শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৭, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯

ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ নয়, বরং ঘুণে ধরা কাঠামোর সংশোধন দরকার

নবনীতা চক্রবর্তী
অনলাইন ভার্সন
ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ নয়, বরং ঘুণে ধরা কাঠামোর সংশোধন দরকার

জাতিগতভাবে আমরা একটি সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছি আর সেটি হল আমরা কোন সমস্যার গভীরে যেতে পারছি না। সমস্যার উৎসমুখ অবধি পৌঁছতে না পারলে শুধু উপরি উপর সমাধান খুঁজতে চাইলে হবে না। এতে হয়তো জোড়াতালি দেওয়া "আপাতত রক্ষা করা গেল" গোছের পরিস্থিতি সামলানোর একটি তরিকা হতে পারে, তাতে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলাও সম্ভব হতে পারে কিন্তু এটি কদাচিৎ টেকসই  সমাধানের পথ হতে পারে না।

সময়ের প্রবাহে প্রতিনিয়তই আমাদের নানা ঘটনা-দুঘটনার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এবং হবেই। কারণ সময় বদলে যাচ্ছে। তার সাথে সাথে বদলে যাচ্ছে মানুষের জীবনযাত্রা। তবে উদ্বেগ হওয়ার মতো কথা হল অস্থির জীবনযাত্রায় কেউ স্বস্তিতে নেই। সবাই চটজলদি সমাধানের পথ চাইছি। ফলে সমস্যার যাচাই, বাছাই, সঠিক চিন্তা ও অনুধাবন ছাড়াই সিদ্ধান্তে যেতে হচ্ছে, যার কার্যকারিতা বর্তমান ও ভবিষ্যতের জন্য আদৌও যুক্তিযুক্ত কিনা তা খতিয়ে দেখবার সময়ও হয়ে উঠছে না। এমন বাস্তবতায় বর্তমানে ছাত্র রাজনীতি একটি জোরালো আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। এটির পক্ষে-বিপক্ষে রয়েছে নানা তর্ক-বির্তক। নিঃসন্দেহে যে কোন জাতীয় বিষয় আলোচনার সুযোগ রাখে এবং রাখাও উচিত। যে কোন গণতান্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা এটিকে অনুমোদন করে, সমর্থন করে। সেক্ষেত্রে ছাত্র রাজনীতি রাষ্ট্র ও সমাজের যৌক্তিক সমালোচনাসহ, ছাত্রদের স্বাধীন মত প্রকাশ, তাদের দাবি আদায়ের এক নিরঙ্কুশ কণ্ঠস্বর। তাছাড়া দেশের ক্রান্তিলগ্নে তরুণ সমাজের বলিষ্ঠ হাতিয়ার এই ছাত্র রাজনীতি, যার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস থেকে আমরা বিস্মৃত হতে পারি না। উপমহাদেশে এদেশীয় মানুষদের শুধু কেরানি তৈরি করার লক্ষ্য নিয়ে ইংরেজরা যে কেরানিমুখী শিক্ষা ব্যবস্থার প্রচলন করেছিলো তার আগল খুলে ছাত্র সমাজ বেরিয়ে এসেছিলো নতুন এক সমাজ গড়ার লক্ষ্যে। তারই ধারাবাহিকতায় স্বদেশী আন্দোলন, অসযোগ আন্দোলন সর্বোপরি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সুতীব্র ইতিহাস হয়ে আছে। এ সমস্তই ছাত্র রাজনীতির এক উজ্জ্বল অতীত। সাংগঠনিকভাবে ছাত্র রাজনীতির স্ফুরণ দেখা যায় ১৯৬৮ সালে। দেশ বিভাগোত্তর জাতীয় রাজনীতিতে রাজনৈতিক সংগঠনগুলো তাদের নিজস্ব ছাত্রফ্রন্ট গড়ে তুলতে চাইত। ষাটের দশকের প্রথম দিকে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক  দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি দেখা দেয়। এর ফলে ছাত্র সংগঠনগুলোর নানা দলে উপদলে বিভক্তিকরণ ঘটে, যা তাদের ভাবমূর্তিকে জনসাধারণের সম্মুখে ক্ষুন্ন করে। এরপরই ঘটে সেই অর্ভূতপূর্ব ঘটনা  জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান প্রণীত ছয়দফা দাবির সর্মথন ও আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাতে কারান্তরীণ শেখ মুজিবের মুক্তিকে কেন্দ্র করে সমগ্র ছাত্রসমাজ ও সংগঠন একত্র হয়ে ওঠে। এক নজিরবিহীন ঐক্য তাদের মধ্যে স্থাপিত হয়, যা ছাত্র রাজনীতির আমূল পরিবর্তন সাধন করে। ছাত্রদের এই ঐক্যস্বরুপ গঠিত হয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। ছাত্রদের এই আন্দোলন ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানের মতো  গণবিস্ফোরণের জন্ম দেয়। ছাত্রদের ব্যাপক আন্দোলন নিশ্চিত করে শেখ মুজিবের মুক্তি। ছাত্রদের এই জমায়েত রাজনীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে আর্বিভূত হয়। ছাত্র রাজনীতি জনমানুষের দাবি ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি হয়ে উঠে। এভাবেই বাঙালির জাতীয় জীবনে ৫২ ভাষা আন্দোলন, ৫৪ প্রাদেশিক নির্বাচন, ৬২ শিক্ষা  আন্দোলন, ৬৬ এর ছয়দফা, ৬৯ গণঅভ্যুত্থান, ৭১ এর স্বাধীনতা সংগ্রামের মতো যত ক্রান্তিলগ্ন এসেছে তার প্রত্যেকটিতে ছাত্র তথা ছাত্র সংগঠনের ভূমিকা অত্যন্ত বলিষ্ঠ ও স্পন্দমান। নীতি, আর্দশ, ত্যাগের পরাকাষ্ঠ। 

স্বাধীনতার পর ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনেও ছাত্রদের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত সময়োপযোগী। দেশের প্রত্যেকটি সংশয়,  সংকটে ছাত্ররা অগ্রগণ্য ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। তাহলে প্রশ্ন ওঠে কবে এবং কিভাবে বদলে যেতে লাগলো এই ছাত্র রাজনীতি! সময়ের সাথে সবকিছুই পরিবর্তন ঘটে। ছাত্র রাজনীতিও এর ব্যতিক্রম নয়। বর্তমান সময়কে বিচার করতে হলে অবশ্যই আমাদের মূলে ফিরে যেতে হবে। ৭৫ এর পর থেকে ছাত্র রাজনীতি এক সহিংস রূপ ধারণ করে। রগকাটা, কুপিয়ে জখম করার মধ্য দিয়ে শুরু হয় ত্রাস ও জুলুমের রাজনীতি। যেখানে নীতি আর্দশ ভুলে পেশী শক্তির আগ্রাসনমূলক অপরাজনীতির চর্চা চলতে থাকে। ছাত্র সংগঠনগুলো তাদের স্বকীয়তা হারাতে শুরু করে। মাঠ গরম করা রাজনীতির কৌশলে ক্রমশ অপমৃত্যু ঘটতে থাকে বুদ্ধিভিত্তিক চেতনার। যার পরিণতিতে সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড মূল চালিকাশক্তি হয়ে ওঠে। কিন্তু এই বদলে যাওয়া অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতার আদল ছাত্র রাজনীতির মাপকাঠি হতে পারে না। ছাত্র রাজনীতি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করার এখনই উপযুক্ত সময়। তাই বলে ছাত্র রাজনীতি বন্ধকরণ কোন যৌক্তিক সমাধান নয়। 

এতে আগ্রাসন বাড়বে বৈ কমবে না। শুধু লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতির কাঠামোর পরিবর্তনই নয় ছাত্রদের অর্থলিপ্সা, ভোগবিলাসী মনমানসিকতাও বদলাতে হবে। আরেকটি বিষয় যেটি আমরা বিবেচনায় রাখছি না, সেটি হল ছাত্রী হলগুলোতে রাজনীতির প্রেক্ষাপট ও চর্চা। সেটি ছাত্র হলগুলোর মতো অধিক আলোচিত না হলেও সেখানে বিভিন্ন দলের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। যেমন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালের ছাত্রী হলগুলোর কথা ধরা যাক। হলগুলোতে ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, বাসদ এর সরাসরি কোন কার্যক্রম না থাকলেও ছাত্রী সংস্থার কার্যক্রম বরাবরই নিরবিচ্ছিন্ন ও শক্তিশালী। হলে ছাত্রী সংস্থার মেয়েদের জন্য আলাদা কিছু রুমও বরাদ্দ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সম্পন্ন হওয়ার পর সাধারণ ছাত্রীদের গণরুমে ওঠার সাথে সাথেই মেয়েদের তারা নামাজ, ধর্মীয় বৈঠক ও ধর্মীয় বই পাঠে উদ্বুদ্ধকরণসহ নানামুখি কর্মকাণ্ড চালিয়ে যায়। এটি কোন অরাজনৈতিক কর্মধারা নয়। এই ধর্মীয় শিক্ষার আড়ালে চলে রাজনৈতিক দীক্ষা। পর্যায়ক্রমে এই কর্মধারা গণরুম থেকে প্রত্যেক রুমের শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার একটি চেষ্টা থাকে। 

এই প্রসঙ্গটি উল্লেখ করার অর্থ হল ছাত্র রাজনীতি না থাকলে দল ক্ষমতায় এলে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন তার পেশীশক্তি ও ক্ষমতা প্রদর্শনের চেষ্টা করবেই সেটি প্রত্যক্ষরূপে না করলেও করতে চাইবে। এদিকে, ধর্মীয় দাওয়াতের ব্যাপারটিকে কাজে লাগিয়ে ধর্মের নামে আরেকটি দলও সামনে এগোবে। অন্যদিকে, আমরা বড়ই আবেগপ্রবণ জাতি, এই আবেগ নিয়েও বেসাতির অভাব নেই। নিমিষেই খুব মোটা দাগে দু'ভাগে বিভক্ত হয়ে যাই। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন বনাম সাধারণ শিক্ষার্থী। এক্ষেত্রে অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর অস্তিত্বের সংকট তৈরি হয়, যা থেকে পরবর্তীতে ঘটনাকে 
ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার সমূহ সম্ভাবনাটি থেকেই যায়। নিশ্চয়ই কোনটিই আমাদের কাম্য নয়।  অপরদিকে, ছাত্রদের গণতান্ত্রিক অধিকারটুকুও ক্ষুন্ন হবে। তাই ছাত্র রাজনীতির নিষিদ্ধকরণ নয় বরং এর ঘুণে ধরা কাঠামোর সংশোধন দরকার। আর সবচেয়ে বেশি দরকার সুশিক্ষা। কারণ যুক্তি, বুদ্ধি আড়ষ্ট হলেই পেশীশক্তির উত্থানকে প্রশ্রয় দেয়। সারা বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন সময়ে নির্যাযিত অত্যাচারিত শিক্ষার্থীদের যেমন ক্ষোভ, কষ্ট, হতাশা রয়েছে, তেমনি বিভিন্ন যৌক্তিক আন্দোলনে, দাবি আদায়ে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে তাদেরই রক্ত ও শ্রমে। বহু তরুণ শিকার হয়েছেন ভয়াবহ অমানবিকতার। এর পুনরাবৃত্তি বন্ধ হোক। তরুণ ছাত্র সমাজ বরাবরই সময়ের ক্রান্তিকালে দেশ ও মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। সেই স্মৃতি বিস্মৃত না হয়েই তারুণ্যের এই অপরাজেয় শক্তি নিমজ্জিত হোক দেশের সার্বিক মঙ্গলে। তারুণ্যের বাংলাদেশে সুস্থধারার ছাত্র রাজনীতির চর্চা শুরু হোক এখন থেকেই।

লেখিকা: আই. সি. সি. আর.  স্কলার, 
এডুকেশন সেক্রেটারি, 
স্টেজ ফর ইয়ুথ।

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা