শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২৩, রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০

আপোষের রাজনীতির প্রেক্ষাপট থেকে মাহবুবুল হককে দেখা : স্মৃতি কথা, শরীফ নুরুল আম্বিয়া

অপু সরোয়ার
অনলাইন ভার্সন
আপোষের রাজনীতির প্রেক্ষাপট থেকে মাহবুবুল হককে দেখা : স্মৃতি কথা, শরীফ নুরুল আম্বিয়া

শরীফ নুরুল আম্বিয়া ও মাহবুবুল হক মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, পূর্ব-পাকিস্তান ছাত্রলীগের অগ্রগামী চিন্তার ধারক, মুক্তিযুদ্ধে মুজিব বাহিনীর প্রশিক্ষক, স্বাধীনতার পরে দ্বিধাবিভক্ত ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ১৯৭২-১৯৭৩ সালে। জাসদ মুক্তিযোদ্ধা ও ছাত্র বিপ্লবীদের দল। এই দল গঠনের উভয়ই প্রধান ভূমিকা পালন করেন। শরীফ নুরুল আম্বিয়ার কলমে মাহবুবুল হক উঠে এসেছেন নানা আঙ্গিকে। পোশাকে চলনে প্রথা বিরোধী মাহবুবুবুল হক, সমাজতান্ত্রিক রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি অবিচল মাহবুবুল হকের চিত্র। লেখাটি সত্যিকারের অর্থেই ছোট, লেখাটি পাঠ শেষে রবীন্দ্রনাথের ছোট গল্পের ধারণা চোখের সামনে ভেসে আসে।

"নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা,
নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ।
অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে
শেষ হয়ে হইল না শেষ।
জগতের শত শত অসমাপ্ত কথা যত, 

'বর্ষাযাপন' সোনারতরী কাব্যগ্রন্থ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শরীফ নুরুল আম্বিয়া লিখেছেন, এখনকার ছাত্রনেতাদের মতো তখন আমরা অত ফিটফাট থাকতাম না, থাকতে চাইতাম না। জৌলুসের প্রতি আমাদের কোনো আকর্ষণ ছিল না। ওটা ছিল বিপ্লবের যুগ। বিপ্লবের উপযুক্ত হওয়ার জন্য কম খরচে সাদাসিধে জীবনযাপন করা বিশ্বাসের অংশ ছিল। শ্রেণিচ্যুত হওয়ার একটা তাগিদ ছিল। আদর্শবাদী সংগঠন গড়ে তোলার প্রত্যয় ছিল আমাদের। মাহবুবের মুখে দাড়ি ছিল, মাথায় ঝাঁকড়া চুল ছিল এবং তা কেটে ছেঁটে রাখত না, অনেক সময় লুঙ্গি পরে মধুর ক্যান্টিন ও বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় দলবলসহ চলাচল করত। তার এই বেশভূষা নিয়ে সমালোচনা হতো।" - সাধাসিধে জীবন যাপন ও শ্রেণিচ্যুতির ধারণা নিজ জীবনে প্রয়োগ করেছেন মাহবুবুল হক। যে কোন চিন্তা ও ধারণা বাস্তবে প্রয়োগের দার্শনিক- ও প্রায়োগিক সংকটকে মোকাবেলা করেই মাহবুবুল হককে অগ্রসর হতে হয়েছে। ব্যক্তিগত জীবনে শ্রেণিচ্যুতির ধারণা প্রয়োগে মাহবুবুল হক সফল হয়েছেন কিন্তু রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে হোঁচট খাওয়ার অনেক ঘটনাই রয়েছে। তবে হোঁচট খেয়ে পথ চলা বন্ধ করেননি তিনি, মরা মাছের মত স্রোতের অনুকূলে ভাসেননি। যেমনটা হাঁটছেন বা হেঁটেছেন শরীফ নুরুল আম্বিয়া, হাসানুল হক ইনু , রাশেদ খান মেননরা, ১৯৭২-৭৫ সালে হেঁটেছেন মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বা সিপিবি, ১৯৮৩-১৯৯০ পর্যন্ত আ স ম রব, মির্জা সুলতান রাজা, শাহজাহান সিরাজ। মরা মাছের মত স্রোতের অনুকূলে ভাসা হচ্ছে সমাজতান্ত্রিক আদর্শকে বিকিয়ে দিয়ে ক্ষমতাসীন সরকারের সমর্থক হয়ে যাওয়ার পরেও বিপ্লবী ঘ্রাণ যুক্ত 'তালমিশ্রী' মার্কা রাজনৈতিক বক্তব্য অব্যাহত রাখা।

১৯৯০ সালে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন এর পতন এরপর দুনিয়া ব্যাপী সমাজতন্ত্র ত্যাগের হিড়িক পড়ে। বাংলাদেশে এর ব্যাতিক্রম ছিল। বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী 'চীন পন্থী' কমিউনিস্ট গ্রুপগুলো সোভিয়েত ইউনিয়নকে সামাজিক ‘সাম্রাজ্যবাদ’ হিসেবে চিত্রিত করে নিজেদের 'বিপ্লবী' সত্ত্বাকে জাহির করত। স্তালিন পরবর্তীতে ক্রুশ্চভ এর ক্ষমতা দখল ও স্তালিন বিরোধী কিছু কথাবার্তা মূলত 'চীন ও রুশ' পন্থা বামপন্থার জন্ম দেয়। ক্রুশ্চভ- স্টালিনীয় ধারার বহমানতা ও বিকাশ মাত্র। আমাদের অঞ্চলের দেশগুলোতে এর অন্ধ অনুকরণের হিড়িক পড়ে।

১৯১৭ সালে অক্টোবর বিপ্লবের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর প্রথম সমাজতান্ত্রিক দেশ হিসেবে সোভিয়েত ইউনিয়ন এর শুরু। ১৯২৪ সনে লেলিনের মৃত্যু ও পরিবর্তী দশ বছর সোভিয়েত পার্টি নেতাদের বহিস্কার ও খুনের মধ্য দিয়ে স্তালিনের নেতৃত্বে আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। অক্টোবর বিপ্লবের অর্জনগুলো ক্ষয়ে যেতে থাকে। ১৯৯০ সালে অক্টোবর বিপ্লবের যা কিছু অবশিষ্ট ছিল তা মাটি চাপা দিয়ে পুঁজিবাদী অর্থনীতির পথে পা বাড়ায়।

সোভিয়েত পতনের পায়ের আওয়াজ ১৯৮০ এর দশকের মাঝামাঝি থেকেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। এই অস্থিরতায় আমাদের দেশসহ নানান দেশে বামপন্থী দলগুলোর ঐক্যের 'হিড়িক' পড়ে। এই সব ঐক্যের রাজনৈতিক ভিত্তি ছিল দুর্বল এবং গোজামিলে ভরা। বাংলদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি এই গোজামিলের ঐক্যের প্রথম 'ফসল' । 'ঐক্যবদ্ধ' ওয়ার্কার্স পার্টিতে শামিল হয়েছিল বিমল বিশ্বাসের নেতৃত্বে পূর্ব পাকিস্থান কমিউনিস্ট পার্টির অংশ, যারা ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে 'পূর্ব পাকিস্তান' মনে করত, টিপু বিশ্বাস-আব্দুল মতিনের পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির একাংশ, সাম্যবাদী দলের একাংশ যারা জিয়াউর রহমানের সামরিক সামনের মধ্যে 'দেশ প্রেম' খুঁজেছিল, অমল সেনের নেত্বাধীন ওয়ার্কার্স পার্টির একাংশ যারা এরশাদের সামরিক শাসনকে বৈধতা দিতে ১৯৮৬ সালে গণআন্দোলনের মাঝ পথ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিল।

জাসদেও এই জাতীয় ঐক্যের বিলম্বিত ঢেউ লাগে। ১৯৯০ সনের এরশাদ পতনের আন্দোলনে জাসদসহ তৎকালীন পাঁচ দল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই দলগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ভিত্তি ভূমি ছিল দেশের স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু ১৯৯১ সনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বামপন্থীদের ভরাডুবি ঘটে। বামপন্থীরা কোনো আসন পেতে ব্যর্থ হয়। নির্বাচনে চাটখিল-নোয়াখালীতে মাহবুবুল হক ও চৌহালী, সিরাজগঞ্জে আব্দুল মতিন ভোটার ফলাফলের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন। অন্য সব প্রার্থীর অবস্থা ছিল ভোটার ফলাফলের নিচের দিকে। ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল বামপন্থী দলের প্রার্থীরা 'গো' হারা হারেন। ভোটের রাজনীতির এই লেজে গোবরে অবস্থা জাসদকে (ইনু-আরিফ-আম্বিয়া) ওয়ার্কার্স পার্টি ধাঁচের গোজামিলের ঐক্যের পথে হাঁটতে বাধ্য করে। জাসদ(রব)-এরশাদ সামরিক সরকারের সমর্থক আর জাসদ (ইনু-আরিফ-আম্বিয়া) এরশাদ সামরিক সরকার বিরোধী ঐক্যবদ্ধ হয়। এই স্রোতে বাসদ (মাহবুব) এর একাংশ শামিল হয়। প্রসঙ্গত জাসদ ও ওয়ার্কার্স পার্টির 'ঐক্য' বেশি দিন টিকে থাকেনি। যতগুলো খণ্ড এক হয়েছিল, প্রায় ততোধিক খণ্ডে এই দল দুটো ভাগ হয়ে পড়েছে।

এই সময়ের মধ্যে শরীফ নুরুল আম্বিয়া সমাজতন্ত্রকে রাজনৈতিক আদর্শকে ঝেড়ে ফেলেছেন। জাসদ জন্মকালীন প্রতিশ্রুতি থেকে উল্টো পথে হাঁটা শুরু করেছেন। ১৯৯৭ সালে জাসদ একমাত্র সংসদ সদস্য নিয়ে আওমী লীগ নেতৃত্বে 'জাতীয় সরকার ' এ যোগ দেয়। এই সময়কালে শরীফ নুরুল আম্বিয়া 'ঐক্য' জাসদে মাহবুবুল হকে শামিল করার অভিপ্রায়ে বৈঠক করেন। আম্বিয়া এই বৈঠকের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন, ‘আমার ধারণা হয়েছিল, ৯০-এ সোভিয়েতের পতনের পর হয়তো তার চিন্তা-ভাবনার পরিবর্তন হতে পারে। কিন্তু তার চিন্তা-ভাবনার কোনো পরিবর্তন না দেখে আমি নিরাশ হয়েছিলাম।’ এখানে দেখা মেলে চির চেনা মাহবুবুল হক' এ তুফান ভারী, দিতে হবে পাড়ি'। জনাব আম্বিয়া ১৯৭২ সনে রাজনৈতিক অবস্থান ছেড়ে অনেক দূরে অবস্থানের পরেও নির্মোহভাবে মাহবুবুল হককে মূল্যায়ন করে লিখেছেন, মেহনতি মানুষের মুক্তির সংগ্রামের ভবিষ্যৎ নিয়ে সে অনেক আস্থাশীল ছিল। আমৃত্যু বিপ্লব ও সমাজতন্ত্র আঁকড়ে পড়েছিল। মাহবুব যা বিশ্বাস করত তা-ই সততার সঙ্গে করার চেষ্টা করেছে, বিশ্বাসের সঙ্গে প্রতারণা বা আপস করেনি।

শরীফ নুরুল আম্বিয়া তৎকালীন সময়ের রাজনীতি নিয়ে লিখতে গিয়ে ১৭ মার্চ ১৯৭৪ সনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাও নিয়ে লিখেছেন, ‘১৭ মার্চে আমি ঢাকার বাইরে ছিলাম, যা ঘটেছে তাতে আমার কোনো ভূমিকা ছিল না।’ এ কথা কে সত্য ধরে নিয়েও প্রশ্ন জাগে তিনি ঢাকায় থাকলে যা ঘটেছে, তা কি ঘটতো না? জনশ্রুতি সেই মিছিলে লাখ খানেক লোক ছিল। এই বিপুল জনগোষ্ঠীকে নিয়ন্ত্রণে শরীফ নুরুল আম্বিয়ার শারীরিক উপস্থিতি কতটুকু সফল হতো তা প্রশ্নবোধক। শরীফ নুরুল আম্বিয়া জাসদ উদোক্তাদের একজন। যেমন মাহবুবুল হক ছিলেন। এই বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে নিজের রাজনৈতিক দায়দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। ভুল-শুদ্ধ- ঠকারিতা যাই হোক জাসদের সকল রাজনৈতিক ঘটনার দায়দায়িত্ব কেন্দ্রীয় নেতাদের সকলের। আম্বিয়া-মাহবুবুল হক এই দায়িত্ব থেকে মুক্ত নন। নিজের শারীরিক অনুপস্থিতি আম্বিয়াকে দায়দায়িত্ব থেকে মুক্ত করে না। এই ঘটনার দায়দায়িত্ব থেকে আড়াল করার প্রচেষ্টার অপর দিক হচ্ছে এই বিক্ষোভ মিছিলে দলের যে সমস্ত নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন তাদের প্রতি অশ্রদ্ধা দেখান। শরীফ নুরুল আম্বিয়া বর্তমান সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের অংশ। যদিও এই দলের কোন জাতীয় সংসদ সদস্য নেই। আওয়ামী লীগকে সন্তুষ্ট রাখার প্রচেষ্টায় এই উল্টো কথন কিনা তা ভেবে দেখার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে।

শরীফ নুরুল আম্বিয়া লিখছেন. ‘১৭ মার্চ ১৯৭৪ সালে জাসদ রাজনীতির পথ পরিবর্তিত হয়। ঢাকায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর বাসভবন ঘেরাও কর্মসূচিতে রক্ষীবাহিনী গুলিবর্ষণ করে অনেক কর্মী মেরে ফেলেছিল। পরের দিন সরকার পক্ষ জাসদ অফিস জ্বালিয়ে দিয়েছিল, পরের এক সপ্তাহ সব জেলায় জাসদ নেতাদের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। রক্ষীবাহিনী ও অন্যান্য সরকার দলীয় বাহিনীর চাপে জাসদের নেতাকর্মীরা উন্মুক্ত তৎপরতা চালাতে পারছিলেন না। এ ঘটনার পর দলের অধিকাংশ নেতাকর্মী গা ঢাকা দেন। মেজর জলিল, আ স ম আব্দুর রবসহ অসংখ্য নেতাকর্মী সে দিন গ্রেফতার হন ঢাকায়। আমাদের একটা বড় ভুল হয়েছিল ওই দিন। সরকারের মধ্যে যে ষড়যন্ত্রকারীরা পরিস্থিতির অবনতি চাচ্ছিল তারা সফল হয়েছিল, আমরা তাদের পাতা ফাঁদে পা দিয়েছিলাম। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য উচ্চপর্যায়ে কথাবার্তা বলে অফিস খোলা হয়েছিল। শাজাহান সিরাজ ও জিকু ভাই কাজ শুরু করেছিলেন, কিন্তু কিছু দিন পর তারাও গ্রেফতার হয়ে গেলে স্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিবেশ চরমভাবে ক্ষুন্ন হয়। স্বাভাবিক রাজনীতিতে ফিরে আসার প্রচেষ্টা আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রকারীরা ভ-ল করে দেয়। ১৭ মার্চে আমি ঢাকার বাইরে ছিলাম, যা ঘটেছে তাতে আমার কোনো ভূমিকা ছিল না।’ আম্বিয়া ১৭ মার্চ ১৯৭৪ সালের ঘটনার জন্য 'আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রকারী ' দেরকে দায়ী করেছেন। ঘটনার চার দশক পরে কে বা কাহারা ' ষড়যন্ত্রকারী' তা বলতে অপারগতা রাজনৈতিক মেরুদণ্ডহীনতাকে সামনে নিয়ে আসে। এই জাতীয় 'তালমিশ্রী' মেশানো কথাবার্তা আম্বিয়ার বর্তমান আওয়ামী বন্দনাকে পরিপুষ্ট করবে মাত্র।

পঞ্চম কিস্তি : গ্রন্থ সমালোচনা 
যে জীবন জনতার, কমরেড আ ফ ম মাহবুবুল হক (স্মারকগ্রন্থ)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

এই মাত্র | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম