শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১০, শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

ধারাবাহিক উপন্যাস

সুলতান সুলেমান (পর্ব-১)

কারও কাছে উসমানিয়া সাম্রাজ্য আবার কারও কাছে অটোমান সাম্রাজ্য। পৃথিবীজুড়ে তুরস্কের এই সাম্রাজ্যের রাজত্ব ছিল প্রায় সাতশ বছর। পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী মুসলিম সাম্রাজ্যও ছিল এটি। আর সাম্রাজ্যের স্বর্ণযুগ ছিল সুলতান সুলেমানের নেতৃত্বে ষোড়শ থেকে সপ্তাদশ শতাব্দী। ইউরোপীয়দের কাছে ‘সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট’ খ্যাত সুলতান সুলেমান প্রকৃত অর্থেই পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম সেরা একজন শাসক ছিলেন। বাবা প্রথম সেলিমের উত্তরাধিকারী হিসেবে সিংহাসনে আরোহণের আগে মানিসাসহ তিনি রাজ্যের প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন। এরপরই অটোমান সাম্রাজ্যের চূড়ান্ত ক্ষমতা তোপকাপি প্রাসাদের হাতছানি। ক্ষমতার টানাপড়েনে ষড়যন্ত্র, গুপ্তহত্যা, ভাই-সন্তান হত্যা, দাসপ্রথা আর হারেমের নানা পরিক্রমা ছাপিয়ে এগিয়ে গেছে সুলেমানের শাসনকাল। তার শাসনামলেই হারেমের দাসী রোলাক্সেনা হয়ে ওঠেন সুলতানের প্রিয় হুররেম। বিশ্বজুড়ে এ এক বিরল কাহিনী। এই কাহিনী নিয়ে নির্মিত তুরস্কের জনপ্রিয় সিরিজ ‘মুহতেশেম ইউযিয়েল’ বাংলাতেও প্রচারিত হচ্ছে একটি টিভিতে। বিতর্ক থাকলেও এর জনপ্রিয়তা বিশ্বব্যাপী অতুলনীয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে অনেক পাঠক সুলতান সুলেমান সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। সে কারণেই পাঠকদের জন্য ইতিহাসের আশ্রয়ে ধারাবাহিকভাবে ‘সুলতান সুলেমান’ প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। টিভি সিরিজে যেমন অনেক কিছুই কাল্পনিক রাখা হয়েছে, তেমনি এখানেও কল্পনার আশ্রয়ে উপাদান থাকবে। তাই দুটির মিল খুঁজতে না যাওয়াই উত্তম। তবে যেহেতু মূল আশ্রয় ইতিহাস, তাই এর তেমন কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। সুলেমান সুলতান হয়ে ওঠার আগে মানিসার প্রশাসক ছিলেন। সেই আমল থেকে আমাদের গল্পের শুরু। এটি প্রতি শনিবার ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ হবে।
রণক ইকরাম
অনলাইন ভার্সন
সুলতান সুলেমান (পর্ব-১)

‘দ্রিম... দ্রিম... দ্রিম।’

মধ্যরাতে যুবরাজের কক্ষ থেকে এমন শব্দ আসার কথা নয়। পরপর দুবার শব্দটা কানে আসতেই চমকে ওঠে হারেমের প্রধান রক্ষক মুহিব আগা। চমকে ওঠার মতোই ব্যাপার। বেশিক্ষণ হয়নি সেখান থেকে এসেছে সে। যুবরাজের কক্ষে একজন কঙ্কুবাইনকে রেখে এসেছে। সব ঠিকঠাক থাকলে সকাল পর্যন্ত কেটে যাওয়ার কথা নিমিষেই। কিন্তু এর মধ্যেই কিসের সংকেত দিচ্ছেন যুবরাজ?

হন্তদন্ত হয়ে যুবরাজের কক্ষে ছুটলেন মুহিব। চোখে-মুখে ভয়ের ছাপ স্পষ্ট। কে জানে আবার কোন বিপদ অপেক্ষা করছে?

ঘরের ভিতর ঢুকতেই মেয়েটাকে চোখে পড়ল। লাল পোশাকে কঙ্কুবাইন মেয়েটাকে দারুণ দেখাচ্ছে। বুকের দুই পাশ ঘেঁষে দুই ফাঁলি কাপড় উঠে গেছে ঘাড় অবধি। স্বল্প আবরণ ভেদ করে আর আবরণের ফাঁক গলিয়ে দুরন্ত যৌবন প্রকট হয়ে উঠেছে। মনে হচ্ছে সাজ ছাড়াই ঝলকানি দেওয়া সৌন্দর্য যেন! হাল্কা সাজগোজে সে ঝলকানি আরও বেশি ফুটে উঠেছে। গলার ভিতর ঝুলানো চেইনের লকেটটা যেন বাড়িয়ে দিয়েছে মোহনীয়তা। একপলক সেদিকে তাকিয়েই যুবরাজকে কুর্নিশ করল মুহিব আগা।

‘এই মেয়েটি আজ থেকে মুক্ত। ইব্রাহিমকে ডেকে মেয়েটিকে কোনো একটা কাজ দিয়ে দাও।’

বলেই সিনা টান করে বিছানার পাশের চেয়ারের দিকে পা বাড়ালেন যুবরাজ। মুহিব কেবল মাথা দুলিয়ে যুবরাজের আদেশ মেনে নিলেন। ইশারায় মেয়েটিকে ঘর থেকে বেরিয়ে আসতে বললেন। মেয়েটি একবার করুণ চোখে যুবরাজের দিকে তাকাল। যুবরাজ ইশারায় তাকে চলে যেতে বলল।

মুহিব আগা ঠিক বুঝতে পারছে না যুবরাজ রেগে আছেন, নাকি স্বাভাবিকভাবেই মেয়েটিকে বেরিয়ে যেতে বললেন। যুবরাজের মতি বোঝা ভীষণ কঠিন। কখনো মনে হয় তার চেয়ে ভালো মানুষ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। আবার কখনো মনে হয় তিনি বুঝি মানুষই নন! ভীষণ রাগী, রক্তপিপাসু একজন! ততক্ষণে বিষয়টি টের পেয়ে গেছেন যুবরাজের একান্ত সহচর ও বন্ধু পারগালি ইব্রাহিম পাশাও। কক্ষের বাইরে মুহিবকে দেখেই ইব্রাহিমের প্রশ্ন—

‘কোনো সমস্যা?’

‘যুবরাজ একে মুক্ত করে দিয়েছেন আর বলেছেন, আপনি যেন একে অন্য কোনো কাজে লাগিয়ে দেন।’

‘আর কিছু বলেছেন?’

‘না।’

‘ঠিক আছে। তুমি ওকে নিয়ে যাও।’

পাশেই চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকা কঙ্কুবাইনের দিকে তাকিয়ে বললেন ইব্রাহিম পাশা। মেয়েটাকে তিনিই বাছাই করে দিয়েছিলেন। যেমন উঁচা-লম্বা, তেমনই মায়াবী চেহারা। যুবরাজের অপছন্দ হওয়ার কথা না। এরপরও কী হলো কে জানে। ইব্রাহিম পাশাকে খানিকটা চিন্তিত মনে হলো। তবে আর কোনো কথা বাড়ালেন না তিনি। ওর সঙ্গে কথা বাড়িয়ে লাভ নেই। আসল তথ্য জানাতে পারবেন কেবল স্বয়ং যুবরাজ। এর বাইরে আর কারও পক্ষেই কিছু বলা সম্ভব না। সে কারণেই ছোট্ট পায়ে যুবরাজের কক্ষের দিকে এগুলেন ইব্রাহিম।

যুবরাজ তখন নিবিষ্ট মনে কী যেন লিখছেন। ইব্রাহিম গুটি গুটি পায়ে যুবরাজের কক্ষে ঢুকে কুর্নিশ করলেন। কয়েক সেকেন্ড পর ইব্রাহিমের দিকে মুখ তুলে তাকালেন যুবরাজ। ইব্রাহিম তখনো নিশ্চুপ। প্রশ্নাতুর দৃষ্টিতে যুবরাজের দিকে একবার তাকালেন কেবল। এটুকুই যথেষ্ট মনে হলো। ইব্রাহিমের প্রশ্নটা বুঝতে পারলেন যুবরাজ। মুখ ঘুরিয়ে বললেন।

‘মেয়েটাকে মুক্তি দিয়ে দিলাম। কোথাও একটা কাজে লাগিয়ে দাও। আর তুমি একটু খোঁজখবর রেখ।’

‘হুজুর, কোনো বেয়াদবি করেছে?’

‘না। সেরকম কিছু না। এমনি।’

‘আর কাউকে পাঠাব। আরও ক’জন নতুন মেয়ে আছে। ক্রিমিয়া থেকে আনা। আর আপনি চাইলে স্যাক্সোনাকেও পাঠাতে পারি।’

যুবরাজের প্রিয় সঙ্গীদের একজন স্যাক্সোনা। এই হারেমে যে ক’জন মেয়ে আছে এর মধ্যে স্যাক্সোনাকেই যুবরাজের সবচেয়ে প্রিয় মনে করা হয়। সেই প্রিয় সঙ্গীর কথা বলে যুবরাজকে প্রলুব্ধ করতে চাইলেন ইব্রাহিম পাশা। কিন্তু কাজ হলো বলে মনে হলো না। নিরাসক্তের মতো চোখ তুললেন যুবরাজ।

‘না। আজ আর কাউকে পাঠাতে হবে না। তুমি যাও।’

আর কথা বাড়ালেন না পারগালি ইব্রাহিম পাশা। যুবরাজ নিজ থেকে না বললে এসব বিষয় নিয়ে সাধারণত কথা বাড়ায় না কেউই। প্রিয় যুবরাজ আর বন্ধুকে তার চেয়ে বেশি কেউ চেনে না। খুব ভাবের মানুষ তিনি। মাঝে মাঝে ইব্রাহিমের মনে হয় যুবরাজ বোধহয় শাসক না হয়ে শিল্পী কিংবা কবি হলেই ভালো করতেন। কখনো তিনি নিবিষ্ট মনে কবিতা লেখেন আবার কখনো নিজেই বসে বসে অলঙ্কার তৈরি করেন! যদি একবার কঠিন দৃঢ়তায় রাজ্য শাসনের সিদ্ধান্ত নেন তো আরেকবার শিশুসুলভ ঠাট্টায় মেতে ওঠেন। বড় অদ্ভুত মানুষ তিনি। তার আচরণ দেখে মনেই হয় না তিনিই অটোমান সাম্রাজ্যের সবচেয়ে যোগ্য উত্তরাধিকারী, সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ সুলতান! তবে তার কঠিন ব্যক্তিত্ব আর দৃঢ়চেতা মানসিকতা যে কাউকেই মুগ্ধ করবে। টগবগ করতে থাকা আত্মবিশ্বাস আর দ্রুততম সময়ের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়ার যে অদ্ভুত ক্ষমতা তার মধ্যে আছে, সেটিই হয়তো তাকে টেনে নিয়ে যাবে বহুদূর।

ঠিক তোপকাপি প্রাসাদের হারেমের মতো অতটা জাঁকজমক আর ঝলমলে না হলেও মানিসার এই ছোট্ট হারেমটার অনেক কিছুতেই রয়েছে কনস্টান্টিনোপলের ছাপ। তোপকাপি প্রাসাদে অটোমান সাম্রাজ্যের সুলতানের বসবাস। রাজ্যের কেন্দ্রে সুলতানের জন্য আয়োজন রাজকীয় হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কম যান না মানিসার প্রশাসক সুলেমানও। অতটা রাজকীয় না হলেও এখানেও কোনো কিছুর কমতি নেই।

দাস হিসেবে কিনে আনা মেয়েগুলো যুবরাজের হারেমে বেশ আছে। অটোমান সুলতানদের তোপকাপি প্রাসাদের হারেমের মতো এখানকার যুবরাজের হারেমেও পুরুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। তবে ব্যতিক্রম কেবল ইব্রাহিম পাশা। তিনি কেবল যুবরাজের সহচরই নন, কাছের বন্ধুও বটে। সে কারণে যুবরাজের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়সহ হারেমের কঙ্কুবাইনদের বিষয়েও তার ধারণা রাখতে হয়। তবে বাইরের মানুষ হারেম সম্পর্কে খুব বেশি জানে না। হারেম নিয়ে তাদের ধারণার পুরোটাই কল্পনাপ্রসূত। কিন্তু ইব্রাহিম পাশা ভালো করেই জানেন এখানে কেবল যুবরাজের মনোরঞ্জনের জন্য আনা মেয়েরাই থাকে না, বরং পরিবারের সব নারী সদস্যের থাকার স্থানও এটাই। এই হারেমে যুবরাজের স্ত্রীসহ আরও অনেক স্ত্রীলোকের বসবাস। তারা সবাই যুবরাজ সুলেমান যিনি বর্তমানে মানিসার প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করছেন, তার সেবা করেন। এদের মধ্যেই কেউ কেউ যুবরাজের শয্যাসঙ্গী হয়। এদেরই কঙ্কুবাইন বলে। কঙ্কুবাইনরা দীর্ঘদিন ধরেই অটোমান সংস্কৃতির একটা অংশ হয়ে উঠেছে। তবে স্ত্রী ব্যতিরেকে যারা যুবরাজের শয্যাসঙ্গী হয়, সেই কঙ্কুবাইনদের থাকার জায়গা আলাদা। শুধু নারীরাই নয়, এমনকি ছেলে সন্তানরাও আট বছর বয়স পর্যন্ত এখানে থাকে। আর হারেমের রক্ষী হিসেবে থাকেন কতগুলো খোজা। এই খোজারা পুরুষ বটে, কিন্তু সাধারণ পুরুষ নয়।

 কারণ একজন সাধারণ পুরুষের যে মৌলিক বৈশিষ্ট্য থাকে সেই মৌলিক বৈশিষ্ট্যই তাদের শরীর থেকে সরিয়ে ফেলা হয়। বিশেষ শ্রেণির এই পুরুষদের নামই খোজা। এদের অধিকাংশ কিশোর কিংবা শিশু অবস্থায় এখানে আসে। এরপর এদের ক্যাস্টাশন করিয়ে খোজা বানিয়ে ফেলা হয়। ক্যাস্টাশন হচ্ছে অণ্ডকোষসহ শুক্রথলি কেটে ফেলে দেওয়ার একটি প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় এদের সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হয়। শুক্রথলি কেটে ফেলার কারণে তাদের কোনো যৌন ক্ষমতাও থাকে না। অনুভূতি এবং আচরণও অনেক সময় নারীসুলভ হয়ে ওঠে। তাই হারেমের নারীদের পাহারা ও কায়িক শ্রমের কাজ করানোর জন্য তারাই উত্তম এবং নিরাপদ। একদিকে যেমন এরা শক্তসামর্থ্য হয়, অন্যদিকে তেমনি পুরুষসুলভ আচরণ না থাকায় হারেমের নারীরা এদের কাছ থেকে নিরাপদ থাকে। খোজাদের সংগ্রহ করা হয় ইস্তাম্বুলের ক্রীতদাসের বাজার থেকে। মূলত উত্তর আফ্রিকা ও পূর্ব ইউরোপ থেকে তুলে আনা দাসদের সবচেয়ে বড় বাজার ইস্তাম্বুল। সেখান থেকেই এদের সংগ্রহ করা হয়। শিশু কিংবা কিশোর দাস ছাড়াও কখনো কখনো অনেককে খোজা বানিয়ে বিক্রি করে ব্যবসায়ীরা। হারেম, কঙ্কুবাইন কিংবা খোজা এসব কনস্টান্টিনোপলের তোপকাপি প্রাসাদের রীতি। এই রীতি অটোমান সাম্রাজ্যের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। বাদ পড়েনি তাই মানিসাও। কী করে বাদ পড়বে? এখানকার যিনি প্রশাসক, তিনিই সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ অটোমান সুলতান। সুলতান প্রথম সেলিমের পর তার উত্তরাধিকার হিসেবে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন সুলেমান। প্রজাদরদী, বিচক্ষণ, জ্ঞানী আর বীর হিসেবে যুবক বয়সেই তিনি কুড়িয়েছেন দারুণ সুনাম। প্রজাদের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা যেমন অন্য যে কোনো প্রশাসকের তুলনায় অনেক বেশি, তেমনি প্রশাসক হিসেবে তার সাফল্যও কিন্তু দারুণ। ইব্রাহিমের বিশ্বাস সুলেমান একদিন ঠিক তোপকাপি প্রাসাদের কাণ্ডারি হবেন।

অনেক সময় নিজের কাছে নিজেকেই অচেনা লাগে সুলেমানের। বুঝতে পারেন না তার মন যে আসলে কী চায়! মহামতি আলেকজান্ডারের মতো দিগ্বিজয়ের স্বপ্নটা মন থেকে মুছে না। আবার কখনো কখনো জেগে ওঠে ভিতরের বিষণ্ন কবি। তখন মনে হয় সব ছেড়ে ছুড়ে যদি কেবল লিখে যেতে পারতেন!

মানচিত্রের এপার ওপারে অটোমান সাম্রাজ্যের ছবি ভুলে তখন মনের ভিতর চাঁদ-তারাদের হাট বসে।

কঙ্কুবাইনের পেলব ঠোঁট যৌনতা ছাপিয়ে প্রেম নামায়। রাজ্য-প্রজা ছাপিয়ে আপন হয় আকাশ-বাতাস আর মৃদু হাওয়া।

তলোয়ারের ধারেই কাটে রক্তের পিয়াস, জেগে ওঠে সাধারণ একজন কবি!

বেশ কিছুক্ষণ লেখার চেষ্টা করলেন সুলেমান। কিন্তু বারবারই লাইন মেলাতে ব্যর্থ হচ্ছেন। যেন যেটা বলতে চাচ্ছেন সেটা কিছুতেই ব্যক্ত হচ্ছে না। ভীষণ অস্থির লাগছে। কঙ্কুবাইন মেয়েটার কথা মনে পড়ে গেল। কী যেন নাম মেয়েটার? মনে পড়েছে। হ্যারানসিনা!

হ্যারানসিনা! নামটাও কেমন যেন মেয়েটার মতোই অদ্ভুত। হারেমখানার কঙ্কুবাইন হয়ে এসেছিল সুলেমানের মনোরঞ্জনের জন্য। অথচ সুলেমান  তাকে স্পর্শ পর্যন্ত করল না! কী করে করবে? মেয়েটার টানা চোখের প্রান্ত গলে অশ্রু ঝড়ছিল। নাম জিজ্ঞেস করার পর কেমন যেন তোতলাচ্ছিল। সে কী ভয় পাচ্ছিল? কিন্তু সুলেমান সব সময় সবাইকে তার প্রাপ্য সম্মান দিতে পছন্দ করে। এমনকি সে যদি হারেমের দাসী হয়, এরপরও। তাহলে মেয়েটার অমন ভড়কে যাওয়ার কারণটা কী? সোনালি চুল আর লাল পোশাকের তীব্রতা ছাপিয়ে তখন মেয়েটার অশ্রুসজল চাহনি সুলেমানকে ভিন্নভাবে স্পর্শ করে গিয়েছিল। যে স্পর্শ তুড়ি মেরে যৌনতাকে উড়িয়ে দিয়েছে। এমন খুব কম সময়েই হয়েছে। সুলেমান ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু করতে চান না কখনোই। মনের ভিতরের পশুটাকে অনেক সময়ই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। আজ যেমন রাখলেন। বিক্ষিপ্ত মনের ভাবনা অক্ষরে সাজানোর জন্যই বসেছেন টেবিলে।

কিন্তু কোথায় কী? শব্দের সংকটে মনের বিক্ষিপ্ততাই বেড়েছে কেবল। কয়েক লাইন লিখেছেন বটে। কিন্তু কোনোটাই নিজের মনোপুত হচ্ছে না। একটু থামলেন যুবরাজ। পেয়ালা থেকে খানিক পানীয় মুখে তুলে নিলেন। এরপর পেছনে হাত দিয়ে ঘরের ভিতরই পায়চারি করলেন বেশ কিছুক্ষণ। নাহ! মনটা কিছুতেই শান্ত হচ্ছে না।

এরপর আরও কতক্ষণ চেয়ারে বসে এটা ওটা ভাবলেন সুলেমান। ভাবতে ভাবতেই চোখের সামনে মাহিদেভরানের মুখটা ভেসে ওঠলো। মনে পড়ে গেল প্রিয়তমা স্ত্রী মাহিদেভরানের কথা।

সে কী ঘুমিয়ে পড়েছে?

[চলবে...আগামী শনিবার পরবর্তী পর্ব]

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক, থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক, থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ইকারাস
ইকারাস

সাহিত্য

ইউক্রেন যুদ্ধে বাড়ছে উত্তেজনা
ইউক্রেন যুদ্ধে বাড়ছে উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী
প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী

নগর জীবন

হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান

সাহিত্য

সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী

শোবিজ

যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিন কনসার্নস ফাউন্ডেশনের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন
গ্রিন কনসার্নস ফাউন্ডেশনের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন

খবর