শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

আসুন মানবিকতার গল্প শুনি ...

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
আসুন মানবিকতার গল্প শুনি ...

যেকোন দুর্যোগের সময়ই সত্যিকার মানবিকতার পরীক্ষা হয়। এবার করোনাকালের শুরুতে একশ্রেণির ব্যবসায়ী বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, গ্লাভস প্রভৃতির দাম বাড়িয়ে দিয়েছিলো। ওষুধেরও সংকট তৈরি হয়েছিলো। এ সময় আমরা লক্ষ্য করলাম সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাকিয়ে না থেকে অনেক ব্যক্তি, সংগঠন সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি এগিয়ে এসেছে ছাত্র যুবকেরাও।

এই সংকটকালে যখন দেখি আমাদের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়েও মানুষকে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন, তখন আশা হারাই না।

ক্ষমতাবানরা যখন লুটপাটে ব্যস্ত তখন আলো ছড়াচ্ছেন এমন কিছু মানুষ যাদের কাছে সমাজের প্রত্যাশার লেভেল জিরো।

শেরপুরের ঝিনাইগাঁতীতে করোনা পরিস্থিতিতে কর্মহীন হয়ে পড়া অসহায়দের খাদ্য সহায়তায় এবার নজিম উদ্দিন নামে এক ভিক্ষুক ভিক্ষা করে নিজের জমানো ১০ হাজার টাকা দান করে মানবতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তিনি ২১ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবেল মাহমুদের হাতে স্থানীয় মালিঝিকান্দা এলাকায় ওই দানের টাকা তুলে দেন।

করোনাভাইরাসজনিত পরিস্থিতিতে সরকারি সহায়তার পাশাপাশি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবেল মাহমুদ ব্যক্তিগত উদ্যোগে বন্ধুবান্ধবদের সহযোগিতায় ব্যাংকে একটি এ্যাকাউন্ট খুলে ত্রাণ তহবিল গঠন করেন। ওই ত্রাণ তহবিলে জমা হয় প্রায় ৫ লক্ষাধিক টাকা। আর ওই তহবিলের মাধ্যমে উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রায় ১২শ’ কর্মহীন অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা তুলে দেয়া হয়। ওই অবস্থায় গত রবিবার সকালে দায়িত্বপ্রাপ্ত লোকজন তালিকা প্রণয়নে গান্ধীগাঁও এলাকার হতদরিদ্র লোকজনসহ ওই ভিক্ষুকের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি চাইলে তিনি ওই তালিকায় নিজের নাম না দিতে অনুরোধ করেন। সেইসঙ্গে খাদ্য সহায়তায় ওই ত্রাণ তহবিলে নিজের ঘর মেরামতের উদ্দেশে দুই বছর ধরে তিল তিল করে জমানো ১০ হাজার টাকা দান করার কথা জানান এবং মঙ্গলবার দুপুরে করোনা পরিস্থিতিতে ব্যস্ত ইউএনওকে খুঁজে মালিঝিকান্দা এলাকায় গিয়ে তার হাতে ওই টাকা তুলে দেন। 

নিজের জমানো ভিক্ষার টাকা খাদ্য সহায়তা তহবিলে দান করা প্রসঙ্গে ভিক্ষুক নজিম উদ্দিন বলেন, ‘আমি ভিক্ষা করে খাইয়ে-খরচ করে দুই বছরে ওই টেহা জমাইছি, আমার ঘরডা ভাইঙ্গা গেছেগা ওইডা ঠিক করার লাইগ্যা। এহন আর ঘর-দরজা দিলাম না, দশে (মানুষ) এহন কষ্ট করতাছে। তাই আমি এই টেহা ইউএনও সাহেবের হাতে দিলাম দশেরে দিয়ে দেক, খাইয়ে বাঁচুক। আর আল্লাহ আমগো সবাইরে বিপদ থেইকা রক্ষা করুক’।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে এক মাকে ফেলে গেছেন সন্তানেরা গণমাধ্যমে আমরা সেই খবর পড়েছি। আমরা বিস্মিত হয়েছি, কষ্ট পেয়েছি। তাকে ‘মায়ের’ স্বীকৃতি দিয়ে সব দায়িত্ব দিয়েছেন ঢাকার সাভারের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ।

গত শনিবার রাতে খবর পেয়ে উপজেলার হেমায়েতপুর জয়নাবাড়ি এলাকা থেকে ওই বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে তিনি সব দায়িত্ব গ্রহণের ঘোষণা দেন।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ওই নারীর কাছে কেউ যাচ্ছিলেন না। বিষয়টি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে জানালে পরে তিনি উপজেলা প্রশাসনকে জানান।

এরপর ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নেন নিবাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ। স্বাস্থ্যকেন্দ্র নেওয়ার পর এই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মা হিসেবে সেখানে তার চিকিৎসা চলছে।

এই করোনা কালে শুধু মানুষই নয় পশুপাখিরাও চরম সংকটে পড়েছে। রাস্তায় তাদের খাবার মিলতো। সব বন্ধ থাকায় না খেয়ে মরতে বসেছে পশুপাখিরা। এদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে এগিয়ে এসেছেন একদল মহৎপ্রাণ মানুষ। অলিগলির কুকুর-বিড়ালদের খাওয়ান তারা।
দিন বা রাতের কোন একটি সময়ে তাদের দেখা যায় বালতি ভর্তি রান্না করা খাবার নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন। বালতিতে কখনো কখনো মাংস ডিম দিয়ে রান্না করা খিচুড়ি। কোন দিন ভাত-মাংস একসাথে। যাদের জন্য এই আয়োজন, তারা জড়ো হওয়া মাত্র কাগজে বা রাস্তার স্ল্যাবে খাবার ঢেলে দেওয়া হয়।
করোনাভাইরাসের এই পরিস্থিতিতে দোকানপাট, রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকায় উচ্ছিষ্ট খাওয়ার সুযোগও বন্ধ হয়ে গেছে অলিগলির কুকুর, বিড়ালের। পথের এই সব পশুদের জন্য এই সময়ে নিয়মিত খাবার দিচ্ছেন রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার কিছু মানুষ। কেউ গ্রুপ ধরে, কেউ ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই খাবার বিতরণ করছেন।

জীব মাত্রই বেঁচে থাকার অধিকার রাখে। আপনি-আমি সবাই কিছু দায়িত্ব ভাগ করে নিলে সংকট মোকাবিলা করা কিছুটা সহজ হতে পারে।

করোনাভাইরাস নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার এই পরিস্থিতির মধ্যে পশুপ্রেমী কয়েকজনের উদ্যোগ মনে করিয়ে দেয় স্বামী বিবেকানন্দের ‘সখার প্রতি’ কবিতার বহুল পঠিত দুটি লাইন—বহুরূপে সম্মুখে তোমার, ছাড়ি কোথা খুঁজিছ ঈশ্বর?/ জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর।

করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়া বরিশালের বাকেরগঞ্জের উত্তমপুর গ্রামের মামুন হাওলাদারের জানাজা ও দাফনে যখন কেউ এ‌গি‌য়ে এ‌লো না তখন দা‌য়িত্ব নিল স্থানীয় ছাত্রলীগ কর্মীরা। ‌নারায়ণগঞ্জে থাকার সময় মামুনের করোনার উপসর্গ দেখা দিলে সেখানকার হাসপাতালে ভর্তি হয়। ১৯ এপ্রিল সকালে নমুনা সংগ্রহের পর ভয়ে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যায় মামুন। ওই রাতেই নারায়ণগঞ্জের বাসায় তার মৃত্যু হয়। এরপর তার স্বজন ও এলাকাবাসী অ্যাম্বুলেন্সে করে লাশ বাকেরগঞ্জে পাঠিয়ে দেয়।

সোমবার রাতে বাকেরগঞ্জে মরদেহ পৌঁছানোর পর তার স্বজনরা জানাজা ও দাফনে অনীহা প্রকাশ করে। এরপর মামুনের জানাজা ও দাফনে এগিয়ে আসে ইউনিয়ন ছাত্রলীগ। ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রিয়াজ হাওলাদারের নেতৃত্বে ৪ জন পিপিই পরে মামুনের গোসল থেকে শুরু করে জানাজা সম্পন্ন করে। এরপর মামুনের পারিবারিক গোরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন করে ছাত্রলীগের ওই ৪ সদস্য।

করোনায় মারা যাওয়া মানুষকে নিজেদের এলাকায় কবর দিতে বাঁধা দেওয়া, করোনা চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল বানাতে না দেওয়া। সন্তান নিজের মা’কে জঙ্গলে ফেলে যাওয়া। করোনা চিকিৎসায় থাকা চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বাড়ি ছাড়া করতে বাড়িওয়ালার তৎপরতা। এমনকি করোনা রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলে তাকে এলাকাছাড়া করতে একজোট হচ্ছে বাড়িওয়ালা ও প্রতিবেশীরা। বড় বড় ব্রিজ ফ্লাইওভার ইমারত আমরা নির্মাণ করেছি ঠিকই সাথে সাথে মানবিকতার কবরটাও খুঁড়েছি। এই করোনা ভাইরাস আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো কতটা অমানবিক হয়ে এই সমাজে বাস করছি আমরা !

করোনা কি ‌অভিশাপ ?
করোনা আক্রান্ত হওয়া কি বড় ধরণের অপরাধ !
ছোটবেলায় দেখেছি গ্রামে কেউ বড় রকমের ‌অপরাধ করলে সালিশ বসিয়ে তাকে বা তার পরিবারকে একঘরে করে রাখা হতো। হালে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি এবং তার পরিবারকেও একঘরে করে রাখা হচ্ছে। সামাজিকভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে। তাদেরকে আলাদা করে রাখেন কিন্তু একঘরে করে নয়। সমস্ত নিষেধাজ্ঞা ‌অগ্রাহ্য করে জামাত করে নামাজ পড়ছেন।‌ ‌অন্যের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলছেন। কিন্তু কেউ করোনায় মারা গেলে লাশ দাফনের জন্য কাউকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আপনার ধর্ম কি বলে ?
আমরা উন্নয়নের নামে একটা অন্যায্য সমাজ নির্মাণ করেছি। যেখানে ন্যায্যতা নেই, সেখানে হৃদয় নেই ...

প্রকৃতি তার প্রাণ এবং সজীবতা ফিরে পেতে শুরু করেছে।  
মানুষ কি মানবিক হবে না? এই মহাদুর্যোগেও স্বার্থপরতায় মত্ত থাকবে! আইন শাসন বিচার শাস্তি এসবের চেয়েও বড় আদালত হচ্ছে মানুষের বিবেক। ক্ষমতাবানদের বিবেক কি ঘুমিয়েই থাকবে?

শেরপুরের ঝিনাইগাতির ভিক্ষুক, জঙ্গলে ফেলে যাওয়া মায়ের দায়িত্ব নেওয়া ম্যাজিস্ট্রেট, করোনায় মৃতব্যক্তির জানাজা দাফনের ব্যবস্থা করা ছাত্রলীগ কর্মী -এরাই নিষ্ঠুরতার বিপরীতে মানবিকতার গল্প। এভাবেই প্রাণের ভালবাসায় নিরাপদ থাকুক সকল প্রাণ।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

এই মাত্র | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম