শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪০, শনিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৬

যে ইতিহাস জাতিকে পথ দেখাবে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
যে ইতিহাস জাতিকে পথ দেখাবে

বাঙালি জাতির ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ অধ্যায় একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। আর এই যুদ্ধ জয়ের সর্বশ্রেষ্ঠ অনুপ্রেরণার জায়গা ৭ মার্চের ভাষণ। যুদ্ধের পুরো ৯ মাস অস্ত্রশস্ত্র গোলাবারুদের চেয়েও শক্তিশালী ছিল জয় বাংলা স্লোগান এবং বঙ্গবন্ধুর বজ্র কণ্ঠ। যুদ্ধের ৯ মাস মুক্তিযোদ্ধারা কত সীমাবদ্ধতার মধ্যে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন সে ইতিহাস এখন সবাই জানেন।  শুধু যুদ্ধ করেননি, সেই অসম যুদ্ধে মাত্র ৯ মাসের মাথায় জয়ী হয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধারা, বিশেষ করে যারা গণবাহিনী এবং গ্রামগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গেরিলা যুদ্ধে লিপ্ত ছিলেন তারা কখনো দিনে একবেলা খেয়েছেন তো আরেক বেলা খাবার সুযোগ হয়নি, কখনো আবার আধাপেট খেয়ে দিন পার করেছেন। অস্ত্রপাতি গোলাবারুদের সীমাবদ্ধতা তো ছিলই। কিন্তু এসব কারণে মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল কখনো নষ্ট হয়নি। ওই কঠিন সময়ে মনোবলের টনিক হিসেবে কাজ করেছে বঙ্গবন্ধুর বজ্র কণ্ঠ, ৭ মার্চের ভাষণ। সে যে কী শিহরণ আর উত্তেজনা শরীর-মনে সৃষ্টি হতো সে অনুভূতির কথা প্রকাশ করা যায় না, কেবল নিরন্তর মনের বীণায় বাজে। সময়ের চাপে শরীরে জং ধরলেও আজ ৪৫ বছর পরে এখনো তা মনপ্রাণকে অন্য রকম করে নাড়া দেয়, মনে হয় সব কিছু এখনো চির নবীন চির অম্লান। কী বলব, গত ৪৫ বছরে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বাংলাদেশে যে প্রলয় কাণ্ড ঘটে গেছে তাতে স্বাধীনতার মাস মার্চ এবং বিজয়ের মাস ডিসেম্বর এলে মন স্থির থাকে না। বেদনাভরা মনে নিজেকেই জিজ্ঞাসা করি, এ জন্যই কি কিশোর বয়সে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলাম। যুদ্ধের মাঠে এমনও সময় গেছে খাবারের জোগাড় নেই। গোলাবারুদ কমে গেছে। নিজ পক্ষের হতাহতের ঘটনাও ঘটছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের কারও চোখে-মুখে কখনো হতাশা ও ভয়ের চিহ্ন জায়গা পায়নি। সবার মুখে এক কথা, মরতে হয় মরব। কিন্তু পাকিস্তানি বর্বরদের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করব। রাজাকার আলবদরদের খতম করব। কিছুর অভাবে কোনো একজনের মন খারাপ হলে আরেকজন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের অনুকরণ করে জোরে জোরে বলতাম, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তুলো, তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। আমরা ওদেরকে ভাতে মারব, আমরা ওদেরকে পানিতে মারব। কী কঠিন প্রতিজ্ঞা, সে কথা এখন ৪৫ বছর পর ভাবা যায় না। নতুন প্রজন্মের সামনে এ কথা বললে তারা কতটুকু বিশ্বাস করে তা নিয়েও মনে এখন সন্দেহ জাগে। কারণ, একদল ক্ষমতা দখলদারি দীর্ঘদিন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থেকে মুক্তিযুদ্ধের এমন সব রোমহর্ষক প্রেরণাদায়ী কাহিনীকে স্তব্ধ করে দেওয়ার ক্ষমাহীন অপচেষ্টা চালিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই মূর্খরা হিংসা-বিদ্বেষের বশবর্তী হয়ে বঙ্গবন্ধুর নাম বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে। এই চেষ্টা যারা করেছে তারা এতদিনে বুঝতে পেরেছে শেখ মুজিবের মতো নেতাকে হত্যা করা যায় না, মারা যায় না। তিনি শুধু বাঙালির মহান নেতা ও জাতির পিতা নন, বিশ্বের নিপীড়িত, নির্যাতিত মানুষের মুক্তির কণ্ঠস্বর। মাত্র ৫৫ বছরের স্বল্পতম জীবনকালে রাষ্ট্রনায়কে উন্নীত হওয়ার ঘটনা সমসাময়িক ইতিহাসে বিরল। ইতিহাসে অনেক সফল রাজনৈতিক নেতা, সফল রাষ্ট্রপ্রধান এবং রাষ্ট্রনায়কের উদাহরণ আছে। তবে একজন রাষ্ট্রনায়কের যেসব বিশেষ বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলি থাকে তার সব দিকের পরস্ফুিটন এবং বহিঃপ্রকাশ সাধারণত সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় না এবং সে সুযোগ সবার জন্য আসেও না। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আলেখ্য ছিল অন্যের চেয়ে ভিন্ন। দীর্ঘ সংগ্রাম, তারপর সশস্ত্র যুদ্ধ এবং যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ থেকে দেশকে গড়ে তোলাসহ সব দর্শন ও প্রজ্ঞার পরস্ফুিটন ঘটেছে বঙ্গবন্ধুর জীবনে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির জন্ম হয়েছে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী গণযুদ্ধের মধ্য দিয়ে। এই রাষ্ট্রের স্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রাম, তার চিন্তা-চেতনা, আদর্শ, দর্শন এবং দিকনির্দেশনা মুক্তিযুদ্ধের জন্য সমগ্র জাতিকে প্রস্তুত করেছে, যুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে এবং সেই যুদ্ধে অভাবনীয় বিজয় অর্জিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনায় সামরিক কৌশলের যে নির্দেশনা তিনি ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে দিয়েছেন তা একজন দক্ষ সেনাপতিকেও হার মানায়। ভাষণের প্রায় শেষাংশে তিনি বলেন, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তুলো, তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। জীবনের তরে রাস্তাঘাট যা যা আছে সবকিছু তোমরা বন্ধ করে দেবে। আমরা ভাতে মারব, আমরা পানিতে মারব। এই নির্দেশনার সবই যুদ্ধক্ষেত্রের রণকৌশলের অংশ। এই কথাগুলো ছিল বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের চিন্তার প্রতিফলন, যা ৭ মার্চের ভাষণে স্বতঃস্ফূর্তভাবে তার মুখ থেকে বের হয়ে আসে। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য একটা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ বাঙালিদের করতে হবে, এটি তার দূরদৃষ্টিতে বহু আগেই ধরা পড়েছিল।

সেই ষাটের দশকে তিনি সশস্ত্র যুদ্ধের প্রস্তুতির কথা ভেবে বিশ্বস্ত কয়েকজন যুবকের দ্বারা নিউক্লিয়াস গঠন করেছেন। ভারতের সঙ্গে কথা বলেছেন, বোঝাপড়া করেছেন। সুতরাং শেখ মুজিবুর রহমান শুধু একটি নাম নয়। একটি দেশ, একটি জাতি এবং তার সঙ্গে মিশে থাকা সব চেতনা ও আদর্শের নাম শেখ মুজিব। বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতি যতদিন টিকে থাকবে ততদিন বেঁচে থাকবে শেখ মুজিবের নাম। শুধু নামই বেঁচে থাকবে না, লক্ষ কোটি মুজিবের জন্ম হবে বাংলার মাটি ফুঁড়ে, যে মাটি স্নাত হয়েছে মুজিবের রক্তে। কারণ, নশ্বর পৃথিবীতে অবিনশ্বর হওয়ার জন্য ত্যাগের উদাহরণ যদি সর্বোত্কৃষ্ট উদাহরণ হয়, তাহলে বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির জন্য একজন মানুষের পক্ষে সর্বোচ্চ যে ত্যাগ হতে পারে সেই নিজের জীবন দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন তিনি বাঙালির মুক্তির প্রশ্নে ছিলেন আমৃত্যু আপসহীন।

বঙ্গবন্ধু ইচ্ছা করলে পাকিস্তান রাষ্ট্র কাঠামোর ভিতরে আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া খানসহ সবার আমলেই মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে অতি সহজে বাড়ি-গাড়িসহ বিপুল সহায়-সম্পত্তি করে নিজের পরিবার-পরিজনসহ ধনসম্পদে সমৃদ্ধ হয়ে জীবনযাপন করতে পারতেন। কিন্তু পাকিস্তানিদের সব প্রস্তাব তিনি ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছেন। ফলে পাকিস্তানি শাসকরা বঙ্গবন্ধুর ওপর সীমাহীন জেল-জুলুম, অত্যাচার চালিয়েছে। তাতেও তারা ব্যর্থ হয়। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু বাঁচতে পারলেন না। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় দেশি-বিদেশি পরাজিত শত্রুরা নির্মমভাবে হত্যা করল এমনই একজন মহান নেতাকে, যিনি আমাদের একটা স্বাধীন দেশ দিলেন, নিজস্ব পরিচয়ের বাহন বাঙালিত্বকে বিশ্ব দরবারে মর্যাদার সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত করলেন। বঙ্গবন্ধু অন্তত যদি আরও দশটি বছর বেঁচে থাকতেন, তাহলে এতদঞ্চলের মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ডের চেয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা আজ কোনো ক্ষেত্রেই কম হতো না।

পিতৃ হত্যার কলঙ্কের দায়ভার নিয়ে একটা জাতির ভাগ্যে যা হওয়ার আজ বাংলাদেশের অবস্থা তা-ই হয়েছে। রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষানীতি এবং রাষ্ট্রীয় দর্শন ও আদর্শ সব কিছু যেন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। কিন্তু এত ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও তার মূল্যবোধ হারিয়ে যেতে পারে না। তাই বাংলাদেশের সংগ্রামী মানুষ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘদিন পরে হলেও রাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করেছে। পঁচাত্তরের পর মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে যারা আবার পাকিস্তান বানানোর অপচেষ্টা করেছে তারা আজ মানুষের ঘৃণার পাত্রে পরিণত হয়েছে। এই বিশ্বাসঘাতক পাপীদের অন্যতম অংশ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে, ফাঁসিতে ঝুলছে। এই গোষ্ঠীর বড় শরিক আজ রাজনৈতিকভাবে বিপন্ন ও দেউলিয়া। দেশের নতুন প্রজন্ম মুক্তিসংগ্রামের দীর্ঘ ইতিহাস এবং মুক্তিযুদ্ধের গৌরব গাথার প্রতি এখন প্রবল আগ্রহ সহকারে ঝুঁকছে। তারা জানতে চায় এত বড় কঠিন ও দীর্ঘ সংগ্রামের মহান নেতা কে ছিলেন, কার হুকুমে মানুষ অকাতরে প্রাণ দিয়ে মাত্র ৯ মাসের যুদ্ধে বাংলাদেশকে স্বাধীন করল। তারা আরও জানতে চায় কি সে দর্শন, আদর্শ ও চেতনা, যা সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল এবং কীভাবে তৎসময়ে সাড়ে সাত কোটি মানুষের গহিনে তা প্রোথিত হয়েছিল। জানতে চায় সেই দীর্ঘ সংগ্রামের প্রতিটি গৌরব গাথার উজ্জ্বল কাহিনী। অতীতের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের শিক্ষাই আগামীতে বাংলাদেশকে সঠিক পথ দেখাবে। এ দেশেরই দুই সামরিক শাসক এবং তাদের প্রতিভূরা বাঙালির এমন স্বর্ণোজ্জ্বল ইতিহাসকে কীভাবে বিকৃত করেছে তা আমরা সবাই জানি। এসব মীর জাফরদের কুকীর্তি নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা দরকার। তাদের নাম-পরিচয় নতুন প্রজন্মের জানা প্রয়োজন। কারণ এই মীর জাফরের গোষ্ঠী এখনো নানা ছদ্মবেশে রাজনৈতিক বাগাড়ম্বর দ্বারা মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। বঙ্গবন্ধুর অমরকীর্তির বহু স্মারক ধারণ করে এখনো শূন্য হাতে দাঁড়িয়ে আছে তখনকার রেসকোর্স, বর্তমানের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। ইতিহাসের স্মারক চিহ্ন জাতির জন্য মহামূল্যবান সম্পদ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, যে স্থানে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরেও সেই জায়গাটি সংরক্ষণ করা তো দূরের কথা যথাযথভাবে চিহ্নিত পর্যন্ত হয়নি। মুক্তিসংগ্রামের বহু স্মৃতিবিজড়িত জাতীয় এই উদ্যানের দেখভালেও নেই কোনো কর্তৃপক্ষ। অথচ ২০১০ সালে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ৭ মার্চের ভাষণের স্থানসহ মোট ৭টি স্থান সংরক্ষণের জন্য নির্দেশ প্রদান করেছেন। এই স্থানগুলো হলো— ১৯৭১ সালের ৩ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ থেকে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত সদস্যদের শপথ গ্রহণের স্থান, ৭ মার্চের ভাষণের স্থান, পাকিস্তানি সেনাদের আত্মসমর্পণের স্থান, পাকিস্তানের কারাগার থেকে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বাধীন দেশে ফেরার পর বঙ্গবন্ধুর ভাষণের স্থান, ১৯৬৯ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে মুক্ত হওয়ার পর ২৩ ফেব্রুয়ারি যে স্থানটি থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেওয়া হয়, ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ভাষণের স্থান এবং ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ভাষণের স্থান।  আদালত রায়ে উল্লেখ করেন, যদি কেউ বাঙালি হয়ে থাকেন তাহলে ওইসব স্থানে দাঁড়িয়ে তার প্রাণ রোমাঞ্চিত হয়ে উঠবে।

নতুন প্রজন্মের জন্যই প্রতি বছর এদিন এলে আমাদের নতুন করে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ৭ মার্চের আবেদন ও তাত্পর্যের কথা বলতে হবে। কারণ এর আবেদন শেষ হওয়ার নয়, অফুরন্ত। কালের বিবর্তনে তা আরও শাণিত হবে, কঠিন সংকটে জাতিকে পথ দেখাবে।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

ই-মেইল: [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ০৫ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে