শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৭, মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২০

সাবেক ছাত্রনেতাদের আবেগ আর ত্যাগকে কাজে লাগান প্লিজ...

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
সাবেক ছাত্রনেতাদের আবেগ আর ত্যাগকে কাজে লাগান প্লিজ...

একটা যৌথ পরিবারের নাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এখানে কেউ সাবেক হয় না। ছাত্রলীগের প্রতিটা কর্মী বুকের পাঁজরে দেশ, বঙ্গবন্ধু দেশের মানুষ আর শেখ হাসিনাকে ধারণ করে। প্রিয় নেত্রী, প্রতিটা সেক্টরে ছাত্রলীগের সাবেকদের কাজে লাগান প্লিজ। গণবিচ্ছিন্ন নেতা আমলার চেয়ে এখনো অনেক বেশি ইফেকটিভ ছাত্রলীগের এই সাবেকরা। এরা পরীক্ষিত।

বাঙালি জাতিসত্তার সাথে মিশে থেকে জাতির উত্থানের সব ইতিহাসের প্রত্যক্ষ সাক্ষী বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ, এরপর স্বৈরাচার এরশাদের পতন থেকে ১/১১ সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কূটকৌশল এবং সেনাশাসন থেকে দেশকে রক্ষা করার মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের যে আন্দোলন-সংগ্রাম রয়েছে তার সঙ্গে ছাত্রলীগের নাম অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দীর্ঘ পথ চলার এই ইতিহাস জাতির মুক্তির স্বপ্ন, সাধনা এবং সংগ্রামকে বাস্তবে রূপদানের ইতিহাস। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে সংগঠনটি। ’৫২ এর ভাষা আন্দোলনে, ’৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৫৮ এর আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে ছাত্রলীগ গৌরব উজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে। ’৬৬ এর ছয় দফা নিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার, মাঠে-ঘাটে ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়াও শিক্ষা আন্দোলন এবং গণঅভ্যুত্থানসহ ’৭০ এর নির্বাচন ও ’৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগ গৌরব উজ্জ্বল ভূমিকা লেখা থাকবে স্বর্ণাক্ষরে। নব্বইয়ের দশকের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনেও ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে অগ্রভাগে সৈনিক ছিল সেই ছাত্রলীগই।

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়া এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা পরে জাতীয় রাজনীতিতেও নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং এখনও দিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমান জাতীয় রাজনীতির অনেক শীর্ষনেতার রাজনীতিতে হাতে খড়িও হয়েছে ছাত্রলীগ থেকে।

একদল লোভী স্বার্থান্ধ গোষ্ঠী ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে ঘরে বাইরে। এই সকল বাধা সংকট উত্তরণে শেখ হাসিনার পাশে দরকার দুঃসময়ের পরীক্ষিত কর্মীদের। যারা জীবনবাজী রাখতে প্রস্তুত সকল সংকটে। আজ তারা ফিরে আসুক সকল সিন্ডিকেট ভেঙে আপনার মমতার ছায়াতলে। ওয়ান ইলেভেনে দেখেছি অনেক তুখোড় নেতাদের আপোষকামিতা, দেখেছি ভিন্ন সুরে কথা বলতে। অথচ গুটিকয়েক ছাত্রনেতারা সেদিন মিছিল নিয়ে রাজপথে নেমেছিল ,আপনার মুক্তির আন্দোলনে। সেদিন তাদের দেখে সারাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত আপনার হাজারো নিবেদিত কর্মীরা আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।

তুমুল আন্দোলনের মুখে আপনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়েছিল তৎকালীন সেনাশাসিত সরকার। আজ সেই সকল নিবেদিত প্রাণ কর্মীদের যারা দূরে রাখতে চায়, তারা সেই দুর্বৃত্ত যারা চায় না বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের দেশ গড়তে, মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ গড়তে। তারা ভিন্ন আদর্শের লোকেদের অনুপ্রবেশ করিয়ে আপনার হাতকে দুর্বল করতে চায়। আপনার সকল অর্জনকে বিতর্কিত করতে চায়।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ছাত্রলীগ এবং ছাত্র ইউনিয়ন প্রতিবাদ গড়ে তুলেছিল। শেখ হাসিনাকে বিদেশ থেকে দেশে আনার ব্যাপারে যে দাবি সেটাও তুলেছিল ছাত্রলীগ। জাতির যে কোনো ক্রান্তিকালে ছাত্রলীগই এগিয়ে এসেছে। একটা সংগঠন হিসেবে সারাদেশে ছাত্রলীগের ভূমিকা রয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনিই তো বলেছেন -ঝড়-ঝাপটা দুর্যোগ তো আসে, আসবেই। এ সময় হতাশ হওয়া বা ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সাহসের সাথে এটা মোকাবেলা করতে হবে। যে যেখানে আছি, যার যার অবস্থানে থেকে এটা মোকাবেলা করতে হবে।

বৈশ্বিক মহামারী করোনা মোকাবেলায় একজন শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। বিশ্বের জনপ্রিয় ফোর্বস ম্যাগাজিনে করোনা মোকাবেলায় সফল নারী নেতৃত্বের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন তিনি। সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়া করোনা মোকাবেলায় বিভিন্ন দেশের কার্যক্রম পর্যালোচনা করে নতুন করে ৮ নারী নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করা হয় যেখানে রয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ যখন আপনি শত সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও জনগণকে আশার আলো দেখাচ্ছেন। এই করোনা সংকট কালে দৃঢ় হাতে সব সামলে নিচ্ছেন। ঠিক তখনই সমন্বয়হীনতা, আস্থাহীনতাসহ নানা ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে ঘরে বাইরে। এই সকল বাধা সংকট উত্তরণে আপনার পাশে দরকার দুঃসময়ের পরীক্ষিত কর্মীদের। যারা জীবনবাজী রাখতে প্রস্তুত সকল সংকটে। আজ তারা ফিরে আসুক সকল সিন্ডিকেট ভেঙে আপনার মমতার ছায়াতলে।

একজন এমপি, একজন মেয়র, একজন চেয়ারম্যান, একজন কমিশনার, একজন মেম্বার এদের মাঝেই জনপ্রতিনিধিত্বের বেড়াজাল। এর বাইরে গিয়ে কাজ করার সুযোগ নেই বললেই চলে। সাবেক ছাত্রনেতাদের নিবিড় রাজনৈতিক চর্চা দীর্ঘ রাজনৈতিক সেশনজটের করাঘাতে ধূলিসাৎ হওয়ার পথে। বিগত বছরগুলোতে সাবেক হওয়া কমপক্ষে সামনের সারির ৩০০ থেকে ৫০০ ছাত্রনেতা আছেন যারা এই ৩০০ আসনের জনপ্রতিনিধিদের সহায়ক হিসেবে কাজ করতে পারেন। বেশিদূর যেতে হবে না; এই করোনার ক্রান্তিকালে সাবেক ছাত্রনেতাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্তে খাদ্যসামগ্রী বিতরণসহ জনসেবামূলক কার্যক্রম। সেগুলোকে যদি কাজে লাগানো যেতো তাহলে অনেক জায়গায়ই জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা আপনা আপনিই এসে যেতো। কারণ যারা এই কঠিন দুঃসময়ে সামান্য চালের লোভ সামলাতে পারে না ভবিষ্যতে জাতির বড় কোন প্রয়োজনেও তারা কাজে আসবে না। দল ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে একটা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার আওতায় এসব সাবেকদের কাজে লাগানোর এখনই উপযুক্ত সময়। এরাই জাতির জনকের স্বপ্নের বাংলাদেশ নিয়ে যারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার কূটকৌশল করে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে  যেতো।

সামর্থ্যের সবটুকু দিয়ে এই দুর্যোগে মানুষের পাশে আছে ছাত্রলীগের সাবেক এবং বর্তমানরা। সারাদিন মানুষের সেবায় কাটিয়ে রাতে যখন ঘরে ফেরে তখন অনেক ছাত্রলীগ কর্মীই হয়তো একটু ভাত ডাল আর পেট ভরে পানি খেয়ে ঘুমিয়ে যায়। সারাদিন মানুষের বাড়িতে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া ছেলেটার বাড়িতেই হয়তো ঠিকমত চুলা জ্বলে না।

ছাত্রলীগ কান্না লুকিয়ে হাসতে জানে। বঙ্গবন্ধু, দেশ, দেশের মানুষ তার তাদের আপার প্রশ্নে আপোষহীন ছাত্রলীগের প্রতিটা কর্মী। হ্যাঁ তাদের পকেটে হয়তো তিনবেলা খাওয়ার টাকা থাকে না। কিন্তু তাদের বুকপাজরে বঙ্গবন্ধু থাকে, দেশপ্রেম থাকে। করোনা সংক্রমণের সর্বোচ্চ ঝুঁকিকে একপাশে সরিয়ে রেখে তাই তারা পারে, তারা পারছে মানুষের পাশে থাকতে। এই সংকটে মানুষ কাঁদছে। মানুষ হয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে ছাত্রলীগ।

ছাত্রলীগের পেছনে লাগা যায়, ছাত্রলীগকে নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো যায়। এমনকি মিথ্যা গল্পও ফাঁদা যায়। কিন্তু ছাত্রলীগের মেধা, যোগ্যতা, ঔদার্য আর কমিটমেন্টের ধারে কাছেও যাওয়া যায় না।

ওয়ান ইলেভেনের কঠিন সময়ে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা যখন আদর্শের পরীক্ষায় হাবুডুবু খাচ্ছে, লোভের কাছে বশ্যতা স্বীকার করেছে অনেকে। যখন প্রিয় নেত্রীর গ্রেফতারে হতবিহ্বল কর্মীরা। হতাশা, বিভক্তি আর অজানা আশঙ্কায় বিপর্যস্ত আওয়ামী লীগ। এসময় শেখ হাসিনার পক্ষে এক অনবদ্য অবস্থান নেয় ছাত্রলীগ। ত্যাগই যে সবচেয়ে বড় ভালোবাসা, সবচেয়ে বড় কমিটমেন্ট -সেটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছে ছাত্রলীগ।

যে কোন ভালো কাজকেই শেষ পর্যন্ত বিতর্কিত করে ছাড়ে কিছু অতিউৎসাহী মানুষ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেই না ছাত্রলীগের প্রশংসা করলেই ওমনিই কিছু মানুষের গায়ে ফোসকা পড়ে গেল। তারা জুতা মোজা টাই পড়ে ধান কাটতে নেমে গেলেন। ফটোসেশনের নামে কাঁচা পাকা বাছবিচার করলেন না। মুহূর্তেই ভাইরাল হলেন। ছাত্রলীগের ছেলেদের এতো ভালো কাজটাকে শেষ পর্যন্ত বিতর্কিত করে ছাড়লেন। মূল সমস্যা হলো অতি উৎসাহ আর কমিটমেন্টের অভাব। দলের প্রতি, মানুষের প্রতি। দল ও দেশের প্রয়োজনে যারা পরীক্ষিত সময় এসেছে তাদের মূল্যায়নের।

একটা লম্বা সময় দেশের সব কলকারখানা অফিস আদালত বন্ধ। স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরতে আরও কতদিন অপেক্ষা করতে হবে সেই হিসেবও আমরা কেউ জানি না। দেশের অর্থনীতিতে একটা দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পড়তে যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী পথে বসেছে। খামারীরা চরম ক্ষতির মুখে পড়েছে। তাঁতিদের তাঁত বন্ধ। কৃষকের ফসল মাঠেই পচছে। পাচ্ছে না ন্যায্য মূল্য। আসল সংকটটা শুরু হবে সামনের দিনগুলোতে। খাদ্যের জন্য হাহাকার বাড়বে, মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা বেড়ে যাবে। সরকারকেই মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সরকারি বরাদ্দের যথাযথ এবং সুষম বন্টনটা খুব জরুরি। সবচেয়ে বেশি দরকার একটা টেকসই কার্যকরী পরিকল্পনা। আমরা ইতিমধ্যেই দেখেছি জনপ্রতিনিধিদের তেলেসমাতি। কতটা বাধ্য হয়ে বিরক্ত হয়ে আপনাকে আমলাদের হাতে দায়িত্ব বন্টন করতে হয়েছে সেটা আমরা বুঝতে পারি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু এই আমলারাও তো জনমুখী নন। প্রতিটা এলাকায় দুই একজন সাবেক ছাত্রনেতা আছেন যাদের গ্রহণযোগ্যতা আছে। এলাকার মানুষ তাদের ভালোবাসেন, বিশ্বাস করেন। এলাকার মানুষের যে কোন বিপদে আপদে তারা পাশে থাকেন। জনপ্রতিনিধিরা তাদের প্রতিপক্ষ মনে করে কখনো স্পেস দেয় না। প্রিয় আপা, এই মানুষগুলোকে একবার ডেকে দেখুন, তাদের কাজে লাগান, দেখেন তারা দেশকে কতটা দিতে পারে!

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা