শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৯, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৫

গুডবাই দাঁড়িপাল্লা : টেক কেয়ার নৌকা

ড. তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
গুডবাই দাঁড়িপাল্লা : টেক কেয়ার নৌকা

এক. দলীয়ভাবে ও দলের প্রতীক নিয়ে স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচন করতে হবে এবার। গত সোমবার এভাবেই স্থানীয় সরকার আইনকে সংশোধন করে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। কিন্তু আমাদের দেশে অনেক আগে থেকেই এসব নির্বাচন প্রকাশ্যে দলীয়ভাবেই হতো। শুধু দলীয় প্রতীক ব্যবহার করা যেত না। দলের মনোনয়নের বদলে শুধু ‘সমর্থন’ শব্দটা জুড়ে দেওয়া হতো। তা ছাড়া দলের প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রার্থনা থেকে শুরু করে মিটিং-মিছিল সবই দলীয়ভাবে হতো। কিন্তু হঠাত্ করেই এবার জরুরি ভিত্তিতে এ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিল কেন? সংশোধিত আইনে এখন থেকে দলীয়ভাবে ও দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন করতে চাইলে শুধু নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত ৪০টি দলের প্রার্থীই তাদের দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবে। ইতিমধ্যে হাইকোর্টে একটি রিট মামলার রায়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। যদিও অ্যাপিলেট ডিভিশনের চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত এখনো আসেনি, তবুও সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের কর্মপন্থার আলোকে বোঝা যায় আগামী সব নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের গুডবাই মোটামুটি নিশ্চিত। তবে এতে নৌকারও যে টেক কেয়ারের প্রয়োজন লাগবে তা-ও হয়তো নিশ্চয়ই মনে করিয়ে দিতে হবে না। কারণ ভুলে গেলে চলবে না যে, ধানের শীষকে দাঁড়িপাল্লায় রাখা গেলেও নৌকাকে কিন্তু দাঁড়িপাল্লায় আঁটানো সম্ভবপর নয়। দাঁড়িপাল্লা বা জামায়াত যেই নিষিদ্ধ হোক না কেন তাদের ভোটগুলো কিন্তু দিনশেষে ঠিকই আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপির বাক্সেই পড়বে। তাই বিএনপি থেকে জামায়াতকে বিচ্ছিন্ন করার সরকারের এতদিনের সব চেষ্টা-তদবির এখন বিফলে গিয়ে উল্টো বরং জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তিগুলোর সব ভোট এবার একাট্টা হয়ে বিএনপির বাক্সকেই পরিপূর্ণ করে তুলবে।

দুই. অনেকেই হয়তো বলতে পারেন, দাঁড়িপাল্লা নেই তো কী হয়েছে, জামায়াতের প্রার্থীদের তো স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় কোনো বাধা নেই। কিন্তু জাতীয় নির্বাচনের মতো স্থানীয় নির্বাচনেও যে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১ শতাংশ সমর্থক ভোটারের স্বাক্ষর জমা দিতে হবে বলে আইন পাস করা হবে না তা কে বলেছে? আরও হয়তো বলতে পারেন যে, ১ শতাংশ সমর্থক তো জামায়াতের আছেই। কিন্তু সেই ১ শতাংশ সমর্থকের স্বাক্ষর তো দূরের কথা এ ১ শতাংশের মধ্যেও যে কত শতাংশ সমর্থককে খুঁজে পাওয়া যাবে না তা হয়তো কারও অজানা থাকার কথা নয়। আসলে জামায়াতের মতো দলে সমর্থক যতজন ভোটারও ততজন, আবার কর্মীও তারা সবাই। এখন এদের অধিকাংশই হয় জেলে, না হয় হাসপাতালে, না হয় পলাতক। হাতে গোনা যে কজন মুক্ত আছেন তারা দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য নির্বাচন কমিশনে নাম স্বাক্ষর জমা দেওয়ার ঝুঁকি নেবেন কিনা সন্দেহ আছে। তাই এ যাত্রায় দেশের সব পৌরসভা, সিটি করপোরেশন, জেলা, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে শুধু দাঁড়িপাল্লা একা নয়, আসলে জামায়াতে ইসলামীরও গুডবাই হয়ে যাচ্ছে।

তিন. এতদিন মন্ত্রী-এমপি থেকে শুরু করে সরকারি সুবিধাভোগীরা কেউ কখনো স্থানীয় সরকারের কোনো নির্বাচনে প্রচার চালাতে পারতেন না। এখন যেহেতু আইনের পরিবর্তন আনা হচ্ছে তাই ধরেই নেওয়া যাচ্ছে যে, এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো বাকি সব নির্বাচনেও সরকারি সুবিধাভোগীরা প্রচার-প্রচারণা ও প্রভাব বিস্তার প্রকাশ্যেই করতে পারবেন। তবে সরকারি গাড়ি, সার্কিট হাউস, ডাকবাংলো থেকে শুরু করে ইসি, প্রশাসন ও পুলিশকে এবার রাখঢাক না করে খোলামেলাভাবে প্রচারণায় আনা হবে কিনা তাও কিন্তু দেখার বিষয়। কারণ বিগত নির্বাচনগুলোতে এরা যেভাবে দলীয় বাহিনীর মতো কাজ করেছে তাতে আর লুকোচুরি করে কী লাভ হবে? আগামী নির্বাচনগুলোতে জামায়াত ছাড়াও অন্যান্য রাজনৈতিক দল বিশেষ করে বিএনপিকে রাস্তায় দাঁড়াতে দেওয়া হবে, তারও বা গ্যারান্টি কোথায়? যেখানে সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা সিটি নির্বাচনে খালেদা জিয়ার মতো একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে পর্যন্ত যেভাবে নির্বাচনী প্রচারে বাধা দিয়ে পুলিশের সামনেই অনবরত হামলা করা হলো তাতে আগামীতে নৌকা ছাড়া অন্যসব প্রতীকেরও বা কী অবস্থা দাঁড়াবে বলা মুশকিল। তা ছাড়া দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের আইন পাসের পর আবারও যে গমের শীষের উদ্ভব ঘটানো হবে না সে নিশ্চয়তাটুকুই বা আমাদের নির্বাচন কমিশন কী করে দেবে?

চার. সংশোধিত এ আইনটি অনুমোদনের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব সাংবাদিকদের জানালেন, যেহেতু আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বেশ কিছু নির্বাচন হতে যাচ্ছে তাই এটা জরুরি ভিত্তিতে অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হতে পারে। আসলে সংসদেই সব আইন পাস করার কথা। একমাত্র সংসদ অধিবেশন না থাকলেই এবং অতি জরুরিভাবে কোনো আইন প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলেই রাষ্ট্রপতি তখন সংবিধানে প্রদত্ত তার ক্ষমতাবলে জরুরি ভিত্তিতে কোনো অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন। কিন্তু স্থানীয় নির্বাচন দলীয়ভাবে এবং দলের প্রতীকে করতে হবে— এ মুহূর্তে এমন একটা আইন প্রণয়ন করা এতটা জরুরি কেন হয়ে গেল? রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে অর্জিত বহুদলীয় গণতন্ত্রের এ দেশে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কোনোরকম কথাবার্তা না বলে হঠাত্ করেই এ রকম গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় সরকার কাঠামোতে নির্বাচনী ব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনাটা মোটেই কাম্য ছিল না। যাদের সঙ্গে খেলতে যাবেন সেই দলগুলোকে না জানিয়ে, তাদের ছলনা করে খেলার মাঠ থেকে দূরে সরিয়ে রেখে একতরফা বিজয়ী হওয়ার মধ্যে তো কোনো গৌরব থাকতে পারে না। রংধনুর সব রঙের মধ্যেই যে গণতন্ত্রের মহিমা লুকিয়ে থাকে। রাজনীতির সবচেয়ে ছোট দলটিরও কিছু বলার থাকতে পারে। জনগণ তাদের কথা শুনবে কি শুনবে না তা কেউ একজনের ঠিক করে দেওয়াটাও গণতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সংবিধানে এ ক্ষমতা তো শুধু জনগণকেই দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সরকার পঞ্চদশ সংশোধনী করে জনগণের এ মতপ্রকাশের মাধ্যম গণভোটের অধিকারকেও বাতিল করে দিয়েছে।

পাঁচ. অন্যদিকে হঠাত্ করে এ আইন পাসে বিপদেই পড়বে নির্বাচন কমিশন। এত কম সময়ের মধ্যে স্থানীয় পর্যারের মতো বিশাল প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক বিবেচনায় নির্বাচনী উদ্যোগ গ্রহণ করা তাদের জন্য বিরাট চ্যালেঞ্জের বিষয়। রাজনৈতিক প্রতীকের পাশাপাশি অসংখ্য স্বতন্ত্র প্রতীক ও প্রার্থীর নাম উল্লেখ করে প্রতিটি এলাকার জন্য আলাদাভাবে বিপুলসংখ্যক ব্যালট পেপার ছাপানো একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। দেশের মোট ৩২৩টি পৌরসভার মধ্যে এখন ২৭৮টির নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে। আগামী দুই মাসের মধ্যে ২৪৫টির নির্বাচন তো করতেই হবে। সেই সঙ্গে ৪ হাজার ৫৫৩টি ইউনিয়ন, ৪৮৮টি উপজেলা, ১১টি সিটি করপোরেশন এবং ৬৪টি জেলা পরিষদের নির্বাচনও তাদের অল্প সময়ের মধ্যে দলীয়ভাবেই করে দেখাতে হবে। শুধু ইউপি নির্বাচনেই প্রায় ৬০ হাজার ধরনের ব্যালট পেপার ছাপাতে হবে। দলীয় প্রার্থী পরিবর্তন ও নির্বাচনী মামলার কারণে ভোট গ্রহণের আগমুহূর্ত পর্যন্ত প্রার্থীর সংখ্যা যোগ-বিয়োগ হলে নতুন করে এতসংখ্যক ব্যালট ছাপানো প্রায় দুষ্কর হয়ে পড়বে। সব মিলিয়ে ইউপি ও পৌরসভা নির্বাচনে ২৫ কোটিরও বেশি ব্যালট পেপার ছাপাতে হবে এ অল্প সময়ের মধ্যে। এখনো কোনো আইন ও বিধিমালা কিছুই পাস করা হয়নি। আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশের পর প্রতিটি নির্বাচনের জন্য অন্তত দুটি নির্বাচনী বিধিমালা তৈরি করে সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ দেড় মাস সময় পাবে ইসি। তাই ইসির সঙ্গে চ্যালেঞ্জটা সরকারকেও নিতে হবে।

ছয়. কিন্তু প্রশ্ন হলো, আওয়ামী লীগ সরকার আসলেই কি স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে কোনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বিশ্বাস করে? কারণ কোনোরকম নির্বাচন না দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দলীয় ব্যক্তিদের দিয়ে জেলা পরিষদগুলো পরিচালনা করানো হচ্ছে। সরকার যাদের এমপি-মন্ত্রী করতে পারেনি এমন ব্যক্তিদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্যই জেলা পরিষদগুলোয় বসিয়ে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে গত সপ্তাহে পত্রিকায় দেখলাম ঢাকার জেলা পরিষদের প্রশাসকের বিরুদ্ধেই ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের খবর। অন্যদিকে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনার ব্যাপারেও সরকার সংবিধানের মূল জায়গায় আঘাত হেনেছে। আমাদের সংবিধানের  ৫৯(১) অনুচ্ছেদে স্থানীয় সরকার সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, আইনানুযায়ী নির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর প্রজাতন্ত্রের প্রত্যেক প্রশাসনিক একাংশের স্থানীয় শাসনের ভার প্রদান করা হবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার এতদিন এগুলোর কিছুই করেনি। তার বদলে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে শুরু করে সিটি করপোরেশন পর্যন্ত প্রতিটি স্থানীয় সরকারের কাঠামো ধ্বংস করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের জেলে দিয়ে অনির্বাচিত প্রশাসকদের বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। দেশের কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের নির্বাচন এতদিন ধরে কেন দেওয়া হচ্ছে না? মন্ত্রীদের ওপর খবরদারির জন্য অনির্বাচিত উপদেষ্টাদের দিয়ে কেন মন্ত্রণালয়গুলো চালানো হচ্ছে? উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা সংশ্লিষ্ট জেলার মন্ত্রী-এমপিদের হাতে এতটা অসহায় কেন? নির্বাচিত নারী জনপ্রতিনিধিদের ক্ষমতায়ন কেন হচ্ছে না? আসলে কেন্দ্রীয় সরকার কখনই স্থানীয় সরকারের সঙ্গে ক্ষমতার ভাগাভাগি করতে নারাজ। আর এবার দলীয় নির্বাচনের মাধ্যমে স্থানীয় সরকারের ক্ষমতায়নকে কেন্দ্রীয় সরকারের হাতের মুঠোয় পুরোপুরি নিয়ে নেওয়া হলো।

সাত. আসলে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেই কোনো গণতন্ত্র নেই। নির্বাচনী মনোনয়ন কেনাবেচায় কোটি কোটি টাকার বাণিজ্যের সংস্কৃতি আমাদের দীর্ঘদিনের। এ কারণেই হয়তো তৃণমূল পর্যায়ে মনোনয়ন বাণিজ্যের বদলে যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির আশায় এতদিন আমরা স্থানীয় নির্বাচনকে  দলীয় রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে চেয়েছিলাম। তার পরও যে দল সরকারে থাকে স্থানীয় নির্বাচনে সেই দলের বিদ্রোহী প্রার্থীদের ছড়াছড়ি, অন্তঃকোন্দল, খুনোখুনিতে শাসক দলকে চরম বিশৃঙ্খল ও ব্যতিব্যস্ত করে রাখে। কিন্তু আইন সংশোধন করে দলীয় মনোনয়ন আর প্রতীক দিলেই কি এবার এসব খুনোখুনি আর দলীয় অন্তর্দ্বন্দ্ব বন্ধ হবে? দল থেকে সাময়িক বহিষ্কার করেও কি এদের ঠেকানো সম্ভবপর হবে? এতে নিশ্চিত করে দল আরও দুর্বলই হবে। নির্বাচনী মনোনয়নের দৌড়ে হেরে যাওয়া নেতা-কর্মীরা গ্রুপ-পাল্টা গ্রুপে বিভক্ত হয়ে আরও অসংখ্য প্রার্থীর জন্ম দেবেন। এতে একদলীয় প্রার্থীর সংখ্যা বেড়ে গিয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করবে। বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থনে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর জোগাড় করতে করতে আওয়ামী লীগের কত শতাংশ ভোটার যে দলের বাইরে চলে যাবে তা কি খেয়াল করেছেন? নির্বাচনী সহিংসতার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হুড়হুড় করে বেড়ে যাবে নির্বাচনকেন্দ্রিক মামলার সংখ্যাও। যে এলাকায় যে গ্রুপ শক্তিশালী সেখানকার ব্যালট তার অধীনেই থাকবে। নিজেদের সব লোককে সামাল দিতে প্রশাসন পড়বে তখন মহাবিপদে। দলের চেইন অব কমান্ডের সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসনের কমান্ডও ভেঙে যাবে। কতজনকে সামাল দেবেন? কতজনকে বহিষ্কার করবেন? বিদ্রোহীদের পোস্টার, লিফলেটে নৌকা প্রতীক না হয় ব্যবহার করতে দেবেন না, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা আর ছবি ব্যবহার নিষিদ্ধ করবেন কোন আইনে?


লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ


বিডি-প্রতিদিন/ ১৯ অক্টোবর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে