শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৯, রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০

বাংলার মুকুটহীন সম্রাট শেরে বাংলা ফজলুল হক

বখতিয়ার উদ্দীন চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বাংলার মুকুটহীন সম্রাট শেরে বাংলা ফজলুল হক

২৭ এপ্রিল ২০২০, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। তার জন্ম ২৬ অক্টোবর ১৮৭৩, মৃত্যু ২৭ এপ্রিল ১৯৬২। রাজনৈতিক নেতার ওয়ারিশ হলো তার রাজনৈতিক সংগঠন। সাধারণত দলীয় উদ্যোগেই প্রয়াত নেতার স্মরণ সভা-সেমিনার ইত্যাদি হয়ে থাকে। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে শেরে বাংলার দলটাকে তার অনুসারীরা তার মৃত্যুর পর বেচা-কেনা করে কলঙ্কিতও করেছে আবার তামাদি করেও রেখে গেছে। অথচ দলটা অবিভক্ত বাংলায় ক্ষমতাসীন ছিল, শেরে বাংলা এই দলের নেতা হিসেবে অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ারও ছিলেন।

প্রসঙ্গক্রমে বলতে হয়, মওলানা ভাসানীর দল ন্যাপেরও একই অবস্থা। তার মৃত্যুর পর মশিউর রহমান যাদু মিঞা উচ্চাকাঙ্ক্ষী সামরিক স্বৈরাচার জিয়াউর রহমানের কাছে সিনিয়র মিনিস্টারের পদের লোভে ন্যাপকে বিক্রি করে দিয়েছিলেন। এখন শেরে বাংলার কৃষকপ্রজা পার্টি আর মওলানা ভাসানীর ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির অস্তিত্ব নেই। মওলানা ভাসানীর কিছু ভক্ত অনুসারী এখন বেতের টুপি মাথায় দিয়ে তোপখানা রোডে ঘুরাঘুরি করে তাদের শেষ অভিলাষ কী কে জানে।

এ কে ফজলুল হক বরিশাল পৌরসভার কমিশনার নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। রাজনৈতিক দক্ষতায় আর বাংলার মানুষের জন্য তার অবদান ক্রমেই সাধারণ মানুষের কাছে হয়ে উঠেন শেরে বাংলা বা বাংলার বাঘ। রাজনৈতিক মহলে 'হক সাহেব' নামে পরিচিত ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে বাঙালি কূটনীতিক হিসেবে পরিচিত হন। ১৯২২ সালে মহাত্মা গান্ধী অসহযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার করে নিলে শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুক হক খুলনা উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হন। ১৯২৪ সালে খুলনা অঞ্চল থকে তিনি পুনরায় আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং এ সময় বাংলার গভর্নর ছিলেন লিটন, তিনি ফজলুল হককে বাংলার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিয়োগ করেন। তিনি ছিলেন কলকাতার মেয়র (১৯৩৫), অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী (১৯৩৭ - ১৯৪৩), পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী (১৯৫৪), পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (১৯৫৫), পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর (১৯৫৬ - ১৯৫৮)।  আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্তফ্রন্ট গঠনে প্রধান নেতাদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। বঙ্গবন্ধুও অল্প কয়েক দিন তার মন্ত্রীসভার সদস্য ছিলেন।

এমন কিছু ব্যক্তি আছেন যারা দলের ঊর্ধ্বে, কালের ঊর্ধ্বে। মহাকাল তাদের অস্তিত্বকে নিঃশেষ করতে পারে না। এরা কাল উত্তীর্ণ মহাপুরুষ। জাতিই তাদেরকে স্মরণ করে। বাঙালি জাতির কৃতজ্ঞতাবোধ কম। এখানেই সংকট। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কোনায় শেরে বাংলা ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আর খাজা নাজিম উদ্দীনের কবর। তিনজনই অবিভক্ত বাংলার প্রিমিয়ার ছিলেন। সেখানে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান তাদের কবরের ওপর সমাধি তৈরি করেছেন। যে অবকাঠামোতে সমাধি তৈরি করা হয়েছে তা দেখলে সমাধি বলে মনে হয় না। এই কাঠামো দেখতে কোনও জাদুঘরের কাঠামোর মতো।

এ উপমহাদেশে উৎকৃষ্ট সমাধি সৌধ হলো তাজমহল। অত-টাকা ব্যয় করে না হোক কম টাকা ব্যয় করে অনুরূপ সমাধি সৌধ বানানোই উত্তম ছিল। এখন কোনও অজানা লোক পাশে দিয়ে যাওয়ার সময় বুঝতে পারে না যে এখানে তিন মহান ব্যক্তি চিরনিদ্রায় শায়িত। শেরে বাংলা ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহারাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এরা জাতির প্রেরণার স্থল। এদের সমাধি সৌধকে প্রেরণা জাগানো অবকাঠামোয় রাখা উচিৎ।

ব্রিটিশেরা এ উপ-মহাদেশের শাসনভার নিয়েছিলো মুসলমান শাসকদের হাত থেকে। বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব ছিলেন সিরাজদ্দৌল্লাহ্, মাহীশুরের রাজা ছিলেন টিপু সুলতান, অযোধ্যার নবাব ছিলেন ওয়াজেদ আলী খাঁন। সারা ভারতেই ছিল মুসলিম শাসকদের অধীন। রাজ্য হারা মুসলমানেরা সহজে ব্রিটিশ রাজকে মেনে নেয়নি। মুসলমানেরা শত শত বার বিদ্রোহ করেছে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে। বিদ্রোহী মুসলমান দীর্ঘদিন বিদ্রোহী থেকে শেষে হলো বিপর্যস্ত। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ কয় দশকে বিপন্ন মুসলমানদেরকে উদ্ধার করার জন্য যে কয়জন মনীষী এগিয়ে আসনে তারা ছিলেন নবাব আব্দুল লতিফ, জাস্টিস আমির আলী, স্যার সৈয়দ আহাম্মদ খাঁন দেহলভী, বিংশ শতাব্দীতে এসে যোগ দিলেন শেরে বাংলা ফজলুল হক, স্যার সিকান্দার প্রমুখ। এদের মাঝে স্যার সৈয়দ আহাম্মদ খাঁন দেহলভী ও শেরে বাংলা ফজলুল হক মুসলমানকে শিক্ষিত করে গড়ে তোলার যে উদ্যোগ নিয়েছিলেন তা ছিল ঐতিহাসিক এবং সফলকাম।

১৯২০ সালে যখন স্কুল কলেজ বয়কট করার আন্দোলন শুরু করেছিলেন ভারতীয় নেতারা তখন কিন্তু শেরে বাংলা ফজলুল হক ছাত্রদেরকে লেখাপড়া ছেড়ে আন্দোলনে যোগদান না করার আহ্বান জানিয়েছিলেন বার বার। ভারতীয় নেতৃবৃন্দ ১৯২০ সালের ১২ ডিসেম্বর ঢাকার আরমানিটোলা ময়দানে মিটিং করেছিলেন এবং এ মিটিংয়ে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস ছিলেন মূল বক্তা। সভায় বক্তারা স্কুল কলেজ ত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। সভার শেষভাগে এসে শেরে বাংলা সব ছাত্রকে স্কুল কলেজ ত্যাগ না করার আহ্বান জানিয়ে বক্তৃতা দিলেন। তিনি মুসলমান ছাত্রদেরকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেছিলেন মুসলমানেরা শিক্ষায় পিছিয়ে আছে তাদের স্কুল কলেজ বয়কট করার প্রশ্নই আসে না। বয়কট আন্দোলনের সময়েই শেরে বাংলা ১৯২৪ সালে ১ জানুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী হয়েছিলেন। মন্ত্রীত্ব দীর্ঘ সময় করতে পারেননি। কিন্তু স্বল্প সময়ের মন্ত্রীত্বেই তিনি কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র ছিলেন। ১৯১৬ সালে হক সাহেব কলকাতায় টেইলর হোস্টেল ও কারমাইকেল হোস্টেল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এ হোস্টেল দুটি স্থাপন করায় বাংলার বিভিন্ন জেলার মুসলিম ছাত্ররা এসে কলকাতায় লেখাপড়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। তখনকার দিনে কলকাতায় আবাসিক সংকট ছিল।

শেরে বাংলা ছিলেন সব সময় কৃষক প্রজার অনুকূলে অবস্থান নেওয়া নেতা। যদিও বা তিনি একাধারে মুসলিম লীগের সভাপতি ছিলেন আবার নিখিল ভারত কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদকও ছিলেন। কিন্তু নবাব জমিদারে ভরা উভয় দলে তার অবস্থানকে তিনি কখনও গরীব কৃষক-প্রজার অনুকূলে হীতকর কিছু করার উপযুক্ত পরিবেশ বলে বিবেচনা করেননি। তাই তিনি মনে মনে স্থির করেছিলেন কৃষক প্রজার স্বার্থ রক্ষার জন্য তিনি একটা সংগঠন গড়ে তুলবেন। তিনি তার পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে কিছু কিছু প্রজা সম্মেলনও বিভিন্ন জেলায় করেছিলেন।

১৯২৬ সালে মানিকগঞ্জের ঘিওরহাটের সম্মেলন থেকে কৃষক প্রজা পার্টির যাত্রা শুরু। ঘিওরহাটের সম্মেলনের উদ্যোগতারা ছিলেন আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, মাহাবুব আলী খাঁন মজলিস, খাঁন বাহাদুর আওলাদ হোসেন, ইসহাক খাঁন মজলিশ, ডাক্তার তাফাজ্জল হোসেন, রেজাই করিম, আব্দুলস সামাদ মোক্তার, সুন্দর আলী গান্ধী, আব্দুল কাদের সর্দার, নইমুদ্দীন আহাম্মদ, আব্দুল হাকিম বিক্রমপুরী প্রমুখ। এ সম্মেলনে লক্ষাধিক কৃষক প্রজা উপস্থিত হয়েছিল। 

১৯২৭ সালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ‘বঙ্গীয় কৃষক প্রজা পার্টি’ গঠনের ঘোষণা প্রদান করেছিলেন। এ পার্টির সভাপতিও ছিলেন তিনি নিজেই। নেতা ছিলেন সৈয়দ নওশের আলী, নির্মল কুমার ঘোষ, আসাদ উদ্দৌলা সিরাজী, মওলানা আহাম্মদ আলী, পীর বাদশা মিঞা বিরাট চন্দ্র মশুল, রজীব উদ্দীন তরফতার, প্রভাতচন্দ্র লাহিড়ী, হাজী লাল মুহাম্মদ আবুল হোসেন সরকার, কাজী এমদাদুল হক, মাওলানা আব্দুল্লাহিল বাকী, আশরাফ উদ্দীন চৌধুরী, শাহেদ আলী, মাওলানা গোলাম সত্তার, মাওলানা মনিরুজ্জমান ইসলামবাদী প্রমুখ।

১৯৩৭ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগ এবং কৃষক প্রজা পার্টি সমান সমান আসন পেয়ে কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন। মন্ত্রী হয়েছিলেন নবাব হাবিবুল্লাহ বাহাদুর, স্যার নাজিম উদ্দীন, সৈয়দ নওশের আলী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, নবাব মোশারফ হোসেন, বাবু নলিনী রঞ্জন সরকার, স্যার বিপি সিং রায়, মহারাজ শীষ চন্দ্র নন্দী, মি. মুকুন্দ বিহারী মল্লিক এবং মি. প্রসন্ন দেব রায়কত।

বাংলার বিশেষ করে পূর্ব বাংলার কৃষকরা ছিল ঋণে জর্জরিত। জমিদারের খাজনার অত্যাচার আর মহাজনী ঋণ এ দুই সমস্যায় কৃষকেরা ছিল অস্থির। খাই খালাসী, জয়সুদী, পাট্টা, কবুলিয়ত কত রকমের ফাঁদ ছিল সুদী ব্যবস্থায় মহাজনদের। হক সাহেব সর্বপ্রথম মন্ত্রিসভা গঠন করে মহাজনদের হাত থেকে কৃষককে রক্ষার জন্য ঋণ সালিশি বোর্ড ও মহাজনী আইন করার উদ্যোগ নিলেন। এই আইনই বাংলার কৃষক সমাজকে সাইলকী প্রথা থেকে মুক্তি দিয়ে ছিল। এমন এক চক্রের মাঝে কৃষকেরা আবদ্ধ ছিল যে তার থেকে বের হওয়াই ছিল মুশকিল। হক সাহেব ছিলেন উকিল। আইনটি এমনভাবে প্রণয়ন করা হয়েছিলো যে সব সুবিধাই ছিল কৃষকের অনুকূলে। এ আইন কার্যকর হওয়ার পর সমগ্র বাংলাদেশে শেরে বাংলা কৃষকদের কাছে মুকুটহীন সম্রাট হয়ে উঠলেন। জমিদারী প্রথা উচ্ছেদ করার কথা দিয়েছিলেন হক সাহেব। কোয়ালিশন মন্ত্রিসভায় জমিদারের সংখ্যাই বেশি তবুও তিনি বিষয়টি একটা সুশৃঙ্খল সমাধানের জন্য কমিশন গঠন করেছিলেন। কমিশনের চেয়ারম্যান করেছিলেন স্যার ফ্রান্সিস ফ্লাউডকে। জমিদারদের পক্ষে ছিলেন বর্ধমানের জমিদার স্যার বিজয় চাঁদ মাহাতাব, গৌরীপুরের জমিদার বীরেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী, কৃষক প্রজাদের পক্ষে ছিলেন খাঁন বাহাদুর হাসেম আলী খাঁন, খাঁন বাহাদুর আব্দুল মোমেন ও খাঁন বাহাদুর মোয়াজ্জেম হোসেন। ফ্লাউড কমিশন কাজ করেছিলেন অনেকদিন।

ভারতীয় উপমহাদেশে বসবাসকারী মুসলিমদের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্রের দাবি জানানোর ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখেন শেরে বাংলা। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ লাহোরে অনুষ্ঠিত মুসলীম লীগের অধিবেশনে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর সভাপতিত্বে মুসলিম লীগের পক্ষ হতে ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবের প্রারম্ভিক খসড়া তৈরি করেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী সিকান্দার হায়াত খান এবং প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন এ. কে. ফজলুক হক। 

শেরে বাংলা ফজলুল হকের জীবন এত দীর্ঘ ও এত ঐতিহাসিক কাজের সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত যে তার পূর্ণাঙ্গ আলোচনা এবটি কলামে শেষ হওয়ার নয়। কয়েক খণ্ডে পুস্তক রচনা করতে হয়। এ কথাটা সত্য যে শেরে বাংলার মতো ব্রিটিশের সময়ে কোনও নেতাই কোনও প্রেসিডেন্সির প্রিমিয়ার হয়ে মানুষের এত উপকার করতে পারেননি।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলাম লেখক
[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা