শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০১৫

ভ্রমণে আলাপে স্বাধীনতা সংগ্রাম

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
ভ্রমণে আলাপে স্বাধীনতা সংগ্রাম

অত্যন্ত ক্লান্ত। নিউইয়র্ক থেকে দোহা প্রায় ১২ ঘণ্টার দূরত্ব। কাতার বায়ুযান এর ভ্রমণ। ক্লান্তি এতই বেশি বোধ হচ্ছিল যে, দোহাতে আড়াই ঘণ্টার বিরতিতে কোনো ডিউটি-ফ্রি শপে যাওয়ার আনন্দও পাচ্ছিলাম না। মনটা খুব খারাপ। ছেলেকে কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির হোস্টেলে দিয়ে এসেছি। সব মিলে ষাটোর্ধ্ব একজন বাঙালির যা হওয়ার তাই। দোহা-ঢাকা বিমানে উঠার আগেই আবার একটু ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে নিলাম। বিমানে উঠেই ঘুমাব দৃঢ়সংকল্প। ভ্রমণের সময় রাত ১১টা থেকে ভোর ৪টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত। সুতরাং বাংলাদেশি হিসেবে নিবিড় ঘুমের সময়। বিপত্তি হলো, পাশের সিটের যাত্রী অত্যন্ত ভালোলোক। স্বাধীনতার পক্ষের লোক। নিজেকে একজন দক্ষ কর্মকর্তাই ভাবেন। কোনো দাম্ভিকতা নেই। আসনে বসেই জিজ্ঞেস করলেন, আপনি বাংলাদেশি? জবাবে হ্যাঁ বলতেই জিজ্ঞেস করলেন, নাম কী? নাম বলতেই বললেন, আপনার নাম অনেক শুনেছি। পরের প্রশ্নে ভদ্রলোকের প্রতি আমার শ্রদ্ধাবোধ আরও বেড়ে গেল। প্রশ্নটা ছিল, আপনার কি স্বাধীনতা যুদ্ধের কথা মনে আছে? আমি পরিচয় জানতে চাইলে তিনি জানালেন, ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনে (আইএফসি) কাজ করেন। সাত মাসের জন্য মিসরের কায়রোতে একটা অ্যাসাইমেন্টে গিয়েছিলেন। কাজ শেষে বাড়ি ফিরছেন। বাবার চাকরির সুবাদে তার জন্ম ফরিদপুরে এবং সেখানেই বেড়ে ওঠা। আমার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট। তাই স্বাধীনতার প্রতি এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি আগ্রহ। সাধারণত এই প্রজন্ম এ রকম শোনতে চাওয়া দূরের কথা, শুনাতে চাইলেও আগ্রহ নেই।

এখন আমার বলার পালা। বললাম, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় অর্থাৎ ১৯৭১ সালে আমি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। যেখানে ছাত্রলীগ ছিল একটি বলিষ্ঠ ও গরিষ্ঠ সংগঠন। তেমনি ইসলামী ছাত্রসংঘও (আইসিএস) মোটামুটি একটি শক্তিশালী সংগঠন ছিল। ছাত্রলীগের পরের অবস্থান ছিল অগ্রগামী নামক একটি সংগঠনের, তারপরেই ছিল আইসিএস-এর অবস্থান। চতুর্থ অবস্থানে ছিল ছাত্র ইউনিয়ন। ছাত্রলীগ শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে, স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী জাতীয় রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠন হিসেবে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের মধ্যে অনেক বেশি মুক্তিযোদ্ধার জন্ম হয়েছিল। তেমনি তুলনামূলকভাবে বেশ আলবদর সদস্য ও সৃষ্টি হয়েছিল, এই মেডিকেলের ইসলামী ছাত্র সংগঠনের কর্মীদের মধ্যে থেকে। এমবিএ করা এই ভদ্রলোক তীক্ষ্ন দৃষ্টি নিয়ে, একাগ্রচিত্তে আমার কথাগুলো শুনলেন। আমি যখন বললাম ঢাকা শহর ২৫শে মার্চ শেষ রাতে পাকিস্তানি বর্বরদের নিষ্ঠুর আঘাতে রক্তাক্ত হয়ে, সান্ধ্যআইনের মাধ্যমে তাদের দখলে চলে যায়। ঠিক তেমনি ৩১শে মার্চ ভোর পর্যন্ত চট্টগ্রাম শহর (ক্যান্টনমেন্ট ছাড়া) স্বাধীনতা সংগ্রামীদের দখলে ছিল। ভদ্রলোকের চেহারা দেখে মনে হলো তিনি তা জানতেন না। পঞ্চাশের কোঠায় যার বয়স তার এ বিষয়টি অজানা। তাও ভালো; বিকৃত ইতিহাস তো শিখেনি।

আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা, মুজিববাহিনীর সদস্য বলতেই, উনার আগ্রহ আরও বেড়ে গেল। ভদ্রলোকের জানার আগ্রহ, আমাকে এতই বিমোহিত করল যেন, বহুদিন পরে একজন শ্রোতা এবং সত্যিকার স্বাধীনতাপ্রিয় ব্যক্তিকে পেলাম যে স্বাধীনতার গল্প শুনতে চায়। আমার বলার মধ্যেই ভদ্রলোক তার বড় ভাইয়ের এক ঘটনার কথা বললেন। তার বড় ভাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আশির দশকে। একবার বাড়িতে এসে, খাবার টেবিলে বসে, তার বাবার সামনে বললেন, আসলে ভারত পাকিস্তানকে যুদ্ধে পরাজিত করে এই ভূখণ্ডটি আলাদা করে দিয়েছে। ওই সময়ে কিছু উচ্ছৃঙ্খল যুবক এবং ভারতীয় এজেন্ট ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা করে পাকিস্তান ভেঙে দিয়েছে। এতে শুধু ভারতের লাভ হয়েছে। কথা শেষ না করতেই তার সাব ওভারশিয়ার বাবা, ভাত মাখা হাতে তার গালে সজোরে এক চড় বসিয়ে দেন এবং সভ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, চোঙ্গামার্কা জামা কাপড় পরে এই শিক্ষাই পেয়েছ? একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ওই বাবাকে আমি প্রণাম জানাচ্ছি। হাজার বার সালাম দিচ্ছি। কেননা, এ রকম বাবাই আমাদের প্রয়োজন ছিল। যারা স্বাধীনতা সংগ্রামে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাকে খাবার দিয়েছিলেন। রাতের অন্ধকারে আশ্রয় দিয়েছিলেন। বুদ্ধি এবং শারীরিক, মানসিক সহায়তা দিয়ে নিরাপদ আশ্রয় তৈরি করে দিয়েছিলেন। এ রকম বাবা-মার ছেলে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আশির দশকে স্বাধীনতা সংগ্রাম নিয়ে এমন ধারণা কেন পোষণ করলেন সেটাই বড় প্রশ্ন? এ জন্য দায়ী লে. জে. জিয়াউর রহমান। যিনি তৎকালীন ইসলামী ছাত্র সংঘ তথা ছাত্র শিবিরকে রাজনীতি করার জন্য সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সশস্ত্রশক্তি সৃষ্টিতে সাহায্য করেছিলেন। তাদেরকে স্বাধীনতাবিরোধী রাজনীতি করার জন্য অভয়ারণ্য সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। তাদের নেতাদের রাজনীতির ক্ষমতায় এনে পেঁৗছিয়ে দিয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয় প্রশাসনযন্ত্রের সর্বশ্রেষ্ঠ সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। একই সঙ্গে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা সামরিক এবং বেসামরিক লোককে হত্যা করে স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতির বাধা দেওয়ার শক্তিকেও অপসারণ করে দিয়েছিলেন। যার ফলাফল তাকেও ভোগ করতে হয়েছে। পরে সহযাত্রীকে জিজ্ঞেস করলাম, এখন আপনার ভাই কী করে? বাংলাদেশের প্রথম জেনারেশন ব্যাংক সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাংকিং ক্যারিয়ার করেছেন। বর্তমানে পরবর্তী জেনারেশনের একটা ব্যাংকে উচ্চ পদস্থ পদে কর্মরত আছেন।

জিজ্ঞেস করলাম, এখন কি আপনার ভাই স্বাধীনতা সংগ্রাম সম্পর্কে এরকম ধারণা পোষণ করেন? উনি কি স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত? তিনি জানালেন, আমরা সবাই আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বাপের এক থাপ্পড় এত সহজে একজনের ধোলাই মগজ পুনর্বিন্যস্ত করে দিতে পারে এ চিকিৎসা সম্পর্কে, চিকিৎসক হিসেবে আমার কোনো ধারণা ছিল না। তবে চিরন্তন বাক্য 'মাইরের উপর কোনো দাওয়াই নেই। আবারও সত্য প্রমাণিত হলো। একই রকম একটা ঘটনা আমার চোখের সামনে ঘটেছে। ওইখানে থাপ্পড় প্রয়োজন হয়নি, ধমকই যথেষ্ট ছিল। আমার এক সিনিয়ার ভাই, মুক্তিযোদ্ধা, এমবিবিএস ৩য় বর্ষের ছাত্র। একটি রাজনৈতিক আলোচনা সভায় বসে বলতে শুরু করেছিলেন, গণ্ডগোলের সময়...। এ পর্যন্ত বলতেই আমাদের প্রিয় নেতা শহীদ শেখ ফজলুল হক মণি ভাই বললেন, 'গণ্ডগোল নয়, স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়।' 'স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়' এ কথাটা এত চিৎকারের সঙ্গে বলেছিলেন, জীবনে এ ভুল উনি আর কোনোদিন করেননি। সত্যিকার অর্থে আদর্শ পিতা বা নেতার আদর্শ, মগজের ভিতরে ঢুকতে বেশি সময় লাগে না। শুধু দরকার সময়োপযোগী সত্যিকার ইতিহাস শিক্ষা দেওয়া। ভুল ইতিহাস সংশোধন করা। বাঙালির ত্যাগের ইতিহাস তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস জানতে হলে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে বাঙালির ভূমিকা এবং ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৭১-এর বিজয় পর্যন্ত আমাদের সংগ্রামী ইতিহাস, পাঠ্যপুস্তকে সন্নিবেশিত করাই বোধ হয় অপরিহার্য। এই বঙ্গভূমির, বঙ্গ সন্তানরা যে কত ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন তা প্রতিটি বাঙালির জানা উচিত, হৃদয়ে ধারণ করে লালন করা, মানুষ হিসেবে মনুষ্যত্ব বিকাশের জন্য অপরিহার্য।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর