শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১০, শুক্রবার, ১৮ মার্চ, ২০১৬

রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ও পরিবেশ ভাবনা

হায়দার আকবর খান রনো
Not defined
অনলাইন ভার্সন
রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ও পরিবেশ ভাবনা

তেল-গ্যাস-বিদ্যুৎ মজুদ রক্ষা জাতীয় কমিটি ঢাকা থেকে রামপাল অভিমুখে দীর্ঘ পাঁচ দিনের লংমার্চ করেছে। ১০ মার্চ এ লংমার্চ শুরু  ও  ১৪ মার্চ শেষ হয়। দীর্ঘ পথযাত্রা আসলে প্রতিবাদের একটি ফর্ম। কয়েকশ মানুষের এ দীর্ঘ মিছিল পথে পথে থেমেছে এবং পথসভা-জনসভা করেছে। কোনো কোনো স্থানে স্থানীয় প্রশাসন সভা করতে দেয়নি। ছোট-বড় নানা ধরনের সভার মধ্য দিয়ে জাতীয় কমিটি রামপালের বিদ্যুৎ প্রকল্পের অপকারিতা ও ভয়ঙ্কর ক্ষতির দিকটি তুলে ধরেছে।  রামপাল অভিমুখী লংমার্চ নতুন নয়। আগেও হয়েছে কয়েকবার। ‘সুন্দরবন বাঁচাও’ নামেও কমিটি গঠিত হয়েছিল। তারাও প্রতিবাদ জানিয়ে আসছেন। কিন্তু সরকার অটল। কোনো প্রতিবাদ, কোনো সমালোচনা তাদের কর্ণকুহরে পৌঁছবে না। তারা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প করবেই এবং তা সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে রামপালেই।

এ পর্যন্ত অনেক বিশেষজ্ঞ ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী প্রতিবাদ জানিয়েছেন। পরিবেশবাদীরা তো সোচ্চার আছেনই। ১০ মার্চ কালের কণ্ঠের পাতায় বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ডা. আহমদ রফিক লিখেছেন একটি নিবন্ধ যার শিরোনাম হচ্ছে ‘রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ও বিকল্প ভাবনা’। সেই নিবন্ধের এক জায়গায় তিনি লিখেছেন, ‘পরিবেশ দূষণ রোধে সুস্থ পরিবেশ রক্ষার তাগিদে বাংলাদেশেও তত্পর পরিবেশবান্ধব সংগঠন। নদীদূষণ, বায়ুদূষণ, গাছপালা নিধনের মতো নানা প্রকৃতিবিরোধী, জনস্বাস্থ্যবিরোধী উপদ্রব ও উৎপাতের বিরুদ্ধে তারা সোচ্চার। কখনো কখনো বিষয় বিচারে তা জনস্বার্থের দেশস্বার্থের আন্দোলনে পর্যবসিত। তেমন একটি বিষয় সুন্দরবনের সান্নিধ্যে রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। এর মূল কথা যেমন জাতীয় অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষা, তেমন বাংলাদেশ উপকূলের মহামূল্যবান প্রকৃতি সুন্দরবন রক্ষা। মুক্তপ্রাণ সুন্দরবনের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে বলেই এ আন্দোলন।’ সরকার বলছে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এ প্রকল্প দরকার। পরিবেশবাদীরা যখন সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের বিরোধিতা করছিলেন তখন গত বছর প্রধানমন্ত্রী তার স্বভাবসুলভ কৌতুকের ভঙ্গিতে বলেছিলেন, ‘আন্দোলনকারীরা মানুষ রক্ষা না করে কেবল পশুপাখি রক্ষার আন্দোলনে নেমেছে।’ আসলে মানুষ রক্ষা করার জন্যই প্রকৃতিকে রক্ষা করা দরকার। প্রকৃতির মধ্যে পশুপাখিও অন্তর্ভুক্ত। প্রধানমন্ত্রী মস্কোয় অনুষ্ঠিত ‘বাঘ রক্ষা’র আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গিয়েছিলেন। বাঘের সংখ্যা ক্রমাগত কমে আসছে। শোনা যায়, এখন সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা মাত্র একশর মতো।

জীববৈচিত্র্যকে ধরে রাখা দরকার। এমনকি বাঘের মতো প্রাণীকেও। সেই প্রসঙ্গ বাদ দিলেও সুন্দরবন হচ্ছে ইউনেস্কো ঘোষিত প্রাকৃতিক ঐতিহ্যসমৃদ্ধ এলাকা। তা ছাড়াও সুন্দরবন সিডর ও আইলার মতো বড় ঝড়-তুফান থেকেও জনপদকে রক্ষা করে। সুন্দরবনের বনজ সম্পদ, সুন্দরবনের মত্স্য সম্পদ সরাসরি আমাদের কাজে লাগে। মোট কথা সুন্দরবন ধ্বংস হোক তা আমরা কোনোক্রমেই চাইতে পারি না। সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে রামপালে ভারতের একটি কোম্পানির সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশ সরকার কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজে হাত দিয়েছে। ভারতীয় কোম্পানিটির নাম ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কোম্পানি। কয়লা আসবে ভারত থেকে অথবা অন্য কোনো জায়গা থেকে। আসবে সুন্দরবনের ভিতরের নদী দিয়ে জাহাজে করে। এ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উত্পন্ন হবে বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে সুন্দরবনের আরও কাছে মংলা বন্দরের পাশেই ওরিয়ন নামে আরেকটি বাংলাদেশি কোম্পানিকেও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তারা উৎপাদন করবে ৬২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

বিদ্যুৎ আমাদের দরকার। বিদ্যুৎ প্রকল্পের বিরুদ্ধে আমরা নই। কিন্তু প্রশ্ন এখানে দুটি। প্রথমত, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতের বিকল্প আছে কি? কারণ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় দারুণভাবে। দ্বিতীয়ত, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সুন্দরবন ছাড়া আর কি কোনো জায়গা নেই? এ ছাড়াও ভারতের কোম্পানির সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের লাভ-লোকসানের বিষয়টিও ভেবে দেখা দরকার। যেসব উপাত্ত দ্বারা বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়, তার মধ্যে কয়লা সবচেয়ে বেশি বাতাসকে দূষিত করে এবং সবচেয়ে বেশি বিষাক্ত বর্জ্য কয়লা থেকেই উদ্গীরিত হয়। সে জন্য এখন উন্নত দেশগুলো ক্রমাগত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বাতিল করে দিচ্ছে। অবশ্য এখনো ২৬.৮০ শতাংশ বিদ্যুৎ কয়লা থেকেই উৎপাদন হয় সারা বিশ্বে। মোট উৎপাদনের পরিমাণ ৩৮,৪৯৭–১০৩ গিগাওয়াট ঘণ্টা। সে তুলনায় ডিজেল ও ফার্নেস অয়েলের ব্যবহার অনেক বেশি। শতকরা ৩৩.৫০ শতাংশ। প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার হয় ২০.৯০ শতাংশ। নিউক্লিয়ার পাওয়ার ব্যবহার হয় অনেক কম এবং তা বিপজ্জনকও বটে। উন্নত দেশে সমুদ্র, পাহাড়ি নদী, বাতাস ইত্যাদিকে অধিক পরিমাণে ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে জার্মানিতে বাতাসকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয় ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রচলন সম্প্রতি খুব বেশি হয়েছে। এমনকি বিশেষজ্ঞ বিডি রহমত উল্লাহ এক লেখায় জোরের সঙ্গে জানিয়েছেন যে, বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার বিকল্প আছে। তিনি বলেছেন, ‘... আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে গেলে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ দরকার তা কি কয়লা বাদে অন্যান্য জ্বালানি দিয়ে সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব এবং অনেক সাশ্রয়ী ও টেকসইভাবে সম্ভব।’ তিনি অভিযোগ করেন, সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো নিজস্ব মুনাফার স্বার্থে তা করতে দিচ্ছে না এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল সরকারগুলোর মাধ্যমে ‘আমাদের টেকসই পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাধা দিয়ে পরিবেশ ধ্বংসকারী জ্বালানি প্রকল্প গ্রহণ করাচ্ছে। ফলে আমরা যেমন ব্যয় করছি, তেমন আবহাওয়ারও বিপর্যয় ঘটাচ্ছি।’ দ্বিতীয় যে প্রশ্নটি আসছে খুবই গুরুতরভাবে তা হলো এত জায়গা থাকতে সুন্দরবনের ভিতরে অথবা পাশে কেন বিদ্যুৎ প্রকল্প? তাও আবার কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ? এর একটা কারণ এই যে, কয়লা আসবে বাইরে থেকে। নদীপথে কম খরচে কয়লা আনার জন্য সুন্দরবনের উপকূল ও নদী ব্যবহার করতে হবে। মুনাফার লালসা এতই বেশি যে, এর জন্য সুন্দরবনের যে ক্ষতি হবে তা কোনো বিবেচ্য বিষয়ই নয়। আর্থিক লাভ-লোকসানের দিকটা প্রথমে দেখা যাক। তারপর আমরা পরিবেশগত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাপ করব, যদিও সেটাই অধিক গুরুত্বপূর্ণ। রামপালের প্রকল্পটি যৌথভাবে ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কোম্পানি (এনটিপিটি) ১৫ শতাংশ এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পিডিবি ১৫ শতাংশ খরচ বহন করবে। বাকিটা আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সংগ্রহ করা হবে। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, ভারতই ১৪ শতাংশ চড়া সুদে টাকা ঋণ দেবে এবং অবকাঠামো ইত্যাদি নির্মাণের কাজে ঠিকাদারি ও সরবরাহকারীর কাজ পাবে ভারতের বিভিন্ন কোম্পানি। অর্থনৈতিক বিবেচনায়ও এ প্রকল্প আমাদের জন্য সুবিধাজনক নয়।

এবার আসা যাক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশসংক্রান্ত বিষয়ে। আগেই বলা হয়েছে, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বিভিন্ন উন্নত দেশে বাদ দেওয়া হয়েছে। উপরন্তু মারাত্মক পরিবেশ দূষণের আশঙ্কায় সংরক্ষিত বনভূমি ও বাসভূমির ১৫ থেকে ২৫ কিলোমিটারের মধ্যে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে দেওয়া হয় না। এমনকি ভারতেও তাই। ভারতের ‘তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনসংক্রান্ত গাইডলাইন ১৯৮৭’, ‘ভারতের ওয়াইল্ড লাইফ প্রটেকশন অ্যাক্ট ১৯৭২’ এবং ভারতের পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় প্রণীত ‘পরিবেশ সমীক্ষা গাইডলাইন ম্যানুয়াল ২০১০’ অনুযায়ী বনাঞ্চল, বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য জীববৈচিত্র্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি এলাকার ২০ কিলোমিটারের মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণ করা যাবে না। এ জন্য ভারতেই পরিবেশগত কারণে কর্ণাটক, তামিলনাড়ু ও মধ্যপ্রদেশে তিনটি কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল করা হয়েছিল ২০১৪ সালে। একই কোম্পানি এনটিপিটি পশ্চিমবঙ্গে সুন্দরবনের কাছে প্রকল্প নির্মাণের অনুমতি পায়নি। তারপর তারা চলে এসেছে বাংলাদেশে, যেখানে খুব সহজেই সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে (১ থেকে ১৫ কিলোমিটারের মধ্যেই) কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুমতি পেয়ে গেছে। বাফার জোন হিসেবে নিলে দূরত্ব আরও কম। এ একই কারণে পরিবেশসচেতন নরওয়ে এই ভারতীয় কোম্পানি থেকে ৪৩০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

আমাদের বলা হচ্ছে যে, এখানে এমন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে যাতে সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি হবে না। কথাটা সত্য নয়। বড়জোর ১০ শতাংশ ক্ষতি কমানো সম্ভব। এ প্রকল্প থেকে যে বিষাক্ত ছাই ছড়িয়ে পড়বে, তাতেও তো বনাঞ্চল দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে এই যে, সিলেটের সিমেন্ট ফ্যাক্টরিগুলো বলছে, ওই ফ্ল্যাইং অ্যাশ তাদের সিমেন্ট উৎপাদনে কাজে লাগবে। হয়তো লাগবে।  কিন্তু তার আগে যে বনের গাছপালা, পশুপাখির ক্ষতি হবে, সে হিসাব কে দেবে?

উপরন্তু নদী দিয়ে জাহাজ যাতায়াত করবে। ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪ সালে সুন্দরবনের ভিতরে জাহাজডুবিতে যে বিরাট পরিবেশগত ক্ষতি হয়েছিল, সে কথাও ভুললে চলবে না। সব শেষে যে কথা বলতে চাই তা হলো, বাংলাদেশে কি আর কোনো জায়গা নেই যেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ করা যায় না? সুন্দরবনেই করতে হবে কেন! আর কয়লাভিত্তিক প্রকল্পের অনেক বিকল্প থাকা সত্ত্বেও সেই পথে আমরা যাচ্ছি না কেন?  এর সদুত্তর এখনো পাওয়া যায়নি। উন্নয়নের জন্য বিদ্যুৎ দরকার। কিন্তু পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটিয়ে যে উন্নয়ন তা আদৌ উন্নয়ন কিনা তা ভেবে দেখতে হবে।

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে