শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১০, শুক্রবার, ১৮ মার্চ, ২০১৬

রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ও পরিবেশ ভাবনা

হায়দার আকবর খান রনো
Not defined
অনলাইন ভার্সন
রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ও পরিবেশ ভাবনা

তেল-গ্যাস-বিদ্যুৎ মজুদ রক্ষা জাতীয় কমিটি ঢাকা থেকে রামপাল অভিমুখে দীর্ঘ পাঁচ দিনের লংমার্চ করেছে। ১০ মার্চ এ লংমার্চ শুরু  ও  ১৪ মার্চ শেষ হয়। দীর্ঘ পথযাত্রা আসলে প্রতিবাদের একটি ফর্ম। কয়েকশ মানুষের এ দীর্ঘ মিছিল পথে পথে থেমেছে এবং পথসভা-জনসভা করেছে। কোনো কোনো স্থানে স্থানীয় প্রশাসন সভা করতে দেয়নি। ছোট-বড় নানা ধরনের সভার মধ্য দিয়ে জাতীয় কমিটি রামপালের বিদ্যুৎ প্রকল্পের অপকারিতা ও ভয়ঙ্কর ক্ষতির দিকটি তুলে ধরেছে।  রামপাল অভিমুখী লংমার্চ নতুন নয়। আগেও হয়েছে কয়েকবার। ‘সুন্দরবন বাঁচাও’ নামেও কমিটি গঠিত হয়েছিল। তারাও প্রতিবাদ জানিয়ে আসছেন। কিন্তু সরকার অটল। কোনো প্রতিবাদ, কোনো সমালোচনা তাদের কর্ণকুহরে পৌঁছবে না। তারা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প করবেই এবং তা সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে রামপালেই।

এ পর্যন্ত অনেক বিশেষজ্ঞ ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী প্রতিবাদ জানিয়েছেন। পরিবেশবাদীরা তো সোচ্চার আছেনই। ১০ মার্চ কালের কণ্ঠের পাতায় বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ডা. আহমদ রফিক লিখেছেন একটি নিবন্ধ যার শিরোনাম হচ্ছে ‘রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ও বিকল্প ভাবনা’। সেই নিবন্ধের এক জায়গায় তিনি লিখেছেন, ‘পরিবেশ দূষণ রোধে সুস্থ পরিবেশ রক্ষার তাগিদে বাংলাদেশেও তত্পর পরিবেশবান্ধব সংগঠন। নদীদূষণ, বায়ুদূষণ, গাছপালা নিধনের মতো নানা প্রকৃতিবিরোধী, জনস্বাস্থ্যবিরোধী উপদ্রব ও উৎপাতের বিরুদ্ধে তারা সোচ্চার। কখনো কখনো বিষয় বিচারে তা জনস্বার্থের দেশস্বার্থের আন্দোলনে পর্যবসিত। তেমন একটি বিষয় সুন্দরবনের সান্নিধ্যে রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। এর মূল কথা যেমন জাতীয় অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষা, তেমন বাংলাদেশ উপকূলের মহামূল্যবান প্রকৃতি সুন্দরবন রক্ষা। মুক্তপ্রাণ সুন্দরবনের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে বলেই এ আন্দোলন।’ সরকার বলছে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এ প্রকল্প দরকার। পরিবেশবাদীরা যখন সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের বিরোধিতা করছিলেন তখন গত বছর প্রধানমন্ত্রী তার স্বভাবসুলভ কৌতুকের ভঙ্গিতে বলেছিলেন, ‘আন্দোলনকারীরা মানুষ রক্ষা না করে কেবল পশুপাখি রক্ষার আন্দোলনে নেমেছে।’ আসলে মানুষ রক্ষা করার জন্যই প্রকৃতিকে রক্ষা করা দরকার। প্রকৃতির মধ্যে পশুপাখিও অন্তর্ভুক্ত। প্রধানমন্ত্রী মস্কোয় অনুষ্ঠিত ‘বাঘ রক্ষা’র আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গিয়েছিলেন। বাঘের সংখ্যা ক্রমাগত কমে আসছে। শোনা যায়, এখন সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা মাত্র একশর মতো।

জীববৈচিত্র্যকে ধরে রাখা দরকার। এমনকি বাঘের মতো প্রাণীকেও। সেই প্রসঙ্গ বাদ দিলেও সুন্দরবন হচ্ছে ইউনেস্কো ঘোষিত প্রাকৃতিক ঐতিহ্যসমৃদ্ধ এলাকা। তা ছাড়াও সুন্দরবন সিডর ও আইলার মতো বড় ঝড়-তুফান থেকেও জনপদকে রক্ষা করে। সুন্দরবনের বনজ সম্পদ, সুন্দরবনের মত্স্য সম্পদ সরাসরি আমাদের কাজে লাগে। মোট কথা সুন্দরবন ধ্বংস হোক তা আমরা কোনোক্রমেই চাইতে পারি না। সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে রামপালে ভারতের একটি কোম্পানির সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশ সরকার কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজে হাত দিয়েছে। ভারতীয় কোম্পানিটির নাম ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কোম্পানি। কয়লা আসবে ভারত থেকে অথবা অন্য কোনো জায়গা থেকে। আসবে সুন্দরবনের ভিতরের নদী দিয়ে জাহাজে করে। এ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উত্পন্ন হবে বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে সুন্দরবনের আরও কাছে মংলা বন্দরের পাশেই ওরিয়ন নামে আরেকটি বাংলাদেশি কোম্পানিকেও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তারা উৎপাদন করবে ৬২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

বিদ্যুৎ আমাদের দরকার। বিদ্যুৎ প্রকল্পের বিরুদ্ধে আমরা নই। কিন্তু প্রশ্ন এখানে দুটি। প্রথমত, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতের বিকল্প আছে কি? কারণ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় দারুণভাবে। দ্বিতীয়ত, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সুন্দরবন ছাড়া আর কি কোনো জায়গা নেই? এ ছাড়াও ভারতের কোম্পানির সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের লাভ-লোকসানের বিষয়টিও ভেবে দেখা দরকার। যেসব উপাত্ত দ্বারা বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়, তার মধ্যে কয়লা সবচেয়ে বেশি বাতাসকে দূষিত করে এবং সবচেয়ে বেশি বিষাক্ত বর্জ্য কয়লা থেকেই উদ্গীরিত হয়। সে জন্য এখন উন্নত দেশগুলো ক্রমাগত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বাতিল করে দিচ্ছে। অবশ্য এখনো ২৬.৮০ শতাংশ বিদ্যুৎ কয়লা থেকেই উৎপাদন হয় সারা বিশ্বে। মোট উৎপাদনের পরিমাণ ৩৮,৪৯৭–১০৩ গিগাওয়াট ঘণ্টা। সে তুলনায় ডিজেল ও ফার্নেস অয়েলের ব্যবহার অনেক বেশি। শতকরা ৩৩.৫০ শতাংশ। প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার হয় ২০.৯০ শতাংশ। নিউক্লিয়ার পাওয়ার ব্যবহার হয় অনেক কম এবং তা বিপজ্জনকও বটে। উন্নত দেশে সমুদ্র, পাহাড়ি নদী, বাতাস ইত্যাদিকে অধিক পরিমাণে ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে জার্মানিতে বাতাসকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয় ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রচলন সম্প্রতি খুব বেশি হয়েছে। এমনকি বিশেষজ্ঞ বিডি রহমত উল্লাহ এক লেখায় জোরের সঙ্গে জানিয়েছেন যে, বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার বিকল্প আছে। তিনি বলেছেন, ‘... আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে গেলে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ দরকার তা কি কয়লা বাদে অন্যান্য জ্বালানি দিয়ে সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব এবং অনেক সাশ্রয়ী ও টেকসইভাবে সম্ভব।’ তিনি অভিযোগ করেন, সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো নিজস্ব মুনাফার স্বার্থে তা করতে দিচ্ছে না এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল সরকারগুলোর মাধ্যমে ‘আমাদের টেকসই পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাধা দিয়ে পরিবেশ ধ্বংসকারী জ্বালানি প্রকল্প গ্রহণ করাচ্ছে। ফলে আমরা যেমন ব্যয় করছি, তেমন আবহাওয়ারও বিপর্যয় ঘটাচ্ছি।’ দ্বিতীয় যে প্রশ্নটি আসছে খুবই গুরুতরভাবে তা হলো এত জায়গা থাকতে সুন্দরবনের ভিতরে অথবা পাশে কেন বিদ্যুৎ প্রকল্প? তাও আবার কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ? এর একটা কারণ এই যে, কয়লা আসবে বাইরে থেকে। নদীপথে কম খরচে কয়লা আনার জন্য সুন্দরবনের উপকূল ও নদী ব্যবহার করতে হবে। মুনাফার লালসা এতই বেশি যে, এর জন্য সুন্দরবনের যে ক্ষতি হবে তা কোনো বিবেচ্য বিষয়ই নয়। আর্থিক লাভ-লোকসানের দিকটা প্রথমে দেখা যাক। তারপর আমরা পরিবেশগত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাপ করব, যদিও সেটাই অধিক গুরুত্বপূর্ণ। রামপালের প্রকল্পটি যৌথভাবে ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কোম্পানি (এনটিপিটি) ১৫ শতাংশ এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পিডিবি ১৫ শতাংশ খরচ বহন করবে। বাকিটা আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সংগ্রহ করা হবে। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, ভারতই ১৪ শতাংশ চড়া সুদে টাকা ঋণ দেবে এবং অবকাঠামো ইত্যাদি নির্মাণের কাজে ঠিকাদারি ও সরবরাহকারীর কাজ পাবে ভারতের বিভিন্ন কোম্পানি। অর্থনৈতিক বিবেচনায়ও এ প্রকল্প আমাদের জন্য সুবিধাজনক নয়।

এবার আসা যাক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশসংক্রান্ত বিষয়ে। আগেই বলা হয়েছে, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বিভিন্ন উন্নত দেশে বাদ দেওয়া হয়েছে। উপরন্তু মারাত্মক পরিবেশ দূষণের আশঙ্কায় সংরক্ষিত বনভূমি ও বাসভূমির ১৫ থেকে ২৫ কিলোমিটারের মধ্যে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে দেওয়া হয় না। এমনকি ভারতেও তাই। ভারতের ‘তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনসংক্রান্ত গাইডলাইন ১৯৮৭’, ‘ভারতের ওয়াইল্ড লাইফ প্রটেকশন অ্যাক্ট ১৯৭২’ এবং ভারতের পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় প্রণীত ‘পরিবেশ সমীক্ষা গাইডলাইন ম্যানুয়াল ২০১০’ অনুযায়ী বনাঞ্চল, বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য জীববৈচিত্র্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি এলাকার ২০ কিলোমিটারের মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণ করা যাবে না। এ জন্য ভারতেই পরিবেশগত কারণে কর্ণাটক, তামিলনাড়ু ও মধ্যপ্রদেশে তিনটি কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল করা হয়েছিল ২০১৪ সালে। একই কোম্পানি এনটিপিটি পশ্চিমবঙ্গে সুন্দরবনের কাছে প্রকল্প নির্মাণের অনুমতি পায়নি। তারপর তারা চলে এসেছে বাংলাদেশে, যেখানে খুব সহজেই সুন্দরবনের গা-ঘেঁষে (১ থেকে ১৫ কিলোমিটারের মধ্যেই) কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুমতি পেয়ে গেছে। বাফার জোন হিসেবে নিলে দূরত্ব আরও কম। এ একই কারণে পরিবেশসচেতন নরওয়ে এই ভারতীয় কোম্পানি থেকে ৪৩০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

আমাদের বলা হচ্ছে যে, এখানে এমন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে যাতে সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি হবে না। কথাটা সত্য নয়। বড়জোর ১০ শতাংশ ক্ষতি কমানো সম্ভব। এ প্রকল্প থেকে যে বিষাক্ত ছাই ছড়িয়ে পড়বে, তাতেও তো বনাঞ্চল দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে এই যে, সিলেটের সিমেন্ট ফ্যাক্টরিগুলো বলছে, ওই ফ্ল্যাইং অ্যাশ তাদের সিমেন্ট উৎপাদনে কাজে লাগবে। হয়তো লাগবে।  কিন্তু তার আগে যে বনের গাছপালা, পশুপাখির ক্ষতি হবে, সে হিসাব কে দেবে?

উপরন্তু নদী দিয়ে জাহাজ যাতায়াত করবে। ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪ সালে সুন্দরবনের ভিতরে জাহাজডুবিতে যে বিরাট পরিবেশগত ক্ষতি হয়েছিল, সে কথাও ভুললে চলবে না। সব শেষে যে কথা বলতে চাই তা হলো, বাংলাদেশে কি আর কোনো জায়গা নেই যেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ করা যায় না? সুন্দরবনেই করতে হবে কেন! আর কয়লাভিত্তিক প্রকল্পের অনেক বিকল্প থাকা সত্ত্বেও সেই পথে আমরা যাচ্ছি না কেন?  এর সদুত্তর এখনো পাওয়া যায়নি। উন্নয়নের জন্য বিদ্যুৎ দরকার। কিন্তু পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটিয়ে যে উন্নয়ন তা আদৌ উন্নয়ন কিনা তা ভেবে দেখতে হবে।

     লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা