শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৪, সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

মধ্যপ্রাচ্যে হাজারো বাংলাদেশি করোনা আক্রান্ত, শ্রমবাজারে অশনি সঙ্কেত

লাকমিনা জেসমিন সোমা
অনলাইন ভার্সন
মধ্যপ্রাচ্যে হাজারো বাংলাদেশি করোনা আক্রান্ত, শ্রমবাজারে অশনি সঙ্কেত

দেশের গার্মেন্টস সেক্টর নিয়ে অনেকে অনেক হাপিত্যেশ করছেন। ‘অর্থনীতি বাঁচাতে’ শ্রমিকদের জীবন নিয়ে টানা-হেঁচড়াও কম করলেন না। কিন্তু ওদিকে যে তার চেয়ে বড় সর্বনাশ দরজায় কড়া নাড়ছে তা কি কেউ দেখছেন না?

আমরা কি ভুলে গেছি, দেশের বাইরে আমাদের আরও একটা বাংলাদেশ আছে? যেখানে আরও ১ কোটি ২৮ লাখ বাংলাদেশি আছে। যাদের শ্রম আর ঘামে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ঠিক থাকে। তৈরি পোশাক খাতের পরই সেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে আমরা সমৃদ্ধ হই। আমাদের অর্থনীতির চাকা সচল থাকে।

সর্বনাশের খবর হলো, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে করোনাভাইরাস খুব দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। সবার আগে মধ্যপ্রাচ্যের কথা এই কারণেই বলছি যে, এটি আমাদের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার। সরকারি হিসাবে স্বাধীনতার পর থেকে ১ কোটি ২৮ লাখ বাংলাদেশি কর্মী বিদেশে গেছে তার মধ্যে অন্তত ১ কোটি ৩ লাখই গেছে এই মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে। অর্থাৎ, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, ওমান, কাতার, বাহরাইন, জর্ডান, মিশর, ইরাকসহ আরও কয়েকটি দেশে। সুতরাং এই অঞ্চলে বা এই শ্রমবাজারে কিছু একটা হওয়া মানেই তা আমাদের জন্য বিরাট ক্ষতি। অর্থনীতিতে বিরাট হুমকি।

অপ্রিয় হলেও সত্য যে এই শ্রমবাজারেই বাজতে শুরু করেছে সেই অশনি সঙ্কেত। গত দুই দিন ধরে আমি মধ্যপ্রাচ্যের ১০টি দেশের খবর জানার চেষ্টা করেছি। বিশেষ করে কোন দেশে কত প্রবাসী বাংলাদেশি আক্রান্ত হলো। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি নিয়মিত আপডেট রাখছে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ও। বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রদূত মহাদয়ের সঙ্গেও কথা বললাম। পাশাপাশি প্রবাসী ভাইদের সাথেও কথা হয়েছে। যদি সরকারি সূত্র ধরেই বলি, তাহলে গেল শনিবার পর্যন্ত কাতারে বাংলাদেশি আক্রান্তের  সংখ্যা পাঁচশ ছাড়িয়েছে। মারা গেছেন অন্তত চারজন। কুয়েতে আক্রান্ত ১৩৩ জন। মারা গেছেন এক জন। সৌদি আরবে আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ পার হয়েছে। মারা গেছেন অন্তত ১৬ জন। বাহরাইনে কারো মারা যাওয়ার খবর না পেলেও ৯৭ জন আক্রান্ত হওয়ার খবর পেলাম। একইভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৩ জন। মারা গেছেন কমপক্ষে পাঁচ জন। লেবানন, জর্ডান, মিশর, ইরাকসহ কয়েকটি দেশ আলাদাভাবে বিদেশি নাগরিকদের তথ্য প্রকাশ না করলেও বেসরকারি সূত্রে সেসব দেশেও আক্রান্তের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এই অঞ্চলের বেশিরভাগ দেশেই দেখা গেছে, অন্য বিদেশী নাগরিকদের তুলনায় বাংলাদেশিরাই বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। এর কারণ কী? বেশিরভাগই বলছেন- আমাদের প্রবাসীরা প্রথমত- পরিস্থিতির শিকার, দ্বিতীয়ত- অসচেতন। পরিস্থিতির শিকার বলতে- শ্রমিকদের এমন গাদাগাদি করে থাকতে হয় তা না দেখলে বিশ্বাস হবে না। এক রুমে বা ডরমেটরিতে এক তলা, দোতলা, তেতলা চৌকি। অনেকটা কবুতরের খোপের মতো। সেখানে শারিরিক বা সামজিক দূরত্ব মেনে চলা অনেকটা কল্পনাতীত। অবাস্তব ব্যাপার। আর অসচেতন বলতে, এখনো বাংলাদেশিরা অনেক জায়গায় লকডাউন ভেঙেই দেদারসে ঘুরছে। যেটা বাংলাদেশেও ঘটছে।

ছোট্ট একটা উদাহরণ দিই। কয়েকদিন আগে সৌদি আরবে একটা ক্যাম্পে করোনা টেস্ট করে প্রায় শতভাগ বাংলাদেশির দেহে কভিড-১৯ এর উপস্থিতি পাওয়া যায়। এতে ওই ক্যাম্পে বিদ্রোহ শুরু করেন তারা। তাদের আশঙ্কা, সৌদি সরকার তাদের দেশে ফেরত পাঠাবার জন্য ভাইরাস সনাক্তের নামে ষড়যন্ত্র করছে। পরে তাদের এই বিদ্রোহ ঠেকাতে আমাদের দূতাবাসের লেবার কাউন্সিলর সেখানে যান। দুঃখজনকভাবে তিনিও এখন আক্রান্ত। এই হলো আমাদের প্রবাসীদের গোঁড়ামি!

যাই হোক, এই অঞ্চলে সংক্রমণ বাড়ার সাথে সাথে অন্যান্য দেশের মতো অর্থনীতিতেও ধস নামছে। এরইমধ্যে বহু প্রবাসী বাংলাদেশি চাকরি হারিয়েছেন। বিশেষ করে যারা দিনমজুর। অনেকের কয়েক মাস ধরে বেতন নেই, থাকার জায়গা নেই। অনেকে ঘরভাড়া দিতে পারছেন না। খেতে পারছেন না। খাদ্য সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকার ওইসব দূতাবাসে যতটুকু যা বরাদ্দ দিয়েছে তাও সবখানে পৌঁছায়নি। কোন কোন ক্ষেত্রে বিতরণের আগেই শেষ। কয়েকটি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে নোটিশ ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে- ‘ত্রাণ শেষ’।  আর চাল চোর, তেল চোর তো পৃথিবীর সবখানেই আছে! তাছাড়া বসে খেলে রাজার ভাণ্ডারও ফুরিয়ে যায়। এমন দুর্দিনে মরার উপর খড়ার ঘা এর মতো অনেকগুলো দেশ আবার বাংলাদেশকে চাপ দিচ্ছে- অন্তত আনডকুমেন্টেড বা অবৈধ কর্মীদের ফিরিয়ে নিতে। কিন্তু বাংলাদেশের কি আদৌ সেই সামর্থ্য আছে? এতো হাজার-হাজার লাখ-লাখ লোককে কীভাবে ফিরিয়ে আনবে? আর তাদের রাখবে-ই-বা কোথায়? হয়ত সেকারণেই নিজেদের শত সঙ্কটের মধ্যেও এটা-ওটা উপহার পাঠিয়ে ওইসব দেশের সরকারকে কিছুটা শান্ত রাখার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। এরইমধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েতে মেডিকেল সরঞ্জামসহ সশস্ত্র বাহিনীর একটি টিম চলে গেছে। এমন কূটনীতিকে স্বাগত জানানো ছাড়া উপায়ও নেই।

কিন্তু এর শেষ কোথায়? করোনাভাইরাস শেষ হলেই যে সঙ্কট কেটে যাবে- তা তো না। অন্য অঞ্চলের মতো মধ্যপ্রাচ্যের অর্থনীতিও করোনার ঘা নিয়ে খুড়িয়ে-খুড়িয়ে চলবে। আমাদের প্রবাসী ভাইয়েরা বেঁচে থাকলেও তাদের চাকরি বাঁচবে তো? দেশে রেখে যাওয়া তাদের পরিবার না খেয়ে মরবে না?

মাননীয় পররাষ্ট্র ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী যে বললেন- প্রবাসী ভাইয়েরা করোনায় দেশে ফিরলে পাঁচ হাজার,  মরলে ৩ লাখ এবং দেশে ফেরার পর তাদের কর্মসংস্থানে ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা ঋণের ব্যবস্থা করে দেবেন। এই ঘোষণা কি আদৌ নতুন কিছু? মোটেও না। আগে থেকেই সরকারি নিয়মে ‘বৈধভাবে’ বিদেশে গিয়ে কেউ মারা গেলে ৩ লাখ টাকা পান। ফিরলে পাঁচ হাজার। নতুন হলো - এই টাকাটা এখন আপনি ‘অবৈধ’ হলেও পাবেন। আর যে ঋণের কথা বলেছেন তার জন্য ‘বিশেষ তহবিল’ এখনো ঘোষণা দেয়নি সরকার। আশা করি প্রবাসীদের কল্যাণে, দেশের অর্থনীতির স্বার্থে খুব শিগগির ঘোষণা দেবেন।

লেখক: সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা