রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২২ ০০:০০ টা

বিআরটিসির প্রতিবাদ

গত ২ নভেম্বর ‘চলছে না বিআরটিসি’ শিরোনামে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি)। বিআরটিসি জানিয়েছে, রাজধানীতে ২৩০টি রুটে তাদের ৬৮৪টি বাস চলছে। সংস্থার বহরে অক্টোবর ২০২২ মাসে সচল বাসের সংখ্যা প্রায় ১৪০০টি। ইজারা বাসের সংখ্যা মাত্র ৩০টি, যা সচল বাসের ৩%-এরও কম। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কোনো বাস ইজারা দেওয়া হয়নি। স্টাফ বাসে প্রতিষ্ঠানের যাত্রী পরিবহনের পাশাপাশি গণপরিবহনে যাত্রীসেবা দেওয়া হয়।

বিআরটিসি জানায়, জানুয়ারি ২০২১ সালে ৯০০-এর বেশি সচল বাস ছিল। মেরামত কার্যক্রম জোরদার করে বাসসংখ্যা ১৪০০-তে উন্নীত করা হয়েছে। দীর্ঘ ১০ বছর ডিপো ও ইউনিটসমূহের মেরামতের অযোগ্য ৩০৪টি পুরনো গাড়ি নিলামে বিক্রয় করা হয়। ৬৮টি বাসের নিলাম প্রক্রিয়া চলছে। বিভিন্ন ডিপো ও ইউনিটের ৩০০টি জরাজীর্ণ বাস মেরামত করে বিআরটিসির বহরে সংযুক্তের মাধ্যমে রাজস্ব বাড়ানো হয়েছে। মহিলা বাস সার্ভিসের রুট ও সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।

বাসের সিটে জোড়াতালি, বসার সিট নিয়ে অভিযোগগুলো সত্য নয়। ভাড়া আদায়সহ যে কোনো অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গুরুত্ব দিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। বর্তমানে ১৯১টি এসি বাসে বিনামূল্যে উচ্চগতি সম্পন্ন ওয়াইফাই সুবিধা চালু করা হয়েছে।

প্রতিবেদকের বক্তব্য : বিআরটিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে আমাদের প্রতিবেদনে। এতে আমাদের নিজস্ব কোনো বক্তব্য ছিল না। এছাড়া রামপুরা ও ফার্মগেট এলাকায় সরেজমিনে ঘুরে চালক ও যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জরাজীর্ণ বাস এবং যাত্রী দুর্ভোগের তথ্য লেখা হয়েছে।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর