শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২০, শনিবার, ১৬ মে, ২০২০ আপডেট:

হায় আইসোলেশন, হায় কোয়ারেন্টাইন

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
হায় আইসোলেশন, হায় কোয়ারেন্টাইন

বিষয়টি লজ্জার। অক্ষমতার শুধু নয়, অনুধাবনেরও। নিছক সমালোচনারও নয়, স্বাস্থ্য সেবা খাতে আমাদের সামগ্রিক ব্যর্থতার চিত্র হলেও তা আত্মপ্রস্তুতির জন্যই সামনে নিয়ে আসা।

গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার পর প্রায় আড়াই মাসে আমরা। অনেক তর্ক-বিতর্ক-কুতর্ক হল। কিন্তু আমরা এগুলাম কতটুকু? নাকি এখনো সেই তিমিরে! 'যেই লাউ সেই কদু'?

চট্টগ্রামের একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞের করুণ আহাজারির প্রসঙ্গ এনে বলা যাক। ডা: এস এম লুৎফুল কবির শিমুল। করোনা চিকিৎসায় সরকার নির্দিষ্ট চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের কনসালটেন্ট। তার ভাগ্য বিড়ম্বনার মতই যেন এখনো সারা দেশের করোনা চিকিৎসা সেবা ব্যবস্থা!

জীবন ঝুঁকি নিয়ে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন থেকে টানা ৭ দিন করোনা রোগীদের চিকিৎসা দিয়েছেন শিমুল। নিয়ম অনুযায়ী ১৪দিনের আইসোলেশন শেষে ৬ দিনের জন্য পরিবারে ফিরে যান তিনি। এরমধ্যে করোনা উপসর্গ দেখা দেয়। অনিয়ন্ত্রিত ডায়বেটিসের রোগী এই চিকিৎসকের জ্বর, সর্দি কাশি, শ্বাসকষ্ট বাড়তে থাকে। যেই হাসপাতালটিতে ঝুঁকি নিয়ে রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন, সেই হাসপাতালেই আবার পরিবার ছেড়ে নিজের চিকিৎসার জন্য ছুটে যান ডা: শিমুল। ভর্তি হতে চান। কিন্তু করোনা উপসর্গ দেখা দিলেই 'টেস্টের রিপোর্ট ছাড়া সরকার নির্ধারিত হাসপাতলে কোন 'নন কোভিড' রোগী ভর্তি করানো সম্ভব না' বলে তাকে সাফ জানিয়ে দেয়া হলো। অতঃপর তিনি ছুটে যান চট্টগ্রামের বহুল আলোচিত ম্যাক্স হাসপাতালে। তিনি নিজেই হাসপাতালটির অন্যতম পরিচালকও। কিন্তু করোনা উপসর্গে ম্যাক্স কর্তৃপক্ষও তাঁকে ভর্তি করালো না। অতঃপর নিরুপায় হয়ে ছুটে যান আরেকটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে। 'ইসলামিয়া হাসপাতাল' নামের এই স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রেও এই চিকিৎসক প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতেন। সেখানেও ভর্তি হতে চেয়ে ঠিক একই কারণে পারেননি।

জ্বর সর্দি শ্বাসকষ্টের সাথে বুকে ব্যাথায় আহাজারী করতে থাকা এই চিকিৎসক সরকারি-বেসরকারি ৩টি হাসপাতালেই সেবা না পেয়ে অতঃপর দুটি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ শঙ্কায় নিজ বাসায় নিজস্ব চিকিৎসার আশ্রয় নেন! ৪৮ ঘণ্টা কাতরাতে থাকেন বাসায়। এর আগে একতরফা করোনা পরীক্ষায় তার 'নেগেটিভ' আসে! ডা: বন্ধুদের পরামর্শে ফের পরীক্ষা করেন। সেই পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়ার আগেই সিটি স্ক্যানে 'কোভিড-১৯' বা করোনার আলামত পাওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত করোনা পজেটিভ হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার আগেই সহযোদ্ধা চিকিৎসক নেতাদের জোর প্রচেষ্টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিটের একটি আলাদা বেডে ঠাঁই জুটে এই চিকিৎসকের । এই হলো চট্টগ্রামের করোনা চিকিৎসার সাম্প্রতিত অবস্থা।

যে চিকিৎসক নিজের পরিবার এর মায়া ছেড়ে নিজের জীবন ঝুঁকি নিয়ে অন্যের সেবা দিয়েছেন, সেই ফ্রন্টলাইনারকে সরকারি-বেসরকারি কোন হাসপাতালেই ভর্তির সুযোগ না পেয়ে অক্সিজেন কিনে নিজের বাসায় আহাজারি করতে হয়েছে দু'দিন! একজন চিকিৎসকের চিকিৎসা না পাওয়ার- অসহায়ত্বের এই কেস স্ট্যাডি এরকম ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের কত বেশি অসহায়ত্ব হতে পারে, তা যেন আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার মত।

এক হতভাগা ডা: শিমুলের এই দশা করোনা সময়ে বন্দর শহর চট্টগ্রাম' এর মত অত্যধিক বাণিজ্যিক অর্থনৈতিক সামাজিক ও রাজনৈতিক গুরুত্ব সম্পন্ন দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর শহরের চিকিৎসাব্যবস্থা কিংবা আড়াই মাসের প্রস্তুতি চিত্র বোঝা  যায়।

প্রশ্ন উঠে, করোনা লক্ষণ পেলেও পরীক্ষার রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি না করানোতে শিমুলের মতো শত শত রোগীর অবস্থা তাহলে কেমন? তারাও কী এমন আহাজারি করছেন?

প্রশ্ন উঠে এও, চিকিৎসাটা কি করোনা 'টেস্ট রিপোর্টে'র হবে, নাকি সমূহ মৃত্যু আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন ও ভোগান্তির শিকার করোনা লক্ষণগ্রস্ত রোগীর হবে? তাহলে কি করোনা পজিটিভ চিহ্নিত না হওয়া পর্যন্ত লক্ষণগ্রস্তদের কোন সরকারি বেসরকারি বা প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশন ইউনিট নেই চট্টগ্রামে ? সারা দেশের পরিস্থিতিটা তাহলে কেমন?

হ্যাঁ, অবস্থাটি এমনি ভয়াবহ। চট্টগ্রাম বিভাগের প্রায় চার কোটি মানুষের সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের স্থান চট্টগ্রাম শহরের কোথাও এমন 'অফিসিয়াল আইসোলেশন বা অফিসিয়াল কোয়ারেন্টাইন' ইউনিট নেই। 
তাহলে হুড়মুড়িয়ে বাড়তে থাকা করোনা সন্দিগ্ধ বা লক্ষণগ্রস্তরা ঝুঁকিহীন সেবা নিতে যাবেন কোথায়? 'হোম কোয়ারেন্টাইন' বা 'হোম আইসোলেশন' কি নিরাপদ? হোম কোয়ারেন্টিন-আইসোলেশনে পৃথক ওয়াশরুমসহ সতর্কতার সবকটি মাত্রা নিশ্চিত করা যে গুটিকয় সচেতন উচ্চবিত্ত ও উচ্চ মধ্যবিত্ত ছাড়া অন্যদের বেশিরভাগেরই সম্ভব নয়, তা সবাই এক বাক্যেই স্বীকার করবেন। 

চিকিৎসক বন্ধুরা অনেকেই জানালেন, চট্টগ্রামের কোথাও 'বিশেষায়িত আইসোলেশন' বা 'অফিশিয়াল কোয়ারেন্টিন ইউনিট বা ওয়ার্ড' গঠনের কোন উদ্যোগই নেয়া হয়নি এখনো । যে কারণে ইতোপূর্বে যাদের করোনা চিকিৎসার জন্য সরকারি নির্দিষ্ট ২টি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে করোনা পজেটিভ রোগী ও সন্দিগ্ধদের পাশাপাশি রাখা হয়েছে। প্রথমদিকে সন্ধিগ্ধ বা  লক্ষণগ্রস্তদের ভর্তি করা হলেও এখন টেস্ট  রিপোর্টে করোনা সনাক্ত হওয়ার আগে ভর্তি করা হচ্ছে না।

বেসরকারি পর্যায়ে নির্মিত একমাত্র ফিল্ড হাসপাতালটিরও অভিন্ন চিত্র। সেখানটাতেও যেন মানুষের আগ্রহ বেশি। রোগীর চাপে ঠাঁই নেই দশা হতে চলেছে।

দায়িত্বশীল নির্ভরযোগ্য চিকিৎসক বন্ধুরা জানান, করোনা আক্রান্ত ৭৬ শতাংশ রোগীই এখনো বাসায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। করোনা পজেটিভ ও সন্দিগ্ধ রোগীর চাপ এতই বাড়ছে যে, চট্টগ্রামে কোন হাসপাতালেই আলাদা আইসোলেশন ইউনিট না থাকায় দু-একদিনের মধ্যে আর নতুন  করে করোনা পজেটিভ রোগীও ভর্তি করানো যাবে না । ইতোমধ্যেই মারাত্মক জটিল পরিস্থিতি না হলে উপায়ান্তর না দেখে বাসায় চিকিৎসার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। রোগীর চাপ আরও বাড়লে বাড়তি চাপের বিপরীতে ভর্তি সক্ষমতার অভাবে আক্রান্ত ও সন্দিগ্ধ রোগীদের রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ানোর আশঙ্কাও রয়েছে। আর এমনটি হলে সামাজিক  সংক্রমণের ভয়াবহ প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে।

এদিকে সম্ভাবনার চিত্রটি যদি সর্বোচ্চ অনুমান করি, তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে বলা চলে, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জন্য ইতোমধ্যে ৫ টি ডায়ালাইসিস মেশিনসহ ১০০ বেডের করোনা ইউনিট করার প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। তবে  তাতে রোগী ভর্তি করানোর অনুমোদন এখনো মেলেনি। এই হাসপাতালটিতে আরো অন্তত ২০০বেড প্রস্তুত করা যাবে বলেও আশা করা যাচ্ছে । অন্যদিকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আরো ৫০ বেড  বাড়িয়ে ১৫০ বেড করা যেতে পারে। চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে ২০ বেডের আইসিইউ সুবিধাসহ নতুন প্রস্তুতকৃত ইউনিটটি পর্যাপ্ত সরকারি প্রণোদনা পেলে একটি উন্নত পরিবেশের করোনা ইউনিট হতে পারে। এসব চালু হলেও প্রাথমিকভাবে চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ ৫০০ বেডের করোনা চিকিৎসা প্রস্তুতির প্রাক্কলন সীমারেখা নির্দিষ্ট হয়ে থাকছে। তবে এসবের পাশাপাশি কোথাও বিশেষায়িত 'অফিসিয়াল কোয়ারেন্টাইন কিংবা আইসোলেশন ইউনিট' গড়ে উঠেনি এখনো। গড়ে তোলার কোনো সাড়া শব্দও নেই! এ ব্যাপারে সরকারি-বেসরকারি কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগও নেই।

তাহলে ডা: শিমুলের মত যারা করোনা 'পজিটিভ নাকি নেগেটিভ' তার টেস্ট রিপোর্ট পাওয়ার আগে অশনি কষ্ট নিয়ে দুয়ারে দুয়ারে চিকিৎসার জন্য এখনো ঘুরছেন বা ঘুরবেন, তাদের কী হবে? তবে কী তাদের অনেকের সংস্পর্শে করোনা মহামারীর মহাবিস্তার ঘটবে? নাকি, সহসা 'অফিসিয়াল আইসোলেশন বা কোয়ারেন্টাইন ইউনিট' স্থাপন করে তাদের চিকিৎসার আওতায় আনার মধ্য দিয়ে অন্যদের নিরাপদ রাখার উদ্যোগ নেয়া হবে? 

স্বাস্থ্য খাতের বিশ্লেষকদের মতে, করোনার ভয়াবহ সংক্রমণ ঠেকানো ও আক্রান্ত সন্দিগ্ধদের চিকিৎসার্থে অন্তত ১০০০ বেডের 'অফিসিয়াল কোয়ারেন্টাইন বা আইসোলেশন' দরকার। অবশ্য চলমান অশনী শঙ্কাময় পরিস্থিতির আপাত সমাধান হতে পারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি নির্দেশনায়। আর তা হল, প্রধানত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হওয়া করোনা ইউনিটটিতে রোগী ভর্তির অনুমোদন দেয়ার মধ্য দিয়ে ইউনিটটি চালুর পাশাপাশি অন্তত প্রাথমিক পর্যায়ে আইসোলেশন ইউনিটের প্রথম পর্বের যাত্রা শুরু করা। দ্বিতীয় পর্যায়ে হতে পারে স্বাস্থ্য প্রশাসনে অধিগ্রহণের আলোচনায় শুরুর দিক থেকেই আলোচিত 'চট্টগ্রাম রেলওয়ে হাসপাতাল'কে ঘিরে প্রস্তুতি। এখানে দ্বিতীয় 'অফিশিয়াল আইসোলেশন বা কোয়ারেন্টাইন ইউনিটের' যাত্রা শুরু করা যায়।

অবশ্য করোনাযুদ্ধে নামা চট্টগ্রামের মানুষের ভাগ্য বড় নির্মম! ঢাকার বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যেগে ২০০০ শয্যার  হাসপাতাল নির্মাণের মত 'ব্যবসায়ীদের রাজধানী' খ্যাত চট্টগ্রামের কোন বড় শিল্প গ্রুপ বা ব্যবসায়ির এই স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে নিজস্ব কোন উদ্যোগ নেই। অথচ এই শিল্পপতি ব্যবসায়ীরা হরহামেশাই নিজেদের চিকিৎসার জন্য 'এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে' ছুটতেন এদেশ ওদেশ। এখন তাঁদের সেই গত্যন্তরও নেই!

সব ছাপিয়ে করোনা যুদ্ধে জয়ে সরকারের এগিয়ে চলার পদক্ষেপে প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু কন্যা'ই চট্টগ্রামের মানুষের শেষ আস্থা। কেননা চট্টগ্রামের উন্নয়নে সার্বিক দায়িত্ব তিনিই নিয়েছেন। স্বাস্থ্য সেবা খাতও এই উন্নয়নের প্রধানতম অগ্রাধিকার। প্রধানমন্ত্রীর উপর ভরসা আছে চট্টগ্রামের মানুষের। 

(লেখক : সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা