শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০১৫

তারুণ্য আর নির্বাচন

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
তারুণ্য আর নির্বাচন

জীবনটাকে একটা মহান আদর্শের দিকে নিবদ্ধ করতে হবে। মহান আদর্শ মহৎ কিছুর অর্জন এনে দিতে পারে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এক বক্তৃতায় উল্লেখ করেছিলেন, 'মহৎ কিছু অর্জনের জন্য মহান ত্যাগের প্রয়োজন।' তরুণরা দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারক। একজন তরুণকে ১৮-২০ বছরের মধ্যে তার জীবনের উদ্দেশ্য ঠিক করতে হবে। তাহলেই গন্তব্যে পৌঁছানো সম্ভব। জীবনের টার্নিং পয়েন্টও কিন্তু ১৬-২০ বছর বয়স। জীবন উল্টো ধারায় প্রবাহিত হতে পারে টিনএজ অর্থাৎ ১৩-১৯ বছরের মধ্যে।

তরুণরা যে শুধু দেশ গড়ায় ভূমিকা রাখে তা নয়। তারা মুখ্য ভূমিকা রাখে দেশের নির্বাচনে। আমার নির্বাচনী এলাকা চান্দিনা। ভোটার হয়ে আছি, গত কয়েক বছর ধরে ঢাকায়। নাড়ির টান কিন্তু চান্দিনায়। যেহেতু পেশায় চিকিৎসক। চান্দিনার লোকদের সাধারণত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এবং বিনা ফি-তে দেখি। তাই তাদের একটু সম্মানবোধ আমার প্রতি আছে। অনেকেই এসে বলে- স্যার এবার ভোট দেব না। কেন দেবেন না জিজ্ঞেস করলেই বলে- ভালো লাগে না। ঘুরেফিরে একই অবস্থা। আমি সব সময় বলি যদি চারজন প্রার্থী থাকে তাদের মধ্যে যিনি ভালো, ভালো কাজ করেছেন বা পারদর্শিতা দেখিয়েছেন, পরিচ্ছন্ন প্রার্থী, যার জীবনবৃত্তান্ত গ্রহণযোগ্য তাকে অবশ্যই ভোট দেবেন। এটা নাগরিক অধিকার। অধিকার প্রয়োগ সত্যিকার দেশপ্রেমিক নাগরিকের দায়িত্ব। যেমন- আমি ১৯৭০ সাল থেকে এ দেশে যত ভোট হয়েছে, সব সময়ই নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়েছি। ভোট আপনার অধিকার, গোপনে মতামত ব্যক্ত করার অন্যতম হাতিয়ার। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব বেশির ভাগ ভোটারের ভোট প্রদান নিশ্চিত করা। নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী হবু জনপ্রতিনিধিদের উচিত নির্বাচন কমিশনকে সাহায্য করা সুষুম নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য। সত্যিকার নির্বাচন গণতন্ত্রের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে এবং এটাই একমাত্র পথ যা সরকারের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে। ভিন্ন অজুহাতে নির্বাচন বর্জন ও অপশক্তির হাতকে শক্তিশালী করে। রাজনীতিকে দুর্বল করে। সুবিধাভোগীদের সমাজে প্রতিষ্ঠা এনে দেয়।

১৮ থেকে ৩৫ বছরের তরুণরাই ভোটের রাজনীতিতে আধিক্য বজায় রাখে, তারাই প্রার্থীকে এবং নিজের বিবেককে প্রশ্ন করে- 'আমরা কীভাবে, কী বাস্তবায়নের জন্য এই নির্বাচনের অংশ' এবং 'আমরা কীভাবে ভোট দিতে অনিচ্ছুক নাগরিকদের ভোটে সম্পৃক্ত করতে পারি।' নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দল, চলমান সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে মনে রাখতে হবে, তরুণরাই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সবচেয়ে বড় অংশীদার। এদেশের যুবসমাজ দেখতে চায় তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিকে রোল মডেল হিসেবে। যাদের তারা অনুকরণ করবে। তারাই বিচার করবে, এমপি সাহেবদের কর্মপারদর্শিতা এবং সংসদে তাদের ভূমিকা কী? তাদের জন্য সংসদ ও নির্বাচনী এলাকায় যথোপযুক্ত ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হওয়া একটা অপরাধ। নির্বাচনী এলাকা তথা সামগ্রিক দেশের উন্নতিতে এবং রাজনীতিতে তাদের ভূমিকা অবশ্যই মূল্যায়িত করবে যুবসমাজ। যুবকরাই মহৎ এবং প্রয়োজনীয় কাজ করে। তাদের জীবন নৈতিক অনুভূতি এবং যুক্তিকেই প্রাধান্য দেয়। তাদের যদি কোনো ভুল হয়, তা হয় অতিমাত্রায় এবং দুঃসাহসের সঙ্গে করার জন্য। তারা যতটুকু ভালোবাসতে জানে ঠিক ততটুকু ঘৃণাও করতে পারে।

নির্বাচিত সদস্যের, তার নিজস্ব নির্বাচনী এলাকায় আড়াই বছর পর কী কী কাজ করেছেন এবং পাঁচ বছর পর কী কী কাজ করলেন তার সঠিক মূল্যায়ন করে তারুণ্য। শিক্ষা, দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষিতের হার বৃদ্ধি, পানির অপ্রতুলতা দূর এবং পয়ঃনিষ্কাশনের কী ব্যবস্থা, বৃক্ষরোপণে কী অগ্রগতি, কৃষিভিত্তিক উন্নয়ন, অবিচ্ছেদ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নির্বাচনী এলাকায় তার ভূমিকা বিবেচনায় এনেই তরুণ সমাজ ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। চাঁদাবাজ, মাস্তান সৃষ্টি করলেন কিনা? অথবা যারা ছিলেন তাদের দমন করার জন্য কী ব্যবস্থা নিলেন। নাকি তিনি তাদের সহায়ক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হলেন। নির্বাচন কমিশনকে অবশ্যই তার দাখিলকৃত হলফনামায় এলাকার কী কী দুরবস্থা এবং তা সমাধানে তার পরিকল্পনা কী, এ সম্পর্কে একটি সুনির্দিষ্ট কলাম বা স্থান পূরণ করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। সংসদ চলাকালীন মাননীয় সংসদ সদস্য, সংসদ কর্তৃক প্রদত্ত বাসভবনে থেকে আইন প্রণয়নের কাজে তার ভূমিকা রাখবেন। বাকি সময়টুকু নির্বাচনী এলাকায়, নিজ বাড়িতে থেকে কাটানোই বাঞ্ছনীয়। যা একজন সংসদ সদস্যকে এলাকার সুখ-দুঃখের সত্যিকার অংশীদার করে তুলবে। এ কথা অবশ্যই আমাদের স্বীকার করতে হবে, রাজনৈতিকভাবে প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের একটি অংশ এখনো আমাদের দেশে সংসদ সদস্যের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং তাদের মধ্য থেকেই কেউ নির্বাচিত হয়ে আসেন। আমরা শতাব্দীর এমন এক প্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছি, যখন প্রাচীনকালের যুদ্ধ নয় বরং জনজীবন এবং রাষ্ট্রে নিরাপত্তার দিকটাই অগ্রগণ্য হওয়া উচিত। অতীতে যুদ্ধ হতো খাদ্য, আশ্রয় অথবা এলাকা দখলের জন্য। সময়ের ব্যবধানে আমরা যেখানে ধর্মীয় উন্মাদনাকে অতিক্রান্ত করার কথা সেটা কিন্তু অধরাই রয়ে যাচ্ছে। যদিও বিশ্বব্যাপী এমনকি পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতেও যে যুদ্ধ চলছে তা হলো আর্থিক এবং প্রযুক্তিগত প্রাধান্য বা সুপ্রিমেসি অর্জন করা, যা রাজনৈতিক শক্তি এবং বিশ্ব অর্থনীতিকে করায়ত্ত করবে।

ষোল কোটি জনসংখ্যার এদেশে রাজনৈতিক অভিভাবকত্ব আছে যা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী গর্ব করতে পারেন। দেশের একটি সার্বভৌম সংসদ আছে। রাষ্ট্রপতি ভবন বা বঙ্গভবন নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে। ভারত তার ৬৮ বছরের ইতিহাসে মোট ১৩ জন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেছে। যাদের সবাই রাষ্ট্রপতি ভবনকে একটা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন। যাদের সবাই ছিলেন আলোকিত পণ্ডিত ব্যক্তি। সংসদের পাস করা অনেক আইন রাষ্ট্রপতি সৎসাহস নিয়ে পুনর্বিবেচনার জন্য সংসদে ফেরত পাঠিয়েছেন। যাদের মধ্যে চারজন মুসলিম বিজ্ঞজন রাষ্ট্রপতিও ছিলেন (মো. হেদায়েত উল্লাহ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতিসহ)। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে মোট ২৪ বার রাষ্ট্রপতির শপথ পড়ানো হয়েছে গত ৪৪ বছরে। ব্যক্তি সংখ্যা বোধহয় ২০ জন। আশার ব্যাপার হলো, কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতিরা মেয়াদ শেষ করতে পারছেন। প্রত্যাশার আলো হলেন, বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। যিনি একজন বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ, অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান এবং সাবেক স্পিকার। তিনিই পারবেন নিরপেক্ষভাবে রাষ্ট্রপতি ভবনকে একটা প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে। সার্বভৌম সংসদে সংসদ সদস্যরাই মূল চালিকাশক্তি হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে পারেন।

সংসদই উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জটিল আইন এবং প্রশাসনিক পদ্ধতির সংস্কার করবে। দেশের জনগণ এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে আইনের সংশোধন এবং যথাযথ প্রয়োগে ব্যবস্থা নেবে। Tony Judt-এর একটি উক্তি- ‘If we don’t talk differently We shall not think differently.’ বহুদলীয় গণতন্ত্রের এ দেশে, বহুদলীয় নির্বাচনী প্রার্থীর চেয়ে সমমনা দুই, তিন বা চারটি জোটের নির্বাচন, এলাকায় অত্যধিক প্রার্থীর সমাগম ঘটতে দেবে না, অতিমাত্রায় স্বেচ্ছাচারী এবং সঙ্গতিহীন অপপ্রচারে নামবে না। অর্থের অপচয় রোধ করবে। কারণ জোটের মেনিফেস্টোর বাইরে কেউ যাবে না। নির্বাচন কমিশন তখন কাজের তদারকি, শৃঙ্খলা ভঙ্গের পর্যালোচনা, সর্বশেষ ছাপার কাজ (ব্যালট পেপার) সঠিকভাবে করতে সাহায্য করবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে সংসদই সুনির্দিষ্ট নীতিমালা বা সুপারিশ তৈরি করে নির্বাচন কমিশনকে দেবে, যা নির্বাচন কমিশন বাস্তবায়ন করবে। এমনকি নির্বাচনী মেনিফেস্টো সংশোধনের ক্ষমতাও নির্বাচন কমিশনকে যাচাই করতে দিতে হবে।

প্রত্যেক নির্বাচনী জোট এমন একটি মেনিফেস্টো দেবে, যা তরুণদের স্বপ্ন দেখাবে, তরুণরা তার প্রতি আকৃষ্ট হবে, নির্বাচনোত্তর তা বাস্তবায়নের জন্যই তারা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে এবং নিজেরাই তা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হবে। এমনকি যারা বিরোধী দলে যাবে তাদের কোনো নির্বাচনী এজেন্ডা যদি দেশের মঙ্গল বয়ে আনবে বলে মনে হয়, তাহলে সরকার তা সানন্দে গ্রহণ করে বাস্তবায়নের চেষ্টা করবে এবং সত্যিকার অর্থে তখনই পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়বে, রাজনৈতিক শত্রুতা দূরীভূত হবে এবং দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে। ভুলে গেলে চলবে না, বিরোধী দলকে সরকারি দলের সহযোগিতায় রাখার গুরুদায়িত্ব সরকারের এবং বিরোধী দলের সমর্থকদের। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা এখন এমন এক যুগসন্ধিক্ষণে উপনীত হয়েছি। যখন নতুন নতুন টেকনোলজি বা প্রযুক্তি গ্রহণ করতে যাচ্ছি। সার্বভৌমত্ব এবং নিরাপত্তা সুসংহত করতে জঙ্গিবাদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছি। তাই আমাদের রাষ্ট্রীয় উন্নতির প্রশ্নে এক হয়ে কাজ করতে হবে। কার্ল মার্কসের সেই ঐতিহাসিক উক্তি- 'তোমার কাজ, তোমাকে সময় মতো নির্দিষ্ট আসনে পৌঁছে দেবে।' তাই দেশের জন্য কাজ করলে জনগণই মসনদে বসিয়ে দেবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর