শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২০, শনিবার, ১৬ মে, ২০২০ আপডেট:

হায় আইসোলেশন, হায় কোয়ারেন্টাইন

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
হায় আইসোলেশন, হায় কোয়ারেন্টাইন

বিষয়টি লজ্জার। অক্ষমতার শুধু নয়, অনুধাবনেরও। নিছক সমালোচনারও নয়, স্বাস্থ্য সেবা খাতে আমাদের সামগ্রিক ব্যর্থতার চিত্র হলেও তা আত্মপ্রস্তুতির জন্যই সামনে নিয়ে আসা।

গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার পর প্রায় আড়াই মাসে আমরা। অনেক তর্ক-বিতর্ক-কুতর্ক হল। কিন্তু আমরা এগুলাম কতটুকু? নাকি এখনো সেই তিমিরে! 'যেই লাউ সেই কদু'?

চট্টগ্রামের একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞের করুণ আহাজারির প্রসঙ্গ এনে বলা যাক। ডা: এস এম লুৎফুল কবির শিমুল। করোনা চিকিৎসায় সরকার নির্দিষ্ট চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের কনসালটেন্ট। তার ভাগ্য বিড়ম্বনার মতই যেন এখনো সারা দেশের করোনা চিকিৎসা সেবা ব্যবস্থা!

জীবন ঝুঁকি নিয়ে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন থেকে টানা ৭ দিন করোনা রোগীদের চিকিৎসা দিয়েছেন শিমুল। নিয়ম অনুযায়ী ১৪দিনের আইসোলেশন শেষে ৬ দিনের জন্য পরিবারে ফিরে যান তিনি। এরমধ্যে করোনা উপসর্গ দেখা দেয়। অনিয়ন্ত্রিত ডায়বেটিসের রোগী এই চিকিৎসকের জ্বর, সর্দি কাশি, শ্বাসকষ্ট বাড়তে থাকে। যেই হাসপাতালটিতে ঝুঁকি নিয়ে রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন, সেই হাসপাতালেই আবার পরিবার ছেড়ে নিজের চিকিৎসার জন্য ছুটে যান ডা: শিমুল। ভর্তি হতে চান। কিন্তু করোনা উপসর্গ দেখা দিলেই 'টেস্টের রিপোর্ট ছাড়া সরকার নির্ধারিত হাসপাতলে কোন 'নন কোভিড' রোগী ভর্তি করানো সম্ভব না' বলে তাকে সাফ জানিয়ে দেয়া হলো। অতঃপর তিনি ছুটে যান চট্টগ্রামের বহুল আলোচিত ম্যাক্স হাসপাতালে। তিনি নিজেই হাসপাতালটির অন্যতম পরিচালকও। কিন্তু করোনা উপসর্গে ম্যাক্স কর্তৃপক্ষও তাঁকে ভর্তি করালো না। অতঃপর নিরুপায় হয়ে ছুটে যান আরেকটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে। 'ইসলামিয়া হাসপাতাল' নামের এই স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রেও এই চিকিৎসক প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতেন। সেখানেও ভর্তি হতে চেয়ে ঠিক একই কারণে পারেননি।

জ্বর সর্দি শ্বাসকষ্টের সাথে বুকে ব্যাথায় আহাজারী করতে থাকা এই চিকিৎসক সরকারি-বেসরকারি ৩টি হাসপাতালেই সেবা না পেয়ে অতঃপর দুটি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ শঙ্কায় নিজ বাসায় নিজস্ব চিকিৎসার আশ্রয় নেন! ৪৮ ঘণ্টা কাতরাতে থাকেন বাসায়। এর আগে একতরফা করোনা পরীক্ষায় তার 'নেগেটিভ' আসে! ডা: বন্ধুদের পরামর্শে ফের পরীক্ষা করেন। সেই পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়ার আগেই সিটি স্ক্যানে 'কোভিড-১৯' বা করোনার আলামত পাওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত করোনা পজেটিভ হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার আগেই সহযোদ্ধা চিকিৎসক নেতাদের জোর প্রচেষ্টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিটের একটি আলাদা বেডে ঠাঁই জুটে এই চিকিৎসকের । এই হলো চট্টগ্রামের করোনা চিকিৎসার সাম্প্রতিত অবস্থা।

যে চিকিৎসক নিজের পরিবার এর মায়া ছেড়ে নিজের জীবন ঝুঁকি নিয়ে অন্যের সেবা দিয়েছেন, সেই ফ্রন্টলাইনারকে সরকারি-বেসরকারি কোন হাসপাতালেই ভর্তির সুযোগ না পেয়ে অক্সিজেন কিনে নিজের বাসায় আহাজারি করতে হয়েছে দু'দিন! একজন চিকিৎসকের চিকিৎসা না পাওয়ার- অসহায়ত্বের এই কেস স্ট্যাডি এরকম ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের কত বেশি অসহায়ত্ব হতে পারে, তা যেন আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার মত।

এক হতভাগা ডা: শিমুলের এই দশা করোনা সময়ে বন্দর শহর চট্টগ্রাম' এর মত অত্যধিক বাণিজ্যিক অর্থনৈতিক সামাজিক ও রাজনৈতিক গুরুত্ব সম্পন্ন দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর শহরের চিকিৎসাব্যবস্থা কিংবা আড়াই মাসের প্রস্তুতি চিত্র বোঝা  যায়।

প্রশ্ন উঠে, করোনা লক্ষণ পেলেও পরীক্ষার রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি না করানোতে শিমুলের মতো শত শত রোগীর অবস্থা তাহলে কেমন? তারাও কী এমন আহাজারি করছেন?

প্রশ্ন উঠে এও, চিকিৎসাটা কি করোনা 'টেস্ট রিপোর্টে'র হবে, নাকি সমূহ মৃত্যু আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন ও ভোগান্তির শিকার করোনা লক্ষণগ্রস্ত রোগীর হবে? তাহলে কি করোনা পজিটিভ চিহ্নিত না হওয়া পর্যন্ত লক্ষণগ্রস্তদের কোন সরকারি বেসরকারি বা প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশন ইউনিট নেই চট্টগ্রামে ? সারা দেশের পরিস্থিতিটা তাহলে কেমন?

হ্যাঁ, অবস্থাটি এমনি ভয়াবহ। চট্টগ্রাম বিভাগের প্রায় চার কোটি মানুষের সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের স্থান চট্টগ্রাম শহরের কোথাও এমন 'অফিসিয়াল আইসোলেশন বা অফিসিয়াল কোয়ারেন্টাইন' ইউনিট নেই। 
তাহলে হুড়মুড়িয়ে বাড়তে থাকা করোনা সন্দিগ্ধ বা লক্ষণগ্রস্তরা ঝুঁকিহীন সেবা নিতে যাবেন কোথায়? 'হোম কোয়ারেন্টাইন' বা 'হোম আইসোলেশন' কি নিরাপদ? হোম কোয়ারেন্টিন-আইসোলেশনে পৃথক ওয়াশরুমসহ সতর্কতার সবকটি মাত্রা নিশ্চিত করা যে গুটিকয় সচেতন উচ্চবিত্ত ও উচ্চ মধ্যবিত্ত ছাড়া অন্যদের বেশিরভাগেরই সম্ভব নয়, তা সবাই এক বাক্যেই স্বীকার করবেন। 

চিকিৎসক বন্ধুরা অনেকেই জানালেন, চট্টগ্রামের কোথাও 'বিশেষায়িত আইসোলেশন' বা 'অফিশিয়াল কোয়ারেন্টিন ইউনিট বা ওয়ার্ড' গঠনের কোন উদ্যোগই নেয়া হয়নি এখনো । যে কারণে ইতোপূর্বে যাদের করোনা চিকিৎসার জন্য সরকারি নির্দিষ্ট ২টি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে করোনা পজেটিভ রোগী ও সন্দিগ্ধদের পাশাপাশি রাখা হয়েছে। প্রথমদিকে সন্ধিগ্ধ বা  লক্ষণগ্রস্তদের ভর্তি করা হলেও এখন টেস্ট  রিপোর্টে করোনা সনাক্ত হওয়ার আগে ভর্তি করা হচ্ছে না।

বেসরকারি পর্যায়ে নির্মিত একমাত্র ফিল্ড হাসপাতালটিরও অভিন্ন চিত্র। সেখানটাতেও যেন মানুষের আগ্রহ বেশি। রোগীর চাপে ঠাঁই নেই দশা হতে চলেছে।

দায়িত্বশীল নির্ভরযোগ্য চিকিৎসক বন্ধুরা জানান, করোনা আক্রান্ত ৭৬ শতাংশ রোগীই এখনো বাসায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। করোনা পজেটিভ ও সন্দিগ্ধ রোগীর চাপ এতই বাড়ছে যে, চট্টগ্রামে কোন হাসপাতালেই আলাদা আইসোলেশন ইউনিট না থাকায় দু-একদিনের মধ্যে আর নতুন  করে করোনা পজেটিভ রোগীও ভর্তি করানো যাবে না । ইতোমধ্যেই মারাত্মক জটিল পরিস্থিতি না হলে উপায়ান্তর না দেখে বাসায় চিকিৎসার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। রোগীর চাপ আরও বাড়লে বাড়তি চাপের বিপরীতে ভর্তি সক্ষমতার অভাবে আক্রান্ত ও সন্দিগ্ধ রোগীদের রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ানোর আশঙ্কাও রয়েছে। আর এমনটি হলে সামাজিক  সংক্রমণের ভয়াবহ প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে।

এদিকে সম্ভাবনার চিত্রটি যদি সর্বোচ্চ অনুমান করি, তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে বলা চলে, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জন্য ইতোমধ্যে ৫ টি ডায়ালাইসিস মেশিনসহ ১০০ বেডের করোনা ইউনিট করার প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। তবে  তাতে রোগী ভর্তি করানোর অনুমোদন এখনো মেলেনি। এই হাসপাতালটিতে আরো অন্তত ২০০বেড প্রস্তুত করা যাবে বলেও আশা করা যাচ্ছে । অন্যদিকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আরো ৫০ বেড  বাড়িয়ে ১৫০ বেড করা যেতে পারে। চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে ২০ বেডের আইসিইউ সুবিধাসহ নতুন প্রস্তুতকৃত ইউনিটটি পর্যাপ্ত সরকারি প্রণোদনা পেলে একটি উন্নত পরিবেশের করোনা ইউনিট হতে পারে। এসব চালু হলেও প্রাথমিকভাবে চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ ৫০০ বেডের করোনা চিকিৎসা প্রস্তুতির প্রাক্কলন সীমারেখা নির্দিষ্ট হয়ে থাকছে। তবে এসবের পাশাপাশি কোথাও বিশেষায়িত 'অফিসিয়াল কোয়ারেন্টাইন কিংবা আইসোলেশন ইউনিট' গড়ে উঠেনি এখনো। গড়ে তোলার কোনো সাড়া শব্দও নেই! এ ব্যাপারে সরকারি-বেসরকারি কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগও নেই।

তাহলে ডা: শিমুলের মত যারা করোনা 'পজিটিভ নাকি নেগেটিভ' তার টেস্ট রিপোর্ট পাওয়ার আগে অশনি কষ্ট নিয়ে দুয়ারে দুয়ারে চিকিৎসার জন্য এখনো ঘুরছেন বা ঘুরবেন, তাদের কী হবে? তবে কী তাদের অনেকের সংস্পর্শে করোনা মহামারীর মহাবিস্তার ঘটবে? নাকি, সহসা 'অফিসিয়াল আইসোলেশন বা কোয়ারেন্টাইন ইউনিট' স্থাপন করে তাদের চিকিৎসার আওতায় আনার মধ্য দিয়ে অন্যদের নিরাপদ রাখার উদ্যোগ নেয়া হবে? 

স্বাস্থ্য খাতের বিশ্লেষকদের মতে, করোনার ভয়াবহ সংক্রমণ ঠেকানো ও আক্রান্ত সন্দিগ্ধদের চিকিৎসার্থে অন্তত ১০০০ বেডের 'অফিসিয়াল কোয়ারেন্টাইন বা আইসোলেশন' দরকার। অবশ্য চলমান অশনী শঙ্কাময় পরিস্থিতির আপাত সমাধান হতে পারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি নির্দেশনায়। আর তা হল, প্রধানত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হওয়া করোনা ইউনিটটিতে রোগী ভর্তির অনুমোদন দেয়ার মধ্য দিয়ে ইউনিটটি চালুর পাশাপাশি অন্তত প্রাথমিক পর্যায়ে আইসোলেশন ইউনিটের প্রথম পর্বের যাত্রা শুরু করা। দ্বিতীয় পর্যায়ে হতে পারে স্বাস্থ্য প্রশাসনে অধিগ্রহণের আলোচনায় শুরুর দিক থেকেই আলোচিত 'চট্টগ্রাম রেলওয়ে হাসপাতাল'কে ঘিরে প্রস্তুতি। এখানে দ্বিতীয় 'অফিশিয়াল আইসোলেশন বা কোয়ারেন্টাইন ইউনিটের' যাত্রা শুরু করা যায়।

অবশ্য করোনাযুদ্ধে নামা চট্টগ্রামের মানুষের ভাগ্য বড় নির্মম! ঢাকার বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যেগে ২০০০ শয্যার  হাসপাতাল নির্মাণের মত 'ব্যবসায়ীদের রাজধানী' খ্যাত চট্টগ্রামের কোন বড় শিল্প গ্রুপ বা ব্যবসায়ির এই স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে নিজস্ব কোন উদ্যোগ নেই। অথচ এই শিল্পপতি ব্যবসায়ীরা হরহামেশাই নিজেদের চিকিৎসার জন্য 'এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে' ছুটতেন এদেশ ওদেশ। এখন তাঁদের সেই গত্যন্তরও নেই!

সব ছাপিয়ে করোনা যুদ্ধে জয়ে সরকারের এগিয়ে চলার পদক্ষেপে প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু কন্যা'ই চট্টগ্রামের মানুষের শেষ আস্থা। কেননা চট্টগ্রামের উন্নয়নে সার্বিক দায়িত্ব তিনিই নিয়েছেন। স্বাস্থ্য সেবা খাতও এই উন্নয়নের প্রধানতম অগ্রাধিকার। প্রধানমন্ত্রীর উপর ভরসা আছে চট্টগ্রামের মানুষের। 

(লেখক : সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা