শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৯, রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০

বাংলার মুকুটহীন সম্রাট শেরে বাংলা ফজলুল হক

বখতিয়ার উদ্দীন চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বাংলার মুকুটহীন সম্রাট শেরে বাংলা ফজলুল হক

২৭ এপ্রিল ২০২০, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। তার জন্ম ২৬ অক্টোবর ১৮৭৩, মৃত্যু ২৭ এপ্রিল ১৯৬২। রাজনৈতিক নেতার ওয়ারিশ হলো তার রাজনৈতিক সংগঠন। সাধারণত দলীয় উদ্যোগেই প্রয়াত নেতার স্মরণ সভা-সেমিনার ইত্যাদি হয়ে থাকে। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে শেরে বাংলার দলটাকে তার অনুসারীরা তার মৃত্যুর পর বেচা-কেনা করে কলঙ্কিতও করেছে আবার তামাদি করেও রেখে গেছে। অথচ দলটা অবিভক্ত বাংলায় ক্ষমতাসীন ছিল, শেরে বাংলা এই দলের নেতা হিসেবে অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ারও ছিলেন।

প্রসঙ্গক্রমে বলতে হয়, মওলানা ভাসানীর দল ন্যাপেরও একই অবস্থা। তার মৃত্যুর পর মশিউর রহমান যাদু মিঞা উচ্চাকাঙ্ক্ষী সামরিক স্বৈরাচার জিয়াউর রহমানের কাছে সিনিয়র মিনিস্টারের পদের লোভে ন্যাপকে বিক্রি করে দিয়েছিলেন। এখন শেরে বাংলার কৃষকপ্রজা পার্টি আর মওলানা ভাসানীর ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির অস্তিত্ব নেই। মওলানা ভাসানীর কিছু ভক্ত অনুসারী এখন বেতের টুপি মাথায় দিয়ে তোপখানা রোডে ঘুরাঘুরি করে তাদের শেষ অভিলাষ কী কে জানে।

এ কে ফজলুল হক বরিশাল পৌরসভার কমিশনার নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। রাজনৈতিক দক্ষতায় আর বাংলার মানুষের জন্য তার অবদান ক্রমেই সাধারণ মানুষের কাছে হয়ে উঠেন শেরে বাংলা বা বাংলার বাঘ। রাজনৈতিক মহলে 'হক সাহেব' নামে পরিচিত ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে বাঙালি কূটনীতিক হিসেবে পরিচিত হন। ১৯২২ সালে মহাত্মা গান্ধী অসহযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার করে নিলে শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুক হক খুলনা উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হন। ১৯২৪ সালে খুলনা অঞ্চল থকে তিনি পুনরায় আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং এ সময় বাংলার গভর্নর ছিলেন লিটন, তিনি ফজলুল হককে বাংলার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিয়োগ করেন। তিনি ছিলেন কলকাতার মেয়র (১৯৩৫), অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী (১৯৩৭ - ১৯৪৩), পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী (১৯৫৪), পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (১৯৫৫), পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর (১৯৫৬ - ১৯৫৮)।  আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্তফ্রন্ট গঠনে প্রধান নেতাদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। বঙ্গবন্ধুও অল্প কয়েক দিন তার মন্ত্রীসভার সদস্য ছিলেন।

এমন কিছু ব্যক্তি আছেন যারা দলের ঊর্ধ্বে, কালের ঊর্ধ্বে। মহাকাল তাদের অস্তিত্বকে নিঃশেষ করতে পারে না। এরা কাল উত্তীর্ণ মহাপুরুষ। জাতিই তাদেরকে স্মরণ করে। বাঙালি জাতির কৃতজ্ঞতাবোধ কম। এখানেই সংকট। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কোনায় শেরে বাংলা ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আর খাজা নাজিম উদ্দীনের কবর। তিনজনই অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার ছিলেন। সেখানে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান তাদের কবরের ওপর সমাধি তৈরি করেছেন। যে অবকাঠামোতে সমাধি তৈরি করা হয়েছে তা দেখলে সমাধি বলে মনে হয় না। এই কাঠামো দেখতে কোনও জাদুঘরের কাঠামোর মতো।

এ উপমহাদেশে উৎকৃষ্ট সমাধি সৌধ হলো তাজমহল। অত-টাকা ব্যয় করে না হোক কম টাকা ব্যয় করে অনুরূপ সমাধি সৌধ বানানোই উত্তম ছিল। এখন কোনও অজানা লোক পাশে দিয়ে যাওয়ার সময় বুঝতে পারে না যে এখানে তিন মহান ব্যক্তি চিরনিদ্রায় শায়িত। শেরে বাংলা ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহারাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এরা জাতির প্রেরণার স্থল। এদের সমাধি সৌধকে প্রেরণা জাগানো অবকাঠামোয় রাখা উচিৎ।

ব্রিটিশেরা এ উপ-মহাদেশের শাসনভার নিয়েছিলো মুসলমান শাসকদের হাত থেকে। বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব ছিলেন সিরাজদ্দৌল্লাহ্, মাহীশুরের রাজা ছিলেন টিপু সুলতান, অযোধ্যার নবাব ছিলেন ওয়াজেদ আলী খাঁন। সারা ভারতেই ছিল মুসলিম শাসকদের অধীন। রাজ্য হারা মুসলমানেরা সহজে ব্রিটিশ রাজকে মেনে নেয়নি। মুসলমানেরা শত শত বার বিদ্রোহ করেছে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে। বিদ্রোহী মুসলমান দীর্ঘদিন বিদ্রোহী থেকে শেষে হলো বিপর্যস্ত। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ কয় দশকে বিপন্ন মুসলমানদেরকে উদ্ধার করার জন্য যে কয়জন মনীষী এগিয়ে আসনে তারা ছিলেন নবাব আব্দুল লতিফ, জাস্টিস আমির আলী, স্যার সৈয়দ আহাম্মদ খাঁন দেহলভী, বিংশ শতাব্দীতে এসে যোগ দিলেন শেরে বাংলা ফজলুল হক, স্যার সিকান্দার প্রমুখ। এদের মাঝে স্যার সৈয়দ আহাম্মদ খাঁন দেহলভী ও শেরে বাংলা ফজলুল হক মুসলমানকে শিক্ষিত করে গড়ে তোলার যে উদ্যোগ নিয়েছিলেন তা ছিল ঐতিহাসিক এবং সফলকাম।

১৯২০ সালে যখন স্কুল কলেজ বয়কট করার আন্দোলন শুরু করেছিলেন ভারতীয় নেতারা তখন কিন্তু শেরে বাংলা ফজলুল হক ছাত্রদেরকে লেখাপড়া ছেড়ে আন্দোলনে যোগদান না করার আহ্বান জানিয়েছিলেন বার বার। ভারতীয় নেতৃবৃন্দ ১৯২০ সালের ১২ ডিসেম্বর ঢাকার আরমানিটোলা ময়দানে মিটিং করেছিলেন এবং এ মিটিংয়ে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস ছিলেন মূল বক্তা। সভায় বক্তারা স্কুল কলেজ ত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। সভার শেষভাগে এসে শেরে বাংলা সব ছাত্রকে স্কুল কলেজ ত্যাগ না করার আহ্বান জানিয়ে বক্তৃতা দিলেন। তিনি মুসলমান ছাত্রদেরকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেছিলেন মুসলমানেরা শিক্ষায় পিছিয়ে আছে তাদের স্কুল কলেজ বয়কট করার প্রশ্নই আসে না। বয়কট আন্দোলনের সময়েই শেরে বাংলা ১৯২৪ সালে ১ জানুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী হয়েছিলেন। মন্ত্রীত্ব দীর্ঘ সময় করতে পারেননি। কিন্তু স্বল্প সময়ের মন্ত্রীত্বেই তিনি কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র ছিলেন। ১৯১৬ সালে হক সাহেব কলকাতায় টেইলর হোস্টেল ও কারমাইকেল হোস্টেল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এ হোস্টেল দুটি স্থাপন করায় বাংলার বিভিন্ন জেলার মুসলিম ছাত্ররা এসে কলকাতায় লেখাপড়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। তখনকার দিনে কলকাতায় আবাসিক সংকট ছিল।

শেরে বাংলা ছিলেন সব সময় কৃষক প্রজার অনুকূলে অবস্থান নেওয়া নেতা। যদিও বা তিনি একাধারে মুসলিম লীগের সভাপতি ছিলেন আবার নিখিল ভারত কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদকও ছিলেন। কিন্তু নবাব জমিদারে ভরা উভয় দলে তার অবস্থানকে তিনি কখনও গরীব কৃষক-প্রজার অনুকূলে হীতকর কিছু করার উপযুক্ত পরিবেশ বলে বিবেচনা করেননি। তাই তিনি মনে মনে স্থির করেছিলেন কৃষক প্রজার স্বার্থ রক্ষার জন্য তিনি একটা সংগঠন গড়ে তুলবেন। তিনি তার পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে কিছু কিছু প্রজা সম্মেলনও বিভিন্ন জেলায় করেছিলেন।

১৯২৬ সালে মানিকগঞ্জের ঘিওরহাটের সম্মেলন থেকে কৃষক প্রজা পার্টির যাত্রা শুরু। ঘিওরহাটের সম্মেলনের উদ্যোগতারা ছিলেন আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, মাহাবুব আলী খাঁন মজলিস, খাঁন বাহাদুর আওলাদ হোসেন, ইসহাক খাঁন মজলিশ, ডাক্তার তাফাজ্জল হোসেন, রেজাই করিম, আব্দুলস সামাদ মোক্তার, সুন্দর আলী গান্ধী, আব্দুল কাদের সর্দার, নইমুদ্দীন আহাম্মদ, আব্দুল হাকিম বিক্রমপুরী প্রমুখ। এ সম্মেলনে লক্ষাধিক কৃষক প্রজা উপস্থিত হয়েছিল। 

১৯২৭ সালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ‘বঙ্গীয় কৃষক প্রজা পার্টি’ গঠনের ঘোষণা প্রদান করেছিলেন। এ পার্টির সভাপতিও ছিলেন তিনি নিজেই। নেতা ছিলেন সৈয়দ নওশের আলী, নির্মল কুমার ঘোষ, আসাদ উদ্দৌলা সিরাজী, মওলানা আহাম্মদ আলী, পীর বাদশা মিঞা বিরাট চন্দ্র মশুল, রজীব উদ্দীন তরফতার, প্রভাতচন্দ্র লাহিড়ী, হাজী লাল মুহাম্মদ আবুল হোসেন সরকার, কাজী এমদাদুল হক, মাওলানা আব্দুল্লাহিল বাকী, আশরাফ উদ্দীন চৌধুরী, শাহেদ আলী, মাওলানা গোলাম সত্তার, মাওলানা মনিরুজ্জমান ইসলামবাদী প্রমুখ।

১৯৩৭ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগ এবং কৃষক প্রজা পার্টি সমান সমান আসন পেয়ে কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন। মন্ত্রী হয়েছিলেন নবাব হাবিবুল্লাহ বাহাদুর, স্যার নাজিম উদ্দীন, সৈয়দ নওশের আলী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, নবাব মোশারফ হোসেন, বাবু নলিনী রঞ্জন সরকার, স্যার বিপি সিং রায়, মহারাজ শীষ চন্দ্র নন্দী, মি. মুকুন্দ বিহারী মল্লিক এবং মি. প্রসন্ন দেব রায়কত।

বাংলার বিশেষ করে পূর্ব বাংলার কৃষকরা ছিল ঋণে জর্জরিত। জমিদারের খাজনার অত্যাচার আর মহাজনী ঋণ এ দুই সমস্যায় কৃষকেরা ছিল অস্থির। খাই খালাসী, জয়সুদী, পাট্টা, কবুলিয়ত কত রকমের ফাঁদ ছিল সুদী ব্যবস্থায় মহাজনদের। হক সাহেব সর্বপ্রথম মন্ত্রিসভা গঠন করে মহাজনদের হাত থেকে কৃষককে রক্ষার জন্য ঋণ সালিশি বোর্ড ও মহাজনী আইন করার উদ্যোগ নিলেন। এই আইনই বাংলার কৃষক সমাজকে সাইলকী প্রথা থেকে মুক্তি দিয়ে ছিল। এমন এক চক্রের মাঝে কৃষকেরা আবদ্ধ ছিল যে তার থেকে বের হওয়াই ছিল মুশকিল। হক সাহেব ছিলেন উকিল। আইনটি এমনভাবে প্রণয়ন করা হয়েছিলো যে সব সুবিধাই ছিল কৃষকের অনুকূলে। এ আইন কার্যকর হওয়ার পর সমগ্র বাংলাদেশে শেরে বাংলা কৃষকদের কাছে মুকুটহীন সম্রাট হয়ে উঠলেন। জমিদারী প্রথা উচ্ছেদ করার কথা দিয়েছিলেন হক সাহেব। কোয়ালিশন মন্ত্রিসভায় জমিদারের সংখ্যাই বেশি তবুও তিনি বিষয়টি একটা সুশৃঙ্খল সমাধানের জন্য কমিশন গঠন করেছিলেন। কমিশনের চেয়ারম্যান করেছিলেন স্যার ফ্রান্সিস ফ্লাউডকে। জমিদারদের পক্ষে ছিলেন বর্ধমানের জমিদার স্যার বিজয় চাঁদ মাহাতাব, গৌরীপুরের জমিদার বীরেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী, কৃষক প্রজাদের পক্ষে ছিলেন খাঁন বাহাদুর হাসেম আলী খাঁন, খাঁন বাহাদুর আব্দুল মোমেন ও খাঁন বাহাদুর মোয়াজ্জেম হোসেন। ফ্লাউড কমিশন কাজ করেছিলেন অনেকদিন।

ভারতীয় উপমহাদেশে বসবাসকারী মুসলিমদের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্রের দাবি জানানোর ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখেন শেরে বাংলা। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ লাহোরে অনুষ্ঠিত মুসলীম লীগের অধিবেশনে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর সভাপতিত্বে মুসলিম লীগের পক্ষ হতে ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবের প্রারম্ভিক খসড়া তৈরি করেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী সিকান্দার হায়াত খান এবং প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন এ. কে. ফজলুক হক। 

শেরে বাংলা ফজলুল হকের জীবন এত দীর্ঘ ও এত ঐতিহাসিক কাজের সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত যে তার পূর্ণাঙ্গ আলোচনা এবটি কলামে শেষ হওয়ার নয়। কয়েক খণ্ডে পুস্তক রচনা করতে হয়। এ কথাটা সত্য যে শেরে বাংলার মতো ব্রিটিশের সময়ে কোনও নেতাই কোনও প্রেসিডেন্সির প্রিমিয়ার হয়ে মানুষের এত উপকার করতে পারেননি।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলাম লেখক
[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

এই মাত্র | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম