শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

আন্দোলন দমনের তুরুপের তাস!

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
আন্দোলন দমনের তুরুপের তাস!

এক. 'কি নিয়ে লিখব তাই ভাবছি অনেকক্ষণ। প্রায়শই এরকম হয় ভাবার সময় পাই না। কিন্তু আমি পছন্দ করি ভাবনাটাকে গুছিয়ে নিয়ে লেখা শুরু করতে। সেরকম একটি ভাবনা নিয়েই ছিলাম। কিন্তু সকালবেলার পত্রিকা ভাবনাগুলো এলোমেলো করে দিল। এক মাস হয়ে গেল খালেদা জিয়ার অবরোধ বা অফিস বাসা, 'অবরুদ্ধ-বিচ্ছিন্ন খালেদার দিনরাত।' এর পাশাপাশি 'পরীক্ষাকে আমলে নিচ্ছে না বিএনপি, বুধ-বৃহস্পতি ও শুক্রবার হরতালের চিন্তা।'

দুই. ২৪ জানুয়ারি বেগম জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মারা গেছেন মালয়েশিয়ায়। সেদিনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গিয়েছিলেন বেগম জিয়াকে সমবেদনা জানাতে। একদিন পর আমি গেছি। কিন্তু বেগম জিয়ার সঙ্গে দেখা হয়নি। তার অফিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন তিনি শোকে মুহ্যমান। তাকে ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। ড. কামাল তখন বিদেশ ছিলেন। দেশে ফিরলে ৩০ জানুয়ারি তিনি গিয়েছিলেন বেগম জিয়ার অফিসে। আমি গিয়েছিলাম সঙ্গে এবং সেই তখন আমি বেগম জিয়াকে দেখি।

বেগম জিয়াকে যেই সাজে আমি দেখেছিলাম এরকম বাংলাদেশের মানুষ তাকে কমই দেখেছে। কোনো মেকাপ ছিল না তার। আটপৌরে একটা শাড়ি ছিল পরনে। মুখমণ্ডলজুড়ে বেদনার ছাপ। আমরা সবশুদ্ধ সেখানে ১০-১২ মিনিট ছিলাম। এর মধ্যে ৪-৫ মিনিট তিনি কথা বলেছিলেন। কেবল তার পুত্রের স্মৃতি তর্পণ। এরকম সময় যারা থাকেন তাদেরও খারাপ লাগে। সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা জোগায় না মুখে। আমাদেরও সেরকম হয়েছিল। পরে যখন বাইরে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন ড. কামাল তখন তিনি বিরাজিত রাজনীতির ওপর কথা বলতে রাজি হননি। কিন্তু তাতে কি সাংবাদিকরা ছাড়ে? এর পর অনেকে আমাকে ফোন করেছেন। আমিও একই রকম জবাব দিয়েছি। রাজনীতি বা চলমান আন্দোলন নিয়ে কোনো কথা হয়নি সেখানে। ওই কথা বলার পরিবেশ নয়। আমি আগে লিখেছিলাম, এখন আবার বলছি প্রধানমন্ত্রী যদি সেদিন ভিতরে যেতে পারতেন, তার সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ার দেখা হতো সেখানেও কোনো রাজনৈতিক আলোচনা হতো বলে আমার মনে হয় না। টকশো '৭১ জার্নালেও এ প্রসঙ্গে কথা উঠেছিল। আমি একই রকম জবাব দিয়েছিলাম। সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান বলেছিলেন, আপনারা তো দুই নেত্রীর জাতীয় সংলাপের কথা বলছেন, দুই নেত্রী তো আর এমনিতে সরাসরি কথা বলবেন না। তার জন্য অনুঘটক লাগবে। যিনি বা যারা উভয় পক্ষে কার্যকর যোগাযোগ স্থাপনের ভূমিকা পালন করবেন। আপনারা কি সে ভূমিকা নিতে পারেন না?

পাঠক, কথা বলতে বলতে আমরা বেশ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে প্রবেশ করলাম। এই লেখা লিখছি আমি ৩ ফেব্রুয়ারি। ৩-৪ জানুয়ারি দেশে অঘোষিত সরকারি অবরোধ ছিল। সেই হিসেবে দেখতে গেলে পুরো এক মাস পার হলো অবরোধের। এখন পর্যন্ত বিষয় নিষ্পত্তির কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। বরং সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। জেদ বাড়ছে এবং তা ধীরে ধীরে চূড়ান্ত জায়গায় পৌঁছে যাচ্ছে। বেগম জিয়ার অফিসের বিদ্যুৎ সংযোগ, ক্যাবল-ইন্টারনেট ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া এক ধরনের জেদাজেদি ছাড়া আর কি? হতে পারে সরকারি মহল ভাবেন বেগম জিয়াকে এভাবে বিচ্ছিন্ন করে দিতে পারলে তিনি আন্দোলন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন এবং এতে করে আন্দোলন নিঃশেষ হয়ে যাবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকার যতই কঠোর, কৌশলী পদক্ষেপ নিয়েছে তার ফলাফল কি? আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী ৬ জানুয়ারি টানা অবরোধ তাদের আগের দুই দিন থেকে এ পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ৪৬ জন। গতকাল রেলে ব্যাপক সহিংসতা, ট্রেন লাইনচ্যুত। ট্রেন ও বাসে পেট্রলবোমা হামলাসহ নাশকতা অব্যাহত আছে।

পাঠক, আন্দোলনটাকেও নিশ্চয়ই খেয়াল করছেন আপনারা। এটাকে কি আর গণআন্দোলন বলা যাবে? আমার এই প্রশ্নে সরকারি দল হয়তো উৎফুল্ল হবেন কিন্তু এই যে আন্দোলনের স্খলন, তার গণচরিত্র হারিয়ে ধীরে ধীরে সশস্ত্র সহিংসতায় রূপান্তরের জন্য দায়ী কে? অন্যত্র আমি লিখেছি, ১৯৭৪ সালে জাসদ যে 'গণআন্দোলনের ছেদ ঘটিয়ে সশস্ত্র আন্দোলনের সিদ্ধান্ত নেয় এবং সশস্ত্র ইউনিট বিপ্লবী গণবাহিনী গড়ে তোলে তা কেন?' মজার ব্যাপার সেই জাসদের বিশিষ্ট অংশটি এখন সরকারের অংশ হয়ে এই সশস্ত্র সহিংসতার তীব্র বিরোধিতায় লেগেছে।

এই সন্ত্রাসবাদ, সহিংসতা, পেট্রলবোমার বিরোধিতা অবশ্যই করতে হবে কিন্তু একে কেবল সহিংসতা মনে করে আরও অধিক রাষ্ট্রীয় সশস্ত্র শক্তি প্রয়োগ করে নির্মূল করা যাবে মনে করলে ভুল হবে। যারা কট্টর বিএনপি-জামায়াতবিরোধী তারাও এ সত্য উপলব্ধি করতে পারেন। গণজাগরণ মঞ্চ দাবি করেছিল সরকারকে রাজনৈতিক সমস্যা রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে। ইন্টারনেট জরিপে এর পক্ষে ভোট পড়েছে ৭৯.৪৯%। আর বিপক্ষে পড়েছে ১৭.৫২%। কিন্তু সরকার তার একচোখা নীতি পরিবর্তন করছে না। ফলে পরিস্থিতির অবনতি ছাড়া উন্নতি হচ্ছে না।

পত্রিকায় 'অবরুদ্ধ-বিচ্ছিন্ন খালেদার দিনরাত' শিরোনামের খবরটির কথা উল্লেখ করেছিলাম। একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, এখন মোবাইল ফোন, ডিশ ও ফোন, ফ্যাক্স ও ইন্টারনেটের সুবিধা পাওয়া থেকে তিনি বঞ্চিত রয়েছেন। তিন-তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও একটি বড় দলের প্রধানের প্রতি এটা কোন ধরনের আচরণ? সবচেয়ে বড় কথা কেন এসব হচ্ছে, কোন আইনে এসব হচ্ছে তার কোনো ব্যাখ্যা নেই সরকারের তরফে। বিদ্যুৎ সংযোগ কাটার দায়িত্বও কেউ নিচ্ছে না।

স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করার কোনো নির্দেশ তারা দেননি। মোবাইল ফোন অপারেটর সূত্রে জানা যাচ্ছে, বিটিআরসি থেকে তারা একটি বিশেষ ঠিকানায় মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধের চিঠি পেয়েছেন। বিটিআরসির দাবি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরামর্শে তারা পদক্ষেপ নিয়েছে। আমাদের প্রশ্ন, এই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কারা, যারা স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর অজ্ঞাতে বা তার নির্দেশনা ছাড়াই এ ধরনের পরামর্শ বিটিআরসিকে দিতে পারে।

সবাই দুঃখিত হয়েছিলেন ঘটনায়। বেগম জিয়া বলেছিলেন তিনি স্তম্ভিত। রবিবার বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ এক বিবৃতিতে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে ইন্টারনেট সুবিধা, টেলিফোন ও ডিশ ক্যাবল সংযোগ অবিলম্বে পুনঃস্থাপন করা না হলে অবিরাম হরতাল ও অবরোধ অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছিলেন। আজ যখন এ লেখা লিখছি তখন পর্যন্ত এগুলোর সংযোগ পুনঃস্থাপিত হয়নি। তবে কার্যালয়ের গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগ সচল আছে। এই পরিস্থিতিতে আগামী বুধ ও বৃহস্পতিবারও হরতালের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট। পত্রিকায় লিখেছে এ বিষয়ে ঘোষণা আসতে পারে আজ। পত্রিকার সূত্র অনুযায়ী আগামী শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও হরতাল দেওয়ার কথা চিন্তা করছে ২০ দল। বোঝা যাচ্ছে এসএসসি পরীক্ষা আমলে নেওয়া হচ্ছে না। মনে হচ্ছে আন্দোলনের একটা দাউয়ে পরিণত হয়েছে এসএসসি পরীক্ষাটা। সরকার পক্ষ চেষ্টা করছে যেভাবেই হোক পরীক্ষা অনুষ্ঠানের। তাতে বলা যাবে যে, বিএনপির আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে। আর ২০ দল চেষ্টা করবে যেন পরীক্ষা হতে না পারে। তাতে তারা বলতে পারবে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। ২ তারিখের পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়াতে কিছুটা বলার জায়গা যেন তৈরি হয়েছে তাদের। আর শিক্ষামন্ত্রী তো অসহায়ত্ব প্রকাশ করে বলেছেন হরতাল থাকলে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হবে না। হায়রে কোমলমতি কিশোর পরীক্ষার্থীরা! রাজনীতি, ক্ষমতা এতই নিষ্ঠুর যে, প্রায় ১৫ লাখ শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ এখন বাজিতে উঠেছে। অবশ্য ঘটনা এই প্রথম নয়। ১৯৯৬ সালে এভাবে এসএসসি পরীক্ষা পিছাতে হয়েছিল দুই মাস। আমাদের অতীতের সব কিছুই গর্ব করার মতো রেখে আসিনি আমরা। কিছু আছে যা বোঝার মতো, এখন টেনে বেড়াচ্ছি। কিন্তু এতেও কি শেষ হবে এই দুঃসহ যাতনার? জেদ ছাড়বেন তারা। কথা বলবেন, সরাসরি অথবা মাধ্যম দিয়ে সমস্যার সমাধানের জন্য? অসহায় মানুষগুলোর তাকিয়ে তাকিয়ে দেখা ছাড়া আর কি করার আছে?

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম