শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০১৫

ভ্রমণে আলাপে স্বাধীনতা সংগ্রাম

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
ভ্রমণে আলাপে স্বাধীনতা সংগ্রাম

অত্যন্ত ক্লান্ত। নিউইয়র্ক থেকে দোহা প্রায় ১২ ঘণ্টার দূরত্ব। কাতার বায়ুযান এর ভ্রমণ। ক্লান্তি এতই বেশি বোধ হচ্ছিল যে, দোহাতে আড়াই ঘণ্টার বিরতিতে কোনো ডিউটি-ফ্রি শপে যাওয়ার আনন্দও পাচ্ছিলাম না। মনটা খুব খারাপ। ছেলেকে কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির হোস্টেলে দিয়ে এসেছি। সব মিলে ষাটোর্ধ্ব একজন বাঙালির যা হওয়ার তাই। দোহা-ঢাকা বিমানে উঠার আগেই আবার একটু ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে নিলাম। বিমানে উঠেই ঘুমাব দৃঢ়সংকল্প। ভ্রমণের সময় রাত ১১টা থেকে ভোর ৪টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত। সুতরাং বাংলাদেশি হিসেবে নিবিড় ঘুমের সময়। বিপত্তি হলো, পাশের সিটের যাত্রী অত্যন্ত ভালোলোক। স্বাধীনতার পক্ষের লোক। নিজেকে একজন দক্ষ কর্মকর্তাই ভাবেন। কোনো দাম্ভিকতা নেই। আসনে বসেই জিজ্ঞেস করলেন, আপনি বাংলাদেশি? জবাবে হ্যাঁ বলতেই জিজ্ঞেস করলেন, নাম কী? নাম বলতেই বললেন, আপনার নাম অনেক শুনেছি। পরের প্রশ্নে ভদ্রলোকের প্রতি আমার শ্রদ্ধাবোধ আরও বেড়ে গেল। প্রশ্নটা ছিল, আপনার কি স্বাধীনতা যুদ্ধের কথা মনে আছে? আমি পরিচয় জানতে চাইলে তিনি জানালেন, ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনে (আইএফসি) কাজ করেন। সাত মাসের জন্য মিসরের কায়রোতে একটা অ্যাসাইমেন্টে গিয়েছিলেন। কাজ শেষে বাড়ি ফিরছেন। বাবার চাকরির সুবাদে তার জন্ম ফরিদপুরে এবং সেখানেই বেড়ে ওঠা। আমার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট। তাই স্বাধীনতার প্রতি এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি আগ্রহ। সাধারণত এই প্রজন্ম এ রকম শোনতে চাওয়া দূরের কথা, শুনাতে চাইলেও আগ্রহ নেই।

এখন আমার বলার পালা। বললাম, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় অর্থাৎ ১৯৭১ সালে আমি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। যেখানে ছাত্রলীগ ছিল একটি বলিষ্ঠ ও গরিষ্ঠ সংগঠন। তেমনি ইসলামী ছাত্রসংঘও (আইসিএস) মোটামুটি একটি শক্তিশালী সংগঠন ছিল। ছাত্রলীগের পরের অবস্থান ছিল অগ্রগামী নামক একটি সংগঠনের, তারপরেই ছিল আইসিএস-এর অবস্থান। চতুর্থ অবস্থানে ছিল ছাত্র ইউনিয়ন। ছাত্রলীগ শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে, স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী জাতীয় রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠন হিসেবে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের মধ্যে অনেক বেশি মুক্তিযোদ্ধার জন্ম হয়েছিল। তেমনি তুলনামূলকভাবে বেশ আলবদর সদস্য ও সৃষ্টি হয়েছিল, এই মেডিকেলের ইসলামী ছাত্র সংগঠনের কর্মীদের মধ্যে থেকে। এমবিএ করা এই ভদ্রলোক তীক্ষ্ন দৃষ্টি নিয়ে, একাগ্রচিত্তে আমার কথাগুলো শুনলেন। আমি যখন বললাম ঢাকা শহর ২৫শে মার্চ শেষ রাতে পাকিস্তানি বর্বরদের নিষ্ঠুর আঘাতে রক্তাক্ত হয়ে, সান্ধ্যআইনের মাধ্যমে তাদের দখলে চলে যায়। ঠিক তেমনি ৩১শে মার্চ ভোর পর্যন্ত চট্টগ্রাম শহর (ক্যান্টনমেন্ট ছাড়া) স্বাধীনতা সংগ্রামীদের দখলে ছিল। ভদ্রলোকের চেহারা দেখে মনে হলো তিনি তা জানতেন না। পঞ্চাশের কোঠায় যার বয়স তার এ বিষয়টি অজানা। তাও ভালো; বিকৃত ইতিহাস তো শিখেনি।

আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা, মুজিববাহিনীর সদস্য বলতেই, উনার আগ্রহ আরও বেড়ে গেল। ভদ্রলোকের জানার আগ্রহ, আমাকে এতই বিমোহিত করল যেন, বহুদিন পরে একজন শ্রোতা এবং সত্যিকার স্বাধীনতাপ্রিয় ব্যক্তিকে পেলাম যে স্বাধীনতার গল্প শুনতে চায়। আমার বলার মধ্যেই ভদ্রলোক তার বড় ভাইয়ের এক ঘটনার কথা বললেন। তার বড় ভাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আশির দশকে। একবার বাড়িতে এসে, খাবার টেবিলে বসে, তার বাবার সামনে বললেন, আসলে ভারত পাকিস্তানকে যুদ্ধে পরাজিত করে এই ভূখণ্ডটি আলাদা করে দিয়েছে। ওই সময়ে কিছু উচ্ছৃঙ্খল যুবক এবং ভারতীয় এজেন্ট ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা করে পাকিস্তান ভেঙে দিয়েছে। এতে শুধু ভারতের লাভ হয়েছে। কথা শেষ না করতেই তার সাব ওভারশিয়ার বাবা, ভাত মাখা হাতে তার গালে সজোরে এক চড় বসিয়ে দেন এবং সভ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, চোঙ্গামার্কা জামা কাপড় পরে এই শিক্ষাই পেয়েছ? একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ওই বাবাকে আমি প্রণাম জানাচ্ছি। হাজার বার সালাম দিচ্ছি। কেননা, এ রকম বাবাই আমাদের প্রয়োজন ছিল। যারা স্বাধীনতা সংগ্রামে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাকে খাবার দিয়েছিলেন। রাতের অন্ধকারে আশ্রয় দিয়েছিলেন। বুদ্ধি এবং শারীরিক, মানসিক সহায়তা দিয়ে নিরাপদ আশ্রয় তৈরি করে দিয়েছিলেন। এ রকম বাবা-মার ছেলে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আশির দশকে স্বাধীনতা সংগ্রাম নিয়ে এমন ধারণা কেন পোষণ করলেন সেটাই বড় প্রশ্ন? এ জন্য দায়ী লে. জে. জিয়াউর রহমান। যিনি তৎকালীন ইসলামী ছাত্র সংঘ তথা ছাত্র শিবিরকে রাজনীতি করার জন্য সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সশস্ত্রশক্তি সৃষ্টিতে সাহায্য করেছিলেন। তাদেরকে স্বাধীনতাবিরোধী রাজনীতি করার জন্য অভয়ারণ্য সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। তাদের নেতাদের রাজনীতির ক্ষমতায় এনে পেঁৗছিয়ে দিয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয় প্রশাসনযন্ত্রের সর্বশ্রেষ্ঠ সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। একই সঙ্গে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা সামরিক এবং বেসামরিক লোককে হত্যা করে স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতির বাধা দেওয়ার শক্তিকেও অপসারণ করে দিয়েছিলেন। যার ফলাফল তাকেও ভোগ করতে হয়েছে। পরে সহযাত্রীকে জিজ্ঞেস করলাম, এখন আপনার ভাই কী করে? বাংলাদেশের প্রথম জেনারেশন ব্যাংক সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাংকিং ক্যারিয়ার করেছেন। বর্তমানে পরবর্তী জেনারেশনের একটা ব্যাংকে উচ্চ পদস্থ পদে কর্মরত আছেন।

জিজ্ঞেস করলাম, এখন কি আপনার ভাই স্বাধীনতা সংগ্রাম সম্পর্কে এরকম ধারণা পোষণ করেন? উনি কি স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত? তিনি জানালেন, আমরা সবাই আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বাপের এক থাপ্পড় এত সহজে একজনের ধোলাই মগজ পুনর্বিন্যস্ত করে দিতে পারে এ চিকিৎসা সম্পর্কে, চিকিৎসক হিসেবে আমার কোনো ধারণা ছিল না। তবে চিরন্তন বাক্য 'মাইরের উপর কোনো দাওয়াই নেই। আবারও সত্য প্রমাণিত হলো। একই রকম একটা ঘটনা আমার চোখের সামনে ঘটেছে। ওইখানে থাপ্পড় প্রয়োজন হয়নি, ধমকই যথেষ্ট ছিল। আমার এক সিনিয়ার ভাই, মুক্তিযোদ্ধা, এমবিবিএস ৩য় বর্ষের ছাত্র। একটি রাজনৈতিক আলোচনা সভায় বসে বলতে শুরু করেছিলেন, গণ্ডগোলের সময়...। এ পর্যন্ত বলতেই আমাদের প্রিয় নেতা শহীদ শেখ ফজলুল হক মণি ভাই বললেন, 'গণ্ডগোল নয়, স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়।' 'স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়' এ কথাটা এত চিৎকারের সঙ্গে বলেছিলেন, জীবনে এ ভুল উনি আর কোনোদিন করেননি। সত্যিকার অর্থে আদর্শ পিতা বা নেতার আদর্শ, মগজের ভিতরে ঢুকতে বেশি সময় লাগে না। শুধু দরকার সময়োপযোগী সত্যিকার ইতিহাস শিক্ষা দেওয়া। ভুল ইতিহাস সংশোধন করা। বাঙালির ত্যাগের ইতিহাস তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস জানতে হলে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে বাঙালির ভূমিকা এবং ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৭১-এর বিজয় পর্যন্ত আমাদের সংগ্রামী ইতিহাস, পাঠ্যপুস্তকে সন্নিবেশিত করাই বোধ হয় অপরিহার্য। এই বঙ্গভূমির, বঙ্গ সন্তানরা যে কত ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন তা প্রতিটি বাঙালির জানা উচিত, হৃদয়ে ধারণ করে লালন করা, মানুষ হিসেবে মনুষ্যত্ব বিকাশের জন্য অপরিহার্য।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা