শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৭, মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২০

সাবেক ছাত্রনেতাদের আবেগ আর ত্যাগকে কাজে লাগান প্লিজ...

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
সাবেক ছাত্রনেতাদের আবেগ আর ত্যাগকে কাজে লাগান প্লিজ...

একটা যৌথ পরিবারের নাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এখানে কেউ সাবেক হয় না। ছাত্রলীগের প্রতিটা কর্মী বুকের পাঁজরে দেশ, বঙ্গবন্ধু দেশের মানুষ আর শেখ হাসিনাকে ধারণ করে। প্রিয় নেত্রী, প্রতিটা সেক্টরে ছাত্রলীগের সাবেকদের কাজে লাগান প্লিজ। গণবিচ্ছিন্ন নেতা আমলার চেয়ে এখনো অনেক বেশি ইফেকটিভ ছাত্রলীগের এই সাবেকরা। এরা পরীক্ষিত।

বাঙালি জাতিসত্তার সাথে মিশে থেকে জাতির উত্থানের সব ইতিহাসের প্রত্যক্ষ সাক্ষী বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ, এরপর স্বৈরাচার এরশাদের পতন থেকে ১/১১ সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কূটকৌশল এবং সেনাশাসন থেকে দেশকে রক্ষা করার মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের যে আন্দোলন-সংগ্রাম রয়েছে তার সঙ্গে ছাত্রলীগের নাম অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দীর্ঘ পথ চলার এই ইতিহাস জাতির মুক্তির স্বপ্ন, সাধনা এবং সংগ্রামকে বাস্তবে রূপদানের ইতিহাস। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে সংগঠনটি। ’৫২ এর ভাষা আন্দোলনে, ’৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৫৮ এর আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে ছাত্রলীগ গৌরব উজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে। ’৬৬ এর ছয় দফা নিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার, মাঠে-ঘাটে ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়াও শিক্ষা আন্দোলন এবং গণঅভ্যুত্থানসহ ’৭০ এর নির্বাচন ও ’৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগ গৌরব উজ্জ্বল ভূমিকা লেখা থাকবে স্বর্ণাক্ষরে। নব্বইয়ের দশকের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনেও ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে অগ্রভাগে সৈনিক ছিল সেই ছাত্রলীগই।

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়া এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা পরে জাতীয় রাজনীতিতেও নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং এখনও দিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমান জাতীয় রাজনীতির অনেক শীর্ষনেতার রাজনীতিতে হাতে খড়িও হয়েছে ছাত্রলীগ থেকে।

একদল লোভী স্বার্থান্ধ গোষ্ঠী ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে ঘরে বাইরে। এই সকল বাধা সংকট উত্তরণে শেখ হাসিনার পাশে দরকার দুঃসময়ের পরীক্ষিত কর্মীদের। যারা জীবনবাজী রাখতে প্রস্তুত সকল সংকটে। আজ তারা ফিরে আসুক সকল সিন্ডিকেট ভেঙে আপনার মমতার ছায়াতলে। ওয়ান ইলেভেনে দেখেছি অনেক তুখোড় নেতাদের আপোষকামিতা, দেখেছি ভিন্ন সুরে কথা বলতে। অথচ গুটিকয়েক ছাত্রনেতারা সেদিন মিছিল নিয়ে রাজপথে নেমেছিল ,আপনার মুক্তির আন্দোলনে। সেদিন তাদের দেখে সারাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত আপনার হাজারো নিবেদিত কর্মীরা আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।

তুমুল আন্দোলনের মুখে আপনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়েছিল তৎকালীন সেনাশাসিত সরকার। আজ সেই সকল নিবেদিত প্রাণ কর্মীদের যারা দূরে রাখতে চায়, তারা সেই দুর্বৃত্ত যারা চায় না বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের দেশ গড়তে, মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ গড়তে। তারা ভিন্ন আদর্শের লোকেদের অনুপ্রবেশ করিয়ে আপনার হাতকে দুর্বল করতে চায়। আপনার সকল অর্জনকে বিতর্কিত করতে চায়।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ছাত্রলীগ এবং ছাত্র ইউনিয়ন প্রতিবাদ গড়ে তুলেছিল। শেখ হাসিনাকে বিদেশ থেকে দেশে আনার ব্যাপারে যে দাবি সেটাও তুলেছিল ছাত্রলীগ। জাতির যে কোনো ক্রান্তিকালে ছাত্রলীগই এগিয়ে এসেছে। একটা সংগঠন হিসেবে সারাদেশে ছাত্রলীগের ভূমিকা রয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনিই তো বলেছেন -ঝড়-ঝাপটা দুর্যোগ তো আসে, আসবেই। এ সময় হতাশ হওয়া বা ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সাহসের সাথে এটা মোকাবেলা করতে হবে। যে যেখানে আছি, যার যার অবস্থানে থেকে এটা মোকাবেলা করতে হবে।

বৈশ্বিক মহামারী করোনা মোকাবেলায় একজন শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। বিশ্বের জনপ্রিয় ফোর্বস ম্যাগাজিনে করোনা মোকাবেলায় সফল নারী নেতৃত্বের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন তিনি। সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়া করোনা মোকাবেলায় বিভিন্ন দেশের কার্যক্রম পর্যালোচনা করে নতুন করে ৮ নারী নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করা হয় যেখানে রয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ যখন আপনি শত সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও জনগণকে আশার আলো দেখাচ্ছেন। এই করোনা সংকট কালে দৃঢ় হাতে সব সামলে নিচ্ছেন। ঠিক তখনই সমন্বয়হীনতা, আস্থাহীনতাসহ নানা ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে ঘরে বাইরে। এই সকল বাধা সংকট উত্তরণে আপনার পাশে দরকার দুঃসময়ের পরীক্ষিত কর্মীদের। যারা জীবনবাজী রাখতে প্রস্তুত সকল সংকটে। আজ তারা ফিরে আসুক সকল সিন্ডিকেট ভেঙে আপনার মমতার ছায়াতলে।

একজন এমপি, একজন মেয়র, একজন চেয়ারম্যান, একজন কমিশনার, একজন মেম্বার এদের মাঝেই জনপ্রতিনিধিত্বের বেড়াজাল। এর বাইরে গিয়ে কাজ করার সুযোগ নেই বললেই চলে। সাবেক ছাত্রনেতাদের নিবিড় রাজনৈতিক চর্চা দীর্ঘ রাজনৈতিক সেশনজটের করাঘাতে ধূলিসাৎ হওয়ার পথে। বিগত বছরগুলোতে সাবেক হওয়া কমপক্ষে সামনের সারির ৩০০ থেকে ৫০০ ছাত্রনেতা আছেন যারা এই ৩০০ আসনের জনপ্রতিনিধিদের সহায়ক হিসেবে কাজ করতে পারেন। বেশিদূর যেতে হবে না; এই করোনার ক্রান্তিকালে সাবেক ছাত্রনেতাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্তে খাদ্যসামগ্রী বিতরণসহ জনসেবামূলক কার্যক্রম। সেগুলোকে যদি কাজে লাগানো যেতো তাহলে অনেক জায়গায়ই জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা আপনা আপনিই এসে যেতো। কারণ যারা এই কঠিন দুঃসময়ে সামান্য চালের লোভ সামলাতে পারে না ভবিষ্যতে জাতির বড় কোন প্রয়োজনেও তারা কাজে আসবে না। দল ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে একটা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার আওতায় এসব সাবেকদের কাজে লাগানোর এখনই উপযুক্ত সময়। এরাই জাতির জনকের স্বপ্নের বাংলাদেশ নিয়ে যারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার কূটকৌশল করে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে  যেতো।

সামর্থ্যের সবটুকু দিয়ে এই দুর্যোগে মানুষের পাশে আছে ছাত্রলীগের সাবেক এবং বর্তমানরা। সারাদিন মানুষের সেবায় কাটিয়ে রাতে যখন ঘরে ফেরে তখন অনেক ছাত্রলীগ কর্মীই হয়তো একটু ভাত ডাল আর পেট ভরে পানি খেয়ে ঘুমিয়ে যায়। সারাদিন মানুষের বাড়িতে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া ছেলেটার বাড়িতেই হয়তো ঠিকমত চুলা জ্বলে না।

ছাত্রলীগ কান্না লুকিয়ে হাসতে জানে। বঙ্গবন্ধু, দেশ, দেশের মানুষ তার তাদের আপার প্রশ্নে আপোষহীন ছাত্রলীগের প্রতিটা কর্মী। হ্যাঁ তাদের পকেটে হয়তো তিনবেলা খাওয়ার টাকা থাকে না। কিন্তু তাদের বুকপাজরে বঙ্গবন্ধু থাকে, দেশপ্রেম থাকে। করোনা সংক্রমণের সর্বোচ্চ ঝুঁকিকে একপাশে সরিয়ে রেখে তাই তারা পারে, তারা পারছে মানুষের পাশে থাকতে। এই সংকটে মানুষ কাঁদছে। মানুষ হয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে ছাত্রলীগ।

ছাত্রলীগের পেছনে লাগা যায়, ছাত্রলীগকে নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো যায়। এমনকি মিথ্যা গল্পও ফাঁদা যায়। কিন্তু ছাত্রলীগের মেধা, যোগ্যতা, ঔদার্য আর কমিটমেন্টের ধারে কাছেও যাওয়া যায় না।

ওয়ান ইলেভেনের কঠিন সময়ে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা যখন আদর্শের পরীক্ষায় হাবুডুবু খাচ্ছে, লোভের কাছে বশ্যতা স্বীকার করেছে অনেকে। যখন প্রিয় নেত্রীর গ্রেফতারে হতবিহ্বল কর্মীরা। হতাশা, বিভক্তি আর অজানা আশঙ্কায় বিপর্যস্ত আওয়ামী লীগ। এসময় শেখ হাসিনার পক্ষে এক অনবদ্য অবস্থান নেয় ছাত্রলীগ। ত্যাগই যে সবচেয়ে বড় ভালোবাসা, সবচেয়ে বড় কমিটমেন্ট -সেটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছে ছাত্রলীগ।

যে কোন ভালো কাজকেই শেষ পর্যন্ত বিতর্কিত করে ছাড়ে কিছু অতিউৎসাহী মানুষ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেই না ছাত্রলীগের প্রশংসা করলেই ওমনিই কিছু মানুষের গায়ে ফোসকা পড়ে গেল। তারা জুতা মোজা টাই পড়ে ধান কাটতে নেমে গেলেন। ফটোসেশনের নামে কাঁচা পাকা বাছবিচার করলেন না। মুহূর্তেই ভাইরাল হলেন। ছাত্রলীগের ছেলেদের এতো ভালো কাজটাকে শেষ পর্যন্ত বিতর্কিত করে ছাড়লেন। মূল সমস্যা হলো অতি উৎসাহ আর কমিটমেন্টের অভাব। দলের প্রতি, মানুষের প্রতি। দল ও দেশের প্রয়োজনে যারা পরীক্ষিত সময় এসেছে তাদের মূল্যায়নের।

একটা লম্বা সময় দেশের সব কলকারখানা অফিস আদালত বন্ধ। স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরতে আরও কতদিন অপেক্ষা করতে হবে সেই হিসেবও আমরা কেউ জানি না। দেশের অর্থনীতিতে একটা দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পড়তে যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী পথে বসেছে। খামারীরা চরম ক্ষতির মুখে পড়েছে। তাঁতিদের তাঁত বন্ধ। কৃষকের ফসল মাঠেই পচছে। পাচ্ছে না ন্যায্য মূল্য। আসল সংকটটা শুরু হবে সামনের দিনগুলোতে। খাদ্যের জন্য হাহাকার বাড়বে, মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা বেড়ে যাবে। সরকারকেই মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারি বরাদ্দের যথাযথ এবং সুষম বন্টনটা খুব জরুরি। সবচেয়ে বেশি দরকার একটা টেকসই কার্যকরী পরিকল্পনা। আমরা ইতিমধ্যেই দেখেছি জনপ্রতিনিধিদের তেলেসমাতি। কতটা বাধ্য হয়ে বিরক্ত হয়ে আপনাকে আমলাদের হাতে দায়িত্ব বন্টন করতে হয়েছে সেটা আমরা বুঝতে পারি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু এই আমলারাও তো জনমুখী নন। প্রতিটা এলাকায় দুই একজন সাবেক ছাত্রনেতা আছেন যাদের গ্রহণযোগ্যতা আছে। এলাকার মানুষ তাদের ভালোবাসেন, বিশ্বাস করেন। এলাকার মানুষের যে কোন বিপদে আপদে তারা পাশে থাকেন। জনপ্রতিনিধিরা তাদের প্রতিপক্ষ মনে করে কখনো স্পেস দেয় না। প্রিয় আপা, এই মানুষগুলোকে একবার ডেকে দেখুন, তাদের কাজে লাগান, দেখেন তারা দেশকে কতটা দিতে পারে!

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা