শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

স্থানীয় সরকার চালচিত্র : কিছু সুপারিশ

মোহাম্মদ মতিউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
স্থানীয় সরকার চালচিত্র : কিছু সুপারিশ

স্থানীয় নেতৃত্ব সৃষ্টি এবং অংশীদারিত্ব ও জবাবদিহিতামূলক প্রশাসনের ধারণা থেকেই স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার উৎপত্তি। বাংলাদেশে শহর বা নগরকেন্দ্রিক এক ধরনের স্থানীয় সরকার এবং গ্রামকেন্দ্রিক আরেক ধরনের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। পৌরসভা এবং সিটি করপোরেশনগুলো প্রথম ধরনের অন্তর্ভুক্ত এবং জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদগুলো দ্বিতীয় ধরনের অন্তর্ভুর্ক্ত। ঢাকা দক্ষিণ এবং উত্তর সিটি করপোরেশন দুটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি কর্মকর্তাদের দ্বারা পরিচালিত হওয়ার পর গত ২৮ এপ্রিল ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন যেনতেনভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে। বেলা ১০টার মধ্যে বিপুলসংখ্যক কেন্দ্র দখল হয়ে যাওয়ায় বিএনপি নির্বাচনকে প্রহসনমূলক আখ্যায়িত করে তা বর্জন করে। অন্যান্য সিটি করপোরেশনের মেয়রদের মধ্যে সিলেট ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়রদ্বয় বর্তমানে জেলহাজতে আছেন। রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র মামলায় জড়িয়ে পলাতক আছেন। তাদের সাময়িক বরখাস্ত করে সরকারদলীয় প্যানেল মেয়র দ্বারা উক্ত সিটি করপোরেশনগুলো পরিচালিত হচ্ছে। কোথাও কোথাও কাউন্সিলররাও সরকারের রোষানলে পড়ে নানা যাতনা ভোগ করছেন। প্রথম আলো পত্রিকার এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, মামলার জালে জড়িয়ে সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদের অন্তত ২৫ জন বিএনপি ও জামায়াত সমর্থক নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে গত এক বছরে সাময়িক বরখাস্ত কিংবা দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং গ্রেফতারের ভয়ে সমসংখ্যক জনপ্রতিনিধি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এ তথ্য অস্বাভাবিক ও উদ্বেগজনক বলে ২৮ মার্চ, ২০১৫ তারিখে প্রকাশিত দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার সম্পাদকীয় কলামে মন্তব্য করা হয়েছে। কিন্তু একই অভিযোগে অভিযুক্ত ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক জনপ্রতিনিধিদের কেউ কেউ উচ্চ আদালতে আপিল করে কিংবা স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ছুটি নিয়ে স্বপদে বহাল রয়েছেন বলে উক্ত সম্পাদকীয় কলামে বিস্ময় প্রকাশ করা হয়েছে। কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু জনমনে যদি ধারণা জন্মে যে এরা বিএনপি কিংবা জামায়াতপন্থি হওয়ায় এদের হয়রানি করা হচ্ছে তখন উক্ত আপ্তবাক্যে বিশ্বাস রাখা দায়। যখন মানুষ দেখে যে, একজন নির্বাচিত মেয়র বা কাউন্সিলরকে যে কোনো মামলায় জড়িয়ে গ্রেফতার করা যায় তখন তাদের প্রতি মানুষের উঁচু ধারণা পোষণ করা আশা করা যায় না। রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন না হলে এ অবস্থার পরিবর্তন আশা করা বাতুলতা। যেসব পৌরসভায় বিএনপি-জামায়াতপন্থি মেয়র ও কাউন্সিলর রয়েছেন তাদেরও একই অবস্থা। এভাবে নির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের অকার্যকর করে ফেলা হচ্ছে যা স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে দুর্বল করছে বলে বিজ্ঞজনদের অভিমত। সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদে প্রজাতন্ত্রের প্রত্যেক একাংশে জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা শাসিত হওয়ার বিধান আছে। এই বিধানানুসারে ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ এবং জেলা পর্যায়ে জেলা পরিষদ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা শাসিত হওয়ার কথা থাকলেও একাধিক কারণে এগুলো জনপ্রত্যাশা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। ইউনিয়ন পরিষদ এবং উপজেলা পরিষদ আইনে বর্ণিত উৎসসমূহ থেকে পরিষদগুলো পর্যাপ্ত কর আহরণ করছে না। অন্যদিকে সরকারও পর্যাপ্ত অনুদান বরাদ্দ দিচ্ছে না। আর উপজেলা পরিষদসমূহে এমপিদের উপদেষ্টা করায় পরিষদগুলোকে তাদের অযাচিত হস্তক্ষেপের বিড়ম্বনা সইতে হচ্ছে যা কার্যকর স্থানীয় সরকার বিকাশের পথে এক অন্তরায়। আর জেলা পরিষদে কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধি নেই, বরং তিন বছরেরও অধিককাল ধরে সরকার মনোনীত প্রশাসক দ্বারা শাসিত হচ্ছে। আর মনোনীত প্রশাসকদের সবাই দলীয় লোক। এটা দলীয়করণের আর একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। জেলা পরিষদ আইন ২০০০ এর ৮২ ধারার (১) উপধারায় জেলা পরিষদ গঠন না হওয়া পর্যন্ত সরকার কর্তৃক প্রশাসক নিয়োগ করার বিধান আছে। উক্ত ধারানুসারে ২০১১ সালের ১১ ডিসেম্বর তিনটি পার্বত্য জেলা ব্যতীত দেশের ৬১টি জেলায় সরকার প্রশাসক নিয়োগ করে। প্রশ্ন হলো- জেলা পরিষদ আইন পাস হওয়ার পর এ যাবৎ যারা ক্ষমতাসীন হয়েছেন বা আছেন তারা এতদিন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা কেন পরিষদ গঠন করলেন না? আরও প্রশ্ন হলো- অনির্বাচিত প্রশাসকদের দ্বারা কতকাল জেলা পরিষদ শাসিত হবে? স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান তো দলীয় লোকদের সুবিধা বিতরণের আখড়া হতে পারে না।

উল্লেখ্য, জেলা পরিষদ আইনের ৮২(১) ধারা সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আর সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদের ২ উপানুচ্ছেদে বিধৃত আছে জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোনো আইন যদি এই সংবিধানের সঙ্গে অসামঞ্জস্য হয়, তাহলে সে আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হবে। সুতরাং জেলা পরিষদ আইনের ৮২(১) ধারা সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় উক্ত ধারাটি শুরু থেকেই বাতিলযোগ্য (Void ab initio)। উল্লেখ্য, প্রশাসক নিয়োগ না করেও নির্বাচনের মাধ্যমে পরিষদ গঠন করা যেত। প্রশাসক নিয়োগের তিন বছরের মধ্যেও নির্বাচনের ব্যবস্থা না করায় প্রতীয়মাণ হয় যে, সরকারের নির্বাচন দেওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই। প্রশাসক পদটি স্থানীয় সরকার ধারণার সঙ্গে যায় না। সংবিধানের ৭ ধারায় বলা হয়েছে- এই প্রজাতন্ত্রের মালিক জনগণ। সুতরাং জনগণের প্রতিনিধিদের পরিবর্তে প্রশাসকদের দ্বারা জেলা পরিষদগুলো পরিচালিত হওয়া সংবিধান এবং গণতন্ত্র তথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী। জেলা পরিষদগুলোকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের মনন স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দিয়েছে।

জেলা পরিষদে নির্বাচিত প্রতিনিধি না থাকায় প্রশাসকদের কোনো জবাবদিহিতা নেই। তারা সরকারের অনুগ্রহভাজন ব্যক্তি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এ কথা তারা ভালোভাবেই জানেন। সুতরাং তারা জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে এই ধারণার বশবর্তী হয়ে প্রকল্প প্রণয়ন এবং যত্রতত্র অনুদান প্রদানে চরম স্বেচ্ছাচারিতা প্রদর্শন করছেন। এসব ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি ও পক্ষপাতিত্ব প্রাধান্য পাচ্ছে। প্রশাসকদের প্রায় সবাই ঢাকায় বসবাস করেন বিধায় প্রায় প্রতি সপ্তাহান্তে পরিষদের গাড়িতে ঢাকায় চলে আসেন এবং সপ্তাহের শুরুতে কর্মস্থলে যান বলে শোনা যায়। ফলে জ্বালানির অপচয় হয়। মনে হচ্ছে এসব দেখার কেউ নেই। কাউকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতার অধিকারী করা সুশাসনের পরিপন্থী এবং স্থানীয় সরকার ধারণার সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। কথায় আছে- Absolute power corrupts absolutely.

সর্বশেষ জেলা প্রশাসক সম্মেলনে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছিলেন, সরকার জেলা পরিষদগুলো বিলুপ্ত করার চিন্তাভাবনা করছে। তারপর প্রায় এক বছরের অধিককাল অতিক্রান্ত হতে চলল। নির্বাচন কিংবা বিলুপ্তি কোনোটিরই নামগন্ধ নেই। কাজেই এ ব্যাপারে সরকারের আন্তরিকতা প্রশ্নবিদ্ধ। অথচ সরকার বিভিন্ন উপলক্ষে স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করার কথা জোর গলায় বলে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে আমাদের রাজনীতিবিদদের কথা ও কাজে মিল পাওয়া ভার।

স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করা নিয়ে বিস্তর লেখালেখি হয়েছে এবং এ ব্যাপারে বহু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কোনো সরকারই এ ব্যাপারে কোনো আগ্রহ দেখায়নি। কেননা, এ ব্যাপারে সরকারকে কোনো জবাবদিহি করতে হচ্ছে না। সংসদে প্রকৃতপক্ষে কোনো বিরোধী দল না থাকায় এ নিয়ে সংসদে কোনো আলোচনা-সমালোচনা হয় না। কাগজ-কলমে থাকা সংসদে বিরোধী দল সরকারকে সব ব্যাপারে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। আর অন্যান্য বিরোধী দল এবং সুশীল সমাজের দৃষ্টিনিবদ্ধ এমন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের দিকে। উলি্লখিত কারণে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী না হয়ে বরং দুর্বল হচ্ছে। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য যা যা করতে হবে- অবিলম্বে জেলা পরিষদগুলোর নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে এবং এ জন্য সংশ্লিষ্ট সব মহলকে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে।

উপজেলা পরিষদে এমপিদের উপদেষ্টা হিসেবে রাখার বিধান বাতিল করতে হবে এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের করণীয় কাজসমূহ (যেমন- ত্রাণ বিতরণ/বরাদ্দ, নলকূপ বরাদ্দ প্রভৃতি) থেকে এমপিদের বিরত রেখে এমপিতন্ত্রের অবসান ঘটাতে হবে। উপজেলা এবং ইউনিয়ন পরিষদগুলো যাতে তাদের জন্য নির্দিষ্ট করা খাতগুলো থেকে পর্যাপ্ত কর আহরণ করে তা বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষ (prescribed Authority) এবং সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে এবং এ জন্য নজরদারি ও তত্ত্বাবধান বাড়াতে হবে।

স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর জনপ্রতিনিধিরা যাতে কর আহরণে মনোযোগী হয় সে জন্য তাদের বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর জনপ্রতিনিধিরা যাতে সম্পদ আহরণ ও ব্যয়ে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয় সে জন্য তাদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। সংসদ সচিবালয় এবং দলীয় প্রধানদের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট এমপিদের নির্দেশ দিতে হবে যাতে তারা স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোতে অযাচিত হস্তক্ষেপ না করে। আর করলে যেন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

স্থানীয় সরকারগুলোর জনপ্রতিনিধি এবং এগুলোতে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যাতে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক এবং অনুকূল কর্মপরিবেশ বিরাজ করে সেজন্য জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে বিভিন্ন ব্যাচে যৌথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির নূ্যনতম ৫০% অর্থ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে ব্যয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। আশা করি স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে কার্যকর ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সরকার ও বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষসমূহ সুপারিশমালা বাস্তবায়নে ব্রতী হবেন।

লেখক : সাবেক সচিব।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর