শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

আন্দোলন দমনের তুরুপের তাস!

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
আন্দোলন দমনের তুরুপের তাস!

এক. 'কি নিয়ে লিখব তাই ভাবছি অনেকক্ষণ। প্রায়শই এরকম হয় ভাবার সময় পাই না। কিন্তু আমি পছন্দ করি ভাবনাটাকে গুছিয়ে নিয়ে লেখা শুরু করতে। সেরকম একটি ভাবনা নিয়েই ছিলাম। কিন্তু সকালবেলার পত্রিকা ভাবনাগুলো এলোমেলো করে দিল। এক মাস হয়ে গেল খালেদা জিয়ার অবরোধ বা অফিস বাসা, 'অবরুদ্ধ-বিচ্ছিন্ন খালেদার দিনরাত।' এর পাশাপাশি 'পরীক্ষাকে আমলে নিচ্ছে না বিএনপি, বুধ-বৃহস্পতি ও শুক্রবার হরতালের চিন্তা।'

দুই. ২৪ জানুয়ারি বেগম জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মারা গেছেন মালয়েশিয়ায়। সেদিনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গিয়েছিলেন বেগম জিয়াকে সমবেদনা জানাতে। একদিন পর আমি গেছি। কিন্তু বেগম জিয়ার সঙ্গে দেখা হয়নি। তার অফিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন তিনি শোকে মুহ্যমান। তাকে ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। ড. কামাল তখন বিদেশ ছিলেন। দেশে ফিরলে ৩০ জানুয়ারি তিনি গিয়েছিলেন বেগম জিয়ার অফিসে। আমি গিয়েছিলাম সঙ্গে এবং সেই তখন আমি বেগম জিয়াকে দেখি।

বেগম জিয়াকে যেই সাজে আমি দেখেছিলাম এরকম বাংলাদেশের মানুষ তাকে কমই দেখেছে। কোনো মেকাপ ছিল না তার। আটপৌরে একটা শাড়ি ছিল পরনে। মুখমণ্ডলজুড়ে বেদনার ছাপ। আমরা সবশুদ্ধ সেখানে ১০-১২ মিনিট ছিলাম। এর মধ্যে ৪-৫ মিনিট তিনি কথা বলেছিলেন। কেবল তার পুত্রের স্মৃতি তর্পণ। এরকম সময় যারা থাকেন তাদেরও খারাপ লাগে। সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা জোগায় না মুখে। আমাদেরও সেরকম হয়েছিল। পরে যখন বাইরে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন ড. কামাল তখন তিনি বিরাজিত রাজনীতির ওপর কথা বলতে রাজি হননি। কিন্তু তাতে কি সাংবাদিকরা ছাড়ে? এর পর অনেকে আমাকে ফোন করেছেন। আমিও একই রকম জবাব দিয়েছি। রাজনীতি বা চলমান আন্দোলন নিয়ে কোনো কথা হয়নি সেখানে। ওই কথা বলার পরিবেশ নয়। আমি আগে লিখেছিলাম, এখন আবার বলছি প্রধানমন্ত্রী যদি সেদিন ভিতরে যেতে পারতেন, তার সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ার দেখা হতো সেখানেও কোনো রাজনৈতিক আলোচনা হতো বলে আমার মনে হয় না। টকশো '৭১ জার্নালেও এ প্রসঙ্গে কথা উঠেছিল। আমি একই রকম জবাব দিয়েছিলাম। সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান বলেছিলেন, আপনারা তো দুই নেত্রীর জাতীয় সংলাপের কথা বলছেন, দুই নেত্রী তো আর এমনিতে সরাসরি কথা বলবেন না। তার জন্য অনুঘটক লাগবে। যিনি বা যারা উভয় পক্ষে কার্যকর যোগাযোগ স্থাপনের ভূমিকা পালন করবেন। আপনারা কি সে ভূমিকা নিতে পারেন না?

পাঠক, কথা বলতে বলতে আমরা বেশ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে প্রবেশ করলাম। এই লেখা লিখছি আমি ৩ ফেব্রুয়ারি। ৩-৪ জানুয়ারি দেশে অঘোষিত সরকারি অবরোধ ছিল। সেই হিসেবে দেখতে গেলে পুরো এক মাস পার হলো অবরোধের। এখন পর্যন্ত বিষয় নিষ্পত্তির কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। বরং সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। জেদ বাড়ছে এবং তা ধীরে ধীরে চূড়ান্ত জায়গায় পৌঁছে যাচ্ছে। বেগম জিয়ার অফিসের বিদ্যুৎ সংযোগ, ক্যাবল-ইন্টারনেট ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া এক ধরনের জেদাজেদি ছাড়া আর কি? হতে পারে সরকারি মহল ভাবেন বেগম জিয়াকে এভাবে বিচ্ছিন্ন করে দিতে পারলে তিনি আন্দোলন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন এবং এতে করে আন্দোলন নিঃশেষ হয়ে যাবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকার যতই কঠোর, কৌশলী পদক্ষেপ নিয়েছে তার ফলাফল কি? আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী ৬ জানুয়ারি টানা অবরোধ তাদের আগের দুই দিন থেকে এ পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ৪৬ জন। গতকাল রেলে ব্যাপক সহিংসতা, ট্রেন লাইনচ্যুত। ট্রেন ও বাসে পেট্রলবোমা হামলাসহ নাশকতা অব্যাহত আছে।

পাঠক, আন্দোলনটাকেও নিশ্চয়ই খেয়াল করছেন আপনারা। এটাকে কি আর গণআন্দোলন বলা যাবে? আমার এই প্রশ্নে সরকারি দল হয়তো উৎফুল্ল হবেন কিন্তু এই যে আন্দোলনের স্খলন, তার গণচরিত্র হারিয়ে ধীরে ধীরে সশস্ত্র সহিংসতায় রূপান্তরের জন্য দায়ী কে? অন্যত্র আমি লিখেছি, ১৯৭৪ সালে জাসদ যে 'গণআন্দোলনের ছেদ ঘটিয়ে সশস্ত্র আন্দোলনের সিদ্ধান্ত নেয় এবং সশস্ত্র ইউনিট বিপ্লবী গণবাহিনী গড়ে তোলে তা কেন?' মজার ব্যাপার সেই জাসদের বিশিষ্ট অংশটি এখন সরকারের অংশ হয়ে এই সশস্ত্র সহিংসতার তীব্র বিরোধিতায় লেগেছে।

এই সন্ত্রাসবাদ, সহিংসতা, পেট্রলবোমার বিরোধিতা অবশ্যই করতে হবে কিন্তু একে কেবল সহিংসতা মনে করে আরও অধিক রাষ্ট্রীয় সশস্ত্র শক্তি প্রয়োগ করে নির্মূল করা যাবে মনে করলে ভুল হবে। যারা কট্টর বিএনপি-জামায়াতবিরোধী তারাও এ সত্য উপলব্ধি করতে পারেন। গণজাগরণ মঞ্চ দাবি করেছিল সরকারকে রাজনৈতিক সমস্যা রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে। ইন্টারনেট জরিপে এর পক্ষে ভোট পড়েছে ৭৯.৪৯%। আর বিপক্ষে পড়েছে ১৭.৫২%। কিন্তু সরকার তার একচোখা নীতি পরিবর্তন করছে না। ফলে পরিস্থিতির অবনতি ছাড়া উন্নতি হচ্ছে না।

পত্রিকায় 'অবরুদ্ধ-বিচ্ছিন্ন খালেদার দিনরাত' শিরোনামের খবরটির কথা উল্লেখ করেছিলাম। একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, এখন মোবাইল ফোন, ডিশ ও ফোন, ফ্যাক্স ও ইন্টারনেটের সুবিধা পাওয়া থেকে তিনি বঞ্চিত রয়েছেন। তিন-তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও একটি বড় দলের প্রধানের প্রতি এটা কোন ধরনের আচরণ? সবচেয়ে বড় কথা কেন এসব হচ্ছে, কোন আইনে এসব হচ্ছে তার কোনো ব্যাখ্যা নেই সরকারের তরফে। বিদ্যুৎ সংযোগ কাটার দায়িত্বও কেউ নিচ্ছে না।

স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করার কোনো নির্দেশ তারা দেননি। মোবাইল ফোন অপারেটর সূত্রে জানা যাচ্ছে, বিটিআরসি থেকে তারা একটি বিশেষ ঠিকানায় মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধের চিঠি পেয়েছেন। বিটিআরসির দাবি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরামর্শে তারা পদক্ষেপ নিয়েছে। আমাদের প্রশ্ন, এই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কারা, যারা স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর অজ্ঞাতে বা তার নির্দেশনা ছাড়াই এ ধরনের পরামর্শ বিটিআরসিকে দিতে পারে।

সবাই দুঃখিত হয়েছিলেন ঘটনায়। বেগম জিয়া বলেছিলেন তিনি স্তম্ভিত। রবিবার বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ এক বিবৃতিতে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে ইন্টারনেট সুবিধা, টেলিফোন ও ডিশ ক্যাবল সংযোগ অবিলম্বে পুনঃস্থাপন করা না হলে অবিরাম হরতাল ও অবরোধ অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছিলেন। আজ যখন এ লেখা লিখছি তখন পর্যন্ত এগুলোর সংযোগ পুনঃস্থাপিত হয়নি। তবে কার্যালয়ের গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগ সচল আছে। এই পরিস্থিতিতে আগামী বুধ ও বৃহস্পতিবারও হরতালের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট। পত্রিকায় লিখেছে এ বিষয়ে ঘোষণা আসতে পারে আজ। পত্রিকার সূত্র অনুযায়ী আগামী শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও হরতাল দেওয়ার কথা চিন্তা করছে ২০ দল। বোঝা যাচ্ছে এসএসসি পরীক্ষা আমলে নেওয়া হচ্ছে না। মনে হচ্ছে আন্দোলনের একটা দাউয়ে পরিণত হয়েছে এসএসসি পরীক্ষাটা। সরকার পক্ষ চেষ্টা করছে যেভাবেই হোক পরীক্ষা অনুষ্ঠানের। তাতে বলা যাবে যে, বিএনপির আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে। আর ২০ দল চেষ্টা করবে যেন পরীক্ষা হতে না পারে। তাতে তারা বলতে পারবে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। ২ তারিখের পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়াতে কিছুটা বলার জায়গা যেন তৈরি হয়েছে তাদের। আর শিক্ষামন্ত্রী তো অসহায়ত্ব প্রকাশ করে বলেছেন হরতাল থাকলে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হবে না। হায়রে কোমলমতি কিশোর পরীক্ষার্থীরা! রাজনীতি, ক্ষমতা এতই নিষ্ঠুর যে, প্রায় ১৫ লাখ শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ এখন বাজিতে উঠেছে। অবশ্য ঘটনা এই প্রথম নয়। ১৯৯৬ সালে এভাবে এসএসসি পরীক্ষা পিছাতে হয়েছিল দুই মাস। আমাদের অতীতের সব কিছুই গর্ব করার মতো রেখে আসিনি আমরা। কিছু আছে যা বোঝার মতো, এখন টেনে বেড়াচ্ছি। কিন্তু এতেও কি শেষ হবে এই দুঃসহ যাতনার? জেদ ছাড়বেন তারা। কথা বলবেন, সরাসরি অথবা মাধ্যম দিয়ে সমস্যার সমাধানের জন্য? অসহায় মানুষগুলোর তাকিয়ে তাকিয়ে দেখা ছাড়া আর কি করার আছে?

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা