শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১১, শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

বিশ্বক্ষুধা ও আমাদের কৃষি

মালেকা আক্তার চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বক্ষুধা ও আমাদের কৃষি

করোনা আক্রান্ত বিশ্বে বদলে গিয়েছে জীবন, বদলে গিয়েছে জীবনের গতি- প্রকৃতি, ধ্যান-ধারণা। সময়ের সুতোয় জড়িয়ে জীবন যেখানে একই নিয়মে একই ছকে ধারাবাহিকভাবে নানান ছন্দে বিন্যস্ত - প্রসারিত হয়ে চলে যাচ্ছিলো আজ সে নিয়মে হঠাৎ ছেদ পড়েছে। ভয়াল ৩১ ডিসেম্বর, চীনের উহান নগরী; ভয়াবহ বিস্তার মতান্তরে নব আবিষ্কার প্রাণঘাতী করোনার। জীবন মান এক লহমায় থমকে গিয়ে চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। জীবনের সচল চাকা আজ অশনির অমানিশায় অচল হয়ে পড়েছে ----- বিশ্ব যেন আজ ছোট্ট এক গ্রাম, মূহুর্তেই যে কোনো খবর ছড়িয়ে পড়ছে এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে। শিল্প-বাণিজ্য, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কনসার্ট-অনুষ্ঠান, অফিস পাড়া, বিনোদন-ক্রীড়াঙ্গনসহ বহতা নদীর মতো জীবনে নেমেছে ভয়ংকর মরণঘাতী শ্যাওলার দূষিত দূষণ।

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। থামেনি ব্যক্তিক্ষুধা, থামেনি বিশ্ব ক্ষুধা। জনশ্রুতি আছে, প্রমাণাদিও রয়েছে, যে কোনো দুর্যোগ - মহামারীর প্রেক্ষাপটে শুরু হয় দুর্ভিক্ষ, মনন্তর, কালোবাজারি, মুনাফাখোরী, বেড়ে যায় অসাধু-অসৎ মানুষের লোভ লালসা এমনকি নোংরা যৌনলিপ্সাও। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ের সমাজের এক মহাক্রান্তিলগ্নে কথাসাহিত্যিক জগদীশ ভট্টাচার্য লিখেছেন, "ভারতের বুকে সাম্রাজ্যবাদের নাভিশ্বাস উঠেছে, সঙ্গে সঙ্গে শবলুদ্ধ গৃধ্রদের উর্ধ্বস্বর বিভৎস চিৎকার মুখরিত হয়ে উঠেছে আকাশ বাতাস; একদিকে যুদ্ধের জুয়াখেলায় কাগজিমুদ্রার ছিনিমিনি, অন্যদিকে চোরাকারবার আর কালোবাজারের নারকীয় অত্যাচারেপর্যুদস্ত দিনযাত্রা; সারা বাংলার বুকে নিরন্ন বিবস্ত্র নরনারীর গগনভেদী হাহাকার, আর তারই বুকে বসে মুনাফাশিকারী ও ব্যবসায়ীদের দানবীয় অট্টহাসি। মহাপ্রলয়ের সন্ধিলগ্নে যেন নরক গুলজার"। (জগদীশ, ১৪২০,৭)।

করোনার করাল গ্রাসে বিশ্বমন্দার সমূহ আশঙ্কায় কাঁপছে পুরো পৃথিবী। একদিকে কোভিড আতঙ্ক অন্যদিকে অর্থনৈতিক ধস, বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বব্যাপী। সামনের  দিনগুলির চিত্র সহজেই অনুমেয়! দরিদ্র, হতদরিদ্র, মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত, খেটে খাওয়া মানুষের করুণ চিত্র মানবিক মনকে ব্যথিত করে চলেছে অনবরত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার ভাষণে, কনফারেন্সে সেইসব অসহায় মানুষের জন্য আকুতি, হুঁশিয়ারী কোথাও বা অনুনয় - বিনয় উঠে আসলেও থামেনি অসৎ মানুষদের অসততার দৌরাত্ম্য। না থাকুক শিক্ষা দীক্ষা, কৃষ্টি - ঐতিহ্য ; মানুষ হিসেবে একটা মমত্ববোধ তো থাকা জরুরী। কৃত্রিম খাদ্য সংকট এড়াতে তথাকথিত মজুমদারের প্রতি সরকার প্রশাসনসহ সকল স্তরের দায়িত্বশীল কর্মচারী - কর্মকর্তাবৃন্দের সম্মিলিত নজরদারি ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। মনে রাখতে হবে, ইতিহাসের পুনরাবৃত্তির অপচেষ্টা যেনো কখনোই সফল না হয়।

মানবিকতার উদাহরণ বিদ্যমান বিশ্বে কম তো নয়! বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে কুরিয়ার জার্নালে প্রকাশিত সেই শপিংমলের ক্রেতাদের মানবিকতাসম্পন্ন গল্পটি ----- শপিংমলের কাউন্টারের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে যারা বিল মিটিয়ে যাচ্ছিলেন তাঁদের প্রত্যেকেই তার পরের পে- মেন্টকারীর জন্য নিঃশব্দে ১০ ডলার করে রেখে যাচ্ছেন। এভাবে বেশ ক" জন ক্রেতার এমন মানবিক আচরণে কাউন্টারে যিনি বিল নিচ্ছিলেন তিনি অঝোরে কেঁদে ফেললেন। হায়  মানবতা! মানবিক হৃদয় এভাবেই মানুষকে ভালোবাসতে শেখায়।।

অনুকরণ - অনুসরণ করার মতো উদাহরণ আমাদের দেশেই কী কম রয়েছে! বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসহ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ উদ্যমী ছাত্র ছাত্রীরা নিজ দায়িত্বে যে যার সামর্থ অনুযায়ী খেটে খাওয়া মানুষই শুধু নয় মধ্যবিত্তের ছদ্মাবরণে যারা রয়েছেন তাদেরকেও রাতের আঁধারে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিচ্ছে তাদের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি। সামাজিক মর্যাদা আর আত্মসম্মান যাদের ক্ষুধার পেটে পাথর বেঁধে দিনযাপন করতে বাধ্য করায়। 

সামাজিক অনৈতিকতা,  মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করতে আজ বিশ্ববাসীকে একযোগে এগিয়ে আসতে হবে ।  ভোগবাদী বিশ্বে করোনা ভ্রাতৃত্ববোধ - সাম্যবোধ জাগ্রত করে দিয়েছে দেশের সাথে দেশের, জাতির সাথে জাতির সর্বোপরি মানুষের সাথে মানুষের। তবুও প্রাণ সংহারী করোনার উৎখাত চাই আমরা এ বিশ্ব ব্রক্ষ্মান্ডকে রক্ষায়। জ্ঞান বিজ্ঞানের শক্তিতে বলীয়ান চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা কোভিড-১৯ এর ঔষধ আবিষ্কারে ঘাম ঝরিয়ে চলছেন অবিরাম।  আলো একদিন ফুটবে।

বিশ্বব্যাংকের ভাষ্য অনুযায়ী করোনার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী বাড়বে বেকারত্ব বাড়বে দারিদ্র্য।  ইতিমধ্যে সারা বিশ্বে কোটি কোটি মানুষ চাকুরীচ্যুত হয়ে বেকারত্বের ধকল বয়ে বেড়াচ্ছেন। বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি দাঁড়াবে ২.৩ শতাংশে। বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর এর মতে, মন্দা কাটাতে প্রভাব ফেলবে বিভিন্ন বিষয়ে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন উদ্ভাবনী পদক্ষেপ এবং তার দ্রুত বাস্তবায়নের ওপর। দক্ষিণ এশিয়ার ৮টি দেশ নিয়েও তিনি গভীর শঙ্কা প্রকাশ করেন।

বিশেষজ্ঞ মহলের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের এবং রেমিট্যান্স শিল্পের সমূহ সংকটাপন্ন অবস্থা। বাতিল হয়েছে একের পর এক অর্ডার, রেমিট্যান্সসহ রফতানি যোগ্য প্রতিটি খাতেই সৃষ্টি হয়েছে অচলাবস্থা। করোনাকালের স্থায়িত্বের করুণার ওপর এবং বিশ্ব বাণিজ্য সচল হওয়ার সম্ভাব্য অনিশ্চিত সময়ের ওপর নির্ভর করবে অর্থনৈতিক ধাক্কার প্রচণ্ডতা।
 
২০০৮-০৯ সালে বিশ্ব একবার আর্থিক মন্দায় পতিত হলেও সেটার প্রেক্ষাপট ভিন্ন ছিলো। এবারের বৈশ্বিক মন্দা একদিকে অর্থনৈতিক অন্যদিকে মানুষের জীবন রক্ষার তাগিদ; বেঁচে থাকাটাই যেখানে মূখ্য। 

সংকট ঘনীভূত হচ্ছে সামাজিক অর্থনীতিতে, বিপন্ন জনজীবনে। বিশ্বের প্রতিটি জনপদ আজ অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে ; ফ্রান্সের হাসপাতালে লাশের স্তুপ, যুক্তরাষ্ট্র - যুক্তরাজ্যে মেলার মাঠ, খেলার মাঠ পাঁচতারকা হোটেলসহ নৌ- জাহাজগুলোকে অস্থায়ী হাসপাতালে পরিণত করে চলছে কভিড আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা। পাকিস্তান, ভারতে পরিত্যক্ত রেলের বগিকেও ব্যবহার করা হচ্ছে চিকিৎসা কাজে। এই মহাদুর্যোগে যে যার ঘর সামলাতে এখনও যেমন ব্যস্ত, করোনা পরবর্তী সময়েও একই চিত্র প্রদর্শিত হবে সন্দেহ নেই। বিশ্বমন্দায় নিপতিত পৃথিবী আর একবার ক্ষুধা আর দারিদ্র্যের যুদ্ধে অবতীর্ণ হবে বড় কঠিনভাবে। কে কাকে বাঁচাবে? সর্বত্র হতাশার চিত্র ; বেঁচে যাওয়া মনুষ্যজাতিকে অসহায়ভাবে সেটি অবলোকন করতে হবে। সামষ্টিক অর্থনীতি সামষ্টিক জীবনযাত্রাকে প্রভাবিত করে।  সেক্ষেত্রে, পুরো মানবজাতি যেখানে দিশেহারা ; আমেরিকা, ইংল্যান্ড, রাশিয়া, ফ্রান্সের মতো প্রতাপশালী পরাক্রমশালী অর্থনীতির দেশগুলো বিপর্যস্ত অবস্থায় হিমশিম খেতে থাকবে সেখানে আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর দিকে তাকানোর সুযোগ কার কতোটুকুন থাকবে?  তারওপর IMF সতর্কবার্তা দিচ্ছে, চলতি অর্থবছরে বিশ্ব অর্থনীতি ৩ শতাংশ সংকুচিত হতে চলেছে -----

আমাদের বাংলাদেশ এক সময় কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে বিশ্ব দরবারে পরিচিত ছিলো। সোনালি আঁশের দেশ আমাদের বাংলাদেশ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ভাষ্যমতে,"  আমাদের মাটি আছে, মাটির উর্বরতাও রয়েছে ; আমরা এক ইঞ্চি জমিও ফেলে রাখবো না, কোনো অনাবাদি জমি থাকবে না। "

একইভাবে "আমার দেখা নয়াচীনে" বঙ্গবন্ধু বলেছেন, "নয়াচীনে একখন্ড জমি দেখলাম না, যা অনাবাদি অবস্থায় পড়ে আছে। রেললাইনের পাশে যে গর্তগুলি পড়ে থাকে সেগুলিতেও ফসল করা হয়েছে।" (আমার দেখা নয়া চীন, পৃ;৮৯)।

কৃষকদের ক্ষতি মোকাবিলার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষিখাতে মাত্র ৫% সুদে কৃষকদের পাঁচ কোটি টাকা প্রণোদনা দিয়েছেন। আগামী অর্থবছরে বীজ, সার, সেচ বাবদ বাজেটে নয় কোটি টাকা কৃষিখাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে। সুতরাং কৃষি হয়ে উঠতে পারে এ সময়ের অর্থনীতির প্রধান ভিত্তি। এক টুকরো জমিও আমরা ফেলে রাখবো না। যথাযথ জমি ব্যবহারের মাধ্যমে ফুলে ফলে, দুধে মাছে আবারো চিরায়ত বাংলা তার পুরনো ঐতিহ্য ফিরে পাবে। নিজেদের সমস্যা সমাধান হবে উপরন্ত ঘরের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করার মতো সুযোগও তৈরি হতে পারে। উৎপাদন কার্যক্রম ঠিক এই মূহুর্ত থেকেই সবরকম স্বাস্থ্যবিধি মেনে চালিয়ে যেতে হবে। উর্বর ধরণীর উর্বর মাটি মানুষকে কখনও নিরাশ করে না। মনিটরিং ব্যবস্থার নজরদারিও বাড়াতে হবে কার্যকরভাবে। 

মানুষ ও জীবনের প্রতি অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস রেখেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা জনগণকে অবিরাম স্বপ্ন যেমন দেখাচ্ছেন তেমনি সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথও বাতলে দিচ্ছেন। গোটা দেশ আজ ঐক্যবদ্ধ তার সুদৃঢ় অবিচল নেতৃত্বে। সর্বসাকুল্যে একটাই ভরসার জায়গা।

সময় বন্দী হয়ে আছে একটা অনির্দিষ্ট টাইম ফ্রেমে ; সেই ফ্রেমের অবকাঠামোটা পরিবর্তন করতে হলে চাই ধৈর্য, সহিষ্ণুতাসহ ক্রমাগত উন্নয়নের চাকাকে সচল রাখা। নিজস্ব জ্ঞান বিজ্ঞান প্রযুক্তির চলমান গতিশীল বলয় অব্যাহত থাকলে সার্বিক পরিস্থিতি সুসংহত থাকবে।

ঠিক এ মূহুর্তে সর্বগ্রাসী করোনা মহাযুদ্ধে মানবজাতিকে জয়ী হওয়ার ক্ষেত্রে আর কোনো বিকল্প নেই। বেঘোরে প্রাণসংহারী করোনাকে একদিন ফটোফ্রেমে করেই বিশ্বের যাদুঘরে রাখা হবে ; পরবর্তী প্রজন্ম সেই বোতলে রক্ষিত "দৈত্যকে বশ করার মতো" প্রাণঘাতী করোনাকে পর্যুদস্ত দেখে উল্লসিত হবে, অনুপ্রাণিত হবে। সেদিন বেশি দূরে নয়।

লেখক: অধ্যাপক দর্শন বিভাগ ও সাধারণ সম্পাদক শিক্ষক পরিষদ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা