শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০১৫

তারুণ্য আর নির্বাচন

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
তারুণ্য আর নির্বাচন

জীবনটাকে একটা মহান আদর্শের দিকে নিবদ্ধ করতে হবে। মহান আদর্শ মহৎ কিছুর অর্জন এনে দিতে পারে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এক বক্তৃতায় উল্লেখ করেছিলেন, 'মহৎ কিছু অর্জনের জন্য মহান ত্যাগের প্রয়োজন।' তরুণরা দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারক। একজন তরুণকে ১৮-২০ বছরের মধ্যে তার জীবনের উদ্দেশ্য ঠিক করতে হবে। তাহলেই গন্তব্যে পৌঁছানো সম্ভব। জীবনের টার্নিং পয়েন্টও কিন্তু ১৬-২০ বছর বয়স। জীবন উল্টো ধারায় প্রবাহিত হতে পারে টিনএজ অর্থাৎ ১৩-১৯ বছরের মধ্যে।

তরুণরা যে শুধু দেশ গড়ায় ভূমিকা রাখে তা নয়। তারা মুখ্য ভূমিকা রাখে দেশের নির্বাচনে। আমার নির্বাচনী এলাকা চান্দিনা। ভোটার হয়ে আছি, গত কয়েক বছর ধরে ঢাকায়। নাড়ির টান কিন্তু চান্দিনায়। যেহেতু পেশায় চিকিৎসক। চান্দিনার লোকদের সাধারণত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এবং বিনা ফি-তে দেখি। তাই তাদের একটু সম্মানবোধ আমার প্রতি আছে। অনেকেই এসে বলে- স্যার এবার ভোট দেব না। কেন দেবেন না জিজ্ঞেস করলেই বলে- ভালো লাগে না। ঘুরেফিরে একই অবস্থা। আমি সব সময় বলি যদি চারজন প্রার্থী থাকে তাদের মধ্যে যিনি ভালো, ভালো কাজ করেছেন বা পারদর্শিতা দেখিয়েছেন, পরিচ্ছন্ন প্রার্থী, যার জীবনবৃত্তান্ত গ্রহণযোগ্য তাকে অবশ্যই ভোট দেবেন। এটা নাগরিক অধিকার। অধিকার প্রয়োগ সত্যিকার দেশপ্রেমিক নাগরিকের দায়িত্ব। যেমন- আমি ১৯৭০ সাল থেকে এ দেশে যত ভোট হয়েছে, সব সময়ই নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়েছি। ভোট আপনার অধিকার, গোপনে মতামত ব্যক্ত করার অন্যতম হাতিয়ার। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব বেশির ভাগ ভোটারের ভোট প্রদান নিশ্চিত করা। নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী হবু জনপ্রতিনিধিদের উচিত নির্বাচন কমিশনকে সাহায্য করা সুষুম নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য। সত্যিকার নির্বাচন গণতন্ত্রের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে এবং এটাই একমাত্র পথ যা সরকারের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে। ভিন্ন অজুহাতে নির্বাচন বর্জন ও অপশক্তির হাতকে শক্তিশালী করে। রাজনীতিকে দুর্বল করে। সুবিধাভোগীদের সমাজে প্রতিষ্ঠা এনে দেয়।

১৮ থেকে ৩৫ বছরের তরুণরাই ভোটের রাজনীতিতে আধিক্য বজায় রাখে, তারাই প্রার্থীকে এবং নিজের বিবেককে প্রশ্ন করে- 'আমরা কীভাবে, কী বাস্তবায়নের জন্য এই নির্বাচনের অংশ' এবং 'আমরা কীভাবে ভোট দিতে অনিচ্ছুক নাগরিকদের ভোটে সম্পৃক্ত করতে পারি।' নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দল, চলমান সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে মনে রাখতে হবে, তরুণরাই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সবচেয়ে বড় অংশীদার। এদেশের যুবসমাজ দেখতে চায় তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিকে রোল মডেল হিসেবে। যাদের তারা অনুকরণ করবে। তারাই বিচার করবে, এমপি সাহেবদের কর্মপারদর্শিতা এবং সংসদে তাদের ভূমিকা কী? তাদের জন্য সংসদ ও নির্বাচনী এলাকায় যথোপযুক্ত ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হওয়া একটা অপরাধ। নির্বাচনী এলাকা তথা সামগ্রিক দেশের উন্নতিতে এবং রাজনীতিতে তাদের ভূমিকা অবশ্যই মূল্যায়িত করবে যুবসমাজ। যুবকরাই মহৎ এবং প্রয়োজনীয় কাজ করে। তাদের জীবন নৈতিক অনুভূতি এবং যুক্তিকেই প্রাধান্য দেয়। তাদের যদি কোনো ভুল হয়, তা হয় অতিমাত্রায় এবং দুঃসাহসের সঙ্গে করার জন্য। তারা যতটুকু ভালোবাসতে জানে ঠিক ততটুকু ঘৃণাও করতে পারে।

নির্বাচিত সদস্যের, তার নিজস্ব নির্বাচনী এলাকায় আড়াই বছর পর কী কী কাজ করেছেন এবং পাঁচ বছর পর কী কী কাজ করলেন তার সঠিক মূল্যায়ন করে তারুণ্য। শিক্ষা, দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষিতের হার বৃদ্ধি, পানির অপ্রতুলতা দূর এবং পয়ঃনিষ্কাশনের কী ব্যবস্থা, বৃক্ষরোপণে কী অগ্রগতি, কৃষিভিত্তিক উন্নয়ন, অবিচ্ছেদ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নির্বাচনী এলাকায় তার ভূমিকা বিবেচনায় এনেই তরুণ সমাজ ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। চাঁদাবাজ, মাস্তান সৃষ্টি করলেন কিনা? অথবা যারা ছিলেন তাদের দমন করার জন্য কী ব্যবস্থা নিলেন। নাকি তিনি তাদের সহায়ক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হলেন। নির্বাচন কমিশনকে অবশ্যই তার দাখিলকৃত হলফনামায় এলাকার কী কী দুরবস্থা এবং তা সমাধানে তার পরিকল্পনা কী, এ সম্পর্কে একটি সুনির্দিষ্ট কলাম বা স্থান পূরণ করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। সংসদ চলাকালীন মাননীয় সংসদ সদস্য, সংসদ কর্তৃক প্রদত্ত বাসভবনে থেকে আইন প্রণয়নের কাজে তার ভূমিকা রাখবেন। বাকি সময়টুকু নির্বাচনী এলাকায়, নিজ বাড়িতে থেকে কাটানোই বাঞ্ছনীয়। যা একজন সংসদ সদস্যকে এলাকার সুখ-দুঃখের সত্যিকার অংশীদার করে তুলবে। এ কথা অবশ্যই আমাদের স্বীকার করতে হবে, রাজনৈতিকভাবে প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের একটি অংশ এখনো আমাদের দেশে সংসদ সদস্যের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং তাদের মধ্য থেকেই কেউ নির্বাচিত হয়ে আসেন। আমরা শতাব্দীর এমন এক প্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছি, যখন প্রাচীনকালের যুদ্ধ নয় বরং জনজীবন এবং রাষ্ট্রে নিরাপত্তার দিকটাই অগ্রগণ্য হওয়া উচিত। অতীতে যুদ্ধ হতো খাদ্য, আশ্রয় অথবা এলাকা দখলের জন্য। সময়ের ব্যবধানে আমরা যেখানে ধর্মীয় উন্মাদনাকে অতিক্রান্ত করার কথা সেটা কিন্তু অধরাই রয়ে যাচ্ছে। যদিও বিশ্বব্যাপী এমনকি পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতেও যে যুদ্ধ চলছে তা হলো আর্থিক এবং প্রযুক্তিগত প্রাধান্য বা সুপ্রিমেসি অর্জন করা, যা রাজনৈতিক শক্তি এবং বিশ্ব অর্থনীতিকে করায়ত্ত করবে।

ষোল কোটি জনসংখ্যার এদেশে রাজনৈতিক অভিভাবকত্ব আছে যা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী গর্ব করতে পারেন। দেশের একটি সার্বভৌম সংসদ আছে। রাষ্ট্রপতি ভবন বা বঙ্গভবন নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে। ভারত তার ৬৮ বছরের ইতিহাসে মোট ১৩ জন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেছে। যাদের সবাই রাষ্ট্রপতি ভবনকে একটা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন। যাদের সবাই ছিলেন আলোকিত পণ্ডিত ব্যক্তি। সংসদের পাস করা অনেক আইন রাষ্ট্রপতি সৎসাহস নিয়ে পুনর্বিবেচনার জন্য সংসদে ফেরত পাঠিয়েছেন। যাদের মধ্যে চারজন মুসলিম বিজ্ঞজন রাষ্ট্রপতিও ছিলেন (মো. হেদায়েত উল্লাহ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতিসহ)। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে মোট ২৪ বার রাষ্ট্রপতির শপথ পড়ানো হয়েছে গত ৪৪ বছরে। ব্যক্তি সংখ্যা বোধহয় ২০ জন। আশার ব্যাপার হলো, কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতিরা মেয়াদ শেষ করতে পারছেন। প্রত্যাশার আলো হলেন, বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। যিনি একজন বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ, অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান এবং সাবেক স্পিকার। তিনিই পারবেন নিরপেক্ষভাবে রাষ্ট্রপতি ভবনকে একটা প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে। সার্বভৌম সংসদে সংসদ সদস্যরাই মূল চালিকাশক্তি হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে পারেন।

সংসদই উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জটিল আইন এবং প্রশাসনিক পদ্ধতির সংস্কার করবে। দেশের জনগণ এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে আইনের সংশোধন এবং যথাযথ প্রয়োগে ব্যবস্থা নেবে। Tony Judt-এর একটি উক্তি- ‘If we don’t talk differently We shall not think differently.’ বহুদলীয় গণতন্ত্রের এ দেশে, বহুদলীয় নির্বাচনী প্রার্থীর চেয়ে সমমনা দুই, তিন বা চারটি জোটের নির্বাচন, এলাকায় অত্যধিক প্রার্থীর সমাগম ঘটতে দেবে না, অতিমাত্রায় স্বেচ্ছাচারী এবং সঙ্গতিহীন অপপ্রচারে নামবে না। অর্থের অপচয় রোধ করবে। কারণ জোটের মেনিফেস্টোর বাইরে কেউ যাবে না। নির্বাচন কমিশন তখন কাজের তদারকি, শৃঙ্খলা ভঙ্গের পর্যালোচনা, সর্বশেষ ছাপার কাজ (ব্যালট পেপার) সঠিকভাবে করতে সাহায্য করবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে সংসদই সুনির্দিষ্ট নীতিমালা বা সুপারিশ তৈরি করে নির্বাচন কমিশনকে দেবে, যা নির্বাচন কমিশন বাস্তবায়ন করবে। এমনকি নির্বাচনী মেনিফেস্টো সংশোধনের ক্ষমতাও নির্বাচন কমিশনকে যাচাই করতে দিতে হবে।

প্রত্যেক নির্বাচনী জোট এমন একটি মেনিফেস্টো দেবে, যা তরুণদের স্বপ্ন দেখাবে, তরুণরা তার প্রতি আকৃষ্ট হবে, নির্বাচনোত্তর তা বাস্তবায়নের জন্যই তারা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে এবং নিজেরাই তা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হবে। এমনকি যারা বিরোধী দলে যাবে তাদের কোনো নির্বাচনী এজেন্ডা যদি দেশের মঙ্গল বয়ে আনবে বলে মনে হয়, তাহলে সরকার তা সানন্দে গ্রহণ করে বাস্তবায়নের চেষ্টা করবে এবং সত্যিকার অর্থে তখনই পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়বে, রাজনৈতিক শত্রুতা দূরীভূত হবে এবং দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে। ভুলে গেলে চলবে না, বিরোধী দলকে সরকারি দলের সহযোগিতায় রাখার গুরুদায়িত্ব সরকারের এবং বিরোধী দলের সমর্থকদের। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা এখন এমন এক যুগসন্ধিক্ষণে উপনীত হয়েছি। যখন নতুন নতুন টেকনোলজি বা প্রযুক্তি গ্রহণ করতে যাচ্ছি। সার্বভৌমত্ব এবং নিরাপত্তা সুসংহত করতে জঙ্গিবাদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছি। তাই আমাদের রাষ্ট্রীয় উন্নতির প্রশ্নে এক হয়ে কাজ করতে হবে। কার্ল মার্কসের সেই ঐতিহাসিক উক্তি- 'তোমার কাজ, তোমাকে সময় মতো নির্দিষ্ট আসনে পৌঁছে দেবে।' তাই দেশের জন্য কাজ করলে জনগণই মসনদে বসিয়ে দেবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে