শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০১৫

খালেদা জিয়ার কড়া কথা ও চড়া সুর

বিভুরঞ্জন সরকার
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়ার কড়া কথা ও চড়া সুর

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গত কয়দিন ধরে আবার সরকারের বিরুদ্ধে হুমকি-ধামকি দিতে শুরু করেছেন। পবিত্র রমজান মাসে প্রায় প্রতিদিন কোনো না কোনো ইফতার আয়োজনে যোগ দিয়ে তিনি বক্তৃতা করেছেন এবং সব বক্তৃতাতেই যথারীতি সরকারের মুণ্ডুপাত করছেন। শুধু জামায়াতের ইসলামীর ইফতার পার্টিতে যোগ দিয়ে বেগম জিয়া বক্তৃতা করেননি। পৌঁছতে দেরি হয়েছে বলে তিনি জামায়াতের ইফতারে বক্তৃতা করেননি বলা হলেও কৌশলগত কারণেই বেগম জিয়া জামায়াতের ইফতার পার্টিতে বক্তৃতা দেওয়া থেকে বিরত থেকেছেন বলে কোনো কোনো রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকের ধারণা। সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি-জামায়াতের সম্পর্ক নিয়ে গণমাধ্যমে নানা ধরনের খবর ছাপা হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে ইদানীং সম্পর্কটা খুব ভালো যাচ্ছে না, বিভিন্ন কারণে দুই দলের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে, দুই দলই দুই দলকে এড়িয়ে চলতে চাইছে ইত্যাদি খবর প্রচারের পাশাপাশি এমন খবরও রটেছে যে, দেশ-বিদেশের চাপে বিএনপি নাকি জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ ঘটাতেও পারে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর, তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার বৈঠক এবং তারপর ভারতীয় পত্রপত্রিকায় বেগম জিয়াকে মোদি জামায়াত ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন বলে সংবাদ প্রকাশের পর কারও কারও মধ্যে এমন ধারণা তৈরি হয় যে, সত্যি বুঝি বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের ছাড়াছাড়ি হয়ে যাচ্ছে।

এসব ধারণা যে সত্য নয়, সেটা বেগম জিয়া প্রমাণ করেছেন জামায়াতের ইফতারে যোগ দিয়ে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির যদি বড় ধরনের কোনো ভুল বোঝাবুঝি দেখা দিত কিংবা জামায়াতকে দূরে ঠেলার কোনো আগ্রহ বিএনপির থাকত, তাহলে জামায়াতের ইফতারে অনুপস্থিত থেকে বেগম জিয়া সেটা সবার কাছে আরও স্পষ্ট করতে পারতেন। আর অনুপস্থিত থাকার জন্য একটি 'অজুহাত' তৈরি করা কোনো কঠিন কাজ ছিল না। সফররত ভারতীয় রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে দেখা না করার অজুহাত হিসেবে হরতালকে কি ব্যবহার করা হয়নি? জামায়াত-বিএনপির মধ্যে দূরত্ব বাড়ার বিষয়টি যে জল্পনা-কল্পনা মাত্র সেটা প্রমাণ করতেই বেগম জিয়া জামায়াতের ইফতারে উপস্থিত হয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে উপস্থিত হয়ে কিছু না বলাটাও ছিল পরিকল্পিত। জামায়াতের ইফতারে কথা বললে যুদ্ধাপরাধের দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত ও দণ্ড কার্যকর হওয়া জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের প্রসঙ্গটি এড়ানো সম্ভব হতো না। স্পর্শকাতর মনে করেই বেগম জিয়া সম্ভবত বক্তৃতা এড়িয়েছেন কিন্তু জামায়াতকে এই বার্তা দিয়েছেন যে, তিনি তাদের সঙ্গে আগে যেমন ছিলেন, এখনো তেমনি আছেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন।

জামায়াতের ইফতারে বক্তব্য না দিলেও পরে ২০-দলীয় জোটের শরিক কয়েকটি দলের ইফতার পার্টিতে বিএনপি চেয়ারপারসন কথা বলেছেন। তিনি ধর্মকর্ম কিংবা ইবাদত বন্দেগি নিয়ে কথা বলেননি, বলেছেন রাজনীতি প্রসঙ্গেই। জানুয়ারির ৩ তারিখ থেকে এপ্রিলের ৪ তারিখ পর্যন্ত গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে কাটিয়ে ৫ এপ্রিল বাসায় ফেরার পর বেগম জিয়ার বক্তৃতা-বিবৃতি গণমাধ্যমে খুব একটা আসেনি। দীর্ঘ তিন মাসের আন্দোলনের ব্যর্থতা হয়তো বেগম জিয়াকে বক্তৃতা দেওয়া থেকে নিবৃত্ত করেছিল। তারপর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ ও বর্জনের নাটকীয়তার পরও বেগম জিয়াকে মূলত নীরবতা পালন করতেই দেখা যায়। সম্ভবত ব্যর্থতাজনিত হতাশা থেকে তিনি কিছুটা নিস্পৃহ ছিলেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ বিএনপির পক্ষ থেকে তোলা হলেও তার প্রতিবাদে কোনো কর্মসূচি দেওয়া হয়নি। বিষয়টি সবাইকে বিস্মিত করলেও বেগম জিয়ার কাছ থেকে কোনো কথা শোনা যায়নি। এরপর থেকেই বিএনপি সম্পর্কে গণমাধ্যমে বিভিন্ন জল্পনা-কল্পনানির্ভর প্রতিবেদন ছাপা হতে থাকে। বিএনপি এখনই আর কোনো আন্দোলনে যাবে না। আগে দল গোছানা, পরে আন্দোলন। বিএনপির নেতৃত্বে পরিবর্তন আনা হবে। আন্দোলন থেকে যারা দূরে থাকে, দুঃসময়ে যাদের পাশে পাওয়া যায় না, তাদের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে 'ত্যাগী, পরীক্ষিত' নেতাদের হাতে নেতৃত্ব তুলে দেওয়া হবে ইত্যাদি। কিন্তু দলের পরিবর্তন আনার বিষয়টি এখন পর্যন্ত ভাবনার মধ্যেই আছে। বাস্তবে তেমন কিছু দৃশ্যমান হচ্ছে না। গত দুই-আড়াই মাস বেগম জিয়ার মুখ থেকে সরকারবিরোধী কড়া কোনো বক্তব্য শোনা না যাওয়ায় কেউ কেউ মনে করছিলেন, বিএনপির রাজনীতিতে হয়তো বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে। বিএনপি হয়তো নিজেদের রাজনৈতিক কৌশলে পরিবর্তন আনছে। আন্দোলন কেন সফল হয় না- তার একটা মূল্যায়ন-পর্যালোচনা হয়তো দলের পক্ষ থেকে করা হবে। দলটি হয়তো আর হটকারিতার পথে চলবে না। সন্ত্রাস-সহিংসতা-পেট্রলবোমার রাজনীতি ছেড়ে নিয়মতান্ত্রিক-গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতেই সীমাবদ্ধ থাকবে। দলের মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন এক বক্তৃতায় বলেছেন, 'সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে চায় বিএনপি'। তার এই বক্তব্য সবার মধ্যে কিছুটা বিভ্রান্তির জন্ম দেয়। বিএনপি সত্যি সরকারের সঙ্গে সমঝোতা চায় কিনা সে প্রশ্ন যখন সামনে আসে তখনই কয়েকটি ইফতার পার্টিতে বক্তৃতা দিয়ে বেগম খালেদা জিয়া সব বিভ্রান্তির অবসান ঘটিয়েছেন। বেগম জিয়া পরিষ্কার করেছেন যে, বিএনপি পুরনো পথেই হাঁটবে। বিএনপি থাকবে বিএনপির জায়গাতেই। আর সেটা হলো, সরকারের বিরুদ্ধে শব্দবোমা নিক্ষেপ অব্যাহত রাখা। কৌশলগত কারণে সাময়িকভাবে আগুন-সন্ত্রাস বন্ধ থাকলেও বাক-সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছেন বেগম জিয়া।

বিএনপির চেয়ারপারসন গত ২৮ জুন এক ইফতার আয়োজনে বলেছেন, 'গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে। দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা হবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা হবে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা হবে।' গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানোর কথা বেগম জিয়া এর আগে বহুবার বলেছেন। তিনি একাধিকবার গণঅভ্যুত্থানের ডাকও দিয়েছেন। কিন্তু গণঅভ্যুত্থান হয়নি। তার ডাকে বিএনপির নেতাকর্মীরাও সেভাবে সাড়া দেয়নি। বেগম জিয়ার ডাকে দেশে গণঅভ্যুত্থান হওয়ার কোনো সম্ভাবানাও নেই। কোনো নেতানেত্রী ডাক দিলেই কোনো দেশে গণঅভ্যুত্থান হয় না। উনসত্তরে গণঅভ্যুত্থান হয়েছিল। তখন ক্ষমতায় ছিল অনির্বাচিত স্বৈরাচারী সামরিক সরকার। আইয়ুব খানের কোনো গণভিত্তি ছিল না। দেশের ছাত্রসমাজসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের অবস্থান ছিল আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে। এরপর স্বাধীন বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে নব্বইয়ের সূচনায়। তখনো ক্ষমতায় ছিলেন সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এরশাদেরও গণভিত্তি ছিল অত্যন্ত দুর্বল। দেশের মূল ধারার রাজনৈতিক শক্তি ছিল এরশাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ। ছাত্র-শ্রমিকসহ পেশাজীবী সংগঠনগুলোর অবস্থান ছিল অত্যন্ত শক্তিশালী। তারপর থেকে দেশে আর কোনো গণঅভ্যুত্থান হয়নি। এমনকি আওয়ামী লীগের মতো আন্দোলন-অভিজ্ঞ দলও বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় আন্দোলন করেও প্রকৃতপক্ষে কোনো গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি করতে পারেনি। রাজনৈতিক চাপের মুখে বেগম জিয়াকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিতে হয়েছিল কিন্তু গণঅভ্যুত্থানে বেগম জিয়ার সরকারের পতন হয়নি।

গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম পূর্বশর্ত হলো একটি নির্দিষ্ট ইস্যুতে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি হওয়া। এরশাদ পতনের পর নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের একটি ধারা যেমন দেশে তৈরি হয়েছে, তেমনি দেশে প্রবল রাজনৈতিক মেরুকরণও ঘটেছে। রাজনীতি প্রধানত দুই ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। এক ধারার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ, অন্য ধারার নেতৃত্বে বিএনপি। আওয়ামী লীগের গণভিত্তি আছে। বিএনপিরও আছে। গণভিত্তিসম্পন্ন কোনো রাজনৈতিক দলের সরকার ক্ষমতায় থাকলে তার বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান ঘটানো সহজ হয় না। বেগম জিয়ার হিসাবে এখানেই হচ্ছে মস্ত বড় ভুল। তিনি মনে করেন, আওয়ামী লীগের পেছনে মানুষের সমর্থন নেই। আওয়ামী লীগ যেন হাওয়ায় ভেসে আসা দল। দেশের সব মানুষ বেগম জিয়া তথা বিএনপির পক্ষে। বাস্তবটা তা নয়। আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনায় ভুলত্রুটি করলেও আওয়ামী লীগ অনুসারীরা বিএনপিকে সমর্থন করবে না। যেমন সমর্থন বদল করে না বিএনপি অনুসারীরাও। বিএনপির ভুলত্রুটির জন্য তার সমর্থকরা কোনোভাবেই আওয়ামী লীগের দিকে ঝুঁকবে না। দেশে কিছু মানুষ আছেন মধ্যবর্তী অবস্থানে। কিন্তু তারা ভোটের সময় নানা বিবেচনায় এদিক ওদিক করলেও যত অসন্তোষই থাক- আন্দোলন করে সরকার বদলানোর ঝুঁকির মধ্যে যেতে চায় না। আমাদের দেশের গত আড়াই দশকের অভিজ্ঞতা তাই বলে। আর, এখন বেগম জিয়া চাইলেও তার নেতৃত্বে সুস্থ ধারার গণতান্ত্রিক আন্দোলন গড়ে তোলাও সম্ভব হবে না। কারণ আন্দোলনের নামে রেললাইন উপড়ে ফেলা, ট্রেনে-বাসে-ট্রাকে আগুন নিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারার জন্য জনমনে যে আন্দোলন-ভীতি তৈরি হয়েছে তা সহজে দূর হবে না। নির্বাচন ছাড়াই সরকার উৎখাতের অন্ধ-আবেগি জেদ বেগম জিয়ার রাজনীতিকে জটিল আবর্তে ঠেলে দিয়েছে।

গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকার বদলের কথা বেগম জিয়া যতই বলুন না কেন, মানুষের কাছে এখন আর সেটার কোনো আবেদন নেই। বেগম জিয়ার কিছু অন্ধ সমর্থক গণঅভ্যুত্থানের কথা শুনে উত্তেজনাবোধ করলেও করতে পারে, সাধারণ মানুষ এসব কথা কানে তোলে না। 'জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা হবে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা হবে' বেগম জিয়ার এসব বক্তৃতাও মানুষকে কোনোভাবেই উদ্বুদ্ধ বা অনুপ্রাণিত করে না। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসালেই দেশে জনগণের সরকার, গণতন্ত্র, সুশাসন প্রতিষ্ঠা হয়ে যাবে- এটা দেশের অধিকাংশ মানুষই বিশ্বাস করে না। বিএনপি এর আগে একাধিকবার ক্ষমতায় ছিল। তখন কি দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হয়েছিল? সার ও বিদ্যুতের দাবি জানিয়ে কৃষক ও সাধারণ মানুষকে তখন প্রাণ দিতে হয়েছিল কেন? হাওয়া ভবন কি সুশাসনের প্রতীক ছিল? বেগম জিয়া নিজেকে এবং তার দলকে যতটা গণতান্ত্রিক বলে মনে করেন, দেশের মানুষ কি তা করে? বিএনপি দলটিকে অনেকেই না-গণতান্ত্রিক বলে মনে করে, না-গণতন্ত্রের পক্ষের বলে মনে করে। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে যাদের বসবাস তাদের পক্ষে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয় সেটা বোঝার ক্ষমতা মানুষের আছে। ৩০ জুন এক ইফতার আয়োজনে খালেদা জিয়া বলেছেন, 'জাতিকে পুরোপুরি ধ্বংস করার লক্ষ্যে ষড়যন্ত্র করে পরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে। এখন তাদের দীর্ঘদিন ক্ষমতায় রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে।' এসব কথা বলে বেগম জিয়া আসলে কি বোঝাতে চেয়েছেন? কারা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসিয়েছে? কারাই বা আওয়ামী লীগকে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় রাখার চেষ্টা করছে? বেগম জিয়া কি প্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন? আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় যাওয়া ও থাকার জন্য ভারতকেই বিএনপি দায়ী করে থাকে। বেগম জিয়া এই বক্তৃতাটা ভেবেচিন্তে দিয়েছেন, নাকি পুরনো অভ্যাসবশত দিয়ে ফেলেছেন? নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তার দেখা-সাক্ষাতের ফলাফল তাহলে কি দাঁড়াল? দিলি্ল যদি এখনো আওয়ামী লীগকে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় রাখার চেষ্টা করতে থাকে, তাহলে বেগম জিয়া কি করবেন?

পাদটীকা : বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, 'দেশের বর্তমান অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হলো নির্বাচন এবং সেই নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দেওয়া, যাতে কোনো কারচুপি না হয়।' দুদিন আগে বললেন গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানোর কথা। দুদিন পর বললেন, বর্তমান অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হলো নির্বাচন। বেগম জিয়ার মনের কথা কোনটা? তিনি আসলে কী চান? কীভাবেই বা সেটা অর্জন করবেন? নিজের দলের ওপরই তো এখন বেগম জিয়ার নিয়ন্ত্রণ নেই। ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক কমিটি গঠনের এক বছর হতে চলল। ফলাফল কি? পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের কোনো খবর নেই। দল গুছিয়ে, দলের ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নিজের সক্ষমতার পরিচয় না দিয়ে বেগম জিয়া বক্তৃতায় ক্রমাগত চড়া সুরে কড়া কথা বলতে থাকলে তা কি এক সময় কেবল লোক হাসানোর উপাদান হয়ে পড়বে না?

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা