শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

আইএসআই বাংলাদেশে কী করছে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আইএসআই বাংলাদেশে কী করছে?

সম্প্রতি ঢাকায় পাকিস্তান দূতাবাসের কর্মকর্তা মো. মাজহার খান বাংলাদেশ বিরুদ্ধ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার কারণে ধৃত হয়ে মেয়াদ পূর্তির আগেই ৩১ জানুয়ারি পাকিস্তানে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। গুরুত্বপূর্ণ এ খবরটি সামগ্রিক মিডিয়ায় তেমন জায়গা পায়নি, যদিও দু'য়েকটি প্রধান পত্রিকা খবরটিকে হেডলাইন করে বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে চলমান অস্থিরতার কারণে সবার নজরে হয়তো বিষয়টি ধরা পড়েনি। কিন্তু মাজহার খানের কর্মকাণ্ড যে বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় এবং তার সঙ্গে বাংলাদেশে চলমান সহিংসতার সম্পর্ক ও সংযোগ যে রয়েছে সেটি হয়তো অনেকেই তলিয়ে দেখার ফুরসত পাননি। ফেব্রুয়ারির ৩ তারিখে ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে মাজহার খানকে আইএসআইয়ের (ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস- পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা) এজেন্ট হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মাজহার আলী দূতাবাসের সহকারী ভিসা অফিসারের ছদ্মবেশে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আইএসআইয়ের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ করছিলেন। এ পরিকল্পনার বিবরণ পরে দিচ্ছি। তার আগে এই মাজহার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। কারণ কত মাজহার যে পাকিস্তান দূতাবাসের ভিতরে এবং বাইরে আছে সেটিই এখন ভাবনার বিষয়। বাংলাদেশে মাজহার খান ছদ্মবেশে কাজ করলেন পৌনে দুই বছর। ধরা না পড়লে হয়তো আরও কিছু সময় থাকতেন।
মাজহার খানের সঙ্গী ও সহযোগী মুজিবুর রহমান নামক একজন বাংলাদেশি নাগরিক পুলিশের কাছে ধরা পড়ার পর আইএসআইয়ের অপতৎপরতার খবর নতুন করে প্রকাশ্যে আসে। তথ্য-উপাত্তে বোঝা যায় এই মুজিবুর রহমান দীর্ঘদিন যাবৎ আইএসআইয়ের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। ইতিমধ্যে মুজিবুর ২০ বার পাকিস্তানে, ১১ বার ভারতে এবং ২২ বার থাইল্যান্ডে ভ্রমণ করেছে। প্রকাশিত তথ্যে জানা যায় বাংলাদেশের কিছু অবসরপ্রাপ্ত সামরিক, পুলিশ ও বেসামরিক প্রশাসনের অফিসার, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ব্যবসায়ী, রাজনীতিক এবং অন্যান্য শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মাজহারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী কিছু জেলায়ও তিনি নিয়মিত যাতায়াত করতেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- মাজহার খান ভারতীয় নকল টাকা বাংলাদেশ ও ভারতে ছড়িয়ে দিতেন এবং তার মাধ্যমে হিযবুত তাহরীর, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম এবং জামায়াত-শিবিরের অর্থের জোগানদাতা হিসেবে কাজ করতেন। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে বোমা বিস্ফোরণের সঙ্গে জামায়াতের যে লোকজন জড়িত তাদের সঙ্গেও মাজহারের যোগসূত্র ছিল বলে জানা গেছে। তার কাছ থেকে যে কাগজ উদ্ধার করা গেছে সেখানে হিযবুত তাহরীর তিনজন দাগি সদস্যের পাসপোর্টের নম্বর পাওয়া গেছে। তা ছাড়া মাজহারের আগেও আরও অনেক পাকিস্তানি নাগরিক ভারতীয় নকল টাকাসহ ধরা পড়েছে। ভয়ানক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সদস্য তিনজন পাকিস্তানি নাগরিক ১০ কোটি বিদেশি টাকাসহ ২০১২ সালে ঢাকায় ধরা পড়ে। সবাই তো আর ধরা পড়ে না, সম্ভব নয়। কথায় বলে দশ দিন চোরের একদিন গেরস্থের। তাই বাকি নয় দিনের হিসাব কত বড় হতে পারে সেটি অনুমান করলে তো অাঁতকে উঠতে হয়। সেজন্যই বলছি মাজহার খানের কাহিনী কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়।
এহেন মাজহার খানকে আমাদের স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এত সহজে ছেড়ে দিল কেন বুঝতে পারছি না।
তাকে আটকিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বাংলাদেশকে নিয়ে আইএসআইয়ের গভীর ষড়যন্ত্র এবং এ দেশের কিছু তথাকথিত ভদ্রবেশী দেশপ্রেমিক মানুষের মুখোশ উন্মোচিত হতো। রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থে এই কাজটি অপরিহার্য ছিল। কিন্তু কোথায় কে যে কী করছে তা বুঝে ওঠা মুশকিল। কার মনে কী আছে আলেমুল গায়েবই জানেন! মাজহার খানের কর্মকাণ্ডের যে বর্ণনা পাওয়া গেল তাতে এটা স্পষ্ট যে, তিনি আইএসআইয়ের এজেন্ট নন, আইএসআইয়ের নিজস্ব লোক। একটি ওপেন সিক্রেট বিষয় হলো- প্রতিটি দূতাবাসে সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থার দু'য়েকজন লোক ছদ্মবেশে কাজ করে। তাদের প্রধান কাজ নিজ নিজ দেশের নাগরিক, যারা বিভিন্ন কারণে বাংলাদেশে আছে তাদের প্রতি নজরদারি অর্থাৎ কাউন্টার ইন্টেলিজেন্সের দায়িত্ব পালন করা। তা ছাড়া অন্যান্য দেশের দূতাবাসের একই পর্যায়ের লোকজনের সঙ্গে এক প্রকার সংযোগ রক্ষা করা। হোস্ট কান্ট্রি অর্থাৎ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ কোনো বিষয়ে নাক গলানোর কোনো বৈধ অধিকার তাদের নেই। সুতরাং মাজহার খান কূটনীতির সীমা চরমভাবে লঙ্ঘন করেছেন। এখানে আরেকটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন। বাংলাদেশি কালপ্রিট মুজিবুরকে মাজহারের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন মাজহারের পূর্বসূরি। অর্থাৎ মুজিবুর এই কাজে বহুদিন জড়িত। তাতে প্রমাণিত হয় পাকিস্তানের নির্ধারিত বৈদেশিক নীতির আওতায় ধারাবাহিকভাবে এ কর্মকাণ্ড করে চলেছে তাদের গোয়েন্দ সংস্থা। আইএসআইয়ের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে কারও কিছু অজানা থাকার কথা নয়। তবে মাজহার খান হাতেনাতে ধরা পড়ার পর প্রকাশ্যে প্রমাণিত হলো বাংলাদেশকে ঘিরে আইএসআইয়ের তৎপরতা ব্যাপকভাবে বিদ্যমান। মাজহার খানকে ঘিরে বের হয়ে আসা তথ্যের দিকে তাকালে বাংলাদেশকে ঘিরে আইএসআইয়ের উদ্দেশ্য বোঝা যায়। তবে তাদের বৃহত্তর লক্ষ্য বোঝার জন্য আরও কিছু তথ্য এবং বিচার বিশ্লেষণ তুলে ধরছি।
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর প্রথমবারের মতো পররাষ্ট্র নীতির একটি চূড়ান্ত রূপ দেন জেনারেল আইয়ুব খান। এর মধ্যে এক নম্বর নীতি হলো- পাকিস্তানের পয়লা নম্বর এবং চিরশত্রু হলো ভারত। দুই. ইসলাম রক্ষা করা এবং একমাত্র ইসলাম ধর্মই পাকিস্তানের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হতে পারে। আর তিন নম্বর হলো- ভারতকে পরাজিত করার জন্য সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করতে হবে এবং তার জন্য আমেরিকার সাহায্য গ্রহণ অপরিহার্য। আইয়ুব খানের এই নীতিকে বিশ্লেষকরা অবহিত করেছেন ট্রাইপড নীতি হিসেবে (পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি- হুসেন হাক্কানি, পৃঃ ৪৩)। এই নীতি এখনো বহাল আছে। তবে একাত্তরের শোচনীয় ও চরম লজ্জাজনক পরাজয়ের পর বর্ধিত আকারে যোগ হয়, যে কোনো মূল্যে পাকিস্তানকে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে হবে। এই নীতির ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অব্যবহিত পর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টো ঘোষণা দেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী উপমহাদেশে আরও অনেক বাংলাদেশ সৃষ্টির ক্ষেত্র তৈরি করলেন। এ ঘোষণার মধ্য দিয়েই পাকিস্তানের প্রতিশোধপরায়ণ কৌশলের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। এই প্রতিশোধপরায়ণ কৌশলের বাস্তব রূপ দেন পাকিস্তানের সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউল হক। ভারতের আউটার সার্কেলের কয়েকটি রাজ্য, যেমন- কাশ্মীর, পূর্ব পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু এবং উত্তর-পূর্বের সাতটি রাজ্যে আঞ্চলিক ও নৃ-তাত্তি্বক জাতীয়তাবাদের অনুভূতি এই অঞ্চলগুলোর মানুষের ভিতরে প্রবলভাবে উপস্থিত। সুতরাং পাকিস্তানের কৌশল হলো- 'এই রাজ্যগুলোর আঞ্চলিক অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে সেখানে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র বিদ্রোহের সৃষ্টি করা এবং বিদ্রোহীদের সব ধরনের সাহায্য ও সহযোগিতা প্রদান করা। তাতে কোনো একটি রাজ্য যদি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তাহলে সেটাই হবে ভারতের বিরুদ্ধে একাত্তরের উপযুক্ত প্রতিশোধ। আর সেটা সম্ভব না হলে উত্তর-পূর্বের সাত রাজ্যে নিদেনপক্ষে সক্রিয় বিচ্ছিন্নবাদী সশস্ত্র বিদ্রোহ জিইয়ে রাখতে পারলে অনবরত ভারতীয় সেনাবাহিনীর রক্তক্ষরণ হবে এবং পশ্চিমে কাশ্মীর ফ্রন্টে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে মোকাবিলা করা পাকিস্তানের জন্য সহজ হবে। কারণ ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিরাট একটি অংশ তখন পশ্চিম থেকে অনেক দূরে উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে ব্যস্ত থাকবে। এখানে উল্লেখ্য, আইএসআই কর্তৃক প্ররোচিত বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন এ অঞ্চলে গত শতকের ষাটের দশকের শুরুতেই আরম্ভ হয়। তবে তার লক্ষ্য ছিল সীমিত। ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের প্রতিশোধ কৌশলের সঙ্গে জড়িত আছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার সংকল্প। কারণ, ভারতের বিরুদ্ধে যে প্রতিশোধপরায়ণের কৌশল, তা বাস্তবায়ন করতে হলে পাকিস্তানি ভাবাদর্শের একটা রাষ্ট্রীয় পরিবেশ বাংলাদেশে যেন থাকে তা নিশ্চিত করা পাকিস্তানের জন্য জরুরি। অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের দর্শন ব্যতিরেকে বাংলাদেশ। আর প্রতিশোধের দ্বিতীয় উপাদান হলো- উন্নয়নে সব সূচকে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ যেন পিছিয়ে থাকে। তাহলে বাংলাদেশের মানুষের আপসোস হবে এবং সেটাই হবে প্রতিশোধের পরিপূর্ণ রূপ। প্রতিশোধপরায়ণ কৌশলের আওতায় তৈরি সূত্রের ইকুয়েশনে গ্রেনেড হামলায় প্রাণ হারাতে হয় বিশ্ববরেণ্য মেধাবী ও সফল অর্থমন্ত্রী (১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে) শামস্ কিবরিয়াকে। গ্রেনেড আক্রমণের শিকার হন বঙ্গবন্ধুর মেয়ে শেখ হাসিনা। ৪৩ বছর পেরিয়ে গেলেও পাকিস্তান আজ অবধি বাংলাদেশের বাস্তবতাকে মেনে নেয়নি। তার বহু প্রমাণের মধ্যে একটি জ্বলন্ত প্রমাণ কাদের মোল্লার ফাঁসির পর পাকিস্তানের পার্লামেন্টে নিন্দা প্রস্তাব গ্রহণ। একাত্তরে বাংলাদেশে এতবড় গণহত্যা চালাল অথচ ক্ষমা চাওয়া তো দূরের কথা, সামান্য অনুশোচনা পর্যন্ত নেই। সংযুক্ত পাকিস্তানের ২৩ বছরে পুঞ্জীভূত সম্পদের ভাগ বাংলাদেশকে এখনো তারা দেয়নি। পাকিস্তানের নাগরিক বিহারিদের আজও ফিরিয়ে নিল না। তাহলে ইকুয়েশন চিহ্নের কোনদিকে কার অবস্থান তা বুঝতে কি খুব কষ্ট হয়। সুতরাং উল্লিখিত বহুমুখী প্রতিশোধপরায়ণ কৌশলের সঠিক বাস্তবায়নের জন্য বহু আগে থেকেই পাকিস্তান তাদের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের ব্যাপক বিস্তার ঘটায় এবং শক্তিশালী নেটওয়ার্ক স্থাপন করে বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা এবং মিয়ানমারে। উপমহাদেশে আইএসআইয়ের নেটওয়ার্ক বিস্তার ও তার লক্ষ্য সম্পর্কে একটি সরস নাতিদীর্ঘ বর্ণনা পাওয়া যায় পাকিস্তানের একজন পণ্ডিত ব্যক্তি হোসেন হাক্কানী কর্তৃক লিখিত- 'পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি গ্রন্থে'। শুধু ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আইএসআইয়ের কার্যক্রম পরিচালনার সুবিধা পাওয়ার জন্য পাকিস্তানের দুই প্রেসিডেন্ট যথাক্রমে জেনারেল জিয়াউল হক ১৯৮৫ সালে এবং জেনারেল পারভেজ মোশাররফ ২০০০ সালে মিয়ানমার সফর করেন। ওই সময়ে ভারতের সম্পর্ক মিয়ানমারের সঙ্গে এখনকার মতো ছিল না, খারাপ ছিল। বর্তমান সময়ে ভারত-মিয়ানমারের মধ্যে যে সম্পর্ক তাতে আইএসআই মিয়ানমারে কোনো সুবিধা আর পাচ্ছে না। ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশের অবস্থানও একই।
ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কোনো স্থান বাংলাদেশে নেই। সুতরাং বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় অবস্থান যদি আরও চার-পাঁচ বছর বর্তমান সময়ের মতো বজায় থাকে তাহলে পাকিস্তানের প্রতিশোধপরায়ণ স্ট্র্যাটেজি বা কৌশল চিরদিনের জন্য মাঠে মারা পড়বে। কিন্তু আমরা যদি একটু পেছনের দিকে তাকাই তাহলে দেখব বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের মাটিতে অন্য কোনো দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদী বা সন্ত্রাসীদের স্থান ছিল না। কিন্তু ১৯৭৫-১৯৯৬ পর্যন্ত এবং পরে ২০০১-২০০৬ সময়ে বাংলাদেশের যে রাষ্ট্রীয় অবস্থান ছিল তাতে ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীরা সহজেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আশ্রয়-প্রশ্রয় পেয়েছে। তাতে কাদের লক্ষ্য পূরণ হয়েছে, কারা এর পেছনে ছিল, সেটি আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কারণ, কান টানলে মাথা আসে এবং দুইয়ে দুইয়ে চার হয়, এটাই চির সত্য। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা যেমন ভঙ্গ করতে নেই, তেমনি উপকার করতেও নেই। নিজের নাকটা অটুট রাখা আগে জরুরি। বাংলাদেশের ভিতরে কত জায়গায় কত মাজহার খানেরা বসে আজ ষড়যন্ত্রের জাল বিছাচ্ছে সে সম্পর্কে রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্তরা নিশ্চয় সজাগ আছেন এবং ব্যবস্থা নিচ্ছেন। আর বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতিতে মাজহার খানদের কোথায় যোগ-সংযোগ এবং বিয়োগ সেটি যেন বাংলাদেশের মানুষ বুঝতে পারে। সেটাই কামনা করছি।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন