শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০১৫

ভ্রমণে আলাপে স্বাধীনতা সংগ্রাম

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
ভ্রমণে আলাপে স্বাধীনতা সংগ্রাম

অত্যন্ত ক্লান্ত। নিউইয়র্ক থেকে দোহা প্রায় ১২ ঘণ্টার দূরত্ব। কাতার বায়ুযান এর ভ্রমণ। ক্লান্তি এতই বেশি বোধ হচ্ছিল যে, দোহাতে আড়াই ঘণ্টার বিরতিতে কোনো ডিউটি-ফ্রি শপে যাওয়ার আনন্দও পাচ্ছিলাম না। মনটা খুব খারাপ। ছেলেকে কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির হোস্টেলে দিয়ে এসেছি। সব মিলে ষাটোর্ধ্ব একজন বাঙালির যা হওয়ার তাই। দোহা-ঢাকা বিমানে উঠার আগেই আবার একটু ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে নিলাম। বিমানে উঠেই ঘুমাব দৃঢ়সংকল্প। ভ্রমণের সময় রাত ১১টা থেকে ভোর ৪টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত। সুতরাং বাংলাদেশি হিসেবে নিবিড় ঘুমের সময়। বিপত্তি হলো, পাশের সিটের যাত্রী অত্যন্ত ভালোলোক। স্বাধীনতার পক্ষের লোক। নিজেকে একজন দক্ষ কর্মকর্তাই ভাবেন। কোনো দাম্ভিকতা নেই। আসনে বসেই জিজ্ঞেস করলেন, আপনি বাংলাদেশি? জবাবে হ্যাঁ বলতেই জিজ্ঞেস করলেন, নাম কী? নাম বলতেই বললেন, আপনার নাম অনেক শুনেছি। পরের প্রশ্নে ভদ্রলোকের প্রতি আমার শ্রদ্ধাবোধ আরও বেড়ে গেল। প্রশ্নটা ছিল, আপনার কি স্বাধীনতা যুদ্ধের কথা মনে আছে? আমি পরিচয় জানতে চাইলে তিনি জানালেন, ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনে (আইএফসি) কাজ করেন। সাত মাসের জন্য মিসরের কায়রোতে একটা অ্যাসাইমেন্টে গিয়েছিলেন। কাজ শেষে বাড়ি ফিরছেন। বাবার চাকরির সুবাদে তার জন্ম ফরিদপুরে এবং সেখানেই বেড়ে ওঠা। আমার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট। তাই স্বাধীনতার প্রতি এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি আগ্রহ। সাধারণত এই প্রজন্ম এ রকম শোনতে চাওয়া দূরের কথা, শুনাতে চাইলেও আগ্রহ নেই।

এখন আমার বলার পালা। বললাম, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় অর্থাৎ ১৯৭১ সালে আমি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। যেখানে ছাত্রলীগ ছিল একটি বলিষ্ঠ ও গরিষ্ঠ সংগঠন। তেমনি ইসলামী ছাত্রসংঘও (আইসিএস) মোটামুটি একটি শক্তিশালী সংগঠন ছিল। ছাত্রলীগের পরের অবস্থান ছিল অগ্রগামী নামক একটি সংগঠনের, তারপরেই ছিল আইসিএস-এর অবস্থান। চতুর্থ অবস্থানে ছিল ছাত্র ইউনিয়ন। ছাত্রলীগ শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে, স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী জাতীয় রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠন হিসেবে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের মধ্যে অনেক বেশি মুক্তিযোদ্ধার জন্ম হয়েছিল। তেমনি তুলনামূলকভাবে বেশ আলবদর সদস্য ও সৃষ্টি হয়েছিল, এই মেডিকেলের ইসলামী ছাত্র সংগঠনের কর্মীদের মধ্যে থেকে। এমবিএ করা এই ভদ্রলোক তীক্ষ্ন দৃষ্টি নিয়ে, একাগ্রচিত্তে আমার কথাগুলো শুনলেন। আমি যখন বললাম ঢাকা শহর ২৫শে মার্চ শেষ রাতে পাকিস্তানি বর্বরদের নিষ্ঠুর আঘাতে রক্তাক্ত হয়ে, সান্ধ্যআইনের মাধ্যমে তাদের দখলে চলে যায়। ঠিক তেমনি ৩১শে মার্চ ভোর পর্যন্ত চট্টগ্রাম শহর (ক্যান্টনমেন্ট ছাড়া) স্বাধীনতা সংগ্রামীদের দখলে ছিল। ভদ্রলোকের চেহারা দেখে মনে হলো তিনি তা জানতেন না। পঞ্চাশের কোঠায় যার বয়স তার এ বিষয়টি অজানা। তাও ভালো; বিকৃত ইতিহাস তো শিখেনি।

আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা, মুজিববাহিনীর সদস্য বলতেই, উনার আগ্রহ আরও বেড়ে গেল। ভদ্রলোকের জানার আগ্রহ, আমাকে এতই বিমোহিত করল যেন, বহুদিন পরে একজন শ্রোতা এবং সত্যিকার স্বাধীনতাপ্রিয় ব্যক্তিকে পেলাম যে স্বাধীনতার গল্প শুনতে চায়। আমার বলার মধ্যেই ভদ্রলোক তার বড় ভাইয়ের এক ঘটনার কথা বললেন। তার বড় ভাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আশির দশকে। একবার বাড়িতে এসে, খাবার টেবিলে বসে, তার বাবার সামনে বললেন, আসলে ভারত পাকিস্তানকে যুদ্ধে পরাজিত করে এই ভূখণ্ডটি আলাদা করে দিয়েছে। ওই সময়ে কিছু উচ্ছৃঙ্খল যুবক এবং ভারতীয় এজেন্ট ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা করে পাকিস্তান ভেঙে দিয়েছে। এতে শুধু ভারতের লাভ হয়েছে। কথা শেষ না করতেই তার সাব ওভারশিয়ার বাবা, ভাত মাখা হাতে তার গালে সজোরে এক চড় বসিয়ে দেন এবং সভ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, চোঙ্গামার্কা জামা কাপড় পরে এই শিক্ষাই পেয়েছ? একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ওই বাবাকে আমি প্রণাম জানাচ্ছি। হাজার বার সালাম দিচ্ছি। কেননা, এ রকম বাবাই আমাদের প্রয়োজন ছিল। যারা স্বাধীনতা সংগ্রামে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাকে খাবার দিয়েছিলেন। রাতের অন্ধকারে আশ্রয় দিয়েছিলেন। বুদ্ধি এবং শারীরিক, মানসিক সহায়তা দিয়ে নিরাপদ আশ্রয় তৈরি করে দিয়েছিলেন। এ রকম বাবা-মার ছেলে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আশির দশকে স্বাধীনতা সংগ্রাম নিয়ে এমন ধারণা কেন পোষণ করলেন সেটাই বড় প্রশ্ন? এ জন্য দায়ী লে. জে. জিয়াউর রহমান। যিনি তৎকালীন ইসলামী ছাত্র সংঘ তথা ছাত্র শিবিরকে রাজনীতি করার জন্য সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সশস্ত্রশক্তি সৃষ্টিতে সাহায্য করেছিলেন। তাদেরকে স্বাধীনতাবিরোধী রাজনীতি করার জন্য অভয়ারণ্য সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। তাদের নেতাদের রাজনীতির ক্ষমতায় এনে পেঁৗছিয়ে দিয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয় প্রশাসনযন্ত্রের সর্বশ্রেষ্ঠ সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছিলেন। একই সঙ্গে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা সামরিক এবং বেসামরিক লোককে হত্যা করে স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতির বাধা দেওয়ার শক্তিকেও অপসারণ করে দিয়েছিলেন। যার ফলাফল তাকেও ভোগ করতে হয়েছে। পরে সহযাত্রীকে জিজ্ঞেস করলাম, এখন আপনার ভাই কী করে? বাংলাদেশের প্রথম জেনারেশন ব্যাংক সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাংকিং ক্যারিয়ার করেছেন। বর্তমানে পরবর্তী জেনারেশনের একটা ব্যাংকে উচ্চ পদস্থ পদে কর্মরত আছেন।

জিজ্ঞেস করলাম, এখন কি আপনার ভাই স্বাধীনতা সংগ্রাম সম্পর্কে এরকম ধারণা পোষণ করেন? উনি কি স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত? তিনি জানালেন, আমরা সবাই আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বাপের এক থাপ্পড় এত সহজে একজনের ধোলাই মগজ পুনর্বিন্যস্ত করে দিতে পারে এ চিকিৎসা সম্পর্কে, চিকিৎসক হিসেবে আমার কোনো ধারণা ছিল না। তবে চিরন্তন বাক্য 'মাইরের উপর কোনো দাওয়াই নেই। আবারও সত্য প্রমাণিত হলো। একই রকম একটা ঘটনা আমার চোখের সামনে ঘটেছে। ওইখানে থাপ্পড় প্রয়োজন হয়নি, ধমকই যথেষ্ট ছিল। আমার এক সিনিয়ার ভাই, মুক্তিযোদ্ধা, এমবিবিএস ৩য় বর্ষের ছাত্র। একটি রাজনৈতিক আলোচনা সভায় বসে বলতে শুরু করেছিলেন, গণ্ডগোলের সময়...। এ পর্যন্ত বলতেই আমাদের প্রিয় নেতা শহীদ শেখ ফজলুল হক মণি ভাই বললেন, 'গণ্ডগোল নয়, স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়।' 'স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়' এ কথাটা এত চিৎকারের সঙ্গে বলেছিলেন, জীবনে এ ভুল উনি আর কোনোদিন করেননি। সত্যিকার অর্থে আদর্শ পিতা বা নেতার আদর্শ, মগজের ভিতরে ঢুকতে বেশি সময় লাগে না। শুধু দরকার সময়োপযোগী সত্যিকার ইতিহাস শিক্ষা দেওয়া। ভুল ইতিহাস সংশোধন করা। বাঙালির ত্যাগের ইতিহাস তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস জানতে হলে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে বাঙালির ভূমিকা এবং ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৭১-এর বিজয় পর্যন্ত আমাদের সংগ্রামী ইতিহাস, পাঠ্যপুস্তকে সন্নিবেশিত করাই বোধ হয় অপরিহার্য। এই বঙ্গভূমির, বঙ্গ সন্তানরা যে কত ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন তা প্রতিটি বাঙালির জানা উচিত, হৃদয়ে ধারণ করে লালন করা, মানুষ হিসেবে মনুষ্যত্ব বিকাশের জন্য অপরিহার্য।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে