শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৮, বুধবার, ২৩ মার্চ, ২০১৬

কলকাতার চিঠি

মানুষ বলছে সরকার চোর

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
মানুষ বলছে সরকার চোর

ঘুষকাণ্ডের পর একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, কলকাতার ৭৫ শতাংশ মানুষ বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার সরকার চোর। তারা টাকা নিয়েছেন। তাদের আর দরকার নেই। কলকাতার একটি প্রথম সারির টেলিভিশন চ্যানেল এবং একটি আন্তর্জাতিক সমীক্ষা সংস্থার যৌথ সমীক্ষায় দেশজুড়ে চাঞ্চল্য তৈরি হলেও হেলদোল নেই মুখ্যমন্ত্রীর। তিনি আছেন নিজের মতোই। রাজ্যজুড়ে তৈরি হওয়া জনরোষের তোয়াক্কা না করে সম্প্রতি নজিরবিহীন ভাষায় নির্বাচন কমিশনকে আক্রমণ করেছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। শুক্রবার উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জে নির্বাচনী প্রচার সভা থেকে তিনি কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনকে আক্রমণ করেন। তিনি বলেছেন, আর কী হবে বিজেপির? নির্বাচন কমিশন কি তোমাদের ভোটটাও দিয়ে যাবে? কী সিপিএম? ইলেকশন কমিশন কি ভোটটা দিয়ে দেবে ঘরে ঘরে? ভোটারদের ভোটটা দিয়ে দেবে?

ভোট করাতে বঙ্গেশ্বরীর অগাধ আস্থা কেবল রাজ্যের পুলিশ আর প্রশাসনের ওপর। যেভাবে রাজ্যের পুলিশের সাহায্য নিয়ে পঞ্চায়েত, করপোরেশন ও পৌরসভা ভোট হয়েছে, সেভাবেই বিধানসভার ভোটটাও করাতে চান মমতা। কিন্তু নির্বাচন কমিশন যে একটু কড়া মনোভাব নিয়েছে তা বোঝার পরই মেজাজের ওপর যাবতীয় নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেছেন, নির্বাচন কমিশন সিপিএম আর বিজেপির হয়ে ভোট করাচ্ছে। তাদের লক্ষ্য করে তিনি বলেছেন, তুমি (নির্বাচন কমিশন) আমাকে বল তোমাদের যদি রাজ্য প্রশাসনের ওপর ভরসা না থাকে, একটা কাজ কর। ওবামাকে (মার্কিন-প্রেসিডেন্ট) গিয়ে ধর। ওবামা তোমাদের পুলিশ সাপ্লাই দেবে। আর তাদের নিয়ে এসে তুমি গ্রামে গ্রামে ভরে দাও। তাই করে তুমি দেখ বাংলার মা-বোনেরা তোমাদের ভোট দিচ্ছে না দিচ্ছে না?

কমিশনের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রীর এ মন্তব্য নিঃসন্দেহে নজিরবিহীন। আর তিনি এ মন্তব্য করেছেন এমন দিনে যেদিন কলকাতায় এসে পৌঁছেছে বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন পরিদর্শক দল। রাজ্যের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতেই পাঁচ সদস্যের ওই দলটিকে কলকাতায় পাঠানো হয়েছে। এ রাজ্যে ভোট নিয়ে প্রথম থেকেই সরকারের ওপর চাপ বাড়িয়ে রেখেছে কমিশন। বৃহস্পতিবারই চার পুলিশ সুপার ও এক জেলা প্রশাসককে পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে কমিশন। ২৩টি থানার ওসি এবং আইসিকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শাসক দলের এক নেতাই বলেছেন, গত বিধানসভা ভোটের পর থেকে রাজ্যে আর কোনো ভোটও যে অবাধ হয়নি, তা আমাদের থেকে ভালো আর কে জানে? তাই নির্বাচন কমিশন যাই করুক, এবারও ভোট নিয়ে আমাদের কোনো চাপ নেই। তাই নিজেদের ওপর থেকে চাপ কাটাতেই মুখ্যমন্ত্রী ওই মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছেন রাজ্যের রাজনৈতিক মহল।

নারদ নিউজের স্টিং অপারেশনের মাধ্যমে তোলা বিস্ফোরক ভিডিওর ঘুষকাণ্ডের কথা প্রচারিত হওয়ার পর প্রথমদিকে তৃণমূলের একাধিক নেতা-মন্ত্রী-সংসদ সদস্য মুখ ফসকে বলে ফেলেছিলেন ওই ভিডিও সংস্থা ও তার কর্ণধার ম্যাথু স্যামুয়েলের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করবেন। ফৌজদারি ও দেওয়ানি উভয় রকম মামলাই করা হবে বলে তারা শাসিয়েছিলেন। কিন্তু তত্ক্ষণাৎ মামলা করার সেই হুমকিকে মুক্তকণ্ঠে স্বাগত জানান সত্ত্বেও স্যামুয়েলের বিরুদ্ধে আজও পর্যন্ত মামলা দূরে থাক কোনো আইনি নোটিসও পাঠাতে সাহস করেননি তৃণমূলের অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কেউ। বলাবাহুল্য, এ থেকে সবার কাছেই স্পষ্ট হচ্ছিল অভিযুক্ত তৃণমূল নেতারা আর যাই করুন মামলার পথে যাবেন না। তাই তারা আশ্রয় নিচ্ছিলেন রাস্তায় নেমে পাল্টা মিছিল-মিটিং করে ও সংসদের ভেতর গলা ফাটিয়ে গোটা অভিযোগটিকে ধামাচাপা দেওয়ার কৌশলের। কারণ তারা জানতেন মামলা করলে ফাঁস হয়ে যাবে গোটা সত্যি। ফাঁস হয়ে যাবে ওই ঘুষ-ভিডিওর সম্পূর্ণ সত্যতা। ঘুষকাণ্ডের শুরু থেকেই তাই তারা এ ভিডিওর ছবিগুলোকে ‘মিথ্যা’ প্রমাণ করতে কোনো ফরেনসিক পরীক্ষার আশ্রয় নেওয়ার কথা একবারও মুখে উচ্চারণ করেননি। যদিও স্বয়ং স্যামুয়েল ও সব বিরোধী বারবার দাবি জানিয়েছেন, এ ভিডিও দৃশ্যগুলো যদি মিথ্যাই হবে তবে তৃণমূল ফরেনসিক তদন্তের পথে যাচ্ছে না কেন? কিন্তু সবকিছুকে এড়িয়ে তৃণমূলের বালিতে মুখ গুঁজে থাকার কৌশল শেষ পর্যন্ত টিকল না। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিলেন এই মামলায় পক্ষভুক্ত করতে হবে নারদ নিউজ সংস্থা ও তার কর্ণধার স্যামুয়েলকে। হয় তাকে নিজে অথবা তার কোনো প্রতিনিধিকে অথবা নিদেনপক্ষে তার কোনো আইনজীবীকে আদালতে হাজির হয়ে এ ব্যাপারে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিতে হবে। নারদ নিউজের দেশ তোলপাড় করা ভিডিও নিয়ে হাইকোর্টে আনীত তিন তিনটি জনস্বার্থ মামলার প্রাথমিক শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি মঞ্জুলা চেল্লুর ও বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চের দেওয়া এ নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে রীতিমতো বজ্রাঘাতের ঘটনা ঘটল তৃণমূলের মাথায়। কারণ এ মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এরপর এমনটিই ঘটতে চলেছে যা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য তারা মরণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তা হলো এরপর এই ভিডিওর সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের জন্য ফরেনসিক পরীক্ষার নির্দেশ। বলাবাহুল্য, এখনো পর্যন্ত যা পারিপার্শ্বিক ঘটনাবলি তাতে ওই ভিডিও-দৃশ্যগুলো যে সম্পূর্ণ সত্যি তা প্রমাণিত হবেই।

উল্লেখ্য, ওই ভিডিও যে ১০০ শতাংশ সত্যি এবং তা প্রমাণের জন্য যে কোনো নির্দেশ পালনে রাজি আছেন বলে ইতিমধ্যে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন ম্যাথু স্যামুয়েল।

এদিকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেন, ক্ষমতায় আসার আগে যিনি কথায় কথায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানাতেন এত বড় ঘটনা সত্ত্বেও তিনি সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিচ্ছেন না কেন?

তৃণমূল নেতাদের ঘুষকাণ্ডের প্রতিবাদে পথে নেমেছে বামফ্রন্টসহ বিরোধীরা। ধর্মতলা থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিলে পা মিলিয়েছিলেন সিপিআই (এম)’র রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র, বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু, হাফিজ আলম সৈরানী, মনোজ ভট্টাচার্য, প্রবীর দেব প্রমুখ। মিছিলে অংশ নেওয়া ছাড়াও লেনিন সরণির দুই ধারে জমায়েত হয়েছিলেন অসংখ্য মানুষ। জেলায় জেলায় শুরু হয়েছে বিরোধীদের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ।

মিছিলে হাঁটতে হাঁটতেই সূর্যকান্ত বাবু প্রশ্ন তোলেন, যে ভিডিও ফুটেজকে মুখ্যমন্ত্রী ও তার দল বানানো বলছেন, সেটি পরীক্ষা করাতে অসুবিধে কোথায়? তারা রাজ্য শাসনের সব নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। এ রাজ্যে বিজেপি যে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ করছে তা মূল্যহীন। দিল্লিতে ওদের নেতাদের সঙ্গে তৃণমূলের যে সমঝোতা হয়ে গেছে, তা রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় সরকারের আচরণেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। ঘুষকাণ্ডের তদন্তে রাজ্য বা কেন্দ্রীয়— কোনো সরকারেরই কোনো আগ্রহ নেই। নারদ নিউজের স্টিং অপারেশনের ক্যামেরায় স্পষ্ট দেখা গেছে তৃণমূল কংগ্রেসের ১২ জন নেতা-মন্ত্রী-সংসদ সদস্য ঘুষের টাকা নিচ্ছেন। এর প্রতিবাদে বামফ্রন্টের পক্ষ থেকে রাজ্যব্যাপী বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়েছে।

মিছিল থেকে স্লোগান উঠেছে— লুট হয়েছে হাজার কোটি। কে নিয়েছে, হাওয়াই চটি। চোরদের সরকার আর নেই দরকার। মিছিলে স্লোগান ওঠে— ধরা পড়েছে নারদে, সবাই যাবে গারদে। যানজটে আটকে পড়া ট্রাম বাস থেকেও শাসক দলের বিরুদ্ধে নানারকম মন্তব্য উড়ে আসতে থাকে। মিছিলে হাঁটতে হাঁটতে বিমান বসু বলেছেন, যারা চুরি করেছে তাদের ওপর আমাদের আর কোনো ভরসা নেই। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে বলেছি, তদন্ত করে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। কলকাতা শহরের মেয়রের পদ বহু বিশিষ্ট মানুষ অলঙ্কৃত করেছেন।  সেই পদে বসে কাউকে টাকা নিতে দেখলে মানুষ বরদাশত করবে কেন?

সূর্যকান্ত বাবু বলেছেন, এই রাজ্যের শাসক দলের নেতা-নেত্রীরা এর আগে চিট ফান্ডের লুটের টাকা নিয়েছেন, লোহা চুরি করেছেন, বালি চুরি করেছেন, মাটি চুরি করেছেন, তোলাবাজি করেছেন। এখন ক্যামেরায় দেখা যাচ্ছে বান্ডিল বান্ডিল টাকা পকেটে পুরছেন। নজিরবিহীন ঘটনা। একজন পুলিশ সুপারকে বলতে শোনা গেছে, তিনি নাকি তৃণমূলের হয়ে টাকা তোলার অথরাইজড এজেন্ট।  যে পুলিশ এভাবে টাকা তোলে, তাদের যোগসাজশে পশ্চিমবঙ্গে কীভাবে ভোট লুট হয় তা জানতে কারও বাকি আছে?

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।


বিডি-প্রতিদিন/ ২৩ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে