শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০২০ আপডেট:

বেলা অবেলায় কেটে যায় জীবন

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
বেলা অবেলায় কেটে যায় জীবন

জীবন বড়ই বিচিত্র। জীবনের বাঁকে বাঁকে ঘটে বিচিত্র সব ঘটনা। হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনা, দুঃখ-সুখ, ভালো-মন্দে জীবন এগিয়ে চলে। খরস্রোতা নদীর মতো। কিংবা বুলেট ট্রেনের গতিতে এগোয় আমাদের জীবন। এরপর হুট করে পেছন থেকে টোকা মারেন টিকিট সুপারভাইজার। নির্দিষ্ট গন্তব্যের আসার কথা মনে করিয়ে দেন। অবশেষে থেমে যায় জীবন। কত সব অভিজ্ঞতা যে হয় জীবনে!

কাছের মানুষ মনে হয় যাদের তাদের কারো কারো থেকে আসে বিশ্বাসঘাতকতা। পর ভেবে যাদের দূরে ঠেলে দেওয়া হয় তারা পরিচয় দেন চরম বিশ্বস্ততার। 

বাঁচতে, একটু ভালো থাকতে কত কি-ই-না করি আমরা। হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম, প্রতিযোগিতা, যুদ্ধ, অনিয়ম, অসততা, কতকিছু। তবু কি শেষ পর্যন্ত মানুষ বাঁচতে পারে! চূড়ান্তভাবে ভালো থাকা যায়? শিশু, অতঃপর কিশোর, এরপর তরতাজা যুবক এবং পরিশেষে অশীতিপর বৃদ্ধ-বৃদ্ধা! দম ফুরিয়ে যায়। অবসান ঘটে জীবনের। এর আগে একের পর এক বসন্ত শেষ হয়। প্রত্যেকের জীবনে। 

ঠিক তেমনি নিজ জীবনের আরো একটি বসন্ত পেরিয়ে নতুন বসন্ত শুরু হবে আমার ১৪ মে। এদিন দুনিয়ায় আসা। তরতর করে ফুরিয়ে যাচ্ছে জীবনের সময়। বেঁছে থাকতে, টিকে থাকতে, এগিয়ে যেতে কত বহুমুখী অভিজ্ঞতার মুখোমুখি যে হয়েছি! 

নির্দিষ্ট ছকে বেঁধে চলা হয়নি জীবনের এই সময় পর্যন্ত। নিজের বৃত্ত নিজেই ভেঙেছি বারবার। একমুখী পেশাগত জীবন হয়েছে বহুমুখী পেশায় ভরপুর। সাংবাদিকতার পাশাপাশি সমাজকর্ম। অতঃপর উদ্যোক্তা। এবং রাজনীতি। 

সাফল্য, ব্যর্থতা দুইই আছে। ভেঙে পড়িনি কখনো। মনোবল হারাইনি। সড়ক দুর্ঘটনায় সাক্ষাৎ হয়েছে মৃত্যুর সাথে, ২০১৬ সালের ২০ জানুয়ারি মরতে মরতে বেঁচে গেছি। ভেবে শিহরিত হই আজও। দাউদাউ করে জ্বলতে থাকা, তালাবদ্ধ হয়ে যাওয়া গাড়ি আকস্মিক খুললোই বা কী করে! আর সাক্ষাৎ মৃত্যুদূত ফিরেই বা গেল কোন অলৌকিক ইশারায়। হাজারো মানুষের অপরিসীম ভালোবাসা পেয়েছি তখন এবং পরবর্তী সময়ে। আবার যাদের খুব কাছের ভাবতাম খোঁজও নেননি। দুঃখ পাইনি। মানুষকে চেনার, জানার, বোঝার চেষ্টা করেছি অবিরাম। 

স্কয়ার হাসপাতালের অবহেলায় ভুল চিকিৎসায় প্রায় পঙ্গুত্ববরণ করতে যাওয়া এই আমি আজও নিশ্বাস নেই, ছুটে বেড়াই অবিরাম আর নানা কাজে ডুবে থাকি এটা কম কথা নয়। সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা, সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের ডাক্তার জেফরি চিউয়ের প্রাণান্ত চেষ্টায় আমি সেরে উঠেছি ঠিকই। কিন্তু বা পায়ের গোড়ালির ক্ষত মনে করিয়ে দেয় অনেক কিছু। 

জীবন চলার পথে এমনি অনেক ক্ষত আছে। কিন্তু এসব সারিয়ে ছুটে চলেছি। বহুমুখী কাজের মাধ্যমে জীবনে বোঝার চেষ্টা করছি। চলার পথ কখনো মসৃণ, কখনো বন্ধুর ছিল। অফুরান স্নেহ, ভালোবাসা সমর্থন পেয়েছি অনেকের। তাদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। আবার অকারণে ঈর্ষার পাত্রও হয়েছি কারো কারো। বিনা কারণে ঈর্ষাকাতররা নিন্দা করতে চেষ্টা করেছেন। ভাড়াটে নিন্দুক ব্যবহার করা হয়েছে। হয়েছে হামলা, মামলা, নির্যাতন। আবার ভালো কাজের স্বীকৃতি পেয়েছি। পুরস্কৃতও হয়েছি বিভিন্ন সময়। 

শত্রুতা থাকবে। ঈর্ষাকাতররা পিছু লেগে থাকবে। তাই বলে দমে যাবো? না। দমে যাওয়ার জন্য তো আসিনি। করবো, লড়বো, জিতবো। জনকল্যাণে বিলিয়ে দেবো নিজেকে। বাঁধা আসবে। আসুক। ঐক্যবদ্ধভাবে ভালোকে নিয়ে মন্দকে প্রতিহত করব।

জীবনের সবচেয়ে বড় অঘটন ঘটে গিয়েছে ২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর। বাবাকে হারিয়েছি আকস্মিকভাবে। থাকা না থাকার পার্থক্যটা খুব বুঝি এখন। মা-বাবার একমাত্র সন্তান আমি। অফুরান স্নেহ, ভালোবাসা পেয়েছি সবসময়। সাথে কঠোরভাবে পারিবারিক শৃঙ্খলা পরায়ণতার শিক্ষা। পেশা বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে নিজের ইচ্ছে পূরণের শতভাগ স্বাধীনতা পেয়েছি সম্ভবত একমাত্র সন্তান হওয়ার কারণে। খানিকটা স্বাধীনচেতা, আজন্ম প্রতিবাদী স্বভাব উদ্বুদ্ধ করেছে পুরোমাত্রায় সাংবাদিকতায় আসতে। ছাত্রজীবনের বাংলাবাজার পত্রিকা, বিচিত্রা, অধুনালুপ্ত অন্বেষায় যুক্ত হয়েই মনে হয়েছে থিতু হবো এই পেশাতেই। ফরিদপুরের কামারগ্রাম কাঞ্চন একাডেমী, আলফাডাঙ্গা এ জেড উচ্চ বিদ্যালয়ে মাধ্যমিক, ঢাকা কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক আর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষার পর দেশে ফেরার পরেরদিন সাপ্তাহিক ২০০০ পত্রিকায় ফুলটাইম সাংবাদিকতা জীবনের শুরু। কোর্টচাঁদপুরের হুন্ডি কাজলের মুখোশ উন্মোচন কিংবা খুলনার কুখ্যাত এরশাদ শিকদারের গডফাদারদের স্বরূপ অনুসন্ধান করতে গিয়ে লোমহর্ষক সব অভিজ্ঞতার হাতেখড়ি। হুমকি-ধামকি যত পেয়েছি তত অনুপ্রাণিত হয়েছি। এরপর একদশক পেশাগত জীবন প্রথম আলোয়, যখন আজকের মতো ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যম বা নিউজ পোর্টালের জ্বলজ্বলে উপস্থিতি ছিল না। সারাদেশ ঘুরে ঘুরে গডফাদার, সন্ত্রাসী আর জঙ্গিবাদের সুলুক সন্ধান করতে হয়েছে ধৈর্য্য, নিষ্ঠা আর পরিশ্রমের সাথে। শায়খ আবদুর রহমান, সিদ্দিকুল ইসলাম বাংলা ভাইয়ের জেএমবির জঙ্গি কর্মকাণ্ড অনুসন্ধান করতে বারবার জীবনের ওপর হুমকি এসেছে। দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের চরমপন্থীদের কর্মকাণ্ড অনুসন্ধানেও ঝুঁকি কম ছিল না। গডফাদারদের স্বরূপ সন্ধানে বহুবার রক্তচক্ষুর মুখোমুখি হয়েছি। হামলা হয়েছে, নির্যাতনের শিকারও হয়েছি। বিএনপি-জামায়াত সরকারের মন্ত্রী, মন্ত্রীপুত্রের প্রাণনাশের হুমকি মোকাবিলা করেছি। প্রভাবশালীদের রোষানলে পড়া যেন ডালভাতই হয়ে যায় এক সময়। বিচিত্র সব রূপ দেখি ক্ষমতাশালী আর প্রভাব বলয়ে থাকা ব্যক্তিদের। এরাই আবার ভিন্ন চেহারায় দেখা দেন ১/১১’র সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়। 

নিজ দলের শীর্ষ দুই নেত্রীকে সরিয়ে দিতে আওয়ামী লীগ, বিএনপির অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতার তৎপরতা দেখেছি খুব কাছ থেকে। রাজনীতি যে কতটা নিষ্ঠুর, ক্ষমতার খেলা যে কতটা নির্মম তা দেখে বারবার বিস্মিত হয়েছি। যোগ্যতাও যে এক ধরনের অযোগ্যতা আমাদের রাজনীতিতে তা বুঝতেও দেরি হয়নি। প্রথম আলো পত্রিকায় বিশেষ প্রতিনিধি, ডেপুটি চিফ রিপোর্টার, সিনিয়র রিপোর্টার, স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কাজ করে রাজনীতি, প্রশাসনের হাঁড়ির খবর তুলে আনার বহুমুখী কায়দা রপ্ত করতে কসরত কম করিনি। বাংলাদেশ প্রতিদিন- এর উপ-সম্পাদক, আমাদের সময় পত্রিকার উপ-সম্পাদক, নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাভিশন টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা আমাকে আত্মবিশ্বাস দিয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার। বাঁক খাওয়া পেশাগত জীবনে একই সঙ্গে ব্যবসায় থিতু হওয়ার চ্যালেঞ্জ নেওয়ার। সমান্তরালভাবে সমাজকর্মে যুক্ত থাকার। 

বিশেষত, জন্মস্থানের পিছিয়ে পড়া মানুষদের সমাজের সামনের কাতারে নিয়ে আসার ভিন্নমাত্রার এক চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করতে থাকি দেড় দশক আগে। প্রপিতামহের বহুমুখী সমাজকর্মের ধারাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গঠন করি কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশন। পিছিয়ে পড়া মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান সুবিধার জন্য নিরন্তর কাজ করতে গিয়ে বিপরীতমুখী অভিজ্ঞতা হয়। একদল মানুষের সমর্থনের পাশাপাশি কাছের, দূরের কারো কারো চক্ষুশূল হয়ে উঠি। অকারণ সমালোচনায় মুখর হন এমন দু-একজন যারা নিজের সামর্থ্যের এতটুকু ব্যয় করেন না পিছিয়ে পড়া মানুষের জন্য। 

যে রাজনীতিকে পেশাগত জীবনে দেখেছি একভাবে বিস্ময়করভাবে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে যাই সেই রাজনীতিতেই, পুরোমাত্রায়। সিদ্ধান্ত ভুল নাকি সঠিক সেটি সময়ই বলে দেবে। যদিও আমার বিবেচনায় বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সেবা আর উন্নয়নে রাজনীতির চেয়ে ভালো প্লাটফর্ম আর কিছু হতে পারে না। এক সময় বাংলাদেশ কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও বর্তমানে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসেবে মূল রাজনীতিতে যে ভূমিকা রাখার সুযোগই হোক না কেন জন্মস্থান ফরিদপুর আর আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী, মধুখালীর তৃণমূল স্তরের মানুষের সঙ্গে যে নাড়ির সম্পর্ক তৈরি হয়েছে সে-ও এক বিরাট প্রাপ্তি। 

রাজনীতিতে এসে বুঝেছি যে প্রতিপক্ষ বিরোধী দলের রাজনৈতিক দর্শনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে টিকে থাকার যন্ত্রণার চেয়ে নিজ দলের প্রতিদ্বন্দ্বীর অকারণ শত্রুতা মোকাবিলা করা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেশি কঠিন। ইতিবাচক কর্মসূচি নিয়ে মানুষের কাছে অধিক গ্রহণযোগ্য হয়ে গেলে নিজ দলের রাজনৈতিক প্রতিযোগীর বহুমুখী ষড়যন্ত্রের মধ্যে পড়া একালের রাজনীতির প্রবণতা কিনা জানিনা। কিন্তু এসব ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করার পাঠ আমার হয়েছে, হচ্ছে। দলের মধ্যে উপদল সৃষ্টি করে বিভক্তির মধ্যে ঠেলে দেওয়ার যে কূটকৌশল রাজনীতির একটা খেলা, সেই অভিজ্ঞতা যে কি সেটি এখন হাঁড়ে হাঁড়ে বুঝতে হচ্ছে। অতি পূজনীয় পিতৃকূল, মাতৃকূলকে অহেতুক বিতর্কিত করার অপচেষ্টার মাধ্যমে নিজ দলের সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক কর্মীকে চাপে রাখা যে এক শ্রেণির জনভিত্তিহীন রাজনৈতিক নেতার অপকৌশল তার মুখোমুখি হওয়ার সুযোগও হয়েছে। ভাড়াটে খুনির মতো ভাড়াটে নিন্দুক আর ভাড়াটে অভিযোগকারী পেছনে লাগিয়ে রাখাও যে প্রতিদ্বন্দ্বী, প্রতিযোগী রাজনৈতিক কর্মীর অনৈতিক আরেক খেলা সেটাও অল্পবিস্তর এখন জানার সুযোগ হয়েছে।

তবু সরল, সোজা, ইতিবাচক কর্মকাণ্ডকেই আমি আমার অবলম্বন মনে করি। তথাকথিত সাফল্যের জন্যে বাঁকা পথে যেতে চাইনা, যাবোনা-এটাই আমার অঙ্গীকার। 
গণমাধ্যম কর্মী, নির্মাণ, সরবরাহ, জনশক্তি রপ্তানি, ট্রাভেল এজেন্সি, মৎস ও কৃষি খাতের উদ্যোক্তা, রাজনৈতিক কর্মী না-কি সমাজকর্মী? কোনটি আসলে আমার পরিচয়। মাঝেমধ্যে নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করি। হ্যাঁ, আমার পরিচয় আমি একজন মানুষ। ‘সবার ওপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই’ কবির এই আপ্ত বাক্যকেই মেনে জীবন চলতে চাই। 

গণমাধ্যম, রাজনীতি আর ব্যবসার মধ্যে ত্রিমুখী স্বার্থের দ্বন্দ্ব আছে। বিস্ময়করভাবে জাড়িয়ে আছি তিন ক্ষেত্রে। শুধু মিডিয়াকর্মী হিসেবে কি দিব্যি ছিমছাম পেশাগত জীবন কাটিয়ে দেওয়া যেতো না? এই প্রশ্নের উত্তরে বলবো, না যেতো না। অন্তত আমাদের দেশে যে দলকানা সাংবাদিকতার প্রবণতা সেখানে শুধু গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে টিকে থাকার বহুমুখী ঝুঁকিটাই আছে। না আছে আর্থিক নিরাপত্তা, না আছে স্বাধীনভাবে কাজ করার পেশাগত নিরাপত্তা। বৃহৎ ব্যবসায়ী শিল্পগোষ্ঠীর মন জুগিয়ে আর ক্ষমতা ও প্রভাবশালীদের মন ভুলিয়ে এবং দলীয় অঙ্গ, সহযোগী সংগঠনের মতো বিভক্ত সাংবাদিক ইউনিয়নের সদস্য হয়েও কি খুব ভালো আছেন অধিকাংশ সংবাদকর্মী? টেলিভিশনের পর্দা কাঁপানো অতি পরিচিতি মিডিয়া হাউসের গুরুত্বপূর্ণ কর্মীর বেতনও যখন মাসের পর মাস বকেয়া থাকে তখন বহুমুখী পেশার একজন মিডিয়া কর্মী হয়ে আমার কোনও খেদ নেই। বরং মনে হয় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হওয়ার চ্যালেঞ্জটা আরো আগে নিলেই ভালো হতো বৈ-কি। 

বৈচিত্রে ভরপুর জীবনটা এভাবেই এগোচ্ছে। প্রকৃতির নিয়মে নিশ্চয়ই একদিন থেমেও যাবে। করোনাকাণ্ডের মতো হয়তো আরও কতকিছুর মোকাবিলা করেই এগোতে হবে আমাদের। বেলা অবেলায় কাটবে জীবন। জন্মদিনে আমার প্রত্যয়-
‘আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে
আসে নাই কেহ অবনী পরে,
সকলের তরে সকলে আমরা
প্রত্যেকে মোরা পরের তরে’  

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা