শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

স্থানীয় সরকার চালচিত্র : কিছু সুপারিশ

মোহাম্মদ মতিউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
স্থানীয় সরকার চালচিত্র : কিছু সুপারিশ

স্থানীয় নেতৃত্ব সৃষ্টি এবং অংশীদারিত্ব ও জবাবদিহিতামূলক প্রশাসনের ধারণা থেকেই স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার উৎপত্তি। বাংলাদেশে শহর বা নগরকেন্দ্রিক এক ধরনের স্থানীয় সরকার এবং গ্রামকেন্দ্রিক আরেক ধরনের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। পৌরসভা এবং সিটি করপোরেশনগুলো প্রথম ধরনের অন্তর্ভুক্ত এবং জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদগুলো দ্বিতীয় ধরনের অন্তর্ভুর্ক্ত। ঢাকা দক্ষিণ এবং উত্তর সিটি করপোরেশন দুটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি কর্মকর্তাদের দ্বারা পরিচালিত হওয়ার পর গত ২৮ এপ্রিল ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন যেনতেনভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে। বেলা ১০টার মধ্যে বিপুলসংখ্যক কেন্দ্র দখল হয়ে যাওয়ায় বিএনপি নির্বাচনকে প্রহসনমূলক আখ্যায়িত করে তা বর্জন করে। অন্যান্য সিটি করপোরেশনের মেয়রদের মধ্যে সিলেট ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়রদ্বয় বর্তমানে জেলহাজতে আছেন। রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র মামলায় জড়িয়ে পলাতক আছেন। তাদের সাময়িক বরখাস্ত করে সরকারদলীয় প্যানেল মেয়র দ্বারা উক্ত সিটি করপোরেশনগুলো পরিচালিত হচ্ছে। কোথাও কোথাও কাউন্সিলররাও সরকারের রোষানলে পড়ে নানা যাতনা ভোগ করছেন। প্রথম আলো পত্রিকার এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, মামলার জালে জড়িয়ে সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদের অন্তত ২৫ জন বিএনপি ও জামায়াত সমর্থক নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে গত এক বছরে সাময়িক বরখাস্ত কিংবা দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং গ্রেফতারের ভয়ে সমসংখ্যক জনপ্রতিনিধি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এ তথ্য অস্বাভাবিক ও উদ্বেগজনক বলে ২৮ মার্চ, ২০১৫ তারিখে প্রকাশিত দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার সম্পাদকীয় কলামে মন্তব্য করা হয়েছে। কিন্তু একই অভিযোগে অভিযুক্ত ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক জনপ্রতিনিধিদের কেউ কেউ উচ্চ আদালতে আপিল করে কিংবা স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ছুটি নিয়ে স্বপদে বহাল রয়েছেন বলে উক্ত সম্পাদকীয় কলামে বিস্ময় প্রকাশ করা হয়েছে। কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু জনমনে যদি ধারণা জন্মে যে এরা বিএনপি কিংবা জামায়াতপন্থি হওয়ায় এদের হয়রানি করা হচ্ছে তখন উক্ত আপ্তবাক্যে বিশ্বাস রাখা দায়। যখন মানুষ দেখে যে, একজন নির্বাচিত মেয়র বা কাউন্সিলরকে যে কোনো মামলায় জড়িয়ে গ্রেফতার করা যায় তখন তাদের প্রতি মানুষের উঁচু ধারণা পোষণ করা আশা করা যায় না। রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন না হলে এ অবস্থার পরিবর্তন আশা করা বাতুলতা। যেসব পৌরসভায় বিএনপি-জামায়াতপন্থি মেয়র ও কাউন্সিলর রয়েছেন তাদেরও একই অবস্থা। এভাবে নির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের অকার্যকর করে ফেলা হচ্ছে যা স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে দুর্বল করছে বলে বিজ্ঞজনদের অভিমত। সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদে প্রজাতন্ত্রের প্রত্যেক একাংশে জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা শাসিত হওয়ার বিধান আছে। এই বিধানানুসারে ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ এবং জেলা পর্যায়ে জেলা পরিষদ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা শাসিত হওয়ার কথা থাকলেও একাধিক কারণে এগুলো জনপ্রত্যাশা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। ইউনিয়ন পরিষদ এবং উপজেলা পরিষদ আইনে বর্ণিত উৎসসমূহ থেকে পরিষদগুলো পর্যাপ্ত কর আহরণ করছে না। অন্যদিকে সরকারও পর্যাপ্ত অনুদান বরাদ্দ দিচ্ছে না। আর উপজেলা পরিষদসমূহে এমপিদের উপদেষ্টা করায় পরিষদগুলোকে তাদের অযাচিত হস্তক্ষেপের বিড়ম্বনা সইতে হচ্ছে যা কার্যকর স্থানীয় সরকার বিকাশের পথে এক অন্তরায়। আর জেলা পরিষদে কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধি নেই, বরং তিন বছরেরও অধিককাল ধরে সরকার মনোনীত প্রশাসক দ্বারা শাসিত হচ্ছে। আর মনোনীত প্রশাসকদের সবাই দলীয় লোক। এটা দলীয়করণের আর একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। জেলা পরিষদ আইন ২০০০ এর ৮২ ধারার (১) উপধারায় জেলা পরিষদ গঠন না হওয়া পর্যন্ত সরকার কর্তৃক প্রশাসক নিয়োগ করার বিধান আছে। উক্ত ধারানুসারে ২০১১ সালের ১১ ডিসেম্বর তিনটি পার্বত্য জেলা ব্যতীত দেশের ৬১টি জেলায় সরকার প্রশাসক নিয়োগ করে। প্রশ্ন হলো- জেলা পরিষদ আইন পাস হওয়ার পর এ যাবৎ যারা ক্ষমতাসীন হয়েছেন বা আছেন তারা এতদিন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা কেন পরিষদ গঠন করলেন না? আরও প্রশ্ন হলো- অনির্বাচিত প্রশাসকদের দ্বারা কতকাল জেলা পরিষদ শাসিত হবে? স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান তো দলীয় লোকদের সুবিধা বিতরণের আখড়া হতে পারে না।

উল্লেখ্য, জেলা পরিষদ আইনের ৮২(১) ধারা সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আর সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদের ২ উপানুচ্ছেদে বিধৃত আছে জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোনো আইন যদি এই সংবিধানের সঙ্গে অসামঞ্জস্য হয়, তাহলে সে আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হবে। সুতরাং জেলা পরিষদ আইনের ৮২(১) ধারা সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় উক্ত ধারাটি শুরু থেকেই বাতিলযোগ্য (Void ab initio)। উল্লেখ্য, প্রশাসক নিয়োগ না করেও নির্বাচনের মাধ্যমে পরিষদ গঠন করা যেত। প্রশাসক নিয়োগের তিন বছরের মধ্যেও নির্বাচনের ব্যবস্থা না করায় প্রতীয়মাণ হয় যে, সরকারের নির্বাচন দেওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই। প্রশাসক পদটি স্থানীয় সরকার ধারণার সঙ্গে যায় না। সংবিধানের ৭ ধারায় বলা হয়েছে- এই প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণ। সুতরাং জনগণের প্রতিনিধিদের পরিবর্তে প্রশাসকদের দ্বারা জেলা পরিষদগুলো পরিচালিত হওয়া সংবিধান এবং গণতন্ত্র তথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী। জেলা পরিষদগুলোকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের মনন স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দিয়েছে।

জেলা পরিষদে নির্বাচিত প্রতিনিধি না থাকায় প্রশাসকদের কোনো জবাবদিহিতা নেই। তারা সরকারের অনুগ্রহভাজন ব্যক্তি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এ কথা তারা ভালোভাবেই জানেন। সুতরাং তারা জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে এই ধারণার বশবর্তী হয়ে প্রকল্প প্রণয়ন এবং যত্রতত্র অনুদান প্রদানে চরম স্বেচ্ছাচারিতা প্রদর্শন করছেন। এসব ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি ও পক্ষপাতিত্ব প্রাধান্য পাচ্ছে। প্রশাসকদের প্রায় সবাই ঢাকায় বসবাস করেন বিধায় প্রায় প্রতি সপ্তাহান্তে পরিষদের গাড়িতে ঢাকায় চলে আসেন এবং সপ্তাহের শুরুতে কর্মস্থলে যান বলে শোনা যায়। ফলে জ্বালানির অপচয় হয়। মনে হচ্ছে এসব দেখার কেউ নেই। কাউকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতার অধিকারী করা সুশাসনের পরিপন্থী এবং স্থানীয় সরকার ধারণার সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। কথায় আছে- Absolute power corrupts absolutely.

সর্বশেষ জেলা প্রশাসক সম্মেলনে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছিলেন, সরকার জেলা পরিষদগুলো বিলুপ্ত করার চিন্তাভাবনা করছে। তারপর প্রায় এক বছরের অধিককাল অতিক্রান্ত হতে চলল। নির্বাচন কিংবা বিলুপ্তি কোনোটিরই নামগন্ধ নেই। কাজেই এ ব্যাপারে সরকারের আন্তরিকতা প্রশ্নবিদ্ধ। অথচ সরকার বিভিন্ন উপলক্ষে স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করার কথা জোর গলায় বলে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে আমাদের রাজনীতিবিদদের কথা ও কাজে মিল পাওয়া ভার।

স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করা নিয়ে বিস্তর লেখালেখি হয়েছে এবং এ ব্যাপারে বহু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কোনো সরকারই এ ব্যাপারে কোনো আগ্রহ দেখায়নি। কেননা, এ ব্যাপারে সরকারকে কোনো জবাবদিহি করতে হচ্ছে না। সংসদে প্রকৃতপক্ষে কোনো বিরোধী দল না থাকায় এ নিয়ে সংসদে কোনো আলোচনা-সমালোচনা হয় না। কাগজ-কলমে থাকা সংসদে বিরোধী দল সরকারকে সব ব্যাপারে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। আর অন্যান্য বিরোধী দল এবং সুশীল সমাজের দৃষ্টিনিবদ্ধ এমন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের দিকে। উলি্লখিত কারণে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী না হয়ে বরং দুর্বল হচ্ছে। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য যা যা করতে হবে- অবিলম্বে জেলা পরিষদগুলোর নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে এবং এ জন্য সংশ্লিষ্ট সব মহলকে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে।

উপজেলা পরিষদে এমপিদের উপদেষ্টা হিসেবে রাখার বিধান বাতিল করতে হবে এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের করণীয় কাজসমূহ (যেমন- ত্রাণ বিতরণ/বরাদ্দ, নলকূপ বরাদ্দ প্রভৃতি) থেকে এমপিদের বিরত রেখে এমপিতন্ত্রের অবসান ঘটাতে হবে। উপজেলা এবং ইউনিয়ন পরিষদগুলো যাতে তাদের জন্য নির্দিষ্ট করা খাতগুলো থেকে পর্যাপ্ত কর আহরণ করে তা বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষ (prescribed Authority) এবং সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে এবং এ জন্য নজরদারি ও তত্ত্বাবধান বাড়াতে হবে।

স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর জনপ্রতিনিধিরা যাতে কর আহরণে মনোযোগী হয় সে জন্য তাদের বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর জনপ্রতিনিধিরা যাতে সম্পদ আহরণ ও ব্যয়ে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয় সে জন্য তাদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। সংসদ সচিবালয় এবং দলীয় প্রধানদের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট এমপিদের নির্দেশ দিতে হবে যাতে তারা স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোতে অযাচিত হস্তক্ষেপ না করে। আর করলে যেন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

স্থানীয় সরকারগুলোর জনপ্রতিনিধি এবং এগুলোতে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যাতে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক এবং অনুকূল কর্মপরিবেশ বিরাজ করে সেজন্য জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে বিভিন্ন ব্যাচে যৌথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির নূ্যনতম ৫০% অর্থ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে ব্যয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। আশা করি স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে কার্যকর ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সরকার ও বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষসমূহ সুপারিশমালা বাস্তবায়নে ব্রতী হবেন।

লেখক : সাবেক সচিব।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে