শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১০, শুক্রবার, ১৮ মার্চ, ২০১৬

রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ও পরিবেশ ভাবনা

হায়দার আকবর খান রনো
Not defined
অনলাইন ভার্সন
রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ও পরিবেশ ভাবনা

তেল-গ্যাস-বিদ্যুৎ মজুদ রক্ষা জাতীয় কমিটি ঢাকা থেকে রামপাল অভিমুখে দীর্ঘ পাঁচ দিনের লংমার্চ করেছে। ১০ মার্চ এ লংমার্চ শুরু  ও  ১৪ মার্চ শেষ হয়। দীর্ঘ পথযাত্রা আসলে প্রতিবাদের একটি ফর্ম। কয়েকশ মানুষের এ দীর্ঘ মিছিল পথে পথে থেমেছে এবং পথসভা-জনসভা করেছে। কোনো কোনো স্থানে স্থানীয় প্রশাসন সভা করতে দেয়নি। ছোট-বড় নানা ধরনের সভার মধ্য দিয়ে জাতীয় কমিটি রামপালের বিদ্যুৎ প্রকল্পের অপকারিতা ও ভয়ঙ্কর ক্ষতির দিকটি তুলে ধরেছে।  রামপাল অভিমুখী লংমার্চ নতুন নয়। আগেও হয়েছে কয়েকবার। ‘সুন্দরবন বাঁচাও’ নামেও কমিটি গঠিত হয়েছিল। তারাও প্রতিবাদ জানিয়ে আসছেন। কিন্তু সরকার অটল। কোনো প্রতিবাদ, কোনো সমালোচনা তাদের কর্ণকুহরে পৌঁছবে না। তারা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প করবেই এবং তা সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে রামপালেই।

এ পর্যন্ত অনেক বিশেষজ্ঞ ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী প্রতিবাদ জানিয়েছেন। পরিবেশবাদীরা তো সোচ্চার আছেনই। ১০ মার্চ কালের কণ্ঠের পাতায় বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ডা. আহমদ রফিক লিখেছেন একটি নিবন্ধ যার শিরোনাম হচ্ছে ‘রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ও বিকল্প ভাবনা’। সেই নিবন্ধের এক জায়গায় তিনি লিখেছেন, ‘পরিবেশ দূষণ রোধে সুস্থ পরিবেশ রক্ষার তাগিদে বাংলাদেশেও তত্পর পরিবেশবান্ধব সংগঠন। নদীদূষণ, বায়ুদূষণ, গাছপালা নিধনের মতো নানা প্রকৃতিবিরোধী, জনস্বাস্থ্যবিরোধী উপদ্রব ও উৎপাতের বিরুদ্ধে তারা সোচ্চার। কখনো কখনো বিষয় বিচারে তা জনস্বার্থের দেশস্বার্থের আন্দোলনে পর্যবসিত। তেমন একটি বিষয় সুন্দরবনের সান্নিধ্যে রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। এর মূল কথা যেমন জাতীয় অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষা, তেমন বাংলাদেশ উপকূলের মহামূল্যবান প্রকৃতি সুন্দরবন রক্ষা। মুক্তপ্রাণ সুন্দরবনের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে বলেই এ আন্দোলন।’ সরকার বলছে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এ প্রকল্প দরকার। পরিবেশবাদীরা যখন সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের বিরোধিতা করছিলেন তখন গত বছর প্রধানমন্ত্রী তার স্বভাবসুলভ কৌতুকের ভঙ্গিতে বলেছিলেন, ‘আন্দোলনকারীরা মানুষ রক্ষা না করে কেবল পশুপাখি রক্ষার আন্দোলনে নেমেছে।’ আসলে মানুষ রক্ষা করার জন্যই প্রকৃতিকে রক্ষা করা দরকার। প্রকৃতির মধ্যে পশুপাখিও অন্তর্ভুক্ত। প্রধানমন্ত্রী মস্কোয় অনুষ্ঠিত ‘বাঘ রক্ষা’র আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গিয়েছিলেন। বাঘের সংখ্যা ক্রমাগত কমে আসছে। শোনা যায়, এখন সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা মাত্র একশর মতো।

জীববৈচিত্র্যকে ধরে রাখা দরকার। এমনকি বাঘের মতো প্রাণীকেও। সেই প্রসঙ্গ বাদ দিলেও সুন্দরবন হচ্ছে ইউনেস্কো ঘোষিত প্রাকৃতিক ঐতিহ্যসমৃদ্ধ এলাকা। তা ছাড়াও সুন্দরবন সিডর ও আইলার মতো বড় ঝড়-তুফান থেকেও জনপদকে রক্ষা করে। সুন্দরবনের বনজ সম্পদ, সুন্দরবনের মত্স্য সম্পদ সরাসরি আমাদের কাজে লাগে। মোট কথা সুন্দরবন ধ্বংস হোক তা আমরা কোনোক্রমেই চাইতে পারি না। সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে রামপালে ভারতের একটি কোম্পানির সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশ সরকার কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজে হাত দিয়েছে। ভারতীয় কোম্পানিটির নাম ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কোম্পানি। কয়লা আসবে ভারত থেকে অথবা অন্য কোনো জায়গা থেকে। আসবে সুন্দরবনের ভিতরের নদী দিয়ে জাহাজে করে। এ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উত্পন্ন হবে বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে সুন্দরবনের আরও কাছে মংলা বন্দরের পাশেই ওরিয়ন নামে আরেকটি বাংলাদেশি কোম্পানিকেও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তারা উৎপাদন করবে ৬২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

বিদ্যুৎ আমাদের দরকার। বিদ্যুৎ প্রকল্পের বিরুদ্ধে আমরা নই। কিন্তু প্রশ্ন এখানে দুটি। প্রথমত, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতের বিকল্প আছে কি? কারণ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় দারুণভাবে। দ্বিতীয়ত, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সুন্দরবন ছাড়া আর কি কোনো জায়গা নেই? এ ছাড়াও ভারতের কোম্পানির সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের লাভ-লোকসানের বিষয়টিও ভেবে দেখা দরকার। যেসব উপাত্ত দ্বারা বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়, তার মধ্যে কয়লা সবচেয়ে বেশি বাতাসকে দূষিত করে এবং সবচেয়ে বেশি বিষাক্ত বর্জ্য কয়লা থেকেই উদ্গীরিত হয়। সে জন্য এখন উন্নত দেশগুলো ক্রমাগত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বাতিল করে দিচ্ছে। অবশ্য এখনো ২৬.৮০ শতাংশ বিদ্যুৎ কয়লা থেকেই উৎপাদন হয় সারা বিশ্বে। মোট উৎপাদনের পরিমাণ ৩৮,৪৯৭–১০৩ গিগাওয়াট ঘণ্টা। সে তুলনায় ডিজেল ও ফার্নেস অয়েলের ব্যবহার অনেক বেশি। শতকরা ৩৩.৫০ শতাংশ। প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার হয় ২০.৯০ শতাংশ। নিউক্লিয়ার পাওয়ার ব্যবহার হয় অনেক কম এবং তা বিপজ্জনকও বটে। উন্নত দেশে সমুদ্র, পাহাড়ি নদী, বাতাস ইত্যাদিকে অধিক পরিমাণে ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে জার্মানিতে বাতাসকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয় ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রচলন সম্প্রতি খুব বেশি হয়েছে। এমনকি বিশেষজ্ঞ বিডি রহমত উল্লাহ এক লেখায় জোরের সঙ্গে জানিয়েছেন যে, বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার বিকল্প আছে। তিনি বলেছেন, ‘... আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে গেলে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ দরকার তা কি কয়লা বাদে অন্যান্য জ্বালানি দিয়ে সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব এবং অনেক সাশ্রয়ী ও টেকসইভাবে সম্ভব।’ তিনি অভিযোগ করেন, সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো নিজস্ব মুনাফার স্বার্থে তা করতে দিচ্ছে না এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল সরকারগুলোর মাধ্যমে ‘আমাদের টেকসই পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাধা দিয়ে পরিবেশ ধ্বংসকারী জ্বালানি প্রকল্প গ্রহণ করাচ্ছে। ফলে আমরা যেমন ব্যয় করছি, তেমন আবহাওয়ারও বিপর্যয় ঘটাচ্ছি।’ দ্বিতীয় যে প্রশ্নটি আসছে খুবই গুরুতরভাবে তা হলো এত জায়গা থাকতে সুন্দরবনের ভিতরে অথবা পাশে কেন বিদ্যুৎ প্রকল্প? তাও আবার কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ? এর একটা কারণ এই যে, কয়লা আসবে বাইরে থেকে। নদীপথে কম খরচে কয়লা আনার জন্য সুন্দরবনের উপকূল ও নদী ব্যবহার করতে হবে। মুনাফার লালসা এতই বেশি যে, এর জন্য সুন্দরবনের যে ক্ষতি হবে তা কোনো বিবেচ্য বিষয়ই নয়। আর্থিক লাভ-লোকসানের দিকটা প্রথমে দেখা যাক। তারপর আমরা পরিবেশগত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাপ করব, যদিও সেটাই অধিক গুরুত্বপূর্ণ। রামপালের প্রকল্পটি যৌথভাবে ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কোম্পানি (এনটিপিটি) ১৫ শতাংশ এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পিডিবি ১৫ শতাংশ খরচ বহন করবে। বাকিটা আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সংগ্রহ করা হবে। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, ভারতই ১৪ শতাংশ চড়া সুদে টাকা ঋণ দেবে এবং অবকাঠামো ইত্যাদি নির্মাণের কাজে ঠিকাদারি ও সরবরাহকারীর কাজ পাবে ভারতের বিভিন্ন কোম্পানি। অর্থনৈতিক বিবেচনায়ও এ প্রকল্প আমাদের জন্য সুবিধাজনক নয়।

এবার আসা যাক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশসংক্রান্ত বিষয়ে। আগেই বলা হয়েছে, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বিভিন্ন উন্নত দেশে বাদ দেওয়া হয়েছে। উপরন্তু মারাত্মক পরিবেশ দূষণের আশঙ্কায় সংরক্ষিত বনভূমি ও বাসভূমির ১৫ থেকে ২৫ কিলোমিটারের মধ্যে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে দেওয়া হয় না। এমনকি ভারতেও তাই। ভারতের ‘তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনসংক্রান্ত গাইডলাইন ১৯৮৭’, ‘ভারতের ওয়াইল্ড লাইফ প্রটেকশন অ্যাক্ট ১৯৭২’ এবং ভারতের পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় প্রণীত ‘পরিবেশ সমীক্ষা গাইডলাইন ম্যানুয়াল ২০১০’ অনুযায়ী বনাঞ্চল, বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য জীববৈচিত্র্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি এলাকার ২০ কিলোমিটারের মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণ করা যাবে না। এ জন্য ভারতেই পরিবেশগত কারণে কর্ণাটক, তামিলনাড়ু ও মধ্যপ্রদেশে তিনটি কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল করা হয়েছিল ২০১৪ সালে। একই কোম্পানি এনটিপিটি পশ্চিমবঙ্গে সুন্দরবনের কাছে প্রকল্প নির্মাণের অনুমতি পায়নি। তারপর তারা চলে এসেছে বাংলাদেশে, যেখানে খুব সহজেই সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে (১ থেকে ১৫ কিলোমিটারের মধ্যেই) কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুমতি পেয়ে গেছে। বাফার জোন হিসেবে নিলে দূরত্ব আরও কম। এ একই কারণে পরিবেশসচেতন নরওয়ে এই ভারতীয় কোম্পানি থেকে ৪৩০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

আমাদের বলা হচ্ছে যে, এখানে এমন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে যাতে সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি হবে না। কথাটা সত্য নয়। বড়জোর ১০ শতাংশ ক্ষতি কমানো সম্ভব। এ প্রকল্প থেকে যে বিষাক্ত ছাই ছড়িয়ে পড়বে, তাতেও তো বনাঞ্চল দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে এই যে, সিলেটের সিমেন্ট ফ্যাক্টরিগুলো বলছে, ওই ফ্ল্যাইং অ্যাশ তাদের সিমেন্ট উৎপাদনে কাজে লাগবে। হয়তো লাগবে।  কিন্তু তার আগে যে বনের গাছপালা, পশুপাখির ক্ষতি হবে, সে হিসাব কে দেবে?

উপরন্তু নদী দিয়ে জাহাজ যাতায়াত করবে। ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪ সালে সুন্দরবনের ভিতরে জাহাজডুবিতে যে বিরাট পরিবেশগত ক্ষতি হয়েছিল, সে কথাও ভুললে চলবে না। সব শেষে যে কথা বলতে চাই তা হলো, বাংলাদেশে কি আর কোনো জায়গা নেই যেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ করা যায় না? সুন্দরবনেই করতে হবে কেন! আর কয়লাভিত্তিক প্রকল্পের অনেক বিকল্প থাকা সত্ত্বেও সেই পথে আমরা যাচ্ছি না কেন?  এর সদুত্তর এখনো পাওয়া যায়নি। উন্নয়নের জন্য বিদ্যুৎ দরকার। কিন্তু পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটিয়ে যে উন্নয়ন তা আদৌ উন্নয়ন কিনা তা ভেবে দেখতে হবে।

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর