শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৫

যুদ্ধাপরাধীকে ক্ষমা করার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির নেই

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
যুদ্ধাপরাধীকে ক্ষমা করার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির নেই

পুরো সপ্তাহই আলোচনার বিষয় ছিল যুদ্ধাপরাধীর বিচার। যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। ফাঁসি কোনো মানবিক দণ্ড নয়, কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান হানাদাররা যে নির্মম পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে তাতে তাদের ফাঁসির চেয়ে কম কোনো দণ্ড ভাবা যায় না। তাদের একমাত্র উপযুক্ত শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, তা ফাঁসিতে ঝুলিয়ে বা ফায়ারিং স্কোয়াডে- যেভাবেই হোক। তা না হলে ভাবীকালে জাতিকে কলঙ্কের বোঝা মাথায় নিয়ে থাকতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব বেদনাহত হতেই পারে। কিন্তু যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেছে, সে সময় হানাদারদের পৈশাচিক অত্যাচার, হত্যা, খুন-খারাবিতে খোদার আরশ কেঁপেছে, হানাদারদের হৃদয় কাঁপেনি। যেহেতু নিজে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, কত বিয়োগান্ত ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি, কত সোনার সংসারের সকালের হাসি কল্লোলে বিকালে নেমে আসে কবরের নীরবতা। তাদের কাছে যুদ্ধাপরাধী পরিবারের কান্নার খুব বেশি মূল্য পাবে না, পাওয়ার কথাও না। সময় পার হলে অনেকেই অতীতের দুঃখ-বেদনা ভুলে যায়। দণ্ডিত যুদ্ধাপরাধীরা তাদের পরিবার-পরিজনের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেয়েছে, আইনের আশ্রয় পেয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময় হানাদাররা যখন যাকে খুশি তাকে হত্যা করত, তাদের আত্মীয়স্বজন বুকফাটা কান্নার সুযোগও পায়নি। অনেকের লাশ দাফন করতে পারেনি, কুকুর-বিড়ালের আহার হয়েছে।

কোনো গৃহবধূ হয়তো ঝাড়ু দিচ্ছিল, কোথা থেকে হানাদার এসে এলোপাতাড়ি গুলি করে তাকে মেরে ফেলে। দুয়ারে খেলা করতে থাকা দেড়-দুই বছরের বাচ্চা বুঝতেও পারে না কী হয়েছে। বন্দুকের কানফাটা আওয়াজে ভয় পেয়ে চিৎকার দেওয়ার আগেই সেও হয়তো শেষ হয়ে যায়। গরু-বাছুর-ছাগল-ভেড়া কোনো কিছুর রক্ষা নেই। সবকিছু ফেলে যে যে দিকে পারে ছুটে পালায়। হানাদাররা চলে গেলে ফিরে এসে কেউ হয়তো দেখে তার সাধের বাড়িঘর পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে। বউ পুড়ে ছাই হয়ে আছে। জল্লাদরা আসার আগেও যে প্রাণের ধন কোলে নিয়ে সোহাগ করছিল সে আর ইহজগতে নেই।

এমন কত ঘটনা তখন ঘটেছে যা লেখাজোখা নেই। কত বাড়িঘর জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে লোকজনের সঙ্গে কীটপতঙ্গ পুড়ে মরেছে আল্লাহ কি তা দেখেননি? নিশ্চয়ই দেখেছেন। মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে সিরাজগঞ্জ থেকে একদল হানাদার যমুনা নদী পাড়ি দিয়ে ভূঞাপুরের ছাব্বিশায় অতর্কিত আক্রমণ করে পুরো গ্রাম জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছিল। নারী-শিশু-বৃদ্ধা মিলে ৩৬ জনকে মুহূর্তের মধ্যে হত্যা করেছিল। এক মা বাচ্চা বুকে নিয়ে দুধ খাওয়াচ্ছিল সেই অবস্থায় গুলি খেয়ে মা-মেয়ে মারা যায়। সেসব পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের কথা মনে হলে এখনো স্বাভাবিক থাকতে পারি না। কত গ্রামে সময়মতো কবর দেওয়া যায়নি, স্বজনের জন্য অনেকে কাঁদতে পারেনি। বাংলাদেশের সাবেক মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর বাড়ির ম্যানেজার শামসুদ্দোহা সিদ্দিকী মচু মিয়ার মুখে রিভলবার ঢুকিয়ে এক হানাদার ক্যাপ্টেন গুলি করেছিল। বুলেটের সঙ্গে পাইপে পানি পড়ার মতো বেগে তার রক্ত পড়েছিল- সেসব আজ কে মনে রাখে? কার মনে আছে?

কখনো ভাবতে পারিনি, যুদ্ধের সময় যারা জঘন্য ন্যক্কারজনক কাজ করেছে তারা স্বাধীন দেশে অহংকার করবে, বুক চিতিয়ে ঘুরবে। কিন্তু তাই হয়েছে। তাই সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং মুজাহিদের ফাঁসির দণ্ড কার্যকর হওয়ায় স্বাধীনতাপ্রেমী আপামর জনসাধারণ খুশি হয়েছে। আরও খুশির কারণ হতো যেসব সরকারি কর্মচারী নির্মম অত্যাচার করেছে তাদেরও যদি বিচার হতো! কেন যেন তারা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে গেল। একজন পাকিস্তানি সৈন্য, একজন অফিসার কিংবা একজন জেনারেল কারও বিচার হলো না অথবা কাউকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হলো না। বিশেষ করে যেসব বাঙালি কর্মকর্তা-কর্মচারী পাকিস্তানিদের হয়ে মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস জঘন্য কাজ করেছে। উকিল-মোক্তার-ডাক্তারের কথা বলছি না, বলছি এসপি-ডিসি-ওসি যারা ছিল পাকিস্তান সরকারের, পূর্ব পাকিস্তানের প্রধান হাতিয়ার বা লাঠিয়াল তাদের স্পর্শ করা হলো না। কত এসপি, ওসি, ইন্সপেক্টর, সাব-ইন্সপেক্টর কত নিরীহ মানুষকে মেরেছে তাদের কোনো বিচার হলো না বরং স্বাধীনতার পর তারা প্রমোশন পেল। যেসব সিএসপি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল, যেসব পুলিশ অফিসার অংশ নিয়েছিল তাদের চেয়ে অনেক বেশি যারা পাকিস্তান রক্ষায় জান কোরবান করেছে, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে তাদের প্রমোশন হয়েছে। হিসাব করলে দেখা যাবে যুদ্ধে অংশ নেওয়া কজন সেনাবাহিনীর প্রধান হয়েছে আর পাকিস্তান-ফেরত কজন হয়েছে? মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া পুলিশ অফিসার কজন আইজি হয়েছে আর কজন পাকিস্তানি জল্লাদ আইজি হয়েছে? স্বাধীনতার পর কুষ্টিয়ার এক রাজাকারকে জেলা জজ ফাঁসি দিয়েছিলেন। গরিব মানুষ দণ্ড শুনে হা হা করে হাসছিল। লোকজন হাসির কারণ জানতে চাইলে সে বলেছিল, ‘আমাকে রাজাকার হিসেবে যে জজ সাব ফাঁসি দিলেন তিনিই আমাকে রাজাকারে ভর্তি করেছিলেন। আমার ফাঁসি হলে তার কী হবে? তাই হাসছি।’ এক রাজার অমন গল্প শুনেছিলাম। এক দাসী রাজার বিছানাপত্র গোছগাছ করতে গিয়ে তার বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিল। রাজা এসে দেখে তার বিছানায় দাসী ঘুমাচ্ছে। রাজার বিছানায় ঘুমানোর অপরাধে তাকে যখন বেত মারছিল তখন দাসী খিলখিল করে হাসছিল। রাজা যখন জিজ্ঞাসা করে বেতের আঘাতে না কেঁদে তুমি হাসছ কেন? দাসী বলেছিল, দাসী হয়ে রাজার বিছানায় একটু ঘুমানোর জন্য রাজা যদি আমাকে মারে তাহলে স্রষ্টার দুনিয়ায় অত সময় অত আরামে ঘুমানোর জন্য সারা বিশ্বের মালিক আপনাকে কত মাইর-ই না মারবেন তাই কান্নার বদলে হাসছি।

সেদিন ব্রিগেডিয়ার হান্নান শাহর প্রতিক্রিয়া শুনলাম। তিনি বললেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে স্বাধীনতাবিরোধী দালাল-রাজাকারদের মাফ করে দিয়েছিলেন। তিনি যথার্থই বলেছেন। যে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পর জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনে নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনেককেই মাফ করেছিলেন। তার সেই মাফের মূল্য কি সেদিন কেউ দিয়েছে? কেন তাকে সপরিবারে ওভাবে হত্যা করা হলো? জাতির শত্রুদের মাফ করেছিলেন মনে হয় সেদিন তার সেই মাফও অনেকের পছন্দ ছিল না। আমি কাউকেই বিব্রতকর কিছু বলি না। কিন্তু সত্য না বলেও পারি না। ব্রিগেডিয়ার হান্নান শাহর মনে থাকার কথা, তিনি তখন রংপুরের ব্রিগেড কমান্ডার, ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ সংগ্রামীদের সঙ্গে রংপুরের গোবিন্দগঞ্জে তার বাহিনীর এক সংঘর্ষ হয়। কুড়িগ্রামের এক সম্ভাবনাময় যুবক আলমগীর হোসেনসহ নজিবুর রহমান নিহার, আবু বকর সিদ্দিক মুন্না, সউদ মিয়া, বাবন সরকার, আবদুর রহিম আজাদ, মুকুল, রেজাউল করিম রেজা, মোহাম্মদ আলী, বাবুল মিয়া, নূরুল ইসলাম, নূরুল আমিন, রেজাউল করিম ও আরও একজন নিহত হয়। তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছে এদের মধ্যে ৭-৮ জনকে গুলি করে হত্যা করেছিলেন। আল্লাহ আমাকে সুযোগ দেননি। যদি দিতেন তাহলে তিনিও হত্যার দায়ে অভিযুক্ত হতেন। যুদ্ধক্ষেত্রে যারা নিহত হয়েছিল তাদের নিয়ে অভিযোগ না উঠলেও বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ সংগ্রামী যাদের নিজে দাঁড়িয়ে থেকে হত্যা করেছিলেন যুদ্ধাপরাধী হিসেবে সেসব হত্যার অবশ্যই বিচার হতো।

যুদ্ধাপরাধীর বিচার এবং মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের প্রাণভিক্ষা নিয়ে কত কিছু শুনলাম। সংবিধান রচনার সময়ই বলে রাখা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত গণহত্যা, নারী ধর্ষণ, যুদ্ধাপরাধে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার কোনো এখতিয়ার নেই। আসলে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির কিছুই করার নেই। এই যে কিছুই করার নেই সেটা বলার বা বোঝার ক্ষমতাও মহামান্য রাষ্ট্রপতির নেই। সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির হাত দিয়ে যে কোনো দণ্ড কম-বেশি করা যায় এমন একটা বিধান আছে। বিচারক যেমন অন্ধ, নিজে থেকে কিছু করতে পারেন না, সাক্ষী-প্রমাণের প্রয়োজন হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতিও ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতা তিনি নিজে প্রয়োগ করতে পারেন না। রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমা বা অন্য কোনো কাজ করতে হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে করতে হয়। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া তার কিছুই করার নেই। সংসদে যেমন ‘হ্যাঁ বলুন আর না বলুন’ অনেকটা সে রকম। মহামান্য রাষ্ট্রপতি নিমিত্ত মাত্র। তার নামে সবকিছু হয়, তাই বলে তিনি সবকিছু নন। বলা হয় তিনি প্রধান বিচারপতি এবং প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করতে পারেন। এটাও একেবারে অন্তঃসারশূন্য। তিনি তা-ও পারেন না। মহামান্য রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করেন, যার প্রধান বিচারপতি হওয়ার কথা বা সরকার যাকে পছন্দ করেন অথবা কোনো কোনো ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা অনুসারে যার হওয়া উচিত তিনিই হন। প্রধানমন্ত্রীও যে দল সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে সেই দলের নেতা যিনি তাকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আহ্বান করেন, এখানেও কোনো ক্ষমতার ব্যাপার নেই। ক্ষমতা বা পছন্দ-অপছন্দ বঙ্গভবনে নয়, ওটা অন্য কোনোখানে। আরেকটা কাজ মহামান্য রাষ্ট্রপতি করেন, সেটা হচ্ছে মান্যবর বিদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র গ্রহণ। সেখানেও রাষ্ট্রপতির কিছুই করার নেই। কোন দেশের রাষ্ট্রদূত কে হবেন সেটা সেই রাষ্ট্র ঠিক করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিচার-বিবেচনা করে তার সম্পর্কে যদি কোনো আপত্তি না থাকে, তাকে গ্রহণ করে, তিনি এসে আনুষ্ঠানিকভাবে মহামান্য রাষ্ট্রপতির হাতে পরিচয়পত্র দেন।

জনাব আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর প্রাণভিক্ষার আবেদন নিয়ে আরও অনেক কথা হবে। কিন্তু যা হওয়ার তা হয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে খন্দকার মোশতাক বঙ্গভবনে সংসদ সদস্যদের এক সভা ডেকেছিলেন। খুনি প্রেসিডেন্টকে বৈধতা দেওয়া হয় এ রকম অভিযোগ তুলে অনেকেই যেতে চাননি। আবার কারও কারও মত ছিল বঙ্গভবনে গিয়ে খুনি মোশতাকের প্রতি অনাস্থা দিয়ে আসবেন, তিনি বঙ্গবন্ধুর হত্যার সঙ্গে কতটা জড়িত তা উদ্ঘাটন করবেন। শেষ পর্যন্ত অনেকেই গিয়েছিলেন। সত্যিই সেদিনের সভায় খন্দকার মোশতাক কোনো সমর্থন পাননি বরং বিরোধিতা পেয়েছিলেন, গালাগাল শুনেছিলেন। বর্তমান আইনমন্ত্রীর সঙ্গে আমার তেমন জানাশোনা নেই, দু-এক বার দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছে। কিন্তু আইনমন্ত্রীর বাবা সিরাজুল হক আমাকে আপন ভাইয়ের মতোই জানতেন, ভালোবাসতেন। একসময় আমরা দুজনই আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলাম। আমি ছিলাম এক নম্বর। সিরাজুল ভাইয়ের সঙ্গে অনেক কথা হতো। তিনি এবং পঞ্চগড়ের সিরাজুল ইসলাম আমায় বলেছিলেন, ‘মোশতাককে তো যা তা গালাগাল করে অনাস্থা দিয়ে এলাম। বঙ্গভবন থেকে বের হতেই রেডিও-টিভিতে শুনলাম, এমপিরা তাকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছেন, তাই তিনি বৈধ রাষ্ট্রপতি।’ যুদ্ধাপরাধী আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ক্ষেত্রে একই রকম বলা চলে। তারা যদি স্বাক্ষর করে সামান্য কোনো কাগজও দিয়ে থাকেন তাতে তারা যা কিছুই লিখে থাকুন তার সত্যিকারের অর্থ হলো তারা বিচার মেনে নিয়েছেন এবং রাষ্ট্রপতির কাছে অনুকম্পা চেয়েছেন। যত সাধু ভাষায় বলা হোক বিচারের এ রকম শেষ পর্যায়ে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির কাছে কোনো আবেদন করার অর্থই প্রাণভিক্ষা চাওয়া। ও রকম অবস্থায় রাষ্ট্রপতির কাছে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের বাইরে আবেদন করার কোনো সুযোগ নেই।

এখন যদি এমন হয় জনাব আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তাদের স্বাক্ষরযুক্ত কোনো আবেদন করেননি যা জাতির সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে সেটা সম্পূর্ণই নাটক, তাহলে যুদ্ধাপরাধীদের পরিবার-পরিজন যা বলছে তাদের কথা সত্য। আর যদি তাদের স্বাক্ষরযুক্ত কোনো কাগজ তারা দিয়ে থাকেন তাতে যা-ই লেখা থাকুক তাহলে সরকারের কথা সত্য। ক্ষমাভিক্ষা বা অনুকম্পা প্রার্থনা ছাড়া সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অন্যকিছু বোঝায় না।


লেখক :  রাজনীতিক

 

বিডি-প্রতিদিন/ ২৫ নভেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে