শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৮, বুধবার, ২৩ মার্চ, ২০১৬

কলকাতার চিঠি

মানুষ বলছে সরকার চোর

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
মানুষ বলছে সরকার চোর

ঘুষকাণ্ডের পর একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, কলকাতার ৭৫ শতাংশ মানুষ বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার সরকার চোর। তারা টাকা নিয়েছেন। তাদের আর দরকার নেই। কলকাতার একটি প্রথম সারির টেলিভিশন চ্যানেল এবং একটি আন্তর্জাতিক সমীক্ষা সংস্থার যৌথ সমীক্ষায় দেশজুড়ে চাঞ্চল্য তৈরি হলেও হেলদোল নেই মুখ্যমন্ত্রীর। তিনি আছেন নিজের মতোই। রাজ্যজুড়ে তৈরি হওয়া জনরোষের তোয়াক্কা না করে সম্প্রতি নজিরবিহীন ভাষায় নির্বাচন কমিশনকে আক্রমণ করেছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। শুক্রবার উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জে নির্বাচনী প্রচার সভা থেকে তিনি কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনকে আক্রমণ করেন। তিনি বলেছেন, আর কী হবে বিজেপির? নির্বাচন কমিশন কি তোমাদের ভোটটাও দিয়ে যাবে? কী সিপিএম? ইলেকশন কমিশন কি ভোটটা দিয়ে দেবে ঘরে ঘরে? ভোটারদের ভোটটা দিয়ে দেবে?

ভোট করাতে বঙ্গেশ্বরীর অগাধ আস্থা কেবল রাজ্যের পুলিশ আর প্রশাসনের ওপর। যেভাবে রাজ্যের পুলিশের সাহায্য নিয়ে পঞ্চায়েত, করপোরেশন ও পৌরসভা ভোট হয়েছে, সেভাবেই বিধানসভার ভোটটাও করাতে চান মমতা। কিন্তু নির্বাচন কমিশন যে একটু কড়া মনোভাব নিয়েছে তা বোঝার পরই মেজাজের ওপর যাবতীয় নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেছেন, নির্বাচন কমিশন সিপিএম আর বিজেপির হয়ে ভোট করাচ্ছে। তাদের লক্ষ্য করে তিনি বলেছেন, তুমি (নির্বাচন কমিশন) আমাকে বল তোমাদের যদি রাজ্য প্রশাসনের ওপর ভরসা না থাকে, একটা কাজ কর। ওবামাকে (মার্কিন-প্রেসিডেন্ট) গিয়ে ধর। ওবামা তোমাদের পুলিশ সাপ্লাই দেবে। আর তাদের নিয়ে এসে তুমি গ্রামে গ্রামে ভরে দাও। তাই করে তুমি দেখ বাংলার মা-বোনেরা তোমাদের ভোট দিচ্ছে না দিচ্ছে না?

কমিশনের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রীর এ মন্তব্য নিঃসন্দেহে নজিরবিহীন। আর তিনি এ মন্তব্য করেছেন এমন দিনে যেদিন কলকাতায় এসে পৌঁছেছে বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন পরিদর্শক দল। রাজ্যের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতেই পাঁচ সদস্যের ওই দলটিকে কলকাতায় পাঠানো হয়েছে। এ রাজ্যে ভোট নিয়ে প্রথম থেকেই সরকারের ওপর চাপ বাড়িয়ে রেখেছে কমিশন। বৃহস্পতিবারই চার পুলিশ সুপার ও এক জেলা প্রশাসককে পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে কমিশন। ২৩টি থানার ওসি এবং আইসিকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শাসক দলের এক নেতাই বলেছেন, গত বিধানসভা ভোটের পর থেকে রাজ্যে আর কোনো ভোটও যে অবাধ হয়নি, তা আমাদের থেকে ভালো আর কে জানে? তাই নির্বাচন কমিশন যাই করুক, এবারও ভোট নিয়ে আমাদের কোনো চাপ নেই। তাই নিজেদের ওপর থেকে চাপ কাটাতেই মুখ্যমন্ত্রী ওই মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছেন রাজ্যের রাজনৈতিক মহল।

নারদ নিউজের স্টিং অপারেশনের মাধ্যমে তোলা বিস্ফোরক ভিডিওর ঘুষকাণ্ডের কথা প্রচারিত হওয়ার পর প্রথমদিকে তৃণমূলের একাধিক নেতা-মন্ত্রী-সংসদ সদস্য মুখ ফসকে বলে ফেলেছিলেন ওই ভিডিও সংস্থা ও তার কর্ণধার ম্যাথু স্যামুয়েলের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করবেন। ফৌজদারি ও দেওয়ানি উভয় রকম মামলাই করা হবে বলে তারা শাসিয়েছিলেন। কিন্তু তত্ক্ষণাৎ মামলা করার সেই হুমকিকে মুক্তকণ্ঠে স্বাগত জানান সত্ত্বেও স্যামুয়েলের বিরুদ্ধে আজও পর্যন্ত মামলা দূরে থাক কোনো আইনি নোটিসও পাঠাতে সাহস করেননি তৃণমূলের অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কেউ। বলাবাহুল্য, এ থেকে সবার কাছেই স্পষ্ট হচ্ছিল অভিযুক্ত তৃণমূল নেতারা আর যাই করুন মামলার পথে যাবেন না। তাই তারা আশ্রয় নিচ্ছিলেন রাস্তায় নেমে পাল্টা মিছিল-মিটিং করে ও সংসদের ভেতর গলা ফাটিয়ে গোটা অভিযোগটিকে ধামাচাপা দেওয়ার কৌশলের। কারণ তারা জানতেন মামলা করলে ফাঁস হয়ে যাবে গোটা সত্যি। ফাঁস হয়ে যাবে ওই ঘুষ-ভিডিওর সম্পূর্ণ সত্যতা। ঘুষকাণ্ডের শুরু থেকেই তাই তারা এ ভিডিওর ছবিগুলোকে ‘মিথ্যা’ প্রমাণ করতে কোনো ফরেনসিক পরীক্ষার আশ্রয় নেওয়ার কথা একবারও মুখে উচ্চারণ করেননি। যদিও স্বয়ং স্যামুয়েল ও সব বিরোধী বারবার দাবি জানিয়েছেন, এ ভিডিও দৃশ্যগুলো যদি মিথ্যাই হবে তবে তৃণমূল ফরেনসিক তদন্তের পথে যাচ্ছে না কেন? কিন্তু সবকিছুকে এড়িয়ে তৃণমূলের বালিতে মুখ গুঁজে থাকার কৌশল শেষ পর্যন্ত টিকল না। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিলেন এই মামলায় পক্ষভুক্ত করতে হবে নারদ নিউজ সংস্থা ও তার কর্ণধার স্যামুয়েলকে। হয় তাকে নিজে অথবা তার কোনো প্রতিনিধিকে অথবা নিদেনপক্ষে তার কোনো আইনজীবীকে আদালতে হাজির হয়ে এ ব্যাপারে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিতে হবে। নারদ নিউজের দেশ তোলপাড় করা ভিডিও নিয়ে হাইকোর্টে আনীত তিন তিনটি জনস্বার্থ মামলার প্রাথমিক শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি মঞ্জুলা চেল্লুর ও বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চের দেওয়া এ নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে রীতিমতো বজ্রাঘাতের ঘটনা ঘটল তৃণমূলের মাথায়। কারণ এ মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এরপর এমনটিই ঘটতে চলেছে যা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য তারা মরণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তা হলো এরপর এই ভিডিওর সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের জন্য ফরেনসিক পরীক্ষার নির্দেশ। বলাবাহুল্য, এখনো পর্যন্ত যা পারিপার্শ্বিক ঘটনাবলি তাতে ওই ভিডিও-দৃশ্যগুলো যে সম্পূর্ণ সত্যি তা প্রমাণিত হবেই।

উল্লেখ্য, ওই ভিডিও যে ১০০ শতাংশ সত্যি এবং তা প্রমাণের জন্য যে কোনো নির্দেশ পালনে রাজি আছেন বলে ইতিমধ্যে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন ম্যাথু স্যামুয়েল।

এদিকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেন, ক্ষমতায় আসার আগে যিনি কথায় কথায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানাতেন এত বড় ঘটনা সত্ত্বেও তিনি সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিচ্ছেন না কেন?

তৃণমূল নেতাদের ঘুষকাণ্ডের প্রতিবাদে পথে নেমেছে বামফ্রন্টসহ বিরোধীরা। ধর্মতলা থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিলে পা মিলিয়েছিলেন সিপিআই (এম)’র রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র, বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু, হাফিজ আলম সৈরানী, মনোজ ভট্টাচার্য, প্রবীর দেব প্রমুখ। মিছিলে অংশ নেওয়া ছাড়াও লেনিন সরণির দুই ধারে জমায়েত হয়েছিলেন অসংখ্য মানুষ। জেলায় জেলায় শুরু হয়েছে বিরোধীদের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ।

মিছিলে হাঁটতে হাঁটতেই সূর্যকান্ত বাবু প্রশ্ন তোলেন, যে ভিডিও ফুটেজকে মুখ্যমন্ত্রী ও তার দল বানানো বলছেন, সেটি পরীক্ষা করাতে অসুবিধে কোথায়? তারা রাজ্য শাসনের সব নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। এ রাজ্যে বিজেপি যে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ করছে তা মূল্যহীন। দিল্লিতে ওদের নেতাদের সঙ্গে তৃণমূলের যে সমঝোতা হয়ে গেছে, তা রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় সরকারের আচরণেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। ঘুষকাণ্ডের তদন্তে রাজ্য বা কেন্দ্রীয়— কোনো সরকারেরই কোনো আগ্রহ নেই। নারদ নিউজের স্টিং অপারেশনের ক্যামেরায় স্পষ্ট দেখা গেছে তৃণমূল কংগ্রেসের ১২ জন নেতা-মন্ত্রী-সংসদ সদস্য ঘুষের টাকা নিচ্ছেন। এর প্রতিবাদে বামফ্রন্টের পক্ষ থেকে রাজ্যব্যাপী বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়েছে।

মিছিল থেকে স্লোগান উঠেছে— লুট হয়েছে হাজার কোটি। কে নিয়েছে, হাওয়াই চটি। চোরদের সরকার আর নেই দরকার। মিছিলে স্লোগান ওঠে— ধরা পড়েছে নারদে, সবাই যাবে গারদে। যানজটে আটকে পড়া ট্রাম বাস থেকেও শাসক দলের বিরুদ্ধে নানারকম মন্তব্য উড়ে আসতে থাকে। মিছিলে হাঁটতে হাঁটতে বিমান বসু বলেছেন, যারা চুরি করেছে তাদের ওপর আমাদের আর কোনো ভরসা নেই। আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে বলেছি, তদন্ত করে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। কলকাতা শহরের মেয়রের পদ বহু বিশিষ্ট মানুষ অলঙ্কৃত করেছেন।  সেই পদে বসে কাউকে টাকা নিতে দেখলে মানুষ বরদাশত করবে কেন?

সূর্যকান্ত বাবু বলেছেন, এই রাজ্যের শাসক দলের নেতা-নেত্রীরা এর আগে চিট ফান্ডের লুটের টাকা নিয়েছেন, লোহা চুরি করেছেন, বালি চুরি করেছেন, মাটি চুরি করেছেন, তোলাবাজি করেছেন। এখন ক্যামেরায় দেখা যাচ্ছে বান্ডিল বান্ডিল টাকা পকেটে পুরছেন। নজিরবিহীন ঘটনা। একজন পুলিশ সুপারকে বলতে শোনা গেছে, তিনি নাকি তৃণমূলের হয়ে টাকা তোলার অথরাইজড এজেন্ট।  যে পুলিশ এভাবে টাকা তোলে, তাদের যোগসাজশে পশ্চিমবঙ্গে কীভাবে ভোট লুট হয় তা জানতে কারও বাকি আছে?

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।


বিডি-প্রতিদিন/ ২৩ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা