শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৫

রাজতন্ত্র ও বাংলাদেশের রাজনীতি

সুমন পালিত
অনলাইন ভার্সন
রাজতন্ত্র ও বাংলাদেশের রাজনীতি

মিসরের ক্ষমতাচ্যুত রাজা ফারুক বলেছিলেন, ভবিষ্যতে পৃথিবীতে মাত্র দুজন রাজার অস্তিত্ব থাকবে। এর একটি ব্রিটেনের আরেকটি তাসের রাজা। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের পর থেকে বিশ্বজুড়ে প্রজাতন্ত্রের যে হাওয়া বইছে তাতে রাজা ফারুকের ভবিষ্যদ্বাণীটি প্রায়ই স্মরণ করা হয়। আমাদের প্রতিবেশী দেশ নেপাল ছিল এক সময়ে রাজতান্ত্রিক দেশ। রাজাকে ঈশ্বরের অংশ মনে করা হতো। বিষ্ণুর অবতার- এই মহিমায় রাজা পূজিত হতেন জনগণের কাছে। ২০০১ সালের ১ জুন নেপালের রাজপ্রাসাদে ঘটে এক রহস্যজনক হত্যাকাণ্ড। রাজপ্রাসাদের এক নৈশভোজ সভায় রাজা বীরেন্দ্রসহ রাজপরিবারের ১০ সদস্য নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। লক্ষণীয়, রাজপরিবারের এ ভোজসভায় অনুপস্থিত ছিলেন রাজা বীরেন্দ্রের ভাই জ্ঞানেন্দ্র এবং তার পুত্র পরশ। রাজা বীরেন্দ্রর হত্যাকাণ্ডের পর রাজ সিংহাসনে বসেন জ্ঞানেন্দ্র। তিনি এ হত্যাকাণ্ডের তদন্তে একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করেন। ওই কমিটির রিপোর্টে বলা হয়, ক্রাউন প্রিন্স দীপেন্দ্র নিজেই তার বাবা-মাসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের হত্যা করেন, তারপর তিনি হয়তো নিজে আত্মঘাতী হন কিংবা অন্য কোনো ঘাতক তাকে হত্যা করে।

তদন্ত কমিটির এ রিপোর্টকে 'বানানো গল্প' বলে মনে হয়েছে অনেকের কাছে। নেপালি জনগণের সন্দেহের তীর ছিল জ্ঞানেন্দ্রর দিকে। ভগবানের অবতারের বদলে রাজা জ্ঞানেন্দ্রকে নেপালি জনগণ দেখতে শুরু করে অপদেবতা হিসেবে। ২০০৬ সালের নভেম্বরের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় মাওপন্থিরা। ২০০৭ সালের ১৫ জানুয়ারি রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হয় আনুষ্ঠানিকভাবে।

রাজা ফারুক ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর নিজের দুঃখ ভুলতে রাজতন্ত্র সম্পর্কে যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তা অক্ষরে অক্ষরে কোনো দিন প্রতিফলিত হবে কিনা সময়ই বলে দেবে। তিনি ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের অমরতা নিয়ে যে কথা বলেছিলেন তা কিন্তু সংশয়ের ঊর্ধ্বে নয়। ক্রাউন প্রিন্স চার্লসের সঙ্গে প্রিন্সেস ডায়ানার দাম্পত্য কলহ এবং তার পরিণতিতে প্রেমিকসহ দুখিনী রাজবধূর মৃত্যু সাধারণ মানুষের কাছে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের গ্রহণযোগ্যতায় ধস এনে দেয়। ক্যামেলিয়ার সঙ্গে প্রিন্স চার্লসের পরকীয়া এবং শেষাবধি তাকে বধূ হিসেবে গ্রহণকেও ব্রিটিশদের অনেকেই মেনে নিতে পারেনি। সে দেশের রাজতন্ত্র টিকে আছে ঐতিহ্যের প্রতি ব্রিটিশদের মোহের কারণে। কালের বিবর্তনে ব্রিটিশ রাজতন্ত্র এখন রাজকীয় প্রতিষ্ঠান মাত্র। সম্মান থাকলেও তাদের কোনো নির্বাহী ক্ষমতা নেই।

বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধ কিংবা একবিংশ শতাব্দীকে যদি রাজতন্ত্র পতনের যুগ বলে ভাবা হয়, তবে এ যুগেও দাপটের সঙ্গে টিকে আছে জাপানি রাজতন্ত্র। জাপানের বর্তমান রাজবংশ আড়াই হাজার বছরেরও বেশি দিন ধরে সে দেশ শাসন করছে। জাপানি ইতিহাসে উত্থান-পতনের ঘটনা কম হয়নি। যুদ্ধবিগ্রহ এমনকি পারমাণবিক ধ্বংসলীলার ধকলও জাপানকে সহ্য করতে হয়েছে, যা দুনিয়ার আর কোথাও ঘটেনি। তারপরও রাজতন্ত্র টিকে আছে অক্ষয় মহিমায়। রাজার প্রতি জাপানিদের ভালোবাসা প্রায় শতভাগের কাছাকাছি।

জাপানে রাজতন্ত্র যে কতটা জনপ্রিয় তার প্রমাণ পাওয়া যায় রাজপরিবারের এক ঘটনায়। সংবিধান অনুযায়ী সে দেশে কেবল পুত্র সন্তানই সিংহাসনের উত্তরাধিকার হওয়ার যোগ্য। অথচ ২০০৬ সালের আগে ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে জাপানি রাজপরিবারে কোনো পুত্র সন্তান জন্ম নেয়নি। জাপানের সম্রাট আকিহিতোর পর ক্রাউন প্রিন্স নারুহিতো দায়িত্ব নেবেন। তারপর কে বসবেন জাপানি রাজ সিংহাসনে? যুবরাজ নারুহিতো নিঃসন্তান। তিনি মারা গেলে ছোটভাই আকিশিনো সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হবেন। কিন্তু তারপর? তাদের বোন প্রিন্সেস সায়াকো একজন সাধারণ জাপানিকে বিয়ে করায় তার পুত্র রাজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হতে পারবেন না। প্রিন্স আকিশিনোর পুত্রসন্তান লাভে সে সংশয়ের অবসান ঘটে। জাপানিরা কর্মপ্রিয় জাতি। অযথা মাতামাতি তাদের ধাতে নেই। তারপর ২০০৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর জাপানি সিংহাসনের আরেক সম্ভাব্য উত্তরসূরি জন্মলাভের ঘটনায় উৎসবে মেতে উঠেছিল সারা দেশ।

জাপানেও এক সময় রাজাকে ঈশ্বরের অবতার হিসেবে ভাবা হতো। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর সে অবতার তত্ত্বের অবসান ঘটে। কিন্তু তারপরও জাপানি রাজতন্ত্রের মর্যাদা সাধারণ মানুষের কাছে অসামান্য। সে দেশের প্রধানমন্ত্রীসহ যে কোনো নাগরিক রাজাকে যে সম্মান দেখান তা এক কথায় অতুলনীয়।

এশীয় দেশ থাইল্যান্ডেও রাজার জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। একসময় থাইল্যান্ড ছিল সামরিক অভ্যুত্থানের দেশ। কয়েক দিন অন্তর সেখানে শাসকের বদল হতো। কিন্তু রাজার মর্যাদা ও ক্ষমতা সে অবস্থায়ও ছিল প্রশ্নাতীত। ডাকসাইটে জেনারেলরা রাজপ্রাসাদে এসে রাজার কাছে নতজানু হয়ে অভ্যুত্থানের জন্য ক্ষমা চাইত। তারপর ক্ষমার পাশাপাশি মিলত দেশ শাসনের ভার। রাজার সিদ্ধান্তে সম্মান দেখাবে না এমন কাউকে থাইল্যান্ডে খুঁজে পাওয়া কঠিন।

আমাদের প্রায় বাড়ির কাছের দেশ ভুটানেও রাজতন্ত্র চালু রয়েছে বহুকাল ধরে। ভুটানের ক্ষমতাত্যাগী রাজা জিগমে সিংগে ওয়াংচুক মাত্র ১৮ বছর বয়সে ক্ষমতায় বসেন। যৌবনে পদার্পণের আগেই তার হাতে আসে রাজদণ্ড। অপরিণত বয়সে ক্ষমতা লাভ মানুষকে নাকি স্বেচ্ছাচারী করে। কিন্তু ওয়াংচুকের ক্ষেত্রে তা হয়নি। জনগণের জন্য নিবেদিত এই রাজাকে বাদ দিয়ে ভুটানিরা কোনো কিছু ভাবতেও নারাজ ছিল। তারপরও ওয়াংচুক নিজে থেকে রাজার ক্ষমতা হ্রাস করেন। দেশবাসীর আপত্তি সত্ত্বেও তিনি স্বেচ্ছায় ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন। বলেন, রাজা নিয়োগে সে দেশের সংসদের ক্ষমতা থাকবে। ভুটানে এখন ওয়াংচুকের তরুণপুত্র জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক সিংহাসনে। বাবার অনুসৃত পথেই চলছেন তিনি।

রাজতন্ত্রের এই পতনের যুগেও আফ্রিকার ক্ষুদ্র দেশ টোঙ্গোর রাজা চতুর্থ তপু জনপ্রিয়তার মাইলফলক রচনার কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। ২০০৬ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ৮৮ বছর বয়সে বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান টোঙ্গোর রাজা। দীর্ঘ ৪১ বছর ধরে তিনি শাসন করেন এই ক্ষুদ্র দেশটি। তারপরও রাজার জনপ্রিয়তায় কখনো ছেদ পড়েনি। টোঙ্গো সরকার রাজার মৃত্যুতে মাত্র এক লাইনের একটি রাজকীয় বিবৃতি প্রচার করে। তাতে লেখা ছিল- 'টোঙ্গোর সূর্য অস্তমিত হয়েছে।' ক্রাউন প্রিন্স তুপুউতোরা ১০ সেপ্টেম্বর ক্ষমতায় বসেন। তিনি তার বাবার ঐতিহ্য বজায় রাখার কথা বলেছেন।

দুনিয়া থেকে একের পর এক রাজতন্ত্রের অবসান ঘটলেও অলিখিত রাজতন্ত্র আমাদের এই উপমহাদেশের দেশগুলোতে প্রভাব বিস্তার করে রয়েছে। ভারতের নেহরু গান্ধী পরিবারকে সে দেশের অলিখিত রাজপরিবার বলে ভাবা হয়। এ পরিবার জাতিকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী উপহার দিয়েছে। মতিলাল নেহরু এ পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা। তার পুত্র জওহরলাল নেহরু ছিলেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। নেহরুকন্যা ইন্দিরা গান্ধীকে বিশ্বের এযাবৎকালের শ্রেষ্ঠ মহিলা রাজনীতিক বলে ভাবা হয়। তিনিও প্রধানমন্ত্রী পদে দীর্ঘদিন অধিষ্ঠিত ছিলেন। অাঁততায়ীর হাতে নিহত হওয়ার পর তার পুত্র রাজীব গান্ধী ভারতের প্রধানমন্ত্রী হন। তিনিও প্রাণ হারান অাঁততায়ীর হাতে।

এ ট্র্যাজেডির কারণেই রাজীব পত্নী সোনিয়া গান্ধী দলীয় নেতা-কর্মীদের দাবির মুখেও রাজনীতিতে আসেননি। পরবর্তীতে তিনি কংগ্রেসের হাল ধরেন। ২০০৪ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট জয়ী হয়। দল ও জোটের দাবি সত্ত্বেও সোনিয়া প্রধানমন্ত্রী পদে বসেননি। দল ক্ষমতায় থাকাকালে নেহরু গান্ধী পরিবারের জাদুর কারণে সোনিয়া গান্ধীকে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু বলে ভাবা হতো। বিরোধী দলে যাওয়ার পর সোনিয়া গান্ধীকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে কংগ্রেসী রাজনীতি। মনে করা হয় অদূরভবিষ্যতে ভারতে কংগ্রেস বা কংগ্রেসী জোট ক্ষমতায় এলে প্রধানমন্ত্রী হবেন রাজীব ও সোনিয়ার পুত্র রাহুল গান্ধী। পাকিস্তানে ভুট্টো পরিবারও প্রায় একই মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। এ পরিবারের প্রাণপুরুষ জুলফিকার আলী ভুট্টো দুই দশক ধরে পাকিস্তানের রাজনীতিতে উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে বিরাজ করেছেন। প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী পদে ছিলেন তিনি। তার কন্যা বেনজির ভুট্টোও অলঙ্কৃত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর পদ। শ্রীলঙ্কার বন্দরনায়েক পরিবার সে দেশকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী উপহার দিয়েছে। দুজন রাষ্ট্রপতি এসেছেন এ পরিবার থেকে। প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের অং সান সুকি পরিবারও জনগণের হৃদয় সিংহাসন দখল করে আছে স্বাধীনতার পর থেকে। এ পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা মিয়ানমারের স্বাধীনতা আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা অং সান। বঙ্গবন্ধু এবং মহাত্মা গান্ধীর মতো অং সান প্রাণ হারিয়েছেন অাঁততায়ীর হাতে। ১৯৪৭ সালের ১৮ জুলাই মিয়ানমারের স্বাধীনতার ছয় মাস আগে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তিনি। স্বাধীনতার আগে মিয়ানমার ছিল এ অঞ্চলের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দেশ। ১৯৬২ সালে জেঁকে বসে সামরিক শাসন। যে শাসনের পরিণতিতে মিয়ানমার সবচেয়ে গরিব দেশে পরিণত হয়। অং সানের কন্যা অং সান সুকি ১৯৮৮ সালে ব্রিটেন থেকে স্বদেশে ফিরে গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন শুরু করেন। দীর্ঘ ১৫ বছর তাকে গৃহবন্দী রাখে সামরিক জান্তা। ২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর গৃহবন্দিত্বের অবসান হয়। কিন্তু বন্ধ হয়নি ষড়যন্ত্র। সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশভাবে জয়ী হওয়া সত্ত্বেও তার দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়নি। বিদেশিকে বিয়ে করেছেন এই অজুহাত তুলে সামরিক জান্তা নোবেল জয়ী এই নেত্রীর প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাষ্ট্রপতি হওয়ার পথে আইনগত বাধা সৃষ্টি করেছে।

বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু ও শহীদ জিয়ার পরিবারও একই মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশ সমার্থক শব্দ হিসেবে বিবেচিত। বাঙালির হাজার বছরের সেরা অর্জন স্বাধীনতা। এ স্বাধীনতার নেতৃত্বে ছিলেন বাঙালির এই অবিসংবাদিত নেতা। ইতিহাসে তিনি অমরত্বের দাবিদার বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে। নব্য মীর জাফরদের ষড়যন্ত্রে স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছর পর ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধু। তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান ভাগ্যগুণে। কৃতজ্ঞ জাতি শেখ হাসিনাকে তিনবার প্রধানমন্ত্রী পদে বসিয়েছে বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে।

মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সে দিনের তরুণ মেজর জিয়াউর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার এবং জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের অভ্যুত্থানকারীরা সে দিনের বন্দী জিয়াকে ক্ষমতায় বসান। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে প্রাণ হারান তিনি। তার মৃত্যুর পর বিএনপির নেতৃত্বে আসেন তার বিধবা স্ত্রী কুলবধূ বেগম খালেদা জিয়া। তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিষ্ঠিত হয়েছেন তিনি। বঙ্গবন্ধু ও জিয়া পরিবারের জনপ্রিয়তা তাদের জন্য বারবার কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। জনগণের হৃদয় থেকে এ দুই পরিবারের নাম মুছে দিতে বারবার হয়েছে ষড়যন্ত্র। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে চলেছে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। তার আগে গোপালগঞ্জে বিস্ফোরক পুঁতে রেখে হত্যার অপচেষ্টা চালানো হয়। ২০০৬ সালে তথাকথিত ওয়ান-ইলেভেনের পর দেশের রাজনীতি থেকে বঙ্গবন্ধু ও জিয়া পরিবারের সদস্যদের উৎখাত করতে যে ষড়যন্ত্রের আশ্রয় নেওয়া হয়েছিল তা ইতিহাসের এক কালো অধ্যায়। আমাদের এই প্রজাতান্ত্রিক দেশের মানুষের হৃদয় সিংহাসনে এ দুটি পরিবারের সদস্যরা যেভাবে অধিষ্ঠান পেয়েছেন তা কোনো অংশেই কম রাজকীয় নয়।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে