শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৫, সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক জানাজা আজ হাজার লক্ষ জানাজার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে না তো?

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক জানাজা আজ হাজার লক্ষ জানাজার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে না তো?

দেশে উদ্ভূত করোনা পরিস্থিতি উপেক্ষা করে কোনোরকম পূর্ব-ঘোষণা ছাড়াই লকডাউনের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরাইল উপজেলার বেড়তলা গ্রামে লাখো মানুষের অংশগ্রহণে মাওলানা জুবায়ের আহমদ আনসারীর নামাজে জানাজায় প্রায় অর্ধ লক্ষাধিক মানুষের সমাগম নিয়ে গতকাল থেকেই নানা সমালোচনা শুরু হয়েছে। দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ এনে পুলিশের তিন কর্মকর্তাকে ইতিমধ্যে প্রত্যাহার করাও হয়েছে। এমনকি   ওই জানাজায় অংশ নেওয়ার সূত্র ধরে বেড়তলাসহ ৩ উপজেলার ৮টি গ্রাম লকডাউনের নির্দেশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এসব গ্রামের  বাসিন্দাকে ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এই জানাজাকে ঘিরে আমাদের কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করা খুব জরুরি হয়ে পরেছে। 

গণমাধ্যমের খবরে প্রকাশ হয়েছে, মাওলানা জুবায়ের আহমদ আনসারীর জানাজায় এত মানুষের সমাগম ঘটিয়ে সরকারের এবং প্রশাসনের ব্যর্থতা ফুটিয়ে তুলতে সুকৌশলে নেপথ্যে কাজ করেছেন বিএনপির ২ জন সংসদ সদস্য। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২ আসনে (সরাইল-আশুগঞ্জ) বিএনপির সংসদ সদস্য উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া এবং সংরক্ষিত নারী এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা এই জানাজায় অংশ নিতে নিজের অনুসারীদের গোপনে তাগাদা দিয়েছিলেন বলেও জানাজায় অংশ নেয়া অনেকেই জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২ আসনটি বিএনপি জামায়াতের ঘাঁটি হিসাবেই পরিচিত। এই আসন থেকেই এমপি ছিলেন তাহের ‌উদ্দীন ঠাকুরও। তাই আওয়ামী লীগ সরকারকে বিতর্কিত করতে তারা যেকোনো সুযোগকে কাজে লাগাতে ব্যস্ত হয়ে পরেন। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে প্রায় অর্ধ লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটায়। পৃথিবীতে মহামারী আকার ধারণ করা করোনা ভাইরাসের এই দুর্যোগকালীন সময়েও শুধুমাত্র সরকারের সমালোচনা বাড়ানোর জন্য বিএনপির এই দুই সংসদ মিলেই মওলানা জুবায়ের আহমদ আনসারীর জানাজায় এত লোকের সমাগম ঘটিয়েছেন বলেও দাবি করেছেন অনেকে। 

এ অবস্থায় মাওলানা জুবায়ের আহমদ আনসারীর জানাজা নিয়ে নিম্নোক্ত ১৫ টি প্রশ্নের উত্তর আমাদের খুঁজে বের করতেই হবে। তাহলে অনেক বিষয় পরিষ্কার হয়ে যাবে বলে বিশ্বাস করি। 

খেলাফত মজলিসের  নায়েব আমীর মাওলানা জুবায়ের আহমদ আনসারীর জানাজার নামাজ আজ "টপ অব দ্যা কান্ট্রি"।  করোনা ভাইরাসে যখন সারাদেশে জরুরি অবস্থা আর  বি বাড়িয়া 'লকডাউনে' তখন লকডাউন ভেঙ্গে এই ফরজে কেফায়া (যা কয়েকজনে পড়লে সবার আদায় হয়ে যায়) জানাজার নামাজের মাধ্যমে শো-ডাউনের পেছনে কোন দূরভিসন্ধি ছিল কি না তা তদন্তেরও দাবি রাখে। এক জানাজা আজ হাজার লক্ষ জানাজার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে না তো? করোনা পরিস্থিতিতে  সারা৷ বিশ্বে এমন আরেকটি জানাজা বা শেষকৃত্যের নজির কোথাও নেই। তবে বাংলাদেশে এটি কেন হলো? কারা করলো? পরিকল্পিত  নাকি আবেগে এটি হয়েছে আসুন একটি  বিশ্লেষণ করি। 

১. আনসারী বিকেল ৫টায় ইন্তেকাল  করেছেন, চাইলে সন্ধ্যার আগে পরে তার দাফন করা যেত।

২. তাকে মাদ্রাসার প্রাঙ্গণে দাফন করা হয়েছে সেটি কোন অন্ধকার কবরস্থান ছিল না। পরিষ্কার লাইটিং মাঠ ছিল। রাতে দাফনে কোন সমস্যা ছিল না। কেন তারা পরদিন ১০টা পর্যন্ত লাশ নিয়ে সময় কালক্ষেপণ করলেন?

৩. রাতেই দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে শত শত প্রাইভেট গাড়িতে খেলাফত মজলিসের দলীয় কর্মীরা সেখানে হাজির হন। ফজরের নামাজে অন্তত ১৫ হাজার লোক শরিক হয় বেড়াতলা মাদ্রাসায়? তবুও কেন অপেক্ষা করা হলো?

৪. তখনই এতো লোক দেখে কী জানাজা ফজরের পরেই পড়ে নেয়ার প্রয়োজন ছিল না? 

৫. ঢাকার মজলিস ও হেফাজতের নেতারা যেহেতু ফজরের আগেই সেখানে হাজির হয়েছিলেন, তখন বাদ ফজর জানাযা না পরে কেন সকালে আরো বেশি লোক সমাগম ও জানাজার জন্য শোডাউন করলেন?

৬. করোনার এই পরিস্থিতিতে ঢাকা থেকে মাওলানা মাহফুজুল হক ও মামুনুর হকের নেতৃত্ব হাজার হাজার নেতা কর্মী কি জানাজায় শরিক হতে  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়  যাওয়া খুব জরুরি ছিল? লকডাউনের জরুরি অবস্থায় তার এতো বড় বহর নিয়ে ঢাকা থেকে বের হলেন আইনশৃঙ্খলা  বাহিনী কোথায় ছিল? কোন খুঁটির জোড়ে তাদের আটকাতে পাড়লো না? 

৭. খেলাফত মজলিস কেন্দ্রীয় নেতা মাহফুজুল হকদের সাথে আনসারীর পরিবারের ফোন আলাপ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দলীয় নেতাদের ও জামেয়া ইউনুসিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মোবারক উল্লাহর ফোন আলাপ আনসারীর মৃত্যুর পরে বিকাল ৫টা থেকে ট্যাপ করলেই লাশ নিয়ে শোডাউনের বিষয়টি স্পষ্ট  হয়ে যাবে।

৮. সকালে যখন লাখ লাখ লোক  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্বরোড থেকে আশুগঞ্জ পর্যন্ত লোক লোকারণ্য হলো তখন জানাজার নামাজ সংক্ষিপ্ত না করে দীর্ঘ সময় লোকজনকে আটকিয়ে বয়ান করা হলো কেন?

৯. লাশ দাফন সংক্ষিপ্ত না করে করোনার জন্য দোয়া হবে বলে, লাশ কবরে দাফন শেষ করে আরো ঘন্টা খানেক সময় নিয়ে দোয়া করা হলো কেন?

১০.  মসজিদে ফরজ নামাজ যেখানে সংক্ষিপ্ত  সেখানে কয়েকজন মিলে সংক্ষিপ্ত জানাজার নামাজ পরতে শরিয়তের সমস্যা ছিল কোথায়?

১১. হাদিসে আছে মহামারীতে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় লোকজন না যেতে, সরকারী নিষেধাজ্ঞা ছিল ঢাকা থেকে বের না হতে। তবুও ইসলামের নির্দেশনা ও সরকারী আইন অমান্য করে মাওলানা মাহফুজুল হক, জুনাইদ আল হাবিব, মামুনুল হক, খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ূবী, হাসান জামিলের নেতৃত্বে  হাজার হাজার আলেম ঢাকা থেকে কেন বি বাড়িয়া গেলেন?

১২. ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় থেকে আসার পরে ঢাকার এই আলেমদের বাসা কেন এখনো লকডাউন করা হচ্ছে না? বা কেনইবা আইনী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে  লাখো মানুষকে মৃত্যু ঝুঁকিতে ফেলার  কারণে?

১৩. ওসি ও এসপিকে প্রত্যাহার করে আইনী ব্যবস্থা নিলেও খেলাফত মজলিসের নেতাদের কি কোনই দায় ছিল না?

১৪.  খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাহফুজুল হোক বলেছেন, "করোনার কারণে জানাজায় লোক কম হয়েছে।" তার উদ্ভট বক্তব্যের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হবে না? গত সপ্তাহে বাংলাদেশ জমিয়তে উলামার কেন্দ্রীয় সভাপতি, শায়খুল ইসলাম হোসাইন আহমদ মাদানীর খলিফা আল্লামা আব্দুল মুমিন ইন্তেকাল করেন। তিনি আনসারীর ছেয়ে হাজারগুন বেশি জনপ্রিয় ও শ্রদ্ধেয় ছিলেন। কিন্তু জমিয়তে নেতার সংক্ষেপে জানাজা পড়তে পারলে তারা কেন পারলেন না? এখানে মানুষের আবেগ ছিল না লাশের রাজনীতির নোংড়া শোডাউন ছিল তা তদন্তের দাবী কী রাখে না?

১৫. এটি কী পুরো দেশের মানুষকে হুমকির মধ্যে ফেলা ও রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তের প্রতি বিদ্রোহের শামিল নয়? এর কী কোন প্রতিকার পাবে না রাজনৈতিক কারণেই হেফাজতীয় সখ্যতায় এই দেশের মানুষ?

১৬. জানাযার নামাজ 'ফরজে কেফায়া'; অর্থাৎ একজন কেউ আদায় করলেই সকলের আদায় হয়ে যায়। ফরয, যা বাধ্যতামূলক নামাজ সেটা আমরা পড়ছি ঘরে বসে, পবিত্র কাবা শরীফ এবং মদীনায় পর্যন্ত জমায়েত নিষেধ আর একজনের জানাযার নামাজ পড়তে এত অবুঝ লোকের জমায়েত! এই ধর্মান্ধ পাগলামি'র শেষ কোথায় ?

এদিকে, শনিবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানাজায় অংশ নেয়া গ্রামগুলোতে মাইকিং করে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।  বেড়তলা ছাড়া বাকি গ্রামগুলো হলো- আশুগঞ্জ উপজেলার খড়িয়ালা, বৈগইর, মৈশাইর; সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের শান্তিনগর, সীতাহরণ, বড়ইবাড়ি ও সদর উপজেলার মালিহাতা। এসব গ্রামের কেউ আগামী ১৪ দিন বাড়ি থেকে বের হলেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

এছাড়া, ব্রাহ্মণবা‌ড়িয়ায় জানাজায় লোক সমাগ‌মের ঘটনায় সার্কেল এএসপি, ওসিসহ তিন কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এছাড়া এ ঘটনা তদন্তে তিন সদ‌স্যের তদন্ত ক‌মি‌টি গঠন করা হয়েছে। রবিবার (১৯ এপ্রিল) পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) সোহেল রানার এ তথ্য জানিয়েছেন।

এর আগে ওই ঘটনায় দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার দায়ে সরাইল থানার ওসি শাহদাৎ হোসেন টিটুকে প্রত্যাহার করা হয়। শনিবার (১৮ এপ্রিল) রাতে পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশে তাকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনে যুক্ত করতে বলা হয়। জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার সহকারী পুলিশ সুপার মো. আলাউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে সরাইলের ঘটনা তদন্ত করতে চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (প্রশাসন ও অর্থ) কে সভাপতি করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন, চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন)। কমিটিকে আগামী ২২ এপ্রিল ২০২০ তারিখের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) বিকেল পৌনে ৬টায় জেলা শহরের মার্কাস পাড়ায় নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আলেম মাওলানা জুবায়ের আহমদ আনসারী। তার বয়স হয়েছিল ৫৯ বছর। 

শনিবার সকাল ১০টায় লাখো মানুষের অংশগ্রহণে বেড়তলা গ্রামে জুবায়ের আহমদ আনসারীর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় স্থানীয় মাদ্রাসার প্রান্তর ছাড়িয়ে জানাজার সারি দীর্ঘ হয় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বিস্তীর্ণ এলাকা পর্যন্ত। করোনা পরিস্থিতিতে সামাজিক দূরত্ব মানার নির্দেশ থাকলেও জানাজা ঘিরে এ ধরনের বিশাল জামাত হওয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুমুল সমালোচনা চলছে।

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা ও ডেইলি পিপলস টাইম। পরিচালক, এফবিসিসিআই।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা