শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০১৫

তারুণ্য আর নির্বাচন

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
তারুণ্য আর নির্বাচন

জীবনটাকে একটা মহান আদর্শের দিকে নিবদ্ধ করতে হবে। মহান আদর্শ মহৎ কিছুর অর্জন এনে দিতে পারে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এক বক্তৃতায় উল্লেখ করেছিলেন, 'মহৎ কিছু অর্জনের জন্য মহান ত্যাগের প্রয়োজন।' তরুণরা দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারক। একজন তরুণকে ১৮-২০ বছরের মধ্যে তার জীবনের উদ্দেশ্য ঠিক করতে হবে। তাহলেই গন্তব্যে পৌঁছানো সম্ভব। জীবনের টার্নিং পয়েন্টও কিন্তু ১৬-২০ বছর বয়স। জীবন উল্টো ধারায় প্রবাহিত হতে পারে টিনএজ অর্থাৎ ১৩-১৯ বছরের মধ্যে।

তরুণরা যে শুধু দেশ গড়ায় ভূমিকা রাখে তা নয়। তারা মুখ্য ভূমিকা রাখে দেশের নির্বাচনে। আমার নির্বাচনী এলাকা চান্দিনা। ভোটার হয়ে আছি, গত কয়েক বছর ধরে ঢাকায়। নাড়ির টান কিন্তু চান্দিনায়। যেহেতু পেশায় চিকিৎসক। চান্দিনার লোকদের সাধারণত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এবং বিনা ফি-তে দেখি। তাই তাদের একটু সম্মানবোধ আমার প্রতি আছে। অনেকেই এসে বলে- স্যার এবার ভোট দেব না। কেন দেবেন না জিজ্ঞেস করলেই বলে- ভালো লাগে না। ঘুরেফিরে একই অবস্থা। আমি সব সময় বলি যদি চারজন প্রার্থী থাকে তাদের মধ্যে যিনি ভালো, ভালো কাজ করেছেন বা পারদর্শিতা দেখিয়েছেন, পরিচ্ছন্ন প্রার্থী, যার জীবনবৃত্তান্ত গ্রহণযোগ্য তাকে অবশ্যই ভোট দেবেন। এটা নাগরিক অধিকার। অধিকার প্রয়োগ সত্যিকার দেশপ্রেমিক নাগরিকের দায়িত্ব। যেমন- আমি ১৯৭০ সাল থেকে এ দেশে যত ভোট হয়েছে, সব সময়ই নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়েছি। ভোট আপনার অধিকার, গোপনে মতামত ব্যক্ত করার অন্যতম হাতিয়ার। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব বেশির ভাগ ভোটারের ভোট প্রদান নিশ্চিত করা। নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী হবু জনপ্রতিনিধিদের উচিত নির্বাচন কমিশনকে সাহায্য করা সুষুম নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য। সত্যিকার নির্বাচন গণতন্ত্রের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে এবং এটাই একমাত্র পথ যা সরকারের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে। ভিন্ন অজুহাতে নির্বাচন বর্জন ও অপশক্তির হাতকে শক্তিশালী করে। রাজনীতিকে দুর্বল করে। সুবিধাভোগীদের সমাজে প্রতিষ্ঠা এনে দেয়।

১৮ থেকে ৩৫ বছরের তরুণরাই ভোটের রাজনীতিতে আধিক্য বজায় রাখে, তারাই প্রার্থীকে এবং নিজের বিবেককে প্রশ্ন করে- 'আমরা কীভাবে, কী বাস্তবায়নের জন্য এই নির্বাচনের অংশ' এবং 'আমরা কীভাবে ভোট দিতে অনিচ্ছুক নাগরিকদের ভোটে সম্পৃক্ত করতে পারি।' নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দল, চলমান সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে মনে রাখতে হবে, তরুণরাই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সবচেয়ে বড় অংশীদার। এদেশের যুবসমাজ দেখতে চায় তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিকে রোল মডেল হিসেবে। যাদের তারা অনুকরণ করবে। তারাই বিচার করবে, এমপি সাহেবদের কর্মপারদর্শিতা এবং সংসদে তাদের ভূমিকা কী? তাদের জন্য সংসদ ও নির্বাচনী এলাকায় যথোপযুক্ত ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হওয়া একটা অপরাধ। নির্বাচনী এলাকা তথা সামগ্রিক দেশের উন্নতিতে এবং রাজনীতিতে তাদের ভূমিকা অবশ্যই মূল্যায়িত করবে যুবসমাজ। যুবকরাই মহৎ এবং প্রয়োজনীয় কাজ করে। তাদের জীবন নৈতিক অনুভূতি এবং যুক্তিকেই প্রাধান্য দেয়। তাদের যদি কোনো ভুল হয়, তা হয় অতিমাত্রায় এবং দুঃসাহসের সঙ্গে করার জন্য। তারা যতটুকু ভালোবাসতে জানে ঠিক ততটুকু ঘৃণাও করতে পারে।

নির্বাচিত সদস্যের, তার নিজস্ব নির্বাচনী এলাকায় আড়াই বছর পর কী কী কাজ করেছেন এবং পাঁচ বছর পর কী কী কাজ করলেন তার সঠিক মূল্যায়ন করে তারুণ্য। শিক্ষা, দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষিতের হার বৃদ্ধি, পানির অপ্রতুলতা দূর এবং পয়ঃনিষ্কাশনের কী ব্যবস্থা, বৃক্ষরোপণে কী অগ্রগতি, কৃষিভিত্তিক উন্নয়ন, অবিচ্ছেদ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নির্বাচনী এলাকায় তার ভূমিকা বিবেচনায় এনেই তরুণ সমাজ ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। চাঁদাবাজ, মাস্তান সৃষ্টি করলেন কিনা? অথবা যারা ছিলেন তাদের দমন করার জন্য কী ব্যবস্থা নিলেন। নাকি তিনি তাদের সহায়ক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হলেন। নির্বাচন কমিশনকে অবশ্যই তার দাখিলকৃত হলফনামায় এলাকার কী কী দুরবস্থা এবং তা সমাধানে তার পরিকল্পনা কী, এ সম্পর্কে একটি সুনির্দিষ্ট কলাম বা স্থান পূরণ করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। সংসদ চলাকালীন মাননীয় সংসদ সদস্য, সংসদ কর্তৃক প্রদত্ত বাসভবনে থেকে আইন প্রণয়নের কাজে তার ভূমিকা রাখবেন। বাকি সময়টুকু নির্বাচনী এলাকায়, নিজ বাড়িতে থেকে কাটানোই বাঞ্ছনীয়। যা একজন সংসদ সদস্যকে এলাকার সুখ-দুঃখের সত্যিকার অংশীদার করে তুলবে। এ কথা অবশ্যই আমাদের স্বীকার করতে হবে, রাজনৈতিকভাবে প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের একটি অংশ এখনো আমাদের দেশে সংসদ সদস্যের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং তাদের মধ্য থেকেই কেউ নির্বাচিত হয়ে আসেন। আমরা শতাব্দীর এমন এক প্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছি, যখন প্রাচীনকালের যুদ্ধ নয় বরং জনজীবন এবং রাষ্ট্রে নিরাপত্তার দিকটাই অগ্রগণ্য হওয়া উচিত। অতীতে যুদ্ধ হতো খাদ্য, আশ্রয় অথবা এলাকা দখলের জন্য। সময়ের ব্যবধানে আমরা যেখানে ধর্মীয় উন্মাদনাকে অতিক্রান্ত করার কথা সেটা কিন্তু অধরাই রয়ে যাচ্ছে। যদিও বিশ্বব্যাপী এমনকি পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতেও যে যুদ্ধ চলছে তা হলো আর্থিক এবং প্রযুক্তিগত প্রাধান্য বা সুপ্রিমেসি অর্জন করা, যা রাজনৈতিক শক্তি এবং বিশ্ব অর্থনীতিকে করায়ত্ত করবে।

ষোল কোটি জনসংখ্যার এদেশে রাজনৈতিক অভিভাবকত্ব আছে যা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী গর্ব করতে পারেন। দেশের একটি সার্বভৌম সংসদ আছে। রাষ্ট্রপতি ভবন বা বঙ্গভবন নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে। ভারত তার ৬৮ বছরের ইতিহাসে মোট ১৩ জন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেছে। যাদের সবাই রাষ্ট্রপতি ভবনকে একটা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন। যাদের সবাই ছিলেন আলোকিত পণ্ডিত ব্যক্তি। সংসদের পাস করা অনেক আইন রাষ্ট্রপতি সৎসাহস নিয়ে পুনর্বিবেচনার জন্য সংসদে ফেরত পাঠিয়েছেন। যাদের মধ্যে চারজন মুসলিম বিজ্ঞজন রাষ্ট্রপতিও ছিলেন (মো. হেদায়েত উল্লাহ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতিসহ)। পক্ষান্তরে বাংলাদেশে মোট ২৪ বার রাষ্ট্রপতির শপথ পড়ানো হয়েছে গত ৪৪ বছরে। ব্যক্তি সংখ্যা বোধহয় ২০ জন। আশার ব্যাপার হলো, কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতিরা মেয়াদ শেষ করতে পারছেন। প্রত্যাশার আলো হলেন, বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। যিনি একজন বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ, অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান এবং সাবেক স্পিকার। তিনিই পারবেন নিরপেক্ষভাবে রাষ্ট্রপতি ভবনকে একটা প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে। সার্বভৌম সংসদে সংসদ সদস্যরাই মূল চালিকাশক্তি হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে পারেন।

সংসদই উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জটিল আইন এবং প্রশাসনিক পদ্ধতির সংস্কার করবে। দেশের জনগণ এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে আইনের সংশোধন এবং যথাযথ প্রয়োগে ব্যবস্থা নেবে। Tony Judt-এর একটি উক্তি- ‘If we don’t talk differently We shall not think differently.’ বহুদলীয় গণতন্ত্রের এ দেশে, বহুদলীয় নির্বাচনী প্রার্থীর চেয়ে সমমনা দুই, তিন বা চারটি জোটের নির্বাচন, এলাকায় অত্যধিক প্রার্থীর সমাগম ঘটতে দেবে না, অতিমাত্রায় স্বেচ্ছাচারী এবং সঙ্গতিহীন অপপ্রচারে নামবে না। অর্থের অপচয় রোধ করবে। কারণ জোটের মেনিফেস্টোর বাইরে কেউ যাবে না। নির্বাচন কমিশন তখন কাজের তদারকি, শৃঙ্খলা ভঙ্গের পর্যালোচনা, সর্বশেষ ছাপার কাজ (ব্যালট পেপার) সঠিকভাবে করতে সাহায্য করবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে সংসদই সুনির্দিষ্ট নীতিমালা বা সুপারিশ তৈরি করে নির্বাচন কমিশনকে দেবে, যা নির্বাচন কমিশন বাস্তবায়ন করবে। এমনকি নির্বাচনী মেনিফেস্টো সংশোধনের ক্ষমতাও নির্বাচন কমিশনকে যাচাই করতে দিতে হবে।

প্রত্যেক নির্বাচনী জোট এমন একটি মেনিফেস্টো দেবে, যা তরুণদের স্বপ্ন দেখাবে, তরুণরা তার প্রতি আকৃষ্ট হবে, নির্বাচনোত্তর তা বাস্তবায়নের জন্যই তারা সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে এবং নিজেরাই তা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হবে। এমনকি যারা বিরোধী দলে যাবে তাদের কোনো নির্বাচনী এজেন্ডা যদি দেশের মঙ্গল বয়ে আনবে বলে মনে হয়, তাহলে সরকার তা সানন্দে গ্রহণ করে বাস্তবায়নের চেষ্টা করবে এবং সত্যিকার অর্থে তখনই পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়বে, রাজনৈতিক শত্রুতা দূরীভূত হবে এবং দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে। ভুলে গেলে চলবে না, বিরোধী দলকে সরকারি দলের সহযোগিতায় রাখার গুরুদায়িত্ব সরকারের এবং বিরোধী দলের সমর্থকদের। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা এখন এমন এক যুগসন্ধিক্ষণে উপনীত হয়েছি। যখন নতুন নতুন টেকনোলজি বা প্রযুক্তি গ্রহণ করতে যাচ্ছি। সার্বভৌমত্ব এবং নিরাপত্তা সুসংহত করতে জঙ্গিবাদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছি। তাই আমাদের রাষ্ট্রীয় উন্নতির প্রশ্নে এক হয়ে কাজ করতে হবে। কার্ল মার্কসের সেই ঐতিহাসিক উক্তি- 'তোমার কাজ, তোমাকে সময় মতো নির্দিষ্ট আসনে পৌঁছে দেবে।' তাই দেশের জন্য কাজ করলে জনগণই মসনদে বসিয়ে দেবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা