শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০১৫

দলবদলের সরকার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
দলবদলের সরকার

বুঝতে পারছি না, হঠাৎ করে কি আওয়ামী লীগের রূপ খুলেছে না গুণ বেড়েছে? না আদর্শ পাল্টে গেছে? হঠাৎ করে কী এমন হলো দলে দলে লোক আওয়ামী লীগে যোগ দিচ্ছে কেন? বাংলাদেশে দলবদল নতুন নয়। বাংলাদেশের কিছু নেতাই আছেন, যারা আসলে নির্দিষ্ট কোনো দল করেন না, তারা করেন সরকারি দল। '৭৫-এর ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে নৈতিক অবক্ষয়ের যে যাত্রা শুরু তা দিনে দিনে বেড়েছেই শুধু। জিয়াউর রহমান যখন উর্দি ছেড়ে রাজনীতিতে আসেন, তখন তিনি বিভিন্ন মত-পথের মানুষকে একত্রিত করে একটি জগাখিচুড়ি দল গঠন করেন। সেই জগাখিচুড়ি দলে সব আওয়ামী লীগ বিরোধী শক্তি তো একত্রিত হয়েছিলেনই, যোগ দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের অনেকেই। সেই জগাখিচুড়ি দলটি এখনো বাংলাদেশে আওয়ামী লীগবিরোধী, সাম্প্রদায়িক শক্তির মূল প্লাটফর্ম এবং এ দলটিই বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সময়, সবচেয়ে বেশিবারই ক্ষমতায় ছিল। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর তার দেখানো পথ ধরেই ক্ষমতায় আসেন এরশাদ। একই কায়দায় দলে দলে লোক জাতীয় পার্টিতে যোগ দেয়। কিন্তু এরশাদ পতনের পর জাতীয় পার্টিতে যোগ দেওয়া সেই শত শত নেতা-কর্মী হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। এরশাদ পতনের পর বাংলাদেশে গণতন্ত্রের যে নবযাত্রা, তাতে রাজনীতিতে শুদ্ধিকরণের যে সুযোগ ছিল, তা আমরা নিতে পারিনি। দলবদল বা জোটবদলে রাজনীতিকে শুদ্ধ করার সুযোগ হারিয়ে যায় সুবিধাবাদের চোরাবালিতে।

জিয়াউর রহমানের বিএনপি বা এরশাদের জাতীয় পার্টিতে দলে দলে যোগ দেওয়ার কারণ তবু বোঝা যায়। কারণ তাদের কোনো আদর্শের বালাই নেই। তারা শুরু করে শূন্য থেকে। দল ভারী করার জন্য লোক হলেই হয়। ক্যান্টনমেন্ট থেকে এলেও তারা নিজেদের পরিচয় দেন 'উদার গণতন্ত্রী' হিসেবে। তারা সত্যি সত্যি উদার। সবার দুয়ার তাদের জন্য খোলা। কিন্তু আওয়ামী লীগ তো তাদের মতো নয়। আপনার আমার পছন্দ হোক আর না হোক সুনির্দিষ্ট আদর্শের ভিত্তিতে যে দলের জন্ম, ৬৬ বছর ধরে যে দলটি এই অঞ্চলের তৃণমূল মানুষের সব আন্দোলনে আছে, সে দলটির দরজা কেন সবার জন্য খোলা থাকবে?

বাংলাদেশ প্রতিদিনে ছাপা হয়েছে, গত সাত মাসে বিএনপি-জামায়াতের ১০ হাজার নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছে। কদিন আগে প্রথম আলো লিখেছে গত দেড় বছরে বিএনপি-জামায়াতের ১৯ হাজার নেতা-কর্মী সরকারি দলে যোগ দিয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের লোকজন হঠাৎ করে আওয়ামী লীগের আদর্শে মুগ্ধ হয়ে যোগ দিচ্ছে, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। এই যোগদানের সঙ্গে আদর্শের কোনো সম্পর্ক নেই, সেটা বুঝতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হতে হয় না। বাংলাদেশের অজপাড়াগাঁয়ের অক্ষরজ্ঞানহীন যে কোনো মানুষও জানে দলে দলে যোগ দেওয়ার এই হিড়িক স্রেফ চামড়া বাঁচানোর জন্য। কেউ মামলা থেকে বাঁচতে, কেউ ব্যবসা-বাণিজ্যের লোভে, কেউ নির্বাচনের মনোনয়নের টোপে, কেউ ক্ষমতার কাছে থাকতে আওয়ামী লীগে আসছে। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর শেখ হাসিনা দলবদলের ব্যাপারে কঠোর ছিলেন। তিনি জানতেন এই দুধের মাছিরা সময় মতো সরে যাবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগে জামায়াত-শিবিরের অনুপ্রবেশের কথা বলেছিলেন এবং এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে বলেছিলেন। কিন্তু গত বছরের ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন, প্রার্থীবিহীন বিতর্কিত নির্বাচনের পর সেই সতর্কতার বাঁধ ভেঙে গেছে। বানের জলের লাহান মানুষ আওয়ামী লীগে ঝাঁপ দিচ্ছে। এ ব্যাপারে কোনো দলীয় নির্দেশনা আছে কিনা জানি না। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ ওবায়দুল কাদেরের অবশ্য কারণটা ধরতে একটুও ভুল হয়নি 'উত্তর ও দক্ষিণ মেরু এক হতে পারে না। আদর্শের জন্য নয়, মামলা থেকে রক্ষা বা অন্য কোনো কারণে এই দলবদল হচ্ছে বলে মনে হয়।' ওবায়দুল কাদের জানেন, উত্তর মেরু-দক্ষিণ মেরু এক হবে না। তৃণমূল পর্যায়ে কিন্তু হয়ে যাচ্ছে। দলের সিনিয়র নেতা, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের হাতে ফুলের মালা দিয়ে ভোটকেন্দ্র পোড়ানো মামলার আসামিরাও আওয়ামী লীগ বনে যাচ্ছে। এমনকি যুবলীগ নেতা হত্যা মামলার আসামিও গ্রেফতারের পরদিন আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন। যেন আওয়ামী লীগে যোগ দিলেই সাত খুন মাফ। নইলে খুনের মামলার আসামি কোন ভরসায় আওয়ামী লীগে যোগ দেয়। আওয়ামী লীগে যারা যোগ দিচ্ছেন, তারা ভালো মানুষ নয়, বিপদে পড়েই আশ্রয় চাইতে আসছেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ কেন নিজেদের সব খারাপ লোকের আশ্রয়স্থল করে তুলছে?

ওবায়দুল কাদের সমস্যাটা বুঝলেও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বুঝেছেন উল্টোটা। তিনি বলছেন, 'কোনো সমাজসচেতন নাগরিক ভুল বুঝে ও সরকারের উন্নয়ন কাজে আকৃষ্ট হয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে চাইলে না বলা উচিত হবে না।' হা হা হা। ভুল বুঝে আর উন্নয়ন কাজে আকৃষ্ট হয়ে আওয়ামী লীগে যোগদান। হা হা হা। আমার ধারণা মাহবুব-উল আলম হানিফ এটা বলার জন্য বলেছেন, বিশ্বাস থেকে নয়। আমি নিশ্চিত শেখ হাসিনা, সৈয়দ আশরাফ, ওবায়দুল কাদের যেমন বোঝেন; হানিফও জানেন, এই দলবদল ক্ষমতায় থাকার সময় নিছক কিছু বুদবুদ সৃষ্টি করবে, যা ক্ষমতা হারানোর সঙ্গে সঙ্গে মিলিয়ে যাবে। তবে আশঙ্কা হলো, সব বুদবুদ হয়তো মিলিয়ে যাবে না। দুয়েকটা ক্যান্সার হয়ে ভোগাবে আওয়ামী লীগকে।

এটা ঠিক ক্ষমতায় যেতে ঐকমত্যের রাজনীতির নামে আওয়ামী লীগ অনেক আগেই তাদের আদর্শিক অবস্থানে অনেকটা ছাড় দিয়েছে। এক সময়ের কট্টর আওয়ামীবিরোধী অনেকেই এখন দলে, জোটে, মহাজোটে বা সরকারে আছেন। কিন্তু তাই বলে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর দেশজুড়ে এভাবে ফ্লাডগেইট খুলে দিতে হলো কেন? এটা আমার মাথায় ঢুকছে না। আওয়ামী লীগ কি দলের তৃণমূলের পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলছে? কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, তৃণমূল পর্যায়ে বিশাল কর্মী বাহিনীই আওয়ামী লীগের মূল শক্তি। '৭৫-এর ১৫ আগস্ট যে দলটিকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা হয়েছে, সে দলটি এই কর্মী বাহিনীর শক্তিতে ভর করেই ২১ বছর টিকে ছিল। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী বেশি বলে, দেশের প্রায় সব জায়গায় উপদলীয় কোন্দল আছে। সেই কোন্দল মেটাতেই হিমশিম খেতে হয় নেতাদের। এখন জেলায় জেলায় আওয়ামী লীগে নতুন উপদল সৃষ্টি হবে- বিএনপিপন্থি আওয়ামী লীগ, জামায়াতপন্থি আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ কেন সেধে সেধে এই ঝামেলায় জড়াচ্ছে, আমার মাথায় ঢোকে না।

দিনবদলের স্লোগান দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে আওয়ামী লীগ। গণতন্ত্রের ঘাটতি পোষাতে চাইছে উন্নয়ন দিয়ে। কিন্তু দিনবদলের সরকার যে দলবদলের সরকারে বদলে যাচ্ছে, তা কি টের পাচ্ছেন না তারা।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে