শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

বিএনপি ব্রিফিং ও ‘এলাহিভরসা’র দল!

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি ব্রিফিং ও ‘এলাহিভরসা’র দল!

বিএনপি কাউন্সিলের ভেন্যু জটিলতার এখনো অবসান হয়নি। এটা ভালো কথা নয়। গত সপ্তাহের লেখায় আশা প্রকাশ করেছিলাম যে, সমস্যাটির সমাধান হয়ে যাবে। না হওয়াটা দুঃখজনকই শুধু নয়, উদ্বেগজনকও বটে। বিএনপির মতো একটি বড় রাজনৈতিক দল তার জাতীয় কাউন্সিল করার জন্য প্রার্থিত ভেন্যুর সরকারি অনুমতি পাবে না কেন? এটা তো তাদের সাংবিধানিক অধিকার। বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৭ ও ৩৮ নম্বর অনুচ্ছেদে সমাবেশের ও সংগঠনের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। বিএনপি গঠনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য ৩৮ বছর আগে ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বরই ঘোষণা করা হয় যা দলটির ঘোষণাপত্রে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে। আমাদের সংবিধানের ৩৮ নম্বর অনুচ্ছেদের নির্দেশের সঙ্গে বিএনপির ঘোষণাপত্রে উল্লিখিত অঙ্গীকার মোটেই সাংঘর্ষিক নয়। যদি তাই হতো স্বৈরাচার এরশাদের জাতীয় পার্টির শাসনামল, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামল এবং মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীনের শাসনামলে সাংবিধানিকভাবে বৈধ একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিকে কেউ টিকিয়ে রাখত না। একটি বৈধ রাজনৈতিক দলকে তার জাতীয় কাউন্সিলের জন্য প্রার্থিত ভৈন্যুর অনুমতি না দেওয়ার অর্থ তার কাউন্সিল অনুষ্ঠানে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করা। এতে সংবিধানের ৩৭ নম্বর অনুচ্ছেদ যে লঙ্ঘিত হচ্ছে সেদিকে সরকার কেন নজর দিচ্ছে না তা বুঝতে পারি না। সরকার হয়তো বলবে, অনুমতি তো সরকার দেয় না দেয় পুলিশ বা কোনো সংস্থা। কিন্তু মানুষ কি এত বোকা আছে এখন? পুলিশ বলুন আর কোনো গোয়েন্দা সংস্থা বলুন, সবকিছুর নিয়ন্ত্রক তো সরকারই। বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলটি তাদের নির্দিষ্ট সময়ে যথাযথভাবে অনুষ্ঠিত হোক, সরকার যদি তা আন্তরিকভাবে চায় তাহলে পুলিশ বিভাগ বা কোনো গোয়েন্দা সংস্থা অথবা ভেন্যুর নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ তাতে আপত্তি করবে বলে মনে হয় না। বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্র রাজনৈতিক দলকে অনুষ্ঠান করার অনুমতি দেয় না বলে যুক্তি দেখিয়ে আবেদন নাকচ করেছে বলে বিএনপি যে অভিযোগ করেছে তা মোটেই ধোপে টেকে না। ২৩ ফেব্রুয়ারিই আওয়ামী লীগ সেখানে দলীয় কর্মসূচি পালন করেছে এবং দলীয় সভানেত্রী হিসেবে তাতে ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অতীতের উদাহরণ দেওয়ার আর দরকার কি? সরকারের বৈরী আচরণের কারণে ভেন্যু না পাওয়ার ‘অজুহাতে’ বিএনপি যদি তাদের ঘোষণা অনুযায়ী ১৯ মার্চ জাতীয় কাউন্সিল করতে না পারে তাতে সরকার লাভবান হবে না। মানুষ মনে করবে, বিএনপির ভয়ে সরকার যেমন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সরকারি প্রভাবমুক্ত একটি ইনক্লুসিভ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে চায় না, একইভাবে পুনর্জাগরণের ভয়ে আতঙ্কে বিএনপিকে নির্বিঘ্নে শান্তিপূর্ণভাবে জাতীয় কাউন্সিলও করতে দিতে চায় না। এতে এটাও মানুষের কাছে স্পষ্ট হবে যে, সরকারের বিএনপি-ভীতিটা কোথায়? একটা ধারণা তো ইতিমধ্যেই জন্ম নিয়েছে যে, সরকার দিন দিন জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। তাই তারা অতিরিক্ত পুলিশ ও প্রশাসননির্ভর হয়ে পড়েছে। প্রধান ও প্রবল, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপিকে দাবিয়ে রাখার জন্য পুলিশ, র্যাবসহ সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যথেচ্ছ ব্যবহার এবং তাদের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ মানুষ এখন আর অবিশ্বাস করছে না। অবশ্য সম্প্রতি পরিস্থিতিটা কিছুটা সহনীয় হয়ে আসছিল। বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন ছাড়া বন্দী সবাই জামিনে মুক্তি পেয়েছেন, মিডিয়ায় প্রতিনিয়ত যাদের মুখ দেখা যায় তারাও বেরিয়ে এসেছেন কয়েদখানা থেকে। ধারণা করা হচ্ছিল, অন্তরালের কোনো সমঝোতা কিংবা সরকারের নতুন উদার দৃষ্টিভঙ্গির কারণে একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যেই পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণার পরও পৌরসভা নির্বাচন এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে অংশগ্রহণে বিএনপির সম্মতি, এমনকি পৌরসভা নির্বাচনে নানা অনিয়মের অভিযোগ এবং ২৩৪ পৌরসভার মধ্যে মাত্র ২৫টি চেয়ারম্যান পদ নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে বাধ্য হওয়ার পরও সেই নির্বাচনী ফলাফল মেনে নেওয়ায় একটা ধারণা জনমনে জন্ম দিয়েছিল যে, আগাম একটি অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যাপারে সমঝোতার ভিত্তিতেই বুঝি সবকিছু এগুচ্ছে। বাড়াবাড়ি করলে ‘সমঝোতা’ ভেঙে যেতে পারে আশঙ্কায় বোধহয় বিএনপি সব মেনে নিচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও একই লক্ষণ স্পষ্ট হচ্ছে পৌর নির্বাচনের মতো। প্রথম ধাপের ৭৩৮ ইউনিয়ন পরিষদের অর্ধশতাধিক চেয়ারম্যান পদে সরকারি দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে কোনো প্রার্থী নেই; তারা অপ্রতিদ্বন্দ্বী! ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার কথা কল্পনা করা যায়? বিএনপি অভিযোগ করেছে তাদের শতাধিক প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র জমা দিতেই দেওয়া হয়নি। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের পক্ষ থেকে এমন অসংখ্য অভিযোগ করা হয়েছে। মনে হচ্ছে প্রতিপক্ষকে দারুণ ভয় পাচ্ছে শাসক দলের প্রার্থীরা। প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যয়নে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীরা হেরে গেলে তো তা সরকারের প্রতিই ‘নো-কনফিডেন্স’ হয়ে যায়। তাই কি ভোটের আগেই ফলাফল নিশ্চিত করার উদ্যোগ? মিডিয়ায় এমন খবরও এসেছে যে, দলীয় মনোনয়ন এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যয়নপত্র পাওয়ার পরই অনেক জায়গায় উল্লাস হয়েছে। ভোটের আগে উল্লাসের অর্থ তো এভাবেই করা যায় যে, ভোটটা কেমন হবে এটা তারই আভাস। এরপরও বিএনপি নির্বাচনে আছে। নির্বাচনে থাকবে বলেই মনে হয়। যাই হোক, নির্বাচনে তাদের থাকা উচিত। ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তৃণমূলে দলকে সংগঠিত করার ভালো একটা সুযোগ নিতে পারে তারা। দলীয়ভিত্তিতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন বিএনপিকেই অধিক সুবিধা দেবে দল গোছানোর কাজে। পনেরো সালের জানুয়ারি-মার্চ তিন মাসের হটকারী কর্মসূচি দলের একেবারে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদেরও দুর্যোগে ফেলে দিয়েছিল। ঘরে থাকতে পারেনি অনেকে। নির্বাচন সামনে রেখে ধরপাকড় কমানো হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। বাড়িঘরে যেতে পারছে প্রায় সবাই। দলীয় প্রতীকে চেয়ারম্যান, প্রতীকে না হলেও ওয়ার্ড সদস্যদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণার মাধ্যমে দলের সাংগঠনিক পুনর্গঠনের কাজটাও সেরে নিতে পারে দলটি। আনুষ্ঠানিকভাবে যদিও পুনর্গঠন কর্মসূচি স্থগিত রাখা হয়েছে, পুনর্গঠনের কাজটা অন্তত গুছিয়ে রাখতে পারে। তবে পুনর্গঠন কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে স্থগিত ঘোষণার পেছনে তৃণমূল পর্যায়েও দলটির অভ্যন্তরীণ কোন্দল স্পষ্ট হয়ে গেছে। নিয়মতান্ত্রিক ও গণতন্ত্রসম্মতভাবে যদি একটি রাজনৈতিক দল পরিচালিত না হয়, কর্মচারী দিয়ে যদি দল চালানো হয়, নিবেদিতপ্রাণ সত্, পরিশ্রমী ও যোগ্যরা যদি কাজের স্বীকৃতি ও মর্যাদা না পায়, পকেট কমিটি আর পদ-পদবি বেচা-কেনার যদি হাট বসে তাহলে সাংগঠনিক বিরোধ এক সময় তীব্র কোন্দলে রূপ নিতেই পারে। বিএনপি এখন সে সমস্যায় আক্রান্ত। আর এ সুযোগটিই বোধহয় নিচ্ছে সরকার। জাতীয় কাউন্সিলের ভেন্যুর ব্যাপারে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করার শক্তি, ক্ষমতা এখন বিএনপির নেই। বিএনপি এ শক্তি আহরণ করুক সরকার তা নাও চাইতে পারে তার স্বার্থে। নানা কৌশল প্রয়োগ করতে পারে। কাউন্সিলের জন্য ভেন্যুর অনুমতি এখনো পায়নি বিএনপি, কিন্তু তাদের কোনো ভেন্যুরই অনুমতি দেওয়া হবে না তেমন কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তও পুলিশ কর্তৃপক্ষ বা ভেন্যু কর্তৃপক্ষ বা সরকার নেয়নি। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, অল্প সময়ের ব্যবধানে হয়তো অনুমতিটা পাবে বিএনপি; যাতে কাউন্সিলের ব্যানার পোস্টারসহ অন্যান্য প্রচারসামগ্রী নিয়ে বেশিদিন তারা সাংগঠনিক তত্পরতা চালাতে না পারে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের আগে এমন সাংগঠনিক সফর নির্বাচনী ফলাফলে প্রভাব ফেলবে অবশ্যই। এ ধরনের সাংগঠনিক সফরে কেন্দ্রীয় নেতারা যখন জেলা-উপজেলায় যান, জেলা-উপজেলার নেতারা যখন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে যান, তখন নেতাকর্মীরা উদ্দীপ্ত-উজ্জীবিত হয়। সংগঠনের ভিত মজবুত হয়। এ সুযোগ না দেওয়ার জন্যই বিএনপিকে ভোগানো হচ্ছে। শাসকদল আওয়ামী লীগেরও কাউন্সিল প্রায় কাছাকাছি সময়ে! হওয়ার কথা ২৮ মার্চ। ইউপি নির্বাচনের কারণে তারিখ পেছানোর কথা ভাবছে দলটি। কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে তারাও কিন্তু তৃণমূলে যাচ্ছে না। তাদের সংকট ভিন্ন। অভ্যন্তরীণ বিরোধ তাদেরও আছে। নিত্যই তো নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষের খবর আসে মিডিয়ায়। তাদের সংকটটার চরিত্র ভিন্ন। সেখানেও পকেট কমিটি, এমপি কমিটি, কেনা-বেচা কমিটির অভিযোগ আছে। সংকট আরও তীব্র হয়েছে হালুয়া-রুটির ভাগাভাগি নিয়ে। সরকারি দলে এসব সুযোগ-সুবিধা বেশি। ‘ভাইজান’ (নেতা) হতে পারলে এবং সেই ভাইজানের সঙ্গে থাকলে থানা-ইউনিয়ন পর্যায়ে যেসব সরকারি অফিস-দফতর আছে, যেখানে ‘বাণিজ্য’ ঠিকাদারি আছে সেখানে সমীহ পাওয়া যায়, পাওয়া যায় সুবিধা। ইউপি নির্বাচনের আগে পানি ঘোলা করতে চাচ্ছে না শাসকদল।

কেন্দ্র দখল, ব্যালট পেপার বা ব্যালট বাক্স ছিনতাই বা সিল মারামারির প্রয়োজন হলে সবাইকে একসঙ্গে পাওয়া দরকার। কিন্তু জাতীয় কাউন্সিলের আগে থানা, ইউনিয়নের সম্মেলনের আয়োজন করলে যে তীব্র সাংগঠনিক বিরোধের সূত্রপাত হবে তাতে তৃণমূলে বহু খণ্ডে বিভক্ত হয়ে যাবে দল। এর প্রভাব পড়বে ইউপি নির্বাচনে। তাই শাসক দল ঐক্যবদ্ধভাবে যাতে প্রশাসননির্ভর হয়ে ইউপি নির্বাচন সেরে নিতে পারে সে কৌশলই হয়তো নিয়েছে। সব শাসক দলেরই এ রকম ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা থাকে। সরকারদলীয় কোনো সিদ্ধান্ত মনঃপুত না হলেও তার বিরোধিতা করার সাহস সরকারি কর্মচারীদের থাকে না। কোনো সরকারের আমলেই আমাদের দেশে খুব একটা দেখা যায়নি এরশাদ আমলের কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া। সেই আমলেও ভোটের বাক্স ভরার কাহিনী আছে।

কিন্তু বিএনপি করছে কী? বৃহত্তর কোনো বিষয়ে পর্দার আড়ালে কোনো সমঝোতা হলেও সবক্ষেত্রে সরকার তাদের ছাড় দেবে এমন প্রত্যাশা বিএনপি করবে কেন? এরশাদ আমলে বিএনপি যেভাবে বিরোধী দলের রাজনীতি করেছে সংসদের বাইরে থেকেও, আওয়ামী লীগ আমলে যে তা তত সহজ হবে না বিএনপির তো তা বোঝা উচিত। এরশাদবিরোধী আন্দোলনে মির্জা গোলাম হাফিজ, অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী, শেখ রাজ্জাক আলী, কে এম ওবায়দুর রহমান, ব্যারিস্টার সালাম তালুকদার, আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার মতো ঝানু রাজনীতিবিদ, জেনারেল (অব.) মাজেদুল হক, কর্নেল (অব.) মুস্তাফিজুর রহমান, কর্নেল (অব.) আকবর হোসেনের মতো কিছু অদম্য পুরুষ ছিলেন দলে যাদের কথা ও পরামর্শের মূল্য ছিল। শেখ হাসিনার প্রথম শাসনামলেও অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী, রাজ্জাক আলী, সালাম তালুকদার, মান্নান ভূঁইয়ার মতো প্রাজ্ঞ রাজনীতিকরা ছিলেন, যারা দলীয় সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন। এখনো ক্যারিয়ার পলিটিশিয়ান দলে নেই তেমন নয়, তবে তাদের কণ্ঠ দুর্বল। সিদ্ধান্ত গ্রহণের জায়গায় যারা আছেন, তাদের ভুল বা সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের অক্ষমতা দলের অনেক ক্ষতি করেছে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন। জাতীয় কাউন্সিল নিয়েও তারা কী করবেন বোধহয় বুঝতে পারছেন না। দলটি এখন যেন শুধুই ‘এলাহিভরসা’র দল। শুধু ‘ভেন্যু ভেন্যু’ নিয়ে ‘ব্রিফিংবাজি’ করছেন। পার্টি কাউন্সিল ঘিরে আরও অনেক সাংগঠনিক কাজ থাকে। সেসব কাজ বিএনপি করছে কই? বেশ কয়েকটি উপকমিটি করা হয়েছে। যারা খোঁজখবর রাখেন, তাদের অভিমত হচ্ছে ‘কাজির গরু কেতাবে আছে গোয়ালে নেই’-এর মতো কমিটি কাগজে আছে কাজে নেই। বড় বড় পদাধিকারী ‘জিন্দেগিতে’ ঢাকার বাইরে যাননি সংগঠনের কাজে। জেলার দায়িত্বপ্রাপ্তরা অধিকাংশই কাজ সেরেছেন ঢাকায় বসে। কাউন্সিল উপলক্ষেও বাইরে যেতে অনেকের ভয়। হঠাত্ ভেন্যু পাওয়ার চিঠি হাতে এলে কী করবে বিএনপি? বিপুল জনসমর্থিত একটি দল রাজনীতি, আদর্শ বিসর্জন দিয়ে শুধু ক্ষমতার কাঙ্গালিপনা আর মুষ্টিমেয় লোকের ‘অনৈতিক পন্থায় ভোগ-বিলাসের অবলম্বন হয়ে গেলে কী করুণ পরিণতি হয় বিএনপি তার একটি বাংলাদেশি উদাহরণ। দলটির ভাগ্য ভালো যে, এর জনসমর্থনে এখনো ভাটা পড়েনি। একমাত্র নেতৃত্বের ব্যর্থতার তা ক্যাশ করতে পারছে না। ওরা কেন এখনো ভাবছে না যে, বেগম খালেদা জিয়া গ্রেফতার হতে পারেন, অন্য সব নেতাকে ছেড়ে দিয়ে তাকে জেলে রেখে দেওয়া হতে পারে আইনি প্রক্রিয়াতেই। তারেক রহমানও দেশে আসতে পারবেন না অন্তত এ সরকারের আমলে। ডা. জোবায়দা এসে হাল ধরলে দলের ওপর বেগম জিয়ার পারিবারিক মালিকানা হয়তো অক্ষুণ্ন থাকবে, কিন্তু তিনি দল নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। দলের প্রবীণ-নবীনদের সমন্বয়ে একটি যৌথ বিকল্প নেতৃত্ব কাঠামোই দলটিকে রক্ষা করতে পারে বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন। তার আগে বিভিন্ন কমিটি ও পদ-পদবি এবং কোনো নির্বাচন এলে মনোনয়ন বেচা-কেনার পাইকারদের দল থেকে ঝেটিয়ে দূর করা উচিত বলে মনে করেন পর্যবেক্ষকরা। গুলশান অফিসের দরজা উন্মুক্ত করে দিলে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরাই এ পাইকারদের হদিস দিতে পারবেন। এ পাইকাররাই মহাসচিব পদসহ নানা বিষয়ে ক্লিকবাজি করছে বলে অভিযোগ দল সংশ্লিষ্টদের। বেগম জিয়া এবং তারেক রহমান কি কিছুই জানেন না এদের সম্পর্কে? এদের ছাঁটাই করে দিলে দলের উপরে নিচে এমনিতেই নিবেদিতপ্রাণ সত্-যোগ্যদের জন্য অনেক স্থান সৃষ্টি হয়ে যাবে। দল যদি গোছানো থাকে কাউন্সিল করার জন্য রাজধানীতেই ভেন্যু লাগবে কেন? রাজনৈতিক দলের কাউন্সিল ঢাকার বাইরে হওয়ার নজিরও তো আছে। বিএনপি কি কাউন্সিল করতে সক্ষম, নাকি ভেন্যুর অজুহাতে কাউন্সিল বাদ দিয়ে উমেদার, তোষামোদকারীদের দিয়ে ‘উড়াল কমিটি’ করতে চাচ্ছে?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর