শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

স্থানীয় সরকার চালচিত্র : কিছু সুপারিশ

মোহাম্মদ মতিউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
স্থানীয় সরকার চালচিত্র : কিছু সুপারিশ

স্থানীয় নেতৃত্ব সৃষ্টি এবং অংশীদারিত্ব ও জবাবদিহিতামূলক প্রশাসনের ধারণা থেকেই স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার উৎপত্তি। বাংলাদেশে শহর বা নগরকেন্দ্রিক এক ধরনের স্থানীয় সরকার এবং গ্রামকেন্দ্রিক আরেক ধরনের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। পৌরসভা এবং সিটি করপোরেশনগুলো প্রথম ধরনের অন্তর্ভুক্ত এবং জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদগুলো দ্বিতীয় ধরনের অন্তর্ভুর্ক্ত। ঢাকা দক্ষিণ এবং উত্তর সিটি করপোরেশন দুটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি কর্মকর্তাদের দ্বারা পরিচালিত হওয়ার পর গত ২৮ এপ্রিল ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন যেনতেনভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে। বেলা ১০টার মধ্যে বিপুলসংখ্যক কেন্দ্র দখল হয়ে যাওয়ায় বিএনপি নির্বাচনকে প্রহসনমূলক আখ্যায়িত করে তা বর্জন করে। অন্যান্য সিটি করপোরেশনের মেয়রদের মধ্যে সিলেট ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়রদ্বয় বর্তমানে জেলহাজতে আছেন। রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র মামলায় জড়িয়ে পলাতক আছেন। তাদের সাময়িক বরখাস্ত করে সরকারদলীয় প্যানেল মেয়র দ্বারা উক্ত সিটি করপোরেশনগুলো পরিচালিত হচ্ছে। কোথাও কোথাও কাউন্সিলররাও সরকারের রোষানলে পড়ে নানা যাতনা ভোগ করছেন। প্রথম আলো পত্রিকার এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, মামলার জালে জড়িয়ে সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদের অন্তত ২৫ জন বিএনপি ও জামায়াত সমর্থক নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে গত এক বছরে সাময়িক বরখাস্ত কিংবা দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং গ্রেফতারের ভয়ে সমসংখ্যক জনপ্রতিনিধি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এ তথ্য অস্বাভাবিক ও উদ্বেগজনক বলে ২৮ মার্চ, ২০১৫ তারিখে প্রকাশিত দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার সম্পাদকীয় কলামে মন্তব্য করা হয়েছে। কিন্তু একই অভিযোগে অভিযুক্ত ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক জনপ্রতিনিধিদের কেউ কেউ উচ্চ আদালতে আপিল করে কিংবা স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ছুটি নিয়ে স্বপদে বহাল রয়েছেন বলে উক্ত সম্পাদকীয় কলামে বিস্ময় প্রকাশ করা হয়েছে। কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু জনমনে যদি ধারণা জন্মে যে এরা বিএনপি কিংবা জামায়াতপন্থি হওয়ায় এদের হয়রানি করা হচ্ছে তখন উক্ত আপ্তবাক্যে বিশ্বাস রাখা দায়। যখন মানুষ দেখে যে, একজন নির্বাচিত মেয়র বা কাউন্সিলরকে যে কোনো মামলায় জড়িয়ে গ্রেফতার করা যায় তখন তাদের প্রতি মানুষের উঁচু ধারণা পোষণ করা আশা করা যায় না। রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন না হলে এ অবস্থার পরিবর্তন আশা করা বাতুলতা। যেসব পৌরসভায় বিএনপি-জামায়াতপন্থি মেয়র ও কাউন্সিলর রয়েছেন তাদেরও একই অবস্থা। এভাবে নির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের অকার্যকর করে ফেলা হচ্ছে যা স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে দুর্বল করছে বলে বিজ্ঞজনদের অভিমত। সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদে প্রজাতন্ত্রের প্রত্যেক একাংশে জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা শাসিত হওয়ার বিধান আছে। এই বিধানানুসারে ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ এবং জেলা পর্যায়ে জেলা পরিষদ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা শাসিত হওয়ার কথা থাকলেও একাধিক কারণে এগুলো জনপ্রত্যাশা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। ইউনিয়ন পরিষদ এবং উপজেলা পরিষদ আইনে বর্ণিত উৎসসমূহ থেকে পরিষদগুলো পর্যাপ্ত কর আহরণ করছে না। অন্যদিকে সরকারও পর্যাপ্ত অনুদান বরাদ্দ দিচ্ছে না। আর উপজেলা পরিষদসমূহে এমপিদের উপদেষ্টা করায় পরিষদগুলোকে তাদের অযাচিত হস্তক্ষেপের বিড়ম্বনা সইতে হচ্ছে যা কার্যকর স্থানীয় সরকার বিকাশের পথে এক অন্তরায়। আর জেলা পরিষদে কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধি নেই, বরং তিন বছরেরও অধিককাল ধরে সরকার মনোনীত প্রশাসক দ্বারা শাসিত হচ্ছে। আর মনোনীত প্রশাসকদের সবাই দলীয় লোক। এটা দলীয়করণের আর একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। জেলা পরিষদ আইন ২০০০ এর ৮২ ধারার (১) উপধারায় জেলা পরিষদ গঠন না হওয়া পর্যন্ত সরকার কর্তৃক প্রশাসক নিয়োগ করার বিধান আছে। উক্ত ধারানুসারে ২০১১ সালের ১১ ডিসেম্বর তিনটি পার্বত্য জেলা ব্যতীত দেশের ৬১টি জেলায় সরকার প্রশাসক নিয়োগ করে। প্রশ্ন হলো- জেলা পরিষদ আইন পাস হওয়ার পর এ যাবৎ যারা ক্ষমতাসীন হয়েছেন বা আছেন তারা এতদিন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা কেন পরিষদ গঠন করলেন না? আরও প্রশ্ন হলো- অনির্বাচিত প্রশাসকদের দ্বারা কতকাল জেলা পরিষদ শাসিত হবে? স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান তো দলীয় লোকদের সুবিধা বিতরণের আখড়া হতে পারে না।

উল্লেখ্য, জেলা পরিষদ আইনের ৮২(১) ধারা সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আর সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদের ২ উপানুচ্ছেদে বিধৃত আছে জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোনো আইন যদি এই সংবিধানের সঙ্গে অসামঞ্জস্য হয়, তাহলে সে আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হবে। সুতরাং জেলা পরিষদ আইনের ৮২(১) ধারা সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় উক্ত ধারাটি শুরু থেকেই বাতিলযোগ্য (Void ab initio)। উল্লেখ্য, প্রশাসক নিয়োগ না করেও নির্বাচনের মাধ্যমে পরিষদ গঠন করা যেত। প্রশাসক নিয়োগের তিন বছরের মধ্যেও নির্বাচনের ব্যবস্থা না করায় প্রতীয়মাণ হয় যে, সরকারের নির্বাচন দেওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই। প্রশাসক পদটি স্থানীয় সরকার ধারণার সঙ্গে যায় না। সংবিধানের ৭ ধারায় বলা হয়েছে- এই প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণ। সুতরাং জনগণের প্রতিনিধিদের পরিবর্তে প্রশাসকদের দ্বারা জেলা পরিষদগুলো পরিচালিত হওয়া সংবিধান এবং গণতন্ত্র তথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী। জেলা পরিষদগুলোকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের মনন স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দিয়েছে।

জেলা পরিষদে নির্বাচিত প্রতিনিধি না থাকায় প্রশাসকদের কোনো জবাবদিহিতা নেই। তারা সরকারের অনুগ্রহভাজন ব্যক্তি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এ কথা তারা ভালোভাবেই জানেন। সুতরাং তারা জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে এই ধারণার বশবর্তী হয়ে প্রকল্প প্রণয়ন এবং যত্রতত্র অনুদান প্রদানে চরম স্বেচ্ছাচারিতা প্রদর্শন করছেন। এসব ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি ও পক্ষপাতিত্ব প্রাধান্য পাচ্ছে। প্রশাসকদের প্রায় সবাই ঢাকায় বসবাস করেন বিধায় প্রায় প্রতি সপ্তাহান্তে পরিষদের গাড়িতে ঢাকায় চলে আসেন এবং সপ্তাহের শুরুতে কর্মস্থলে যান বলে শোনা যায়। ফলে জ্বালানির অপচয় হয়। মনে হচ্ছে এসব দেখার কেউ নেই। কাউকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতার অধিকারী করা সুশাসনের পরিপন্থী এবং স্থানীয় সরকার ধারণার সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। কথায় আছে- Absolute power corrupts absolutely.

সর্বশেষ জেলা প্রশাসক সম্মেলনে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছিলেন, সরকার জেলা পরিষদগুলো বিলুপ্ত করার চিন্তাভাবনা করছে। তারপর প্রায় এক বছরের অধিককাল অতিক্রান্ত হতে চলল। নির্বাচন কিংবা বিলুপ্তি কোনোটিরই নামগন্ধ নেই। কাজেই এ ব্যাপারে সরকারের আন্তরিকতা প্রশ্নবিদ্ধ। অথচ সরকার বিভিন্ন উপলক্ষে স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করার কথা জোর গলায় বলে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে আমাদের রাজনীতিবিদদের কথা ও কাজে মিল পাওয়া ভার।

স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করা নিয়ে বিস্তর লেখালেখি হয়েছে এবং এ ব্যাপারে বহু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কোনো সরকারই এ ব্যাপারে কোনো আগ্রহ দেখায়নি। কেননা, এ ব্যাপারে সরকারকে কোনো জবাবদিহি করতে হচ্ছে না। সংসদে প্রকৃতপক্ষে কোনো বিরোধী দল না থাকায় এ নিয়ে সংসদে কোনো আলোচনা-সমালোচনা হয় না। কাগজ-কলমে থাকা সংসদে বিরোধী দল সরকারকে সব ব্যাপারে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। আর অন্যান্য বিরোধী দল এবং সুশীল সমাজের দৃষ্টিনিবদ্ধ এমন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের দিকে। উলি্লখিত কারণে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী না হয়ে বরং দুর্বল হচ্ছে। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য যা যা করতে হবে- অবিলম্বে জেলা পরিষদগুলোর নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে এবং এ জন্য সংশ্লিষ্ট সব মহলকে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে।

উপজেলা পরিষদে এমপিদের উপদেষ্টা হিসেবে রাখার বিধান বাতিল করতে হবে এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের করণীয় কাজসমূহ (যেমন- ত্রাণ বিতরণ/বরাদ্দ, নলকূপ বরাদ্দ প্রভৃতি) থেকে এমপিদের বিরত রেখে এমপিতন্ত্রের অবসান ঘটাতে হবে। উপজেলা এবং ইউনিয়ন পরিষদগুলো যাতে তাদের জন্য নির্দিষ্ট করা খাতগুলো থেকে পর্যাপ্ত কর আহরণ করে তা বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষ (prescribed Authority) এবং সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে এবং এ জন্য নজরদারি ও তত্ত্বাবধান বাড়াতে হবে।

স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর জনপ্রতিনিধিরা যাতে কর আহরণে মনোযোগী হয় সে জন্য তাদের বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর জনপ্রতিনিধিরা যাতে সম্পদ আহরণ ও ব্যয়ে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয় সে জন্য তাদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। সংসদ সচিবালয় এবং দলীয় প্রধানদের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট এমপিদের নির্দেশ দিতে হবে যাতে তারা স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোতে অযাচিত হস্তক্ষেপ না করে। আর করলে যেন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

স্থানীয় সরকারগুলোর জনপ্রতিনিধি এবং এগুলোতে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যাতে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক এবং অনুকূল কর্মপরিবেশ বিরাজ করে সেজন্য জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে বিভিন্ন ব্যাচে যৌথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির নূ্যনতম ৫০% অর্থ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে ব্যয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। আশা করি স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে কার্যকর ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সরকার ও বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষসমূহ সুপারিশমালা বাস্তবায়নে ব্রতী হবেন।

লেখক : সাবেক সচিব।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা