শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০১৫

ছোট্ট একটি আয়াতের সংক্ষিপ্ত তাফসির

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ছোট্ট একটি আয়াতের সংক্ষিপ্ত তাফসির

পবিত্র কোরআনের ছোট্ট একটি আয়াত। সেখানে বাক্য মাত্র দুটি, তাও আবার সংক্ষিপ্ত। অথচ অর্থ ভাবগাম্ভীর্য এবং বিষয়বস্তুর গুরুত্বের কথা চিন্তা করলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। আয়াতটিতে আল্লাহপাক মানুষের রুহ এবং বুদ্ধি সম্পর্কে স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন। সূরা বনি ইসরাইলের ৮৫ নম্বর আয়াতের বাংলা তর্জমায় বলা হয়েছে- 'তারা আপনাকে রুহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে; বলে দিন- রুহ আমার রবের নির্দেশ মাত্র। তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞানই প্রদান করা হয়েছে; ব্যস এটুকুই- অথচ আয়াতটির গভীরতা প্রশান্ত মহাসাগরের অতলান্ত পেরিয়ে চলে যাবে অসীমের পানে। আবার যদি একে উচ্চতায় তোলা হয় তবে আকাশ-বাতাস, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-তারা ভেদ করে পৌঁছে যাবে আদি ঠিকানায়- অর্থাৎ আরশে আজিমের সংরক্ষিত লোহ মাহফুজে।

আয়াতটির তাফসিরে প্রবেশের আগে সূরা বনি ইসরাইল সম্পর্কে কিছু বলে নিই। এটি আল কোরআনের ১৭ নম্বর সূরা। এটিকে যেমন সূরা বনি ইসরাইল বলা হয় তেমনি সূরা আল ইসরা নামেও রয়েছে ব্যাপক পরিচিতি। আল ইসরা শব্দের অর্থ, রাত্রিকালীন ভ্রমণ বা The night journey অন্যদিকে; বনি ইসরাইল শব্দের অর্থ হলো ইসরাইলের সন্তানগণ বা Children of Israel. সূরাটির ১১১টি আয়াত রয়েছে। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছিল হিজরতের ঠিক এক বছর আগে। সূরাটিতে পবিত্র মেরাজের ঘটনা বর্ণিত হলেও এটির মাধ্যমে মুসলমানগণ সর্বপ্রথম দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নির্দেশনা পায়। এর বাইরে সূরাটিতে ব্যভিচার নিষিদ্ধকরণ, পিতামাতার প্রতি ভক্তি ও আনুগত্য প্রদর্শন এবং তৎকালীন সময়ে মুসলমানদের দৈন্যদশার বিপরীতে মহান আল্লাহর প্রতি নির্ভর করে ধৈর্যশীল হওয়ার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

ইমাম আল হাফিজ আবু আবদুল্লাহ বিন ইসমাইল আল বুখারি হজরত ইবনে মাসউদ (রা.)-এর রেওয়াতে বর্ণনা করেন- 'সূরা বনি ইসরাইল, সূরা কাহফ এবং সূরা মারিয়াম সর্বাপেক্ষা সুন্দরতম সূরা এবং এগুলো হলো আমার কাছে মহামূল্যবান স্বর্ণখনি; অন্যদিকে ইমাম আহম্মদ ইবনে হাম্বল মা আয়েশা সিদ্দিকা (রা.)-এর রেওয়াতে বলেন, আল্লাহর রসুল (সা.) কখনো কখনো কোনো বিরতি না দিয়ে এমনভাবে রোজা রাখতেন যখন মনে হতো- তিনি হয়তো রোজা ভাঙবেন না। আবার কখনো কখনো অনেক দিন একনাগাড়ে এমনভাবে রোজা রাখতেন না যখন মনে হতো তিনি হয়তো আর রোজা রাখবেন না। তার নিত্যকার জীবনধারায় এই ব্যতিক্রমের মধ্যেও তিনি প্রতিরাতে নিয়ম করে সূরা বনি ইসরাইল এবং সূরা আজ-যুমার তেলাওয়াত করতেন।

মূল সূরার বিস্তারিত বর্ণনা বাদ দিয়ে এবার আমরা সরাসরি প্রসঙ্গে চলে যাই। ৮৫ নম্বর আয়াত নাজিলের শানে-নজুল বর্ণনা করতে গিয়ে ইমাম বুখারি (রহ.) হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-এর রেওয়াতে বর্ণনা করেন, আমি একদিন আল্লাহর রসুল (সা.) সঙ্গে একটি খামারবাড়িতে ছিলাম। রসুল (সা.) একটি তালপাতার বোনা বিছানায় বসে আরাম ফরমাচ্ছিলেন। এমন সময় সেখান দিয়ে কয়েকজন ইহুদি যাচ্ছিল। তাদের মধ্যে একদল অন্যদলকে বলল, তাকে (হুজুর (সা.)-কে রুহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা কর তো! একদল বলল, কী দরকার জিজ্ঞাসা করার! কারণ সে হয়তো এমন জবাব দেবে যা শুনে তোমাদের একদম ভালো লাগবে না। অন্যদল বলল, আচ্ছা ঠিক আছে দেখি না কী বলে। শেষমেশ তারা একত্র হয়ে আল্লাহর রসুল (সা.)-কে রুহ সম্পর্কে প্রশ্ন করলেন। হুজুর (সা.) তাদের প্রশ্ন শুনে চুপচাপ রইলেন এবং কোনো উত্তর দিলেন না। আমি বুঝলাম হুজুরের প্রতি ওহি নাজিল হচ্ছিল। সুতরাং আমি তার কাছ থেকে একটু দূরে অবস্থান নিলাম। ওহি নাজিল সম্পন্ন হলে রসুল (সা.) নিম্নোক্ত আয়াতটি তেলাওয়াত করে ইহুদিদের শুনিয়ে দিলেন- 'তারা আপনাকে রুহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে; বলে দিন রুহ আমার রবের নির্দেশ মাত্র। তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞানই প্রদান করা হয়েছে।'

এবার আমরা রুহ নিয়ে আলোচনা করব। একই সঙ্গে এ কথাও আলোচনা করব যে, মহান রব কেন রুহ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আমাদের হুঁশিয়ার করে দিলেন, আমাদের জ্ঞানের দৈন্য সম্পর্কে। আধুনিক বিজ্ঞানকে যদি বলা হয়, রুহ, আত্মা, মন, নফস, ইচ্ছাশক্তি সম্পর্কে কিছু বলার জন্য তবে বিজ্ঞান মাহরুম হয়ে পড়বে। তাকে যদি প্রশ্ন করা হয়, কেন একজন মানুষ ইচ্ছে করার সঙ্গে সঙ্গে তার পায়খানা এবং প্রস্রাবের দরজা খুলে যায় এবং ইচ্ছে না করলে কেনইবা তা বন্ধ হয়ে যায়। মানব শরীরের এই প্রক্রিয়াটি কীভাবে হয় এমন প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে বিজ্ঞান ইনিয়ে-বিনিয়ে নানা কথা বলবে কিন্তু প্রকৃত ঘটনার ধারেকাছেও যেতে পারবে না। অন্যদিক মানুষের মনটি আসলে কোথায়! এটা দেখতে কেমন, ওজনইবা কতটুকু? বড় মনের আকার কেমন আর কিপটে মনের আকৃতিবা কতটুকু- এসব কথা বললে বিজ্ঞান প্রশ্নকারীকে এড়িয়ে যাবে নয়তো বলবে লোকটি পাগল হয়ে গেছে। অন্যদিকে রুহ, আত্মা ও নফস নিয়ে লোকজন হাজার হাজার বছর ধরে কেবল গবেষণাই করে যাচ্ছে কিন্তু এ ব্যাপারে কোনো কূলকিনারা করতে পারেনি। আর এ কারণেই আল্লাহ বললেন, ওয়ামা উতিতুম মিনাল ইলাম ইল্লা কলিলা। অর্থাৎ তোমাদের খুব সামান্যই জ্ঞানদান করা হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হলো- মানুষের সহজাত জ্ঞান বুদ্ধিতে যদি রুহ সম্পর্কে বিস্তারিত না জানা যায় তবে করণীয়টা কী? এক্ষেত্রে জবাব হলো- প্রথমত, নিজেদের চিন্তাচেতনাকে সীমিত করা এবং দ্বিতীয়ত, ঐশী জ্ঞান বা এলমে মারেফতের সন্ধান করা। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে রুহ সম্পর্কে যতটুকু জেনেছি তাতে মনে হয়েছে এটি একটি বায়বীয় বস্তু যা কিনা আল্লাহর হুকুমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এবং নির্দিষ্ট সময়ে আল্লাহর হুকুমে মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এটি যতক্ষণ শরীরে থাকে তখন শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এবং ইন্দ্রিয়সমূহ একে অপরের সঙ্গে মায়ার বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। বিজ্ঞান একে মানব কোষের প্লোটোপ্লাজম নামক এক ধরনের পদার্থের ক্রিয়া-বিক্রিয়াকে বুঝিয়েছে। এই ক্রিয়া-বিক্রিয়া যতক্ষণ সচল থাকে ততক্ষণ মানব শরীরে এক ধরনের চৌম্বক শক্তি তৈরি হয়, যা কিনা একদিকে শরীরের হাড়সমূহকে একটির সঙ্গে অপরটিকে সংযুক্ত রাখে- অপরদিকে শরীরকে মাটির সঙ্গে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে আটকে রাখে এবং অপরদিকে মহাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্রসমূহের সঙ্গে শরীরের সম্পর্ক তৈরি করে দেয়। ফলে মানুষ ভারসাম্য রক্ষা করে জমিনের বুকে চলাফেরা করতে পারে, প্রয়োজন মতো লাফ দেয় কিংবা সাঁতার কাটে এবং বাতাসের মাধ্যমে শব্দ শুনতে পারে। মানুষের দেহ থেকে আল্লাহর নির্দেশে রুহ চলে যাওয়ার পর শরীরের মধ্যকার চৌম্বক শক্তি কাজ করে না- প্লোটোপ্লাজমের ক্রিয়া-কর্ম বা বিক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। ফলে দেহ মাটি, পানি, আকাশ, বাতাস, গ্রহ-নক্ষত্র প্রভৃতির সঙ্গে সংযোগ হারিয়ে ফেলে এবং পচতে পচতে তার আদিরূপ মাটির সঙ্গে মিশে যায়।

রুহের মতো মন, নফস এবং আত্মাও বায়বীয় আকারে মানব শরীরে থাকে। রুহ হলো মানব শরীরের প্রধান উপকরণ। এটি আল্লাহর হুকুম হওয়ার কারণে এটির মর্যাদা বা কর্তৃত্ব সবার ওপরে। ইংরেজিতে রুহকে বলা হয় Sprit. অন্যদিকে মনের প্রতিশব্দ হলো Mind আর আত্মাকে বলা হয় Soul. নফসকে বলা হয় Self রুহের কারণে মন, নফস এবং আত্মার সৃষ্টি হয়। রুহের ওপর মানুষের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। কিন্তু মন নফস এবং আত্মার উন্নতি এবং ধ্বংস সাধন সম্পূর্ণরূপে মানুষের ইচ্ছেশক্তি এবং কর্মকাণ্ডের ওপর নির্ভর করে।

মানুষের মন- মনের গতি-প্রকৃতি ভালো মন, মন্দ মন ইত্যাদি নিয়ে এখানে আলোচনার দরকার আছে বলে আমার মনে হয় না। কারণ মন সম্পর্কে কমবেশি সবাই জানে। তার চেয়ে বরং Soul বা আত্মা নিয়ে দু-চার কথা বলে নফস প্রসঙ্গে চলে যাই। মানুষের ব্যক্তিত্ব, কর্মশক্তি, সফলতা ইত্যাদির ধারককে বলা হয় আত্মা। মানুষের আত্মা অমর। রুহ এমন- কেবল একটি খোদায়ী হুকুম। তেমনি আত্মা খোদায়ী হুকুম না হলে এটি মানুষের কর্মকাণ্ড ধারণ করার জন্য একটি অমর বায়বীয় পাত্র। মানুষ জীবিত অবস্থায় এটি জমিনে অবস্থান করে। অন্যদিকে মৃত্যুর পর আত্মার গন্তব্য মানুষের কর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। কোনো কোনো আত্মা বাতাসের সঙ্গে জমিনে ভেসে বেড়ায় আবার প্রশান্ত আত্মা চলে যায় ঊর্ধ্বালোক।

এবার আমরা নফস সম্পর্কে কিছু আলোচনার চেষ্টা করব। মূলত মানুষের অভ্যন্তরীণ সব উন্নয়ন এবং অধঃপতন হয়ে থাকে নফসের কারণে। মানুষ যদি ইচ্ছে করে তবে সে নফসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং এটির উন্নয়ন ও শ্রীবৃদ্ধি ঘটাতে পারে। অন্যদিকে মানুষ যদি বেখেয়াল হয় তবে নফসই মানুষ নিয়ন্ত্রণ করে এবং মানুষের অধঃপতন এবং ধ্বংস ডেকে নিয়ে আসে। নফস চার প্রকার- নফসে আমমার, নফসে লাওয়ামা, নফসে মূলহাসাহ এবং নফসে মুতমাইন্না। দুর্বল মানুষ সবসময় নফসে আমমার দ্বারা পরিচালিত হয়ে কুকর্ম, নাফরমানী এবং জুলুমে শয়তানকে ছাড়িয়ে যায়। অন্যদিকে প্রবল ইচ্ছাশক্তি থাকলে মানুষ এই ধ্বংসাত্মক নফসটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে করতে এক সময় নফসে লাওয়ামার অধিকারী হয়ে যায়। বান্দা তখন তার জীবনের সব কুকর্মের জন্য প্রতিনিয়ত অনুশোচনা করতে থাকে এবং আল্লাহর দরবারে তওবা করে অধিক ভালো কাজের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রাখে। এরূপ চেষ্টার ফলে মানুষ একদিন উন্নত নফস বা নফসে মূলহামার অধিকারী হয়ে যায়। বান্দা তখন ইচ্ছে করেও মন্দ কাজ করতে পারে না। আল্লাহর রহমতের চাদরে আবৃত থেকে মানুষ এক সময় সর্বোচ্চ মাকাম অর্থাৎ নফসে মুতমাইন্নার হালতে পৌঁছে যায়। এই অবস্থার মানুষকে বলা হয় প্রশান্ত আত্মার অধিকারী যারা দুনিয়াতে থেকে বেহেশতী সুখ-শান্তি এবং সুগন্ধ লাভ করে।

রুহ যেমন আল্লার একটি নির্দেশ তেমনি মানুষের পদমর্যাদা মানসম্মান এবং সম্ভ্রমও কিন্তু আল্লাহর নির্দেশ। মহান আল্লাহর হুকুমে মানুষ এগুলো লাভ করে। আবার আল্লাহ তার হুকুম উঠিয়ে নিয়ে গেলে মানুষ সব কিছু হারায়। মানুষ যখন ওগুলো লাভ করে তখন কৃতজ্ঞচিত্তে তা সংরক্ষণ, পরিচর্যা করতে হয়। আমরা আজকের প্রসঙ্গের একদম শেষ পর্যায় চলে আসছি। এখন বলব কেন আল্লাহ রুহ প্রসঙ্গে খুব সংক্ষেপে বললেন এটি আল্লাহর একটি নির্দেশ মাত্র এবং পরবর্তী বাক্যে বললেন তোমাদেরকে খুব সামান্যই জ্ঞানদান করা হয়েছে!

মানুষকে চিন্তার জগতে একচ্ছত্র স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। দুনিয়াতে কোনো কাজ করতে গেলে মানুষকে হাজারো বাধাবিপত্তি অতিক্রম করতে হয়। কিন্তু চিন্তার জগতে সে যা ইচ্ছে তাই করতে পারে এবং এই কাজ করতে গিয়ে সে প্রায়ই সীমা অতিক্রম করে। চিন্তার জগতে সীমা অতিক্রমের ফলে মানুষ ব্যক্তিগত ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলে। প্রথমে সে নিজেকে ধ্বংস করে এবং পরে তার ধ্বংসলীলা পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের মাঝে ছড়িয়ে দেয় মহামারী রূপে। কাজেই মানুষের উচিত নয় সেই সব বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত ঘাঁটাঘাঁটি করা, যা কিনা তার মন-মস্তিষ্ক এবং চিন্তাচেতনা জিন্দেগীভর চেষ্টা করেও জয় করতে পারবে না। রুহ তেমনি একটি বিষয় যা মানুষের চিন্তা দিয়ে পরিপূর্ণরূপে আবিষ্কার করা অসম্ভব। আর তাই ওটা যে মানব শরীরে আল্লাহর একটি নির্দেশ হিসেবে কাজ করে সে ব্যাপারে চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণ করার মধ্যেই সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল।

আল্লাহ মানুষকে অতি অল্প জ্ঞানদান করেছেন। এই অল্প জ্ঞানের একটি মারেফতি এবং একটি শরিয়তী উদাহরণ দিয়ে আজকের লেখা শেষ করব। প্রথম ঘটনাটি বহু হাজার বছরের পূর্বেকার ঘটনা, যখন জমিনের একটি এলাকার লোকজন জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চায় খুবই পারদর্শী হয়ে উঠল। তারা তাদের বিদ্যাবুদ্ধির জন্য বড়াই করত এবং কথায় কথায় দাম্ভিকতা করে আল্লাহর সঙ্গে শিরক করত, আল্লাহ সিদ্ধান্ত নিলেন এই জনপদ ধ্বংস করে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার জন্য। এই সময়ের কিছুদিন আগে হজরত জিবরাইল (আ.) ওই জনপদ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি দেখলেন ৮-১০ বছরের একটি বালক পথের ধারে বসে ধুলোবালি নিয়ে খেলছে। জিবরাইল (আ.) কৌতূহলবশত বালকটির কাছে গেলেন এবং বললেন- আচ্ছা বলত জিবরাইল কোথায় আছে। বালক উত্তর করল- দাঁড়ান বলছি। এই কথা বলে সে সামান্য সময়ের জন্য চোখ বুঝল এবং একটু পর চোখ খুলে বলল- আমি আসমান-জমিনের সর্বত্র তন্নতন্ন করে জিবরাইলকে খুঁজলাম কিন্তু কোথাও পেলাম না। আমার মনে হচ্ছে, আমাদের দুজনের মধ্যে কেউ একজন জিবরাইল হবেন- হয়তো আপনি, নয়তো আমি!

দ্বিতীয় ঘটনাটি হাল আমলের একটি বৈজ্ঞানিক উদাহরণ। পৃথিবীর মানুষ মঙ্গলগ্রহে পাথফাইন্ডার নামের একটি নভোযান পাঠালো ১৯৯৬ সালের ৪ ডিসেম্বর। পৃথিবী থেকে মঙ্গলের দূরত্ব প্রায় ৫০ লাখ মাইল। নভোযানটি প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১৬০০ মাইল গতিতে ছুটতে ছুটতে মঙ্গলে পৌঁছল ১৯৯৭ সালের ৪ জুলাই বিকাল ৪টা ৫৬ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড সময়ে। ৫০ লাখ মাইল দূরে বসে পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা পাথফাইন্ডার নামক নভোযানটি নিয়ন্ত্রণ করতে থাকলেন। নভোযানের মধ্য থেকে সোজারনার নামক ছয় চাকার একটি রোবট গাড়ি মঙ্গলের মাটিতে লাফিয়ে পড়ল। রোবটটি মঙ্গলের মাটিতে ঘোরাফেরা শুরু করল এবং একটির পর একটি ছবি তুলে মুহূর্তের মধ্যে পৃথিবীতে পাঠাতে থাকল। এ কাজ করতে গিয়ে রোবটটি হঠাৎ একটি পাথরের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে গেলে পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা ৫০ লাখ মাইল দূরে বসে কম্পিউটারের সাহায্যে সোজারনারকে উল্টানো অবস্থা থেকে সোজা করল এবং নতুন করে ছবি তোলার পর্যায়ে নিয়ে এলো।

এই যদি হয় মানুষের অতি সামান্য জ্ঞানের বহর এবং ক্ষমতা তাহলে মহাবিশ্বের মালিক এবং সব জ্ঞানের জন্মদাতা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের জ্ঞানের বিশালত্ব কিরূপ হতে পারে- এমন প্রশ্নের উত্তরে আমরা কেবল বলতে পারি- সুবহানাল্লাহে বিহামদিহি! সুবহানাল্লাহিল আজিম! রব্বানা লাকাল হামদ! হামদান কাসিরান! তৈয়্যেবান! মুবারাকান ফিহে!

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর