। সেই নিচু জমিতে বালু ভরাট করে মৌজার মূল্য বাড়ানোর পাঁয়তারাও করেন তিনি। জমিটি মন্ত্রণালয় থেকে দেখতে গেলে তৎকালীন জেলা প্রশাসক আব্দুল লতিফ জমির মূল্য বেশি এবং নাল জমি আবাসিক দেখানোর কারণে বাগড়া দেন। ওই সময় সাবেক এই স্বাস্থ্যমন্ত্রী তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠেন এবং জেলা প্রশাসকের অপসারণের জন্য জোর তদবির করেন। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের একাংশ ও জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি জেলা প্রশাসককে ৪৮ ঘণ্টার সময় বেঁধে দিয়ে হুঁশিয়ারি দেয়। পরবর্তীতে তৎকালীন ডিসি আব্দুল লতিফের বদলির পরপরই জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী রেহেনা আখতার। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর রেহেনা আখতার বদলি হন।

অন্যের জমি দখল ও নিজ নামে স্থানান্তরের জন্য হুমকি প্রদর্শন

জেলার সাটুরিয়া উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের কামতা মৌজায় পৈতৃকভাবে ১৫ বিঘা নিচু জমি ছিল। সেই নিচু জমি ভরাটের উদ্যোগ নেন জাহিদ মালেক। অবৈধ পন্থা অবলম্বন করে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা একাধারে ড্রেজার দিয়ে রাতারাতি বালু ফেলা হয়। নিচু জমিতে বালু ফেলার সময় নাহার গার্ডেনের স্বত্বাধিকারী খাদেমুল ইসলাম পিনুর ৭৮ শতাংশ জমি দখল করে নেন জাহিদ মালেক। জমি দখলের পর পরই পাল্টা মামলাও দেন পিনুর বিরুদ্ধে। জমি ভরাট হয়ে গেলে দখলে নিতে সবজির আড়ত ও গরুর হাট বসান তিনি। গরুর হাট কয়েক দিন চললেও পরে তা বন্ধ হয়ে যায় এবং সবজির আড়তের দোকান বরাদ্দের নামে বেশ কিছু মানুষের কাছ থেকে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় মালেক বাহিনীর নেতাকর্মীরা। অপর দিকে সদর উপজেলার জাগীর অঞ্চলে সাবেক মন্ত্রী কার্বন হোল্ডিংস লিমিটেড নামে একটি কারখানা স্থাপন করে।

কারখানাটি স্থাপন করার সময় জমির মালিকরা জমি দিতে চাচ্ছিলেন না। ওই সময় আওয়ামী লীগের বিশেষ একটি অংশ কৃষকদের কাছ থেকে জোড় করে জমি দখল করে ও জমি নিজের নামে করে নেয়। অভিযোগ রয়েছে, তিনজনের কাছ থেকে ১৭ শতাংশ জমি জবরদখল করে নেওয়া হয়, যার বর্তমান বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা।

নাহার গার্ডেনের স্বত্বাধিকারী খাদেমুল ইসলাম পিনু বলেন, আমার প্রয়াত বাবা ৯০ বিঘা জমির ওপর নাহার গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেন। আমাদের জমির পাশেই জাহিদ মালেকের পৈতৃক কিছু জায়গা ছিল এবং তাদের সম্পদের পাশে আমাদের ৭৮ শতাংশ জমি ছিল। কাঁচা বাজারের আড়ত করার সময় জাহিদ মালেক জোর করে আমাদের জায়গা দখল করে নেন। জমি দখলের পর থেকে নানাভাবে হুমকি দিতে থাকে জাহিদ মালেকের সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা। দলিল করে দিতে অস্বীকার করলে নানাভাবে মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা দেয় আমাদেরকে। এসব বিষয় শুনে আমার বৃদ্ধ মা শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন। বিভিন্ন চাপে মধ্যে ফেলে নামমাত্র অর্থে বিনিময়ে জমি দলিল করে নেয়।

তৎকালীন কামতা-গোলড়া কাঁচামালের আড়তের মালিক রাজ্জাক বলেন, আমাদের পৈতৃক জায়গার ওপর কাঁচামালের আড়ত ছিল। সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেক বাহিনী আমাদের আড়তের পাইকারদের আসতে বাধা প্রয়োগ করে। একটি সময় আমাদের আড়ত বন্ধ হয়ে যায়।

ইউপি নির্বাচনে দলীয় টিকিট বিক্রি

কয়েকজন নেতাকর্মীর অভিযোগ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মহিউদ্দিনের সুপারিশক্রমে দলীয় টিকিট বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা আয় করেছেন মানিকগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী জাহিদ মালেক। জাহিদ মালেকের ‘পুতুল নেতা’ হিসেবে পরিচিত জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম। তিনি তার সব অপকর্মের সমর্থন করে গেছেন বলেও কারও কারও অভিযোগ। হাতেগোনা তিন চারটি ছাড়া প্রায় সব ইউপি চেয়ারম্যানের টিকিট নিতে গুনতে হয়েছে অর্ধ থেকে এক কোটি টাকা। এসব টাকা সরাসরি সংগ্রহ করেছেন জাহিদ মালেকের নিজ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আফছার সরকার। এসব টাকা পৌঁছে দিতেন জাহিদ মালেকের ছেলে রাহাত মালেকের কাছে। টিকিটের টাকা হাতে পেলে জাহিদ মালেককে সবুজ সংকেত দিতেন রাহাত এবং সেই অনুসারেই নির্বাচনের সব আয়োজন করা হতো।

অপরদিকে সদর উপজেলার জাগীর ইউনিয়নের উকিয়ারা এলাকায় জাহিদ মালেক নিজ পরিবার ও আওয়ামী লীগের সদস্যদের নামে ৩১ একর জমি কেনেন। এরমধ্যে ১১০ বিঘা জমির মালিক ছিলেন উকিয়ারা গ্রামের আব্দুস সালাম নামের এক ব্যক্তি। তবে ওই জমির মধ্যে ৯২ শতাংশের টাকা না দিয়েই বালু দিয়ে ভরাট করে মন্ত্রী বাহিনী।

টাকা চাইতে গেলে নানান সময় ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হয় বলে জানান ভুক্তভোগী আব্দুস সালাম।

জাহিদ মালেকের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান কার্বন হোল্ডিংস লিমিটেড কারখানা স্থাপনের সময় জোরপূর্বক জমি দখলের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মীরা। তাদের দাবি, ক্ষমতার অপব্যবহার করে ১৭ শতাংশ জমি কৃষককে টাকা না দিয়েই দখল করেছেন সাবেক এই স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

তারা বলেন, টাকা চাইতে জমির মালিকদের সঙ্গে আমরা গেলেও বিভিন্ন সময় আমাদের অপমান ও লাঞ্ছিত হতে হয়েছে।

নাম পরিচয় প্রকাশ না করার মর্মে একাধিক আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতাকর্মী বলেন, মানিকগঞ্জ একটি শান্তিপূর্ণ জেলা হিসেবে সারাদেশেই পরিচিত ছিল। তবে জাহিদ মালেক সংসদ সদস্য হওয়ার পর থেকেই শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট হতে থাকে। যখন প্রতিমন্ত্রী থেকে পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিত্ব লাভ করেন তখন থেকেই সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন জাহিদ মালেক। দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের বিভিন্ন সময়ে অপমান-অপদস্ত করতেন তিনি। তার কোনও কথার প্রতিবাদ করলে বা সমর্থন না করলে দল থেকে বের করার সর্বোচ্চ চেষ্টাও করেছেন তিনি। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত জেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে ত্যাগী ও সৎ নেতা গাজী কামরুল হুদা সেলিমকে সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে সরিয়ে ওই পদে বসানো হয় তার ‘হাতের পুতুল’ আব্দুস সালামকে। একইভাবে নানা সময়ে ত্যাগী ও সৎ নেতাকে সরানোর অভিযোগ রয়েছে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে। সহযোগী সংগঠনের নেতা তৈরির কারিগর হিসেবে জাহিদ মালেকের জ্যেষ্ঠ সন্তান রাহাত মালেকের আধিপত্যও ছিল লক্ষণীয়। অযোগ্য ও সন্ত্রাসী টাইপের মানুষকে টাকার বিনিময়ে পদ-পদবি দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বিশ্বাস বলেন, আমরা দেখেছি বিগত সময়ে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ বা সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী যারা হয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ বিদ্যমান আছে। বল প্রয়োগ, অন্যের জমি দখল, সরকারি দফতরসহ তাদের নিয়ন্ত্রণ করার মতো অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। বিশেষ করে জাহিদ মালেক যখন মন্ত্রী ছিলেন তখন তার চারপাশে একটি বলয় তৈরি হয়- এমন চিত্রও আমরা দেখেছি। তার কাছে যারা ছিলেন তাদের মাধ্যমেই এই নিয়ন্ত্রণগুলো হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। আমি বর্তমান সরকারে যারা আছেন তাদের কাছে অনুরোধ করব, যারা ভুক্তভোগী বা ক্ষতিগ্রস্ত আছেন তাদের সেই ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে তা সমাধানে কাজ করতে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। তারপর জাহিদ মালেক ও তার অনুসারীসহ অভিযুক্ত নেতাকর্মীরাও আত্মগোপনে যান। এ কারণে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি যায়নি।

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
বেগম রোকেয়া পদকের জন্য আগ্রহীদের ২০ জুনের মধ্যে ফরম পূরণের আহ্বান
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়