শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

পারলে থামান না হলে নামেন...

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
পারলে থামান না হলে নামেন...

সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুকের একটি জনপ্রিয় পোস্টিং এটি। অবশ্য সম্পূর্ণ পোস্টিং নয়। এর পরেও কথা আছে। সেটি হলো- আর পারলে নামান, না হলে থামেন। মানুষ যে কতখানি বিরক্ত হয়েছে তার একটি প্রমাণ এ পোস্টিং। এ লেখা যেদিন ছাপা হবে সেদিন অবরোধের ৪৪তম দিন চলছে। সোজা কথা। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সবচেয়ে বড় পরীক্ষা এসএসসি ঝুলে গেছে। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দেওয়া বক্তব্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। এ পর্যন্ত সহিংসতায় মারা গেছে প্রায় ৯০ জন লোক। অবশ্য গত কয়েক দিনে পেট্রলবোমা হামলা হলেও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। দেশব্যাপী সহিংসতার বিরুদ্ধে যে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠেছে তা এক্ষেত্রে অবদান রেখেছে বলে মনে হয়। কিন্তু মানুষের ভয় যায়নি। এই চার-পাঁচ দিন কি বিচ্ছিন্ন আর বাকি দিনগুলো থেকে? নাকি সত্যি সত্যি বোমা হামলায় মৃত্যুর ঘটনা কমেছে? এ জন্যই এখনো বাসে যেতে মানুষ ভয় পায়। বাসের জানালা, দরজা খুললে যাত্রীরা হৈহৈ করে ওঠেন। কিন্তু সে আর কতদিন? শীতের সময় সব বন্ধ করে হয়তো চলা গেছে, কিন্তু গরমে তো তা পারা যাবে না। সবচেয়ে বড় কথা জীবন হাতে করে মানুষ কি চলতে পারে? যে কোনোভাবে এ অবস্থার অবসান চায় মানুষ। আর সে জন্যই ফেসবুকের এই পোস্টিং।

প্রশ্ন হচ্ছে পারা অথবা না পারা নিয়ে। সরকার কি পারবে এই হরতাল, অবরোধ এবং সহিংসতা বন্ধ করতে? অথবা বিরোধী দলগুলো কি পারবে এই সরকারকে ফেলে দিতে? যদি না পারে তবে ওই ব্যক্তি বলছেন- হয় নামান না হয় থামেন। আমি মনে করি ব্যাপক জনগোষ্ঠীর মনোভাবও এখন এরকমই।

একটা খুবই খারাপ প্রবণতা সরকারের মধ্যে লক্ষ করছি আমি। সামগ্রিক পরিস্থিতি যে আমাদের রাজনৈতিক সর্বগ্রাসী দুর্বৃত্তায়নের প্রকাশ, বর্তমান পরিস্থিতি যে একটি রাজনৈতিক সংকটের বাস্তব চিত্র এটা তারা যে কোনো প্রকারে অস্বীকার করতে চাইছে। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকার এবং সরকারি জোটের দায়িত্বশীল কর্তা ও নেতারা বলছেন এটা কেবল সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদ। ভুলে যাচ্ছেন যে সন্ত্রাসবাদও রাজনীতির একটি বিকৃত ধারা। তর্ক করে লাভ হচ্ছে না, এ ব্যাপারে এমনকি কোনো কথা শুনতেও রাজি নন তারা। যারা ঠিক কর্তা বা নেতা নন, সরকারের মুখপাত্র বা ভক্ত দেখাতে চাইছেন, তারা এমনকি এ কথা বলছেন যে, বিনা বিচারে হত্যা তত বড় অপরাধ নয়। তার চেয়ে বড় অপরাধ আগুন দিয়ে হত্যা। বাস্তবতা, বিনা বিচারে হত্যার কথা তারা আমলেই নিতে চান না। এই অজুহাতে যে, আগুনে পুড়ে মানুষ মরছে। অতি সম্প্রতি প্যারিসে এক সন্ত্রাসীকে হত্যা করার ব্যাপারে সেখানকার কর্তৃপক্ষ এবং জনগণ যে দৃষ্টিভঙ্গি দেখিয়েছে হঠাৎ করেই তার প্রশংসায় তারা পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছে। অবাক করা ব্যাপার নয়? দুটোই মৃত্যু। একটি যন্ত্রণার মৃত্যু, আরেকটি যন্ত্রণা পাওয়ার আগেই মৃত্যু এবং এই যে বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড তার পরিমাণ নেহায়েত কম নয়। পত্রিকার খবর অনুযায়ী বিনা বিচারে এক রাতে হত্যার সংখ্যা ১৯। আহত প্রচুর। পেট্রলবোমা দিয়ে হত্যা করার বিরুদ্ধে নিশ্চয়ই সমগ্র সমাজের রুখে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু তার মানে কোনোভাবেই এই নয় যে, বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড নীরবে দেখে যেতে হবে।

যে কোনো হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধেই দাঁড়ানো উচিত আমাদের। এটা মানবতার দাবি। এ জন্যই এখানে দলীয় দৃষ্টিভঙ্গির তথা দলবাজির কোনো সুযোগ নেই। 'হিন্দু না ওরা মুসলিম ওই জিজ্ঞাসে কোনজন...।' সরকার বলছে পেট্রলবোমা সব বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের কাজ। বিএনপি বিবৃতি জানিয়ে বলছে, তারা এ ধরনের কাজ করছে না। তারা পাল্টা অভিযোগ করছে এ কাজ সরকারের। মানুষ বিরক্ত হচ্ছে। মৃত্যুর মিছিলেও এ কোন গান!

কোনো তর্কের মধ্যে যাচ্ছি না। আমাদের দেশে আন্দোলনে সহিংসতা নতুন নয় (পেট্রলবোমার সঙ্গে তুলনা করছি না)। এবং সে সহিংসতায় পরস্পরের ঘাড়ে দোষ চাপানোর প্রবণতাও পুরনো। তবুও যেহেতু আন্দোলনের ছায়া ধরে এবারের এই নৃশংস বোমা হামলা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সরকারি দায়িত্বের মধ্যে অবশ্যই পড়ে। সরকার কীভাবে সে ব্যবস্থা নেবে সেটা তারই দায়িত্ব। আমি মনে করি কেবল প্রশাসনিক কঠোরতা দিয়ে সেটা দমন করা যাবে না। অবরোধের ৪৪ দিন পরে এসে যদিও এ কথা বলার কোনো মানে হয় না; কিন্তু তারপরেও সরকার বলছে তারা সেটা পারবে। সরকারকে বিশ্বাস করছি না। বিশ্বাস করার কোনো কারণ তো নেই। কিন্তু তারপরেও বেঘোরে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে চাই, তাই ওই ফেসবুকের পোস্টিংয়ের সঙ্গে একমত পোষণ করে বলছি : পারলে থামান। না পারলে নেমে যেতে বলছি না আমি। রাজনীতিতে, রাষ্ট্র পরিচালনায় এ রকম বিধ্বংসী জেদ অনুমোদনযোগ্য নয়। গণতান্ত্রিক রাজনীতি সব সময় সমঝোতার কথা বলে। নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেছেন, Democracy is a rule by consensus. একভাবে বলা হয় গণতন্ত্র হলো সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসন। কিন্তু তার মানে কখনোই এই নয় যে, তা সংখ্যালঘিষ্ঠকে উপেক্ষা করে চলে। আর এই সরকার তা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার নয়। This is a government by default. তাদের জেদ করা তো একেবারেই সাজে না। এটা এমন একটা দলের সরকার সম্পর্কে বলছি যাদের অতীত ইতিহাসে অনেক সংগ্রামের পালক। তারা এরকম 'ডু আর ডাই' পরিস্থিতিতে যাবে কেন? সে জন্যই সংলাপের কথা বলি। কারণ সংলাপ সব ধরনের বিকল্প পথ উন্মুক্ত রাখে। অথচ আমাদের সরকার সব বিকল্প পথ বন্ধ করে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সংলাপের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হয়েছেন তারা। যারা সংলাপের কথা বলেছেন তাদেরকে যা তা ভাষায় সমালোচনা করেছেন তারা। বিশিষ্ট আইনজীবী, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল বলেছেন, এক সময় যেভাবে সংস্কার শব্দটিকে ঘৃণীত বানানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, এখন সংলাপকে, সংলাপের উদ্যোগকে সেভাবেই আক্রমণ করা হচ্ছে। বিভিন্ন মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা, এমনকি খোদ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা সংলাপের কথা বলছেন তারা প্রকারান্তরে সহিংসতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার বৈঠকে সংলাপের প্রস্তাবকারী নাগরিক সমাজকে এক-এগারোর কুশীলব বলেছেন আর সংসদে বলেছেন, ড. কামাল এবং মাহমুদুর রহমান মান্না ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। সেটা কোনো দিন বাস্তবায়ন হবে না।

হাসব না কাঁদব বুঝতে পারি না। যাকে পছন্দ করি না, অপরিচিত বা অর্ধপরিচিত কেউ এরকম কথা বলতেন তাহলে হাসতাম। কিন্তু বলেছেন শেখ হাসিনা যিনি সরাসরি আমার নেতা ছিলেন। সমালোচনা সত্ত্বেও এখনো তাকে অসম্মান করি না। ড. কামালের অনুভূতি বলতে পারব না, কিন্তু নিজেকে ছোটবোধ করেছি আমি। রাজনীতি করছি, ক্ষমতার আশা থাকবে না তা কি হয়? কিন্তু যে কোনো প্রকারে ক্ষমতার স্বাদ পাওয়াই যদি কথা হতো তাহলে তা আওয়ামী লীগে থেকে যাওয়াই ভালো ছিল। আমার চেয়ে বড় 'সংস্কারবাদীরা' দলেই রয়ে গেছেন না? ক্ষুদকুঁড়া পাচ্ছেন না?

আমি আন্তরিকভাবেই সংস্কার চাই। সংস্কার ছাড়া সমাজ, রাজনীতি, স্থবির গতিহীন। সে কথা তখনো বলেছি, এখনো বলছি। একইভাবে বর্তমান সময়ে সংলাপ ছাড়া এই জটিল আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসা প্রায় অসম্ভব। এ আমার বিশ্বাস এবং সেই বিশ্বাস থেকে বলছি।

আন্দোলনকারী বিরোধী দল এখন এরকম জায়গায় পৌঁছেছে যে তারা বলছে, তাদের আর পিছু হটার সুযোগ নেই। তার মানে কি দাঁড়াল? পাঠকবৃন্দ, উভয় পক্ষের কথা খেয়াল করে দেখুন। বিএনপিসহ ২০ দল বলছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য এই সরকারের পতনের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এতে ছাড় দেওয়া যাবে না। আর সরকার বলছে এটা কোনো আন্দোলন নয়। এদের ব্যাপারে কোনো রকম কনসেশন নয়। কঠোরতম পন্থায় এদের নির্মূল করা হবে। এই কঠোরতম পন্থা আমরা দেখছি। এ পর্যন্ত ক্রসফায়ারেই মারা গেছে সরকারি হিসাব মতে অন্তত ১৯ জন। বিরোধী দল বলছে তার দ্বিগুণ।

আমি মনে করি এই প্রক্রিয়ায় সরকার বিরোধীদের নির্মূল করতে পারবে না। একইভাবে আমি এও মনে করি আন্দোলনের নামে যা চলছে তাতে সরকার পড়বে না। ফলে সংঘর্ষ দীর্ঘতর হবে। পেট্রলবোমা হয়তো থাকবে না, কিন্তু দেশ সংকট কাটিয়ে উঠতে পারবে না। তখন আরেকটি এক-এগারোর পরিস্থিতি দৃশ্যমান হবে। যা এখনই খানিকটা দেখা যাচ্ছে। এ জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে একটি সমাধানের কথা বলছি আমি। এ জন্য সংলাপের বিকল্প নেই।

দুই. কথা বলুন এবং বলতে দিন; গত ১৪ তারিখ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সংহতি প্রকাশ করতে নেতৃবৃন্দ ও হাজার হাজার মানুষ এসেছিলেন, আমি তাদের সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকেও ধন্যবাদ দিচ্ছি। তারা শেষ পর্যন্ত সেখানে মাইক ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন বলে। যদিও সেজন্য আমাকে কোর্টের বারান্দা দিয়ে হাঁটতে হয়েছিল।

সবাই কথা বলুন। সমাজের গভীর গভীর অসুখ এখন। এখন কথা বলা দরকার। সরকার একা কেবল অস্ত্র ও প্রশাসনের ভাষায় কথা বলবেন তাতে কাজ হবে না। বিরোধী দল ঘরে থেকে অডিও-ভিডিও বার্তায় হরতাল ডেকে ঘরে বসে থাকবেন তাতেও কাজ হবে না। মানুষকে অংশগ্রহণ করতে হবে।

২৩ তারিখ বেলা ৩টায় প্রেসক্লাবের সামনে আসুন। সমবেত কণ্ঠে আওয়াজ তুলি 'শান্তি চাই, সন্ত্রাস চাই না'। 'গণতন্ত্র চাই, স্বেচ্ছাচার চাই না'। আশা করি সরকার এবং পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বাদ সাধবেন না।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন