শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৫

রাজতন্ত্র ও বাংলাদেশের রাজনীতি

সুমন পালিত
অনলাইন ভার্সন
রাজতন্ত্র ও বাংলাদেশের রাজনীতি

মিসরের ক্ষমতাচ্যুত রাজা ফারুক বলেছিলেন, ভবিষ্যতে পৃথিবীতে মাত্র দুজন রাজার অস্তিত্ব থাকবে। এর একটি ব্রিটেনের আরেকটি তাসের রাজা। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধের পর থেকে বিশ্বজুড়ে প্রজাতন্ত্রের যে হাওয়া বইছে তাতে রাজা ফারুকের ভবিষ্যদ্বাণীটি প্রায়ই স্মরণ করা হয়। আমাদের প্রতিবেশী দেশ নেপাল ছিল এক সময়ে রাজতান্ত্রিক দেশ। রাজাকে ঈশ্বরের অংশ মনে করা হতো। বিষ্ণুর অবতার- এই মহিমায় রাজা পূজিত হতেন জনগণের কাছে। ২০০১ সালের ১ জুন নেপালের রাজপ্রাসাদে ঘটে এক রহস্যজনক হত্যাকাণ্ড। রাজপ্রাসাদের এক নৈশভোজ সভায় রাজা বীরেন্দ্রসহ রাজপরিবারের ১০ সদস্য নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। লক্ষণীয়, রাজপরিবারের এ ভোজসভায় অনুপস্থিত ছিলেন রাজা বীরেন্দ্রের ভাই জ্ঞানেন্দ্র এবং তার পুত্র পরশ। রাজা বীরেন্দ্রর হত্যাকাণ্ডের পর রাজ সিংহাসনে বসেন জ্ঞানেন্দ্র। তিনি এ হত্যাকাণ্ডের তদন্তে একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করেন। ওই কমিটির রিপোর্টে বলা হয়, ক্রাউন প্রিন্স দীপেন্দ্র নিজেই তার বাবা-মাসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের হত্যা করেন, তারপর তিনি হয়তো নিজে আত্মঘাতী হন কিংবা অন্য কোনো ঘাতক তাকে হত্যা করে।

তদন্ত কমিটির এ রিপোর্টকে 'বানানো গল্প' বলে মনে হয়েছে অনেকের কাছে। নেপালি জনগণের সন্দেহের তীর ছিল জ্ঞানেন্দ্রর দিকে। ভগবানের অবতারের বদলে রাজা জ্ঞানেন্দ্রকে নেপালি জনগণ দেখতে শুরু করে অপদেবতা হিসেবে। ২০০৬ সালের নভেম্বরের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় মাওপন্থিরা। ২০০৭ সালের ১৫ জানুয়ারি রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হয় আনুষ্ঠানিকভাবে।

রাজা ফারুক ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর নিজের দুঃখ ভুলতে রাজতন্ত্র সম্পর্কে যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তা অক্ষরে অক্ষরে কোনো দিন প্রতিফলিত হবে কিনা সময়ই বলে দেবে। তিনি ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের অমরতা নিয়ে যে কথা বলেছিলেন তা কিন্তু সংশয়ের ঊর্ধ্বে নয়। ক্রাউন প্রিন্স চার্লসের সঙ্গে প্রিন্সেস ডায়ানার দাম্পত্য কলহ এবং তার পরিণতিতে প্রেমিকসহ দুখিনী রাজবধূর মৃত্যু সাধারণ মানুষের কাছে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের গ্রহণযোগ্যতায় ধস এনে দেয়। ক্যামেলিয়ার সঙ্গে প্রিন্স চার্লসের পরকীয়া এবং শেষাবধি তাকে বধূ হিসেবে গ্রহণকেও ব্রিটিশদের অনেকেই মেনে নিতে পারেনি। সে দেশের রাজতন্ত্র টিকে আছে ঐতিহ্যের প্রতি ব্রিটিশদের মোহের কারণে। কালের বিবর্তনে ব্রিটিশ রাজতন্ত্র এখন রাজকীয় প্রতিষ্ঠান মাত্র। সম্মান থাকলেও তাদের কোনো নির্বাহী ক্ষমতা নেই।

বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধ কিংবা একবিংশ শতাব্দীকে যদি রাজতন্ত্র পতনের যুগ বলে ভাবা হয়, তবে এ যুগেও দাপটের সঙ্গে টিকে আছে জাপানি রাজতন্ত্র। জাপানের বর্তমান রাজবংশ আড়াই হাজার বছরেরও বেশি দিন ধরে সে দেশ শাসন করছে। জাপানি ইতিহাসে উত্থান-পতনের ঘটনা কম হয়নি। যুদ্ধবিগ্রহ এমনকি পারমাণবিক ধ্বংসলীলার ধকলও জাপানকে সহ্য করতে হয়েছে, যা দুনিয়ার আর কোথাও ঘটেনি। তারপরও রাজতন্ত্র টিকে আছে অক্ষয় মহিমায়। রাজার প্রতি জাপানিদের ভালোবাসা প্রায় শতভাগের কাছাকাছি।

জাপানে রাজতন্ত্র যে কতটা জনপ্রিয় তার প্রমাণ পাওয়া যায় রাজপরিবারের এক ঘটনায়। সংবিধান অনুযায়ী সে দেশে কেবল পুত্র সন্তানই সিংহাসনের উত্তরাধিকার হওয়ার যোগ্য। অথচ ২০০৬ সালের আগে ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে জাপানি রাজপরিবারে কোনো পুত্র সন্তান জন্ম নেয়নি। জাপানের সম্রাট আকিহিতোর পর ক্রাউন প্রিন্স নারুহিতো দায়িত্ব নেবেন। তারপর কে বসবেন জাপানি রাজ সিংহাসনে? যুবরাজ নারুহিতো নিঃসন্তান। তিনি মারা গেলে ছোটভাই আকিশিনো সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হবেন। কিন্তু তারপর? তাদের বোন প্রিন্সেস সায়াকো একজন সাধারণ জাপানিকে বিয়ে করায় তার পুত্র রাজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হতে পারবেন না। প্রিন্স আকিশিনোর পুত্রসন্তান লাভে সে সংশয়ের অবসান ঘটে। জাপানিরা কর্মপ্রিয় জাতি। অযথা মাতামাতি তাদের ধাতে নেই। তারপর ২০০৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর জাপানি সিংহাসনের আরেক সম্ভাব্য উত্তরসূরি জন্মলাভের ঘটনায় উৎসবে মেতে উঠেছিল সারা দেশ।

জাপানেও এক সময় রাজাকে ঈশ্বরের অবতার হিসেবে ভাবা হতো। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর সে অবতার তত্ত্বের অবসান ঘটে। কিন্তু তারপরও জাপানি রাজতন্ত্রের মর্যাদা সাধারণ মানুষের কাছে অসামান্য। সে দেশের প্রধানমন্ত্রীসহ যে কোনো নাগরিক রাজাকে যে সম্মান দেখান তা এক কথায় অতুলনীয়।

এশীয় দেশ থাইল্যান্ডেও রাজার জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। একসময় থাইল্যান্ড ছিল সামরিক অভ্যুত্থানের দেশ। কয়েক দিন অন্তর সেখানে শাসকের বদল হতো। কিন্তু রাজার মর্যাদা ও ক্ষমতা সে অবস্থায়ও ছিল প্রশ্নাতীত। ডাকসাইটে জেনারেলরা রাজপ্রাসাদে এসে রাজার কাছে নতজানু হয়ে অভ্যুত্থানের জন্য ক্ষমা চাইত। তারপর ক্ষমার পাশাপাশি মিলত দেশ শাসনের ভার। রাজার সিদ্ধান্তে সম্মান দেখাবে না এমন কাউকে থাইল্যান্ডে খুঁজে পাওয়া কঠিন।

আমাদের প্রায় বাড়ির কাছের দেশ ভুটানেও রাজতন্ত্র চালু রয়েছে বহুকাল ধরে। ভুটানের ক্ষমতাত্যাগী রাজা জিগমে সিংগে ওয়াংচুক মাত্র ১৮ বছর বয়সে ক্ষমতায় বসেন। যৌবনে পদার্পণের আগেই তার হাতে আসে রাজদণ্ড। অপরিণত বয়সে ক্ষমতা লাভ মানুষকে নাকি স্বেচ্ছাচারী করে। কিন্তু ওয়াংচুকের ক্ষেত্রে তা হয়নি। জনগণের জন্য নিবেদিত এই রাজাকে বাদ দিয়ে ভুটানিরা কোনো কিছু ভাবতেও নারাজ ছিল। তারপরও ওয়াংচুক নিজে থেকে রাজার ক্ষমতা হ্রাস করেন। দেশবাসীর আপত্তি সত্ত্বেও তিনি স্বেচ্ছায় ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন। বলেন, রাজা নিয়োগে সে দেশের সংসদের ক্ষমতা থাকবে। ভুটানে এখন ওয়াংচুকের তরুণপুত্র জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক সিংহাসনে। বাবার অনুসৃত পথেই চলছেন তিনি।

রাজতন্ত্রের এই পতনের যুগেও আফ্রিকার ক্ষুদ্র দেশ টোঙ্গোর রাজা চতুর্থ তপু জনপ্রিয়তার মাইলফলক রচনার কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। ২০০৬ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ৮৮ বছর বয়সে বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান টোঙ্গোর রাজা। দীর্ঘ ৪১ বছর ধরে তিনি শাসন করেন এই ক্ষুদ্র দেশটি। তারপরও রাজার জনপ্রিয়তায় কখনো ছেদ পড়েনি। টোঙ্গো সরকার রাজার মৃত্যুতে মাত্র এক লাইনের একটি রাজকীয় বিবৃতি প্রচার করে। তাতে লেখা ছিল- 'টোঙ্গোর সূর্য অস্তমিত হয়েছে।' ক্রাউন প্রিন্স তুপুউতোরা ১০ সেপ্টেম্বর ক্ষমতায় বসেন। তিনি তার বাবার ঐতিহ্য বজায় রাখার কথা বলেছেন।

দুনিয়া থেকে একের পর এক রাজতন্ত্রের অবসান ঘটলেও অলিখিত রাজতন্ত্র আমাদের এই উপমহাদেশের দেশগুলোতে প্রভাব বিস্তার করে রয়েছে। ভারতের নেহরু গান্ধী পরিবারকে সে দেশের অলিখিত রাজপরিবার বলে ভাবা হয়। এ পরিবার জাতিকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী উপহার দিয়েছে। মতিলাল নেহরু এ পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা। তার পুত্র জওহরলাল নেহরু ছিলেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। নেহরুকন্যা ইন্দিরা গান্ধীকে বিশ্বের এযাবৎকালের শ্রেষ্ঠ মহিলা রাজনীতিক বলে ভাবা হয়। তিনিও প্রধানমন্ত্রী পদে দীর্ঘদিন অধিষ্ঠিত ছিলেন। অাঁততায়ীর হাতে নিহত হওয়ার পর তার পুত্র রাজীব গান্ধী ভারতের প্রধানমন্ত্রী হন। তিনিও প্রাণ হারান অাঁততায়ীর হাতে।

এ ট্র্যাজেডির কারণেই রাজীব পত্নী সোনিয়া গান্ধী দলীয় নেতা-কর্মীদের দাবির মুখেও রাজনীতিতে আসেননি। পরবর্তীতে তিনি কংগ্রেসের হাল ধরেন। ২০০৪ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট জয়ী হয়। দল ও জোটের দাবি সত্ত্বেও সোনিয়া প্রধানমন্ত্রী পদে বসেননি। দল ক্ষমতায় থাকাকালে নেহরু গান্ধী পরিবারের জাদুর কারণে সোনিয়া গান্ধীকে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু বলে ভাবা হতো। বিরোধী দলে যাওয়ার পর সোনিয়া গান্ধীকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে কংগ্রেসী রাজনীতি। মনে করা হয় অদূরভবিষ্যতে ভারতে কংগ্রেস বা কংগ্রেসী জোট ক্ষমতায় এলে প্রধানমন্ত্রী হবেন রাজীব ও সোনিয়ার পুত্র রাহুল গান্ধী। পাকিস্তানে ভুট্টো পরিবারও প্রায় একই মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। এ পরিবারের প্রাণপুরুষ জুলফিকার আলী ভুট্টো দুই দশক ধরে পাকিস্তানের রাজনীতিতে উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে বিরাজ করেছেন। প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী পদে ছিলেন তিনি। তার কন্যা বেনজির ভুট্টোও অলঙ্কৃত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর পদ। শ্রীলঙ্কার বন্দরনায়েক পরিবার সে দেশকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী উপহার দিয়েছে। দুজন রাষ্ট্রপতি এসেছেন এ পরিবার থেকে। প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের অং সান সুকি পরিবারও জনগণের হৃদয় সিংহাসন দখল করে আছে স্বাধীনতার পর থেকে। এ পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা মিয়ানমারের স্বাধীনতা আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা অং সান। বঙ্গবন্ধু এবং মহাত্মা গান্ধীর মতো অং সান প্রাণ হারিয়েছেন অাঁততায়ীর হাতে। ১৯৪৭ সালের ১৮ জুলাই মিয়ানমারের স্বাধীনতার ছয় মাস আগে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তিনি। স্বাধীনতার আগে মিয়ানমার ছিল এ অঞ্চলের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দেশ। ১৯৬২ সালে জেঁকে বসে সামরিক শাসন। যে শাসনের পরিণতিতে মিয়ানমার সবচেয়ে গরিব দেশে পরিণত হয়। অং সানের কন্যা অং সান সুকি ১৯৮৮ সালে ব্রিটেন থেকে স্বদেশে ফিরে গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন শুরু করেন। দীর্ঘ ১৫ বছর তাকে গৃহবন্দী রাখে সামরিক জান্তা। ২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর গৃহবন্দিত্বের অবসান হয়। কিন্তু বন্ধ হয়নি ষড়যন্ত্র। সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশভাবে জয়ী হওয়া সত্ত্বেও তার দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়নি। বিদেশিকে বিয়ে করেছেন এই অজুহাত তুলে সামরিক জান্তা নোবেল জয়ী এই নেত্রীর প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাষ্ট্রপতি হওয়ার পথে আইনগত বাধা সৃষ্টি করেছে।

বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু ও শহীদ জিয়ার পরিবারও একই মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশ সমার্থক শব্দ হিসেবে বিবেচিত। বাঙালির হাজার বছরের সেরা অর্জন স্বাধীনতা। এ স্বাধীনতার নেতৃত্বে ছিলেন বাঙালির এই অবিসংবাদিত নেতা। ইতিহাসে তিনি অমরত্বের দাবিদার বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে। নব্য মীর জাফরদের ষড়যন্ত্রে স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছর পর ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধু। তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান ভাগ্যগুণে। কৃতজ্ঞ জাতি শেখ হাসিনাকে তিনবার প্রধানমন্ত্রী পদে বসিয়েছে বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে।

মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সে দিনের তরুণ মেজর জিয়াউর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার এবং জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের অভ্যুত্থানকারীরা সে দিনের বন্দী জিয়াকে ক্ষমতায় বসান। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে প্রাণ হারান তিনি। তার মৃত্যুর পর বিএনপির নেতৃত্বে আসেন তার বিধবা স্ত্রী কুলবধূ বেগম খালেদা জিয়া। তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিষ্ঠিত হয়েছেন তিনি। বঙ্গবন্ধু ও জিয়া পরিবারের জনপ্রিয়তা তাদের জন্য বারবার কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। জনগণের হৃদয় থেকে এ দুই পরিবারের নাম মুছে দিতে বারবার হয়েছে ষড়যন্ত্র। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে চলেছে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। তার আগে গোপালগঞ্জে বিস্ফোরক পুঁতে রেখে হত্যার অপচেষ্টা চালানো হয়। ২০০৬ সালে তথাকথিত ওয়ান-ইলেভেনের পর দেশের রাজনীতি থেকে বঙ্গবন্ধু ও জিয়া পরিবারের সদস্যদের উৎখাত করতে যে ষড়যন্ত্রের আশ্রয় নেওয়া হয়েছিল তা ইতিহাসের এক কালো অধ্যায়। আমাদের এই প্রজাতান্ত্রিক দেশের মানুষের হৃদয় সিংহাসনে এ দুটি পরিবারের সদস্যরা যেভাবে অধিষ্ঠান পেয়েছেন তা কোনো অংশেই কম রাজকীয় নয়।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর