শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫১, সোমবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২০

গণস্বাস্থ্যের কোভিড টেস্ট কিট কি গ্রহণযোগ্য না বর্জনীয়?

অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
গণস্বাস্থ্যের কোভিড টেস্ট কিট কি গ্রহণযোগ্য না বর্জনীয়?

রমজান মাস এলে ধর্মে-কর্মে একটু বেশি মনোযোগী হই, মা সহ প্রয়াত সকলের জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করি। কোন এক রোজার মাসের দুদিন আগে আমার মা মধ্যরাতে ঘুমের মধ্যে মারা যান। রমজান মাস এলে তাই আমি খুব বেশি এলোমেলো হয়ে যাই। এর মধ্যে সংসারের নিয়মিত কাজগুলো তো আছেই। ক্লান্তিও বেড়েছে কিছুটা আজকাল। স্বভাবতই অন্যান্য কাজগুলো একটু কমে যায়। এর মধ্যে শুরু হয়েছে গণস্বাস্থ্য উদ্ভাবিত র‌্যাপিড (rapid) কোভিড টেস্ট কিট নিয়ে দেশজুড়ে তুমুল বিতর্ক। আমার কাছে এই বিতর্কটিকে খুব অপ্রয়োজনীয় মনে হয়েছে। বিশেষ করে বিতর্কের সেই ভাষাটি যখন দেখি বিজ্ঞানকে পাশ কাটিয়ে অন্যান্য অযাচিত অঙ্গনে ঢুকে পড়েছে।

অনেকেই ফেসবুকের ইনবক্সে যোগাযোগ করে এই কিটটির ব্যাপারে আমার মন্তব্য জানতে চেয়েছেন। ব্যস্ততার অজুহাতে তাদের পাশ কাটিয়ে যেতে চেয়েছি। কিন্তু অবস্থা বর্তমানে এখন এমন পর্যায়ে পৌছেছে যে মনে হল, এসময়ে একজন সামান্য এপিডেমিওলজিস্ট হিসেবে আমার কিছু বলা উচিত।

বাস্তবতা হলো, বর্তমানের বৈশ্বিক করোনা মহামারীর প্রেক্ষিতে গণস্বাস্থ্যের গবেষকেরা মানবদেহে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করার জন্য একটি র‌্যাপিড টেস্ট কিটের উদ্ভাবন করেছেন। এই গবেষণা দলের প্রধান ড. বিজন কুমার শীল একজন আন্তর্জাতিক মানের গবেষক, তার গবেষণার অতীত রেকর্ডও খুব উজ্জ্বল এবং এ ধরণের কাজের জন্য প্রাসঙ্গিক। কিটটি উদ্ভাবন করার প্রক্রিয়ায় গবেষণাগারে তারা নিশ্চয়ই তাদের মত করে কিটটির সক্ষমতা যাচাই করেছেন। পত্রিকায় দেখলাম, তারা ইতিমধ্যে এই কিট সেন্টারস ফর ডিজিস কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশনকেও (সিডিসি) হস্তান্তর করেছেন।

এখন প্রশ্ন হলো, মানবদেহে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করতে এই কিটটা আসলেই কার্যকর কি না? হলেও তা কতটুকু কার্যকর? এ ব্যাপারে লেখার আগে প্রাসঙ্গিক কিছু কথা বলে নেই। যে কোন আদর্শ পরিস্থিতিতে রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে স্বভাবতই আমরা জানামতে সেরা টেস্টটিই করতে চাইব। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতিতে সেটা সবসময় সম্ভব হয় না। এই যে আমরা বাসায় বসে আঙ্গুলের ডগা থেকে রক্ত নিয়ে স্ট্রিপ দিয়ে ডায়াবেটিসের পরীক্ষা করি, তা কতটুকু সঠিক? কেন আমরা প্রতিদিন ল্যাবরেটরিতে গিয়ে রক্তের শর্করার পরীক্ষাটা করি না? এর কারণ হলো, সবার পক্ষে প্রতিদিন বা প্রায়শই ল্যাবরেটরিতে যাওয়া কষ্টকর। আপনি কি জানেন, ঘরে বসে আপনি যে ডায়াবেটিসের স্ট্রিপ টেস্টটি করছেন তা কতটুকু সঠিক? বা একটু ঘুরিয়ে বলি, ঘরে বসে করা আপনার এই স্ট্রিপ টেস্টটি শতভাগ সঠিক নয়।

কোন রোগে যখন মাঠ পর্যায়ে অনেক মানুষের টেস্ট করার প্রয়োজন হয় এবং দেশে ল্যাবরেটরিতে সেই পরিমাণ টেস্ট করা দু:সাধ্য বা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে, তখন বিকল্প হিসেবে স্ক্রিনিং টেস্টের কথা ভাবা হয়। এই স্ক্রিনিং টেস্টের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো, মাঠ পর্যায়ে এগুলো সহজে, স্বল্প সময়ে ও সুলভে করা যায়। অনেক অসুখের জন্যই স্ক্রিনিং টেস্ট পাওয়া যায়। পৃথিবীতে কোন স্ক্রিনিং টেস্টই শতভাগ সঠিক নয়, সে কিছু ফলস পজিটিভ ও ফলস নেগেটিভ রেজাল্ট দেবেই। অর্থাৎ, কিছু লোককে সে বলবে করোনা পজিটিভ অথচ তাদের দেহে করোনা ভাইরাস নাই (ফলস পজিটিভ)। আবার কিছু লোককে সে বলবে করোনা নেগেটিভ অথচ তাদের শরীরে করোনা ভাইরাস আছে (ফলস নেগেটিভ)। মাঠ পর্যায়ে কোন স্ক্রিনিং টেস্ট কতটা কার্যকর তা নির্ধারণ করার জন্য আমরা সাধারণত ভাল কোন ল্যাবরেটরি টেস্টকে ‘গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড’ হিসেবে নির্ধারণ করি। গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড টেস্টকে সঠিক বিবেচনা করে সেই তুলনায় স্ক্রিন টেস্টটা কতটা সঠিক সেটা নির্ধারণ করেই আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে, স্ক্রিন টেস্টটা আমরা ব্যবহার করবো কি না? এভাবে স্ক্রিন টেস্ট মূল্যায়নের জন্য এপিডেমিওলজিতে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতির বর্ণনা করা হয়েছে যার মাধ্যমে আমরা প্রস্তাবিত স্ক্রিনিং টেস্টটির মূল্যায়ন করতে পারবো। মূল্যায়ন অর্থাৎ কিটটির সেন্সিটিভিটি, স্পেসিফিসিটি ক্যালকুলেট করতে হবে। সাথে পজিটিভ ও নেগেটিভ ভ্যালুও ক্যালকুলেট করা যায়। এ থেকে প্রয়োজনে রিসিভার অপারেটিং ক্যারেক্টারিস্টিক কার্ভ বা আরওসি কার্ভ তৈরী করেও কিটটির সক্ষমতা নির্ধারণ করা যায়। শেষের কথাগুলো একটু টেকনিক্যাল হয়ে গেলো, হয়তো বুঝতে অনেকেরই একটু কষ্ট হবে। তবে এর চেয়ে আর সহজ করে বলতে পারছি না বলে দু:খিত।

এখন আসি মূল কথায়। গণস্বাস্থ্য একটি কোভিড টেস্ট কিট তৈরী করেছে, এখন এটা কার্যকর কি না তা পরীক্ষা করার দরকার। বর্তমানের বৈশ্বিক মহামারীর প্রেক্ষিতে এই দায়িত্ব কার? আমার মতে, এটা যে কোন ভাল জনস্বাস্থ্যবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠানই করতে পারে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বা মন্ত্রণালয়ও উদ্যোগ নিয়ে করতে পারে। তবে আমি চাইব না গণস্বাস্থ্য এই কিটসের মূল্যায়ন করুক। কারণ এই ধরণের মূল্যায়ন তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমেই করা উচিত, তাতে মূল্যায়নটি পক্ষপাতমুক্ত হয়।

যদি আমরা কিটটি মূল্যায়ন করবার ব্যাপারে একমত হই, তাহলে এটি করতে সর্বোচ্চ এক সপ্তাহ সময় লাগবে। গবেষণার শুরুতেই একটা রিসার্চ প্রোপোজাল লিখতে হবে যেখানে মূল্যায়ন পদ্ধতিটি বিস্তারিত লেখা থাকবে। এক্ষেত্রে গণস্বাস্থ্যকে তাদের উদ্ভাবিত কিট সম্পর্কে সকল তথ্য প্রদান করতে হবে যা প্রোটোকলে লেখা থাকবে। পুরো প্রোপোজালটা লিখতে একবেলা, বড় জোর একদিনের বেশী সময় লাগার কথা না। যেহেতু এই গবেষণায় মানবদেহের স্যাম্পল ব্যবহৃত হবে, তাই যে কোন একটা রিসার্চ এথিক্স কমিটির অনুমতি নিতে হবে। বর্তমানের জরুরী পরিস্থিতিতে এই অনুমতি একদিনে পাবার ব্যবস্থা করা সম্ভব। সেটা বাংলাদেশ মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিল (বিএমআরসি) বা বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ এথিক্স কমিটিই দিতে পারে। এই দুটো ধাপ পেরোনোর পরে আমরা গবেষণার উপাত্ত সংগ্রহের কাজটা শুরু করতে পারি। আমার হিসেব মতে স্যাম্পল সাইজ দুইশত হলেই যথেষ্ট। অর্থাৎ, দুইশত মানুষের প্রত্যেকের শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে একই ব্যক্তির একটি নমুনা (গলার ভেতর থেকে নেওয়া নমুনা) আমরা পিসিআরে পরীক্ষা করবো এবং একই ব্যক্তির রক্তের নমুনা নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে গণস্বাস্থ্য উদ্ভাবিত কিট দিয়ে পরীক্ষা করবো। পরীক্ষা শেষে দুটোর ফলাফলই আমরা লিখে রাখবো। এক্ষেত্রে আমার প্রস্তাবনা হবে, একদিনে আইইডিএসআরে এবং বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পিসিআরে পরীক্ষার জন্য যত ব্যক্তির কাছ থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হবে, তাদের প্রত্যেকেরই কাছ থেকে রক্ত সংগ্রহ করে তাৎক্ষণিকভাবে গণস্বাস্থ্য প্রণীত কিট দিয়েও করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পরীক্ষা করে দেখা হবে। সেক্ষেত্রে দুশোর বেশী মানুষ হলে ক্ষতি নেই, বরং আরো ভালো হবে। যেহেতু গবেষণার অংশ হিসেবে পরীক্ষাগুলো করা হবে, তাই পর্যাপ্ত সংখ্যক মানুষকে দুয়েকদিনের জন্য তদারকি কাজে নিয়োজিত রাখতে হবে। গবেষণার উন্নত মান নিশ্চিত করাটাও জরুরী। পরীক্ষার ফলাফল হাতে পেলে তা কম্পিউটারে ঢুকিয়ে দ্রুততম সময়েই সেন্সিটিভিটি, স্পেসিফিসিটি ও অন্যান্য সূচকগুলো ক্যালকুলেট করা সম্ভব। আমার মতে, প্রস্তাবিত কিটটির যদি ৮০% সেন্সিটিভিটি ও ৯০% স্পেসিফিসিটি থাকে, তাহলেই মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক মানুষের দেহে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি সনাক্তকরণে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।

আমরা কেন স্ক্রিনিং মূল্যায়নের বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত এই পথে হাঁটছি না? গুগলে খোঁজ করে দেখেন, অন্যদেশে ইতিমধ্যে কয়েকজন গবেষক কোভিড কিটের কার্যকারিতা মূল্যায়নে এই পদ্ধতির ব্যবহার করেছেন। এই গবেষণাটি খুব কঠিন কিছু নয়, চাইলে বিদেশে বসেও আমরা পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতে পারি।

বিজ্ঞানের জগতে বৈজ্ঞানিক ভাষায় কথা বলাই কাম্য, কাঁদা ছোড়াছুড়ি নয়।

লেখক: এপিডেমিওলজিস্ট এবং চেয়ারম্যান, ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি, রাইটস এন্ড রেসপন্সিবিলিটিজ (এফডিএসআর)।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম