শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৫

যুদ্ধাপরাধীকে ক্ষমা করার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির নেই

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
যুদ্ধাপরাধীকে ক্ষমা করার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির নেই

পুরো সপ্তাহই আলোচনার বিষয় ছিল যুদ্ধাপরাধীর বিচার। যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। ফাঁসি কোনো মানবিক দণ্ড নয়, কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদাররা যে নির্মম পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে তাতে তাদের ফাঁসির চেয়ে কম কোনো দণ্ড ভাবা যায় না। তাদের একমাত্র উপযুক্ত শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, তা ফাঁসিতে ঝুলিয়ে বা ফায়ারিং স্কোয়াডে- যেভাবেই হোক। তা না হলে ভাবীকালে জাতিকে কলঙ্কের বোঝা মাথায় নিয়ে থাকতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব বেদনাহত হতেই পারে। কিন্তু যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেছে, সে সময় হানাদারদের পৈশাচিক অত্যাচার, হত্যা, খুন-খারাবিতে খোদার আরশ কেঁপেছে, হানাদারদের হৃদয় কাঁপেনি। যেহেতু নিজে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, কত বিয়োগান্ত ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি, কত সোনার সংসারের সকালের হাসি কল্লোলে বিকালে নেমে আসে কবরের নীরবতা। তাদের কাছে যুদ্ধাপরাধী পরিবারের কান্নার খুব বেশি মূল্য পাবে না, পাওয়ার কথাও না। সময় পার হলে অনেকেই অতীতের দুঃখ-বেদনা ভুলে যায়। দণ্ডিত যুদ্ধাপরাধীরা তাদের পরিবার-পরিজনের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেয়েছে, আইনের আশ্রয় পেয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময় হানাদাররা যখন যাকে খুশি তাকে হত্যা করত, তাদের আত্মীয়স্বজন বুকফাটা কান্নার সুযোগও পায়নি। অনেকের লাশ দাফন করতে পারেনি, কুকুর-বিড়ালের আহার হয়েছে।

কোনো গৃহবধূ হয়তো ঝাড়ু দিচ্ছিল, কোথা থেকে হানাদার এসে এলোপাতাড়ি গুলি করে তাকে মেরে ফেলে। দুয়ারে খেলা করতে থাকা দেড়-দুই বছরের বাচ্চা বুঝতেও পারে না কী হয়েছে। বন্দুকের কানফাটা আওয়াজে ভয় পেয়ে চিৎকার দেওয়ার আগেই সেও হয়তো শেষ হয়ে যায়। গরু-বাছুর-ছাগল-ভেড়া কোনো কিছুর রক্ষা নেই। সবকিছু ফেলে যে যে দিকে পারে ছুটে পালায়। হানাদাররা চলে গেলে ফিরে এসে কেউ হয়তো দেখে তার সাধের বাড়িঘর পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে। বউ পুড়ে ছাই হয়ে আছে। জল্লাদরা আসার আগেও যে প্রাণের ধন কোলে নিয়ে সোহাগ করছিল সে আর ইহজগতে নেই।

এমন কত ঘটনা তখন ঘটেছে যা লেখাজোখা নেই। কত বাড়িঘর জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে লোকজনের সঙ্গে কীটপতঙ্গ পুড়ে মরেছে আল্লাহ কি তা দেখেননি? নিশ্চয়ই দেখেছেন। মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে সিরাজগঞ্জ থেকে একদল হানাদার যমুনা নদী পাড়ি দিয়ে ভূঞাপুরের ছাব্বিশায় অতর্কিত আক্রমণ করে পুরো গ্রাম জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছিল। নারী-শিশু-বৃদ্ধা মিলে ৩৬ জনকে মুহূর্তের মধ্যে হত্যা করেছিল। এক মা বাচ্চা বুকে নিয়ে দুধ খাওয়াচ্ছিল সেই অবস্থায় গুলি খেয়ে মা-মেয়ে মারা যায়। সেসব পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের কথা মনে হলে এখনো স্বাভাবিক থাকতে পারি না। কত গ্রামে সময়মতো কবর দেওয়া যায়নি, স্বজনের জন্য অনেকে কাঁদতে পারেনি। বাংলাদেশের সাবেক মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর বাড়ির ম্যানেজার শামসুদ্দোহা সিদ্দিকী মচু মিয়ার মুখে রিভলবার ঢুকিয়ে এক হানাদার ক্যাপ্টেন গুলি করেছিল। বুলেটের সঙ্গে পাইপে পানি পড়ার মতো বেগে তার রক্ত পড়েছিল- সেসব আজ কে মনে রাখে? কার মনে আছে?

কখনো ভাবতে পারিনি, যুদ্ধের সময় যারা জঘন্য ন্যক্কারজনক কাজ করেছে তারা স্বাধীন দেশে অহংকার করবে, বুক চিতিয়ে ঘুরবে। কিন্তু তাই হয়েছে। তাই সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং মুজাহিদের ফাঁসির দণ্ড কার্যকর হওয়ায় স্বাধীনতাপ্রেমী আপামর জনসাধারণ খুশি হয়েছে। আরও খুশির কারণ হতো যেসব সরকারি কর্মচারী নির্মম অত্যাচার করেছে তাদেরও যদি বিচার হতো! কেন যেন তারা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে গেল। একজন পাকিস্তানি সৈন্য, একজন অফিসার কিংবা একজন জেনারেল কারও বিচার হলো না অথবা কাউকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হলো না। বিশেষ করে যেসব বাঙালি কর্মকর্তা-কর্মচারী পাকিস্তানিদের হয়ে মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস জঘন্য কাজ করেছে। উকিল-মোক্তার-ডাক্তারের কথা বলছি না, বলছি এসপি-ডিসি-ওসি যারা ছিল পাকিস্তান সরকারের, পূর্ব পাকিস্তানের প্রধান হাতিয়ার বা লাঠিয়াল তাদের স্পর্শ করা হলো না। কত এসপি, ওসি, ইন্সপেক্টর, সাব-ইন্সপেক্টর কত নিরীহ মানুষকে মেরেছে তাদের কোনো বিচার হলো না বরং স্বাধীনতার পর তারা প্রমোশন পেল। যেসব সিএসপি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল, যেসব পুলিশ অফিসার অংশ নিয়েছিল তাদের চেয়ে অনেক বেশি যারা পাকিস্তান রক্ষায় জান কোরবান করেছে, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে তাদের প্রমোশন হয়েছে। হিসাব করলে দেখা যাবে যুদ্ধে অংশ নেওয়া কজন সেনাবাহিনীর প্রধান হয়েছে আর পাকিস্তান-ফেরত কজন হয়েছে? মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া পুলিশ অফিসার কজন আইজি হয়েছে আর কজন পাকিস্তানি জল্লাদ আইজি হয়েছে? স্বাধীনতার পর কুষ্টিয়ার এক রাজাকারকে জেলা জজ ফাঁসি দিয়েছিলেন। গরিব মানুষ দণ্ড শুনে হা হা করে হাসছিল। লোকজন হাসির কারণ জানতে চাইলে সে বলেছিল, ‘আমাকে রাজাকার হিসেবে যে জজ সাব ফাঁসি দিলেন তিনিই আমাকে রাজাকারে ভর্তি করেছিলেন। আমার ফাঁসি হলে তার কী হবে? তাই হাসছি।’ এক রাজার অমন গল্প শুনেছিলাম। এক দাসী রাজার বিছানাপত্র গোছগাছ করতে গিয়ে তার বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিল। রাজা এসে দেখে তার বিছানায় দাসী ঘুমাচ্ছে। রাজার বিছানায় ঘুমানোর অপরাধে তাকে যখন বেত মারছিল তখন দাসী খিলখিল করে হাসছিল। রাজা যখন জিজ্ঞাসা করে বেতের আঘাতে না কেঁদে তুমি হাসছ কেন? দাসী বলেছিল, দাসী হয়ে রাজার বিছানায় একটু ঘুমানোর জন্য রাজা যদি আমাকে মারে তাহলে স্রষ্টার দুনিয়ায় অত সময় অত আরামে ঘুমানোর জন্য সারা বিশ্বের মালিক আপনাকে কত মাইর-ই না মারবেন তাই কান্নার বদলে হাসছি।

সেদিন ব্রিগেডিয়ার হান্নান শাহর প্রতিক্রিয়া শুনলাম। তিনি বললেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে স্বাধীনতাবিরোধী দালাল-রাজাকারদের মাফ করে দিয়েছিলেন। তিনি যথার্থই বলেছেন। যে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পর জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনে নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনেককেই মাফ করেছিলেন। তার সেই মাফের মূল্য কি সেদিন কেউ দিয়েছে? কেন তাকে সপরিবারে ওভাবে হত্যা করা হলো? জাতির শত্রুদের মাফ করেছিলেন মনে হয় সেদিন তার সেই মাফও অনেকের পছন্দ ছিল না। আমি কাউকেই বিব্রতকর কিছু বলি না। কিন্তু সত্য না বলেও পারি না। ব্রিগেডিয়ার হান্নান শাহর মনে থাকার কথা, তিনি তখন রংপুরের ব্রিগেড কমান্ডার, ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ সংগ্রামীদের সঙ্গে রংপুরের গোবিন্দগঞ্জে তার বাহিনীর এক সংঘর্ষ হয়। কুড়িগ্রামের এক সম্ভাবনাময় যুবক আলমগীর হোসেনসহ নজিবুর রহমান নিহার, আবু বকর সিদ্দিক মুন্না, সউদ মিয়া, বাবন সরকার, আবদুর রহিম আজাদ, মুকুল, রেজাউল করিম রেজা, মোহাম্মদ আলী, বাবুল মিয়া, নূরুল ইসলাম, নূরুল আমিন, রেজাউল করিম ও আরও একজন নিহত হয়। তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছে এদের মধ্যে ৭-৮ জনকে গুলি করে হত্যা করেছিলেন। আল্লাহ আমাকে সুযোগ দেননি। যদি দিতেন তাহলে তিনিও হত্যার দায়ে অভিযুক্ত হতেন। যুদ্ধক্ষেত্রে যারা নিহত হয়েছিল তাদের নিয়ে অভিযোগ না উঠলেও বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ সংগ্রামী যাদের নিজে দাঁড়িয়ে থেকে হত্যা করেছিলেন যুদ্ধাপরাধী হিসেবে সেসব হত্যার অবশ্যই বিচার হতো।

যুদ্ধাপরাধীর বিচার এবং মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের প্রাণভিক্ষা নিয়ে কত কিছু শুনলাম। সংবিধান রচনার সময়ই বলে রাখা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত গণহত্যা, নারী ধর্ষণ, যুদ্ধাপরাধে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার কোনো এখতিয়ার নেই। আসলে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির কিছুই করার নেই। এই যে কিছুই করার নেই সেটা বলার বা বোঝার ক্ষমতাও মহামান্য রাষ্ট্রপতির নেই। সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির হাত দিয়ে যে কোনো দণ্ড কম-বেশি করা যায় এমন একটা বিধান আছে। বিচারক যেমন অন্ধ, নিজে থেকে কিছু করতে পারেন না, সাক্ষী-প্রমাণের প্রয়োজন হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতিও ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতা তিনি নিজে প্রয়োগ করতে পারেন না। রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমা বা অন্য কোনো কাজ করতে হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে করতে হয়। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া তার কিছুই করার নেই। সংসদে যেমন ‘হ্যাঁ বলুন আর না বলুন’ অনেকটা সে রকম। মহামান্য রাষ্ট্রপতি নিমিত্ত মাত্র। তার নামে সবকিছু হয়, তাই বলে তিনি সবকিছু নন। বলা হয় তিনি প্রধান বিচারপতি এবং প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করতে পারেন। এটাও একেবারে অন্তঃসারশূন্য। তিনি তা-ও পারেন না। মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করেন, যার প্রধান বিচারপতি হওয়ার কথা বা সরকার যাকে পছন্দ করেন অথবা কোনো কোনো ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা অনুসারে যার হওয়া উচিত তিনিই হন। প্রধানমন্ত্রীও যে দল সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে সেই দলের নেতা যিনি তাকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আহ্বান করেন, এখানেও কোনো ক্ষমতার ব্যাপার নেই। ক্ষমতা বা পছন্দ-অপছন্দ বঙ্গভবনে নয়, ওটা অন্য কোনোখানে। আরেকটা কাজ মহামান্য রাষ্ট্রপতি করেন, সেটা হচ্ছে মান্যবর বিদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র গ্রহণ। সেখানেও রাষ্ট্রপতির কিছুই করার নেই। কোন দেশের রাষ্ট্রদূত কে হবেন সেটা সেই রাষ্ট্র ঠিক করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিচার-বিবেচনা করে তার সম্পর্কে যদি কোনো আপত্তি না থাকে, তাকে গ্রহণ করে, তিনি এসে আনুষ্ঠানিকভাবে মহামান্য রাষ্ট্রপতির হাতে পরিচয়পত্র দেন।

জনাব আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর প্রাণভিক্ষার আবেদন নিয়ে আরও অনেক কথা হবে। কিন্তু যা হওয়ার তা হয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে খন্দকার মোশতাক বঙ্গভবনে সংসদ সদস্যদের এক সভা ডেকেছিলেন। খুনি প্রেসিডেন্টকে বৈধতা দেওয়া হয় এ রকম অভিযোগ তুলে অনেকেই যেতে চাননি। আবার কারও কারও মত ছিল বঙ্গভবনে গিয়ে খুনি মোশতাকের প্রতি অনাস্থা দিয়ে আসবেন, তিনি বঙ্গবন্ধুর হত্যার সঙ্গে কতটা জড়িত তা উদ্ঘাটন করবেন। শেষ পর্যন্ত অনেকেই গিয়েছিলেন। সত্যিই সেদিনের সভায় খন্দকার মোশতাক কোনো সমর্থন পাননি বরং বিরোধিতা পেয়েছিলেন, গালাগাল শুনেছিলেন। বর্তমান আইনমন্ত্রীর সঙ্গে আমার তেমন জানাশোনা নেই, দু-এক বার দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছে। কিন্তু আইনমন্ত্রীর বাবা সিরাজুল হক আমাকে আপন ভাইয়ের মতোই জানতেন, ভালোবাসতেন। একসময় আমরা দুজনই আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলাম। আমি ছিলাম এক নম্বর। সিরাজুল ভাইয়ের সঙ্গে অনেক কথা হতো। তিনি এবং পঞ্চগড়ের সিরাজুল ইসলাম আমায় বলেছিলেন, ‘মোশতাককে তো যা তা গালাগাল করে অনাস্থা দিয়ে এলাম। বঙ্গভবন থেকে বের হতেই রেডিও-টিভিতে শুনলাম, এমপিরা তাকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছেন, তাই তিনি বৈধ রাষ্ট্রপতি।’ যুদ্ধাপরাধী আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ক্ষেত্রে একই রকম বলা চলে। তারা যদি স্বাক্ষর করে সামান্য কোনো কাগজও দিয়ে থাকেন তাতে তারা যা কিছুই লিখে থাকুন তার সত্যিকারের অর্থ হলো তারা বিচার মেনে নিয়েছেন এবং রাষ্ট্রপতির কাছে অনুকম্পা চেয়েছেন। যত সাধু ভাষায় বলা হোক বিচারের এ রকম শেষ পর্যায়ে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির কাছে কোনো আবেদন করার অর্থই প্রাণভিক্ষা চাওয়া। ও রকম অবস্থায় রাষ্ট্রপতির কাছে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের বাইরে আবেদন করার কোনো সুযোগ নেই।

এখন যদি এমন হয় জনাব আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তাদের স্বাক্ষরযুক্ত কোনো আবেদন করেননি যা জাতির সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে সেটা সম্পূর্ণই নাটক, তাহলে যুদ্ধাপরাধীদের পরিবার-পরিজন যা বলছে তাদের কথা সত্য। আর যদি তাদের স্বাক্ষরযুক্ত কোনো কাগজ তারা দিয়ে থাকেন তাতে যা-ই লেখা থাকুক তাহলে সরকারের কথা সত্য। ক্ষমাভিক্ষা বা অনুকম্পা প্রার্থনা ছাড়া সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অন্যকিছু বোঝায় না।


লেখক :  রাজনীতিক

 

বিডি-প্রতিদিন/ ২৫ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর