শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৭, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯

ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ নয়, বরং ঘুণে ধরা কাঠামোর সংশোধন দরকার

নবনীতা চক্রবর্তী
অনলাইন ভার্সন
ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ নয়, বরং ঘুণে ধরা কাঠামোর সংশোধন দরকার

জাতিগতভাবে আমরা একটি সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছি আর সেটি হল আমরা কোন সমস্যার গভীরে যেতে পারছি না। সমস্যার উৎসমুখ অবধি পৌঁছতে না পারলে শুধু উপরি উপর সমাধান খুঁজতে চাইলে হবে না। এতে হয়তো জোড়াতালি দেওয়া "আপাতত রক্ষা করা গেল" গোছের পরিস্থিতি সামলানোর একটি তরিকা হতে পারে, তাতে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলাও সম্ভব হতে পারে কিন্তু এটি কদাচিৎ টেকসই  সমাধানের পথ হতে পারে না।

সময়ের প্রবাহে প্রতিনিয়তই আমাদের নানা ঘটনা-দুঘটনার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এবং হবেই। কারণ সময় বদলে যাচ্ছে। তার সাথে সাথে বদলে যাচ্ছে মানুষের জীবনযাত্রা। তবে উদ্বেগ হওয়ার মতো কথা হল অস্থির জীবনযাত্রায় কেউ স্বস্তিতে নেই। সবাই চটজলদি সমাধানের পথ চাইছি। ফলে সমস্যার যাচাই, বাছাই, সঠিক চিন্তা ও অনুধাবন ছাড়াই সিদ্ধান্তে যেতে হচ্ছে, যার কার্যকারিতা বর্তমান ও ভবিষ্যতের জন্য আদৌও যুক্তিযুক্ত কিনা তা খতিয়ে দেখবার সময়ও হয়ে উঠছে না। এমন বাস্তবতায় বর্তমানে ছাত্র রাজনীতি একটি জোরালো আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। এটির পক্ষে-বিপক্ষে রয়েছে নানা তর্ক-বির্তক। নিঃসন্দেহে যে কোন জাতীয় বিষয় আলোচনার সুযোগ রাখে এবং রাখাও উচিত। যে কোন গণতান্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা এটিকে অনুমোদন করে, সমর্থন করে। সেক্ষেত্রে ছাত্র রাজনীতি রাষ্ট্র ও সমাজের যৌক্তিক সমালোচনাসহ, ছাত্রদের স্বাধীন মত প্রকাশ, তাদের দাবি আদায়ের এক নিরঙ্কুশ কণ্ঠস্বর। তাছাড়া দেশের ক্রান্তিলগ্নে তরুণ সমাজের বলিষ্ঠ হাতিয়ার এই ছাত্র রাজনীতি, যার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস থেকে আমরা বিস্মৃত হতে পারি না। উপমহাদেশে এদেশীয় মানুষদের শুধু কেরানি তৈরি করার লক্ষ্য নিয়ে ইংরেজরা যে কেরানিমুখী শিক্ষা ব্যবস্থার প্রচলন করেছিলো তার আগল খুলে ছাত্র সমাজ বেরিয়ে এসেছিলো নতুন এক সমাজ গড়ার লক্ষ্যে। তারই ধারাবাহিকতায় স্বদেশী আন্দোলন, অসযোগ আন্দোলন সর্বোপরি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সুতীব্র ইতিহাস হয়ে আছে। এ সমস্তই ছাত্র রাজনীতির এক উজ্জ্বল অতীত। সাংগঠনিকভাবে ছাত্র রাজনীতির স্ফুরণ দেখা যায় ১৯৬৮ সালে। দেশ বিভাগোত্তর জাতীয় রাজনীতিতে রাজনৈতিক সংগঠনগুলো তাদের নিজস্ব ছাত্রফ্রন্ট গড়ে তুলতে চাইত। ষাটের দশকের প্রথম দিকে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক  দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি দেখা দেয়। এর ফলে ছাত্র সংগঠনগুলোর নানা দলে উপদলে বিভক্তিকরণ ঘটে, যা তাদের ভাবমূর্তিকে জনসাধারণের সম্মুখে ক্ষুন্ন করে। এরপরই ঘটে সেই অর্ভূতপূর্ব ঘটনা  জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান প্রণীত ছয়দফা দাবির সর্মথন ও আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাতে কারান্তরীণ শেখ মুজিবের মুক্তিকে কেন্দ্র করে সমগ্র ছাত্রসমাজ ও সংগঠন একত্র হয়ে ওঠে। এক নজিরবিহীন ঐক্য তাদের মধ্যে স্থাপিত হয়, যা ছাত্র রাজনীতির আমূল পরিবর্তন সাধন করে। ছাত্রদের এই ঐক্যস্বরুপ গঠিত হয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। ছাত্রদের এই আন্দোলন ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানের মতো  গণবিস্ফোরণের জন্ম দেয়। ছাত্রদের ব্যাপক আন্দোলন নিশ্চিত করে শেখ মুজিবের মুক্তি। ছাত্রদের এই জমায়েত রাজনীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে আর্বিভূত হয়। ছাত্র রাজনীতি জনমানুষের দাবি ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি হয়ে উঠে। এভাবেই বাঙালির জাতীয় জীবনে ৫২ ভাষা আন্দোলন, ৫৪ প্রাদেশিক নির্বাচন, ৬২ শিক্ষা  আন্দোলন, ৬৬ এর ছয়দফা, ৬৯ গণঅভ্যুত্থান, ৭১ এর স্বাধীনতা সংগ্রামের মতো যত ক্রান্তিলগ্ন এসেছে তার প্রত্যেকটিতে ছাত্র তথা ছাত্র সংগঠনের ভূমিকা অত্যন্ত বলিষ্ঠ ও স্পন্দমান। নীতি, আর্দশ, ত্যাগের পরাকাষ্ঠ। 

স্বাধীনতার পর ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনেও ছাত্রদের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত সময়োপযোগী। দেশের প্রত্যেকটি সংশয়,  সংকটে ছাত্ররা অগ্রগণ্য ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। তাহলে প্রশ্ন ওঠে কবে এবং কিভাবে বদলে যেতে লাগলো এই ছাত্র রাজনীতি! সময়ের সাথে সবকিছুই পরিবর্তন ঘটে। ছাত্র রাজনীতিও এর ব্যতিক্রম নয়। বর্তমান সময়কে বিচার করতে হলে অবশ্যই আমাদের মূলে ফিরে যেতে হবে। ৭৫ এর পর থেকে ছাত্র রাজনীতি এক সহিংস রূপ ধারণ করে। রগকাটা, কুপিয়ে জখম করার মধ্য দিয়ে শুরু হয় ত্রাস ও জুলুমের রাজনীতি। যেখানে নীতি আর্দশ ভুলে পেশী শক্তির আগ্রাসনমূলক অপরাজনীতির চর্চা চলতে থাকে। ছাত্র সংগঠনগুলো তাদের স্বকীয়তা হারাতে শুরু করে। মাঠ গরম করা রাজনীতির কৌশলে ক্রমশ অপমৃত্যু ঘটতে থাকে বুদ্ধিভিত্তিক চেতনার। যার পরিণতিতে সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড মূল চালিকাশক্তি হয়ে ওঠে। কিন্তু এই বদলে যাওয়া অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতার আদল ছাত্র রাজনীতির মাপকাঠি হতে পারে না। ছাত্র রাজনীতি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করার এখনই উপযুক্ত সময়। তাই বলে ছাত্র রাজনীতি বন্ধকরণ কোন যৌক্তিক সমাধান নয়। 

এতে আগ্রাসন বাড়বে বৈ কমবে না। শুধু লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতির কাঠামোর পরিবর্তনই নয় ছাত্রদের অর্থলিপ্সা, ভোগবিলাসী মনমানসিকতাও বদলাতে হবে। আরেকটি বিষয় যেটি আমরা বিবেচনায় রাখছি না, সেটি হল ছাত্রী হলগুলোতে রাজনীতির প্রেক্ষাপট ও চর্চা। সেটি ছাত্র হলগুলোর মতো অধিক আলোচিত না হলেও সেখানে বিভিন্ন দলের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। যেমন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালের ছাত্রী হলগুলোর কথা ধরা যাক। হলগুলোতে ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, বাসদ এর সরাসরি কোন কার্যক্রম না থাকলেও ছাত্রী সংস্থার কার্যক্রম বরাবরই নিরবিচ্ছিন্ন ও শক্তিশালী। হলে ছাত্রী সংস্থার মেয়েদের জন্য আলাদা কিছু রুমও বরাদ্দ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সম্পন্ন হওয়ার পর সাধারণ ছাত্রীদের গণরুমে ওঠার সাথে সাথেই মেয়েদের তারা নামাজ, ধর্মীয় বৈঠক ও ধর্মীয় বই পাঠে উদ্বুদ্ধকরণসহ নানামুখি কর্মকাণ্ড চালিয়ে যায়। এটি কোন অরাজনৈতিক কর্মধারা নয়। এই ধর্মীয় শিক্ষার আড়ালে চলে রাজনৈতিক দীক্ষা। পর্যায়ক্রমে এই কর্মধারা গণরুম থেকে প্রত্যেক রুমের শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার একটি চেষ্টা থাকে। 

এই প্রসঙ্গটি উল্লেখ করার অর্থ হল ছাত্র রাজনীতি না থাকলে দল ক্ষমতায় এলে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন তার পেশীশক্তি ও ক্ষমতা প্রদর্শনের চেষ্টা করবেই সেটি প্রত্যক্ষরূপে না করলেও করতে চাইবে। এদিকে, ধর্মীয় দাওয়াতের ব্যাপারটিকে কাজে লাগিয়ে ধর্মের নামে আরেকটি দলও সামনে এগোবে। অন্যদিকে, আমরা বড়ই আবেগপ্রবণ জাতি, এই আবেগ নিয়েও বেসাতির অভাব নেই। নিমিষেই খুব মোটা দাগে দু'ভাগে বিভক্ত হয়ে যাই। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন বনাম সাধারণ শিক্ষার্থী। এক্ষেত্রে অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর অস্তিত্বের সংকট তৈরি হয়, যা থেকে পরবর্তীতে ঘটনাকে 
ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার সমূহ সম্ভাবনাটি থেকেই যায়। নিশ্চয়ই কোনটিই আমাদের কাম্য নয়।  অপরদিকে, ছাত্রদের গণতান্ত্রিক অধিকারটুকুও ক্ষুন্ন হবে। তাই ছাত্র রাজনীতির নিষিদ্ধকরণ নয় বরং এর ঘুণে ধরা কাঠামোর সংশোধন দরকার। আর সবচেয়ে বেশি দরকার সুশিক্ষা। কারণ যুক্তি, বুদ্ধি আড়ষ্ট হলেই পেশীশক্তির উত্থানকে প্রশ্রয় দেয়। সারা বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন সময়ে নির্যাযিত অত্যাচারিত শিক্ষার্থীদের যেমন ক্ষোভ, কষ্ট, হতাশা রয়েছে, তেমনি বিভিন্ন যৌক্তিক আন্দোলনে, দাবি আদায়ে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে তাদেরই রক্ত ও শ্রমে। বহু তরুণ শিকার হয়েছেন ভয়াবহ অমানবিকতার। এর পুনরাবৃত্তি বন্ধ হোক। তরুণ ছাত্র সমাজ বরাবরই সময়ের ক্রান্তিকালে দেশ ও মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। সেই স্মৃতি বিস্মৃত না হয়েই তারুণ্যের এই অপরাজেয় শক্তি নিমজ্জিত হোক দেশের সার্বিক মঙ্গলে। তারুণ্যের বাংলাদেশে সুস্থধারার ছাত্র রাজনীতির চর্চা শুরু হোক এখন থেকেই।

লেখিকা: আই. সি. সি. আর.  স্কলার, 
এডুকেশন সেক্রেটারি, 
স্টেজ ফর ইয়ুথ।

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
সর্বশেষ খবর
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স
নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের
শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন
ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক
ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!
বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!

মাঠে ময়দানে