শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০১৫

ছোট্ট একটি আয়াতের সংক্ষিপ্ত তাফসির

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ছোট্ট একটি আয়াতের সংক্ষিপ্ত তাফসির

পবিত্র কোরআনের ছোট্ট একটি আয়াত। সেখানে বাক্য মাত্র দুটি, তাও আবার সংক্ষিপ্ত। অথচ অর্থ ভাবগাম্ভীর্য এবং বিষয়বস্তুর গুরুত্বের কথা চিন্তা করলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। আয়াতটিতে আল্লাহপাক মানুষের রুহ এবং বুদ্ধি সম্পর্কে স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন। সূরা বনি ইসরাইলের ৮৫ নম্বর আয়াতের বাংলা তর্জমায় বলা হয়েছে- 'তারা আপনাকে রুহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে; বলে দিন- রুহ আমার রবের নির্দেশ মাত্র। তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞানই প্রদান করা হয়েছে; ব্যস এটুকুই- অথচ আয়াতটির গভীরতা প্রশান্ত মহাসাগরের অতলান্ত পেরিয়ে চলে যাবে অসীমের পানে। আবার যদি একে উচ্চতায় তোলা হয় তবে আকাশ-বাতাস, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-তারা ভেদ করে পৌঁছে যাবে আদি ঠিকানায়- অর্থাৎ আরশে আজিমের সংরক্ষিত লোহ মাহফুজে।

আয়াতটির তাফসিরে প্রবেশের আগে সূরা বনি ইসরাইল সম্পর্কে কিছু বলে নিই। এটি আল কোরআনের ১৭ নম্বর সূরা। এটিকে যেমন সূরা বনি ইসরাইল বলা হয় তেমনি সূরা আল ইসরা নামেও রয়েছে ব্যাপক পরিচিতি। আল ইসরা শব্দের অর্থ, রাত্রিকালীন ভ্রমণ বা The night journey অন্যদিকে; বনি ইসরাইল শব্দের অর্থ হলো ইসরাইলের সন্তানগণ বা Children of Israel. সূরাটির ১১১টি আয়াত রয়েছে। এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছিল হিজরতের ঠিক এক বছর আগে। সূরাটিতে পবিত্র মেরাজের ঘটনা বর্ণিত হলেও এটির মাধ্যমে মুসলমানগণ সর্বপ্রথম দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নির্দেশনা পায়। এর বাইরে সূরাটিতে ব্যভিচার নিষিদ্ধকরণ, পিতামাতার প্রতি ভক্তি ও আনুগত্য প্রদর্শন এবং তৎকালীন সময়ে মুসলমানদের দৈন্যদশার বিপরীতে মহান আল্লাহর প্রতি নির্ভর করে ধৈর্যশীল হওয়ার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

ইমাম আল হাফিজ আবু আবদুল্লাহ বিন ইসমাইল আল বুখারি হজরত ইবনে মাসউদ (রা.)-এর রেওয়াতে বর্ণনা করেন- 'সূরা বনি ইসরাইল, সূরা কাহফ এবং সূরা মারিয়াম সর্বাপেক্ষা সুন্দরতম সূরা এবং এগুলো হলো আমার কাছে মহামূল্যবান স্বর্ণখনি; অন্যদিকে ইমাম আহম্মদ ইবনে হাম্বল মা আয়েশা সিদ্দিকা (রা.)-এর রেওয়াতে বলেন, আল্লাহর রসুল (সা.) কখনো কখনো কোনো বিরতি না দিয়ে এমনভাবে রোজা রাখতেন যখন মনে হতো- তিনি হয়তো রোজা ভাঙবেন না। আবার কখনো কখনো অনেক দিন একনাগাড়ে এমনভাবে রোজা রাখতেন না যখন মনে হতো তিনি হয়তো আর রোজা রাখবেন না। তার নিত্যকার জীবনধারায় এই ব্যতিক্রমের মধ্যেও তিনি প্রতিরাতে নিয়ম করে সূরা বনি ইসরাইল এবং সূরা আজ-যুমার তেলাওয়াত করতেন।

মূল সূরার বিস্তারিত বর্ণনা বাদ দিয়ে এবার আমরা সরাসরি প্রসঙ্গে চলে যাই। ৮৫ নম্বর আয়াত নাজিলের শানে-নজুল বর্ণনা করতে গিয়ে ইমাম বুখারি (রহ.) হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-এর রেওয়াতে বর্ণনা করেন, আমি একদিন আল্লাহর রসুল (সা.) সঙ্গে একটি খামারবাড়িতে ছিলাম। রসুল (সা.) একটি তালপাতার বোনা বিছানায় বসে আরাম ফরমাচ্ছিলেন। এমন সময় সেখান দিয়ে কয়েকজন ইহুদি যাচ্ছিল। তাদের মধ্যে একদল অন্যদলকে বলল, তাকে (হুজুর (সা.)-কে রুহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা কর তো! একদল বলল, কী দরকার জিজ্ঞাসা করার! কারণ সে হয়তো এমন জবাব দেবে যা শুনে তোমাদের একদম ভালো লাগবে না। অন্যদল বলল, আচ্ছা ঠিক আছে দেখি না কী বলে। শেষমেশ তারা একত্র হয়ে আল্লাহর রসুল (সা.)-কে রুহ সম্পর্কে প্রশ্ন করলেন। হুজুর (সা.) তাদের প্রশ্ন শুনে চুপচাপ রইলেন এবং কোনো উত্তর দিলেন না। আমি বুঝলাম হুজুরের প্রতি ওহি নাজিল হচ্ছিল। সুতরাং আমি তার কাছ থেকে একটু দূরে অবস্থান নিলাম। ওহি নাজিল সম্পন্ন হলে রসুল (সা.) নিম্নোক্ত আয়াতটি তেলাওয়াত করে ইহুদিদের শুনিয়ে দিলেন- 'তারা আপনাকে রুহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে; বলে দিন রুহ আমার রবের নির্দেশ মাত্র। তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞানই প্রদান করা হয়েছে।'

এবার আমরা রুহ নিয়ে আলোচনা করব। একই সঙ্গে এ কথাও আলোচনা করব যে, মহান রব কেন রুহ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আমাদের হুঁশিয়ার করে দিলেন, আমাদের জ্ঞানের দৈন্য সম্পর্কে। আধুনিক বিজ্ঞানকে যদি বলা হয়, রুহ, আত্মা, মন, নফস, ইচ্ছাশক্তি সম্পর্কে কিছু বলার জন্য তবে বিজ্ঞান মাহরুম হয়ে পড়বে। তাকে যদি প্রশ্ন করা হয়, কেন একজন মানুষ ইচ্ছে করার সঙ্গে সঙ্গে তার পায়খানা এবং প্রস্রাবের দরজা খুলে যায় এবং ইচ্ছে না করলে কেনইবা তা বন্ধ হয়ে যায়। মানব শরীরের এই প্রক্রিয়াটি কীভাবে হয় এমন প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে বিজ্ঞান ইনিয়ে-বিনিয়ে নানা কথা বলবে কিন্তু প্রকৃত ঘটনার ধারেকাছেও যেতে পারবে না। অন্যদিক মানুষের মনটি আসলে কোথায়! এটা দেখতে কেমন, ওজনইবা কতটুকু? বড় মনের আকার কেমন আর কিপটে মনের আকৃতিবা কতটুকু- এসব কথা বললে বিজ্ঞান প্রশ্নকারীকে এড়িয়ে যাবে নয়তো বলবে লোকটি পাগল হয়ে গেছে। অন্যদিকে রুহ, আত্মা ও নফস নিয়ে লোকজন হাজার হাজার বছর ধরে কেবল গবেষণাই করে যাচ্ছে কিন্তু এ ব্যাপারে কোনো কূলকিনারা করতে পারেনি। আর এ কারণেই আল্লাহ বললেন, ওয়ামা উতিতুম মিনাল ইলাম ইল্লা কলিলা। অর্থাৎ তোমাদের খুব সামান্যই জ্ঞানদান করা হয়েছে।

এখন প্রশ্ন হলো- মানুষের সহজাত জ্ঞান বুদ্ধিতে যদি রুহ সম্পর্কে বিস্তারিত না জানা যায় তবে করণীয়টা কী? এক্ষেত্রে জবাব হলো- প্রথমত, নিজেদের চিন্তাচেতনাকে সীমিত করা এবং দ্বিতীয়ত, ঐশী জ্ঞান বা এলমে মারেফতের সন্ধান করা। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে রুহ সম্পর্কে যতটুকু জেনেছি তাতে মনে হয়েছে এটি একটি বায়বীয় বস্তু যা কিনা আল্লাহর হুকুমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এবং নির্দিষ্ট সময়ে আল্লাহর হুকুমে মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এটি যতক্ষণ শরীরে থাকে তখন শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এবং ইন্দ্রিয়সমূহ একে অপরের সঙ্গে মায়ার বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। বিজ্ঞান একে মানব কোষের প্লোটোপ্লাজম নামক এক ধরনের পদার্থের ক্রিয়া-বিক্রিয়াকে বুঝিয়েছে। এই ক্রিয়া-বিক্রিয়া যতক্ষণ সচল থাকে ততক্ষণ মানব শরীরে এক ধরনের চৌম্বক শক্তি তৈরি হয়, যা কিনা একদিকে শরীরের হাড়সমূহকে একটির সঙ্গে অপরটিকে সংযুক্ত রাখে- অপরদিকে শরীরকে মাটির সঙ্গে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে আটকে রাখে এবং অপরদিকে মহাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্রসমূহের সঙ্গে শরীরের সম্পর্ক তৈরি করে দেয়। ফলে মানুষ ভারসাম্য রক্ষা করে জমিনের বুকে চলাফেরা করতে পারে, প্রয়োজন মতো লাফ দেয় কিংবা সাঁতার কাটে এবং বাতাসের মাধ্যমে শব্দ শুনতে পারে। মানুষের দেহ থেকে আল্লাহর নির্দেশে রুহ চলে যাওয়ার পর শরীরের মধ্যকার চৌম্বক শক্তি কাজ করে না- প্লোটোপ্লাজমের ক্রিয়া-কর্ম বা বিক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। ফলে দেহ মাটি, পানি, আকাশ, বাতাস, গ্রহ-নক্ষত্র প্রভৃতির সঙ্গে সংযোগ হারিয়ে ফেলে এবং পচতে পচতে তার আদিরূপ মাটির সঙ্গে মিশে যায়।

রুহের মতো মন, নফস এবং আত্মাও বায়বীয় আকারে মানব শরীরে থাকে। রুহ হলো মানব শরীরের প্রধান উপকরণ। এটি আল্লাহর হুকুম হওয়ার কারণে এটির মর্যাদা বা কর্তৃত্ব সবার ওপরে। ইংরেজিতে রুহকে বলা হয় Sprit. অন্যদিকে মনের প্রতিশব্দ হলো Mind আর আত্মাকে বলা হয় Soul. নফসকে বলা হয় Self রুহের কারণে মন, নফস এবং আত্মার সৃষ্টি হয়। রুহের ওপর মানুষের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। কিন্তু মন নফস এবং আত্মার উন্নতি এবং ধ্বংস সাধন সম্পূর্ণরূপে মানুষের ইচ্ছেশক্তি এবং কর্মকাণ্ডের ওপর নির্ভর করে।

মানুষের মন- মনের গতি-প্রকৃতি ভালো মন, মন্দ মন ইত্যাদি নিয়ে এখানে আলোচনার দরকার আছে বলে আমার মনে হয় না। কারণ মন সম্পর্কে কমবেশি সবাই জানে। তার চেয়ে বরং Soul বা আত্মা নিয়ে দু-চার কথা বলে নফস প্রসঙ্গে চলে যাই। মানুষের ব্যক্তিত্ব, কর্মশক্তি, সফলতা ইত্যাদির ধারককে বলা হয় আত্মা। মানুষের আত্মা অমর। রুহ এমন- কেবল একটি খোদায়ী হুকুম। তেমনি আত্মা খোদায়ী হুকুম না হলে এটি মানুষের কর্মকাণ্ড ধারণ করার জন্য একটি অমর বায়বীয় পাত্র। মানুষ জীবিত অবস্থায় এটি জমিনে অবস্থান করে। অন্যদিকে মৃত্যুর পর আত্মার গন্তব্য মানুষের কর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। কোনো কোনো আত্মা বাতাসের সঙ্গে জমিনে ভেসে বেড়ায় আবার প্রশান্ত আত্মা চলে যায় ঊর্ধ্বালোক।

এবার আমরা নফস সম্পর্কে কিছু আলোচনার চেষ্টা করব। মূলত মানুষের অভ্যন্তরীণ সব উন্নয়ন এবং অধঃপতন হয়ে থাকে নফসের কারণে। মানুষ যদি ইচ্ছে করে তবে সে নফসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং এটির উন্নয়ন ও শ্রীবৃদ্ধি ঘটাতে পারে। অন্যদিকে মানুষ যদি বেখেয়াল হয় তবে নফসই মানুষ নিয়ন্ত্রণ করে এবং মানুষের অধঃপতন এবং ধ্বংস ডেকে নিয়ে আসে। নফস চার প্রকার- নফসে আমমার, নফসে লাওয়ামা, নফসে মূলহাসাহ এবং নফসে মুতমাইন্না। দুর্বল মানুষ সবসময় নফসে আমমার দ্বারা পরিচালিত হয়ে কুকর্ম, নাফরমানী এবং জুলুমে শয়তানকে ছাড়িয়ে যায়। অন্যদিকে প্রবল ইচ্ছাশক্তি থাকলে মানুষ এই ধ্বংসাত্মক নফসটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে করতে এক সময় নফসে লাওয়ামার অধিকারী হয়ে যায়। বান্দা তখন তার জীবনের সব কুকর্মের জন্য প্রতিনিয়ত অনুশোচনা করতে থাকে এবং আল্লাহর দরবারে তওবা করে অধিক ভালো কাজের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রাখে। এরূপ চেষ্টার ফলে মানুষ একদিন উন্নত নফস বা নফসে মূলহামার অধিকারী হয়ে যায়। বান্দা তখন ইচ্ছে করেও মন্দ কাজ করতে পারে না। আল্লাহর রহমতের চাদরে আবৃত থেকে মানুষ এক সময় সর্বোচ্চ মাকাম অর্থাৎ নফসে মুতমাইন্নার হালতে পৌঁছে যায়। এই অবস্থার মানুষকে বলা হয় প্রশান্ত আত্মার অধিকারী যারা দুনিয়াতে থেকে বেহেশতী সুখ-শান্তি এবং সুগন্ধ লাভ করে।

রুহ যেমন আল্লার একটি নির্দেশ তেমনি মানুষের পদমর্যাদা মানসম্মান এবং সম্ভ্রমও কিন্তু আল্লাহর নির্দেশ। মহান আল্লাহর হুকুমে মানুষ এগুলো লাভ করে। আবার আল্লাহ তার হুকুম উঠিয়ে নিয়ে গেলে মানুষ সব কিছু হারায়। মানুষ যখন ওগুলো লাভ করে তখন কৃতজ্ঞচিত্তে তা সংরক্ষণ, পরিচর্যা করতে হয়। আমরা আজকের প্রসঙ্গের একদম শেষ পর্যায় চলে আসছি। এখন বলব কেন আল্লাহ রুহ প্রসঙ্গে খুব সংক্ষেপে বললেন এটি আল্লাহর একটি নির্দেশ মাত্র এবং পরবর্তী বাক্যে বললেন তোমাদেরকে খুব সামান্যই জ্ঞানদান করা হয়েছে!

মানুষকে চিন্তার জগতে একচ্ছত্র স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। দুনিয়াতে কোনো কাজ করতে গেলে মানুষকে হাজারো বাধাবিপত্তি অতিক্রম করতে হয়। কিন্তু চিন্তার জগতে সে যা ইচ্ছে তাই করতে পারে এবং এই কাজ করতে গিয়ে সে প্রায়ই সীমা অতিক্রম করে। চিন্তার জগতে সীমা অতিক্রমের ফলে মানুষ ব্যক্তিগত ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলে। প্রথমে সে নিজেকে ধ্বংস করে এবং পরে তার ধ্বংসলীলা পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের মাঝে ছড়িয়ে দেয় মহামারী রূপে। কাজেই মানুষের উচিত নয় সেই সব বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত ঘাঁটাঘাঁটি করা, যা কিনা তার মন-মস্তিষ্ক এবং চিন্তাচেতনা জিন্দেগীভর চেষ্টা করেও জয় করতে পারবে না। রুহ তেমনি একটি বিষয় যা মানুষের চিন্তা দিয়ে পরিপূর্ণরূপে আবিষ্কার করা অসম্ভব। আর তাই ওটা যে মানব শরীরে আল্লাহর একটি নির্দেশ হিসেবে কাজ করে সে ব্যাপারে চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণ করার মধ্যেই সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল।

আল্লাহ মানুষকে অতি অল্প জ্ঞানদান করেছেন। এই অল্প জ্ঞানের একটি মারেফতি এবং একটি শরিয়তী উদাহরণ দিয়ে আজকের লেখা শেষ করব। প্রথম ঘটনাটি বহু হাজার বছরের পূর্বেকার ঘটনা, যখন জমিনের একটি এলাকার লোকজন জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চায় খুবই পারদর্শী হয়ে উঠল। তারা তাদের বিদ্যাবুদ্ধির জন্য বড়াই করত এবং কথায় কথায় দাম্ভিকতা করে আল্লাহর সঙ্গে শিরক করত, আল্লাহ সিদ্ধান্ত নিলেন এই জনপদ ধ্বংস করে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার জন্য। এই সময়ের কিছুদিন আগে হজরত জিবরাইল (আ.) ওই জনপদ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি দেখলেন ৮-১০ বছরের একটি বালক পথের ধারে বসে ধুলোবালি নিয়ে খেলছে। জিবরাইল (আ.) কৌতূহলবশত বালকটির কাছে গেলেন এবং বললেন- আচ্ছা বলত জিবরাইল কোথায় আছে। বালক উত্তর করল- দাঁড়ান বলছি। এই কথা বলে সে সামান্য সময়ের জন্য চোখ বুঝল এবং একটু পর চোখ খুলে বলল- আমি আসমান-জমিনের সর্বত্র তন্নতন্ন করে জিবরাইলকে খুঁজলাম কিন্তু কোথাও পেলাম না। আমার মনে হচ্ছে, আমাদের দুজনের মধ্যে কেউ একজন জিবরাইল হবেন- হয়তো আপনি, নয়তো আমি!

দ্বিতীয় ঘটনাটি হাল আমলের একটি বৈজ্ঞানিক উদাহরণ। পৃথিবীর মানুষ মঙ্গলগ্রহে পাথফাইন্ডার নামের একটি নভোযান পাঠালো ১৯৯৬ সালের ৪ ডিসেম্বর। পৃথিবী থেকে মঙ্গলের দূরত্ব প্রায় ৫০ লাখ মাইল। নভোযানটি প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১৬০০ মাইল গতিতে ছুটতে ছুটতে মঙ্গলে পৌঁছল ১৯৯৭ সালের ৪ জুলাই বিকাল ৪টা ৫৬ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড সময়ে। ৫০ লাখ মাইল দূরে বসে পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা পাথফাইন্ডার নামক নভোযানটি নিয়ন্ত্রণ করতে থাকলেন। নভোযানের মধ্য থেকে সোজারনার নামক ছয় চাকার একটি রোবট গাড়ি মঙ্গলের মাটিতে লাফিয়ে পড়ল। রোবটটি মঙ্গলের মাটিতে ঘোরাফেরা শুরু করল এবং একটির পর একটি ছবি তুলে মুহূর্তের মধ্যে পৃথিবীতে পাঠাতে থাকল। এ কাজ করতে গিয়ে রোবটটি হঠাৎ একটি পাথরের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে গেলে পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা ৫০ লাখ মাইল দূরে বসে কম্পিউটারের সাহায্যে সোজারনারকে উল্টানো অবস্থা থেকে সোজা করল এবং নতুন করে ছবি তোলার পর্যায়ে নিয়ে এলো।

এই যদি হয় মানুষের অতি সামান্য জ্ঞানের বহর এবং ক্ষমতা তাহলে মহাবিশ্বের মালিক এবং সব জ্ঞানের জন্মদাতা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের জ্ঞানের বিশালত্ব কিরূপ হতে পারে- এমন প্রশ্নের উত্তরে আমরা কেবল বলতে পারি- সুবহানাল্লাহে বিহামদিহি! সুবহানাল্লাহিল আজিম! রব্বানা লাকাল হামদ! হামদান কাসিরান! তৈয়্যেবান! মুবারাকান ফিহে!

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে